নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

‍‍‍"Al-Quran", The source of science - Dr. Mahfuz

নাড়ীর স্পন্দন গুনে রুগীর সেবা করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে চেতনার কলম ধরি।('মনের মাধুরী' হলো পার্থিব জ্ঞান সমৃদ্ধ স্বচ্ছ মনন- আর 'চেতনার কলম' হলো আল-কোরআনের ঐশী আলোয় আলোকিত বিবেক সম্পন্ন লিখন)

মাহফুজশান্ত

আসুন, "ধর্মান্ধতা পরিহার করে ধর্মিষ্ঠ হই" "বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম" [আল-কোরআন-৯৬. সূরা আল-আলাক] ০১. পাঠ কর (এবং ঘোষনা / প্রচার কর) তোমার প্রতিপালকের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন- ০২. সৃষ্টি করেছেন মানুষকে ‘আলাক’ হতে। ০৩. পাঠ কর, আর (ঘোষনা / প্রচার কর) তোমার প্রতিপালক মহামহিমান্বিত। ০৪. যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন- ০৫, শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত না।] পবিত্র কোরআনের ৯৬ নম্বর সূরা 'আলাক'-এর প্রথম এই পাঁচটি আয়াত অত্যন্ত মূল্যবান এবং যা মহান আল্লাহতায়ালার পক্ষ থেকে ফেরেশতা জিবরীল (আঃ)-এর মাধ্যমে সর্বশেষ নবী রাসূলুল্লাহ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর উপর নাযিলকৃত সর্বপ্রথম ওহি অর্থাৎ ঐশীবাণী। মহামহিমান্বিত প্রতিপালকের নামে শিক্ষা লাভের জন্য পাঠ করা ( Study ) অর্থাৎ আল্লাহর রাস্তায় থেকে জ্ঞানার্জন করা এবং জ্ঞানের প্রচার ও প্রসারে কলমের ব্যবহার অর্থাৎ 'লিখন' যে অত্যন্ত ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখে তা সর্বজনবিদিত। মহান স্রষ্টা আল্লাহতায়ালা তাঁর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকে খাঁটি মানুষ রূপে গড়ে তোলার জন্য যে সর্বপ্রথমে এই ধরণের চমৎকার ও কার্যকর ঐশীবাণী প্রদান করে অনুপ্রাণিত করবেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এই অনুপ্রেরণায় অনুপ্রাণিত হয়ে পার্থিব জীবনের শত ব্যস্ততার মাঝেও আল-কোরআন ও বিজ্ঞানের বিষয়ে জ্ঞান চর্চার তাগিদে সময় বের করে নিতে হয়েছে। যে জ্ঞানের কোন সীমা পরিসীমা নেই, যে জ্ঞানের কথা লিখতে বসলে মহাসাগরের এমনকি আকাশ ও পাতালের সকল জলরাশিকে কালি বানালেও তা ফুরিয়ে যাবে- তার জন্য এই সময়টুকু অতি নগন্য। তথাপি আমার এই ছোট্ট প্রয়াসের জন্য দয়াময় আল্লাহতায়ালা যে আমাকে সুযোগ ও তৌফিক দিয়েছেন সেজন্য আমি অবনত মস্তকে সর্বশক্তিমান স্রষ্টার কাছে প্রতি মূহুর্তে শুকরিয়া আদায় করছি। সত্যের স্বরূপ উদঘাটনে যতটুকু সফলতা অর্জন করতে পেরেছি তার সবটুকুই আল-কোরআনের ঐশীবাণীসমূহের মর্ম সঠিকভাবে অনুধাবনের ফলেই সম্ভব হয়েছে। আর ব্যর্থতার জন্য একজন অতি সাধারন মানুষ হিসেবে আমার অযোগ্যতা ও অজ্ঞতাই সম্পূর্ণরূপে দায়ী। হে বিশ্ববিধাতা করুণাময় মহান আল্লাহ , সর্বপ্রকার অনিচ্ছাকৃত ভুল-ভ্রান্তির জন্য সর্বদা অবনত মস্তকে ক্ষমাভিক্ষা চাই। আর সরল ও সত্যের পথ যতটুকু অর্জন করতে পেরেছি তার উছিলায় একজন হতভাগা পাপী বান্দা হিসেবে তোমার জ্যোতির্ময় আরশের ছায়াতলে চিরকালের জন্য একটুখানি ঠাঁই চাই। আশাকরি ছোটখাট ভুলত্রুটি ক্ষমা-সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। চিন্তাশীল সুধীজনদের সুচিন্তিত পরামর্শ ও সমালোচনা সাদরে গ্রহণ করা হবে।

মাহফুজশান্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

তারকা থেকে ব্ল্যাকহোলে রূপান্তর- এই তথ্যটি কিরূপে আল-কোরআনে এলো? সত্যিই অবাক লাগে!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১৭

এর আগের পোষ্টে ব্ল্যাকহোলের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আল-কোরআনে কি তথ্য রয়েছে সে বিষয়ে বলেছি।

বিস্তারিত জানতে চাইলে- "ব্ল্যাকহোল" সম্পর্কে নিখুঁত তথ্যগুলো আল-কোরআনে কিভাবে এলো?- তা সত্যিই ভাবায়

"ব্ল্যাকহোল" সম্পর্কে নিখুঁত তথ্যগুলো আল-কোরআনে কিভাবে এলো?- তা সত্যিই ভাবায়



এবার আসুন- আরও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করার চেষ্টা করি। শুধু বৈশিষ্ট্যের কথাই নয়, কোন ধরনের তারকা ব্ল্যাকহোলে রূপান্তরিত হয় সেই মৌলিক তথ্যটিও রয়েছে এ মহাগ্রন্থে।



বিজ্ঞান-

*(কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস) - থেকে সংগৃহিত তথ্যমতে--কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাকহোল কিভাবে তৈরী হয় সেটা বুঝতে হলে একটি তারকার জীবনচক্র সম্পর্কে ধারণা নেয়া প্রয়োজন। শেষ পর্যন্ত একটি তারকার হাইড্রোজেন ও অন্যান্য পারমাণবিক জ্বালানী ফুরিয়ে যায়। একটি স্ববিরোধী ব্যাপার হলো:-শুরুতে একটি তারকার জ্বালানী যত বেশী থাকে, তার জ্বালানী ফুরিয়েও যায় তত তাড়াতাড়ি। এর কারণ, তারকাটির ভর যত বেশী হয় মহাকর্ষীয় আকর্ষণের সঙ্গে ভারসাম্য রক্ষার জন্য তাকে তত বেশী উত্তপ্ত হতে হয়। আর তারকাটি যত বেশী উত্তপ্ত হয় তার জ্বালানীও তত তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যায়।



Click This Link



Click This Link

Any star -- whatever its mass -- that gets all its energy from hydrogen fusion in its core is said to be "on the main sequence" or "a main-sequence star." The amount of time a star spends there depends on its mass. The greater a star's mass, the more rapidly the hydrogen in its core is used up, and therefore the shorter is its stay on the main sequence. An intermediate-mass star remains on the main sequence for billions of years.



If the stellar core remaining after the supernova explosion has about 3 or more solar masses, no known force can support it against its own gravitation. The core collapses to form a black hole, a region of space whose gravitational force is so strong that nothing can escape from it. A black hole is invisible because it traps even light. All its matter is located at a single point in its center. This point, known as a singularity, is much smaller than an atomic nucleus.



আল-কোরআন-

সূরা নাযিয়াত -(79.An-Naziat // Those Who Drag Forth)-সূরা নং-৭৯,আয়াত নং-১ ও ২

(৭৯:১)- অন্না-যি‘আ-তি গ্বারক্বাওঁ

(৭৯:১) অর্থ- শপথ তাদের, যারা নির্মমভাবে উৎপাটন করে বা পদচ্যুত করে বা নামিয়ে আনে।

(৭৯:২)- অন্না - শিত্বা-তি নাশতাওঁ ,

(৭৯:২) অর্থ:-- এবং যারা বাঁধন খুলে বন্ধন মুক্ত করে দেয়।

বিস্তারিত জানতে চাইলে- Click This Link

সূরা নযিয়াত-(79.An-Naziat // Those Who Drag Forth)-সূরা নং-৭৯, আয়াত নং-৩, ৪ ও ৫

(৭৯:৩)- আছ্ছা-বিহা-তি ছাবহা,

[এখানে, সাবেহুন =(অর্থ) সন্তরণকারী

সা-বেহা-তুন =(অর্থ) তারকা -(আল-কাওসার)-মদীনা পাবলিকেশন্স।]

(৭৯:৩) অর্থ- শপথ, সন্তরণকারী তারকাসমূহের,

(79 : 3)=I swear by the swimming stars,

(৭৯:৪)- ফাছ্ছা-বিক্বা-তি ছাবক্বা।

(৭৯:৪) অর্থ- যারা দ্রুত কার্য সম্পন্ন করে।

(79 : 4)=Those who perform their business quickly.

(৭৯:৫)- ফাল মুদাব্বিরা-তি আমরা।

(৭৯:৫) অর্থ- যারা নির্দেশিত সকল কার্যনির্বাহ করে - তোমরা পুণরুত্থিত হবেই।

(79 : 5)=Those who fulfill their duties according to the commend/direction – you shall rise again from the dead.



আলোচনা-

আমরা পূর্বেই দেখেছি যে, সূরা নাযিয়াতের (৭৯:১) ও (৭৯:২) নং আয়াতে ব্ল্যাকহোলের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে।

বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন-

"ব্ল্যাকহোল" সম্পর্কে নিখুঁত তথ্যগুলো কিরূপে আল কোরআনে এলো?- ভাবলে বিস্মিতি হতে হয়!



এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে - এখানে আমি (শপথ তাদের, যারা নির্মমভাবে উৎপাটন করে বা পদচ্যুত করে বা নামিয়ে আনে) এবং (যারা বাঁধন খুলে বন্ধন মুক্ত করে দেয়) এই বাক্য দুটির মধ্যে 'তাদের' এবং 'যারা' এই শব্দ দুটি দ্বারা কেন ব্ল্যাকহোলকে নির্দেশ করলাম? আমরা জানি যে, প্রায় সকল ভাষায় কোন একটি শব্দের খুব কাছাকাছি বেশ কয়েকটি অর্থ হতে পারে। তবে সেই শব্দটি কোথায় কিভাবে ব্যবহৃত হলো সেটাই বিবেচ্য বিষয়।



এ বিষয়টি বুঝতে হলে ৭৯ নং সূরারই ঠিক তার পরের (৭৯:৩) ও (৭৯:৪) নং আয়াতের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে।



দেখা যাচ্ছে (৭৯:৩) নং আয়াতে (শপথ, সন্তরণকারী তারকাসমূহের) সন্তরনকারী তারকাসমূহের দিকে মনোযোগ আকর্ষণ করা হয়েছে। বিজ্ঞানের বর্ননায় আমরা দেখেছি যে, তারকাগুলোই পরবর্তীতে কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হয়।



সুতরাং এই (৭৯:৩) ও (৭৯:৪) নং আয়াত দুটি থেকে নিশ্চয় এখন পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে যে, (৭৯:১) ও (৭৯:২) নং আয়াতে শপৎ তাদেরযারা শব্দ দ্বারা আসলে বিশেষ কিছু তারকার দিকেই নির্দেশ করা হয়েছে।



সেই সাথে (৭৯:৪) নং আয়াতে (যারা দ্রুত কার্য সম্পন্ন করে) কোন ধরনের তারকা সেই দিকে ইংগিত দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ যেসব তারকা বা নক্ষত্র দ্রুততার সাথে কার্য সম্পন্ন করে সেগুলোর কথাই বোঝান হয়েছে। বিজ্ঞানের বর্ণনায় আমরা এটাও জেনেছি যে, তারকার কাজ হলো পারমাণবিক জ্বালানী জ্বালীয়ে শেষ করা এবং যে তারকার ভর যত বেশী সেই তারকা তার জ্বালানী তত দ্রুত জ্বালীয়ে শেষ করে। সুতরাং (৭৯:৪) নং আয়াতে দ্রুত কার্য-সম্পন্নকারী তারকা বলতে যে সমস্ত তারকা তাদের জ্বালানী দ্রুত জ্বালীয়ে শেষ করে সেগুলোকে বোঝানো হয়েছে, অর্থাৎ পরোক্ষভাবে এখানে অধিক ভরসম্পন্ন তারকার প্রতিই ইংগিত দেয়া হয়েছে। আমরা এটাও জানি যে, সুপারনোভা বিষ্ফোরনের পর সূর্যের চেয়ে অনেক বড় তারকাগুলোর কেন্দ্রের ভর যদি প্রায় তিনগুণ বা তার বেশী হয় তবে সেগুলো অবশেষে কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হতে পারে।



এরপর (৭৯:৫) নং আয়াতে (যারা নির্দেশিত সকল কার্যনির্বাহ করে - তোমরা পুণরুত্থিত হবেই) অধিক ভরসম্পন্ন তারকাদের মধ্য থেকে যেগুলো কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হচ্ছে এদের কাজ সম্পর্কেও ইংগিত দেয়া হয়েছে। অল্লাহতায়ালার নির্দেশমত বিশেষ বিশেষ কাজগুলো সুচারুরূপে সম্পন্ন করার জন্য যে তারা নিয়োজিত, এই বিষয়টি এখানে ফুটে উঠেছে। যেহেতু এই আয়াতের শেষে এবং বিশেষ করে (৭৯:১০, ১১, ১২) নং আয়াতে পুণরুত্থানের সময় সম্পর্কে বক্তব্য এসেছে। সুতরাং প্রতি-বস্তু জগৎ সৃষ্টি এবং কিয়ামত বা মহাপ্রলয় সংঘনের কোন বিশেষ প্রক্রিয়ার সাথে মহান আল্লাহপাক এগুলোকে নিয়োজিত রেখেছেন কিনা তা ভেবে দেখবার বিষয়।



আল-কোরআনে এ ধরনের আরও অনেক শব্দ ও আয়াত এসেছে যেগুলো যখন নাজিল হয়েছিল শুধু তথনকার জন্য নয়, বরং কেয়ামত পর্যন্ত সঠিক অর্থ বোঝানোর জন্যই মহান স্রষ্টা এগুলোকে সেভাবেই ব্যবহার করেছেন। মানুষের জ্ঞানের পরিধি যত বিস্তৃত হবে, সে চিন্তা-ভাবনা করলে তত সূক্ষ্মভাবে তার অর্থ বুঝতে সক্ষম হবে। একজন উম্মী নবীর পক্ষে মহান স্রষ্টার সাহায্য ছাড়া এধরনের বিসম্য়কর অকাট্য বৈজ্ঞানীক তথ্যগুলো আল-কোরআনে নির্ভুলভাবে তুলে ধরা যে কখনই সম্ভব ছিলনা- একজন সত্যান্বেষী সরলমনা মানুষ মাত্রই তা সহজেই বুঝে নেবে।



"মহান স্রষ্টা যে আছেন" আল-কোরআনই তার চিরন্তর জ্জ্বলন্ত প্রমান। এটি নিছক কোন বিজ্ঞানের বই নয়। তাই এতে বৈজ্ঞানিক তথ্য ও ত্বত্ত্বগুলোর বিস্তারিত বিবরণ না দিয়ে ঐশী ইংগিত দেয়া হয়েছে মাত্র। সৃষ্টি রহস্য সম্পর্কে একজন ইমানদার যখন আল-কোরআন ও বিজ্ঞানের চুলচেরা বিশ্লেষণের মাধ্যমে গভীর চিন্তা-গবেষণায় রত হয়, তখন পরম শ্রদ্ধা ও বিশ্বাসে জগৎসমূহের স্রষ্টা সর্বজ্ঞ ও সর্বশক্তিমান এক আল্লাহর সামনে মাথা নত করতে সে বিন্দুমাত্র কুন্ঠিত হয় না। আল-কোরআন যে স্বয়ং মহান স্রষ্টা প্রেরিত পথপ্রদর্শনকারী মহাগ্রন্থ তা জ্ঞানী ও সরলমনা বিশ্বাসীরা তখন নির্দিধায় মেনে নেয়।।এভাবে অল্লাহতায়ালা বার বার প্রমাণ করে দেখান যে, আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক ঐশী তথ্যগুলো যেমন সত্য, ঐশী আইন-কানুনগুলোও তেমনই অকাট্য ও সত্য এবং সর্বকালেই কল্যাণকর। মহান স্রষ্টা চান, বিশ্বাসী মানুষেরা যেন এইসব ঐশী তথ্য সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণাব মধ্য দিয়ে আধুনিক আবিষ্কারগুলোকে যাঁচাই করে নিয়ে প্রকৃত সত্যের সন্ধান লাভ করতে পারে এবং আল্লাহর মহত্ব ও করুণার কথা স্মরণ করার সাথে সাথে একমাত্র তাঁরই কাছে মাথা নত করে।



বিঃদ্রঃ - লেখার সাথে প্রাসঙ্গিক মন্তব্য ও সমালোচনা সাদরে গ্রহণ করা হবে। অপ্রাসঙ্গিক কোন মন্তব্য মুছে ফেলা হবে এবং কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য পেশ করলে প্রয়োজনে ব্লক করতে বাধ্য হব।

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +৭/-১৮

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৩০

হাসানুজ্জামান তালুকদার শিমুল বলেছেন: তো এইসব আবিস্কারের পর কোরানে খুজে পাওয়া যায় ক্যান। আবিস্কারের আগে কোরানে পাওয়া যায় না?

আর এখন যদি "তারকা থেকে ব্ল্যাকহোলে রূপান্তর" এই ধারনাটা আজথেকে কয়েক বছর পর মিথ্যা প্রমানিত হয় তবে কি কোরানও মিথ্যা হয়ে যাবে? কারন কোরানেই এইসব কথা বলা আছে। আর বিজ্ঞানের ধারনা তো প্রতিনিয়তই বদলায়।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮

মাহফুজশান্ত বলেছেন: কে আবিষ্কার করল, কখন আবিষ্কার করল সেটা না ভেবে বরং তথ্যগুলো সত্য বলে আবিষ্কৃত হচ্ছে কিনা সেদিকে দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন। হয়ত এ বিষয়টি সর্বজ্ঞ আল্লাহতায়ালার পরিকল্পনার মধ্যেই ছিল এবং তিনি ভালভাবেই জানতেন যে, এমন এক সময় আসবে যখন আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো অন্যান্য ধর্মের বিজ্ঞানীদের দ্বারা তাদের অজান্তেই সত্য বলে আবিষ্কৃত হতে থাকবে। এরফলে এই সত্য তথা প্রতিষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলো একদিকে যেমন তারা সরাসরি অস্বীকার করতে পারবে না, অপরদিকে তেমনি এই তথ্যগুলো কিভাবে আল-কোরআনে স্থান পেল তা অবিশ্বাসীরা ভেবে কুল পাবেনা। কিন্তু এই সত্য তথ্যগুলোকে যে স্বয়ং মহান স্রষ্টাই তাঁর প্রেরিত মহাগ্রন্থে মানুষকে পরীক্ষা করার জন্য আগে থেকেই সংযোজন করে রেখেছেন তা ঈমানদারেরা সহজেই বুঝে নেবে ও একবাক্যে বিশ্বাস করে নেবে। এই ঐশী তথ্যগুলোর অছিলায় অনেক নীরহংকার জ্ঞানী ও বিচক্ষণ ব্যাক্তিবর্গ যে ইমানের আলোয় আলোকিত হবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। তবে এপরও যারা অহংকার বশত বে-ইমানের পথে পা বাড়াবে তাদের ফায়সালার জন্য তো মহান আল্লাহই যথেষ্ট।

আপনি আংশিকভাবে ঠিক বলেছেন। বিজ্ঞানের কিছু কিছু বিষয় হয়ত আপগ্রেড হয়। কিন্তু তাই বলে সব তথ্যই কি প্রতিনিয়ত বদলায়? আপনি যা ভাবছেন সেরূপ মিথ্যা হবার মত বিষয় এটি নয়।

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৭

যীশূ বলেছেন: আপনার অবাক লাগবে ক্যান? অবাক তো লাগার কথা নাস্তিকদের। আপনি তো বিশ্বাস করেন এগুলো সব আল্লাহর সৃষ্টি আর কোরআন তারই বানী। যার সৃষ্টি তার বানীতে তো তার সৃষ্টির কথা থাকতেই পারে, তাইনা?

আপনার অবাক হওয়া দেইখা মনেহইলো আপনার ঈমান (বিশ্বাস) ঠিক নাই।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:০৫

মাহফুজশান্ত বলেছেন: তাই--------------?? আপনার ইমান ঠিক থাকলেই ভাল
ভাই, মানুষ অনেক কারনেই অবাক হতে পারে। অবাক হওয়ার সাথে ইমানের কি সম্পর্ক খুঁজে পেলেন?
আপনার যদি অবাক না লেগে থাকে---------------তাহলেই কি আপনার ইমান বেশী বলে ধরে নেব??? তাই যদি হয়--------তবে খুবই ভাল কথা!

৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:১৫

পি পি বলেছেন: মন্তব্য ডিলিট করছেন, ভাল কথা। কৃ্ত্রিম প্রানের ব্যপার টা একটু ভেবে দেখবেন। যা বলার এখন বলেন। পরে আবার মিল খুজে পেয়ে অবাক হইয়েন না।
ধন্যবাদ।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:১৯

মাহফুজশান্ত বলেছেন: সারা জীবন খুঁজেন------------------কৃত্রিম প্রাণ-------------হা--হা----হাসালেন-----------এখন সবই কৃত্রিম খোজেন-----একটু আপনিই কনচেন দেখি????

৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৩২

পি পি বলেছেন: তাই তো বলি, আপনি এত মিল খুজে খুজে অবাক হচ্চেন কেন।

"----চিকিৎসা আমার পেশা এবং লেখা আমার নেশা। ----" সত্যি করে বলেন তো আপনি কিসের ডাক্তার?

artificial life created in lab লিখে google করেন। দেখেন কি পাওয়া যায় ।

এই যদি হয় আমাদের দেশের ডাক্তারের অবস্থা।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪২

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আর্টিফিশিয়াল লাইফ----খোজেন বলেই তো---------------এত্ত ধোকার রাজ্যে বাস করছেন-----------------------আমি রিয়াল লাইফে বিশ্বাসী-------দেখান না------- দু-একটা সৃষ্টি করে-----????

৩০ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:০৮

মাহফুজশান্ত বলেছেন: ভাইরে, ভেবেছিলাম ইশারাতেই বুঝবেন------বিবর্তনবাদের ঘোরে বিভোরদের ঘটে কিচ্ছুই নাই নাকি?-------কয়েক বছর আগে-------ক্লোনিং নিয়া ফাল পারলেন---এখন সেই গান শেষ----------এইবার কৃত্রিম প্রাণের গান ধরেছেন------হাতরান---আরও হাতরান-----------দেখবেন সবই ----একই গান--ফক্কা।
Click This Link
It’s the first time we have started with information in a computer, used four bottles of chemicals to write up a million letters of DNA software, and actually got it to boot up in a living organism.
The man-made genome was then transplanted into a related bacterium, Mycoplasma capricolum. This “rebooted” the cell so that it was controlled by the synthetic genome, transforming it into another species. The cell has since divided more than a billion times.
উপরের লিংক থেকে কিছু অংশ আপনার সমীপে পেশ করলাম। ঘটে কিছু থাকলে ঠিকই বুঝে নেবেন। কাজটা বেশ কঠিন এবং প্রশংসার যোগ্য। তারা কিন্তু ঠিকই বলছে "লাইফটা আর্টিফিশিয়াল"। মাগার আপনারা আরও কয়েকধাপ বেশি বুঝে ফেলছেন। আল্লাহর সৃষ্ট জীবন্ত এককোষী bacterium, Mycoplasma capricolum এর মধ্যে তাঁরই দান করা ডিএনএ ব্লুপ্রিন্ট নকল কইরা মাস্তানি করা আরকি। চলুক-----কিছুদিন আপনারাও জীবন হাতের মুঠায় ভরার স্বপন দেখেন।
বিষয়টি আরও ভাল করে জানার চেষ্টা করেন। আবার ধোকা খাইয়েন না।

৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৭

এম. মাসুদ আলম. বলেছেন: পাগল!!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: ছাগল--------- :P :P

৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬

সাদাকালোরঙিন বলেছেন: কমেন্ট মুছে ফেলবেন না আবার। এই অভ্যাস আপনার ভালোই আছে।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫১

মাহফুজশান্ত বলেছেন: অবশ্যই মুছব----আপনাদের অস্ত্র যেমন আবল তাবল---------কু-রুচিপূর্ণ গালি দেয়া---------------আমার অস্ত্র---------মুছে ফেলা---ব্লক করা।

৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:১৫

লুকার বলেছেন:
আপনে একটা জিনিসরে ভাই, ব্যাপক আগ্রহ হইতাছে আপনারে আর হয়রানরে দেখার।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২৬

মাহফুজশান্ত বলেছেন: জী----আমরা ভাই-ভাই-------সত্য কথা স্পষ্ট করে কই

৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২০

েশখসাদী বলেছেন:
....পোলাপানের অবস্হা দেখে আমি অবাক হই ।

এজন্য-ই মনে হয় আল্লাহ হযরত ঈসা (আ.) কে আবার দুনিয়াতে নিয়ে আসবেন অলৈাকিক ভাবে ।

.......এরা দু কলম পড়ে ...বিজ্ঞানের কিছু আবিস্কার দেখে মাথা ঠিক নাই ...একটু গভীরভাবে চিন্তাও করে না...পৃথিবীর সব ধার্মিকরা হল গ-মূর্খ আর এরা সব জানে ।

.....আল-কুরআন একটা জীবন্ত অলৈাকিক বিষয় ...কোন নিরক্ষর ও এতীম মানুষের পক্ষে এরকম কোন ধর্ম প্রচার ও সফল হওয়া সম্ভব নয় ...এছাড়াও ...আরো অনেক বিষয় আছে চিন্তা করার ...

...অদ্ভূত ...এদের দু:সাহস দেখে ।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২৯

মাহফুজশান্ত বলেছেন: হুম----------সময় ফুরালে------------ঠিকই বুঝবে

৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৩

জেবাল বলেছেন: দেখেন ভাই আপনার কথা গুলা সাপোর্ট করতে পারলাম না। কিসের সাথে কি মিলাইছেন |-)

২৮ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১১

মাহফুজশান্ত বলেছেন: কোন কোন জায়গায় কি কি মিলালাম-----------বললেন না তো?? গড়মিল কি পেলেন------না বললে বুঝব কেমনে?

১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫৮

জীবন মায়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: সারা জীবন খুঁজেন------------------কৃত্রিম প্রাণ-------------হা--হা----হাসালেন-

কৃত্রিম প্রাণ মানে হলো যে প্রাণ আল্লাহর সাহায্য ছাড়াই ল্যাবরেটরীতে তৈরী করা হয়েছে। হাসার মত কোন ঘটনা এটা নয়। আপনি বিশ্বাস করুন আর না করুন এটা সত্য।

এই পোষ্টে দুইটা ছবি দিসেন। এইগুলা কিসের ছবি? ছবিগুলার সাথে এই পোষ্টের সম্পর্ক কি?

অফটপিক: বিনোদনে বিষয়ে কোন নোবেল প্রাইজ আছে কিনা ষে বিষয়ে খোঁজ করতে হবে আজ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৭:৫৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: ভাইরে----কয়েক বছর আগে-----ক্লোনিং নয়িা ফাল পারলেন---এখন সেই গান শেষ----------এইবার কৃত্রিম প্রাণের গান ধরেছেন------হাতরান---আরও হাতরান-----------দেখবেন সবই ----একই গান--ফক্কা।
Click This Link
It’s the first time we have started with information in a computer, used four bottles of chemicals to write up a million letters of DNA software, and actually got it to boot up in a living organism.
The man-made genome was then transplanted into a related bacterium, Mycoplasma capricolum. This “rebooted” the cell so that it was controlled by the synthetic genome, transforming it into another species. The cell has since divided more than a billion times.
উপরের লিংক থেকে কিছু অংশ আপনার সমীপে পেশ করলাম। ঘটে কিছু থাকলে ঠিকই বুঝে নেবেন। কাজটা বেশ কঠিন এবং প্রশংসার যোগ্য। তারা কিন্তু ঠিকই বলছে "লাইফটা আর্টিফিশিয়াল"। মাগার আপনারা আরও কয়েকধাপ বেশি বুঝে ফেলছেন। আল্লাহর সৃষ্ট জীবন্ত এককোষী bacterium, Mycoplasma capricolum এর মধ্যে তাঁরই দান করা ডিএনএ ব্লুপ্রিন্ট নকল কইরা মাস্তানি করা আরকি। চলুক-----কিছুদিন আপনারাও জীবন হাতের মুঠায় ভরার স্বপন দেখেন।
বিষয়টি আরও ভাল করে জানার চেষ্টা করেন। আবার ধোকা খাইয়েন না।

১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১৯

জীবন মায়া বলেছেন: @ছেকছাদী: আপনি আপনার প্রোফাইল পিকচারে আল্লাহু লেখা ছবি দিসেন কেন? আপনি কি নিজেরে আল্লাহর মত জ্ঞানী মনে করেন? এই ছবি দিয়া আপনি আমার ধর্মানুভূতিতে আঘাত দিসেন। =p~ =p~ =p~

জলদি পিকচার বদলান। X( X( X(

২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:০১

মাহফুজশান্ত বলেছেন: জীবন তো বানিয়েই ফেলেছেন---------আ-র-টি-ফি-শি-য়া-ল---বলে কথা ---আপনারাই যে নিজেদের আল্লাহর সমকক্ষ ভাবতে শুরু করেছেন---লম্ফ-ঝম্প দেখলে তো তাই মনে কয়?????

১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৪৮

কাঠুরিয়া. বলেছেন: আল্লহতা'আলা এমন কিছু জানেন যা আমরা জানিনা।

নিশ্চই আল্লহতা'আলা সীমা লংঘনকারীকে পছন্দ করেন না।

প্রলয়ংকারী বিদ্যা দেখে অবাক হই।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:০২

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনার বিদ্যা দেখার দরকার কি??------------কাঠ কাটেন গিয়ে

১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:০১

Mukit বলেছেন: ekhane jara netibachok comment korechhen tader islam biddesh er karon thik bujhte pari nah....apnara ekta dhormo opchhondo koren..onno dhormo gulo ke niye toh erokom ulta palta kotha bolen nah..naki bolar sahosh hoy na.


to the writer...thanks for sharing this info.

২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০৬

মাহফুজশান্ত বলেছেন: Many Many thanks-------- for your comment, my brother

১৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৫

জীবন মায়া বলেছেন: @মুকিত: শুধু ইসলাম না, যে কোন ধর্মেরই আবোল-তাবোল পোষ্ট আসলে তাকেও একই ট্রিটমেন্ট দেয়া হবে। এটা পাবলিক প্লেস। এখানে আবোল-তাবোল কথা বললে পাবলিক নেতিবাচক কমেন্ট করবেই।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০৭

মাহফুজশান্ত বলেছেন: ওক্কে--------------ডু ইউর জব

১৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০৭

জীবন মায়া বলেছেন: এই পোষ্টে দুইটা ছবি দিসেন। এইগুলা কিসের ছবি? ছবিগুলার সাথে এই পোষ্টের সম্পর্ক কি

এই প্রশ্নটার জবাব পাই নাই।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০৯

মাহফুজশান্ত বলেছেন: Click This Link

১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৪৩

শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: কিছুই বুঝতে পারি নাই। সময় নিয়ে আবার পড়তে হবে। ধন্যবাদ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২১

মাহফুজশান্ত বলেছেন: ঠিক বলেছেন-----------পড়ে----বুঝে-------তারপর মন্তব্য করাই ভাল।

১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:২৩

খান ফেরদৌস বলেছেন: আমি সাধারনত এই সব পোষ্টে কমেন্ট করি না । কারন বুঝি কম । আমার জ্ঞেনের সিমাও কম । তবে একটা জিনিস বুঝি , আমাদের পুলাপাঙ্গুলা আজকাল ২ কলম পরে বাবার থেকে বেশি বুঝে । যা মোটেও ঠিক না ।পোষ্ট ভালো না লাগলে ভালো লাগেনি বলে চলে যাক । না ভদ্র ভাবে কমেন্ট করুক । ছদ্ম নামে লেখাটাই এর মুল কারন ।

১৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১৭

ত্রিভুজ বলেছেন:

@পি পি
কৃত্তিম প্রাণের বিষয়টা ভূয়া। এই বিষয়ে আরেকটু সার্চ করলেই জানতে পারবেন।

১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:০২

েশখসাদী বলেছেন:
.......কৃত্রিম প্রাণ ভূয়া হোক আর সত্যিই হোক তাতে কি আসে যায় ? এটা ঈমানদারদের জন্য নতুন কিছূ নয় , কেয়ামতের অন্যতম আলামত হল দজ্জালের মানুষকে জীবন দিতে পারা ও মৃত্যু দান করা ....ইহা দেখেও অনেকে অবিশ্বাসী হয়ে যাবে , শুধুমাত্র কিছু সংখ্যক লোক ঈমান রাখবে । তো এটাতো আগেই হাদিসে বলা আছে....ইসলামে এটা কি নতুন বিষয় ?

....মক্কেল পোলাপান তো মনে করে ইসলাম একটা প্রাচীন কালের ধর্ম ...এরা কিভাবে জানব ? এরা কি ইসলাম সম্পর্কে পড়ালেখা করে ? ...এরা বিজ্জান নিয়ে যত মাথা ঘামায় ইসলাম নিয়ে তত উল্টা নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করে ।

একমাত্র মূর্খ স্বল্প জ্ঞান সম্পন্ন ব্যাক্তিরাই নাস্তিক হয় .....হৃদপিন্ডের ধুকধুকানি যখন বন্ধ হয়ে যাবে ...তখন চক্ষু খুলে যাবে যদিও তখন পরীক্ষার সময় শেষ হয়ে যাবে ........কান্না ছাড়া কোন উপায় থাকবেনা ।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:২৯

মাহফুজশান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ

২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৩৩

ইণ কোযেসট অব ট্রুথ বলেছেন: সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫১

মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-

২১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:১৬

তমাল গূরু বলেছেন: ভাই আপনার কাছে সবগুলো আয়াতের অর্থ চেয়েছিলাম এখানে মাত্র ৫ টা আছে...এই সূরায় আরও ৪১ টা আয়াত আছে...সবগুলো একত্রে দিলে সবার কাছেই এই সূরার অর্থ পরিষ্কার হয়ে যাবে ভেবে দিচ্ছেন না...আমিই দিচ্ছি পরের মন্তব্যে।আপনি হয়তো ধারনা করেন আপনি ছাড়া আর কেউ কোরয়ান শরীফ পড়ে না বা জানে না।আমি নিজে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি।কাজেই আমি কখনোই না জেনে শুনে মন কোন কথা বলি না যা অবিশ্বাসীদের ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান দৃঢ় করে।এজন্য আমাকে অনেকের কাছেই লিবারেল মুসলিম সো কলড মুসলিম টাইপের বানি শুনতে হয়েছে।আপনার পোস্টে কমেন্ট করার আগে বলি যে বিষয়ে আপনি আপনার পোস্টে আলোকপাত করেছেন সে বিষয়ে আপনার চেয়ে আশা করি অনেক বেশিই পড়েছিএবং জানি।আপনি ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে বলেছেন নক্ষত্র সমূহের পতিত হওয়ার স্থান সূরা ওয়াক্বিয়ার আয়াত অনুসারে এবং বলেছেন নক্ষত্রসমূহ ব্ল্যাক হোলে নিপতিত হয়।যেটা একটা ভুল ধারনা।আপনি কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস+কৃষ্ণগহ্বর ও শিশুমহাবিশ্ব টাইপ বইয়ের অবতারনা করেছেন যেগুলো অনেক আগের এবং মোটকথা সেগুলো ইংরেজী বইয়ের বাংলা অনুবাদ যে কারনে আপনার অনেক কিছুই বুঝতে সমস্যা হয়েছে।নক্ষত্র কখনোই ব্ল্যাক হোলে পতিত হয় না।নক্ষত্র এর বাইরের পৃষ্ঠ থেকে যে উত্তপ্ত বস্তুগুলো নির্গত হয় বাইনারি স্টার সিস্টেমের একটি স্টার ব্ল্যাক হোল হলে সেই পদার্থগুলো ধীরে ধীরে এক্রিশান ডিস্ক তৈরির সাহায্যে ব্ল্যাক হোলের ইভেন্ট হরাইযনে নিপতিত হয়।যদি দ্বিতীয় তারাট রেড জায়ান্টে পরিনত হ সে ক্ষেত্রে এর একটা বিশাল মাস ব্ল্যাক হোলে যেতে পারে।আপনি বলেছেন হকিং রেডিয়েশানের কথা।সেটা ভিজিবল স্পেকট্রামের আলো না।কাজেই ব্ল্যাক হোলকে আমরা অনায়াসেই ব্ল্যাক বলতে পারি কারন ভিসিবল স্পেকট্রামের কন আলোকরশ্মি কখনোই ব্ল্যাক হোল থেকে বের হতে পারে না।মন্ত্যব্যগুলো পড়ে আরো জানতে পারি আপনি একজন ডাক্তার।কাজেই পদার্থবিজ্ঞানের অনেক কিছুই আপনার না বুঝার কথা।কাজেই সবশেষে একটা কথাই বলব দয়া করে মানুষকে সীমিত জ্ঞান নিয়ে বিভ্রান্ত করার চেস্টা করবেন না।ডক্টর জাকির নায়েকের মত।

আপনি বেশ কয়েকবার বলার চেস্টা করেছেন কুরয়ান বিজ্ঞানময় গ্রন্থ।আপনি হয়তো এটা ভুলে গেছেন যে পদার্থবিজ্ঞান সহ যত সূত্র মানুষ আবিষ্কার করেছে তার সবই মহান আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি।কাজেই তিনি সেটা যখন তার ইচ্ছা ইচ্ছামত পরিবর্তন করতে পারেন...

০৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:২১

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনি একবার বললেন-
আপনি ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে বলেছেন নক্ষত্র সমূহের পতিত হওয়ার স্থান সূরা ওয়াক্বিয়ার আয়াত অনুসারে এবং বলেছেন নক্ষত্রসমূহ ব্ল্যাক হোলে নিপতিত হয়। যেটা একটা ভুল ধারনা
আবার পরক্ষণেই বললেন-
নক্ষত্র এর বাইরের পৃষ্ঠ থেকে যে উত্তপ্ত বস্তুগুলো নির্গত হয় বাইনারি স্টার সিস্টেমের একটি স্টার ব্ল্যাক হোল হলে সেই পদার্থগুলো ধীরে ধীরে এক্রিশান ডিস্ক তৈরির সাহায্যে ব্ল্যাক হোলের ইভেন্ট হরাইযনে নিপতিত হয়
আপনার বক্তব্যকে সহজ ভাষায় বা তাত্ত্বিক ভাষায় বললেও কি ব্ল্যাকহোলে পতিত/নিপতিত হওয়া থেকে কি মুক্তি পাওয়া যাবে?

এবার ব্ল্যাকহোল সম্পর্কে হকিং কি বলেন দেখে নিন-
Hawking has said that "black holes are not really black after all: they glow like a hot body, and the smaller they are, the more they glow.

তাছাড়া ব্ল্যাকহোল থেকে যে X-ray emission হয় তা দেখেই তো তাকে আইডেন্টিফাই করা সম্ভব। রঞ্জন রশ্মিকে খালি চোখে হোক বা প্রযুক্তির ব্যবহার করেই হোক, দেখা তো যায। তাছাড়া আমরা দেখতে পাই বা না পাই, এই মহাবিশ্বের সর্বত্রই আলোর ছড়াছড়ি-
নাম ডার্ক-ম্যাটার না রেখে বরং ইন্‌ফারেন্‌শ্ল-ম্যাটার (Inferential matter) রাখা উচিত-

আপনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন, বুঝে বুঝে আল-কোরআন পড়েন- মাশাল্লাহ। বাংলার অনেক মানুষই তা পড়েন এবং তারা বেশির ভাগই আমার মত মধ্যপন্থি বলেই আমার মনে হয়্। তবে আপনি হঠাৎ করে আমার উপরে বিভ্রান্ত ছড়ানোর যে অভিযোগ আরোপ করলেন, তা কি ঠিক হলো!!??

আমি ডাক্তর হই বা যাই হই, কিংবা আপনি মস্ত পদার্থবিদ হতে পারেন- মনে রাখবেন জ্ঞান অন্বেষণের কোন সীমানা টেনে তাকে কুক্ষিগত করে রাখার মত হীনমন্যতায় আমি ভুগি না-

(আপনি বেশ কয়েকবার বলার চেস্টা করেছেন কুরয়ান বিজ্ঞানময় গ্রন্থ।আপনি হয়তো এটা ভুলে গেছেন যে পদার্থবিজ্ঞান সহ যত সূত্র মানুষ আবিষ্কার করেছে তার সবই মহান আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি।কাজেই তিনি সেটা যখন তার ইচ্ছা ইচ্ছামত পরিবর্তন করতে পারেন...)
আপনি হঠাৎ আমার ওপরে ভুলে যাবার দোষ চাপালেন কেন!!? আমার তো মনে হয় আপনিই মাঝে মাঝে আপনার নিজের বরা এই সত্য কথাগুলো হয় ভুলে যান, নয়ত অন্যের কথায় বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন-

২২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:১৯

তমাল গূরু বলেছেন: SURA 79. AN-NAZIAT (THOSE WHO DRAG FORTH, SOULSNATCHERS)
1. By those who drag forth to destruction,
2. By the meteors rushing,
3. By the lone stars floating,
4. By the angels hastening,
5. And those who govern the event,
6. On the day when the first trump resoundeth.
7. And the second followeth it,
8. On that day hearts beat painfully
9. While eyes are downcast
10. [Now] they are saying: Shall we really be restored to our first state
11. Even after we are crumbled bones?
12. They say: Then that would be a vain proceeding.
13. Surely it will need but one shout,
14. And lo! they will be awakened.
15. Hath there come unto thee the history of Moses?
16. How his Lord called him in the holy vale of Tuwa,
17. [Saying:] Go thou unto Pharaoh - Lo! he hath rebelled -
18. And say [unto him]: Hast thou [will] to grow [in grace]?
19. Then I will guide thee to thy Lord and thou shalt fear [Him].
20. And he showed him the tremendous token.
21. But he denied and disobeyed,
22. Then turned he away in haste,
23. Then gathered he and summoned
24. And proclaimed: "I [Pharaoh] am your Lord the Highest."
25. So Allah seized him [and made him] an example for the after [life] and for
the former.
26. Lo! herein is indeed a lesson for him who feareth.
27. Are ye the harder to create, or is the heaven that He built?
28. He raised the height thereof and ordered it;
29. And He made dark the night thereof, and He brought forth the morn thereof.
30. And after that He spread the earth,
31. And produced therefrom the water thereof and the pasture thereof,
32. And He made fast the hills,
33. A provision for you and for your cattle.
34. But when the great disaster cometh,
35. The day when man will call to mind his [whole] endeavour,
36. And hell will stand forth visible to him who seeth,
37. Then, as for him who rebelled
38. And chose the life of the world,
39. Lo! hell will be his home.
40. But as for him who feared to stand before his Lord and restrained his soul
from lust,
41. Lo! the Garden will be his home.
42. They ask thee of the Hour: when will it come to port?
43. Why [ask they]? What hast thou to tell thereof?
44. Unto thy Lord belongeth [knowledge of] the term thereof.
45. Thou art but a warner unto him who feareth it.
46. On the day when they behold it, it will be as if they had but tarried for an
evening or the morn thereof.

By: pickthal

০৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:২৫

মাহফুজশান্ত বলেছেন: pickthal এর দেয়া এসব অনুবাদ আমার এখানে না দেয়াই শ্রেয়-
কেননা এগুলো আমি অনেক আগেই ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছি-

২৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:৪২

তমাল গূরু বলেছেন: ইউসুফ আলী সহ আরো অনেকের দেয়া অর্থ আপনাকে অনেকেই দিয়েছেন কাজেই দেবার প্রয়োজন মনে করছে না।কারন আপনাকে বোঝালেও আপনি বুঝবেন না বলেই পণ করেছেন।

একজন আপনাকে প্রশ্ন করেছিলেন যিনি ৬ দিনে বিশ্বব্রক্ষ্মান্ড তৈরি করেছেন তার কেন কোরয়ান অবতীর্ণ করতে ২৩ বছর লাগল।এর উত্তর কোরয়ান শরীফেই আছে।

আমার চ্যাপ্টার আর ভার্স নাম্বার মনে নাই...আয়াতটা দিচ্ছি...

"(হে মুহম্মদ) আপনি তাদের বলুন, আমি নিশ্চয়ই কুরয়ানকে ধীরে ধীরে নাযিল করেছি যেন তারা তা উপলব্ধি(আপনার ব্যখ্যার) করতে পারে।"

অর্থাৎ কোরয়ান ধীরে ধীরে নাযিলের উদ্দেশ্য ছিল নবীজি যাতে তা সবাইকে ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে বলতে পারেন।তার সেই ব্যাখ্যাসমূহই কোরয়ানের তাফসীর হিসেবে গৃহীত এবং দীর্ঘকাল ধরে চলে আসছে।আপনি সেগুলোকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আপনার মন-গড়া ব্যাখ্যা তৈরি করে এবং তা প্রচার করে নামান্তরে কি ইসলামেরই অপপ্রচার করছেন না।

যে আয়াতগুলো সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান সেগুলোর প্রায় সবগুলোরই তাফসীর নবীজি তার জীবদ্দশায় করে গেছেন।

যেগুলো করে যান নি তার মধ্যে একটা হল আলিফ-লাম-মীম এই শব্দটির অর্থসহ আরো অল্প কয়েকটি বিষয়।

ব্ল্যাক-হোলের ধারনা তৈরি হয়েছে ষোড়শ শতাব্দিতে।কই তখন্তো আপনার মত বুজুর্গরা এসম্পর্কে যে আয়াত এসেছে তা বলেনি।বলেনি ষাট এর দশকে যখন এটি একটি সুপ্রতিষ্ঠিত তত্ত্ব হিসাবে স্বীকৃত হয়েছিল।আপনাদের এই নতুন তত্ত্ব তৈরি হল যখন একবিংশ শতাব্দিতে ব্ল্যাক হোলের ব্যাপারটা সুনিশ্চিত হয় তারপর।

কাজেই দয়া করে মানুষের কাছে ইসলাম ধর্মটাকে হাস্যকর কিছু হিসাবে উপস্থাপন করবেন না।

কোন এক মন্তব্যে আপনি বাইবেলকে কটাক্ষ করেছেন।কিন্তু জান্ন কি এটাও মহান আল্লাহ তায়ালারই বানী।এবং এটাই বিশ্বের সবচাইতে বেশি ভবিষ্যতবানী সংবলিত ধর্মগ্রন্থ।এটা বর্তমানে খ্রিস্টান কমিউনিটি দ্বারা কিছুটা বিকৃত অর্থ-সহকারে থাকার মানে এই না যে এটা একটা ভুলে ভরা গ্রন্থ।এটাই আপনার পোস্টে আমার শেষ মন্তব্য।দয়া করে কথাগুলোর মর্ম উপলব্ধি করার চেস্টা করবেন।আল্লাহ আপনাকে কুরয়ানের অর্থ বিকৃত করার মত গর্হিত কাজ থেকে বিরত রাখুন আর হেদায়েত দান করুন...

০৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: কোন এক মন্তব্যে আপনি বাইবেলকে কটাক্ষ করেছেন-

এ ধরনের মিথ্যা বচন আমি মোটেই পছন্দ করি না- প্রমান দিন
আমি পারতপক্ষে অন্য কোন ধর্মগ্রন্থ সম্পর্কে সমালোচনা করি না-
আমি- 'নো দাই সেল্ফ'- এ বিশ্বাসী। কারন নিজেকে ভালভাবে না চিনলে অন্যকে চেনা যায না-

ভাই তমাল, আপনি বোধকরি খুবই উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন- 'বি-কুল মাই ডিয়ার'
আমার মনে হয় আমরা দুজনেই সত্যকে খুঁজছি- আপনি আপনার মত করে, আর আমি আমার মত করে; এবং আল-কোরআন আমার এবং আপনার- উভয়ের কাছেই অবশ্যই সব সত্যের মাপকাঠি। সুতরাং আপনি আপনার মত করে খুঁজুন, আর আমি আমার মত করে-
ধন্যবাদ-

২৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:৩১

জাওয়াদ তাহমিদ বলেছেন: @জীবন মায়া

অই মিয়া আপ্নে ত দেহি পুরাই আবাল। জীবন্ত ব্যাক্টেরিয়ার দেহে কার্যক্ষম ডি এন এ ঢুকায়ে ক্লোনিং করে অজ্ঞানি বেটারা কয় কিত্তিম পেরান তইয়ার করছে। হাসুম না কান্দুম বুঝতেছিনা।
আরে বেটারা এতই যখন পেরান তইয়ার করবার পারস তখন কোন মৃত ব্যাক্টেরিয়ার দেহে ডি এন এ ঢুকাইয়া ওইটারে সচল কর দেখি কেমন পারস। X( X( X(

মাইনসে ত আর তগো লাহান ঘাস খায়না। বায়োলজি ম্যাথম্যাটিকস আমরাও জানি। /:) /:)

১২ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: হুম.....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.