নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

‍‍‍"Al-Quran", The source of science - Dr. Mahfuz

নাড়ীর স্পন্দন গুনে রুগীর সেবা করি, মনের মাধুরী মিশিয়ে চেতনার কলম ধরি।('মনের মাধুরী' হলো পার্থিব জ্ঞান সমৃদ্ধ স্বচ্ছ মনন- আর 'চেতনার কলম' হলো আল-কোরআনের ঐশী আলোয় আলোকিত বিবেক সম্পন্ন লিখন)

মাহফুজশান্ত

আসুন, "ধর্মান্ধতা পরিহার করে ধর্মিষ্ঠ হই" "বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম" [আল-কোরআন-৯৬. সূরা আল-আলাক] ০১. পাঠ কর (এবং ঘোষনা / প্রচার কর) তোমার প্রতিপালকের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন- ০২. সৃষ্টি করেছেন মানুষকে ‘আলাক’ হতে। ০৩. পাঠ কর, আর (ঘোষনা / প্রচার কর) তোমার প্রতিপালক মহামহিমান্বিত। ০৪. যিনি কলমের সাহায্যে শিক্ষা দিয়েছেন- ০৫, শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত না।] পবিত্র কোরআনের ৯৬ নম্বর সূরা 'আলাক'-এর প্রথম এই পাঁচটি আয়াত অত্যন্ত মূল্যবান এবং যা মহান আল্লাহতায়ালার পক্ষ থেকে ফেরেশতা জিবরীল (আঃ)-এর মাধ্যমে সর্বশেষ নবী রাসূলুল্লাহ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর উপর নাযিলকৃত সর্বপ্রথম ওহি অর্থাৎ ঐশীবাণী। মহামহিমান্বিত প্রতিপালকের নামে শিক্ষা লাভের জন্য পাঠ করা ( Study ) অর্থাৎ আল্লাহর রাস্তায় থেকে জ্ঞানার্জন করা এবং জ্ঞানের প্রচার ও প্রসারে কলমের ব্যবহার অর্থাৎ 'লিখন' যে অত্যন্ত ফলপ্রসূ ভূমিকা রাখে তা সর্বজনবিদিত। মহান স্রষ্টা আল্লাহতায়ালা তাঁর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টিকে খাঁটি মানুষ রূপে গড়ে তোলার জন্য যে সর্বপ্রথমে এই ধরণের চমৎকার ও কার্যকর ঐশীবাণী প্রদান করে অনুপ্রাণিত করবেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এই অনুপ্রেরণায় অনুপ্রাণিত হয়ে পার্থিব জীবনের শত ব্যস্ততার মাঝেও আল-কোরআন ও বিজ্ঞানের বিষয়ে জ্ঞান চর্চার তাগিদে সময় বের করে নিতে হয়েছে। যে জ্ঞানের কোন সীমা পরিসীমা নেই, যে জ্ঞানের কথা লিখতে বসলে মহাসাগরের এমনকি আকাশ ও পাতালের সকল জলরাশিকে কালি বানালেও তা ফুরিয়ে যাবে- তার জন্য এই সময়টুকু অতি নগন্য। তথাপি আমার এই ছোট্ট প্রয়াসের জন্য দয়াময় আল্লাহতায়ালা যে আমাকে সুযোগ ও তৌফিক দিয়েছেন সেজন্য আমি অবনত মস্তকে সর্বশক্তিমান স্রষ্টার কাছে প্রতি মূহুর্তে শুকরিয়া আদায় করছি। সত্যের স্বরূপ উদঘাটনে যতটুকু সফলতা অর্জন করতে পেরেছি তার সবটুকুই আল-কোরআনের ঐশীবাণীসমূহের মর্ম সঠিকভাবে অনুধাবনের ফলেই সম্ভব হয়েছে। আর ব্যর্থতার জন্য একজন অতি সাধারন মানুষ হিসেবে আমার অযোগ্যতা ও অজ্ঞতাই সম্পূর্ণরূপে দায়ী। হে বিশ্ববিধাতা করুণাময় মহান আল্লাহ , সর্বপ্রকার অনিচ্ছাকৃত ভুল-ভ্রান্তির জন্য সর্বদা অবনত মস্তকে ক্ষমাভিক্ষা চাই। আর সরল ও সত্যের পথ যতটুকু অর্জন করতে পেরেছি তার উছিলায় একজন হতভাগা পাপী বান্দা হিসেবে তোমার জ্যোতির্ময় আরশের ছায়াতলে চিরকালের জন্য একটুখানি ঠাঁই চাই। আশাকরি ছোটখাট ভুলত্রুটি ক্ষমা-সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। চিন্তাশীল সুধীজনদের সুচিন্তিত পরামর্শ ও সমালোচনা সাদরে গ্রহণ করা হবে।

মাহফুজশান্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

অহংকার পতনের মূল; অহংকারীকে মহান স্রষ্টাও পছন্দ করেন না-

১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:০৬

যে যত বড় ধার্মিক কিংবা ধর্মহীন হোক না কেন- "অহংকার পতনের মূল", এই প্রবাদটি সবারই স্মরণ রাখা চাই। বিশেষ করে একজন মুসলিমকে তো অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, মহান আল্লাহতায়ালা অহংকারীদের মোটেই পছন্দ করেন না।

পোষাকে আসাকে ও বোলচালে যতই ধার্মিক ভাবভঙ্গি দেখানো হোক না কেন; কিংবা মহাজ্ঞানী, হুজুর, মওলানা, হাজি, পীর সাহেব, জজ-ব্যরিষ্টার, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে যতই নাম-ডাক ছড়িয়ে পরুক না কেন- অন্তরে অহংকার দানা বাঁধলে কিন্তু সবই বৃথা। এমনকি প্রেসিডেন্ট, প্রধান-মন্ত্রী বা মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী হলেও নিস্তার নেই। লোক দেখানো জন্য মুখে লম্বা, খাট বা চাপ দাড়ি কিংবা মাথায় টিক্কি রেখে, শ্বেত-বস্ত্র, টুপি, পৈতা-ধুতি পড়ে ও হাতে তসবি ঝুলিয়ে পার পাওয়া যাবে না। আর সুট পড়ে কশে টাই বেধে, হাতে সোনার ঘড়ি, আঙ্গুলে হিরের আংটি ও গলায় মতির লকেট ঝুলিয়েও অহংকারে যতই দুদিনের দাপাদাপি করার চেষ্টা করা হোক- এসব করে সাময়িকভাবে একালে যতই খ্যাতি বা প্রতিপত্তি জুটে যাক না কেন- পরকালের খাতায় একজন অহংকারীর প্রাপ্তিটা কিন্তু বড়ই নাজুক ও মূল্যহীন হয়ে যেতে পারে।



অহংকারীদের সম্পর্কে আল-কোরআনে প্রদত্ত মহান আল্লাহতায়ালার সাবধান বাণী-



সূরা আন নিসা (মদীনায় অবতীর্ণ)

(০৪:৩৬) অর্থ- আর উপাসনা কর আল্লাহর, শরীক করো না তাঁর সাথে অপর কাউকে। পিতা-মাতার সাথে সৎ ও সদয় ব্যবহার কর এবং নিকটাত্নীয়, এতীম-মিসকীন, প্রতিবেশী, অসহায় মুসাফির এবং তোমাদের 'ডান হাতের অধিকারভুক্তদের' (যুদ্ধবন্দি/দাস-দাসীদের) প্রতিও। নিশ্চয়ই আল্লাহ আত্মম্ভরী ও দাম্ভিককে পছন্দ করেন না।

(০৪:১৭৩) অর্থ- যারা ঈমান আনে এবং সৎকাজ করে, তিনি তাদেরকে পরিপূর্ণ পুরষ্কার দান করবেন এবং নিজ অনুগ্রহে আরো বেশী দেবেন। পক্ষান্তরে যারা হেয় জ্ঞান করে এবং অহঙ্কার করে, তিনি তাদেরকে দেবেন বেদনাদায়ক আযাব। আল্লাহকে ছাড়া তারা কোন সাহায্যকারী ও সমর্থক পাবে না।



সূরা আল আ’রাফ (মক্কায় অবতীর্ণ)

(০৭:৪০) অর্থ- নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলেছে এবং এগুলো থেকে অহংকার করেছে, তাদের জন্যে আকাশের দ্বার উম্মুক্ত করা হবে না এবং তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না। যে পর্যন্ত না সূচের ছিদ্র দিয়ে উট প্রবেশ করে। আমি এমনিভাবে পাপীদেরকে শাস্তি প্রদান করি।

(০৭:১৪৬) অর্থ- আমি আমার নিদর্শনসমূহ হতে তাদেরকে ফিরিয়ে রাখি, যারা পৃথিবীতে অন্যায়ভাবে অহঙ্কার করে। যদি তারা সমস্ত নিদর্শন প্রত্যক্ষ করে ফেলে, তবুও তা বিশ্বাস করবে না। আর তারা হেদায়েতের পথ দেখলেও সে পথ গ্রহণ করবে না। অথচ গোমরাহীর পথ দেখলে তাই গ্রহণ করে নেবে। এর কারণ, তারা আমার নিদর্শনসমূহকে মিথ্যা বলে মনে করেছে এবং সে সম্বন্ধে তারা উদাসীন ছিল।



সূরা নাহল (মক্কায় অবতীর্ণ)

(১৬:২৩) অর্থ- নিঃসন্দেহে আল্লাহ তাদের গোপন ও প্রকাশ্য যাবতীয় বিষয়ে অবগত। নিশ্চিতই তিনি অহংকারীদের পছন্দ করেন না। (১৬:২৯) অর্থ- অতএব, জাহান্নামের দরজাসমূহে প্রবেশ কর, এতেই অনন্তকাল বাস কর। আর অহংকারীদের আবাসস্থল কতই নিকৃষ্ট



সূরা বনী ইসরাঈল (মক্কায় অবতীর্ণ)

(১৭:৩৭) অর্থ- পৃথিবীতে দম্ভভরে পদচারণা করো না। নিশ্চয় তুমি তো ভূপৃষ্ঠকে কখনই বিদীর্ণ করতে পারবে না এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না।



সূরা লোকমান (মক্কায় অবতীর্ণ)

(৩১:১৮) অর্থ- অহংকারবশে তুমি মানুষকে অবজ্ঞা করো না এবং পৃথিবীতে গর্বভরে পদচারণ করো না। নিশ্চয় আল্লাহ কোন দাম্ভিক অহংকারীকে পছন্দ করেন না।

(৩১:১৯) অর্থ- পদচারণায় মধ্যবর্তিতা অবলম্বন কর এবং কন্ঠস্বর নীচু কর। নিঃসন্দেহে গাধার স্বরই সর্বাপেক্ষা অপ্রীতিকর।



সূরা আল-যুমার (মক্কায় অবতীর্ণ)

(৩৯:৭২) অর্থ- বলা হবে, তোমরা জাহান্নামের দরজা দিয়ে প্রবেশ কর, সেখানে চিরকাল অবস্থানের জন্যে। কত নিকৃষ্ট অহংকারীদের আবাসস্থল।



সূরা আল-মু’মিন (মক্কায় অবতীর্ণ)

(৪০:৩৫) অর্থ- যারা নিজেদের কাছে কোন দলীল প্রমাণ না থাকলেও আল্লাহর আয়াত/নিদর্শন সম্পর্কে বিতর্কে লিপ্ত হয়, তাদের এ কাজ, আল্লাহ ও মুমিনদের কাছে খুবই অসন্তোষের। এমনিভাবে আল্লাহ প্রত্যেক অহংকারী-স্বৈরাচারী ব্যক্তির অন্তরে মোহর এঁটে দেন।



সূরা হা-মীম সেজদাহ (মক্কায় অবতীর্ণ)

(৪১:৫১) অর্থ- মানুষের প্রতি অনুগ্রহ করলে সে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং অহংকারে দূরে সরে যায়, আর যখন তাকে অনিষ্ট স্পর্শ করে, তখন সুদীর্ঘ দোয়া করতে থাকে।



সূরা আল হাদীদ (মদীনায় অবতীর্ণ)

(৫৭:২২) অর্থ- পৃথিবীতে অথবা ব্যক্তিগতভাবে তোমাদের উপর কোন বিপর্যয় আসে না, যদি না লিপিবদ্ধ করে রাখা হয়, আমরা (আল্লাহ- সম্মান সূচক) তা সংঘটিত করার বহু পূর্বেই। নিশ্চয় এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ।

(৫৭:২৩) অর্থ- এটা এজন্যে বলা হয়, যাতে তোমরা যা হারাও সেজন্যে বিমর্ষ না হও এবং তিনি তোমাদেরকে যা দিয়েছেন, তার জন্য খুব উল্লসিত না হও। আল্লাহ পছন্দ করেন না কোন উদ্ধত, অহংকারীকে-



মন্তব্য ১১৮ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (১১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:২৩

শুভ জািহদ বলেছেন: ভাই আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমরা যেন সৎ এবং সরল পথে চলতে পারি সে জন্য আল্লাহর কাছে অনুগ্রহ কামনা কর। অহংকার থেকে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই।

আল্লাহ আমাদের দোয়া কবুল করুন।

আমীন...............

১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৯

মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ- আমিন

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:২৭

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. সত্য সুন্দর দলীল প্রমান হাজির করেছেন; অহংই শিরকীর মূল, ইব্লিছ তার প্রকৃষ্ঠ প্রমান। হাজার বার আমি আল্লাহ বল্লেও শিরকী হয় না।
তবে:

হে আল্লাহগণ (সন্মানসুচক?)! লেখক্কে আরো আরো জ্ঞান দাও!
বিনীত।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: হে আল্লাহগণ (সন্মানসুচক?)!- কই পাইলেন??
হে আল্লাহ- ম জ বাসারকে জ্ঞান ও সুস্থ অন্তর দাও

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৮

কান্টি টুটুল বলেছেন: মন দিয়ে পড়ার মত সুন্দর একটা পোষ্ট দিয়েছেন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ-

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৫২

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
-আমরা (আল্লাহ- সম্মান সূচক) (সুত্র: মাহফুজ; দ্র: ৫৭: ২২)
ভাষা-ব্যকরণ না বুঝলে কিছু করার নেই।
বিনীত।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:০২

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আমি অজ্ঞ মানুষ- একটু বুঝাইয়া দিবেন কি?

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫২

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
যারা ব্লগে লিখেন তাদের প্রায় শতভাগই ( ম জ বাসারো) নিজকে কনফার্মড জ্ঞানী বিশ্বাস করেই লিখেন; আর তাই কোন অবস্থায়ই বুঝ নিতে চান্না/নেন্না। সে কারণেই বুঝিয়ে বলার দু:সাহস বা সুযোগ হয় না বলেই প্রশ্নের পর প্রশ্ন করা হয় যাতে লেখকের দুর্বলতা/ভুল নিজেই আবিস্কার/সংশোধন করতে পারেন; কেহ কেহ এই পদ্দতীকে আক্রমণ মনে করেন; মুলত: তা সঠিক নয়।

১. আপনি অবশ্যই অজ্ঞ নন; বিজ্ঞরাই নিজকে অজ্ঞ ভাবে এবং এটা সুলক্ষণ। হাজার কোটি শরিয়তী আলেম/আল্লামাদের তুলনায় আপনার লেখাগুলি অনেক অনেক উন্নত।
২. কোরানে বহু জায়গায়ই আল্লাহ নিজকে 'আমরা' বহুবচন ব্যবহার করেছে; পাশাপাশি একবচনও যেমন: সে বা আমি। এখন যদি বলেন 'আমরা' সন্মান সুচক তবে স্বাভাবিক/কৈশোরীক প্রশ্ন আসেই আসে যে ‘সে বা আমি’ ১বচন ব্যবহার কি তাহলে অসন্মান সুচক? যদি প্রশ্নটির সংগত জবাব খুজে না পান তবে স্বীকার করতেই হবে যে সন্মানসুচক ধারণাটা অসংগত, যুক্তিহীন; সুতরাং জ্ঞানীগণ সংগত সমাধানে সচেষ্ট হবেন।
৩. 'আল্লাহ, শক্তি, জ্ঞান, ইচ্ছা প্রভৃতি কোন পারছন বা ব্যক্তি/বস্তু নয়; কিন্তু ঐ শক্তি যখন ব্যক্তি(গণের) উপর ভর করে তখনই প্রকারভেদে একবচন/বহুবচন ধারণ করে; বচনের সাথে সন্মান-অসন্মানের সম্পর্ক নেই।
৪. স্মরনীয় যে মানুষ জ্ঞান হতে পারে না, জ্ঞানী হয়, শক্তি হতে পারে না, শক্তিমান/ময় হয়, প্রেম হতে পারে না প্রেমিক/প্রেমময় হতে পারে; আল্লাহ হতে পারে না, আল্লাহময় (রব্বানী) হয় (তথ্য: ৩: ৭৯)
৫. যার কোন আকার আকৃতি নেই ১ নয়, ২ নয়, একজন নয় বরং একাকার, মহাময়; মানুষের যাবতীয় কল্পনা-জল্পনা বা ধারণাতীত! এমন কিছুকে কিছুও বলা যায় না; আবার কিছু না বল্লে বুঝানোই সম্ভব নয়। তাই উহার একবচন/বহুবচনে কোনই পার্থক্য নেই; এক বা একজন অর্থই সসীম বা সীমীত বা নির্দিষ্ট কিন্তু 'আল্লাহ এমন কিছু নয়' বিষয়টা বুঝাতে কখনো এক আবার বহুবচন ব্যবহৃত হয়েছে; কিন্তু শরিয়ত এই বুঝ গ্রহণ না করে 'আল্লাহ'কে এক বা একজন সাব্যস্ত করে শিরকী পাপের আসামী হয়ে আছে। পক্ষান্তরে বহুবচন ‘আমরা’ ব্যবহারের গোজামিল ব্যাখ্যা/তফছির করে দায় সেরেছে।
৬. ম জ বাসার বুঝাতে ব্যর্থ হলে ভুল/ভ্রান্তি সংশোধন করত: আরো খোলাসা করে বলার জন্য ব্লগার মহসিন আহম্মদকে অনুরোধ করতে পারেন। ব্লগে তুলনায় সম্ভবত তিনিই উপযুক্ত।
অন্যথায় নিচের আয়াতটি দেখুন ভুল কি না:
হে আল্লাহ! তোমরা (সন্মান সুচক?) কেন ডা: মাহফুজ সাহেবের চারি পার্শ রোগীর সংখ্যা বাড়িয়ে দিচ্ছ না?
বিনীত।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:০৬

মাহফুজশান্ত বলেছেন: অবশ্যই মহান আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়, তাঁর কোন শরীক নাই।
শক্তির যে কোন বচন বা লিঙ্গ নেই তা সবাই জানে। সমস্ত শক্তির আধার মহান আল্লাহতায়ালা। তাই যে কোন বচনেই প্রকাশ করা হোক না কেন সর্বক্ষেত্রেই আল্লাহ্ এক এবং সর্বশক্তিমান।
বাংলা ভাষায় আমি ও আমরা বলতে 'এক বচন' ও 'বহু বচন' বোঝায়। কিন্তু আরবী ভাষায় 'আমরা' শব্দটির একটি বিশেষত্ব আছে এবং অনেক ক্ষেত্রে এর দ্বারা বচন নয়, বরং কোন বিষয়ের গুরুত্ব প্রকাশ করা হয়।
বিশেষ করে আল-কোরআনে 'নাহনু', 'না' এই শব্দগুলো দ্বারা 'বহু বচন' প্রকাশ পেলেও বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে এগুলো ব্যবহার করে মহান আল্লাহর মহত্বকে প্রকাশ করা হয়েছে। আপনার কথা মতে শুধু নয়, আমার এবং স্রষ্টার একত্বে বিশ্বাসী যে কোন মানুষের মতেও যদিও মহান স্রষ্টা এক, দুই, তিন-----লক্ষ-কোটি কিংবা আরও বহু বহু বচনের ঊর্ধ্বে। তথাপি বাহ্যিকভাবে কোন বিশেষ কাজ বা নিদর্শন সম্পর্কে বর্ণনা ও ভাব প্রকাশের ক্ষেত্রে বহুবচনে এই ধরনের শব্দ ব্যবহার করা হযেছে। এর মাধ্যমে সেই কাজ বা নিদর্শনের গুরুত্বকে আমাদের সামনে প্রকাশ করে বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে মাত্র। তাই নব্য পাঠকরা যেন আরবীতে 'আমরা' শব্দটি দেখে বিভ্রান্ত না হন এবং 'আল্লাহ্ ছাড়া যে অন্য কোন মা'বুদ নেই'- এই সম্পর্কে তাদের মনে যেন কোন সন্দেহ না জন্মে সেই লক্ষে বাংলা, ইংরেজি ইত্যাদি অনুবাদের সময় 'আমরা' বা 'উই' শব্দটির পাশে 'সম্মান সূচক' বা 'রয়েল' শব্দটি লেখার প্রয়োজন আছে বৈকি। আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে এতে দোষের কিছু আছে বলে মনে হয় না।
আপনার দেয়া আয়াতটি কি আপনার ওপর নাযিল হযেছে? যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে তা অবশ্যই ভুল বৈকি-
ধন্যবাদ-

১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:০১

মাহফুজশান্ত বলেছেন: ব্লগার মহসিন আহম্মদ?
`দুঃখিত, এই নামে কোন ব্লগার পাওয়া যায়নি

৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৪৫

১১স্টার বলেছেন: আল্লাহর বহুবচন বলতে আল্লাহর বহুগুণ কে বোঝানো হয় এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:০৬

মাহফুজশান্ত বলেছেন: পড়ার ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ-

৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৪:৩১

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. ‌‌'আমরা'র পিছনে আপনার/শরিয়তের যুক্তিগুলির সামনে/পিছে কোন কোরানিক/ব্যকরনীক যুক্তি আছে? না অহি পেয়ে নিশ্চিত হয়ে পাঠকদের সতর্ক করছেন? এতদসম্বন্ধীয় আপনার আয়াত সম্ভারগুলিও কি অহি পেয়েছেন?
২. 'আল্লাহ' এক/১জন হলে তা অবশ্যই ছিংগুলার নম্বর! শরিয়ত এইই বলে; আহম্মদ দিদাতও অনুরূপ দাবি করে গেছেন। কিন্তু ছিংগুলার হলেই তার প্লুরাল নির্ঘাত, আজ না কাল অবশ্যাম্ভাবী। যেমন পৃথিবী, চন্দ্র-সূর্যের এদ্দিন পরে প্লুরাল নম্বর বের হয়ে গেছে। 'আল্লাহ'র ক্ষেত্রেও এমন আশাবাদী?
৩. 'আল্লাহ'র বহু গুণ? না বহুগুণধারী আল্লাহ?
বিনীত।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:১৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনি 'আল্লাহ'র ক্ষেত্রেও প্লুরাল নম্বর খোজার আশাবাদ ব্যাক্ত করেছে!!? তাহলে আপনি কি অংশিবাদী?

৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৬:১৭

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,

লেখক বলেছেন: ব্লগার মহসিন আহম্মদ?`দুঃখিত, এই নামে কোন ব্লগার পাওয়া যায়নি।
ছালাম,
১. গুরু প্রেমে যদি কাফির ফতোয়া না পাই, পীর পূজারী হবো কিভাবে?
২. বিবর্তনবাদের কিছু কথা।
৩. সুরা বাকারার আলিম-লাম-মীম মানে কি/
৪. নফ্‌স ও রুহের পার্থক্য: ১, ২, ৩ পর্ব।

ক. ঐগুলি মহসিন আহম্মদের লেখা এবং তা সামহোয়ার ইন ব্লগেই। আপনার না পাওয়ার কারণ নিচের স্ব উপদেশটির উর্দ্ধে বাস করেন বলে।
অহংকার পতনের মূল;--

খ. আর একটা কারণ হতে পারে তিনি আপনার তুলনায় দুই সিড়ি উর্দ্ধে বলে। এরপরো না পেলে তার নামে বিজ্ঞাপন দিয়ে দেখুন পান কি না!
বিনীত।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:১০

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আমি মানুষ; সুতরাং একজন মানুষ হিসেবে যেভাবে বসবাস করা মনানসই- সেভাবেই বাস করার চেষ্টা করে যাচ্ছি।
অহংকার পতনের মূল;-- আমি এর ঊর্ধ্বে, নিম্নে, নাকি সমান্তরালে বাস করছি তা বিচারের ভার আল্লাহতায়ালার হাতেই ছেড়ে দিন ভাই-
তবে আপনি বা অন্য কেউ যদি আমার তুলনায় দুই/দশ সিড়ি উর্দ্ধে অবস্থান করেন- তাতে আমার কোন আপত্তি বা বিদ্বেষ নেই-
আমি তার নামটি কপি করে অনুসন্ধানে খোঁজ করে পাইনি-
আপনি এত না পেচিয়ে লিংকটা দিয়ে দিলেই তো পারতেন!

৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৩৫

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. ম জ বাসারের তুলনায় কম বুদ্ধিমান মনে করলে অবশ্যই লিংক দিতাম। তবে দিলেও দেখেন্না। কারণ এযাবত ম জ বাসারের একটি প্রতিবেনও দেখেন্নি!
২. অধিকাংশ সময়ই স্ব বিরোধী মন্তব্য করেন। আল্লাহর কাছে স্বয়ং আপনিই না ছেড়ে অন্যকে উপদেশ দিচ্ছেন কেন? আপনি ছেড়ে দিলে এক কলম লিখার কি প্রয়োজন ছিল কি? আর কি বা প্রয়োজন আছে?

এক
দুই
তিন
চার
এছাড়াও তার প্রচুর লিখা আছে। তিনি সর্বদাই ধর্ম সম্বন্ধে লিখেন। আপনিও তাই সুতরাং ১টি লিখাও যে আপনার চোখে পড়েই তা ভাবার অবকাশ আছেকি?
বিনীত।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৫৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আমার সম্পর্কে আপনার সু/কু-ধারনার জন্য ধন্যবাদ।
অস্বীকার করার উপায় নেই যে, ভাল-মন্দ মিলিয়েই আমি মানুষ
আমি উপদেশ শুধু অন্যকে নয়, আগে নিজেকে দেবার চেষ্টা করি এবং তারপর অন্যদের সামনে তুলে ধরি।
আপনার কাছে আমার এই সরল কর্মটি গরল মনে হলে তো আমার কিছূ করার নেই!

১০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৪৪

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. না। অংশীবাদী নই; প্লুরালবাদী নই; এক, একজন, ১টি বা ছিংগুলারবাদীও নই। কারণ ছিংগুলারবাদীরাও অংশীবাদী; ওরা আল্লাহকে এক বা ছিংগুলারে বন্দি/সীমিত করেছে।
২. আল্লাহ ১ এরো উর্দ্ধে; ০ শুণ্যেরো উর্দ্ধে; উর্দ্ধেরো উর্দ্ধে; আপনার আমার রাছুল/নবিদেরো ধারণা, কল্পনা, জল্পনারো উর্দ্ধে; একথা রাছুল/নবিগণই কুরানে বলে গেছেন।
৩. সুতরাং আল্লাহ এককার (আহাদ)।
বিনীত।

১১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৪৯

ম জ বাসার বলেছেন: পুনশ্চু ছালাম,
১. আল্লাহ নিজেই ছিংগুলার/প্লুরাল উভয়ই দাবি করার পরো আপনারা ছিংগুলার রেখে প্লুরাল প্রত্যাখ্যান করার যুক্তি কি?
২. সন্মান/অসন্মান এই সকল ফাল্তু যুক্তি কুরান/ব্যকরণ সমর্থন করে কি???? না করলে দলীয়/ব্যক্তিগত মত ও পথ পরিহার করা উচিত।
বিনীত।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:০৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: দলীয়/ব্যক্তিগত মত ও পথ না হয় পরিহার করলাম। তারপর আপনার মত গ্রহণ করলেই কি সঠিক ভাববেন?
আপনার মতটা যে কি?? সেটা আপনি নিজেই বোঝেন তো!!?

১২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৫৫

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
আমার কোন মত-পথ নেই জবাবে। ছিংগুলারো আল্লাহর মত প্লুরালো আল্লাহর মত।
২. কুরান কি বল্তে চায় আর আমি কি বুঝলাম তা ৩/১০শেই স্পষ্ঠ করে বলা হয়েছে। বাংলা না বুঝলে কারো কিছু করার নেই।
বিনীত।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৫

মাহফুজশান্ত বলেছেন: সূরা ইখলাসের মর্ম ভাল করে অনুধাবন করে দেখুন-

১৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৫৮

ম জ বাসার বলেছেন: পুনশ্চু: ডাক্তারগণ কজন রোগী ভালো করেছেন! তা কি তারা জানেন? হিসাব রাখেন? বুঝেন? বুঝতে চান?
-না। তারা বুঝেন/হিসাব রাখেন কত টাকা আয় করেছেন!
বিনীত।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনি টাকা-কড়ি আয় সম্পর্কে যে হিসেবের কথা কইলেন- সে বিষয়ে আমার পারদর্শিতা কমই বলতে পারেন-
তবে রোগী ভালো করা বা না করার ব্যাপারে সাধ্যমত সচেতন থাকার চেষ্টা করি এবং সব সময় আল্লাহতায়ালার উপর নির্ভর করি-
শুধু ডাক্তারই নয়, আশাকরি সবারই সবার কর্ম সম্পর্কে সচেতন থাকার পাশাপাশি নিজের কাছে জবাবদিহি করার মানসিকতা থাকা চাই-
অন্যের গুয়ের গন্ধ পেয়ে নাকে রুমাল চাপলেন আর ছি ছি করলেন, অথচ নিজের গুয়ের কোন দুর্গন্ধ নেই বলে তৃপ্তিবোধ করাটা বুদ্ধিমানের কাজ নয়-

১৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪০

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. কেন? বাকি আয়াতগুলি কি নাপাক? অপছন্দ? নাছেক/মনছুক করেছেন?
২. পড়লাম। সেখানে অহিদ লিখা নেই। আছে অহিদ এর বহুবচন আহাদ। এবার হলো তো?
বিনীত।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আমি আল-কোরআনের কোন আয়াতই নাছেক/মনছুক মনে করার দলে নই- বরং এই নিরন্তর জ্যোতির প্রতিটি নির্দেশকে ক্ষেত্র বিশেষে কিয়ামত পর্যন্ত জীবন্ত ও কার্যকর বলে বিশ্বাস করি-

১৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:০৮

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. শুধুমাত্র ব্যক্তি আপনাকেই যে বলা হয় তা নয়।
২. জ্যাতা/মরা আল্লাহর হাতে দিয়ে টাকাটা নগদে নিজের হাতে লন।
৩. না বুঝলে পুরোটাই নাছেক/মনছুখ হয়েই থাকে বা যায়; যেমন ইখলাসের বরাত দিলেন।
৪. কিয়ামত আরবি শব্দটা বুঝতে খুবই কষ্ট হচ্ছে; দয়া করে উহার বাংলা শব্দ ব্যবহার করুণ; তফছির/ব্যাখ্যা নিষ্প্রয়োজন।
৫. বিশ্বাসের কোন ফল দেখাতে না পারলে বিশ্বাস অবিশ্বাস উভয়ই সমান। বরং বিশ্বাসটাই ভয়ংকর হয়ে দাড়ায়। যেমন: কুল! হু আল্লাহু আহাদ। বলো! আল্লাহ একজন।
বিনীত।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:৩৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: কিয়ামত সম্পর্কে অনেক বলেছি, নুতন কিছু বলার নেই- মন চাইলে এখানে দেখে নিতে পারেন
এর বাহিরে আপনার নিজস্ব কোন বক্তব্য থাকলে আলাদাভাবে পোষ্ট দিতে পারেন

১৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৭:৫৪

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
আগেই বলেছি অনেক কিছু বলা নিষ্প্রয়োজন; আরবি শব্দটা বাংলায় বুঝাতে অনুরোধ করা হয়েছে।
সম্ভবত লিংকের লাইনটার চেয়েও ছোট হতো; অতবড় লাইন্টা লিখে কেন অযথা কষ্ট করলেন? তা রহস্যজনক।
বিনীত।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:০৫

মাহফুজশান্ত বলেছেন: সব বিষয়ে রহস্য খুঁজলে শেষে জীবনটাই কিন্তু রহস্যময় হয়ে যেতে পারে।
আপনার সাথে এর আগেও এ সম্পর্কে বাদানুবাদ হযেছেল। আপনি সম্ভবত ভুলে গেছেন-
'কিয়ামত' শব্দটির আভিধানিক অর্থ 'পুনরুথ্থান' (Resurrection)। আর কিয়ামত/পুনরুথ্থান ঘটার একটি 'সময়' নির্দিষ্ট আছে, যা স্রষ্টা মহান আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। এটিকে (final) Hour হিসেবেও উল্লেখ করা হয়েছে। আর সেই সময়ে যা ঘটবে তা আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে একটি গুরুতর/ভয়ংকর ঘটনা হবে এবং 'শিংগার ফুৎকারে' আকস্মিকভাবেই তা সংঘটিত হবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। অর্থাৎ 'পুনরুথ্থান' এর পূর্বে 'মহাপ্রলয়' যে ঘটবে- বিভিন্ন আয়াতের বক্তব্য থেকে সেটাই পরিষ্কার বোঝা যায়। অবিশ্বাসিরা সেই মহাসংবাদের (কিয়ামত/পুনরুথ্থান) নির্দিষ্ট সময় সম্পর্কে প্রশ্ন করায় তার উত্তরে যে বর্ননা দেয়া হয়েছে- তার নিরিখে সেই 'নির্দিষ্ট সময়কে' পাঠকদের বোঝার সুবিধার্থে 'কিয়ামত' হিসেবে সরাসরি উল্লেখ করা হয়ে থাকে। আপনর কি মানতে খুব অসুবিধা হচ্ছে? হলে মানিয়েন না!

১৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:০৫

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. জীবনন্টা রহস্যময় হয়ে আছে সকল আস্তিক/নাস্তিকদের কাছে প্রায় সমানভাবেই; এ রহস্য ফাস করার ক্ষমতা হঠাত করে আপনার/আমার সম্ভব নয়।
২. হ্যা! ভুলে যাওয়ার কথা নয়; কিন্তু পুরানো ভ্রান্ত দর্শন পুন: দাড় (কিয়াম/কিয়ামত) করেছেন বিধায় পুন: কিয়াম করতে বাধ্য করলেন।
শরিয়তী অভিধানে কিয়ামত= সোজা-সরল, সটান দাড়ানো (দ্র: আরবি-বাংলা অভিধান, মা. মুহিউদ্দীন খান) ইহার সংগে ‘পুন:’ শব্দের কোনই আলামত নেই। আর খৃষ্টানীয় আরবী-ইংরাজী অভিধানে রেজারেকসনসহ অবস্থা/ব্যবস্থাভেদে প্রায় ৫০০ অর্থ আছে (দ্র: আরবি-ইংরাজী অভিধান, জে এম কাউয়ান); তা থেকে পছন্দমত ১টি অর্থ কেন বেছে নিলেন! তাও এক রহস্য।
শব্দটির অর্থের সংগে আপনার পরবর্তি মাশালা একে বারেই বিপরীত; তা পাঠকদের সামনে হাতে-নাতে প্রমানের জন্যই অর্থটি চেয়েছিলাম; আপনি যে জানেন তা কি আমার জানা ছিল না??
যে সমস্ত প্রলয় মহা প্রলয়ের কথা বর্ণনা করেছেন তার জন্য কোরানে ভিন্নভাবে আরবি ছায়াত, বায়াছ ও কারিয়া শব্দত্রয় স্পষ্ঠভাবে বর্ণিত আছে; সুতরাং ‘কিয়ামত’ শব্দের নতুন শব্দযোগে ব্যক্তি বা দলের কিছুই বলার নেই। আপনারা কিয়াতের সাথে ছায়াত, বায়াছ ও কারিয়া শব্দত্রয়কে গুলিয়ে ফেলেছেন।
পাঠকদের সুবিধার্থে আল্লাহই কুরানে স্পষ্ঠ করে বলা সত্বেও তা অস্বীকার করে ব্যক্তি বা দলের মত্‌ সংযোগজন ধৃষ্ঠতা; তাতে বরং পাঠকগণ এবং আপনার মত শিক্ষিতগণো বিভ্রান্ত হয়েছে।
প্রচলিত ভ্রান্ত মতবাদ মানতে মুছলিমদের অসুবিধা হওয়ারই কথা; আপনারো হওায়ার কথা; কিন্তু না হওয়ার কারণ আপনি নন! বরং আপনার ডাইস আর নিক্ষিপ্ত কাদামাটি; আপনার আমার বাপ/দাদা/দাদীগণ। ভালো থাকুন।
বিনীত।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:০৮

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনি আপনার মত থাকুন; আমাকেও আমার মত থাকতে দিন-
আপনি আপনার মত বলুন; আমাকে আমার মত বলতে দিন-
ফায়সালা তো মহান স্রষ্টার হাতে- নির্দিষ্ট সময়েই হয়ে যাবে- শুধু অপেক্ষা মাত্র

১৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৪৯

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. এক এক সময় শিশুদের মত কথা বলেন। প্রত্যেকটি লোক যদি আপনার মত গোড়ামী হয় তা হলে ভেবে দেখুন আপনার লিখার তিল পরিমাণ প্রয়োজন আছে কি না?
২. আর একরম ঈমান থাকলে কুরানের প্রয়োজনই বা থাকে কি না?
৩. ঐ নির্দিষ্ট সময়ের কিয়ামত সৃষ্টির আমলে কখনো আসে নি আর আসবে না। কারণ উহা ভ্রান্ত বিভ্রান্তকর ঈমান।
৪. বরং স্ব স্ব ছায়াতের (মৃত্যু) জন্য অপেক্ষা করতে পারেন না ও পারেন কিন্তু তা আসবেই আসবে।
৫. আপনি কি চান যে আপনার লিখা/দর্শন মিথ্যা হলেও মিথ্যা না বলে হা হা সত্য সত্য বলে বাহব্বা দিক? সমালোচনা না করুক? এমন চাইলে দেলোয়ার হোসেন বা আজীজুল হক বা আমীনী হতে হবে অথবা আটরশীর পীর হতে হবে।
৬. না চাইলে না চাওয়া অপসানেই লিখুন! সুস্থ থাকতে পারবেন।
বিনীত।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৫০

মাহফুজশান্ত বলেছেন: এরপর কি তাহলে পুণর্জন্ম নিয়ে প্যাচাল শুরু করবেন?
আমার লিখা/দর্শন মিথ্যা বললে বলতে পারেন- কিন্তু আপনার লিখা/দর্শন সত্যজ্ঞান করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়
আপনার চোখে হয়ত আমি শিশু কিংবা গোড়া- যাই বলেন ভাই- আপাতত মাফ চাই----অন্ততঃ আপনার মত ধর্ষন-নিকের হাত থেকে যেন নিস্তার পাই
তবে একটা কথা বলে রাখি- দেলোয়ার হোসেন বা আজীজুল হক বা আমীনী বা ম জ বাসার সাবদের সাথে আমার কোনই সংস্রব নাই-

১৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:০৮

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
শুধু আপনি কেন? প্রায দেড় বিলিয়ন শিয়া, ছুন্নী, কাদিয়ানী, ওহাবী বেদাত প্রযুক্ত মুসলমানগণের পক্ষেও সম্ভব নয়।
২. বুখারী/মুসলিমদের উপর ঈমান পোক্ত করার পর রাছুলের উপর ঈমান আনার পথ নেই; যদিও 'ঈমান আছে' বলে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত চীত্‌কার করতে থাকে।
ভালো থাকুন। লক্ষ্য রাখবেন! সমালোচনার সুযোগ না দিয়ে নিশ্চিত হয়ে লিখুন।
বিনীত।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৪২

মাহফুজশান্ত বলেছেন: সমালোচনার সুযোগ দেয়া বা না দেয়ার বিষয়টি আপেক্ষিক- যার করার ইচ্ছা সে করবে

২০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৪

ম জ বাসার বলেছেন: পুনশ্চু ছালাম,
দেলোয়ার হোসেন বা আজীজুল হক বা আমীনী বা ম জ বাসার সাবদের সাথে আমার কোনই সংস্রব নাই-

ম জ বাসারের সাথে সংস্রব নেই ধ্রুব সত্য বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু কিয়ামত নিয়ে তাদের সাথে আপনার শতভাগ সংস্রব; তাদেরই প্রতিষ্ঠিত কেয়ামতী ঈমানের উপর আপনি শতভাগ বিশ্বাসী; এরপরো তাদের সাথে সংস্রব নেই বল্লে তা কাজগ কলমে ডাহা মিথ্যা প্রমান হলো।
বিনীত।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৫

মাহফুজশান্ত বলেছেন: জী, কিয়ামত সম্পর্কে আপনার মত আমার কোন সন্দেহ নাই-
তাই আমি আপনার মত পুনর্জন্ম নয়, পুণরোথ্থানে বিশ্বাস করেই মরতে চাই-

২১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:০৯

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
নিজামী, আমীনী তথা হানাফি ছুন্নীদের মত বোখারীদের উপর পূর্ণ ঈমান থাকতেই মরুণ/দীর্ঘ বাচুন তা একেবারেই অপ্রাসংগিক ও নিজস্ব বিষয়।
বিনীত।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৫২

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের (সাঃ) উপর পূর্ণ ইমান রাখি- এরপর যাকে যতটুকু বিশ্বাস করা প্রয়োজন ও যুক্তিসঙ্গত তাকে ততটুকুই বিশ্বাস করি- আর এই বিশ্বাসের মৌল ভিত্তি ও গাইড লাইন হলো আল-কোরআন

২২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:২৫

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,

১. কাদিয়ানীসহ কোন্‌ উপদলের গাইড লাইন কুরান নয়?
বিনীত।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:১৫

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আল-কোরআন মানুষের মধ্যে যারা বিশ্বাসী অর্থাৎ মুসলিম- একমাত্র তাদেরই গাইড লাইন
কারন পরিপূর্ণ ঈমান না থাকলে কোন গাইড লাইনেরই কোন মূল্য থাকেনা-

২৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৫

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. মূল্যবান কথা বটে! 'কুরানই মুসলমানদের একমাত্র পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা' এর উপরে কোন্‌ উপদলের পরিপূর্ণ ঈমান নেই?
২. দেড় বিলিয়ণ মুসলমানদের গাইড লাইন কুরান আর হাইড লাইন হাদিছ; কুরান/রাছু তাদের শিরোনাম/সাইনবোর্ড এবং বিশ্বাস আর হাদিছ/বুখারীগণ তাদের কর্ম/আমল/বিষয়বস্তু-।
৩. আপনার কিয়ামতী ঈমান উহারই অংশ বিশেষ।
৪. আপনার লিখায় প্রমান হয় প্রচলিত উপ-দলের মধ্যে আপনি একজন উন্নত ছুন্নী হানাফি মুসলমান! সত্য কি?
৫. 'পরিপূর্ণ ঈমান' বল্তে কি বুঝায়! মাপকাঠি/প্রমানই বা কি?
[বিরক্ত হলে ওভারলুক করুণ]
বিনীত।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:৪১

মাহফুজশান্ত বলেছেন: বেশি কথা বলতে চাই না-
প্রকৃত ধর্মভীরু মাত্রই পরিপূর্ণ ইমানদার আর পরিপূর্ণ ইমানদার মাত্রই প্রকৃত মুসলিম-
আল-কোরআন-
সূরা আল বাক্বারাহ (মদীনায় অবতীর্ণ)
(০২:০২) অর্থ- এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। এটি পথ প্রদর্শনকারী ধর্মভীরুদের জন্য,
(০২:০৩) অর্থ- যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে
(০-২:০৪) অর্থ- এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করে তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে এবং তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে এবং পরবর্তী বিশ্ব/পরকালকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
(০২:০৫) অর্থ- তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
(০২:১৭৭) অর্থ- সৎকর্ম শুধু এই নয় যে, পূর্ব কিংবা পশ্চিমদিকে মুখ করবে, বরং বড় সৎকাজ হল এই যে, আল্লাহ্, শেষ দিবস/পরকাল, ফেরেশতাগণ, কিতাবসমূহ এবং সমস্ত নবীগণকে বিশ্বাস করবে, আর সম্পদ ব্যয় করবে তাঁরই মহব্বতে আত্নীয়-স্বজন, এতীম-মিসকীন, মুসাফির-ভিক্ষুক ও মুক্তিকামী ক্রীতদাসদের জন্যে এবং যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দান করে এবং যারা কৃত প্রতিজ্ঞা সম্পাদনকারী এবং অভাবে, রোগে-শোকে ও যুদ্ধের সময় ধৈর্য্য ধারণকারী তারাই হল সত্যাশ্রয়ী, আর তারাই ধর্মভীরু।
সূরা আল আহযাব (মদীনায় অবতীর্ণ)
(৩৩:৪০)) অর্থ- মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।

২৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ৩:২৯

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. দেহ রোগের প্রতিশেধক আরোপিত কিতাবাদি হুবহু মূখস্ত এবং অনবরত নকল কিন্তু ধর্ম রোগের প্রতিশেধক আরোপিত কিতাবাদি (হাদিছ-ফতোয়াদি) মূখস্থ নয় নকলও নয় (প্রধানত)। উহা বুঝতে হয় এবং প্রকৃতির সাথে পরীক্ষা করে নিতে হয়।
২. অনুরোধ ছিল ঈমানদারের মাপকাঠি ও প্রমান। যে আয়াতগুলি দিলেন তাতে কি আপনাকে/বাসারকে ঈমানদার প্রমান করা যায়?
৩. মুহাম্মদ তা হলে কি পশু-পক্ষি, লতাপাতার পিতা? অস্তাগফিরুল্লাহ--। তৈয়ব, তাহের, রুকাইয়া-ফাতিমাগণ কি তা হলে ব্যক্তি নয়??-মিন জালেক।
হাফিজরা কুরান খতম করে; সম্ভবত আপনিও করেছেন; তাহলে কুরান কি শেষ হয়ে গেছে? আপনাদের কাছে আর আসে না? মুহাম্মদের মত গায়েব হয়ে গেছে??
৪. বিব্রতবোধ করলে এমনভাবে লিখুন যাতে প্রশ্নের সম্মখীন হতে না হয়। আপনিও বাচবেন, পাঠকরাও স্বস্তি পাবে।
বিনীত।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:১৭

মাহফুজশান্ত বলেছেন: ফাজলামো হচ্ছে? এসব ফালতু প্যাচাল আমার এখানে না মারলেই ভাল হয়-
এসব অন্তঃসারশুন্য বাজে কথা শোনার জন্য যেসব শয়তানের চ্যালারা কান পেতে থাকে, তাদের কান ভারি করতে পারে- আমার এখানে এসব বলা বৃথা
মনে হচ্ছে খোদ শয়তান ম জ বাসারের উপর আছর করেছে- কিন্তু শয়তান কাছে ঘেসা তো দূরে থাক, আমার নাম শুনলে বাপ বাপ করে দূরে পালায়- সেইটা মজবাসার বোধ হয় জানে না-

২৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ১:২৮

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
ছওয়াল/জবাবে এতদিনে তা প্রমান হয়েই আসছে।
ছি:!
বিনীত।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৩৯

মাহফুজশান্ত বলেছেন: ম জ বাসার গংরা যে কি প্রমান করতে চায়- সেটা হয়ত তারা নিজেরাই ঠিকমত বোঝেনা ও জানেনা!!

২৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ১১:২৪

ম জ বাসার বলেছেন: ১. অহংকার পতনের মূল; অহংকারীকে মহান স্রষ্টাও পছন্দ করেন না-

২. আপনার চোখে হয়ত আমি শিশু কিংবা গোড়া- যাই বলেন ভাই- আপাতত মাফ চাই----অন্ততঃ আপনার মত ধর্ষন-নিকের হাত থেকে যেন নিস্তার পাই

৩. আমার নাম শুনলে বাপ বাপ করে দূরে পালায়- সেইটা মজবাসার বোধ হয় জানে না-


ছালাম,
ক. শরিয়তের মতে কথিত আদমকে আল্লাহ নিজ হাতে গড়ে নবি করে বেহেস্তে রাখেন; অথচ ইব্লিছ আল্লাহর নিজ তত্ত্বাবধানে রাখা আদমের মধ্যে ঢুকে বিভ্রান্ত/বিবস্র করে। পক্ষান্তরে আপনার মাহফুজশান্ত নাম শুনেই ইব্লিছ আপনাকে বাপ বাপ করে দৌড়ে পালায়? আপনি তা হলে স্ব স্বীকৃত ইব্লিছের আব্বা (দ্র: উপরের ৩ নং)????
খ. উপরে আপনার ২নং স্বীকারোক্তি অনুযায়ী বাপ বাপ করে নিস্তার চাওয়ার লোকটি আপনি? না অন্য কেহ?
গ. এ সমস্ত হাস্যকর বাণীতে ১ নং এ আপনার দেয়া শিরোনামটি আপনি নিজেই কি উদাহরণ নন? এরপরো অহংকারের শেষ চুড়া থাকলে তার নাম কি? সম্ভব হলে জানাবেন।
ঘ. আপনার আলোতে বহুদিন আগের স্থানীয় এক অশিক্ষিত সন্ত্রাসী ইমাম/নেতার কথা মনে পড়লো, ধর্মালোচনায় হঠাত অপ্রাসংগীকভাবেই বলে ফেল্লো 'আমার নাম শুনলে ১৫ থেকে ৮০ বছরের বুড়ীরাও পেশাব করে দিত।'
এস্তেখারা করছি ঐ লোকটির সাথে আপনার ঘনিষ্ঠতা কতটুকু? আর আদমের সাথেই বা দূরত্ব কতখানি? আপনিও মুরাকাবা করুণ?
বিনীত।

০১ লা নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:২০

মাহফুজশান্ত বলেছেন: এ পৃথিবীতে ইবলিসের চ্যালা হিসেবে বিচরণ রত আপনার মত শয়তানদের উদ্দেশ্য করেই আমি মূলত এই বাণী/বাণীগুলো দিয়েছি-
আপনাকে সদা প্রশ্রাবে রত সেই ১৫ থেকে ৮০ বছরের শয়তান বুড়া/বুড়ীর দলের কেউ বলেই তো মনে হচ্ছে- খুব সাবধান কইলাম- দেইখেন আবার, বেশি প্রশ্রাব হইলে শেষে প্রস্টেট গ্ল্যান্ড কাইটা ফালানো লাগতে পারে

২৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৩:৫৩

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
জানামতে সংখ্যা গরিষ্ঠ ডাক্তাররাই মদখোর; আপনি কি তা জানা নেই তবে লিখা যোখায় সন্দেহ হয়;
প্রষ্টেট আর পেনিস কাটায় কত নেন?
বিনীত।

০১ লা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৫০

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনার থিউরিতে তাহলে মদ হলাল বুঝি?
ডাক্তারদের বিরুদ্ধে আপনার যে বেশ খোভ আছে তা বুঝতেই পারছি- কেন ভাই অসময়ে কেউ আপনার পেনিস কেটে নিয়েছে নাকি?
তবে আপনি যেসব কথা বলেন তা মদের ঘোরে থাকলেই বলা সম্ভব-
আপনার মত যারা সর্বদা মদের ঘোরে থাকে, প্রোষ্টেট আর পেনিস কাটার জন্য তাদের পয়সার অভাব হলে স্পেশাল ব্যবস্থা করব ভাবছি- এতে অন্তত আপনার মত মদ্যপদের কু-কামের হাত থেকে তো সমাজ কিছুটা রেহাই পাবে

২৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০২

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম ডাক্তার বাবাজী,
১. অধিকাংশ ডাক্তাররা মদ, প্যাথেডিন আর পলীগামী (রোগীনীগামী) হয়; এটা বাস্তব অভিজ্ঞতা যেহেতু ম জ বাসারের ফার্মেসী ব্যাবসা ছিল; সকাল-বিকাল ২ জন ডাক্তার ভাড়া করাই ছিল। তাদের উছিলায় প্রচুর ডাক্তার আসতো কম পয়সায় প্যাথেডিন কিন্তে। ডাক্তার মাহফুজ সাহেব ব্যতিক্রম হতে পারেন; তবে তিনি যখন ১৫ থেকে ৮০ বছরের নারীদেরো প্রোস্টেট কাটেন! তখন আর সন্দেহের অবকাশ থাকে না।

তা ডাক্তার সাব! নারীদের প্রোটেস্ট দর্শনে কত আর কর্তনে কত নেন? দুটো একসংগে করলে ডিসকাউন্ট কত দেন? এস্টিমেট দিলে না বুঝা যাবে স্পেশাল ব্যবস্থা জরুরী কি না।
ইয়াত করুণ ম জ বাসার কিন্তু সর্বদাই আক্রমণ প্রতিহত করে চলেছ এবং প্রতিহত করতেই হয়।
বিনীত।

০১ লা নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২১

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনি প্যাথেডিনে আসক্ত কিনা জানিনা, তবে অন্তত অবচেতন মনে নিজেই স্বীকার করলেন যে, আপনি প্যাথেডিন বেচে বেচে ভালই কামিয়েছেন- এই জন্যই এগুলো হালাল জ্ঞান করার থিউরি খুঁজছেন?
বুড়া/বুড়ি- এদের মধ্যে কারা প্রোষ্টেটের অধিকারী সেটাও বোঝার মত যোগ্যতা আপনার নাই- ওষুধের/প্যাথেডিনের/নেশার ব্যবসা করে মাথাটাই শেষ করে ফেলেছেন দেখছি-
এখন আবার আজগুবি ফতোয়ার ব্যবসা শুরু করেছেন- মাথা সহ পুরো দেহটাকেই এবার পাবনার পাগলের ডাক্তারদের হাতে সোপর্দ করতে হয় কিনা দেখেন-
বুড়িদের যেটা কাটা লাগে সে বিষয়ে আমি পারদর্শি নই- তাই সে বিষয়ে এস্টিমেট দেয়ার ব্যপারে আমার কোন ইন্টারেস্ট নাই-
আপনারটা কাটা লাগলে কইয়েন- স্পেশাল ব্যবস্থা করে দেব-

২৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৫

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম ডাক্তার বাবাজী,
১. অধিকাংশ ডাক্তাররা মদ, প্যাথেডিন আর পলীগামী (রোগীনীগামী) হয়; এটা বাস্তব অভিজ্ঞতা যেহেতু ম জ বাসারের ফার্মেসী ব্যাবসা ছিল; সকাল-বিকাল ২ জন ডাক্তার ভাড়া করাই ছিল। তাদের উছিলায় প্রচুর ডাক্তার আসতো কম পয়সায় প্যাথেডিন কিন্তে। ডাক্তার মাহফুজ সাহেব ব্যতিক্রম হতে পারেন; তবে তিনি যখন ১৫ থেকে ৮০ বছরের নারীদেরো প্রোস্টেট কাটেন! তখন আর সন্দেহের অবকাশ থাকে না।

তা ডাক্তার সাব! নারীদের প্রোটেস্ট দর্শনে কত আর কর্তনে কত নেন? দুটো একসংগে করলে ডিসকাউন্ট কত দেন? এস্টিমেট দিলে না বুঝা যাবে স্পেশাল ব্যবস্থা জরুরী কি না।
ইয়াত করুণ ম জ বাসার কিন্তু সর্বদাই আক্রমণ প্রতিহত করে চলেছ এবং প্রতিহত করতেই হয়।
বিনীত।

০২ রা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনার মাথাটা মনে হচ্ছে একবোরেই গেছে- ২৮ নং এর জবাবই প্রযোজ্য-

৩০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৩

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
সকল নবি-রাছুলদেরকেই আবু যেহেলগণ উন্মাদ, মৃগীরোগী বলে ধারণা করেছিল; আজো এর ব্যত্যয় ঘটেনি।
বিনীত।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১০

মাহফুজশান্ত বলেছেন: হা হা হা- তাহলে ম জ বাসার উন্মাদ, মৃগীরোগী!!?? অর্থাৎ -------এতক্ষণে উন্মাদনার কারন বোঝা গেল- নিজেই নিজেকে নবি-রাছুলদের দলের ভাববার মত উন্মাদদের একজন ভাবা চরম মূর্খতা ছাড়া আর কি হতে পারে?
আমি ভাই অতি সাধারন মানুষ। আপনার মত ধৃষ্টতা দেখানোর মত অযোগ্যতা এখনও আমি অর্জন করতে পারি নাই

৩১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৪

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
১. আপনি তো নিউরোলজী/ মানষিক বা পাগলার ডাক্তার নন! তবুও পাগল নিয়ে স্ব মাথার দোষে অবৈধ প্রাকটিস বা ধৃষ্ঠতা করছেন!। আপনি হলেন নারীদের প্রোস্টেট আর পুরুষের পেনিস কাটার ডাক্তার। বিশেষ করে ম জ বাসারেরটা কাটতে চরম উতসাহী; এমনকি বিনা পয়সায়ও রাজী। প্রায় ৮০ বছরের বাসার কি আপনার/এলাকার জন্য ভীত সন্ত্রস্থ?
২. আল্ট্রা উগ্র, অহংকারী বাংগালিদের বাংলা বুঝতে/লিখতেও কষ্ট হয়। আপনার মতেই ম জ বাসার নবি-রাছুলদের দলের আর আপনি তাহলে আবু যেহেলের দলের? ৩. সকল নবি-রাছুলদেকে যখন পাগল, উন্মাদ বলেছে তখন ম জ বাসারো এমন খেতাব পেলে অখুশী নয়; অন্তত ১টি ক্ষেত্র সমানে সমান; মানেন্তো??
এখনও আমি অর্জন করতে পারি নাই
আপনার সাহায্যে ম জ বাসার যা এক্ষণে অর্জন করেছে তা আপনি কারো সাহায্য ছাড়াই অর্জন করে বসে আছেন! তা না হলে বাসারের ওটা কাটতে আগ্রহশীল কেন?
৪. ম জ বাসার একেবারেই বে-রশিক, কর্কশ মানুষ; ইদানিং আপনার ডাক্তারী সাহায্যে বেশ রশিক হয়ে উঠতেছে; পাঠকগণো বেশ উপভোগ করছে বোধ হয়। আমরা উভয় কোথায় ছিলাম আর কোথায় এসে নেমেছি! কিন্তু উপায় নেই, আত্ম রক্ষা করতেই হয়।
বিনীত।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১১

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনার বয়স ৮০ বছর? নাকি ৮ বছর- তা নিয়ে আমার যথেষ্ট কন্ফিউশন আছে-
নবী-রাসূরগণকে পাগল ভাববার মত উন্মাদ আমি নই- আপনি যে ৮ বছরের বালকের চেয়েও অবুঝে পরিণত হয়েছেন তা বোঝা যাচ্ছে- কারন এই বয়সে এসে আপনি নিজেকে নবী-রাসূলের সম পর্যায়ের ভাবতেও কুন্ঠিত নন-
আপনি আমাকে আবু যেহেল. আবু লাহাব ইত্যাদির সাথে তুলনা করেছেন- খুব ভাল কথা। আল্লাহই সর্বজ্ঞ। যদিও আমি তাদেরকে কখনই আমার বন্ধু বা দলের লোক ভাবিনা- কিন্তু তাই বলে আপনার মত নিজেকে নবী-রাসূল ভাববার মত পাগল আমি এখনও হই নাই-
আরেকটি কথা- ৮০ বছরের পাগল বৃদ্ধের প্রোষ্টেট কর্তন করার ইচ্ছা আমার একদমই নেই- তার জন্য প্লেইন রাবার ক্যাথেটারই উত্তম চিকিৎসা-

৩২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৫

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
আপনি বারবার আপন প্রফেসনে ভুল করছেন। আপনি মানষিক ডাক্তার যে নন! এই সেন্স কি আপনা আছে?
২. ম জ বাসারকে যে বা যারা নবি-রাছুল সন্দেহ কর বা চাপিয়ে দিতে চায় তাদের উদ্দেশ্য, উদ্দেশ্য প্রণোদিত।
৩. কে কোন্‌ দলের তা বিজ্ঞাপনের উপর নির্ভর করে না। কর্মেই তার প্রমান।
৪. সেই বলেন বিশেষ ব্যবস্থায় কর্তন করবেন! এই বলেন একদম কাটার ইচ্ছা নেই! সমস্যাটা কোথায়? মাঝে মাঝে কিছু ঠান্ডা পানিও পান করিয়েন ডা: সাব।
৫. বাংলা না বুঝলে অ-ডাক্তার স্ত্রী বা সন্তাদের (যদি থাকে) কাছেও শিখা যায়। নবি/রাছুল পাগল আর ম জ বাসার পাগলে কি মোটেও মিল পান্না?
৬. উন্মাদ কি কখনো বুঝে যে, সে পাগল? নিজকে কি কখনো মানষিক রোগী ভাবে? দয়া করে ম জ বাসারের পক্ষে আর একটা ভিলেন হাসি দেন, বাধিত হবো।
বিনীত।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১৬

মাহফুজশান্ত বলেছেন: হে হে হে হে-------খুশী তো?
আমি আর কি বলব? নিচে দেখেন--ভাই কাঙ্গাল মুরশিদও আপনাকে ঝগড়াটে/পাগলাটে বুড়ো বলতে বাধ্য হয়েছেন- বলাই স্বাভাবিক-
যে কেউই এমন বলবে----আপনার যে অদ্ভুত আচরন!!

৩৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৩

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: ম. জ. বাসার কি শেষ পর্যন্ত একজন ঝগড়াটে/পাগলাটে বুড়ো হিসেবে পরিচিত হতে যাচ্ছে?? নিজের ব্লগে উল্টা পাল্টা লিখেও সখ মিটছে না, অন্যের ব্লগে এসেও গায়ে পরে ঝগড়া করছে - কারণ কি??

০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২১

মাহফুজশান্ত বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন ভাই-
ঝগড়াটে/পাগলাটে বুড়ো ম. জ. বাসার- সব সময় ফালতু প্যাচাল পারে- লোকটা ভাল কথা বলা ভুলেই গেছে বোধ হয়-

৩৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৩

শিপু ভাই বলেছেন: @ শান্ত ভাইঃ শান্ত হৌন।
আপনি হুদাই ওই ছাগ্লাটার সাথে প্যাচাল পারতাছেন।
আপনি কি জানেন উনার মরহুম নানাজান এবং পিতাজান নবী ছিলেন???

নিজেকে নবী দাবী করার সাহস উনি এখনো অর্জন করেন নাই। অচিরেই সেই দাবী আসতে পারে।

এরে উস্টাইয়া আপ্নের ব্লগ থেকে বাইর করেন। সম্ভব হইলে ব্লক করেন।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩৫

মাহফুজশান্ত বলেছেন: জী ভাই, একদম ঠিক বলেছেন-
বুড়ো মানুষ, কেমনে যে ঘাড় ধাক্কা দেই
তবে আপনারা যদি বলেন- তাহলে তো শেষে এই ব্যবস্থা নিতেই হবে

৩৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ম জ বাসার বলেছেন: আছলাম,
১. একজন মুছলিম কখনো আক্রমণ করে না। কিন্তু আক্রান্ত হলে সর্ব শক্তি দিয়ে আত্মরক্ষা করে; এর নামই জিহাদ। সুতরাং এড়াবার পথ নেই; যে যাইই বলুক আর ভাবুক।
স্মরণীয় যে, নিজের ব্লগে অসংখ্য অশ্লীল, অসভ্য নীচাতিনীচ ব্যবহার পেয়েও কখনো তার পাল্টা ব্যবহার করা হয়নি। কিন্তু এখানে ব্যতিক্রম কেন!
২. ধর্ম নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছিল; বর্তমানে উহারই আছর করছে ব্যক্তির উপর। একজন উচ্চ শিক্ষিত জোয়ান বনাম অর্ধ শিক্ষিত বৃদ্ধ।
৩. ন্যায় বিচারে বুড়ো-জোয়ান, ডাক্তার-রোগী, পুষিং-ড্যাসিং বা ভোটের ধার ধারে না। যদি ধারে তবে সে ভ্রষ্ঠ-বিভ্রান্ত। ডা: সাহেবের মরাল কারেজ নেই কেন? ইচ্ছা করলে তিনি তার ইচ্ছা পুরণ করেন্না কেন?
৪. ভাগ্নে! নিজের বাড়ীতে ডেকে এনে ঝগড়া করা কি শরিয়তের বিধান? না সুপুরুষতা?
বিনীত।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: অন্যের বাড়িতে গিয়ে আবল তাবল বোলচাল মারা নিশ্চয় কাপুরুষেরই লক্ষণ-
একটা কথা আছে না- "কাম নাই কুত্তার, আইলে আইলে দৌড়"

৩৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৬

আহমেদমিশুক বলেছেন: ছাগলটারে ইগনোর করেন।

ছাগলটার কমেন্ট পইরা মেজাজ ভিলা হয়া গেছে X( X( X( X(

এরে উস্টাইয়া আপ্নের ব্লগ থেকে বাইর করেন। সম্ভব হইলে ব্লক করেন।

নাম নিলাম না কিন্তু আপনে বুঝতে পারতেসেন আমি কার কথা কইতাছি

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৮

মাহফুজশান্ত বলেছেন: বুজছি- X(

৩৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩০

ম জ বাসার বলেছেন: নিজের বাড়ীতে ডেকে এনে ঝগড়া করা কি শরিয়তের বিধান? না সুপুরুষতা? দ্র: ম জ বাসার)
বনাম
লেখক বলেছেন: অন্যের বাড়িতে গিয়ে আবল তাবল বোলচাল মারা নিশ্চয় কাপুরুষেরই লক্ষণ। (দ্র: মাহফুজশান্ত)

১. ঠিক এভাবেই ইব্লিছের বান্দা ও বুখারীদের উম্মতগণ ঠোট বাকা করে কথা রচনা করে কুরানকে গিলে ফেলেছে।
২. আর কুরানের কথা শুনলেই হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।
৩. প্রায় ২শ'র মত শরিয়ত বিরুদ্ধ প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে তার ১টি মাত্র ভুল/মিথ্যা প্রমান করুণ ? তারপর নয় কুত্তার পিছে দৌড়াইলে সংগত হতো।
৪. মুছলিম থেকে যারা খারিজ হয়ে ছুন্নী হানাফি/ওহাবী/চিশতীয়া হয়! তারা আল্লাহ/রাছুল থেকেও খারিজ হয় (তথ্য: ৩: ১০৩, ১০৫; ৬: ১৫৯; ৩০: ৩২)।
বিনীত।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪০

মাহফুজশান্ত বলেছেন: স্বয়ং ইবলিস যখন মনগড়া বিভ্রান্তিকর কথা বলতে থাকে! তখন আল্লাহর বান্দাদের হাসা ছাড়া আর কি বলার থাকতে পারে?

আপাতত ঈদ উপলক্ষে আসুন হাত মেলাই-

ঈদুল আযহার অগ্রীম প্রাণঢালা শুভেচ্ছা-

৩৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৭

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,

১. সাখ্য, যুক্তি-প্রমানহীন মন্তব্য স্বামী-স্ত্রীতে অথবা শিশুদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে।
২. ইব্লিসী কথা বার্তায় আল্লাহর বান্দারা হাসিও হাসেও না! ভিলেনী অট্টা হাসিও আসে না বরং উদ্বিগ্ন হয়, হতাস হয়! সংশোধন করতে নিবেদিত হয়। আবু জেহেলের কথা শুনে রাছুল হাসাহাসি করেন্নি।
৩. ধর্মের নামে পশু হত্যার হুলি খেলায় ম জ বাসার ফুর্তি (ঈদ) করে না। মাফ করবেন! হাতটা ফিরিয়ে নিন! তবে আপনার মহানুভবতার জন্য বাধিত।
বিনীত।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৮

মাহফুজশান্ত বলেছেন: তাহলে কি আপনি বলতে চাচ্ছেন যে, আপনার, আমার, সকল মুসলিমের রাসূল (সাঃ) নিজেও ধর্মের নামে পশু হত্যার হুলি খেলেছিলেন এবং আমাদেরকে খেলতে শিখিয়েছেন!!??
বলিহারি আপনার অদ্ভুত চিন্তাধারা-
আমাদের রাসূল (সাঃ) যেমন হলি খেলেন নাই, তেমনি প্রকৃত মুসলিমও কখনই হলি খেলার জন্য পশু কোরবানি করেন না-
যারা শুধু রক্তের হলি খেলা ও গোস্ত খাওয়ার জন্য পশু কোরবানি করে, আবার যারা এরূপ ঠুনকো অজুহাতে কোরবানিকে অস্বীকার করে, তাদের কাছে হলি খেলা বা বলি খেলা- সবই সমান। সুতরাং কোরবানির মহত্ব বোঝার মত মগজ ও মন তাদের না থাকবারই কথা-

৩৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৩

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
যাক দোযখ/রোষানল আপাতত কিছুটা পশুর ঘাড়ে পড়ায় আপনার ধৈর্য কিছুটা বেড়েছে; এজন্য কৃতজ্ঞ।
১. মুছলিমদের নিজস্ব রাছুল থাকে না; মুছলিমদের জন্য আল্লাহর রাছুল থাকেন।
২. আপনাদের রাছুল কি না শিখিয়েছেন! বলে শেষ করা অসম্ভব, কয়েকটি শুনুন:
ক. এক রাতে ফরজ গোসল ছাড়াই পর পর ৯ জন বিবি সংগম করতেন।
খ. রোজা অবস্থায় বিবিদের জিহ্বা চুষে তৃষ্ঞা নিবারণ করতেন।
খ. হায়েজ-নেফাস অবস্থায় বিবিদের সাথে মাখামাখি (সংগম) আমোদ ফুর্তি করতেন।
গ. চোখের পলকের মধ্যে অর্ধ নারী অর্ধ পশুর পিঠে আসমানের আসমনে আপনাদের আল্লাহর সাথে বরই বাগানে বৈঠক করেছেন।
ঘ. ৩ ওয়াক্ত ছালাত উল্টিয়ে ১০ ওয়াক্ত করেছেন।
ঙ. ১-৩ তারিখের হজ্জ উল্টিয়ে ৯-১২ তারিখে করেছেন।
চ. ‘মুছলিম’ ডিলিট করে শিয়া ছুন্নীতে কনভার্ট করেছেন!
ছ. নাফি ও হাবসা নামে ২টি কুরান চালু করেছেন!আর কতো লিখা সম্ভব!
৩. আল্লাহর রাছুল যা করেছেন/বলেছেন তা নিজেই লিখে/লিখিয়ে গেছেন। তার পবিত্র নামের দোহাই দিয়ে আপনাদের রাছুলগণ আল্লাহর রাছুলের বহুগুণ বেশি বলে কয়ে গেছেন। যা ২ নম্বরী অহি নামে পুজীত।
৪. আপনার প্রতিবেদনের শিরোনামের বিষয়বস্তু শুরু থেকে এ পর্যন্ত নিজেই বহন করছেন! সত্যই বলেছেন! ম জ বাসারের মাথায় মগজ নেই; সুতরাং:
ক. হজ্জ ও কুরবানী শব্দদ্বয় আপন ভাষায় অনুবাদ করে দেন? তফছির/পরিভাষা নিষ্প্রয়োজন।
খ. দুনিয়া ব্যপী পশু হত্যার বিধান আল্লাহর রাছুলের কুরানের? না আপনাদের রাছুলদের ২ নম্বরী হাদিছের?
বিনীত।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনি যেসব ফিরিস্তি দিয়েছেন, এসব আমারও যে কম-বেশি জানা নেই তা ভাববেন না-
কিছু বিষয় আপনার চোখে যেমন খারাপ/কুৎসিত লেগেছে- আমারও তেমনি লাগে বৈকি-
তবে অন্ধের মত সব গল্প/কথার ঝুলি/মনগড়া বক্তব্যকে গো-গ্রাসে গিলতে যেমন আমি রাজি নই-
তেমনি সত্য ও মিথ্যাকে এক পাল্লায় মেপে ও সমান ভেবে সকল হাদিছকে অস্বীকার করার পক্ষেও আমি নই-
আমার পোষ্টগুলো পড়লে নিশ্চয় সেই ইন্টেনশনটা আঁচ করতে পারবেন, আশাকরি-
যেভাবেই হোক না কেন- যাদের মতের ওপর সাধারন মানুষের আস্থা অর্জিত হয়েছে, হঠাৎ করে তাদের সম্পর্কে আবল তাবল বলে বিভ্রান্তি সৃষ্টি না করে বরং খুব সাবধানতার সাথেই সেই নেগেটিভ সাইডগুলো উপস্থাপন করা চাই। তা না হলে হিতে বিপরীত হবার সম্ভাবনাই প্রবল। আমি সেই চেষ্টাই করছি।
তবে আপনি যেমনভাবে তাদের সকলকে ছোট ভাবেন এবং সকলের কর্মকে অস্বীকার ও অপ্রয়োজনীয় মনে করেন, আমি তেমনটি জ্ঞান করতে রাজি নই-
আপনি আপনার মত কাজ করতে থাকুন, আমি আমার মতই করতে বদ্ধপরিকর। হিসাব নেবার ও ফল দেবার মালিক তো মহান আল্লাহতায়ালা- যাঁর হাতে আমাদের সবার প্রাণ

৪০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:১৯

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
আপনি বেশি জানেন বলেই আপনার চরণে ব্লগ কামড়িয়ে পড়ে আছি। ২টি প্রশ্ন ছিল! তা মনে হয় ইগনোর করেছেন। আবার দিলাম:

ক. হজ্জ ও কুরবানী শব্দদ্বয় আপন ভাষায় অনুবাদ করে দেন? তফছির/পরিভাষা নিষ্প্রয়োজন।

খ. দুনিয়া ব্যপী পশু হত্যার বিধান আল্লাহর রাছুলের কুরানের? না আপনাদের রাছুলদের ২ নম্বরী হাদিছের?
বিনীত।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৬

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনার প্রথম বাক্যটি মোটেই সঠিক নয়। আমি এখনও অনেক কিছুই জানি না। তবে জানার আপ্রাণ চেষ্টা করছি এবং তা ধৈর্য সহকারে ও নিরহংকার অন্তরে। জানিনা, আমার এই জানাজানি ও জানানোর কর্ম সঠিক মাত্রা পাবে কিনা। সব সময় সর্বজ্ঞ আল্লাহর সাহায্য চাই-

ধর্মীয় বিধান (ইসলামের জীবন বিধান) পালনের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র শাব্দিক অনুবাদের উপর নির্ভর করা খুবই বিপদজনক। তবে এক্ষেত্রে আল-কোরআনের নির্দেশ নিঃসন্দেহে সর্বাগ্রে। তারপর রাসূলকে (সাঃ) শুধুমাত্র নামকাওয়াস্তে অনুকরণ নয়, বরং তাঁর আদর্শ ও কর্ম পদ্ধতিকে সাধ্যমত জেনে বুঝে নির্ভুলভাবে অনুসরণের চেষ্টা করাই প্রতিটি মুসলিমের একান্ত কর্তব্য। কিন্তু তাই বলে নিজেকে সবজান্তা ভেবে শুধুমাত্র আল-কোরআনের শাব্দিক অনুবাদের উপরে নির্ভর করা যেমন ঠিক নয়, তেমনি কোন নির্দিষ্ট তফছির/পরিভাষা-কে প্রাধান্য দেয়াও বিপদজনক বটে-

'হাজ্জুন' শব্দটির অর্থ- the Pilgrimage, সংকল্প হওয়া, এবাদতের সংকল্প গ্রহণ করে পবিত্র মক্কা নগরীতে গমন ও আনুসঙ্গিক কর্তব্য সমাধা করা, যুক্তিতর্কে প্রাধান্য লাভ করা, জখম সেলাই করা, হজ্জ করা, ইচ্ছা করা।

এই শাব্দিক অর্থগুলো থেকে কোনটিকে বেছে নেবেন ও সেই অনুসারে কিরূপে তা পালন করবেন, তার জন্য আল্লাহর কিতাবের নির্দেশনা এবং রাসূল (সাঃ) এর শেখানো পদ্ধতিকে অনুসরণ করাই তো একজন ধর্মপরায়ণ মানুষের কর্তব্য। তবে এক্ষেত্রে রাসূল (সাঃ) এর কর্ম পদ্ধতির নামে যেন আল্লাহর নির্দেশের সাথে সাংঘর্ষিক কোন বিষয়কে প্রাধান্য না দেয়া হয় সে ব্যপারে ধর্মিষ্ঠ মুসলিম হিসেবে অবশ্যই সজাগ থাকা চাই। সর্বক্ষেত্রেই ধর্মান্ধতা পরিহার করা বাঞ্ছনীয়। কিন্তু তাই বলে আমি সব জেনে ফেলেছি ভেবে অহংকারের পথ পরিহার না করলে বিপদ ও বিপথ দুটোই প্রাপ্য হতে পারে।

দুনিয়া ব্যাপী যেহেতু মুসলিমগণ বসবাস করছেন, সুতরাং দুনিয়া ব্যাপী ধর্মকর্ম পালন করতে অসুবিধা কোথায়। নাকি শুধু ধর্মকর্ম মক্কার অধিবাসীদের জন্য ও মক্কায় গিয়ে পালন করার বিধান নির্ধারিত করে দেয়া হয়েছে! আর অন্য স্থানের মুসলিমগণকে কি তাহলে এ থেকে অব্যহতি দেয়া হয়েছে? আপনার যদি পশু কোরবানি করতে খুব খারাপ লাগে বা ঈদুল আযহার সময়ও পশু কোরবানি করা মহাপাপ বলে জ্ঞান করেন, তাহলে আপনি বিরত থাকলেই তো পারেন।

তবে হজের সময় হোক বা হোক তা ঈদুল আযহার সময়, কুরবানির যে লক্ষ্য তা যদি সঠিকভাবে পালন না করা হয় সেক্ষেত্রে বাহ্যিক ভোগ-বিলাসিতা জুটলেও, আল্লাহর পক্ষ থেকে তার প্রাপ্তির খাতাটা যে শুন্যই থাকবে- তাতে কোনই সন্দেহ নেই। কারন (২২:৩৭) রক্ত ও মাংস আল্লাহর কাছে পৌছে না। তাই শুধুমাত্র রক্ত প্রবাহিত করা ও কোরবানির মাংস দিনের পর দিন ফ্রিজে রেখে কলিয়া, কোপ্তা খাওয়ার কোন মূল্যই আল্লাহর কাছে নেই। আপনি নিশ্চয় দেখেছেন যে, ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করার অছিলায় আমি আল্লাহর কিতাব ও রাসূলের শেখানো পদ্ধতিকে জনসমক্ষে তুলে ধরতে চেয়েছি-

আমি শুনেছি যে, হজের সময় যেসব পশু কোরবানি করা হয় তার বেশির ভাগই সুষ্ঠভাবে বন্টন করা হয় না। আমি যদি ঠিক জেনে থাকি তাহলে অবশ্যই এ থেকে বিরত থাকা উচিত এবং আমি আমার নিকটজনদের মধ্যে যারা হজে গমন করেন তাদেরকে এ বিষয়ে সাবধান করে থাকি। আশার বিষয় এই যে, বর্তমানে এ ব্যাপারে মানুষ ক্রমেই বেশ সচেতন হচ্ছেন। খুব ধৈর্যের সাথে চেষ্টা করলে আস্তে আস্তে এই ধরনের অজ্ঞনতা প্রসূত অবহেলা থেকে অবশ্যই আমরা বেরিয়ে আসতে পারব বলে আমি বিশ্বাস করি। সবার বোঝার ক্যাপাসিটি সমান নয়, তাই হঠাৎ করে তিক্ততা সৃষ্টি না করে সাবলিল ভাবে তথ্য- প্রমানের ভিত্তিতে মিষ্ট ভাষায় ও দৃঢ়ভাবে সত্যকে সবার সামনে প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং বাকিটা আল্লাহর উপর ন্যাস্ত করাই বিশ্বাসীদের কাজ।
ধন্যবাদ-

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩০

মাহফুজশান্ত বলেছেন: সূরা হজ (২২:২৮, ৩৪, ৩৬ - ৩৮)
'হাদউন/হাদিউন' অর্থ- কোরবানির জন্তু যেগুলোকে মক্কায় পাঠানো হত, কদর করার মত বস্তু, নব বধু, কোরবানীর জন্তু

Noun
(2:196:10) l-hadyi - the sacrificial animal
(2:196:16) l-hadyu- the sacrificial animal
(2:196:44) l-hadyi - the sacrificial animal
(5:2:12) l-hadya - the sacrificial animals
(5:95:24) hadyan - (as) an offering
(5:97:10) wal-hadya - and the (animals) for offering
(48:25:8) wal-hadya - while the offering

হজে যেমন হাদ-ই অর্থাৎ 'পশু কোরবানি করার' সামর্থ থাকলে কোরবানি ওয়াজিব হয়, তেমনি রাসূল (সাঃ) এর দিকনির্দেশনা অনুসারে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের মুসলিমদের জন্য ঈদুল আজহার সময় সামর্থ থাকলেই পশু কোরবানি করাকে কেউ কেউ ওয়াজিব/সুন্নত বলেছেন। আমি শুধুমাত্র নামকাওয়াস্তে পশু কোরবানি করাকে অবশ্য পালনীয় মনে করি না। তবে এটি যে রাসূলের (সাঃ) আদর্শ/সুন্নত- বিভিন্ন হাদিছ থেকে পাওয়া তথ্যমতে তা অস্বীকার না করাই প্রকৃত বিশ্বাসীদের জন্য উত্তম এবং আল-কোরআনের নির্দেশ ও রাসূল (সাঃ) এর দেখানো নিয়ম অনুসারে পশু যবেহ ও তার চামড়া ও গোস্ত বন্টন করা চাই। কোন মুসলিমের জন্য এই বিধানকে সরাসরি অস্বীকার করা ঠিক নয়। তবে বর্তমান/ভবিষ্যত পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে যদি কেউ উপযুক্ত কারন সাপেক্ষে এ থেকে বিরত থাকতে চান, তাহলে সেটা একান্তই তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এ সম্পর্কে তিনি শালীনতা বজায় রেখে এবং অযথা কটুক্তি পরিহার করে তার মতামত প্রচার করতে পারেন। যারা গ্রহণ করার তারা গ্রহণ করবেন। আল্লাহতায়ালা চাইলে তিনিই যথাযথ ফলদাতা।
ধন্যবাদ-

৪১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২৪

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
জবাবটি বিশাল; অনুরোধ ছিল ২টি শব্দের তফছির/পরিভাষা বিহীণ অর্থ জানার। ১টি দিয়েছেন অপরটি দেন্নি।
২. ১ শব্দের বিশাল উত্তর ম জ বাসারকে বিনীত করেছে বিধায় উত্তরটি নতুন পোষ্টে আপনার নামে কুরানানী বা উতসর্গ করা হয়েছে; আশাকরি কবুল করবেন।
৩. আপনার পিছন না ছাড়ার কারণ ব্লগে ধর্ম বিষয় আপনার চেয়ে অভিজ্ঞ আর কাউকে পাওয়া যায়নি; ধর্ম বিষয় বিতর্ক করার উপযুক্তি ছিলেন ১. ড: এস এম রায়হান; তিনি অজ্ঞাত স্বার্থে এ পথ ত্যাগ করেছেন; আশাকরি আপনি তা করবেন্না।
বিনীত।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৮

মাহফুজশান্ত বলেছেন: শরিয়া সম্পর্কে আমার মনেও অনেক কিন্তু আছে- আমি তা নিয়ে অবশ্যই ভাবছি এবং কাজ করছি। তবে আপনার মত আমার কোন তাড়াহুড়া নেই-
কিন্তু আপনার ব্যবহারে আমার অন্তরে যে কিন্তু দানা বেধেছে তা আপনার সম্পর্কেও একই কিন্তুর উদ্রেগ করেছে-
তাই আমি মনে করি যে, আপনার সাথে অযথা কথা বলা, কলা গাছের সামনে দাঁড়িয়ে প্রলাপ বকারই সমতুল্য-
ধন্যবাদ-

৪২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৫

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
আপনার সাথে অযথা কথা বলা, কলা গাছের সামনে দাঁড়িয়ে প্রলাপ বকারই সমতুল্য-
বনাম
তারপরেও বলছেন 'আপনার প্রথম বাক্যটি মোটেই সঠিক নয়।'
এ কিসের আলামত?
বিনীত।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০১

মাহফুজশান্ত বলেছেন: নিজেকে সবজান্তা ভেবে অহংবোধে উন্মত্ত সেজে মনুষ্য সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এ কোন প্রাপ্তির খেলায় মেতেছেন- একটু ভেবে দেখবেন কি?

৪৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪৩

ম জ বাসার বলেছেন: ছালাম,
কুরানিক দর্শন, যুক্তি-প্রমান কুরান দিয়েই মিথ্যা বা ভুল প্রমান করতে সচেষ্ট হোন; কুরানের বিপরীতে ব্যক্তিগত মন্তব্য কুফুরীতুল্য অপরাধ (৫: ৪৪-৪৭)। সম্ভব হলে কুরান দিয়ে প্রতিহত করুণ অন্যথায় বিরত থাকা উচিত; না থাকলে নাই।
তবে এখানে পুন: বেড়াতে আসার ইচ্ছা নেই। আপনার নামে কুরানী প্রতিবেদনে দাওয়াত রইল।
শেষবারের মত ইয়াদ রাখুন যে, ম জ বাসার নিজের কোন দর্শন প্রচার করে না।
বিনীত।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫৬

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আল-কোরআন মুসলিমদের একমাত্র জীবন বিধান-
রাসূল (সাঃ) এর যেসব হাদিছ সরাসরি আল-কোরআনের সাথে সাংঘর্ষিক নয়- বরং আল্লাহর বাণীকেই সমর্থন ও সত্যায়ন করে, সেগুলোকে দূরে ঠেলে ফেলে দেয়াও কি কুফরী করার নামান্তর নয়?
আবারও বলছি- নিজেকে সবজান্তা ভেবে অহংবোধে উন্মত্ত সেজে মনুষ্য সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এ কোন প্রাপ্তির অদ্ভুত খেলায় মেতেছেন- একটু ভেবে দেখবেন কি?

৪৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০১

এম আবু জাফর বলেছেন: লেখক বলেছেন: স্বয়ং ইবলিস যখন মনগড়া বিভ্রান্তিকর কথা বলতে থাকে! তখন আল্লাহর বান্দাদের হাসা ছাড়া আর কি বলার থাকতে পারে
ঐলোকটা ইবলিসের খালতো ভাইঃ

০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৫

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আল্লাহতায়ালা যেন তাকে বোঝার শক্তি ও সঠিক জ্ঞান দান করেন-

৪৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০৮

হানী বলেছেন: ম জ বাশারের কয়েকটা পোস্ট গতকাল পড়লাম। যাদের ইসলাম সম্পর্কে ভাল জ্ঞান নেই তারা তার পোস্টগুলো পড়ে বিভ্রান্ত হবে। দুইটা কমেন্টে পড়লাম, সে নাকি অন্য ধর্মাবলম্বী।তার পোস্টগুলোর পেছনে তার অন্য উদ্দেশ্য আছে। সে নয়া জাকির নায়েক। সো, তাকে সবাই মিলে এভোয়েড করতে হবে।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০৭

মাহফুজশান্ত বলেছেন: জী, ঠিক বলেছেন-
তাকে এভোয়েড করার সাথে সাথে কিছু বলাও প্রয়োজন-

৪৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৪০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: মাহফুজ ভাই এই মজ বাশার আরবদের থেকেও বেশী আরবী বুঝে। তার অনুবাদ অনেক জায়গাতেই কারসাজি-বিভ্রান্তিকর ও মিথ্যা। সে রাসুল(সাঃ)কে শেষ নবী মানে না, ঈসা(আঃ)কে আল্লাহ তৃতীয় আসমানে তুলে নিছেন কিন্তু বাশার বলছেন উনার মৃত্যু হয়েছে। উনাকে সেই ২০০৫ সাল হতেই চিনি। মহা ধুরন্ধর লোক। আমার সাথে সদালাপে না পেরে শেষমেষ উনার গিন্নীকে দিয়ে পোষ্ট লেখিয়ে ক্ষান্ত দেয়। কারণ আমি বার বার উনার প্রতারণা ধরে ফেলতাম!

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: জী ভাই, ঠিক বলেছেন
না পেরে মজ সাহেব শেষমেষ গিন্নীকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে- বলেন কি, তিনি এত্তবড় কাপুরুষ তা তো জানতাম না!!??

৪৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৪২

ফুচকা বলেছেন: মুহতারাম মাহফুজশান্ত হুজুরেআলা, এই কথাগুলো গত ২বছর ধরে ব্লগের আস্তিক/নাস্তিক সবাই আপনাকে বলছে সেটা আপনি বুঝতে পেরেছেন কি-

নিজেকে সবজান্তা ভেবে অহংবোধে উন্মত্ত সেজে মনুষ্য সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এ কোন প্রাপ্তির অদ্ভুত খেলায় মেতেছেন- একটু ভেবে দেখবেন কি?

নিজের কোন ভুল নেই এত বড় এত নিখুঁত মানুষ আপনি হলেন কিভাবে? হাস্যকর আপনার এইধরণের ছেলেমানুষি। সাপোজ আপনার নাম শান্ত হলে কোন সমস্যা নাই, আপনার কথার পিঠে কথা এই নামের কেউ বললে নির্ঘাত তাকে হিন্দু বা মুশরিক বলে ছেড়ে দিতেন। দিয়েছেন অনেককে এই পর্যন্ত।

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৭

মাহফুজশান্ত বলেছেন: যিনি আচার আচরণে ও কথা-বর্তায় হিন্দু/মুশরিক এর মত- তাকে হিন্দু বা মুশরিক বললে বা ভাবলে দোষের কি আছে? বরং এতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির তো খুশিই হওয়া উচিত- তাইনা?
যেমন আমাকে যদি কেউ মুসলিম ভাবে বা বলে- তাহলে তো আমি গর্বই বোধ করব

৪৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:০১

আশীষ চ্যাটার্জী বলেছেন: এত মতভেদ নিয়েও আপনারা একটা জায়গায় একমত।

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৮

মাহফুজশান্ত বলেছেন: দার্শনিক দার্শনিক ভাব- কিন্তু দর্শনের বড়ই অভাব!!

৪৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩৬

লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: মাহফুজ ভাই। আপনার অনেক লেখা পড়েছি। তবে কখনো কমেন্ট করা হয়নি বোধ হয়। আপনার লেখা অনেক পছন্দ করি। মজ বাশারকে আমার ঠিকান বিভ্রান্ত মনে হয় না। মুসলিমদের ভ্রান্ত বিশ্বাসের জায়গাগুলোতে তার বক্তব্য। তবে তার প্রক্রিয়াটাকেও সঠিক মনে হয় না। তিনি এক ধরনের গোড়ামিতে আচ্ছন্ন হয়েছেন। এবং এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা তাকে গ্রাস করে আছে। এভাবে ইসলামের প্রচার হয় না।

ভ্রান্তি ইসলামে অনেক অনুপ্রবেশ করেছে সন্দেহ নেই। করবে যে সেটাও রাসুল ভবিষ্যদ্বানী করেছিলেন। আপনার লেখাগুলো আমাদের কাজে আসছে। তবে আমি ভাবছিলাম মজ বাশারকে আঘাত না করে সত্যিটা বুঝিয়ে দেয়া যায় কিনা। তিনি যদিও এক ধরনের সমাজ বিচ্ছিন্ন আঘাতের ধরণ- ধারণ করে বক্তব্য পেশ করছেন। সেটাও তাকে বুঝিয়ে দেয়া দরকার। একমাত্র জ্ঞানের পথই সঠিক ইসলামকে খুজে পেতে পারে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ-
মজ বাসারের যে কথাগুলো বিভ্রান্তিকর মনে হয়, সেগুলোর কড়া ও যুক্তিপূর্ণ জবাব দেয়া চাই। কারন তা না হেল সে মাথায় চড়ে বসে-
তার সাথে আমি যথেষ্ট ধৈর্য ও কৌশল অবলম্বন করার চেষ্টা করে যাচ্ছি, একজন ধুরন্ধর লোকের সাথে ঠিক যেমনটি করা প্রয়োজন-
সেই সাথে তার পদ্ধতিটা যে ঠিক নয়, অন্তত আমার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়- সেটাও বোঝানোর চেষ্টা করছি।
বাকিটা তার মর্জি ও মহান আল্লাহতায়ালার ইচ্ছা-

৫০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৫৮

লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: ফুচকা ভাই- এখানের আলোচনায় আপনার অনুপ্রবেশটাকে অনুপ্রবেশই মনে হচ্ছে। আপনি নাস্তিক, আস্তিকদের আলোচনায় আপনি আ্পনার নাস্তিক বক্তব্য পেশ করে লাভ নেই। মাঝখান থেকে একটা ফোড়ন কেটে যাওয়ার মত ব্যাপার। মাহফুজ ভাই সঠিক পথে আছেন বলেই আমরা মনে করছি। আপনার আর মজ বাশারের বক্তব্য সবার বক্তব্য ভাবার কারণ নেই। আপনি নাস্তিক আপনার নাস্তিক বক্তব্য রাখতে পারেন।

আর আশীষদা। এখানে আপনার ঢোকাটা সাংঘাতিক অশ্লীল একটা কাজ বলে মনে হয়েছে আমার কাছে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৫

মাহফুজশান্ত বলেছেন: সহমত-

৫১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৬

ফুচকা বলেছেন: পান্না ভাই, আপনাদের সাথে লাগে এই কারণেই-নিজেদের ছাড়া কাউরে সহি মুসলমান মনে করতে পারেন না। কয়দিন আগে নওমুসলিমদের উৎসাহপ্রদানকারী একটা পোস্ট দিছিলাম যেটা ৫০০০ বারের বেশি পড়ছিল ব্লগে, জায়গায় জায়গায় সেইটার লিংক রাখছিলাম বইলা আমার পোস্ট সরায়া আমারে জেনারেল করছিল মডারেটর। এই মাহফুজশান্তের একটা পোস্টেও লিংক রাইখা গেছিলাম অক্টোবরের ৬তারিখ। ফট কইরা ডাইকা বসলেন নাস্তিক।

নিজেরা ছাড়া আর কেউ সহি মুসলিম না; নাস্তিক আর নাইলে হিন্দু- আগে এই নোংরা মেন্টালিটিটা পাল্টান।

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৬

মাহফুজশান্ত বলেছেন: একজন প্রকৃত মুসলিমের আসল পরিচয় তার কথা ও কর্মেই প্রকাশ পায়-

৫২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৮

লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: যদি তাই হয় তাহলে দুঃখিত ফুচকা ভাই। স্মৃতি থেকে কিছু কথা বলা। সম্ভবত আপনাকে কোথাও নাস্তিকের ভূমিকায় দেখেছি।

আর মুসলমান সহিহ হওয়াটা খুবই কঠিন। সে দাবী কখনোই করিনা। মাহফুজ শান্ত ভাইয়ের লেখাগুলো আমার খুব পছন্দের। মজ বাসার যে বিপ্লবী ধারণা ব্যক্ত করছেন সেটাকে আমি বাতিল করে দেই না। তবে খানিকটা গোড়ামী বলে মনে হয়। তাছাড়া তিনি যে বিপ্লব ঘটাতে চান এভাবে সম্ভব নয়। ওনার নিজস্ব কিছু ধারণা উনি ধর্মের মধ্যে জোড় করে ঢুকিয়ে দিতে চান। পশু হত্যা একটা প্রতীকি ব্যাপার। মানুষ না চাইলেও প্রকৃতির খাদ্য খাদক সিস্টেমের জন্য ওরা এমনিতেই কোরবানী হয়ে যাবে। তাছাড়া কেইবা বেচে থাকবে বলেন।

মজ বাশার ভাই যেভাবে ধর্মের মধ্যে বিভেদ ঢুকিয়ে অমুসলিমদের উৎসাহিত করছেন সেটা সঠিক মনে করি না। ওনার কার্যক্রমে উনি সূক্ষ্মভাবে অন্য কোন ধর্মের দিকে ডাকছেন মনে হয়। নিজেকে নবী দাবী করার মত স্থুল ভুলও করছেন। তাছাড়া যে কোন অপচর্চা বন্ধ করতে এত অধৈর্য্য হলে চলে না। নবীর ধৈর্য্য আমাদের জন্য বড় শিক্ষা হতে পারে।

সে যাক আপনার ধর্মবিষয়ক পোষ্টের লিংক পেলে ভাল হত।

৫৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৫

লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: আপনার সেই পোষ্টটা সম্ভবত দেখেছিলাম ফুচকা ভাই। যতদূর মনে পড়ে সেটা একটা রিভার্স পোষ্ট ছিল। এবং তথ্যটা সম্ভবত মিথ্যা ছিল। একশ ভাগ গ্যারান্টি সহকারে বলতে পারছি না অনেক আগে দেখেছি।

রিভার্স খেললে আমরা ধরতে পারব না এতটা বোকা আমাদের ভাবা যেমন ঠিক না, তেমন নিজেকে এতটা বুদ্ধিমান ভাবাও ঠিক না।

যাই হোক কোন একটা পোষ্ট বা কমেন্ট এর লিংক দেন না ভাই যাতে আপনাকে মুসলিম ভাবতে পারি।

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৭

মাহফুজশান্ত বলেছেন: @ ফুচকা, যাই হোক কোন একটা পোষ্ট বা কমেন্ট এর লিংক দেন না ভাই যাতে আপনাকে মুসলিম ভাবতে পারি

৫৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৬

মাহফুজশান্ত বলেছেন: @ ফুচকা, আপনার পুচকা মার্কা বিচ্ছিরি কমেন্টটা মুছে দেয়া হয়েছে-
এরপর ত্যান্দরাম করলে মাফ নাই- কান ধরে ধাক্কা মেরে বের করে দেয়া হবে

৫৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২৪

নাজনীন১ বলেছেন: ভালো পোস্ট। লেখককে ধন্যবাদ এ সুন্দর পোস্টের জন্য।

আপনার একটা গুণ আমার খুব ভাল লাগে যে যাই বলুক, আপনি ধৈর্য সহকারে জবাব দেবার চেষ্টা করেন শেষ পর্যন্ত। মাঝে মাঝে এতে করে আপনার মূল্যবান সময়ের অপচয় হয়, আবার কখনো কখনো সময়টা ভাল কাজে ব্যয় হয়, ডিপেন্ড করে আপনি কোন প্রসংগের জবাব দিচ্ছেন।

ভাল থাকুন। আল্লাহ আপনাকে আরো ধৈর্যশক্তি দিক। আমীন!

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৬

মাহফুজশান্ত বলেছেন: আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

ঠিক বলেছেন, প্রশ্ন যেমন হবে জবাবটাও তো তেমনি হওয়া চাই।
আবার কখনো কখনো মনের মত প্রশ্ন না হলেও জবাব দিতে হয়।
তবে প্রশ্নকর্তা মাত্রা ছাড়া অসহনশীল ভাষা প্রয়োগ না করা পর্যন্ত অনেক অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্নের জবাবও আমি সাধ্যমত দেবার চেষ্টা করি।
এটা আমার দোষ বা গুণ যাই ভাবেন না কেন, পোষ্টদাতা হিসেবে আমি কর্তব্য মনে করি।

আপনার জন্য শুভকামনা রইল। আমীন......."""""""'

৫৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৪০

আব্দুল মোমেন বলেছেন: আল্লাহ আমাকে তাঁর পছন্দের পথে পরিচালিত করুন । আমিন

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৯

মাহফুজশান্ত বলেছেন: মহান আল্লাহতায়ালা যেন আমাদেরকে সরল ও সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করেন- আমীন।

৫৭| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভালো পোস্ট। লেখককে ধন্যবাদ এ সুন্দর পোস্টের জন্য।

২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৫৩

মাহফুজশান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল-

৫৮| ২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৩৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: মাহফুজ ভাই, অহংকার কমে এমন কোন আমল জানা থাকলে , জানাবেন, সাহায্য চাইলাম। আসসালামুয়ালাইকুম!!

২০ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১২:৪৯

মাহফুজশান্ত বলেছেন: ওয়ালাইকুমুসসালাম...........

ভাই, অহংকার কমানোর জন্য এ বিষয়ে আল্রাহতায়ালার বাণীগুলো স্মরণ করা এবং রাসূলের (সাঃ) আদর্শ অনুসারে কথায় ও কাজে তা বাস্তবায়নের জন্য স্বচেষ্ট থাকাই সবচেয়ে বড় আমল বলে আমার কাছে বিবেচিত হয়।

আপনার দৃষ্টিতে এর চেয়ে অন্য কোন ভাল আমল জানা থাকলে তা জানিয়ে সাহায্য করবেন প্লিজ।

ধন্যবাদ-

৫৯| ২০ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৯

নিক টা আমার বলেছেন: অহংকারের জন্যই তো অনেকে সত্য বুঝেও না বুঝার ভান করে....ইহা বাংলা নাস্তিকদের চিরন্তন বৈশিষ্ট..............

২১ শে জুন, ২০১২ সকাল ৯:৫৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: অহংকার ও অন্ধ বিশ্বাস- নাস্তিক এবং আস্তিক উভয়ের ক্ষেত্রেই সমান, যা সত্য ও সরল পথ থেকে তাদেরকে অনেক দূরে ঠেলে দেয়।

ধন্যবাদ ও শুভকামনা-

৬০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:৫৭

উৎস১৯৮৯ বলেছেন: পোষ্টে প্লাস তয় আপনেরে মাইনাস ম জ বাসারের লগে গ্যাজানোর জন্য। হুদাই এইসব ফাউল লোকের লগে গ্যাজাইয়া লাভ নাই।

০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৮

মাহফুজশান্ত বলেছেন: ম জ বাসারের লগে গ্যাজানোর জন্য মাইনাস দিয়েছেন এবং দেয়াটাই স্বাভাবিক ভাই। আপনি হয়ত ঠিকই বলেছেন- হুদাই এইসব ফাউল লোকের লগে গ্যাজাইয়া লাভ নাই।
তবে কখনো কখনো মনের মত প্রশ্ন না হলেও জবাব দিতে হয়। প্রশ্নকর্তা মাত্রা ছাড়া অসহনশীল ভাষা প্রয়োগ না করা পর্যন্ত অনেক অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্নের জবাবও আমি সাধ্যমত দেবার চেষ্টা করি।
এটা আমার দোষ বা গুণ যাই ভাবেন না কেন, পোষ্টদাতা হিসেবে আমি কর্তব্য মনে করি।
আপনাকে ধন্যবাদ-

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.