![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আত্ম-পরিচয় দেবার মতো এখনো কোন পরিচয় জোগাড় করা হয়নি।
______বিশ্বাসে মিলায় বস্তু,বাস্তব বহু দূর______
.
.
----মাহফুজ ইসলাম মেঘ
.
.
বিভীষিকাময় তিনখানা রাত্রি যাপনের পর চতুর্থতম দিন কিছুটা শান্তির বাতাস বইতে লাগিলো।
সদ্য মাধ্যমিক পাস করা শিক্ষার্থীদের নিকট আচমকা করা প্রশ্নের দমকা উত্তর শুনিয়া সমগ্র বাঙালী জাতি যেখানে তাহাদের কুয়ালিফিকেশন কুয়ালিটি লইয়া মারাত্বক আনসেটিসফিকশনে(!!) ভুগিতে ব্যস্ত সেইখানে এক অতি নম্র বালক এই ইস্যুতে মনে মনে বেশ আনন্দিত এবং একই সাথে পুলকিত। তবে যদি ভাবা হয়,এর মাধ্যমে সে দেশাদ্রোহী মনোভাব পোষন করিতেছে, তবে তাহা নিতান্তই একটি ভুল ধারনা করা হইবে।
বিদ্রোহী হইবার সামর্থ্য তাহার ভেতর খুব একটা না থাকিলেও দেশাদ্রোহী হইবার ইচ্ছেখানা যে একেবারেই নাই, ইহা নিশ্চিত।
.
আমরা বাঙালিরা জিনগত ভাবেই একটু বাচাল। কথা হইতে কাজ সর্বদাই আমরা কম করি। বিশেষ করে কাজটা যখন হয় পড়াশোনা তখন কাজ আর কথার সম্পর্কটা জ্যামিতিক হারে মান পরিবর্তন হইতে শুরু করে। কাওকে যদি পড়াশোনা সম্পর্কে লেকচার দিতে বলা হয়, তবে সে তা যতোটা সাফল্যের সাথে সম্পাদন করিতে পাইবে,খবর নিলে নিশ্চিত জানা যাইবে তার সিকি ভাগও সে নিজের বেলায় করে নাই।
.
তবে অতি দুর্ভাগ্যের ব্যাপার এই যে, নম্র বালক তাহা জানিত না। তাই সে ভাবিয়াই লইয়াছিল এতবড় বঙদেশে তাহার মতো কুলাঙার আর দ্বিতীয়টি নাই, যে কিনা পড়ালেখা নামক হাঁড়িখানা অতি যত্নের সহিত শিকায় তুলিয়া রাখিয়াছে। মাঝে মধ্যে তাহার খোঁজখবর লওয়া হয় বটে,তবে তাহা কেবলই নাম মাত্র।
অবশ্য ইহা তার দৃষ্টিতে না হইলেও বঙদেশে চলমান পঠনব্যবস্থা এবং দেশের ভবিষ্যৎ, অন্ধের যষ্ঠি অন্যান্য পাঠকদের দৃষ্টিপটে অবশ্যই।
.
যেখানে একজন ছাত্র তাহার জীবন গঠনের উৎকৃষ্ট সময়টুকু কেবল এবং কেবল মাত্র বইপত্র হইতে বিদ্যাহরণ (সেটা চুষে চুষেই হোক নতুবা চিবিয়ে চিবিয়েই) এবং তাহাতে শিদ্ধহস্ত শিক্ষকগনের বাসগৃহে (একাধারে বিদ্যাগৃহ) একান্ত ব্যাক্তিগত পর্যবেক্ষণে অতিবাহিত করিবে। তাহাদের অন্যকিছুর কোন প্রয়োজন নাই, আদব-কায়দা, নম্রতা-ভদ্রতা, কৃষ্টি-কালচার এইসব জানা এই দেশে খুব একটা কাউন্ট করা হয়না বরং এইসব বিষয়বস্তু এইখানে কেবল বাহ্যিকতা এবং বিনোদনের পন্যরূপেই বেশি ব্যবহৃত হইয়া থাকে।
.
তবে ওই যে বলিলাম, আমাদের একটা স্বভাবগত বৈশিষ্ট্য রহিয়াছে, যার কল্যানে এরূপ একঘেয়েমি পড়াশোনা আমাদের দ্বারা কোনকালেই সম্পাদন করা সম্ভব হয় না। যার ফলে আমাদের শেষে গিয়া কিচ্ছুটি করা হইয়া উঠে না। না পারি আমরা ভালো মানুষ হইতে না পারি হইতে উৎকৃষ্ট মানের কোন যন্ত্র!!!
.
তাই এমতাবস্থায় এইখানে আপনাকে বাঁচিবার জন্য সর্বপ্রথম এবং আবশ্যি জানিতে হইবে দূর্নীতি কিভাবে এবং কতো সুকৌশলে করিতে হয়। যখন আপনি তাহা করিতে শিখিয়া যাইবেন,তাহা আপনাকে সমগ্র জীবন এই দেশের প্রথম সারিতে অধিষ্ট করিয়া রাখিবে (সেটা চাকুরীর দৌড়ে কোন যোগ্যতা ছাড়াই আপনার নামটি প্রথমে আসা হইতে শুরু করে মাধ্যমিক পরীক্ষার আগের রাতে হাতে চলে আসা প্রশ্নটি পর্যন্ত অন্তর্গত।)
.
বাচালতার রোগ আমারও প্রকট। তাই এক কথা হইতে অন্যটায় চলিয়া যাইতেছি। যা হোক, আবারো ফিরিয়া আসি পুরাতন আলাপে।
নম্র বালক ভাবিয়াছিল, এতোদিন পর সে অন্তত এমন কয়েকজনকে পাইয়াছে, যাহারা তাহার আদর্শ ফলো করিয়াছে।
অবশ্য যদিও আজকাল কোন কিছুতে অন্ধভাবে বিশ্বাস করা যায় না। এই দেশে যে কোন সময় যে কোন কিছু রাতারাতি পরিবর্তিত হইয়া যাইতে পারে। রেপিং করে মাডারকৃত লাশের পোস্টমাডামে যেই দেশে ভল্লুকের ছোঁয়া পাওয়া যায়,সে দেশের যেকোন কিছুতে এতো নিবিড় ভাবে বিশ্বাস করিতে নাই।
অতঃপর এমনো হইতে পারে,কিছুদিন নড়াচড়ার পর হুট করিয়া যিনি এইসব উত্তেজিত হইয়া আমি জুনায়েদ আমি জুনায়েদ বলিয়া উল্লাস করিতে করিতে বলিবেন, "যা করসি সবই তো করসি পাব্লিসিটি পাইবার লাইগ্যা!!""
.
উল্লেখ্য, এই দেশে পাবলিসিটি নামক বিষয়টিরও যথেষ্ট মূল্য রহিয়াছে,যাহা অনেকাংশেই একজন সাধারণ আমজনতার বিশ্বাস ভাঙার মূল্য হইতে অনেক বেশি ধরা হয়।
.
তাই নিজের বিশ্বাস খানাও বিশ্বাস করিয়া কোথাও স্থাপন করিতে না পাইয়া নম্র বালক আবার তাহার চিন্তার জগতে ডুব দেয়।
.
টানা চারদিনের চিন্তার ছাপ তাহার পুষ্টগাল চুপ্সা করিয়া দিয়াছে। সুক্ষ চুলের সারি রুক্ষ হইয়া দল ভাঙিয়া নিজেদের ইচ্ছামতো যে যেদিকে পারে ছুটিয়া যাইতে চাইতেছে। চিন্তার রেখা কপাল জুড়ে উল্কির সৃষ্টিতে ব্যস্ত।
.
নম্রবালক বঙদেশের উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাব্যবস্থার এক উচ্চমার্গিয়জাত প্রতিষ্ঠানের ছাত্র!! গত তিনদিন হইয়াছে সেথায় রেজাল্ট দিয়াছে।দীর্ঘ একবছর বিদ্যা সাধনার পর যখন তাহার ফলাফল সে হাতে পাইলো, তখন তাহাতে তার নামের পাশে বড় করিয়া লেখা "W"!!
নিচে সুন্দর করিয়া ডাব্লুর বর্ননা সরূপ দেয়া আছে, "result being stopped due to poor number in subjects or for not paying the fines of....... "
.
এরপর আর বালকের পক্ষে নোটিশ বোর্ডের সামনে দাঁড়াইয়া থাকা সম্ভব হয় নাই। অনিচ্ছাই হোক অথবা ভীড়, তাহাকে সেই স্থান ত্যাগ করিতে হয়।
সেই হইতে তাহার মনে চিন্তার মেঘ গুরুম গুরুম করিতে লাগিল।
.
লোকমুখে শুনিতে পাইয়াছে যাহারা ডাব্লু, তাহারা আর পরবর্তী ক্লাসে উঠিবার সু্যোগ পাইবেনা, কারন তাহাদের মেলা বিষয়ে ফেইল রহিয়াছে।
এক্ষেত্রে কেবল পিতামাতা লইয়া আবেদন নিবেদন করা ব্যতিত অন্যকোন উপায় খোলা নাই।বালক চাপের মুখে পড়িয়া তাহা নির্দ্বিধায় বিশ্বাস করিল!!
.
বেকার বালক এই ভাবিয়াই পেরেশান যে সে কিভাবে তাহার পিতামাতাকে তাহার কৃত সোনার রেজাল্ট এর কথা বলিবে, তাহাদের দিয়া এপ্লিকেশন করাতো বহু দূরের চিন্তাভাবনা!!
.
এইদিকে আরেকখানা মহা লজ্জাজনক চিন্তা বালকের টনকে বাড়ি মারিতে লাগিল। বাড়ির পাশে থাকা সদ্য মাধ্যমিক পাস করা মেয়েটাকে সে কিভাবে মুখ দেখাইবে?
.
এইতো কদিন হলো মেয়েটা তাহার সহিত একটু আকটু কথা বলিতে শুরু করিয়াছে, বাড়িতে তাহার আন্টি (বালকের মা)র সাথে দেখা করার ছলে তাহাকে দেখিতে আসা যাওয়া শুরু হইয়াছে। এর পেছনে যে বালকের সুছাত্র নামক ছোট্ট তবে বেশ কার্যকরী বিশেষণটা মূখ্য,সে বিষয়ে তাহার কোন সন্দেহ নাই।
এমতাবস্থায় এই রেজাল্ট এমন মধুর সম্পর্ক মাঝে যে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের মতো বিক্রিয়া করা হইতে বিরত থাকিবে না, এ ব্যাপারে সে শতভাগ নিশ্চিত!!
.
তার চাইতেও ভয়ংকর ব্যপার হচ্ছে যদি সে পাস করিতে না পারে, তাহার অর্থ এই দাঁড়ায় যে, বালক ও মিষ্টি বালিকা তখন একই শ্রেণীর শিক্ষার্থী, আর একই ক্লাসের কোন মেয়ে অবশ্যই সেই ক্লাসে পড়ন্ত কোন বালককে করিয়া ভাইয়া বলিয়া ডাকিবে না!!!! কোনভাবেই না!!!
.
না......
না.......
ইহা কোনভাবেই সম্ভব হইতে পারে না। পাস বালককে করিতেই হইবে।সেটা যেভাবেই হোক।
নম্র বালক মনের মধ্যে তুমুল সাহস সঞ্চার করিয়া, ইজ্জতের শেষতম ফিতাখানা কেহ টানমারিবার সুযোগ দেওয়া হইতে রক্ষার উদ্দেশ্যে বহু সোচবিচারের পর চতুর্থদিন ক্লাস শেষ করিয়া বীর দর্পে ছাত্র পরিচালকের কক্ষের দিকে অগ্রসর হইলো।
" -মে আই কামিং ফাদার?
-ইয়েস.. কি দরকার?"
নম্র বালকের পেইসার ডাবল স্পিডে হৃদপেশিতে পেইস বাড়াইতে লাগিল।
"- ইয়ে.... ফাদার... আই হাব ক্যাম টু নু, হুয়াই ইউ গ্যাভ মি ডাব্লু....
-সিওর... তোমার রোল বল। "
বালকের ইংরাজি শুনিয়াই হোক কিংবা অন্যকোন কারণেই, ছাত্র পরিচালক কনভার্সেশনে বাংলার এন্ট্রি করাইলেন।
"-রোল হচ্ছে ১১৭১***"
.
ছাত্র পরিচালক তাহার সামনে থাকা কম্পিউটার খানার কিবোর্ডে সামান্যক্ষণ গুতাগুতি করিলেন।অতঃপর তাহার কপালে কিছুটা ভাজের সৃষ্টি হইল, মনেহয়, উনি মনে মনে কিছুটা বিরক্ত হইয়াছেন। ভাবখানা অনেকটা এইরকম, "এহ...
বেটা পাইসিস কম নাম্বার আবার ভাব কতো, কাম টু নু!!"
.
যাই হোক, ফাদার মনে মনে যাই ভাবিয়া থাকুন না কেন, বাস্তবে এমনকিছু বলিলেন না। কেবল বলিলেন,
"তোমার তো একটা মিস আছে!!"
এইটা শুনিয়াই নম্র বালক স্পষ্ট বুঝিতে পারিল, ফাদার মিস দিয়া সাবজেক্টে ফেইলের কথা বোঝাইতেছেন।
বালকের মনে যেন কান্নার নায়াগ্রা জল প্রপাত বইতে চাইতেছে!! জীবনে এই প্রথম এই অভিজ্ঞতার মুখোমুখি!!
বড় কষ্টে, কান্না আটকাইয়া সে আবার প্রশ্ন করিল,
"কোন সাবজেক্ট?
--আইসিটি।
--কি কন?? আইসিটি???
-- হু, আইসিটি!!!
- কেমনে???
--- কেমনে মানে??
--আমি আইসিটি হেব্বি পরীক্ষা দিসি!!
--তো?
--তাইলে আইসিটিতে ফেইল কেম্নে আসে??
-- ফেইল আইসে কেডা কইসে?
-আপনিই না কইলেন, আইসিটিতে মিস!!
--হ্যা। মিসই তো... ল্যাব মিস। একটা ল্যাব মিস গেছে তোমার, অইটা মেকআপ করো,সাথে ১০০ টাকা জড়িমানা!! তাহলেই সব ঠিক।
-- সত্যি?
--হু।
-- ফাদার!! সত্যিই সবগুলাতে পাস আসছে???
--হ্যা।""
.
অতঃপর নম্রবালক পরিচালকের কক্ষ হইতে বাহির হইয়া, নম্রতা ভুলিয়া উন্মাদের ন্যায় একখানা দৌড় দিল।তাহার মনে হইল,বহুদিন সে এতো আনন্দ পায় নাই, যতোখানি আজ সে পাইয়াছে।
তবে এবারও সে একখান শিক্ষা পুনঃরায় পাইলো, বঙদেশে অতি সহজে কাহারও কোন ইনফর্মেশন বিশ্বাস করিতে নাই। তাহা হইলে ভোগান্তিটা আপনাকেই ভুগিতে হয়, ইনফর্মেশন দাতা ভুগিবেন না।
.
মনের মেঘ কাটিয়া যাবার আনন্দে আকাশের মেঘেরা নৃত্য করিতে লাগিল, মাদলের তালে তালে ঝড়িতে লাগিল বর্ষার পবিত্র জল এই বঙের মাটিতে,ঘাসে,কাঁদা মাখা পথে। আর সে পথধরিয়া হাটিয়া চলিল এক নম্র কাক-ভেজা বালক...........
বিঃদ্রঃ
(গুরুচণ্ডালী হইলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখিয়া,বিশ্বাস রাখিয়া একটু ধরায় দিবেন!!)
০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮
মাহফুজ ইসলাম মেঘ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ৩১ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: মাছরাঙার ভিডিওতে চ্যানেলের সাংবাদিক ও অথরিটি উভয়ই শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। ঐ বাচ্চাদের এভাবে ভিডিও করে অপমান করাটা কিভাবে সভ্য সমাজে গৃহিত হয়?
এটা হল একটি চ্যানেলের দ্বায়িত্বহীনতার কথা। কিন্তু একটি সরকারের শিক্ষা বিভাগ কি ঠিকভাবে নিজেদের কাজ করছে? আপনি একটি মাধ্যমিক স্কুলে গিয়ে নিজেই যাচাই করে নিন, সরকারের প্রবর্তিত শিক্ষাব্যবস্থা কি তাদের জ্ঞানার্জনে সহায়তা করছে নাকি সেটা বইপুস্তকের বিদ্যাসর্বস্ব জড়-অবস্তু হয়ে গেছে।
সরকারের লোকেরা যাচ্ছেতাই নাম্বারের দিকে মনোনিবেশ করেছে, এটা জানার কথা কারণ কয়েক বছর ধরেই পত্রিকার রিপোর্টে অনেক অব্যবস্থাপনার কথাও শুনছি আমরা। পরিক্ষা না দিয়েও পাস/এমনকি ভাল রেজাল্ট শিক্ষার্থির কথা আমরা শুনেছি।
সরকার হয়তো ভাবছে, ভাল রেজাল্ট দেখালেই দায়িত্ব সম্পুর্ণ হয়ে যায়। কিন্তু এটাই হচ্ছে জাতির অধঃপতনের মুল সেটা তাদের মাথায় কে ঢুকিয়ে দেবে??
০৩ রা জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১
মাহফুজ ইসলাম মেঘ বলেছেন: আসলে এই মাছরাঙার ঐ রিপোর্টার যে রিপোর্টটি করেছেন, সেটা করার সুযোগটিও আমাদের সরকারই করে দিয়েছে। এর পেছনে অবশ্য একটি দূরদর্শি নীল নকসাও লুকায়িত। সরকার যারা চালান খুব ভাল করেই জানেন যদি দেশের ভবিষ্যত প্রজন্ম সঠিক শিক্ষায় সঠিক ভাবে শিক্ষিত হয়ে উঠে, তবে তাদের এইসব দাদাগিরি/ জোচ্চুরির ভবিষ্যত অন্ধকার। তাই শিক্ষা ব্যবস্থাকে পঙ্গু করার মাধ্যমে বাংলাদেশএ তৈরী করা হচ্ছে এক শিক্ষিত নামধারী বিকলাঙ্গ সমাজ। যারা কেবল নিজেদের স্বার্থ দেখবে, দেশের কোন প্রয়োজনে ঘাড় সোজা করে একটি বারও দাঁড়াতে জানবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:১১
বিজন রয় বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
++++