নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লোকে বলে প্রথম প্রেমটা বড্ড কোমল\nএলোমেলোযায়না \nভোলা কোনোদিনও\nসত্যি কি তাই

কবিতা পড়ার প্রহর

কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে

কবিতা পড়ার প্রহর › বিস্তারিত পোস্টঃ

চিলেকোঠার প্রেম- ১৩

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:২৫


দিন দিন শুভ্র যেন পরম নিশ্চিন্ত হয়ে পড়ছে। পরীক্ষা শেষ। পড়ালেখাও নেই, চাকুরীও নেই আর চাকুরীর জন্য তাড়াও নেই তার মাঝে। যদি বলি শুভ্র কি করবে এবার? সে বলে কিছু করতেই হবে? আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকি ওর দিকে। বলে কি! কিছু করবেনা নাকি! আমার এই অতি উৎকন্ঠিত হয়ে পড়ার কারনটাই মনে হয় বাবার বাড়িতে বসবাসটাই। আমি একা জব করে ঐ চিলেকোঠাতেও আজীবন কাটিয়ে দিতে পারতাম শুভ্রকে নিয়ে যদি না এই বাড়িটাই না আসতাম। শুভ্র জব করুক বা না করুক মাথা ব্যথা ছিলো না আমার। এমন সক্রেটিস টাইপ স্বামী নিয়ে আজীবন আনন্দে হেসে খেলে কাটাতে পারতাম আমি। কিন্তু সমাজ ও সংসারের রক্তচক্ষু আমি ভেতরে ভেতরে উপেক্ষা করতে পারছিলাম না আর।

আমার পীড়াপীড়িতে এক রাতে শুভ্র বসে প্রায় একশো সিভি একসাথেই ছেড়ে দিলো। সকালে আমি চোখ মেলতেই বললো, দেখো এতগুলো সিভি দিয়েছি। এমনকি দারোয়ানের জন্য পোস্টেও এপলাই করে দিয়েছি। বলে হেহে করে হাসতে লাগলো আবারও। আগে ওর এমন সব আজগুবী রসিকতায় হাসতে হাসতে মারা যেতাম আমি। কিন্তু জীবনযুদ্ধে উদাসীন এই ছেলের এমন আজগুবী রসিকতাকে আজ বড় সস্তা মনে হলো। ভেতরে ভেতরে ভীষন বিরক্ত হলাম আমি। ভাবছিলাম কি ভাবছে শুভ্র? ওর নিজের কোনো গরজ নেই? সব কিছুতেই কি ফান করা যায়? এটা কি সিনেমা নাকি যে উনি দারোয়ানের পোস্টের জন্যও এপলাই করে দিলেন?


বাড়িতে শর্টস পরে থাকা শুভ্র এখন শ্বশুরবাড়িতেও শর্টস পরে বসে থাকতে চায়। এ ব্যাপারটা মা ঠিক পছন্দ করছেন না। কিন্তু শুভ্র এ ব্যাপারেও উদাসীন। সে বলে দেখো বাবা এত আদিখ্যেতা ভালো লাগে না আমার। এমন করলে আমি কিন্তু শান্তিতে থাকতে পারবোনা। তুমি কি চাও আমি অশান্তি নিয়ে এখানে থাকি? দীর্ঘশ্বাস পড়ে আমার। না চাইনা। আমি চাই শুভ্র অনেক অনেক ভালো থাকুক। অনেক আনন্দে। ঠিক ওর মত করেই ও যেমন চায়। কিন্তু এ বাড়িতে আসার পরে ওর চাওয়া পাওয়ার উপরে কিছু এ বাড়ির প্রভাব খাটানো হচ্ছে ওর অজান্তেই। ব্যাপারটা পীড়া দিচ্ছে আমাকেও।

শুভ্র অনেক মেধাবী। খুব ছোট থেকেই সে বেশ মেধার পরিচয় দিয়েছিলো তার স্কুল কলেজের রেজাল্টগুলোতে। সে কথা ওর বাবা মানে আমার শ্বশুরমশাই ও বলেছেন। কিন্তু শুভ্র কেমন জানি এমবিশানলেস। এত ভালো মেধা এত ভালো রেজাল্ট নিয়ে কোনো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাই নেই যেন ওর। দিনরাত বই এ ডুবে থাকে। আর এ বাড়িতে আসার পর ও যেন ওর স্বর্গ হাতে পেয়েছে। বাবার সাজানো বিশাল লাইব্রেরী। বাবাকে কোনোদিন একটা বইও পড়তে দেখিনি কিন্তু বছরে বছরে দেশ বিদেশের বই দিয়ে লাইব্রেরী সাজাতে দেখেছি। সেই লাইব্রেরী সাজানো সার্থক হলো বুঝি শুভ্রের মত জামাইকে পেয়ে।

আমি একদিন বললাম শুভ্র তোমার জীবনের এইম কি ছিলো? সে অবলীলায় বললো, লেখক হওয়া। আমি শুধু লেখক হতে চেয়েছিলাম।
ট্রাভেলিংও আমার খুব ভালো লাগে। কিন্তু কখনও দেশের বাইরেই যাওয়া হলো না আমার। কিন্তু বান্দরবান, নাফাখুম খুব এনজয় করেছি আমি বন্ধুদের সাথে। আমি যদি পারতাম একটা পাহাড় কিনতাম। সেখানে বাড়ি করতাম। খুব ছোট্ট একটা কুড়েঘর। আমি জানতে চাইলাম তুমি কি সন্যাসী হতে চাও? সে বললো। নাতো কখনও সন্যাসী হতে চাইনি আমি। কিন্তু আমার খুব বন্য বাঁধনহীন জীবন পছন্দের।

আমি বললাম, শুভ্র পাহাড়ে তো জংলী জানোয়ার আছে। কুঁড়েঘরে তো বাঘ ভালুক ঢুকে যাবে। তার চেয়ে চলো আমরা পাহাড়ে বড় একটা গাছের উপর ট্রি হাউজ বানিয়ে বাস করা শুরু করি। সবুজ লতাপাতা আর ফুলফলে রোজ সাজাবো আমাদের ঘরবাড়ি আর সামনে থাকবে স্বচ্ছ জলের ঝর্ণা। আমরা সেখান থেকে হাতে করে আজলা ভরে পানি খাবো। ঝর্ণার কলকল জলধারায় গোসল করবো। বনের ফল মূল খেয়ে আনন্দে বাঁচবো টারজানের মত ছাল বাকল পরবে তুমি আর গাছের শিকড় ঝুলে ঝুলে ঘুরে বেড়াবো আমরা। হা হা হা হা । শুভ্র বললো, আমি ছাল বাকল পরবো আর তুমি তুমি বুঝি শাড়ী পরবা!! না!! তোমাকে তোমাকে ....... আমাকে কাতুকুতু দিতে দিতে মেরেই ফেললো প্রায় শুভ্র। হাসতে হাসতে মারা যাচ্ছিলাম আমরা।

মর্নি সিকনেস কমে আসছিলো আমার। মায়ের আদরে যতনে খুব অনায়াসেই অফিস করেও কোনো ক্লান্তিই যেন বোধ করছিলাম না আমি। জ্যুস থেকে শুরু করে সকল রকম খানা পিনা ঔষধ পত্রের যোগান ঠিক ঠাক চলছিলো ঘরে ও বাইরে। রাক্ষসের মত খিধা লাগে আমার আজকাল। ওজনও বেড়েছে কিছুটা। মা দুনিয়ার সব প্রাগন্যান্সি ড্রেস থেকে শুরু করে যত রকম গর্ভবতীর যত্নের বই খাতায় তার বেড রুম ভরে ফেলেছেন। আমার চাইতে মায়ের চিন্তা বেশি আমার বেবিকে নিয়ে। কি খেতে হবে কি পরতে হবে, কতক্ষন ঘুমাবো কতক্ষণ হাঁটবো। এসব অত্যাচারে বিরক্ত লাগে মাঝে মাঝে তবে আনন্দে আর পরম নির্ভরতায় ডুবে থাকি। আমার যেন কোনোই চিন্তা নেই। সকল দায়িত্ব মায়ের।

শ্বশুরমশাই রোজ ফোন দেন। খোঁজ নেন কেমন আছি আমি। একগাদা উপদেশ দেন। আক্ষেপ করেন এমন সময় তিনি আমার জন্য কিছু করতে পারছেন না। অথচ বংশের প্রথম সন্তান আসছে। শ্বাশুড়িও মাঝে মাঝে ফোন করে। উনি দারুণ মজার আমসত্ব আর কুল বরই তেঁতুলের আচার পাঠিয়েছেন। আর রসে ডোবানো রসগোল্ল্লার মত তেলে ডুবানো আমের মিষ্টি আঁচার। একটা মুখে দিয়ে মনে হয়েছিলো অমৃত বুঝি একেই বলে। হরলিকসের কাঁচের বয়ামে ছোট্ট ছোট্ট কালচে রসগোল্লার মত সেই আচার। ঐ আচার আমি পরে নিজেও বানিয়েছিলাম ওমন স্বাদ আর পাইনি। যাইহোক ভেবেছিলাম কয়েকদিন ধরে একটু একটু করে খাবো। এত মজার জিনিস ফুরিয়ে গেলে কোথায় পাবো?

তাতে কি! ওমা পরদিন অফিস থেকে ফিরে দেখি এক বোতল আচার শুভ্র একাই সাবাড় করে বসে আছেন। এমন রাগ হলো? বললাম ঐ এই আচার কি তোর মা তোর জন্য পাঠাইসে? সব খেয়ে ফেললি কেনো বল বল বল? বালিশ দিয়ে ওকে মারতে মারতে আমি প্রায় খাট থেকে নিজেই পড়ে যাচ্ছিলাম। শুভ্র তাড়াতাড়ি আমাকে ধরে ফেললো। ও আমার কান্ড দেখে হাসতে হাসতে মরে যাচ্ছিলো। বললো আরে আচার খাওয়ার জন্য কোনো বউ তার হাসব্যান্ডকে মারে জীবনে শুনেছো? আমি বললাম ঐ আচার খাওয়ার জন্য আমার কলিজা ফেটে যাচ্ছে আর তুমি কিনা...... শুভ্র বললো, কালই মাকে বলবে ১০ বোতল পাঠাতে কিন্তু ৫টা আমার আর ৫টা ওর। আমি আবার ওকে ফেলে রাখা বালিশ দিয়েই পেটাতে শুরু করলাম আর ও হাসতে হাসতে মরে প্রায়....

মাকে প্রায়ই আমি প্রশ্ন করি মা আমার ছেলে হবে নাকি মেয়ে? কি মনে হয় তোমার? আমি কিন্তু ছেলে চাই। জানো শুভ্রের ইচ্ছা একটা মেয়ে হোক। তুমি বলো মা ছেলে বেশি ভালো না? মা বকা দেন, চুপ কর, ছেলে হোক মেয়ে হোক একটা সুস্থ্য বাচ্চাই হোক সকলের চাওয়া। মায়ের কাছে ছেলে মেয়ের কোনো ভেদাভেদ নেই। মা শুধু অপেক্ষা করছেন একটি ফুটফুটে নাতীর মুখ দেখবার জন্য। আর আমি ভাবতে বসি। সেই অদেখা শিশুটির মুখ। ছোট্ট ছোট্ট হাত পা। নীল তোয়ালে জড়ানো ফুটফুটে একটা মুখ। নীল তোয়ালেই কেনো দেখি তা আমি জানিনা। চোখ বুজে কল্পনায় দেখি বেবি ওয়ার্ড্রবে ছোট্ট ছোট্ট জামা কাপড় থরে থরে সাজানো আছে। হ্যাঙ্গারে ঝোলানো আছে রোদে দেওয়া ভিজা কাপড়গুলি... কত কিছু দেখি আমি। কল্পনায় বাচ্চাটা মাঝে মাঝে বড় হয়ে যায়। মা মা বলে আমাকে ডাকে। আমি আর শুভ্র দুজন ওর দুহাত ধরে হাঁটতে শেখাই.....

অফিস থেকে লম্বা পাঁচ দিনের ছুটিতে কলিগেরা সুন্দরবন যাবে ঠিক করলো। আমি বললাম আমিও যাবো। কলিগেরা দু একজন ইতস্থত করছিলো আমাকে নিতে। কিন্তু সকলের সাহসে তাদের উসখুস থেমে গেলো। মা এ কথা শুনে একদমই এলাউ করছিলেন না । কিন্তু আমার শখ আর ইচ্ছা দেখে বাবাকেও রাজী করিয়ে ফেললেন তিনি। শুধু তো পাঁচটা দিনই। শর্ত শুধু আমাকে নিজের যত্ন ঠিক ঠাক নিতে হবে। শুভ্রকেও পই পই করে বলে দিলেন আমার দিকে ঠিক ঠাক খেয়াল রাখতে। ঠিক সময়মত ওষুধ ও খানা খাই যেন খেয়াল রাখতে।
আর হাঁটাচলায় বিশেষ সাবধানতা অবলম্বনের ব্যাপারটি পুঙ্খানুপুঙ্খ বুঝিয়ে দিলেন শুভ্রকেও। শুভ্র হু হা করে মাথা নাড়ছিলো। আমার ভীষন হাসি পাচ্ছিলো বাধ্য ছেলের মত শুভ্রের হু হা দেখে। আমি নিশ্চিৎ করে বলতে পারি মায়ের এ সকল উপদেশ তার এক কান দিয়ে ঢুকে অন্য কানে বের হয়ে গেলো।

আগের পর্বের লিঙ্ক
যাদের সেই গোল্লা আচারের রেসিপি লাগবে তাদের জন্য


মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮

ইসিয়াক বলেছেন: পড়ে মমন্তব্য করছি।

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:০৪

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আচ্ছা। পড়েন ইসিয়াক ভাই।

২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:০৯

ইসিয়াক বলেছেন: এই অবস্থায় বেড়াতে যাওয়া আমার মতে ঠিক হলো না।দেখা যাক এরপর কি হয়।
@আচ্ছা শুভ্র এতো কুঁড়ে কেন?

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১৩

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হ্যাঁ কিন্তু ওরা তো একটু ছন্নছাড়া। সব রুলসই ইগনোর করার টেন্ডেন্সি।

হা হা শুভ্র যা মনে আসে তাই করা মানুষ.....

৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:২৬

ইসিয়াক বলেছেন: আচারের রেসিপি ট্রাই করবো নিশ্চয়।
শুভকামনা।

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৪০

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা অবশ্যই ট্রাই করবেন।

৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:২৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পড়েছি, পরের পর্বের অপেক্ষায়

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৪০

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: পরের পর্ব আনছি শিঘ্রী।

৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৮

মিরোরডডল বলেছেন:



এইতো শুরু হলো । দুদিন আগে যেটা মনে হতো মজার আজ সেটা সস্তা রসিকতা ! কারনে অকারনে এখন মেজাজ খিটিমিটি হবে আর সেটা গিয়ে পরবে শুভ্রের ওপর । যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আবার নিজের বাসায় ফিরে গেলে ভালো ।

লেখক হতে চাওয়াতো খারাপ না । ভাবুক, এলোমেলো, উদাসীন মানুষের সাথে এটা যায় ।
যদি পাহাড় কিনতে পারতাম । বাহ দারুণ ! এবারতো মনে হচ্ছে শুভ্র আমার দলের মানুষ কিন্তু ঐযে আবার বিয়ে করে ফেললো তাহলেতো হবে না !

শুভ্র সন্ন্যাসী হতে চায়না । বিয়ে করে সংসারী হয়েছে আবার ভালো লাগে বন্য বাঁধনহীন জীবন, এটা আবার কি হলো? কন্ট্রাডিক্টরি হয়ে গেলো না :|

শ্বশুরমশাই কবে আসবে বৌমাকে দেখতে । তখন দুই বাবার মাঝে যে কনফ্লিক্ট হবে ওটার জন্য ওয়েট করছিতো । ইস !! আমের আঁচারের যে ছবিটা দিয়েছো নাহ আপু, ইয়াম !!! ওটা যে আমার এখনই চাই ।

যাক এতো কিছুর পরও ওদের দুজনের মাঝে যে খুনসুটি এটা ভালো লেগেছে । আই উইশ বেড়াতে গিয়ে যেন আবার কোনও দুর্ঘটনা না ঘটে । শুভ্রটা যা উদাসীন । বলা যায় না #:-S


২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৫

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: সেই তো দেখছি দুদিন আগে মজার এখন সেটা মেজাজ।
সেই বাসায় ফিরলেও কি পুরান দিন আর ফিরে আসে?

তুমিও পাহাড়ী হতে চাও নাকি? হায় হায় বিয়েও করবে না নাকি!

হ্যাঁ শুভ্র কন্ট্রাডিক্টরি। তাই তো তাকে বুঝা কঠিন....

শ্বশুরমশায়ের এই বাড়ি না আসায় ভালো। শুভ্র যা শক্ত হাতে উড়িয়ে দিতে পারে শ্বশুরমাশায় কি পারবেন?

আচারটা আমারও প্রিয় মানের আমের রসগোললা আচার। হা হা হা

হ্যাঁ কি যে করে বেক্কল দুইটা আমিও ভাবছি।

৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।

কি বিশ্বাস হচ্ছে না?
প্রমান দিতে হবে?

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৫

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কি যেন ?


ভুলে গেলাম তো..

৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১০

শুভ_ঢাকা বলেছেন: যাক বাবা ১৩ নং পর্বটা ভালয় বালয় মিটে গেল। তের সংখ্যা নিয়ে আমার আবার কিঞ্চিৎ ইয়ে আছে। অনেকেই বিশ্বাস করেন যিশুখ্রিস্ট তার সর্বশেষ নৈশভোজে (The last supper) যেখানে ১৩ জন লোক খাবার টেবিলের চারিদিকে বসেছিলেন (যিশুসহ ১২ জন দূত)। তাদের মধ্যে ১৩ নম্বর সিটে উপবিষ্ট ছিলেন জুডাস ইসকেরিয়ট যিনি যিশুখ্রিস্টের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলেন। এটা জানার পর ১৩ নম্বর সংখ্যাটি প্রতি আমার আবার একটু ইয়ে হয়।

যথারীতি লেখা ভাল হয়েছে। :)

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৭

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ১৩ নিয়ে আমার কোনো ভয় নেই। সে যিশুখ্রিস্টের সাথে যাই হোক না কেনো।


হঠাৎ মনটা বড় উদাস হয়েছে।

ঝরোঝরো ঝরো ঝরো ঝরেছে
তাহাকে আমার মনে পড়েছে। :(

৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৯

রামিসা রোজা বলেছেন:
ভালো লাগলো হালকা চিন্তার মাঝেও সংসারে যাবিত
জীবনযাপন। সামনে দেখার অপেক্ষায় রইলাম বেড়াতে গিয়ে
কি ঘটে ?

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৮

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হ্যাঁ আমিও ভাবছি কি যে করে বেক্কল দুইটা।

৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর,




শুভ্রর বউয়ের দেখি শুভ্রকে নিয়ে দ্বিধা-দন্ধ বাড়ছে ক্রমে ক্রমে! :) অবশ্য জামাই পাগলি বউ তো , হতে পারে এও একধরনের ভালোবাসার পাগলামী। :P

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০১

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা জামাই পাগলী বউরা আবার সব কিছুতেই পাগলামী করে মনে হয়।
মানে এমনিতেও পাগলা টাইপ হয়।

তাই দ্বিধা দ্বন্দ নিয়ে খুন টুন করে ফেলে নাকি চিন্তায় আছি।

১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শুভ্রর বেরসিক শ্বশুর সম্পর্কে কিছুই লিখলেন না এই পর্বে। শুভ্রর মত সোনার টুকরো হাফ প্যান্ট পরা ছেলেকে উনি চিনতে পারলেন না। শুভ্রকে এখন থেকেই রাত জাগার অভ্যাস করতে বলেন কারণ বাবা হওয়ার পর অনেক রাত জাগতে হবে। নায়িকা তো আদরের দুলালী, উনি এতো কষ্ট করতে পারবে বলে মনে হয় না। শুভ্র যেহেতু লেখক হতে চায় তাই তার হাতে খড়ি হওয়া উচিত সামুতে ব্লগিং এর মাধ্যমে। শুভ্রর মত আলালের ঘরের দুলাল ব্লগে অনেক আছে মনে হয়। শুভ্র দেখবেন হঠাৎ একটা ভালো চাকরী পেয়ে যাবে। তখন সে অনেক দায়িত্বশীল হবে।

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০৪

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা না লিখিনি। পরে লিখবোথাফ প্যান্ট আবার আগুনে পুড়িয়ে দেয় নাকি কে জানে?
শভ্র তো আজীবনই রাত জাগে। লিখেছিলাম না? তাই বলে বাবা হয়ে বাচ্চা সামলাবে এমন কিসিম তো তার না।

হ্যাঁ সামুতেও লিখেছে কিছুদিন। :P

চিন্তায় ফেললাল?

কথা কিন্তু সত্য।
কিন্তু জানেনই তার ধাঁচ কতক্ষন কোন চিন্তা মাথায় থাকে বুঝা বড় দায়....

১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৪২

আমি সাজিদ বলেছেন: আমি ভেবে ছিলাম মিষ্টির ছবি। পরে জুম করে দেখলাম আচার।

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০৫

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হ্যাঁ আচার। নেট থেকে নেওয়া ছবি।

১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৪৮

শুভ_ঢাকা বলেছেন: আমাদের মত গ্রীষ্মপ্রধান দেশে একবার বাড়িতে কটনের শর্টস, বারমুডা প্যান্ট, থ্রী কোয়াটার যাই বলেন না কেন, এগুলোতে অভ্যস্ত হয়ে গেলে অন্য কোন কিছু পড়ে আর সেই রকম আরাম পাওয়া যায় না। তা যতই পায়জামা, স্লিপিং স্যুট, ইভেন ক্ষেত্র বিশেষে লুঙ্গীও এত আরাম দায়ক পোশাক বলে মনে হয়না। তবে আমাদের দেশে শ্বশুর বাড়ীতে শর্টস পড়ে থাকাটা দৃষ্টিকটু দেখায়। বিশেষ করে নতুন জামাইয়ের ক্ষেত্রে তো অবশ্যই। তবে জামাই যদি বিগ শট হন, তাহলে শর্টস আর রাতে যদি দু চার পেগ খান তাতেও কোন সমস্যা নাই। বাই দ্যা ওয়ে শ্বশুর মশাই বাড়িতে কি স্লিপিং স্যুট পরেন। :D

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০৬

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হ্যাঁ তা বটে। তাই বলে শ্বশুরবাড়িতে লজ্জা নাই নাকি?

ওহ শুভ্রের দু চার পেগের কথা তো লিখিনিই এখনও।

সেটা আসছে আগামীতে।

হ্যাঁ পরেন স্লিপিং স্যুট।

১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্প বেশি ছোট হয়ে গেছে। সক্রেটিস মশাই সুন্দরবনে কি করেন, সেটাই জানার অপেক্ষায় থাকলাম।
তিনি দারোয়ানের পোস্টের জন্য ইন্টারভিউ কার্ডটা সবার আগে পাবেন বলে মনে হচ্ছে! :)

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০৮

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হ্যাঁ আর একটু লিখতাম কিন্তু শুভভাইয়ের জন্য তাড়াতাড়ি দিতে হল।

হা হা না পায়নি। সেই পোস্টের লোক ফোন করে গালি দিয়েছে মনে হয়-


ফান কেন না? বেশি বাড় বাড়ছে? আইবিএ পাস করে দারোয়ানের জন্য এপ্লাই? বদমাইশির জায়গা পান না? হা হা

১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০০

ঢুকিচেপা বলেছেন: “ দিন দিন শুভ্র যেন পরম নিশ্চিন্ত হয়ে পড়ছে। পরীক্ষা শেষ। পড়ালেখাও নেই, চাকুরীও নেই আর চাকুরীর জন্য তাড়াও নেই তার মাঝে।”
শর্টস পরা বাচ্চা ছেলে !!!!!! মাত্র পরীক্ষা শেষ হয়েছে; এই ফ্রি টাইমে ঘোরাফেরা করবে, একটু প্রেম ট্রেম করবে, এখনি চাকুরী করার কি দরকার ? শ্বশুর বাড়ীতে কি অভাব আছে ?

“ এমনকি দারোয়ানের জন্য পোস্টেও এপলাই করে দিয়েছি।”
একটা সিভি যেন চুয়াত্তর ভাইকে দিয়ে দেয়, উনি যেহেতু বলেছেন হঠাৎ চাকরী হতে পারে তারমানে ওনার বাসায় হয়তো লাগতেও পারে।

“ হরলিকসের কাঁচের বয়ামে ছোট্ট ছোট্ট কালচে রসগোল্লার মত সেই আচার।”
আচার খাওয়া শেষ হলে, বয়ামটা রেখে দিয়েন, আমার লাগবে। মা.হাসান ভাই তার বাসায় আমাকে হরলিকসের বয়াম নিয়ে যেতে বলেছেন।

“ আমি নিশ্চিৎ করে বলতে পারি মায়ের এ সকল উপদেশ তার এক কান দিয়ে ঢুকে অন্য কানে বের হয়ে গেলো।”
আমিও নিশ্চিৎ করে বলতে পারি অঘটনটা এখানেই ঘটবে, সাবধানে থাকবেন। যে ছেলে বউয়ের আচার খায় তার উপর বিশ্বাস নেই।

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৯

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা উঠছিলাম কেবলি বাছা ফিস ফ্রাই , চিকেন উইংস আর হট র‌্যামেনে স্পেশাল ডিনার বানাবো বলে।

আপনার কমেন্ট পড়ে দাঁড়ালাম!!!

এত বুদ্ধি কই থেকে আসে বলেন তো? হাসতে হাসতে জান শেষ।

চুয়াত্তরভায়ের কেইসটা ঠিকই মনে হচ্ছে। উনাকে জিগাসা করতে হবে। ওখানে কাজে ঢুকিয়ে দেওয়া যায় কিনা।

আর যে ছেলে বউ এর আচার খায় তার উপরে .... হা হা হা

ওকে এইবার আছাড় দেবো তাকে।

১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দরবন ভ্রমণ তো খুব রিস্কি হয়ে গেছে। এ পর্বের সবচাইতে মজার অংশটা আমার কাছে মনে হয়েছে আচার খাওয়ার অপরাধে শুভ্রকে হাতুড়ি দিয়া পেটানো।বেটার সাহস কত!

আশা করি, আগামী পর্বগুলোতে গল্পে কিছু টুইস্ট, আপস-ডাউন, সাসপেন্স, ক্লাইমেক্স দেখতে পাব। ১৩ পর্ব অলরেডি পার হয়ে গেছে।

শুভেচ্ছা ঘর-জামাইয়ের জন্য।

২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪৮

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কি দেখতে পাবেন জানিনা। তবে শুভ্র আসলেই যা তাই দেখানো হবে।
তাতে কি সাসপেন্স ক্লাইমেক্স জানা নেই আসলে।

আর শুভ্র তো মেয়েদের চাইতেও বেশি আচার খায়..... মাইর না দিয়ে উপায় নাই......

১৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:১৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আপনি ভালো লিখতে পারেন । মনোযোগ আকর্ষণ করে লেখা । আচার দেখলে জিবে জল কেন আসে

২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩০

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ভালো খারাপ জানিনা নেওয়াজভাই। মাঝে মাঝে উদাস হলেই আমার উপর যে উদাসী ভূত( উদাসী স্বপ্নভাইয়া না কিন্তু) ভর করে সে আমাকে লেখায়।

১৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: কি যেন ? ভুলে গেলাম তো..

অনেক কিছু ভুলে যাওয়াই উত্তম।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৫১

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: যদিও আমি অনেক কিছুই ভুলি না। অল্প কিছু ভুলি।
আমার ধারণা আপনিও ভুলে গেছেন...হা হা

১৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২৬

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: "কেউ হতে চায় ডাক্তার,কেউ বা ইঞ্জিনিয়ার,
আমি ত বাউল হব এটাই আমার এমবিশান"


- আসলে কেউ যদি কিছু হতে চায় তাহলে তা হয়ে যাওয়ার পরেই সংসারে প্রবেশ করা ভাল।কারন ,সংসার তথা বিবাহিত জীবনে দায়িত্ব নামক দৈত্য সিনদাবাদের ভূতের মত ঘাড়ে চেপে বসে।তাই তখন আর কিছু করার বা হওয়ার সুযোগ থাকেনা সং-সারের কাজের বাইরে।আর যাদের দায়িত্ব পালনে অনিহা তথা শিশু জীবন কাটাতে ইচছুক তাদেরত সংসারে জড়ানো উচিত নয় বাচচা ত দূর কি বাত।

ভালয় ভালয় আনলাকি ১৩ পর্ব গিয়েছে এটা শান্তনা,কিন্তু ঈশান কোনে মেঘের আনাঘোনা দৃশ্যমান হচছে -এটাই ভয়ের।

আচারের ছবি দেখে আমি ভেবেছিলাম :-P রসে ডুবা রসগোললা ।ছবি দেখে আমিই খাইতে চেয়েছিলাম আর শুভ্র বাস্তবে সামনে থেকে দেখে না খাইলে সেটাই অস্বাভাবিক হইত।খাইছে ঠিক আছে,আমিও তাই করতাম :P তবে কিছুটা হলেও বউয়ের জন্য রাখতাম।
আর সবকিছুতে শুভ্রের শিশুশুলভ মানষিকতায় প্রমান হয় সে একজন ভাল মানুষ যাকে এখনো দুনিয়ার পংকিলতা চেপে ধরেনি কিন্তু সংসার জীবনের সাফল্যের জন্য এ ধরনের মানষিকতা পরিহার যত তাড়াতাড়ি হবে ততই তার জন্য, তার পরিবারের জন্য মংগল।
আর গর্ভধারনের প্রাথমিক অবস্থায় ভ্রমণ গ্রহণ করা বা মেনে নেওয়া যেতে পারে কিন্তু সাবধানতা আবলম্বন জরুরী ।এ ক্ষেত্রে শিশুশুলভ মানষিকতার শুভ্রের উপর কতটুকু নির্ভর করা যাবে তা চিন্তার বিষয় ।তাই এ ক্ষেত্রে নিজ দায়িত্বে নিজের খেয়াল রাখা জরুরী।
আর বাচচা ,বাচচার মতই হবে -চৌবাচচার মত নয়।তবে সব বাবা-মায়েরই বাচচা কেমন হবে ,ছেলে হবে না মেয়ে হবে,হলে কার মত হবে এ চিন্তা আসেই।তবে ছেলে-মেয়ে যাই হোক যার মতই হোক একটি সুস্থ-সবল বাচচাই কাম্য।

সুন্দরবন বেড়াতে যাচছে ভাল। ভালয় ভালয় ফিরে না আসা পর্যন্ত উৎকনঠায় থাকব।সবার নিরাপদ যাত্রার জন্য প্রার্থনা রইল।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৫৮

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: একদম তাই সংসারে জড়িয়ে বাউল হবার আগে ভাবলেই দায়িত্বহীনতার অপবাদ থেকে বাঁচা যায়। তাই তো বলা হয়ে থাকে ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না।
সেইতো বেটার কোনো আক্কেলই নাই।সব খেয়ে বসে আছেন।

হা হা গল্পের নায়ক নায়িকাদের জন্য নিরাপদ যাত্রার শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জীবনের টানাপোড়েন এভাবে তিল তিল করে প্রভাব ফেলা শুরু করে
প্রথম মোহ কেটে যেতে যেতে

খুনসুটি আর শংকায় কেটে গেল এ পর্ব

এমা, আবার দেখি লং ট্যুরের প্লান! বলি বুদ্ধি শুদ্ধি কি সব “ঘটে” গেল ;)
হা হা হা


২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:০৩

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: এই দুইটা এক্কেবারেই ঘটে খালি বুঝাই যায়। নইলে কি বেক্কলের মত একটার পর একটা কাজ এমন বেকলামী কাজ করে!

২০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ ঢুকিচেপা আপু - শুভ্রর সিভি লাগবে না। কারণ নায়িকার মুখে গুণধর শুভ্রের সকল যোগ্যতা আর গুণ অনেক আগেই শোনা হয়ে গেছে। শুভ্রর সবচেয়ে বড় গুণ হোল লজ্জা, শরম কম থাকা ও চামড়া মোটা হওয়া ( এইটা ঘরজামাইদের সাধারণ গুণ)। বাংলাদেশের প্রাইভেট চাকরীর জন্য এই গুনটার খুব প্রয়োজন। তাই আশা করা যায় অচিরেরই তার চাকরী মিলে যাবে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:০৫

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা ঘরজামাই এর গুন এত জানলেন কেমনে চুয়াত্তর ভাই???????

২১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:০৯

মা.হাসান বলেছেন: জীবনে বেঁচে থাকার মতো একটা উপায় থাকলে চাকরি-বাকরিকে বেশি পাত্তা না দেয়াই ভালো। এই দিন আর আসবে না। কয়েক বছর পর দেখা যাবে আরেক জনের চেহারা দেখাও অসহ্য হয়ে গেছে, বাসায় ফিরতে ইচ্ছে করে না কারোরই। শুভ্রতো জোর করে আসে নি, নিজের বাবা-মাতো ডেকেছিলো, কাজেই কেউ কেউ যে ভাবে ওনাকে এভাবে খোটা দিচ্ছেন তা পছন্দ হচ্ছে না।

তবে এই অবস্থায় ভ্রমন সমর্থন করা যায় না। সুন্দরবনে শরীর খারাপ করলে শুধু সদরে আসতেই দিন চলে যাবে। তবে স্বাধীন দেশে সবারই নিজের খুশিতে চলার অধিকার আছে। ভ্রমন আনন্দময় হউক।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:১৩

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ঠিক তাই। আমার এক বোন ছোট থেকেই এক্সসেলেন্ট স্টুডেন্ট। বর্তমানে কানসাসে পড়ছে। সে তার মেয়েকে নাকি জীবনেই পড়ালেখাই করাতো না যদি তার অনেক টাকা থাকতো। শুনে আমি অবাক! তবে কথা সত্যি ভেবে দেখেছি।

হ্যাঁ শুভ্র আবার কে কি বললো সে সবের ধারই ধারেনা। সেটা আসলে গায়ের চামড়া মোটা সেটাও না সে আমাদের মতন না। এলিয়েন হতে পারে। হা হা

আর ভ্রমনে আটকালেও লাভ হত না তারা তো ওমনই নিজেরা যা ভাললো বুঝবে সেটাই করা চাই।

২২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:২৫

ঢুকিচেপা বলেছেন: @ সাড়ে চুয়াত্তর- যখন জিজ্ঞাস করেছিলেন “প্রেমিকার জন্য প্রেমিকরা গোলাপ ছাড়া আর কি ফুল কিনতে পারে” সেদিনই বুঝেছি সর্বনাশ যা হবার তা আপনার হয়ে গেছে। সুলতানার বাবার মত আপনিও বিয়ে পাগল হয়ে গেছেন তাই মাথা আর কাজ করছে না।

“ শুভ্রর সবচেয়ে বড় গুণ হোল লজ্জা, শরম কম থাকা ও চামড়া মোটা হওয়া”
এটা তো খুব ভালো কথা, এ বিষয়টা খেয়ালই করিনি !!!
আপনি শুভ্রকে লাল সার্ট গায়ে দিয়ে স্টেশন অথবা বাসস্ট্যান্ডে রেখে আসবেন। এটুকু কিন্তু আপনাকে করতেই হবে, না করতে পারবেন না।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:১৫

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা বিয়ে পাগল? আপনিও? হয়েছিলেন নাকি চুয়াত্তরভাই?


লাল শার্ট গায়ে দিয়ে স্টেশন কেনো?

বুঝলামনা ঢুকিআপা।

২৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:৪২

শুভ_ঢাকা বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর,

আমি আপনার গল্পের লেখা বা চরিত্রগুলো নিয়ে তেমন বিশেষ কিছু বলতে চাই না। পাছে আমার কথায় আপনার লেখায় স্বাভাবিক গতি ব্যাহত হয়। আমি একটু ভীতু টাইপের মানুষ। :( আমার এপ্রোচটা অনেকটা এই রকম যে let us see how it unfolds. অন দ্যা আদ্যার হ্যান্ড অন্য পাঠকদের এই গল্পের সাথে ইনভলভমেন্ট বা তাদের মজার মজার কমেন্ট আমি খুবই ইনজয় করি।

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্প বেশি ছোট হয়ে গেছে।

খায়রুল ভাইয়ের সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত। গল্প অনেক ছোট হয়ে যাচ্ছে। পড়ে আশ মিটে না। আরও একটু বড় হলে ভাল হতো। :)

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা না কাটবে না বরং ভালোই হবে।
আর পাঠকের ইনভল্ভমেন্ট চির স্মরণীয়। এমনটা আর কারো গল্পে দেখিনি। যা আমি ভীষন এনজয় করি। যখনই কমেন্ট পড়ি আমি এতই জোরে জোরে হাসি যে বাসার লোকজনও চমকে যায়।

এরপর থেকে বড় করে লিখবো।

তবে ১ নভেম্বর থেকে ৭ পর্যন্ত আমাকে ভয়াবহ ব্যাস্ত থাকতে হবে।

২৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:১৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: শুভ্র সংসারে থেকেও বৈরাগীর মত থাকতে চায়, তবুও দুজন ভাল চালিয়ে নিচ্ছে সংসার।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৮

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হ্যাঁ এখনও ভালোই ।

২৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৩:২০

মিরোরডডল বলেছেন:


কবিতাপু মাহার মনে হয় মন ভালো নেই ।
কমেন্টটা কেমন যেনো প্রানহীন ।
সাধারণত মাহার কমেন্ট মানেই অনেক হাসির কিছু একটা কিন্তু
এবার সেরকম না, কেমন যেনো সিরিয়াস :|


২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৯

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: না না এখন ভাইয়া শুভ্রের পক্ষ নিয়েছে। সবার তাকে তুচ্ছ করা লাইক করছেন না একদম।

আসলেও শুভ্র তো হঠাৎ হাওয়ায় ভেসে আসা হীরা মানিক রতন......
কাউকে বুঝাতেই পারছি না.. মাহাভাই বুঝছেন .....

২৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৫

মিরোরডডল বলেছেন:



সেটা ঠিক আছে, ওটা বুঝেছি যা বলেছেন কিন্তু একদমই মাহা টাইপ কমেন্ট না ।
একটুও ফান থাকবে না , তাই কি হয় :(

সামটাইমস আমি যখন একটু গ্লুমি থাকি, তখন ব্লগে আসি শুধু কয়েকজনের কমেন্ট পড়ার জন্য ।
ওদের রিসেন্ট কমেন্ট পড়ে একদম ফুরফুরে হয়ে তারপর যাই :)


২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩০

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা সে কথা ঠিক।

তবে কি জানো আপু একটু আগে থেকে আমারও ভীষন হৃদয়ে বেদনা।
হা হা ফান করে লিখলাম বটে কিন্তু খুবই বিষন্ন আছি।

বিষন্নতার কারণ এই পৃথিবীর কাউকেই বলা যাবে না

তবে গল্প বা কবিতায় কোনো দিন হয়ত লিখে ফেলবো।

তখন অবশ্য কিছুটা ধাতস্ত হয়ে লিখবো। আজ তো হৃদয়ের একূল অকুলল দুকুলল ভেসে যায় ..... হায় সজনী...... মরি লো হায় হায় হায় .......

২৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৮

ঢুকিচেপা বলেছেন: “ লাল শার্ট গায়ে দিয়ে স্টেশন কেনো?”

ও ভাইয়ু, লাল শার্ট গায়ে না দিলে কেউ মালপত্র দিবে না।

আপনি তো গল্প লিখেই খালাস, শুভ্রর ভবিষ্যৎ নিয়ে তো আমাদেরকেই ভাবতে হয়। চিন্তায় চিন্তায় রাতে ঘুম আসে না।
বেবি হওয়ার পর কেউ যেন ভবিষ্যতে বলতে না পারে যে, শুভ্র তার বউ বাচ্চার ভার সইতে পারবে না, তাই এই ব্যবস্থা।

এই কাজের অন্য একটা ভালো দিক হলো, যেহেতু নায়িকা সুন্দরবন যাচ্ছে তাই অবস্থা বিবেচনা করে শুভ্র তার বউটাকে সুটকেসে ভরে মাথায় করে ঘুরে বেড়াতে পারবে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩১

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা এত পাঁজী আপুটাকে আমার ভীষন দেখতে ইচ্ছা করে। প্লিজ একটা ছবি দাও আপু বা ভাইয়া যেই হও। পিছন থেকে হলেও দাও। দেখ ধন্য হই।

২৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪২

মিরোরডডল বলেছেন:

ঢুকি !!!!
you’re so naughty =p~

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩২

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা সত্যিই। কে এই ঢুকি? বড় জানতে ইচ্ছে করে ...

২৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৩৯

শুভ_ঢাকা বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর,

তবে গল্প বা কবিতায় কোনো দিন হয়ত লিখে ফেলবো।

লেখিকা আপনার কি মনে হয় গল্পের বা কবিতায় মনের কষ্টের কথা প্রকাশ করলে মন শান্ত হয়। কষ্ট লাঘব হয়। আপনাদের লেখক/লেখিকাদের হয়তো হয়। তবে মানুষ আত্মীয়স্বজন বন্ধুবান্ধবদের বললে বেশীর ভাগ মানুষ প্রকারন্তে মনে মনে খুশিই হয়। সেই সহৃদয়বান মানুষ তো আর আজকাল চোখেই পড়ে না।

২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৫৫

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: নাহ কাউকে বলবো না। শুধু লিখে যাবো। হা হা

সেই প্রিয় নামে ডাকবো কি তোকে আবার একটি বার?
না না এই ভালো ভুলে যাওয়া নাম ভুলে যাওয়াতেই থাক..

৩০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:০১

আনমোনা বলেছেন: মাহরিন কি শেষে জামাইএর উপর বিরক্ত হয়ে পড়ল? শেষে আমাদেরই না শুভ্রর পক্ষ নিয়ে ওকে বোঝাতে হয়!

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:২০

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা আমিও বুঝাবোনে আপা। ভয়ে আছি মেয়েটা আবার কখন যেমন এসেছিলো তেমনে ফিরে যায় নাকি কে জানে?

৩১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:০৮

শুভ_ঢাকা বলেছেন: @আনমনাদি,

আমার কাছে কিন্তু নায়িকার নাম হিসাবে কবিতা বেশী পছন্দ মাহরিন অপেক্ষায়।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:২২

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা নায়িকার নাম যা খুশি ভেবে নাও। কবিতাই হোক আর মাহরিন কেউ একজন তো হবেই।

নেক্সট পার্ট লিখেছি খুব মন দিয়ে। কিন্তু চিন্তাই আছি রোজ রোজ পোস্ট দিলে মানুষ ঝাড়ু নিয়ে দৌড়ানি দেয় কিনা কে জানে?

৩২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৩৭

শুভ_ঢাকা বলেছেন: এত সুখ কি আমাদের সইবে! শুভ কাজে দেরী কেন। তীর্থের কাকের মত পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় আছি। কাল তো আবার শুক্রবার। জমিয়ে উপভোগ করা যাবে ছুটির দিনটা। তবে মার্কেটিং বলেও একটা কথা আছে। লেখক/লেখিকারা তা বেশ ভালই বুঝে।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৪৩

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: দূর কিসের মার্কেটিং বার্কেটিং? লিখে যাচ্ছি মনের আনন্দে। যদিও লেখার শুরুটাই করেছিলাম বেদনা নিয়ে কিন্তু লিখতে গিয়ে বেদনা মধুর হয়ে যায়..... আমার এই লেখার পাঠকদের সতস্ফুর্ত অংশগ্রহনে......

৩৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৪০

শুভ_ঢাকা বলেছেন: কিন্তু চিন্তাই আছি রোজ রোজ পোস্ট দিলে মানুষ ঝাড়ু নিয়ে দৌড়ানি দেয় কিনা কে জানে?

৩২ নম্বর মন্তব্যটি এই কথার পরিপ্রেক্ষিতে।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৫০

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ওহ হ্যাঁ বলবে এইটার কি খেয়ে দেয়ে কাজ নাই? সারাক্ষন পড়তে হচ্ছে। জ্বালায় মারলো দেখি। যেহেতু গল্পে সবাই ইনভল্ভ হয়েই গেছে এখন তো বের হওয়াও যাচ্ছে না আর কি। সবার কথা ভেবেই হাতটাকে সামলে রেখেছি।

কিন্তু আমার পাগলা আপা আসছে না। আমার মন খারাপ।

৩৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৫২

শুভ_ঢাকা বলেছেন: জগজিৎ সিংয়র কথা মনে করিয়ে দিলেন।

view this link

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:০০

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: তুমি আসলেই গান পাগলা ........
বেদনা সত্যিই আমার মধুর হয়েছে এই গল্প লিখতে এসে......

৩৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:২০

আনমোনা বলেছেন: @শুভ_ঢাকা
আগে বুঝিনি, পরে দেখলাম মাহরিন নামে একটা রহস্য আছে। এখন বলা যাবেনা :D


পাগলী সম্ভবত ক্লাশ নিয়ে ব্যস্ত। দেখি থ্যাংকস গিভিংএর ছুটিতে আসে কিনা।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:২৫

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হায় হায় কি রহস্য আপামনি?

আচ্ছা পরেই বইলেন।

পাগলাআপুকে মিস করছি।

৩৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩৬

মিরোরডডল বলেছেন:



তবে কি জানো আপু একটু আগে থেকে আমারও ভীষন হৃদয়ে বেদনা।
হা হা ফান করে লিখলাম বটে কিন্তু খুবই বিষন্ন আছি।


এটা কি হলো ? আপুটা বিষণ্ণ কেনো ! এখনও মন খারাপ ?
যে বা যারা সবসময় হাসিখুশি থাকে, অন্যদেরকেও আনন্দে রাখে, সেরকম কেউ যদি মন খারাপ করে থাকে,
মনে হয় আকাশ ভেঙ্গে যেনো বৃষ্টি নামলো ।

বিষন্নতার কারণ এই পৃথিবীর কাউকেই বলা যাবে না

আচ্ছা ঠিক আছে পৃথিবীর কাউকে বলতে হবে না, এলিয়েনদের কানে কানে বলো ।
মাঝে মাঝে বিষণ্ণতা না থাকলে , আনন্দ কি সেটা বোঝা যায়না । দুঃখ আছে বলেই আমরা সুখ অনুভব করতে পারি ।

তবে গল্প বা কবিতায় কোনো দিন হয়ত লিখে ফেলবো।

গুড আইডিয়া । এটা সত্যি যে বিষণ্ণতা, কষ্ট , দুঃখ, না পাওয়া, শূন্যতা এগুলো থেকেই কিন্তু অনেক সুন্দর সুন্দর গান ও কবিতা হয়েছে সো ফার ।

প্রিয় আপুটার সকল বেদনা আকাশের নীলের সাথে বিলীন হয়ে যাক । গান শোনো ।


বুকে চমক দিয়ে তাইতো ডাকো
ওগো দুখজাগানিয়া
তোমায় গান শোনাবো








৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৪

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: থ্যাংক ইউ বিষন্নতা নিয়ে এত ভাবলে তাই।

হ্যাঁ একটু একটু খারাপ........

তবে কোনো একদিন লিখে ফেলবো। খুব তাড়াতাড়ি।

৩৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১২:৫১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এত ভালো মেধা এত ভালো রেজাল্ট নিয়ে কোনো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাই নেই যেন ওর।
..........................................................................................................................
বাস্তবতা তো এখানেই !
অনেক দেখলাম , ক্লাশে গুডু গুডু ছেলেরা জীবনে কিছুই করতে পারেনা,
আর দুরন্ত ডানপিটে বন্ধুরা দারুন ভাবে জীবনটা এনজয় করছে ।
.........................................................................................................................
লেখায় বাস্তবতার রেশ আছে, ভালো লাগল ।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:০১

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চিলভাই।

ভালো ছেলেরাও পায় তবে উদাসীন ছেলেদের কপালে দুঃখ আছে।

৩৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইয়া আল্লাহ শুভ্রকে একটা ভালো চাকরী দিয়ে দাও। আমিন।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪৫

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০২

করুণাধারা বলেছেন: আহা, এমন গল্প যদি আমি লিখতে পারতাম... পাঠকেরা পাত্র পাত্রী নিয়ে ভেবে ভেবে আকুল হচ্ছেন!! ব্লগে আর কোন গল্পে পাঠকদের এত একাত্ম হতে দেখিনি...

আমি একটা সত্যি গল্প শোনাই, বিশ্ববিদ্যালয়ে তৃতীয় বর্ষে পড়া এক মেয়ের বাবা রাষ্ট্রদূত হয়ে চলে যাবেন তাই ঠিক করলেন মেয়েকে বিয়ে দিয়ে রেখে যাবেন। বাবার পছন্দের পাত্র কে মেয়ের পছন্দ হল না, হুট করে প্রেম করবে তাও সম্ভব না। ক্লাসে গিয়ে জিজ্ঞেস করল কেউ তাকে বিয়ে করবে কিনা। একজন রাজী হল, হইহই করে পুরো ক্লাস মিলে বিয়ে দিল। তারপর দুজনের টিউশনি করে সংসার করা, একবছর একজন আরেকবার অন্যজন এভাবে পড়ে একসময় দুজনেই স্থপতি হয়ে পাশ করে বেরোল। স্বামী কেরিয়ার গড়ল...একটা দারুন সিনেমা বানালো... আরেকজনের প্রেমে পড়ে প্রথম বউকে ডিভোর্স দিল...

তাই এইসব প্রেমের গল্প পড়তে পড়তে ভাবি শেষে কী হবে!!

০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০২

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: করুণাধারা বলেছেন: আহা, এমন গল্প যদি আমি লিখতে পারতাম... পাঠকেরা পাত্র পাত্রী নিয়ে ভেবে ভেবে আকুল হচ্ছেন!! ব্লগে আর কোন গল্পে পাঠকদের এত একাত্ম হতে দেখিনি...

হা হা আমিও এমনটা মাঝে মাঝে ভাবি। আর অনেক হাসি। এই লেখার প্রাণ এই ব্লগের পাঠকেরাই। আমার এ জন্য পুরষ্কার পাওয়া উচিৎ তাই না ?

আর যেই গল্পটা শুনলাম এমনই হয়। জীবন থেকে নেওয়া।
হুট করে যে প্রেম হয় হুট করে তা ভেঙ্গেও যায়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.