নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে
ছুটি শেষে অফিসে যাচ্ছি ফের। এতগুলো দিন একসাথে কখনও অফিস থেকে দূরে থাকিনি।এমনকি অনেক অনেক ছুটি অকারণেই শেষ হয়ে গেছে এতগুলো বছর। অনেক ছুটিই নেওয়া হয়নি আমার। তাই হঠাৎ এতদিনের অনুপস্থিতির পর অফিসে ফিরে সব কিছুই অচেনা লাগছে। অফিস ডেকোরেশন চেঞ্জ হয়েছে। আমাদের ডেস্ক চেয়ার টেবিল সবই নতুন ঝকঝকে। গ্লাসডোরের ইনডোর ডেকোরেশনেও বেশ চেঞ্জ। তবুও মনে হচ্ছে অনেকদিন পর বাড়ি ফিরলাম। আমাদের বাড়ি। আমাদের অফিস বাড়ি।
আমার প্রত্যাবর্তন উপলক্ষ্যে ওয়ান ডিশ পার্টির আয়োজন করা হয়েছে। লাঞ্চে সবাই মিলে হই হুল্লোড় করে খানা পিনা হলো বেশ। নাসিমা আপু তো ফুলের মালা গলায় পরিয়ে দিলো। খুব হাসি তামাশা হলো। এই হাসি তামাশায় কেউ একটা বারও কোনো দুঃখ বা কষ্টের কথাই তুললো না। আমারও দিনটা এতই ভালো লাগলো যে আমি প্রায় ভুলেই গেলাম আমার চাপা কষ্টের অনেকখানিই। অফিসের দারোয়ান, পিওন, ড্রাইভার এমনকি ঝাড়ু দেওয়া মেয়েটাও এক গাল হাসি মুখে যখন সামনে এসে দাঁড়ালো তখন ভীষন স্বার্থপর মনে হচ্ছিলো নিজেকে।
সে যাইহোক এরই মাঝে হঠাৎ শুভ্র জানালো।ওর একটা জব হয়েছে। বেতন খুব সামান্য। ও এত ভালো রেজাল্ট করেও এই জব করা কি ওর শোভা পায়? আমি বললাম, যা হোক করো। একটু এক্সপেরিয়েন্স হোক। ও হ্যাঁ আমি হসপিটাল থেকে ফেরার পরও শুভ্র ঐ চিলেকোঠাতেই আছে। আমিও ওকে ডাকিনি। রোজই কথা হয় ওর সাথে। কিন্তু আমারও মনে হলো যতদিন ও নিজের পায়ে না দাঁড়াতে পারে এইভাবে ঘরজামাই হয়ে শ্বশুরবাড়িতে বসে থাকাটা ঠিক শোভা পাচ্ছে না। তাই আমিও কিছু বলিনি।
বছর না ঘুরতেই আমার জীবন থেকে শুভ্র যেন বেশ দূরে সরে যাচ্ছিলো। যে শুভ্রের সাথে বিয়ের আগে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়েছি ফোনে, ম্যাসেঞ্জারে। সেই শুভ্রের এক ঘেয়েমী হতাশার কথাই আমার অসহ্য লাগতে শুরু হলো। শুভ্রকে আমি সব সময় বেশ নির্বিকার দেখেছি। যে কোনো বিপদেই সে ছিলো নো টেনশন। সেই শুভ্র হঠাৎ মনে হলো কিছু একটা করার জন্য মানে নিজে কিছু উপার্জনের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। সব সময় বলছে কিছু হচ্ছে না। কি করবো? কোথায় যাবো? আমার রাগ লাগতো মনে মনে । আসলে একটা সময় আমিও ভাবছিলাম এই ছেলে এমন নির্বিকার বসে আছে কেনো? তারতো কেরিয়ার গড়ার সময়। কেনো সে এইভাবে সময় নষ্ট করছে? এমন সব ভাবনায় উদ্বেল হতাম আমি।
অথচ আমার আজ আর কোনো চিন্তা নেই। শুভ্র যদি আজীবন বসেও আমার ঘাড়েই হোক বা নিজের বাবা বা শ্বশুরের বাড়িতেও বসে খায় আমার কিছুই বলার থাকবে না। আমার কোনো মাথা ব্যাথাই নেই তাতে। ও যেভাবে যা চায় তাই করুক। এই ভাবনায় হয়ত ছিলো হতাশা, হয়তো ছিলো আমার নিজের বিষন্নতা বা হয়ত ছিলো কিছুটা বিরক্তিও। কারণ একটা সময় আমার পুরোটা জুড়েই ছিলো শুধুই শুভ্র আর শুভ্র তারপর আমার হারিয়ে যাওয়া বাবুটার কষ্ট আর আমার এক্সপেক্টেশন অনুযায়ী শুভ্রের নিজেকে না গড়ে তোলা নিয়ে আমি হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। তাই তার কথায় হু হ্যাঁ করা ছাড়া আর কিছুই করার ছিলো না।
শুভ্র হঠাৎ একদিন ফের টাকা চেয়ে বসলো। আমি ভেতরে ভেতরে খুবই খেপে উঠলাম। কিন্তু বুঝতে দিলাম না। কারণ শুভ্র সব সময় সব কিছুই ডাইরেক্ট বলে। ওর স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড আচরণ খুব অবাক করা আর ভালোলাগারই ছিলো আমার। কারণ ও যা তাই বলে কিছুই লুকায় না। পিছে খুন করে এসে সামনে সাধু সাজা হাস্যকর ভন্ড নয় বলেই হয়ত ও আমার কাছে এতটা মূল্যবান ছিলো। সেই মানুষটিই যখন ইঙ্গিতে এবং ইনডাইরেক্টলী টাকা চাইলো। আমার মেজাজ চড়ে গেলো। কিন্তু আমি এতদিন ওর মত নির্লিপ্ত এবং নির্বিকার মানুষের সাথে থাকার কল্যানেই হোক বা নিজের ম্যচুরিটির জন্যই হোক আমি নির্বিকার থাকলাম। আমাদের কথোপকথনটা ছিলো কিছুটা এমন-
শুভ্র - এ চাকরীতে পোষাচ্ছে না।
আমি - হুম
- আসলে এত পড়ালেখা করে, বাবামায়ের টাকা শেষ করে যে স্যালারী পাই তাতে তোমাদের বাড়ির ড্রাইভারও থাকবে না।
- হুম
- রাখবে নাকি আমাকে ড্রাইভার?
- না
- হা হা জানতাম
- কি জানতে?
- আমাকে তোমার আর সহ্য হচ্ছে না।
আমি- নিরুত্তর
শুভ্র- আসলে আমি মাঝে মাঝে ভাবি, তুমি কি করে আমাকে সহ্য করেছিলে? কি করে সহ্য করো এখনও। একটা জিনিস কি জানো? আমি তোমার কাছে কৃতজ্ঞ। বিধাতা তোমাকে আমার মত একজন মানুষের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছে।
আমি- নিরুত্তর
শুভ্র- আমি কোনদিক থেকেই তোমার যোগ্য নই। কোনোভাবেই মানায় না আমাকে তোমার পাশে।
আমি- নিরুত্তর
আমার এসব পেন পেন কথা বার্তা একদম ভালো লাগে না আজকাল। কিন্তু নিরুত্তর রইলাম।
শুভ্র বললো এসব চাকরী টাকরী পোষাবে না তার। তাকে আরও উচ্চশিক্ষায় যেতে হবে। সে অস্ট্রেলিয়া বা আমেরিকা পড়তে যেতে চায়।কথা সত্যি সে পড়ালেখা করলে ভালো রেজাল্ট করবে। উচ্চশিক্ষা তারই করা উচিৎ। কিন্তু এরপরই সে বললো, পড়তে যেতে টাকা লাগবে। ৪০ লাখের মত। কোথায় পাবে সে?
আমার মেজাজ আকাশে চড়ে গেলো তবুও আমি কিছুই বললাম না। শুভ্র বলেই চললো। এই উচ্চশিক্ষাটা হলেই তার হাতের মুঠোর আলাদীনের চেরাগ পাওয়া হত তখন জব পাওয়াটাও হত পানির মত গলগলে আরও কি সব বড় বড় কথা। আমার রাগে গা জ্বলে যাচ্ছিলো। কত কি যে আজে বাজেই না ভেবেছি সে সব কথা শুনে। ভালোবাসার মানুষকে তা মরে গেলেও বলা যায় না। তাই বলিওনি কিছু কিন্তু শুভ্র ছোট হয়ে গেলো। আমার চোখে এটাই মনে হয় ছোট হবার শেষ ছিলো ওর। ও অনেক কিছুই বলে যাচ্ছিলো। আমি ভাবছিলাম খুব ভুল হয়ে গেছে। ওকে যে উচ্চ আসনে আমি বসিয়েছিলাম, সে এই উচ্চাসনের যোগ্য ছিলো না কোনোকালেই। বড় মাছটা শিকার করাটাই ওর আসল উদ্দেশ্য ছিলো আসলে। আজীবন নিশ্চিন্ত বসবাস। পায়ের উপর পা তুলে খাওয়া। আলসে মানুষেরা যা করে। আর সে কি আর শুধুই আলসে সে তো এক মহা ধড়িবাজ! দিনের পর দিন নিশ্চিন্তে কাটালো। কিছুদিন আগেই এতগুলো টাকা নষ্ট করলো। আমি তো কিচ্ছু বলিনি। কিচ্ছু ভাবিওনি। আর সেই রেশ কাটতে না কাটতেই আবার চাইছে তার ১০ গুন! আমি নির্লিপ্তভাবে জবাব দিলাম।
- যোগাড় করো।
শুভ্র খানিক চুপ থেকে হো হো করে হাসতে লাগলো। আমি তবুও জানতে চাইলাম না তার হাসির কারণ। নির্লিপ্ত রইলাম।
শুভ্র বললো- আমি আজ খুব খুশি। কারণ আমি ঠিক যেমনটা তোমাকে দেখতে চেয়েছিলাম তুমি সেটাই হয়েছো। তোমার সাথে পরিচয়ের প্রথম দিকে তুমি ছিলে তুলতুলে এক বিড়ালছানার মত কোমল। আসলে আমাদের দেশের বেশিভাগ মেয়েরাই এমন। নিজেরাই অন্যায় মেনে নেয়। লজ্জা পায়। বড় ভয় পায়। দোষের ভয়। অপবাদের ভয়। ন্যায় অন্যায়ের ভয়। আমি তোমার সেই ভয়টাই কাটিয়ে দিতে চেয়েছিলাম। আর তাই তুমি সাহস করেছিলে আমাকে বিয়ে করবার। আমাদের দেশের নিয়ম নীতি ছেলে বড় হতে হবে, বউকে পালতে হবে বা ধর্ম জাত মানতে হবে এইসব ভেঙ্গে বেরিয়ে আসতে আমি তোমাকে সাহস জুগিয়েছিলাম। আমি জানি আমি যা পারি না বা পারবো না তুমি তা পারবে। তোমার জন্মই হয়েছে সব কিছু জয় করবার জন্য। যেখানে তোমার জন্ম সেখানে তোমাকে আমার মত আমাদের মত লড়াই করতে হয় না। তবে তারপরও এই দেশের মেয়েদের শ্বাসত ভয় ভীতি অক্ষমতার মনোভাব তোমার ভেতরে ছিলো। সেটাই জয় করতে আমি তোমাকে খুব সাবধানে এগিয়ে দিয়েছিলাম। তুমি আজ জয়ী। তাই আমিও জয়ী। তোমার সকল বিজয়ে আমার বড় আনন্দ ছিলো। তুমি খুব ইমোশোনাল ছিলে, খুব অস্তিরতা কাজ করতো তোমার মাঝে। আজ তুমি নির্লিপ্ত থাকা শিখে গেছো। আবেগের কাছে তুমি আর পরাজিত হবে না। আমি তোমাকে এমনই দেখতে চেয়েছিলাম।
আমি জানি তুমি আর আমাকে ভালোবাসতে পারছো না। আমাকে সহ্য করে যাচ্ছো। এবং এটাই স্বাভাবিক। আমি আর তোমার ভালোবাসা পাবারও যোগ্য নই। আসলে কখনই ছিলাম না। তেল আর জলে মিশ খায়না। এটা শ্বাসত সত্য। যার থেকে বের হওয়া যায় না। তারপরও তুমি যদি চাইতে আমি থাকতাম। কিন্তু তুমি আর আমাকে চাও না। আমি চলে যাচ্ছি। তোমার বাঁধন আমি কেটে দেবো খুব শিঘ্রী। তবে হ্যাঁ তারপর আমি মুক্ত। আমার যে কমিটমেন্ট ছিলো তোমার কাছে। সে সকল বন্ধন সকল কমিটমেন্ট থেকে বেরিয়ে যাবো আমি।আমার মাথা কাজ করছিলো না। কি বলছে শুভ্র এসব! নিজেকে অপমানিত লাগছিলো। যদিও শুভ্র যা বলছে সবই সত্য এবং সঠিক।
সে বিকেলটা আমার মনে পড়ে। আমাদের সুসজ্জিত বেডরুমের ভেতরে ছায়াশীতল পড়ন্ত বিকেল তখন। বাইরে সূর্য্য ঝিমিয়ে পড়েছে। এসির ধাতব শব্দ ছাড়া ভেতরে তখন পিনপতন নীরবতা। শুভ্র আর আমি মুখোমুখি বসে ছিলাম। আমি কর্নার সোফার আর শুভ্র বেডের উপর। ওর শেষ কথা শুনে আমি কিছুই বললাম না। উঠে দাঁড়ালাম। আমাকে চলে যেতে দেখে শুভ্র আমার হাত ধরে ফেললো। উঠে আমার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আলতো করে আমার কাঁধের চুল সরিয়ে দিয়ে আমাকে বুকে টেনে নিলো। আমি বাঁধা দিলাম না।
বেশ খানিক পর শুভ্র বললো- ইট ওয়াজ আ নাইস জার্নী উইথ ইউ মাই লাভ এন্ড ইট ওয়াজ দ্যা লাস্ট কিস। মানে ঐ যে বলে না বিদায়ী চুম্বন। আবার তার স্বভাবসুলভ সেই নির্বিকার হাসি। আমার একটা প্রবাদ মনে পড়লো, হাসতে হাসতে মানুষ খুন করা। কিন্তু আমি নিরুত্তর রইলাম। শুভ্র বলছিলো তুমি আমাকে যা দিয়েছো তার অবদান অনেক এবং আমি তা কখনই ভুলবো না। এই জীবনে যদি কখনও দরকার হয় আমার মত কোনো অপদার্থকে তোমার। আমাকে ডেকো। নির্দ্বিধায় ডেকো। আমি আসবো। হেজিটেড করোনা কখনও। বিদায়ী এবং শেষ চুম্বন বলার পরও শুভ্র আমার কপালে চুমু খেলো। তারপর খুব দ্রুত ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গেলো।
আমার চোখ ফেটে জল আসছিলো। ও বেরিয়ে যেতেই আমি হাউমাউ কান্নায় ভেঙ্গে পড়লাম। আমার বুকের ভেতরটা ফাঁকা হয়ে আসছিলো। পায়ের তলায় যেন কোনো মাটি নেই.............
২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা রাস্তায় বসে পড়লেন কামরুজ্জামান ভাই?
থ্যাংকস অসংখ্য।
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: দেখে পড়ে নিলাম। লোভ সামলাতে পারলাম না,তাই।তবে তাই হইল।যা হবার কথা ছিল। এক্সপেক্টটেশন আর একটু ভাল ছিল।আশায় ছিলাম লেখক হিসাবে শুভ্রকে সফল করে দিবেন। সুখ সাফল্যে ভরে উঠবে চিলেকোঠা। কিন্তু তা হলনা। দুক্ষু এটাই।
২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা কি করবো? শুভ্রই তো থাকতে চাইলো না। নইলে কি তার জন্য কম চেষ্টা ছিলো?
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অপেক্ষায় ছিলাম । ভাইরে আপনার গল্প পড়ে হিংস্যা করা শুরু করবো
২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হায় হায় কেনো নেওয়াজ ভাই?
দেখছেন না আমি দুঃখে মনে যাচ্ছি এখন আবার হিংসা করলে কেমনে হবে?
৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩১
কলাবাগান১ বলেছেন: এত সহজ বিদায়!!!!!!!
২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হ্যাঁ। শুভ্রের কাছে সবই খুব সহজ।
৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৯
শুভ_ঢাকা বলেছেন: হুম! শুভ্র বিদেশে পড়ার জন্য টাকার কথাটা পরোক্ষভাবে নায়িকার কাছে তোলাটা আমার কাছে খুব খারাপ লাগলো। শুভ্রর মেন্টালিটির নীচুতা নিয়ে কি বলবো ভাবছি...... শিক্ষিত, উচ্চ শিক্ষিত, কুশিক্ষিত, অশিক্ষিত কত ধরনের মানুষ যে এই পৃথিবীতে আছে গড নোঊজ। নায়িকাকে বাংলার শ্বাশত রূপ থেকে বের করে আনার জন্য শুভ্র যা বললো তা এক ধরনের সস্তা বস্তা পচা গিমিক। পোস্ট বাবু হারানো সিচুয়েশন আর দুই জন দুই জায়গায় থাকাতে অবশিষ্ট ভালবাসাও ফিকে হয়ে এসেছিল। দুজনের দুটি পথ দু দিকে চলে গেছে সেটা শুভ্রর বয়ানেই চলে এসেছে। নায়িকা হাউমাউ করে কেঁদে ভেঙ্গে পড়লেও তার অবচেতন মন বলছে এই ধরনের কানিং মানুষের সাথে সহাবস্থান অসহনীয়।
লেখা বরাবরের মত ভাল। একটা প্রশ্ন......ও স্যরি!
২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: শুভভাইয়া
ভয় পাচ্ছিলাম এই পর্ব পড়ার পর আপনার কষ্ট হবে ভেবে। শুভ্রের থেকেও শুভ নিয়ে তো বিপদ হলো আমার। এত আবেগী হলে তো বিপদ। হা হা
যাইহোক আবেগী হয়েছেন ঠিকই আজকেও তবে শুভ্রের উপরে খেপেছেন।
তবে শুভ্র সবার থেকে আলাদা।তার মাঝে লুকোছাপা নেই। সে আমাদের মত না। সে মনে হয় ভবিষ্যতের মানুষ। যাদের আবেগ টাবেগ তেমন থাকবে না। যাইহোক টাকা চাওয়াটা আমারও পছন্দ হয়নি। যেই মানুষকে পৃথিবীর উচ্চাসনে বসানো যায় আর তাই হয়ত মানুষ একজন আরেকজনকে ভালোওবাসে। সেই মানুষটিকে আর দশটা সাধারণ মানুষের মত ছোট হয়ে যেতে দেখলে আমরা কষ্ট পাই। এখানেও তাই হয়েছে। নায়িকা খেপে গেছে। কারণ তার কাছে মনে হয়েছে ও এই ছিলো তোর মনে? হা হা
বাট শুভ্রের কাছে এটা আসলে কোনো ব্যাপারই না।তার ভেতরে এত সব প্যাচ কাজ করে না বা সে যেটা প্রয়োজন বা যেখানে পেতে পারে ভাবে সেটাই বলে। ওহ আরেকটা কথা লিখতে ভুলে গেছিলাম। শুভ্র এ টাকা ফিরিয়ে দিতে চেয়েছিলো। কিন্তু আগে আরও টাকা নষ্ট করার কারণে এবং এতদিনেও কোনো নিজের সুরাহা না করতে পারা শুভ্রকে নায়িকার অকর্মন্য ও জীবনেও এই টাকা শোধ তো দুরের কথা কাজেই লাগাতে পারবেনা বোধ হয়েছিলো। হা হা ঐ যে বলে না আস্থা হারিয়ে যাওয়া।
আগের পর্বে কে যেন বলেছিলো এতগুলো টাকা নষ্ট করলো তাকে কিছুই বললাম না কেনো? সেখানে না বললেও এটার সাইড এফেক্টই পড়েছিলো পরেরবার আর কি?
হা হা কি প্রশ্ন বলেন..... স্যরি হতে হবে না ...
আপনি কি ভেবেছেন না বলতে চাইলে আমি মরে গেলেও বলবো? জীবনেও না .....
৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৬
ঢুকিচেপা বলেছেন:
আহারে কি কষ্ট!!!!! আগে চোখটা মুছে নেন।
২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা ঠিক সময়ে ঠিক জিনিস নিয়ে আসায় আপনার জুড়ি নেই ঢুকিআপা। থ্যাংক ইউ ...
৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমি আপনাকে এই ধারাবাহিকের শুরুর দিকেই শুভ্র সম্পর্কে এরকমটা বলেছিলাম। যা বলেছিলাম এবং আমি যা যা ভেবেছিলাম তাই হলো।
২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আপনার মিরর আপুর কামরুজ্জামান ভাইয়াদের ইনটুইশন দেখে আমি ভয়ে শেষ।
এই হবার পরেই আসলে আসল ঘটনাটা ছিলো যা আসলে হয় না।
এই যে আজ হলো কাল কি হবে বলেন দেখি.....
৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৩
শুভ_ঢাকা বলেছেন: বিচিত্র জ্ঞান পাপী বহু মানুষ আমি দেখেছি। আপনি শুভ্রকে ভবিষৎতের মানুষ এলিয়েন যাই বলুন না কেন।
সদ্য বাবু হারিয়েছে অথচ কোন মানবিকতা নেই। শুভ্র এক্সপৌজড।
আপনি কি ভেবেছেন না বলতে চাইলে আমি মরে গেলেও বলবো? জীবনেও না .....
আমিও বলবো না। হা হা হা......
২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা না না প্রশ্নের উত্তর দেবো.....
মানে না বলতে চাইলে বলবো না আর কি .....
শুভভাইয়া আপনি আজ এত ক্ষেপে আছেন কেনো?
ভাগ্যিস শুভ্রকে চেনেন না । নইলে তো মনে হয় আজ তার খবর ছিলো।
৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৩
শুভ_ঢাকা বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর,
তার আগে বলেন আপনি কি সত্যি বিব্রত হয়েছেন আমার নানান প্রশ্নে। আমার ব্যক্তিগত মত আমি আপনাকে কোন অমার্জনীয় প্রশ্ন করিনি। তবে এত প্রশ্নই বা কেন করবো। কেহ তো করে না।
আর সত্যি কথা বলতে কি আজ আমার আর কোন প্রশ্ন নেই। পরের পর্বে নাটকীয়ভাবে কি ঘটবে তাই ভাবছি। বিচ্ছেদ তো অনিবার্য। একজন মানুষকে শ্রদ্ধা করার জন্য, ভালবাসার জন্য যে integrity মানবিকতা থাকা দরকার তা শুভ্রের মধ্যে অনুপস্থিত। যে কারনে এই পর্বকে লাইক দিতেও ইচ্ছা করলো না।
২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা কালকেই দিয়ে দেবো পরের পর্ব। নাকি এখুনি দেবো বলেন.......
না আপনি কোনো অমার্জনীয় প্রশ্নই করেননি। তাহলে কি উত্তর দিতাম নাকি?
এত কিছু ভাবে নাকি মানুষ? কেনো ভাবছেন আমি বিব্রত হয়েছি।
আমি তো এমনিতেও এই পর্ব লেখার সময় যত প্রশ্ন এসেছে তাই নিয়ে একটা পোস্ট লিখবো।
এইভাবে কোনো গল্পে এত পাঠক ইনভল্ভ হয়ে যায় এটা কত যে মজার কি করে বুঝাই।
আমি রোজ পোস্ট দিয়ে একেকজনের কমেন্ট পড়ে হাসতাম।
তবে ইদানিং হাসি তামাশার উপাদান কমে গেছে। চিলেকোঠার প্রেম যেমন কমে আসছে তেমনই....
১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৫
ইসিয়াক বলেছেন: তারপর....
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কালকেই বলবো ইসিয়াকভাই।
১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৯
শুভ_ঢাকা বলেছেন: নাকি এখুনি দেবো বলেন.......
হা হা হা...... আরে না। শাস্ত্রে বলে সবুরে মেওয়া ফলে।
এত কিছু ভাবে নাকি মানুষ?
ভাবতে হয় ম্যাডাম। ভাবতে হয়। যত চিন্তন তত মুক্তি।
এই গল্পরে পরিণতি কি তা বুঝার জন্য রকেট সাইন্টিস্ট হতে হয় না। নাকি শেষ পর্বে বড় ধরনের টুইস্ট আছে!
গোয়ার পাঠকের একটা প্রশ্ন আছে.....হা হা হা...গল্পের নায়িকার২.০ নামে কি আবার কোন ধারাবাহিক পাবো অদূর ভবিষ্যত।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: বেশি সবুর করাবো না। কারণ এই লেখা এমন জায়গায় আছে যেটা রেখে দেওয়া ঠিক হবে না।
হা হা না এই লেখা অতি সাধারণ একটি লেখা আসলে। মানে এমনই হয়। এমন হবারই কথা ছিলো। শেষেও কোনো টুইস্ট তেমন নেই। তবে গোড়াতেই আছে। হা হা হা
সেটা গল্প শেষেই বলবো না হয়।
১৭ পর্ব থেকে লিখতে গিয়ে বার বার চোখে পানি এসেছে। তার আগে আনন্দে ছিলাম।
গল্পের নায়িকার২.০ এর মানে কি? বুঝিনি...
তবে এই গল্পের পরে আর একটা হলেও লিখবো মনে হচ্ছে। মিরর আপুর জন্য হলেও।
সিরিজ হওয়া কি ঠিক হবে নাকি এক দিনেই শেষ করে দেবো ?
১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৫
মিরোরডডল বলেছেন:
এর চেয়ে প্লেজেন্ট নিউজ আর কি হতে পারে ! থ্যাংকস গড এই জঞ্জাল যাচ্ছে জীবন থেকে । কিছুদিন কষ্ট পেলেও গল্পের নায়িকা ঠিকই সারভাইভ করে যাবে । প্রিয় মানুষের এরকম অবনতি দেখা অবশ্যই কষ্টদায়ক বাট ইউ নো সুনার ইজ বেটার ।
We knew eventually this gonna be happened. আরও জড়িয়ে পড়লে কষ্ট আরও বেশী হতো ।
শুভ্র একটা স্বার্থপর অপদার্থ অকর্মণ্য । সুযোগসন্ধানী শুধুই সুযোগের সদব্যবহার করেছে ।
লাস্ট টাইমও একটা গ্যাম্বলিং করছিল ।
I’m really happy to see the girl can say no and control her emotion.
সারাজীবন কষ্ট পাবার চেয়ে অল্পদিনের শোক কাটিয়ে উঠতে পারবে ।
সো ফার যা গেজ করেছি সবই মিলেছে ।
Now, whats next.
মনে হচ্ছে এই গল্পের শেষে দুজনের একজন মারা যাবে ।
তানাহলে এটাই লাস্ট এপিসোড হতে পারতো ।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা বড়ই বাস্তববাদী মেয়ে তুমি। বুদ্ধিমতীও বটে। তবুও আবেগ আর ভালোবাসা অন্ধ হয়।
এই ইমোশন কন্ট্রোল শিক্ষার পিছে শুভ্রের অবদান আছে। সেসব ঘটনা এই লেখায় আসেনি।
মানে শুধু দুজনার কথাই লেখা হয়েছে।
নায়িকাকে নানা রকম কাজে দূর্দিনে বা কঠিন কাজে মন্ত্রনা দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাবার কাজে শুভ্রের অনেক অবদান আছে। শুভ্রের এটাই সবচেয়ে বড় গুন। খুব ভালো মন্ত্রনাদাতা। শুধু নিজেই যা মনে চায় তাই করে চলা।
১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শুভ্র রাস্তা খোলা রেখেছে। তাকে ডাকলে সে আসবে। দেখা যাক নায়িকা তাকে ডাকে কি না। তবে শুভ্র চরিত্রটা খুব অদ্ভুদ ধরণের মনে হচ্ছে। তার এতো দোষের পরও নায়িকা তাকে ভালবাসে বলে মনে হয়।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২১
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: নায়িকা সব সময় তাকে ভালোবাসে। ভালোবাসলেই তাকে কাছে রেখে সহ্য করতে হবে এমন কথা নেই তাই মনে হয় তার। শুভ্রও বাসে মনে হয়। শুভ্র চরিত্র বড়ই অদ্ভূত। সারা গল্প জুড়েও আসলে তাকে ঠিক ঠাক প্রকাশ করা গেলো না। শুভ্র রাস্তা খোলা রেখেছে কারণ সে নিশ্চিৎ জানে নায়িকার হৃদয়ে সেই আছে। কিন্তু....
১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২৪
শুভ_ঢাকা বলেছেন: গল্পের নায়িকার২.০ এর মানে কি? বুঝিনি...
এটা বলতে বুঝাতে বলতে চেয়েছি। নায়িকার গল্পে এই পার্ট তো শেষ হয়ে যাচ্ছে। পার্ট টু নামে কি কোন ধারাবাহিক আসবে কোনদিন।
সিরিজ হওয়া কি ঠিক হবে নাকি এক দিনেই শেষ করে দেবো ?
আমরা আপনার লেখার ফ্যান কবিতা পড়ার প্রহর। ধারাবাহিক হলেই ভাল হবে বলে আমি মনে করি। আপনার লেখা পড়ে আমাদের সময়টাও ভাল কাটে এবং আমরা ঋদ্ধও হই। তবে আমি বানোয়াট গল্প পছন্দ করি না। মানে ২০% সত্য আর ৮০% বানোয়াট। হা হা হা......
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৩৪
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা তাইলে তো বিপদ। গল্প যদি ৮০/৯০ সত্যই হবে তবে তো জবানবন্দী হয়ে যাবে। গল্প হবে না।
তবে হ্যাঁ কোনো গল্পই কখনও একেবারেই মিথ্যে কিছু থেকে আসতে পারে না.......
মানুষের জীবনের চলার পথে ঘটে চলা নানা ঘটনাগুলি থেকেই আসে।
আমি আমার লাইফে যা কিছু লিখেছি সেসবও ঠিক এমনই কিছু তবে ছোট্ট একটা ঘটনা থেকেও আমি অনেক বড় কিছু ভেবে ফেলে ঘন্টার পর ঘন্টা লেখে শিখে গেছি । সেই জগতে নিজেই হাসতে পারি কাঁদতে পারি। মানে যাকে বলে তিল থেকে তাল.....
যাইহোক ভালো কথা বলেছেন শুভভাইয়া। পার্ট ২ না হলেও এমন কিছু আনা যেতে পারে.......
আচ্ছা কথা দিলাম। প্রমিজ..... ২০ পর্বে শেষ হবে এই লেখা...... তবে আবার আসিবো ফিরে ..... হয়তোবা শঙ্খচিল শালিকের বেশে... শুভভাইয়াকে ডেকে নেবো হেসে .....
আচ্ছা তারপর সিরিজও লিখবো। তবে মাঝে কিছুদিন একটু বেশি বিজি থাকতে হবে মনে হচ্ছে। যেমন ডিসেম্বরটা।
১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪২
মিরোরডডল বলেছেন:
শোন আপু, ভালোবাসাতে নাথিং রং । এটার জন্য কোনও রুলস নেই । যে কেউ যে কাউকে ভালোলাগতে পারে, ভালোবাসতে পারে । তার মানেই এই না যে তাকে পেতে হবে বা বিয়ে করে একসাথে থাকতে হবে । এখানে শুভ্র আর নায়িকা দুজন দুজনকে ভালোবাসে বোঝাই যাচ্ছে । কিন্তু একসাথে থাকার যে কম্প্যাটিবিলিটি সেটা নেই ।
দুজনের লাইফ স্টাইল, দৃষ্টিভঙ্গি, জীবনবোধ কমপ্লিটলি ডিফারেন্ট । আবার ভিন্ন হলেও একসাথে থাকা যায় যদি দুজনের মানিয়ে নেবার মানসিকতা, বোঝাপড়া, বন্ধুত্ব আর রেস্পেক্ট থাকে । সেটাও এখানে ছিলোনা । এসব ক্ষেত্রে একসাথে থাকা মানে সম্পর্ক বিটার করা । তার চাইতে অবশ্যই আলদা থাকাই ভালো । ঐযে বলেছিলাম , তাহলে ভালোলাগাটা থেকে যাবে । বন্ধুত্বটা হয়তো থাকবে ।
বটম লাইন হচ্ছে, সব ভালোবাসার মানুষকে পেতে হয়না । কিছু মানুষকে দূর থেকেই ভালোবাসতে হয় ।
সেটার মাঝেই থাকে অপার আনন্দ ।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৪
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: বাপরে!
পিচ্চি বলে কি?
ফিলোসফি পড়েছো আপু?
আচ্ছা তোমার পড়াশুনার সাবজেক্ট কি?
১৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫০
মিরোরডডল বলেছেন:
আমি মোটেও পিচ্চি না আপু ।
সেদিন যেটা বলছিলাম সিনিয়রদের কথা, ওটা একচুয়ালি অভিজ্ঞ বলতে চেয়েছিলাম ।
যাদের বাবু অভিজ্ঞতা আছে তারা বলতে পারবে ইটা মিন করেছিলাম
দুটো পোষ্ট গ্রেড করেছি, কোনটা বলবো
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ওকে ওকে আমি ভেবেছিলাম একটা পুচ্চু মেয়ে তুমি
দুটোই বলো। শুনি আর জানি।
১৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫৩
শুভ_ঢাকা বলেছেন: গোয়ার পাঠকের আরও একটা প্রশ্ন আছে। আর সেটা হলো শুভ্রের পরিণতি। বর্তমানে তার হাল হকিকত। এটার উওর আপনার Q & A পর্বে দিতে পারেন। আবার ইচ্ছা হলে নাও উওর দিতে পারেন। পাঠক মাইন্ড করবে না। পাঠক rational মানুষ। সে মানুষের প্রাইভেসীকে সম্মান করে।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: বর্তমানের হাল হকিকত জেনে যাবেন। আর একটু ধৈর্য্য ধারণ। আর মোটে দু পর্ব।
তারপর না বুঝা গেলে বা আরও জানতে চাইলে আরও জানানো হবে। হা হা
১৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫৪
আমি সাজিদ বলেছেন: শুভ্র একটা সাক্ষাৎ শয়তান।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: না না সাক্ষাৎ শয়তান না। সে অন্য রকম । আমাদের মতন না।
সাজিদ ভাইজান তুমিও দেখছি খাপ্পা হয়ে উঠলে।
১৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:০৬
আমি সাজিদ বলেছেন: খাপ্পা কি জিনিস?
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:১৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: খেপে যখন লাল হয় তখন মানুষ খাপ্পা হয়।
২০| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:১৯
শুভ_ঢাকা বলেছেন: আরো একখান প্রশ্নে আছে হা হা হা......"চিলেকোঠার প্রেম" গল্পটা কত পারসেন্ট সত্য। এটা আজ নয়। Q & A পর্বে দিবেন।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:২৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ৮৯%
হা হা কোনটুকু ১১% সত্য সেটা এখন বলা যাবে না...
২১| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:২৪
মিরোরডডল বলেছেন:
বলার মতো সেরকম কিছু নেই আপু ।
প্রথমে ইংরেজি সাহিত্যে মাস্টার্স, তারপর এমবিএ করে এখন প্রফেশনালি ফাইন্যান্সে ।
সকাল হয়ে গেছে আপুটা, ঘুমাতে যাই । গুডনাইট ।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ভেরি গুড আপু। আচ্ছা ঘুমাতে যাও। আমি ফার্ন লিফটাকে ঠিক করেছি। খুব সুন্দর হয়েছে। পরে ছবি দেখাবো শিঘরী।
গুডনাইট।
২২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩২
শুভ_ঢাকা বলেছেন: ১১% সত্য
I will crucify you. হা হা হা... আমি সত্য জেনে পড়েছি। পাঠকের সাথে ছলনা করা ভাল না। হা হা হা...
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: না ১১% সত্য না। ৮৯% সত্য
না টা আসেনি
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ২০. ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:১৯০
শুভ_ঢাকা বলেছেন: আরো একখান প্রশ্নে আছে হা হা হা......"চিলেকোঠার প্রেম" গল্পটা কত পারসেন্ট সত্য।
উঃ ৮৯%
কোনটুকু ১১% সত্য না সেটা এখন বলা যাবে না।
এটা হবে
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: তবে হ্যাঁ শুভভাইয়া......
আগেই বলেছি তিল থেকে তাল বানাতে আমি ওস্তাদ। কোনো এক চরম অস্থির সময়ে আমি ঐ কবিতা লিখেছিলাম। তারপর এই গল্পের শুরু হলো। মানে কবিতার চাইতে মনে হলো গদ্যে লিখে রাখাই ভালো।
তারপরও গল্প পড়ে আর লিখে চোখের জলে ভাসি আর ডুবি না কেনো। গল্পকে গল্পই ভাবা ভালো।
কারণ আগেই বলেছি ঠিক যতটুকু বলবো ভেবেছি ততটুকুই বলেছি। আর সবচাইতে সত্যটা জানতে চাইলে কানে কানে বলতে হবে। তবে সত্যিকারের শুভ্র জানলে আমার গল্প লেখা বের করে দেবে .......হা হা হা
যাইহোক আর দু পর্বের পরে সত্য মিথ্যা নিয়ে ভেবো। আর পাঠকের সাথে ছলনা করে বড় বড় লেখকেরা। আমি কি তাই হতে পারি?
২৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪৭
রামিসা রোজা বলেছেন:
কথায় আছে ,ভালোবাসার রঙ বদলায় ।
কিন্তু আমরা দায়ী করি পরিস্থিতিকে ....যে থাকার
সে থাকবে ,আর যে চলে যাওয়ায় সে যাবেই ।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ঠিক তাই।
রং বদলায়। আর এমন বৈষম্যে তো ফিকে হতে হতে একসময় নিঃশ্বেষ হয়ে যায়।
২৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫০
শুভ_ঢাকা বলেছেন: থ্যাংকস। গুড নাইট। তবে আপনার লেখার স্টাইল ধরন আমার ভাল লেগেছে। বানোয়াট গল্প হলেও পড়তাম।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আচ্ছা আরও পড়াবো। পুরানগুলা।
আর একটা কথা এমন করে লেখায় ঢুকে যেতে হয় না।
অতীতে যারা গিয়েছিলো। সত্যি তারা আমার শত্রু হয়েছিলো। পারলে আমাকে খুঁজে খুন করে আর কি।
যাইহোক তোমার মেইল আইডি দাও সত্যিটা কানে কানে বলে দিচ্ছি।
কিন্তু তুমি তো আবার ভীতুর ডিম।
আচ্ছা আমারটাই দিয়ে দেবো ।
২৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৫৭
মিরোরডডল বলেছেন:
আমি বলেছিলাম গল্প শেষে হয়তো একজন মারা যাবে কিন্তু পরবর্তী কমেন্ট থেকে যা বুঝলাম মারা যাবেনা ।
শুভ্র নায়িকার কাছ থেকে এই বিষয়ে সাপোর্ট না পেলেও গল্পের চরিত্রে ঠিকই একসময় দেশের বাইরেই চলে যাবে ফর সিওর ।
আর যেহেতু ৮৯ % ট্রু স্টোরি, সে এখন দেশের বাইরেই কোথাও আছে ।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:১৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: মিরর আপু
আজ আমার একটু অবসর। ঘুম থেকে উঠে ভাবছি লাভ
তোমার আর শুভ ভাই এর কথা। আমার লেখা র প্রান পাঠক।
এর পরের গল্প এ নায়ক এর নাম শুভ কনফার্ম। কিন্তু নায়িকার নাম কি হবে??
২৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫০
আমি সাজিদ বলেছেন: শুভ ছেলেটাকে যত দেখছি অসহ্য লাগছে। সে যাই হোক, এই সিরিজে ক্রমাগত ভালো পাঠকের তকমা পেয়ে শুভ আর মিডো আপু ( আসল বা ছদ্মনাম) পরের গল্পের নায়ক নায়িকা হবে, এমন ঘোষনা আগে দেওয়া হলে আমরাও আরও ভালো পাঠক হওয়ার চেষ্টা করতাম!
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হা হা ওকে তাই হবে। শুভ নায়ক কনফার্ম আর নায়িকার নাম মিডোআপুই বলুক। যেই নাম দেবে সেটাই দেওয়া হবে।
তুমিও দিতে পারো সাজিদভায়া।
২৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫৪
মিরোরডডল বলেছেন:
খুদের চাচ্চু নায়ক হয়ে গেলো, বাহ ! দারুণতো
নায়িকার নাম হবে কবিতা ।
কবিতা
তুমি স্বপ্নচারিণী হয়ে
খবর নিও না
কবিতা
এই নিশাচর আমায়
ভেবোনা সুখের মোহনা
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ওকে তাই হবে। নায়িকার নাম তবে কবিতা ....
আর এটা হবে হ্যাপী নিউ ইয়ার সিরিজ...
ঘোষনা দিলাম।
২৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫৮
মিরোরডডল বলেছেন:
আমি সাজিদ বলেছেন: শুভ ছেলেটাকে যত দেখছি অসহ্য লাগছে।
হা হা হা ...... এই সাজিদ, এ গল্পের নায়কের নাম শুভ্র, শুভ না ।
আপুর নেক্সট গল্পের নায়ক হবে শুভ আর নায়িকা কবিতা
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০১
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হা বলেছি না শুভভাইয়া সন্দেহের তালিকায় এসে গেছে অনেকের।
কে এই শুভ?
শুভচাচ্চু জবাব দেন.... ( ক্ষুদে বলছে)
ওহ মিররআপু সেই গল্পে ক্ষুদেও থাকবে। তবে মা হা ভাইয়া ঢুকি আপু আর সোনাবীজ ভাইয়া কি হবে ওদের। সাজিদভাইয়াকে নিয়ে তার পরের গল্প।
২৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০৬
মিরোরডডল বলেছেন:
নতুন সিরিজের জন্য ইন এডভান্স শুভ কামনা !
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ
৩০| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:০৯
আমি সাজিদ বলেছেন: আরে! তাই তো, ভুল হয়ে গেল! এইযে ঠিক করে নিচ্ছি - শুভ্রকে সহ্য হয় না।
শুভ নামটাও বেশ। আর কবিতা নামটাও বেশ। জেমসের গাওয়া কবিতা গানটিও আমার খুব পছন্দের। জেমস / এবিকে আমাদের কাছাকাছি প্রজন্মের একজন আপু শুনেছে, এমনটা বুঝতে পারলে বেশ ভালোই লাগে।
পরের গল্পে শুভ আর কবিতাই নায়ক নায়িকার নাম হোক। আমি আর নাম দিলাম না। @ কবিতা পড়ার প্রহর আপু।
শুভ সকাল সব্বাইকে।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আর তোমার অপ্রকাশিত গল্পটা কি করবো? অপ্রকাশিতই রাখবো?
৩১| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১৩
আমি সাজিদ বলেছেন: ২৮ নম্বর কমেন্টের উত্তরে বলা হয়েছে-
"ওহ মিররআপু সেই গল্পে ক্ষুদেও থাকবে। তবে মা হা ভাইয়া ঢুকি আপু আর সোনাবীজ ভাইয়া কি হবে ওদের। সাজিদভাইয়াকে নিয়ে তার পরের গল্প। "
আট বছর আগেই আমাকে আর আমার বজ্জাত এক্সকে নিয়ে কাগজে কলমের কিংবা কি বোর্ডে আঙ্গুলের শব্দ শুনতে পেয়েছিলাম। সে গল্প এখন মোটেও লেখা যাবে না।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা তবে অন্য কোনো নামে, অন্য কোনোখানে ..
৩২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৫
মিরোরডডল বলেছেন:
ওহ মিররআপু সেই গল্পে ক্ষুদেও থাকবে। তবে মা হা ভাইয়া ঢুকি আপু আর সোনাবীজ ভাইয়া কি হবে ওদের। সাজিদভাইয়াকে নিয়ে তার পরের গল্প।
চাচ্চু থাকলে ক্ষুদেও থাকবে, দে উইল টেক কেয়ার ইচ আদার
মাহা কে দেখিনা অনেকদিন, তার ফানি কমেন্ট গুলো মিস করি
মাহা যেহেতু নোভোনীল কাপলকে কতল করতে চেয়েছিলো, তাই নতুন গল্পে তাকে একজন কিলার হিসেবে আনা যায় , যিনি খুন করে পলাতক হিসেবে এখন আত্মগোপন করে আছে । এ কারনেও যদি প্রতিবাদ করতে ফিরে আসে
ধুকিচেপাকে মেয়ের বাবা করতে পারো , সে যৌতুকটা খুব ভালোই দেয় । খোলা দিল
আর ধুলো ? সেতো অনেকদিন থেকেই শ্বশুর হবার স্বপ্ন দেখে, তাকে অফকোর্স ছেলের বাবা করবে যেনো শ্বশুর বৌমার হাতের যত্ন পাবে আবার বৌমাকে অনেক আদরও করবে । ধুলো অবশ্যই এই গল্পের শশুরের মতোই একজন মমত্বমাখা প্রাঞ্জল বাবার রোল করবে ।
নতুন গল্পে কি কোনও পাগলের রোল থাকবে ? তাহলে সাজিদকে পাগলাগারদের একজন ডক্টর করা যায় ।
হা হা হা ...... সাজিদ আসার আগেই আমি ভাগি এখান থেকে
কেমন পোর্ট্রেট করলাম চরিত্রগুলো আপু !
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: এক্সসেলেন্ট তাই হবে। তবে নায়িকা পাগল হয়ে যাবে তারপর পাগলের ডক্টরের সাথে প্রেম হবে। তারপর নায়িকা ভালো হয়ে যাবে মাথায় বাড়ি খেয়ে তারপর আর নায়ককে চিনবেই না সেই সাদমা সিনেমার কমল হাসানের মত। হা হা হা ডক্টর আবার তখন পাগল হয়ে যাবে। দ্যা এন্ড.....
৩৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩০
আমি সাজিদ বলেছেন: সবার রোল ভালো। কিন্তু ভেবেছো আমাকে পাগলাগারদের ডাক্তার বললে আমি ক্ষেপে যাবো?
কভি নেহি। হওয়ার ইচ্ছে নেই। তবে পাগলদের যারা ডাক্তার তাদের আমি অনেক সম্মান করি। তুমি করো না, তাই না? @মিডো আপু।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৪
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: না না তোমাকে তো শুধু পাগলা ডাক্তার বানাবো না পাগলীর প্রেমিকও বানায় দেব।
৩৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩১
মিরোরডডল বলেছেন:
আট বছর আগেই আমাকে আর আমার বজ্জাত এক্সকে নিয়ে কাগজে কলমের কিংবা কি বোর্ডে আঙ্গুলের শব্দ শুনতে পেয়েছিলাম। সে গল্প এখন মোটেও লেখা যাবে না।
তখন তো সামুতে আমার জন্ম হয়নি , তাই কি কাহিনী সেটা জানিনা ।
জাতি জানতে চায়, তাই অবশ্যই সেই গল্প লিখতে হবে
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: সেও কিন্তু পাগলী ছিলো। আর সাজিদভায়া পাগলী থেকে বেঁচে পাগলদেরকে সন্মান করা শুরু করেছে। তারা না থাকলে কি আর ভাইয়া এতদিন মাথা ঠিক রাখতে পারতো? কমল হাসানের বাবা হয়ে যেত।
৩৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪১
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: এক্সসেলেন্ট তাই হবে। তবে নায়িকা পাগল হয়ে যাবে তারপর পাগলের ডক্টরের সাথে প্রেম হবে। তারপর নায়িকা ভালো হয়ে যাবে মাথায় বাড়ি খেয়ে তারপর আর নায়ককে চিনবেই না সেই সাদমা সিনেমার কমল হাসানের মত। হা হা হা ডক্টর আবার তখন পাগল হয়ে যাবে। দ্যা এন্ড.....
হা হা হা হা......... দারুণ !!!!!
দ্যা বেস্ট স্টোরি এভার
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: তোমরা কিন্তু আমাকে সাদমা সিনেমা নকল করছি বলতে পারবে না। তাহলে কিন্তু আমি লিখবো না কারণ আসলেই সেটা হবে। পেশেন্টের প্রেমে ডক্টর তারপর ডক্টর পেশেন্ট।
৩৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আগের দুটো পর্ব পড়ে গেছি, ব্যস্ততার কারণে তত মনোযোগী ছিলাম না। তাই কমেন্টও করা হয় নি। এ পর্বটা ভালো লেগেছে। মানসিক দ্বন্দ্ব এবং বিদায়পর্বটা ট্র্যাজিক ছিল। নায়িকাকে শক্ত হবার অংশটা সাবলীল হয়ে উঠতে পারে, যদি ভবিষ্যতে শুভ্র'র একটা নির্লোভ ও নির্মোহ বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা যায়।
বিদায় পর্বটা যদিও ট্র্যাজিক ছিল, কিন্তু বিবাহিত দম্পতি হওয়ায় এখানে একটা টেকনিক্যাল এরর আছে। বিবাহিত দম্পতিদের বিদায় এত সহজ না। ডিভোর্সের ব্যাপার থাকে, যেটা রিজলভ করতে হয়। প্রেমিক-প্রেমিকার জন্য এ সিকোয়েন্স যথার্থ ছিল।
এ পর্বটা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো, আমার কাছে মনে হয়েছে, এতগুলো পর্বের মধ্যে এ প্রথম কিছু রিয়েলিস্টিক কনফ্লিক্ট দেখা গেল, যার ভেতর দিয়ে শুভ্র চরিত্রটা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। আগের পর্বগুলো স্বাভাবিক দিনযাপনের বর্ণনা ছিল, যদিও রোমান্টিসিজমে ভরপুর ছিল।
শুভ কামনা রইল।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ডিভোর্স তো এখনও হয়নি ভাইয়া। কেবল ঘোষনা দিলো.......
হ্যাঁ এই রিয়েলস্টিক ঘটনা থেকেই দ্বন্দের প্রথম সূত্রপাত ছিলো।
এরপর আর দু পর্ব আছে। আজকেই বিকালে দিয়ে দেবো পরের পর্ব।
শুভভাইয়া আর মিররআপুকে আর চিন্তায় রাখবো না।
তবে মাহা ভাইয়ার চিন্তায় আছি আমি।
কোথায় গেলো ভাইয়া?
৩৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫১
আমি সাজিদ বলেছেন: সে যে কি আনন্দ আমাকে কমল হাসান বানানোর পর আপনাদের! এই সকালে এমন ছায়া অবলম্বনে ভবিষ্যতে লিখতে যাওয়া গল্পের নায়ক হতে পেরে আমারও ভালো লাগছে।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কমল হাসান ভাইয়া ছায়া টায়া নেই। ইহাই সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত হবে। মানে শুভভাইয়ার প্রেমিকাকে পাগলী বানিয়ে হসপিটাল পাঠাবো। সেখানেই তুমি কমল হাসানের সিনামাটা দেখে দেখে তার ট্রিটমেন্ট দেবে। না কাজ হলেই মাথায় বাড়ি। পাগলী পাগলাদের অব্যার্থ ট্রিটমেন্ট ছোট থেকেই আমরা বাংলা সিনেমায় শিখে গেছি।
তারপর তুমি সত্যিকারের একজন ডক্টর সাথে কমলহাসান হতে পেরে খুশি হয়ে লাভ নেই। কারণ পাগল প্রেমিক হয়ে হসপিটালে গেলে কি আর তুমি খুশি টুশি বুঝবে? তখন তো তুমি থাকবে অজ্ঞান। মানে হায়রে কপাল মন্দ জ্ঞান থাকিতেও অন্ধ।
৩৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫২
মিরোরডডল বলেছেন:
কভি নেহি। হওয়ার ইচ্ছে নেই। তবে পাগলদের যারা ডাক্তার তাদের আমি অনেক সম্মান করি। তুমি করো না, তাই না? @মিডো আপু।
কি বলে সাজিদ এগুলো, অফকোর্স আমি রেস্পেক্ট করি । পাগল হ্যান্ডেল করা আরও বেশী কঠিন ।
লুক, ইভেঞ্চুয়ালি ইউ আর দ্যা হিরো ম্যান । এখানেতো আমরা প্লট নিয়ে ফান করছি । ডোন্ট কাউন্ট মি রং প্লিজ ।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: না না সাজিদভাইয়া কি সত্যিকারের পাগল? এটা তো গল্পের পাগল কমলহাসান নাম্বার টু। কাজেই নো চিন্তা।
৩৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৫৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: যেতে নাহি দেব হায় তবু যেতে দিতে হয়
কিন্তু শুভ্রকে বিদায় দিয়ো না আপি.... থাকুক না নায়ক হয়েই
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হুম আমি কি দিতে চেয়েছি? সে তো নিজেই গেলো।
৪০| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০২
আমি সাজিদ বলেছেন: এই সিনেমার নায়িকা কে ছিল? কমল হাসানের? @প্রহর ও মিডো আপু
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আমরা কেনো থাকবো? আমরা কি পাগল নাকি? আমরা তো পরিচালক। যৌথ প্রযোজনা।
৪১| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:০৯
আমি সাজিদ বলেছেন: আল্লাহ তোমরা কেন হবে? মানে সে সিনেমায় নায়িকা কে ছিল? সত্যিকারের সিনেমার কথস বলছি।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: গুড । সেটা শ্রীদেবী ছিলো।
আল্লাহ আমি যদি তার মত সুন্দর হতাম।
মরেই যেতাম।
৪২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১৫
শুভ_ঢাকা বলেছেন: মিরোরডল আর কবিতা পড়ার সময়,
এই দুই জনের ষড়যন্ত্র দেখে আবার এই বেলায় সামুতে উদিত হলাম। হা হা হা...... আমার ঘোরতর আপত্তি আছে। পরবর্তী গল্পের নায়কের নাম শুভ রাখা যাবে না না না না না। দুই ছেলের পর যখন আরও একটা ছেলে হল। আমার বাবা মা তো যার পর নাই বিস্মিত। আর বাবা আমার যে পুরো নাম রাখলো সেই নামের অংশ হলো শুভ। অন আ সিরিয়াস নোট আমি কখনই নায়ক বা জীবনে মুখ্য চরিত্রে আসতে চাই নাই বা চাইও না। যে কোন দেশের মন্ত্রীসভায় পররাষ্ট্র দফতরটি বরাবরই আমার খুব প্রিয় রাষ্ট্রপ্রধানের পদ নয়। অনেস্টলি।
মিরোরডলকে সেদিন বলছিলাম। অচিরেই আমার নাম সহ এই আইডি বুড়িগঙ্গার জলে বিসর্জন দিব। আপনার ষড়যন্ত্র আমাকে তা করতে তরান্বিত করবে।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:২৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: শুভ সমাপন। বুঝেছি এই নাম। তো সমাপন হবে সেই নায়কের নাম।
শুভভাইয়া যখন এসেই পড়েছেন। তখন পরের পর্ব দিয়ে দেই এখুনি?
৪৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩২
শুভ_ঢাকা বলেছেন: পরের পর্ব দিয়ে দেই এখুনি?
শুভস্য শীঘ্রম।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ওকে দিচ্ছি।
মেইন পাঠকদ্বয় এবং পরবর্তী গল্পের নায় আর এই পর্বের হাফ নায়ক যখন এসেই গেছে দিয়েই দেই।
৪৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৫
শুভ_ঢাকা বলেছেন: তবে এউগা কথা আছে। আপনাদের ষড়যন্ত্র থেকে আমারে মুক্তি দিয়েন। করজোড়ে বিনীত নিবেদন।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: মুক্তি নাই। ধরা পইড়া গেছো তুমি রঙ্গিলা জালে.... জরিনার গান ...
৪৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৯
শুভ_ঢাকা বলেছেন: আপনার যদি এই ষড়যন্ত্র বাস্তবায়িত করেন। তবে বুড়িগঙ্গায় আমার সলিল সমাহিত হবে। এ কথা বলে দিচ্ছি কিন্তু। কান খুলকে শুনলি জীয়ে।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: বুড়িগঙ্গায় জাল পেতে রাখবো?
পালাবে কোথায় হুমায়ুন ফরিদী?
৪৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শুভ তবে বেশ ধাক্কা দিলো অবশেষে!
পায়ের তলা মাটিহীন করে দিলো তার আপন মহিমায়!
কে খেলে আর কে খেলায়?
কে হারে আর কে হারায় . . . এক ভিষম ধাঁধাঁ!!!
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আপনিই প্রথম বুঝলেন যে শুভ্রই সরে গেলো।
ভালোবাসাহীন সম্পর্ক আর দায়িত্বজ্ঞানহীন সম্পর্ক প্রায় একই ......
৪৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:১৯
শুভ_ঢাকা বলেছেন: শুভ্র আর শুভকে নিয়ে সবার গুবলেট হয়ে যাচ্ছে।
এমন কিছু করবেন না যেন অদূর ভবিষ্যতে আমাকে অগস্ত্য যাত্রা করতে হয়। হা হা হা......অবশ্য এই নিকের ভবিতব্যই তাই। করোনা টেস্ট করতে হবে। আজকাল ইমিগ্রেশনে এটা ম্যান্ডেটারি করে দিয়েছে। যেখান থেকে সেখান থেকে করলে হবে না। আইসিসিডিডিআরবি থেকে করতে হবে। হাসপাতালেই জাইতে চাই না। কিন্তু কি করার। সেই কথাটাই মিরোরডল বলছিলাম সেদিন তার কোন এক লেখায়।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হাসপাতাল আমারও ভালো লাগে না। কিন্তু তাই বলে কি হাসপাতালে যাওয়া মানে অগস্ত্য যাত্রা নাকি? করোনা তো আর হয়নি।
এর সাথে নিকের অগস্থ্য যাত্রার কোনো মিল নেই। কাজেই ......
কিন্তু শুভভাই সাবধান নায়ক না হয়ে মরতে পারবেন না।
৪৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫২
শুভ_ঢাকা বলেছেন: তো সমাপন হবে সেই নায়কের নাম।
আরে এই বাক্যটা তো খেয়ালই করিনি। বেশ। সমাপন নামের প্রতি আমার সমর্থন রইলো। মঞ্জুরি দিলাম। হা হা হা... আমি নিভৃতচারী মানুষ। থাকতে দেন না নেপথ্যে।
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২১
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: তাইলে কি সমাপ্ত?
না সমাপনই ভালো।
ঢাকের বাড়ি দিলে নাচুনী বুড়ি নাচে জানেন না?
৪৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৬
করুণাধারা বলেছেন: বেশ অন্যদিকে মোড় নিল- দেখা যাক এরপর কী হয়।
৮ নম্বর পর্বে গিয়ে আবার নিশ্চিত হলাম, ওরা চিলেকোঠা ছেড়ে মিরপুরের বাসায় চলে গেছে, চিলেকোঠা ছেড়ে দিয়ে। তাহলে শুভ্র আবার চিলেকোঠায় ফিরল কীভাবে?
২২ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:২৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: জানতাম এই প্রশ্ন কেউ না কেউ করবেই।
কিন্তু সমস্যা হলো লেখার সময় অনেক কিছুই ছুটে যায়। যেমন শুভ্র বিদেশ যাবার টাকা চেয়েছিলো কিন্তু ধার হিসাবে। সেটা লিখতে ভুলে গেলাম লেখার সময় রাগে।
তেমনই মিরপুরের বাসা ছেড়ে চিলেকোঠায় গেলো তার কারনও লিখতে পারিনি।
চিলেকোঠা শুভ্রের এফোর্টেবল বাসা ছিলো। মিরপুরের বাসাটা নায়িকার ভাড়া নেওয়া যা শুভ্র বহন করাতে পারবে না। আর মিরপুরের বাসা থেকে তারা বাবার বাসায় উঠেছিলো। বেবি হওয়া এবং এরপরেও কতদিন থাকবে সেখানে নিশ্চয়তা ছিলো না। কাজেই মিরপুরের বাসা আর ছিলো না।
আর নায়িকা ঐ মেন্টাল শকের কারণে ২ মানথস হসপিটাল ছিলো লেখায় বলেছি তাই সেখানেও নিশ্চয়তাবিহীন ছিলো। আর শুভ্র সে সময়টা কোন শুভভাইয়ার বুদ্ধিতে পড়ে শ্বশুরবাড়িতে পড়ে না থেকে বের হয় গেছিলো জানিনা। তবে সেই পুরোনো ঠিকানাই ফিরে পেয়েছিলো। ঐ ভাঙ্গাচুরা চিলেকোঠা তখন খালিই পেয়েছিলো পানি পানি ভাড়ায়।
৫০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: আবার শেষ পর্যন্ত সেই পুরনো চিলেকোঠাতেই ফিরে গেল পাখিটা!
(কেউ কেউ তাকে রাগে ইঁদুরও বলতে পারে; তা বলুক, আমি তাকে পাখিই বলবো। কারণ সে স্বাধীনচেতা, স্পষ্টবাদী, মুক্তমনা। তার কাকলি শুনে এক খাঁচার পাখি তাকে ভালবেসেছিল, সোনার খাঁচা ছেড়ে চিলেকোঠায় তার সাথে ঠাঁই নিয়েছিল, কিছুদিন একসাথে চিলেকোঠা ছেড়ে হেথা-হোথা উড়েছিল। সুরের সামঞ্জস্য না হওয়াতে সে শেষ বিদায়ের গান শুনিয়ে পুনরায় তার চিলেকোঠায় ফিরে এসেছিল! )
একবার ইচ্ছে হয়েছিল ১৯ পড়ে এসে তবে ১৮ এর মন্তব্য করি। কিন্তু আবার ইচ্ছে করেই তা করা থেকে বিরত থাকলাম।
এ সিরিজের শেষের কয়েকটি পর্বে মা. হাসানকে খুব মিস করছি। ওনার হিউমারাস মন্তব্য পড়তে ভাল লাগে। ভয় হচ্ছে, উনি কোন কর্তৃপক্ষীয় রোষানলে পড়েন নি তো? যতদূর জানি, ওনার কোন ফেইসবুক একাউন্টও নেই। কেউ ওনার সম্বন্ধে কোন তথ্য জানাতে পারলে খুশি হ'তাম।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কারন কি?
মা হাসান ভাইয়ার সব একাউন্ট কি হলো?
৫১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৯
শুভ_ঢাকা বলেছেন: আমি @খাইরুল আহসান ভাইয়ের মন্তব্যের জন্য ওয়েট করছিলাম। ওয়াও!!! কি সুন্দর করে উনি শুভ্রের পজিটিভ দিকগুলো বর্ণনা করলেন। উনি বললেন গ্লাসটি অর্ধেক ভরা।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:১৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়ার মন্তব্য যেন সোনার খাঁচার পাখি আর বনের পাখির গল্প। ঠিকই বলেছেন ভাইয়া।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৫
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: নীতি বিরুদ্ধ, হাজিরা দেয়া।তারপর ও হাজিরাই দিলাম। মন্তব্য কাল কেব।এখন রাস্তায় তাই।