নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে
জলমোতী মেয়েটা জলে গড়া মুক্তোর মতই শুভ্র সুন্দর। দারুন ছটফটে। হাসিখুশি আর চোখের তারায় যেন তার কৌতুক ঝলকায় অবিরত। আমি স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি এত সুন্দর একটা মেয়ে শুভ্রের বউ হবে। আমার সব সময় মনে হত কোনো এক কালী পেচীই জুটবে তার জীবনে এরপর। জানি এ কথা যারাই শুনবে তারাই ভাববে কোনো এক প্রছন্ন হিংসা থেকেই বুঝি বলছি আমি এসব। হা হা তা কিন্তু নয়। আদতেই আমার এমনটাই মনে হত। কিন্তু আমাকে ভুল প্রমান করে দিয়ে বউটা হয়েছে পুতুল পুতুল আদলে গড়া দারুন সুশ্রী একটা মেয়ে। আর কি দারুন হাসিখুশি চঞ্চলমতী। আমার কিন্তু শুভ্রের সাথে আর কথা হয়না। আমি ইচ্ছে করেই কখনও ভুলেও ফোন দেই না ওকে। শুভ্রও দেয়না। মনে হয় সেও ইচ্ছে করেই আর হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে চায় না। সে যাইহোক শৈলীর দেওয়া ফেসবুক আপডেট এবং ছবিগুলিই আমাকে এসব তথ্য যোগায়। রোজ সন্ধ্যায় বা গভীর রাতে আমি ফেসবুক খুলে বসি। শৈলীর ওয়ালে ঘুরে বেড়াই। ছবিগুলি দেখি, কল্পনার রাজ্যে ভাসি ওদের বাড়িতে জলমোতীর পাশে পাশে।
শৈলী আর তার দুটি ফুটফুটে ছেলেমেয়ে তাদের এই নতুন মামীকে পেয়ে দারুন খুশি। প্রায় সব ছবিতেই ওরা ওদের মামীকে জড়িয়ে থাকে। বুঝা যায় ওদের কাছে যেমন আদরের মামীটা, মামীর কাছেও তেমনই আদরের এই ফুটফুটে শিশুগুলো। আমি জলমোতীর জায়গায় নিজেকে কল্পনা করি। আমি থাকলেও কি ওরা আমাকেও এভাবেই ভালোবাসতো? এভাবেই জড়িয়ে ধরতো আমাকে? মনে হয় না। আমার সাথে ওদের এক অদৃশ্য দূরত্ব ছিলো। আমার সদাই হরিষ শ্বশুরমশাই কিংবা আমাকে দারুন পছন্দ করা শৈলীও কখনও আমাকে জড়িয়ে ধরার মত সাচ্ছন্দ্য বোধ করেনি বোধ হয়। আমি কি মানুষটাই এমন ছিলাম। নাকি ওদের গোত্রের বাইরের কেউ যে ওরা আমার থেকে অলখে এই দূরত্ব ধারণ করেছিলো?
আর আমার সদাই হরিষ শ্বশুর মশাই যেন এতদিনে পেয়েছেন এক যোগ্য সঙ্গী। কখনও বউ এর জন্য চকলেট কিনে আনছেন। কখনও বা কেক। সেই কেক মুখে তুলে খাইয়ে দিচ্ছেন বৌমাকে। বৌমা শ্বশুরকে। বলতে গেলে মেয়েটা দুদিনেই ও বাড়িতে মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে। ঐ আসলে ও বাড়ির জন্য বিধাতার নিজ হাতে গড়া বউটাই ছিলো সে কথা আজ আমি বেশ বুঝতে পারি। আমার খুব ভালো লাগে। যেন সত্যিকারের জীবনের কোনো সিনেমার বাস্তব চলচিত্র। মনে মনে ওদের জন্য প্রার্থনা করি। মনে মনে চাই ছন্নছাড়া ভবঘুরে শুভ্রটা এবার থিতু হোক। সুখে থাকুক এই ছটফটে সুন্দর হাসিখুশি মেয়েটাকে নিয়ে। এই মেয়েটাকেই ওর যোগ্য স্ত্রী হবার জন্য বিধাতা নিজ হাতে গড়েছিলেন তা আর কাউকে বলে দিতে হবে না।
আর আমি ছিলাম ভুল মানুষ। হুট করে শুভ্রের জীবনে একদম হুড়মুড় করে ঢুকে পড়া এক অচেনা আগন্তুক। যার জন্য কোনো প্রস্তুতি ছিলো না শুভ্রের। আমার নিজেরও কি ছিলো? শুভ্রের যদি বা এমন অনাহুত রবাহূতের জন্য প্রস্তুতি না থাকে না থাকুক আমারও তো প্রস্তুতিবিহীন এমন সিদ্ধান্ত নেওয়াটা সঠিক ছিলো না। আমারও কি উচিৎ হয়েছিলো? সমাজ ও সংসারের কোনো রীতিনিতীর তোয়াক্কা না করে এমন সব সিদ্ধান্ত নিলে বুঝি তার ফলও এমনই হয়। বিজ্ঞ গুরুজনেরা তো আর এমনি এমনি চুল পাকায় না? তারা দেখে জানে বুঝে বলেই না এমন সব উপদেশ দিয়ে যায় যা অনুজদের জন্য মেনে চলাটাই উত্তম। আর আমি মা বাবা কারু মতামতের পরোয়া করা তো দূরের কথা ঘূর্নাক্ষরেও আামার এমন একটি সিদ্ধান্তের কথা জানাইওনি পর্যন্ত। এমন সব নানারক উচিৎ অনুচিৎ ঠিক বেঠিকের হিসাব কষি আমি।
রাত গড়িয়ে যায়। জলমোতীর চোখে আমি অবাক চেয়ে থাকি। খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখি ওর চোখ নাক ঠোঁটের গড়ন।ছবি দেখে মনে হয় ভীষন হাসি খুশি আর ভীষন চঞ্চলা মেয়েটা । ফরশা ছিপছিপে গড়ন। বেতসলতার মত দুলছে। সব সময় হাসছে। চোখের মাঝে অকারন কৌতুক। ঠোঁটের ভাজে চেপে রাখা হাসি। আমি মুগ্ধ হয়ে দেখি। ওর গলার মালা, হাতের চুড়ি, মেহেদীর লাল কারুকাজ সব খুঁটিয়ে দেখি আমি। শৈলীর সাথে গলায় গলা মিলিয়ে ছবি। শৈলীর হাসব্যান্ডের সাথে ছবি। এমনকি সদাই হরিশ শ্বশুরমশাইকেও মুখে কেক তুলে খাইয়ে দিচ্ছে এমন ছবিও দেখি আমি। এই মেয়েটা যেন ক্রমে আঁধার হয়ে আসা কোনো এক বিষন্ন গোধুলীতে এনে দিয়েছে সকালের ঝকঝকে রোদ্দুর। পুরো পরিবার আনন্দে ঝলোমলো।
শুভ্রকেও ভীষন গোছানো লাগে আজকাল। চুল দাড়িতে সেই ভীষন ভাবুক রুদ্র মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ লুকটা আর নেই। সেটা বদলে শুভ্র সংসারী জেন্টেলম্যান হয়ে উঠেছে। ক্লিন শেভড ঝকঝকে চেহারা, জলমোতীর সাথে রং মিলিয়ে পোশাকও পরে আজকাল। আর অনেক অনেক যুগল ছবিও দেখি ওদের। আমার সাথে শুভ্রের ছবি প্রায় নেই বললেই চলে। আমি খুব ছবি তুলতাম। আকাশ বাতাস গাছেদের ছবি। শুভ্রের ঘুমন্ত মুখ বা ল্যাপটপে কুঁজো হয়ে বসে থাকা ছবি। হ্যা সেসব অনেক আছে আজও আমার কাছে। ওর সাথে চিলেকোঠায় কাটানোর প্রতিটি মূহুর্তের ছবি আছে আমার কিন্তু ওর সাথে যুগল ছবি বলতে গেলে নেই। কারণ আমার ছবিগুলির ফটোগ্রাফারও ছিলো সে। আর নিজের ছবি তুলতে তার ছিলো দারুন অনীহা। সেই শুভ্র যুগল ছবিতে হাসি হাসি মুখে জড়িয়ে থাকে জলমোতীকে। লম্বু শুভ্রের বুকের সাথে মাথা লেগে আছে জলমোতীর। দেখি আর ভাবি। এই বুকটাতে প্রথম স্পর্শ ছিলো আমার। আজ সেই স্পর্শের চিহ্ন ধুয়ে মুছে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে জলমোতী নামের ভীষন হাসিখুশি আর লক্ষীমন্ত মেয়েটা।
শুভ্রও যে এমন সংসারী হয়ে উঠবে কোনোদিন ভাবিনি আমি। সময় কত কিছুই না বদলে দেয়। তার উদাহরন শুভ্র নিজেই। আমি ওদের ছবি হতে চোখ সরিয়ে আশে পাশে আসবাবপত্র থালা প্লেট বসবার মোড়া, ল্যাপটপের টেবিল বিছানার চাঁদর সবকিছুই খুঁটিয়ে দেখি। মনের চোখ ও ছবিতে যতটুকু দেখা যায় সেই চোখে আন্দাজ করতে চেষ্টা করি ঠিক কেমন আছে শুভ্র এখন। আমার খুব ভালো লাগে শুভ্রের জীবনের এই বাঁক বদলটাকে। ওদের দেওয়ালে ঝুলানো রয়েছে জলমোতী আর শুভ্রের বড় করে বাঁধানো বিয়ের একটা ছবি।
এমনটা আমাদের চিলেকোঠার দেওয়ালেও ছিলো। শুধু পার্থক্য এইখানে বউটা লাল টুকটুকে বেনারসীতে দেবীপ্রতিমার মত মুকুট সীতাহারে সুসজ্জিতা আর সেই ছবিতে আমি ছিলাম বেলফুলের মালা খোঁপায় জড়ানো হলুদ রঙ বাসন্তী শাড়িতে। হ্যাঁ কোনো বেনারসী শাড়ি গয়নায় বিয়ে হয়নি আমাদের। আর শুভ্র একটা পাঞ্জাবী পরেছিলো তাও ঐ বন্ধুর বউ এর কল্যানে। শুভ্রের টোপর পরা ছবি কখনও দেখা হবে ভাবিনি আগে। একটা কথা মনে পড়ে, শুভ্র বলেছিলো, না বাবা সেরওয়ানী, ধোতি, পাঞ্জাবী টোপর এইসব পরে বিয়ে? সম্ভব না ম্যাডাম। এইসব পরে তো আমি আছাড় খেয়ে পড়বো নির্ঘাৎ।
সেই শুভ্র সেই সনাতনী সাজেই টোপর পরে বসে আছে জলমোতীর পাশে। আচ্ছা ওর কি মনে পড়েছিলো সেই কথা তখন? আমার মত করে এত কি কেউ ভাবে? মা মাঝে মাঝেই জিগাসা করেন এত কি ভাবিস বলতো? মা আরও অনুযোগ করেন আমি নাকি ইদানিং বড় চুপচাপ হয়ে গেছি। ছোট থেকেই নিজের মতে চলা এই আমাকে নাকি মায়ের কাছে আজকাল বড় নমনীয় আর অচেনা লাগে। আমি হাসি মায়ের কথা শুনে। মায়েরা এমন কেনো? তারা কি সন্তানের মনের সকল রহস্যের সন্ধান পেয়ে যায়? মা আর সন্তানের অবিচ্ছেদ্য ভালোবাসার এক টান অনুভব করি আমি।
আমার অনাগত অদেখা সন্তানটিকে মনে পড়ে। মনে হয় সে যদি বেঁচে থাকতো আজ শুভ্রকে কি আমি দূরে চলে দিতে পারতাম আজ? নাকি সেই নিজেই যেতে পারতো? সন্তান তো দুটি আত্মার মাঝে একটু সেতুবন্ধন সৃষ্টি করে। আমার সেই অদেখা অনাগত শিশুটির জন্য বুকের মধে হু হু হাহাকার করে ওঠে। কেমন হত সেই শিশুটি দেখতে? আমার মত নাকি শুভ্রের মত? কত বড় হত সে? কি কি করতো?
কল্পনায় আমি সেই শিশুটিকে দেখি। ওকে জড়িয়ে ধরি, আদর করি। সে আমাকে মা বলে ডাকে। ভাবতে ভাবতে কখনও আমি ঘুমিয়ে পড়ি। ঘুম ভেঙ্গে বুঝতে পারি বালিশ ভিজে গেছে চোখের জলে।
তবুও আমি খুশি। শুভ্রকে ছেড়ে এসে আমি আসলে ভালো ছিলাম না। সব সময় মনে হত শুভ্রের পাশে কারো থাকাটা বড় প্রয়োজন। তবে ঐ ক'বছরের সংসারে আমি বুঝে গিয়েছিলাম সেটা যে আমি না। নিজেকে বড় অপরাধী মনে হত। এখন বুঝি এই সংসারটাই প্রয়োজন ছিলো তার। এই মেয়েটাই সেই সঠিক মানুষটি। যে তার ভালোবাসা, শ্রদ্ধা যোগ্য সন্মান দিয়ে ভালো রাখবে শুভ্রকে। আমার সাথে শুভ্রের যে বন্ধন গড়ে উঠতে গিয়েও ভেঙ্গে গেলো সেই বন্ধন আজীবন অটুট থাকুক ওদের মাঝে সেটাই আমার চাওয়া। আমার চোখে ভাসে বাবা শুভ্র এবং মা জলমোতীর মাঝে ছোট্ট এক রতি জীবন্ত এক পুতুল। ওদের সারাজীবনের সেতু বন্ধন বেঁধে দিক সে এসে। শুভ্রের জীবন পূর্নতা পাক হাসি আনন্দ আর গানে। আমি চাই শুভ্র আমাকে ভুলে যাক চিরতরে। সুখী হোক ও ওর নিজের মত করে। ওর নতুন জগতে। আমি শুভ্রের সাথে থেকে যেতে চাই আমার জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্ত ওর অজানায় ওর অগোচরে .......
সুখে থাকো জলমোতী ভালো থেকো শুভ্র.........
উৎসর্গ- শুভ_ঢাকা এবং মিরোরডডল...........
ঢুকিচেপাভায়ের জন্য অডিওটাই বানিয়ে ফেললাম। যাদের পড়ার ধৈর্য্য নেই তাদের শোনার ধৈর্য্য আছে নাকি সেই পরীক্ষা
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ৮:৪৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: এটা বুঝতে চাইলে এই সব এক এক করে পড়তে হবে জটিলভাইয়াজান
২| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ৮:৩১
আহমেদ জী এস বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর,
মনে হয় " চিলেকোঠার প্রেম" এর নটে গাছটি এখানেই মুড়োলো। নাকি তার ডালপালা গজাবে আবার ?
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ৮:৪৪
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা জানিনা আহমেদ জী এস ভাইয়া।
যতদিন ডালপালা গজাবে ততদিন লিখতেই থাকবো। সবাইকে জ্বালায় মারবো পেনপেনানি শুনিয়ে।
৩| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ৮:৫০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পায়ের চিহ্ন রেখে গেলাম
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ৮:৫৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা তাড়াতাড়ি এসে মনের চিহ্ন রেখে যাওয়া দেখতে চাই।
৪| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ৮:৫০
সোহানী বলেছেন: আহমেদ জী এস বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর, মনে হয় " চিলেকোঠার প্রেম" এর নটে গাছটি এখানেই মুড়োলো। নাকি তার ডালপালা গজাবে আবার ?
এটা সেই পুরোনো গাছের নতুন শাখা ।
ভালো লাগলো অনুভূতি!
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ৮:৫৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হ্যাঁ যতদিন ডাল পালা শেকড় বাঁকড় জন্মাবে ততদিন সেই সব ডাল পালা শেকড় বাকড়ের ছবি তুলে দিয়ে যাবো ভাবছি।
কুড়াল নিয়ে শেষ পর্যন্ত সবাই মিলে আমাকে দৌড়ানি না দেওয়া পর্যন্ত চলতেই থাকবে মনোকথন। আমার সুখ দুঃখের পেনপেনানি ঘেন ঘেনানি।
শুধু লরুজনভাইয়াকে মিস করবো। ভীষন মিস করবো।
৫| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১০:০০
কামাল১৮ বলেছেন: কেমন যেন তসলিমা তসলিমা গন্ধ পাওয়া যায়।তসলিমার একটা খোলা চিঠি পড়েছিলাম অনেক আগে,ভাবগত মিল আছে,তসলিমার ছিল জীবনের গল্প,কিছু বাস্তব কিছু কল্পনা আর এটাতো পুরোটাই কল্পনা।
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১০:১২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা কামাল ১৮ এর কমেন্টেও কেমন যেন ট্রাক্টর ট্রাক্টর গন্ধ পাওয়া যায়। ট্রাক্টর দিয়ে প্রেসমাড মাড়ানোর দৃশ্য দেখেছিলাম একবার অনেক আগে, সেই গন্ধের সাথে মিল মিল আছে, সেই ট্রাক্টরের ছিলো ফোটো তোলা ছবি আর এটা তো শূন্যগর্ভা ফোকড়। কি আর করা কত কিছুই তো ভাবনায় আসে, গন্ধে ভাসে, বাতাসে ওড়ে আগুনেও পোড়ে আর পোড়া পোড়া গন্ধ ওঠে। ফায়দাবাজেরা আলুপোড়া খায়।
৬| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১০:২৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওদের ভালো হোক, শুভ কামনায় যে বিষাদ সেটুকু ছুঁয়ে গেলো।
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১০:৩২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরা আপা।
জুড়িয়ে দিলো চোখ আমার, পুড়িয়ে দিলো চোখ,
বাড়িতে এসে বলেছিলাম, ওদের ভালো হোক।
মালতীলতা বালিকা বিদ্যালয়ের কবিতার মত.....
৭| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১০:৩২
কামাল১৮ বলেছেন: তা হলে কি কল্পনা না ,সব টাই বাস্তব।
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১০:৩৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা ট্রাক্টরভাই জানতাম আবার আসবেন।
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১০:৩৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: সবাই চা নুডুলস দেয় আপনার জন্য ইসপিশাল
৮| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১০:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: না আসাই ভালো।কি বলেন?
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:০৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: না না আসেন আসেন আমার কোনোই সমস্যা নাই।
মুড়ির মোয়া, চিঁড়ার নাড়ু, তিলের গঁজা সবই মজুত আছে কামালভাই।
৯| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১০:৪২
ঢুকিচেপা বলেছেন: কি বলিবো!!! কোম্পানী থেকে ৪ লাইন নিয়ে এলাম, এখনো গরম আছে।
নিজের সাথেই চলে অভিনয়
আয়নাতে তাকাতেও বড় ভয়
চোখে চোখ পড়ে গেলে ধরা পড়ে যাই
ভেজা চোখে দেখি আমায় অন্য রুপে
উৎসর্গে দুজনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:০৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কোম্পানী থেকে ৪ লাইন মানে কি?
বুঝলাম নাতো।
তবে গানের লাইনগুলি খুব খুব মন কেমন করা।
১০| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:০৩
স্থিতধী বলেছেন: আচ্ছা আপু, আমি যদি ছোট বাচ্চাদের মত জলমোতী আপুর কপালে কাজলের টিপ লাগিয়ে দিই আপনি কি খুব রাগ করবেন?
না থাক বাবা, এই কাজ করতে গিয়ে আমি শুভ্র ভাইয়ের হাতেও মাইর খাইতে পারি আবার আপনার মাইর ও খাইতে পারি...
এভাবে ডাবল মাইর খাওয়া থেকে ফেরারী পলাতক থাকাই উত্তম!
আপনি গোছালো মানুষ বলে মনে হয়; আবারো গুছিয়ে নিয়ে সব টিপটপ করে ফেলতে পারবেন।
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:১৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হা হা হা হা সত্যি হাসতে হাসতে মরে গেছি এই মন্তব্য পড়ে। নজরের টিপ লাগাবে না? আমার নজরের ভয়ে?
হ্যাঁ আমি খুবই গোছানো মানুষ। গুছিয়ে নেওয়া তেমন কঠিন না আমার কাছে।
শুভভাইয়া আর মিররডল আপুর জন্য মাঝে মাঝে আপডেট আনবো ভেবেছি। নিজে নিজে কথা বলার চাইতে ওদের সাথেও একটু বললাম আর কি।
১১| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:১৪
ঢুকিচেপা বলেছেন: কোম্পানী হলো আমার মাথা।
মাথা থেকে বের করেই প্লেটে সাজিয়ে দিলাম।
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:১৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ওহ কোম্পানীর হেড অফিস থেকে......
হা হা হেড অফিসের গল্প শুনতে চাই......
১২| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:২৩
ঢুকিচেপা বলেছেন: গল্প শুনবেন কি, আপনার গল্প পড়েই না লিখলাম।
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:২৪
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আমি ভাবলাম আমার গল্প পড়ে বুঝি নিজের গল্পই মনে পড়ে গেলো।
যাইহোক নতুন গানের খবর কি?
শুনতে চাই........
১৩| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:২৯
ঢুকিচেপা বলেছেন: ওরে বাবা আমি কি গানের মেশিন ?
আমি হলাম অলস এ্যামেচার, আবার কবে কী হবে জানি না।
তবে আপনি এক কাজ করতে পারেন। সিনেমায় যেমন গান থাকে তেমনি প্রতি পোস্টে একটা করে গান গেয়ে দিবেন আমরা শুনবো।
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:৩২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হায় হায় গান গেয়ে দেবো!
তো গানও লিখবো নাকি নিজেই নাকি রবীন্দ্র নজরুল কিছু একটা ম্যাচ করে গেলেই হবে?
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:৪২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: এ গান গাইলে কেমন হয়?
১৪| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:৩৯
ঢুকিচেপা বলেছেন: গল্পের সাথে যেটা যাবে তা নজরুলগীতি বা রবীন্দ্রসংগীত হোক অসুবিধা নাই।
আবার পরিচিত গানের সুর বাঁশী বাজিয়েও দিতে পারেন।
প্রযোজক, পরিচালক, কলাকুশলী সব আপনি।
গান না থাকার কারণে এখনো উৎসর্গের মানুষ দুজন ঘুমাচ্ছে ?
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:৪৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা সবই আমি!
সেই তো উৎসর্গ দুজনের কানে গান না পৌছুলে তাদের ঘুম ভাঙ্গবে না।
যাই সত্যিই গান গাইতে বসি।
গলা সেধে নেই আগে।
১৫| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:৫০
ঢুকিচেপা বলেছেন: ঠিক আছে, ভালোভাবে ধার দিয়ে নেন।
“আমি কি গান গাবো যে” গানটা শুনছি। ক্লিক করার আগে ভাবলাম আপনার কন্ঠে শুনবো, দেখি বন্যা আপু।
আপনার গানের অপেক্ষায় রইলাম।
০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১১:৫৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: বন্যা আপু তো গানের গুরু। তার গানের উপরে কি আর কিছু আছে?
আচ্ছা দেখি কি করা যায় আমার গান নিয়ে।
১৬| ০৬ ই মে, ২০২১ রাত ১২:০৪
ঢুকিচেপা বলেছেন: বন্যা আপু গানের গুরু, আর আপনি আমাদের গুরু সমস্যা কোথায়।
এখন যদি আপনি গান নিয়ে আসেন সেটা হবে আমাদের জন্য। বন্যা আপু গান গেয়েছেন সবার জন্য।
সুতরাং যে যত বড়ই হোক আপনি তাদের উপরে।
০৬ ই মে, ২০২১ রাত ১২:১৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: এইবার আমি আকাশেই উড়ছি।
এখন আর কারো জন্য না হোক তোমার জন্য তো গান আনতেই হবে।
অনেক অনেক ভালোবাসা।
০৬ ই মে, ২০২১ রাত ৩:৫৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আপাতত এটা আনলাম.....
১৭| ০৬ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: শুভ্ররা বুদ্ধির জোরে টিকে যায়। বেঁচে থাকে।
০৬ ই মে, ২০২১ রাত ১:০৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা থাকুক বেঁচে বুদ্ধির জোরে। টিকেও যাক।
১৮| ০৬ ই মে, ২০২১ রাত ৩:৫৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ঢুকিচেপাভায়ের জন্য অডিওটাই বানিয়ে ফেললাম। যাদের পড়ার ধৈর্য্য নেই তাদের শোনার ধৈর্য্য আছে নাকি সেই পরীক্ষা
১৯| ০৬ ই মে, ২০২১ সকাল ৮:০০
ইসিয়াক বলেছেন: আসছি. …
০৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:২৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন:
২০| ০৬ ই মে, ২০২১ সকাল ৯:৫৮
ইসিয়াক বলেছেন: এ যেন বারবার নিজেকে খুঁজে ফেরা বর্তমান নানা দৃশ্য পটে । কি লাভ? যে গেছে সে গেছে। যাক না। সব সম্পর্কের মাঝে ভুলত্রুটি থাকে,থেকে যায় ইচ্ছে অনিচ্ছেয়।
কিছু সম্পর্ক চাইলেও টিকিয়ে রাখা যায় না। কেন যায় না? কে জানে হয়তো বড় কোন ভুল ছিল কোথাও । মনের অজান্তে বাঁধন দৃঢ হবার আগে উঠে গেছিলো দেয়াল...কি লাভ ভেবে? লাভ নেই। তার চেয়ে নিজে ভালো থাকার চেষ্টা করা ভালো। খুব ভালো থাকা খুব। অন্যরা তো ভালো আছে। আমি ভালো থাকবো না কেন?
০৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:২৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কোনো লাভ নেই। তবুও আছে। জানতে পারা তারা ভালো আছে।
২১| ০৬ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:২৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মানুষ এই অদৃশ্য কষ্ট কী করে বুকে পুষে বেঁচে থাকে। আমার নিজেরই কষ্ট লাগছে
০৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:২৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: দুঃখ বিলাস বলে এটা কথা আছে। এটাও হয়ত এক দুঃখবিলাস।
২২| ০৬ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:৫৩
রানার ব্লগ বলেছেন: বড্ড বেশি মিষ্টি, ডায়াবেটিকস হয়ে যাবে !!!!
০৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:২৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: সবাই কষ্ট পেলো। একজনকে পাওয়া গেলো মিষ্টি পাওয়া।
২৩| ০৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:৫২
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আমি স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি, এত সুন্দর একটা মেয়ে শুভ্র'র বউ হবে" - মনে হয় কষ্ট-আনন্দের এ যেন একটা ককটেল!
"জলমোতীর সাথে রঙ মিলিয়ে পোশাকও পরে আজকাল" - জলমতীর জলে লেখকের প্রথম স্পর্শের ছাপটুকু ধুয়ে মুছে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার ছোট্ট বর্ণনাটা খুবই আবেদনময় হয়েছে।
সুখ-বেদনার গল্প, ভাল লেগেছে। + +
শুভ্র ভাল মানুষ, তিনি সুখী হবেন, অন্যের সুখেরও কারণ হবেন। দুঃখের সংমিশ্রণে এই সুখ সুখ গল্পদলের সবার জন্য শুভকামনা রইলো।
০৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:০০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা না কষ্ট আনন্দ এসব কিছুই নেই।
তবে মজাটা এইখানেই নতুন করে নতুন কারো সাথে খুব চেনা কাউকে দেখা। নতুন করে মিলানো.... নতুন করে চেনা এবং জানা .....
অনেক ধন্যবাদ খায়রুলভাই।
২৪| ০৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:২৬
মা.হাসান বলেছেন: কলিকালে বদ নজরের ক্ষমতা কমে গেছে। এখন নজর দিয়া লাভ নাই। শুভ্রের সুখ সহ্য না হলে ভাড়াটে খুনি লাগায়া জলমোতির ব্যবস্থা করতে পারেন। আমাদের অপু তানভির ভাইয়ের জানা শোনা অনেক, উনি কম পয়সায় ব্যবস্থা করে দিতে পারবেন । আর বিনা খরচেও করা যাবে। কোনো ভাবে প্রমান করে দেন জলমোতি একজন নাস্তিক। চাপাতি নিয়ে নাস্তিক খোঁজার জন্য এখনো অনেকেই নাকি ব্যস্ত।
অন্যের ফেস বুকে লুকায়ে লুকায়ে উকিঝুকি না মেরে ফায়েদাবাজদের আলু পোড়া খাওয়া দেখতে পারেন ।
০৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:৩৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হা ফায়েদাবাজ কারা ?
একটু হিন্টস দেন। আপাতত কামালভাইয়াকে মুড়ি পোড়া থুক্কু মুড়ির মোয়া খেতে দিয়েছি।
২৫| ০৬ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:৩০
মিরোরডডল বলেছেন:
প্রথমত, উৎসর্গে নিজেকে দেখে খুবই লজ্জা পেলাম, তুমিতো জানো আপুটা আমি কতো লাজুক
এবার গল্পের কথা বলি । ট্রু লাভ স্টোরি মনে হয় এমনই হয় । মানুষ যখন কাউকে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে ভালোবাসে, দূরে চলে গেলে সকল রাগ দুঃখ কষ্ট একসময় ভুলে যেয়ে শুধু এটাই মনে হয় প্রিয় মানুষটা যেনো ভালো থাকে, যেখানেই আছে যার সাথেই আছে যেন ভালো থাকে । কোনও কষ্ট যেন তাকে তাদেরকে স্পর্শ না করে ।
যে সম্পর্ক ঠুনকো, সেটা অল্পতেই ভোলা যায় কিন্তু যে সম্পর্কে গভীরতা ছিলো ওটা কখনোই ভোলা যায়না । হয়তো আমরা জীবন নিয়ে সামনে এগিয়ে যাই ঠিকই, জীবন চলে জীবনের নিয়মে কিন্তু কোনও এক পূর্ণিমা রাতে অথবা ঝড়ের দিনে, কোনও একটি গানে অথবা কোনও ফুলের ঘ্রানে ঠিকই তাকে মনে পড়ে । মনের অজান্তেই চোখ ভিজে উঠে । আর তখনই বোঝা যায় বুকের মধ্যে যে চিলেকোঠা, ওখানে এখনও ভালোবাসা বর্তমান ।
আপুটার লেখা মন ছুঁয়ে যাওয়া । অডিওটাও শুনতে ভালো লেগেছে ।
০৬ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:৪০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: তোমার জন্য ওয়েট করতে করতে করতে করতে আমার বেলা বয়ে গেলো!
তুমি এলে অনেক দিনের পরে যেন বৃষ্টি এলো.....
শুনো ভেবেছি এই একই পেনপেনানি পড়ে লোকজন মাইর ধোর দেয় নাকি। তবুও ভাবলাম না আমার আপডেট আমি শুভভাইয়া আর মিররমনির জন্য নিয়ে আসবো।
অডিওটা ঢুকিভাইয়ার জন্য। খুব শিঘরী ঢুকিভাইয়ার জন্য আরেকটা সারপ্রাইজ আনবো। আজকালের মধ্যেই।
নাও ওয়েটিং ফর শুভমনি।
২৬| ০৬ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:৪০
মিরোরডডল বলেছেন:
আপুটা, কামাল১৮ কে তুমি চিনতে পারোনি । ট্রাক্টরের সাথে সম্পৃক্ত না ।
আমি প্রথম দেখাতেই .........
০৬ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:৫২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হায় হায় তাহলে কি চৌধুরীভাইয়া?
২৭| ০৬ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:৪৯
মিরোরডডল বলেছেন:
আরে নাহ, তা কেনো ! লেখা কনটিনিউ করবে ।
আমারতো এরকম অনুভূতির লেখা পড়তে বেশ লাগে ।
শুভটাকে ঘুম থেকে টেনে তুলতে হবে ।
০৬ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:৫৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা আপডেট পেলেই লেখা নিয়ে চলে আসবো। আপাতত এইটুকু জানা থাকুক।
২৮| ০৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১১
মিরোরডডল বলেছেন:
নাহ আপু, উনি একজন শ্রদ্ধেয় সিনিয়র ব্লগার, আই মিন বয়সে সিনিয়র ।
ওল্ড নিকের হিন্টস দিলাম, নুরু******০৪
বাকিটা বুঝে নাও ।
০৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা তাই নাকি!
তুমি দেখছি আমার থেকেও বড় গোয়েন্দা!
বাবাহ!
২৯| ০৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৫
মিরোরডডল বলেছেন:
তোমার জন্য......
০৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: থ্যাংক ইু!!
৩০| ০৬ ই মে, ২০২১ রাত ১১:২২
ঢুকিচেপা বলেছেন: গতকাল রাতেই শুনেছি।
চমৎকার হয়েছে গল্প বলা, এখন পড়ার চেয়ে শুনতেই ভালো লাগছে।
প্রথম লাইকটা আমার ছিল।
০৬ ই মে, ২০২১ রাত ১১:২৪
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: এখন থেকে সব গল্পের সাথে গল্প বলে দেওয়া হবে। যেন কষ্ট করে না পড়তে হয়। অবশ্য স্কুল খুললে খবর হয়ে যাবে। কই যাবে গল্প বলা আর কই যাবে গল্প লেখা। এখন অলস মস্তিকের কাজ চলিতেছে।
৩১| ০৬ ই মে, ২০২১ রাত ১১:৪৬
ঢুকিচেপা বলেছেন: একটা সময় রেডিওতে নাটক শুনতাম। ভীষণ ভালো লাগতো।
গতকাল রাতে যখন শুনছিলাম তখন সেই অনুভূতিটাই হচ্ছিল।
পরবর্তীর জন্য একটা কথাঃ গল্প বলার সময় ব্যাকগ্রাউন্ড গানের ভলিউম ঠিক আছে তবে গল্প শেষ হলে গানটার ভলিউম যেমন বেশী হয়ে গেছে সেটা যেন না হয়। যদি কখনো বেশী হয় সেটা যেন আপনার ভোকাল সাউন্ডের নিচেই থাকে।
০৭ ই মে, ২০২১ রাত ২:২৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা আমিও ভাবছিলাম গল্প শেষে তো গান শুনেই কানটা যাবে!
আর এমন ভুল হবে না।
৩২| ১৩ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:৫৩
নির্জন অঙ্কন বলেছেন: দারুণ বলেছেন
১৯ শে মে, ২০২১ রাত ১:২৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: থ্যাংক ইউ।
৩৩| ১৯ শে মে, ২০২১ রাত ২:০৫
শুভ_ঢাকা বলেছেন: মনে গভীরে লুকায়িত আবেগ, বাক্য শৈলী, উপযুক্ত শব্দের ব্যবহার করে খুউব গুছিয়ে অসম্ভব ভাল লিখেছো। আমি পাঠক এই গল্প পড়ে একধারে স্তম্ভিত ও লেখনী শৈলীতে মুগ্ধ।
একি করেছো! আমার মত তুচ্ছ মানুষের নামে এই ধরনের একটা লেখা উৎসর্গ করলে। বিশ্বাস করো আমি লজ্জায় নিজেকে কোথায় লুকবো সেটাই ভাবছি। আমি বরাবরই নেপথ্যে থাকতে চাই। এনি ওয়ে এত বড় সম্মান দেওয়া জন্য তোমার কাছে কৃতজ্ঞতায় আবধ্য রইলাম।
বরাবরের মত লেখিকা তোমার সার্বিক কল্যাণ ও শান্তি কামনা করি।
২২ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৩৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ভালোবাসা ভালোবাসা দুজনকে উৎসর্গ করেছি কিন্তু।
মানে এই গল্পের পাঠক মুগ্ধতার ক্বতজ্ঞতা স্বরুপ......
রোমিও জ্যুলিয়েট আমার অনেক অনেক ভালোলাগার..... আহা ....
৩৪| ১৯ শে মে, ২০২১ রাত ২:৫১
শুভ_ঢাকা বলেছেন: প্রায় ছয় মাস হল সেই অর্থে গান বা মিউজিক শুনা হয়নি। আজ মন প্রাণ ভরে একটা থিম লুপে দিয়ে বারংবার শুনছি। আমি জানি লেখিকা রবীন্দ্র সঙ্গীতের অনুরাগী, তবুও আমার এই মুহূর্তে শুনতে থাকা মেলোডিটি শেয়ার করার লোভ সংবরণ করতে পারলাম না।
view this link
২২ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৩২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আমি তোমার জন্য আরও দুইটা গান আর আবৃতি দিলাম তো!
৩৫| ২১ শে মে, ২০২১ রাত ৯:৩২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এমন সুন্দর একটি গল্প পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনার পোস্টে মন্তব্যকারী আমার প্রিয় একজন ব্লগার শুভ ভাই। প্রিয় ভাইটিকে অনেক মিস করছি। ------ শুভ ভাই কেমন আছেন?
২২ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৩২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: সুজনভাই আপনাকেও ধন্যবাদ।
এটা চিলেকোঠার প্রেম ধারাবাহিকের কনটিনিউয়েশন।
শুভভাইয়া আপনার প্রশ্ন দেখেছেন।
শুভভাই ভালো আছেন। আশা করি আপনাকে উত্তর দেবেন। তবে পাসওয়ার্ড মনে হয় হারিয়ে গেছে উনার।
৩৬| ২২ শে মে, ২০২১ রাত ১২:১৭
একলব্য২১ বলেছেন: একটা প্রশ্ন আমার মাথায় বেশ কয়েকদিন যাবত নাকি অনেকদিন যাবত ঘুরঘুর করছে। তোমাকে প্রশ্নটা করবো কিনা ভাবছি। প্রশ্নটা করা ঠিক হবে কিনা তা নিয়েও ভাবছি। আজ আর সাত পাঁচ না ভেবে প্রশ্নটা করেই ফেলি। তোমার বাবামা কি জীবিত আছেন। তাদের সাথে তোমার সম্পর্ক এখন কেমন। সব প্রশ্নের সব সময় উত্তর দিতে হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। রিয়েল ডিপ্লৌম্যাটরা কিন্তু বৃহত্তর স্বার্থে কথা মাথায় রেখেই সব প্রশ্নের সরাসরি উওর দেন না। আর আমি ব্যক্তিগতভাবে মানুষের প্রাইভেসিকেও সম্মান করি।
২২ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৩০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: বাবা নেই। মা আছেন মায়ের বাড়িতে.... ঠিক আগের মতই.....
ডিপ্লোম্যাটিক উত্তরটা কেমন হলো!
৩৭| ২২ শে মে, ২০২১ রাত ১:০০
শুভ_ঢাকা বলেছেন: শুভ ভাই কেমন আছেন?
@সুজনভাই, যদি বলি ভাল আছি তা হলে মিথ্যা বলা হবে। আবার যদি বলি খারাপ আছি তাহলেও মিথ্যা বলা হবে। আমি খুব প্রতিকূল পরিবেশেও ভাল থাকতে পারি বা ভাল থাকার চেষ্টা করি। Light dawns even in the darkness those who believe. সামুতে ঢুকলেই প্রথম পৃষ্ঠায় বাঁদিকে হেনা ভাইয়ের ছবি দেখি আর এক রাশ শূন্যতা আমাকে গ্রাস করে। আবার তার ছবি আমাকে উজ্জীবিত করে বড় মাপের মানুষ হয়ে জীবনকে অতিবাহিত করতে। ভাবী আর রোহান কেমন আছে।
৩৮| ২২ শে মে, ২০২১ রাত ১:১৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আমি চিন্তিত সামু পাগলা আপুকে নিয়ে। কোথায় হারালো সে ?
৩৯| ২৬ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৪২
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: @শুভ ভাই, আমারো একি অবস্থা। হেনা ভাইকে অনেক মনে পড়ে। তবে সামুতে অভ্যাসগত বিচরণ যদিও মনের অবস্থা তেমন ভাল নেই, নিয়মিত হতে পারছি না।
আপনার ভাবী ও রোহান ভালো আছে।
৪০| ১৫ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:০২
একলব্য২১ বলেছেন: কি ব্যাপার কবিতা পড়ার প্রহর অনলাইনে জ্বলজ্বল করছে। তুমি কি কখন তোমার পুরনো লেখা এবং পাঠকদের কমেন্টগুলো আবারও পড়। নাকি রাত গায়ী বাত গায়ী।
১৫ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:১০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হা হ্যাঁ ঠিক তাই। তবে শুধু কমেন্ট না নিজের লেখাগুলোও পড়ি আর ভাবি আমি লিখছিলাম!!!
আজকেই চিলেকোঠার প্রেম ১৯ আবার পড়লাম।
আবার কাঁদলাম।
আর কমেন্টগুলো পড়ে অনেক হাসলাম।
যাই হোক আসলে আমি এইখানে বসে একটা কবিতা তথা পদ্য তথা গদ্য তথা কাহিনী তথা কিছু একটা অং বং লেখার চেষ্টা করছিলাম।
খানিক পরেই হয়ত পাবলিশ করে ফেলতে পারি।
কিন্তু মনের মত বানাতে পারছিনা
যাহা বলিতে চাই তাহা বলিতে পারি না .....
৪১| ১৫ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৩৬
একলব্য২১ বলেছেন: এই অতীতের দুঃখ কষ্ট কি ভুলা যায় না। গতস্য শোচানা নাস্তি এই আপ্ত বাক্যটি মেনে নিয়ে move on হওয়া যায় না বর্তমান আর ভবিষ্যৎকে কথা চিন্তা করে। নাকি এটাই sensitive মানুষের এক ধরনে মনস্তাত্ত্বিক প্রবণতা...... বা সেই ক্ষত এতটাই যে বর্তমানে বা ভবিষ্যৎতেও অপূরণীয়। বা তুমিই তো একমাত্র ব্যক্তি নয় যে এই রকমের অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে গেছ। তোমার মত অনেক অনেক মানুষ এইরকম বা এর চেয়ে অনেক কষ্টকর অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে গেছে।
১৫ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৪১
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা ভাইয়ু ....... তুমি তোমরা এত ইমোশ্যনাল কেনো বলোতো???
ইমোশন থাকবে এটা সত্য কিন্তু লিখে ফেলো উড়িয়ে দাও। পুড়িয়ে দেবার মতই উড়ে যাবে ইমোশন।
সব ইমোশন গল্প কবিতায় ঢালো। তারপর খড়গ তোলো হাতে।
লড়াই লড়াই হাসির জন্য লড়াই । আনন্দের জন্য লড়াই। আনন্দকে জিনে নিতেই হবে।
আমি আনন্দে থাকি।
আমার আছে শুধু দুঃখবিলাস।
দাঁড়াও একটা অং বং লেখা আনছি ৩০ মিনিটসের মধ্যেই।
৪২| ১৫ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:৫৩
একলব্য২১ বলেছেন: ইমোশন থাকবে এটা সত্য কিন্তু লিখে ফেলো উড়িয়ে দাও। পুড়িয়ে দেবার মতই উড়ে যাবে ইমোশন।
সব ইমোশন গল্প কবিতায় ঢালো। তারপর খড়গ তোলো হাতে।
দারুণ বলেছ। হয়তো তুমি নিজেও জানো না তুমি কি বলেছ। একাধিক বিরাট পণ্ডিত মানুষ এই কথাই মোটিভেশনাল স্পিচে বা লিখায় বলেছে। তোমার এই কমেন্ট আমাকে আশ্বস্ত করলো।
দাঁড়াও একটা অং বং লেখা আনছি ৩০ মিনিটসের মধ্যেই।
আরে আমি তো তোমার লেখা পড়ার জন্য সব সময় এক পায়ে দাঁড়িয়েই থাকি।
১৫ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:২০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা
আমার চাইতে মোটিভেশনাল কে আছে দুনিয়ায়!!!!!!!!
ওয়েট একটু ৫/১০ মিনিটস। মনের মত ছবি পাচ্ছিনা। নিজেই তুলবো নাকি মডেল হয়ে ভাবছি।
৪৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:০০
ঢুকিচেপা বলেছেন: কেসটা কি রাতের বেলায় চিলেকোঠায় ?
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:০৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!
তোমাকে ডেকে আনার জন্য কবিতা দিলাম আর তুমি চলে এলে!!!
ভাইয়া আমি ইমেইল আইডিটা খুঁজে পাচ্ছিনা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ৮:৩১
জটিল ভাই বলেছেন: লিখার মাঝে এমন কিছু একটা রয়েছে যা ধরতে পারছি না। খুবই সুন্দর......