নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লোকে বলে প্রথম প্রেমটা বড্ড কোমল\nএলোমেলোযায়না \nভোলা কোনোদিনও\nসত্যি কি তাই

কবিতা পড়ার প্রহর

কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে

কবিতা পড়ার প্রহর › বিস্তারিত পোস্টঃ

চারুলতা ও একটি নিমগাছ.....

১৫ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৫৩


বহুদিন নিজ পানে চায়নি চারুলতা
লেখেনি কাঁপা হাতে আঁকাবাঁকা কোনো চিঠি,
তবু বহুদিন পর, আজ আবার তার
হয়ে যেতে ইচ্ছে করে একটি নিমগাছ।

চারুলতা আর বাঁধেনা চুল নতুন নতুন ছাঁদে
আঁকে না চোখে কাজল যতন
সেও বহুদিন হলো আজ।
আটপৌরে সংসারেতে কত শতই না কাজ।
সময় কই এত?
কিই বা হবে সাজে?
কাজ ফুরোতেই রাত ১১ বাঁজে।

চারুলতা জানে খুব ভোরে ওঠা
ধুয়ে নাও মুখ হাত,
লেগে যাও কাজে খুব তাড়াতাড়ি
রাঁধো ভর্তা গরম ভাত।
চারুলতা দেখে বেলা চড়তেই
সেরে ফেলো রাঁধা বাড়া
অফিস- কাঁচারি স্কুল বা কলেজ
সকলেইর আছে তাড়া।

চারুলতা আর আলতা পরে না পায়ে,
আঁকে না কপালে কাঁচপোকা কাঁটা টিপ
বহুদিন হলো শেওলা জমেছে গায়ে
নেই মাথা ব্যাথা চন্দনে উপটানে।
চারুলতা আজ আটকা পড়েছে
ঘেরাটোপ সংসারে।


-------- বহুদিন পর----------
চারুলতা আজ হঠাৎ চমকে ওঠে.....
ডাকলো কোকিল বসন্ত এলো বুঝি.....
বিকেল গড়ায় মেঝের উপর একরাশ খোলা চুলে
চারুলতা আজ নিজেকেই নিজে নিজের ভেতরে খোঁজে.....

বহুদিন পর চারুলতা খোলে তোরঙ্গে তোলা চিঠি
মলিন ধুসর কাগজের পরে অশ্রুর ফোটা পড়ে
শুনেছে অপুদা ফিরেছে আবার একুশ বছর পরে।

খবর দিয়েছে একবার শুধু, শুধুই একটি বার
দূর থেকে দেখে চলে যাবে ফিরে নেই কোনো দাবী তার....
বহুদিন পর আরশীতে ফের মুখ তোলে চারুলতা।
পারেনা চিনতে নিজেই নিজেকে আর।

বহুদিন বাদে স্নান ঘরে চারুলতা -
খুঁজে ফেরে সেই বালিকা প্রহর সুগন্ধী চুল
ধুসর চাউনী স্থুল জমা কাঁধ মানছে না বাঁধ
আকুল হয়ে চারুলতা আজ কাঁদে।


---------------- তখন গোধুলীকাল----------------

অপুদা বলেন তুমি সুন্দর আজও
বহুদিন পর নিজপানে আজ তাকায় চারুলতা
ফের হয়ে যেতে ইচ্ছেটি করে একটি নিমের গাছ।
চলে যেতে চায় ঐ পথিকের সাথে।

চারুলতা আজ সত্যি নিমের গাছ
শেঁকড় প্রোথিত উঠানের মাঝখানে ......



(বহুক্ষন ধরে মনের মত ছবি না পেয়ে প্রথম আলোর পাতা থেকে এই ছবি দিয়ে দিলাম।)

আর এই কবিতাটা মেহবুবা আপুকেই দিলাম।

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:০৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:১৩

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: থ্যাংকস!

২| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:২৪

একলব্য২১ বলেছেন: সচরাচর যেটুকু পড়ি গদ্যই পড়ি। তোমার লেখা। তাই পড়লাম। ভাল লিখেছ।

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:২৯

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: নফুলের গল্প-- নিমগাছ

কেউ ছালটা ছাড়িয়ে নিয়ে সিদ্ধ করছে। পাতাগুলো ছিঁড়ে শিলে পিষছে কেউ। কেউ বা ভাজছে গরম তেলে। খোস দাদ হাজা চুলকুনিতে লাগাবে। চর্মরোগের অব্যর্থ মহৌষধ। কচি পাতাগুলো খায়ও অনেকে। এমনি কাঁচাই…..

কিংবা ভেজে বেগুন- সহযোগে। যকৃতের পক্ষে ভারী উপকার। কচি ডালগুলো ভেঙে চিবোয় কত লোক…। দাঁত ভালো থাকে। কবিরাজরা প্রশংসায় পঞ্চমুখ। বাড়ির পাশে গজালে বিজ্ঞরা খুসী হন। বলেন-”নিমের হওয়া ভাল, থাক, কেটো না। কাটে না, কিন্তু যত্নও করে না। আবর্জনা জমে এসে চারিদিকে। শান দিয়ে বাধিয়েও দেয় কেউ- সে আর এক আবর্জনা।

হঠাৎ একদিন একটা নূতন ধরণের লোক এল। মুগ্ধ দৃষ্টিতে বেয়ে রইল নিমগাছের দিকে। ছাল তুললে না, পাতা ছিঁড়লে না, ডাল ভাঙ্গলে না। মুগ্ধ দৃষ্টিতে চেয়ে রইল শুধু। বলে উঠলো, “বাঃ কি সুন্দর পাতাগুলো…..কি রূপ। থোকা থোকা ফুলেরই বা কি বাহার….এক ঝাঁক নক্ষত্র নেমে এসেছে যেন নীল আকাশ থেকে সবুজ সায়রে। বাঃ–” খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে চলে গেল।` কবিরাজ নয়, কবি।

নিমগাছটার ইচ্ছে করতে লাগল লোকটার সঙ্গে চলে যায়। কিন্তু পারলে না।মাটির ভেতর শিকড় অনেক দূরে চলে গেছে। বাড়ির পিছনে আবর্জনার স্তূপের মধ্যেই দাঁড়িয়ে রইল সে।
ওদের বাড়ীর গৃহকর্ম-নিপুণা লক্ষ্ণী বউটার ঠিক এই দশা।


~~ বনফুল-বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়


এটা পড়ো। :)

৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৩৬

একলব্য২১ বলেছেন: জানো! আমি তোমাকে প্রশ্ন করতে চেয়েছিলাম চারুলতা কেন ইচ্ছা করছিল আবার একটা নিমগাছ হতে। প্রশ্নটা লিখেও ছিলাম। আবার ব্যাকস্পেস দিয়ে মুছে দিলাম। তোমার প্রতি উওরে কেন চারুলতা নিমগাছ হতে চায় তার অন্ত নিহিত উওর পেলাম। মাথা নষ্ট। হা হা হা...

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৩৮

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আমি জানতাম তোমার মনে এই প্রশ্ন হবে।


এই কারণেই এইটা লিখলাম। যারা নিমগাছ জানে না তারা সবাই ভাববে এই পাগল বলে কি আম গাছ না জাম গাছ না লিচু গাছ না নিমগাছই হবে কেনো চারুলতা!!!!!!!!!!

৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৩৮

মেহবুবা বলেছেন: কি চমৎকার লিখেছো ! পাকা কবি ।

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৪১

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আপু!!!!!!!!!!!!!!!!!!


আমাকে চিনে নাও!


অবশ্য চিনেও চেনা যাবেনা ওকে?? :P

৫| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৫৩

মেহবুবা বলেছেন: চিনেছি এবং জানি তোমায় !

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৫৮

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আপু এই কবিতা তোমার পছন্দ হবে জানি। :)

৬| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১:২১

মেহবুবা বলেছেন: সত্যি তোমার তাই মনে হোল ? তবে আমাকে দিলেই পারতে !

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১:২৬

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: দেখো তোমাকেই দিলাম।

আসলে বাংলাদেশের সব মেয়েরাই এক একটা নিমগাছ বনফুলের গল্পের সেই বউটার মতই।

৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১:৪৩

মেহবুবা বলেছেন: বাংলাদেশের মেয়ে শুধু নয়, ছেলেও নিমগাছ হয়; ঔষধি গুন সম্পন্ন!
কবিতা পেয়ে ভাল লাগল ! অনেক ধন্যবাদ ।

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ২:০২

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ছেলেও নিমগাছ!!!!!!


জীবনেও না!!!!!!

ছেলেরা স্বর্নলতা!!!!!!!

হায় হায় সব ভাইয়াটা কাল লাঠি নিয়ে আসবে!!!!!!

৮| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৩:০৮

রোকসানা লেইস বলেছেন: চারুলতাদের যারা ভালোবাসে বলে, তাদের চোখে কি চারুলতার এই বদল কখনো পরে
জানতে ইচ্ছ করে।

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৩:৩১

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আপু
আমাদের মাঝে বাস করে চারুলতারাই
বা চারুলতাদের মাঝে আমরা.......
সব বদলায় শুধু বদলায় না কি যেন এক আশ্চর্য্য ব্যপার
চারুলতাদেরকে যারা একবার ভালোবাসে
চারুলতার পিছের সেই কিশোরীর বদল হয়না কখনও।

৯| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ ভোর ৫:৩৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন l

১৬ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৪১

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। অনেক ভালো থাকো।

১০| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:১৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত্ত সুন্দর লিখা, চারুলতার মত অসংখ্য মেয়ের জীবন সংসারে ঠেলে নিজের ইচ্ছেটুকু জলাঞ্জলি দিয়ে কেবল অন্যের সুখ খুঁজে। এসব মেয়েদের দেখতারি না, তবে আমরাও যে এর বাইরে তাও নয়। পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীরা কোণ্ঠাসা হয়ে থাকে সংসারে।

১৬ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৪৪

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আমি জানতাম তুমি এই লেখা পড়ে সবার আগে মুগ্ধ হবে।
সত্যি বলতে নায়িকাটাকে আঁকার সময় তোমার চেহারাটাই চোখে ভাসছিলো।

লাভ ইউ আপুনি......

বাংলাদেশের সব মেয়েরাই আসলে নিমগাছ। এমনকি আমিও। হা হা

১১| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৫৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চারুলতার প্রাত্যহিক জীবনের সাথে মিশে গিয়েছিলাম, তার বেদনার সাথেও একাত্ম হয়ে গিয়েছিলাম। লেখা সাবলীল, মনোমুগ্ধকর।

চারুলতা - রবীন্দ্রনাথের একটা বিখ্যাত চরিত্র, 'নষ্টনীড়' ছোটোগল্প/উপন্যাসিকার নায়িকা। এ গল্প নিয়ে ঢাকা-কলকাতায় কয়েকটা সিনেমা ও টেলিফিল্ম, নাটক হয়েছে। অনেক আলোচিত। সেই চারুলতার চরিত্রের সাথে এ কবিতার চারুলতার বৈশিষ্ট্য বা জীবনযাত্রা সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী। আচ্ছা, মূল কথা যেটা বলতে চাই, একটা বিখ্যাত চরিত্রকে নিজের লেখায় মূল চরিত্র হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে গেলে অনেক ক্ষেত্রেই ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়তে হয়। এটা যদি আপনার সিরিজ হয়ে থাকে, তাহলে আমার মতে বেস্ট অপশন হলো- নামটা বদলে ফেলা।

এবার একটু সমালোচনা করি। লাস্ট সিকোয়েলে দেখা যায়, চারুলতা একটা নিমগাছের মতো হয়ে যেতে যায়। আমার মতে, এখানে 'নিমগাছ' উপমাটার প্রয়োগ সঠিক হয় নি। নিমগাছ বনফুলের একটা বিখ্যাত ক্ষুদ্র ছোটো প্রতীকী গল্প। নিমগাছ অনেক উপকারী। কিন্তু নিমগাছটা ওখান থেকে কবি-লোকটার সঙ্গে চলে যেতে চায়, কিন্তু পারে না। তার শেকড় মাটির গভীরে প্রোথিত। ঐ বাড়ির বউটা যেন ঐ নিমগাছটার মতো। -- এখন, আপনার উপমার সমস্যা হলো, চারুলতা নিমগাছটার মতো হয়ে যেতে চায়- এর অর্থ বোঝায় নিমগাছের মতো স্থবির, চলৎশক্তিহীন একটা বস্তুতে পরিণত হতে চায় চারুলতা। কিন্তু আসলে তো চারুলতা তা চায় না, চারুলতা চায় এ সংসার হতে মুক্তি। নিমগাছের মতো শেকড়গাড়া গাছ কেন সে হতে যাবে, অলরেডি সে গাছ হয়েই আছে। আপনি হয়ত বলবেন, চারুলতা নিমগাছের মতো হয়ে তারপর কবি লোকটার সাথ চলে যেতে চায়, সেটা বোঝাতে চাইছেন। হ্যাঁ, সেটাই খুব অজ্ঞেয় একটা উপমার মতো হয়ে যায়। এখানে বরং নিজস্ব স্টাইলের এমন একটা কিছু বলা উচিত, যাতে বোঝা যায়- সংসারের ঘানিতে ক্লান্ত বিধ্বস্ত চারুলতা সংসার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য খাঁচায় বন্দি পাখির মতো ছটফট করছে। সেটাই হবে সাবলীল প্রকাশ।

সাহিত্য আলোচনাও অনেক রসের সঞ্চার করে। তাই কিছু আলোচনা করলাম।

শুভেচ্ছা রইল।

১৬ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:২৮

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা ভাইয়া......
জানতাম আমি এই কবিতা বা অকবিতা বা যা মনে আসে তাই লিখে ফেলাটা আমার তখন লিখতেই হত বলে।

চারুলতা এই নাম আসলে আমি নষ্টনীড় গল্পে ছাড়া আর কাউকে হতে শুনিনি। এই কবিতার মেয়েটাকেও আমার চারুলতাই মনে হয়। অনেকদিন থেকে। সেই সব এক্সপ্লেইন করতে গেলে কবিতা বিদ্বেষী বড় বড় চন্দ্র সূর্য্য এসে গ্রহন লাগাতে পারে। আমি শান্তিপ্রিয় মানুষ সহজে লাগতে ভালোবাসি না তাই একটু চেপে যেতে হয় মাঝে মাঝে। তবে এখন বলি- ঐ বিখ্যাত চারুলতার সাথে কেউ যদি আমার চারুলতাকে মিলায় সেই হাসির পাত্র হোক আমি তাই চাই। আর যারা আজ জানেই না সেই বিখ্যাত চারুলতা কে তারা এ যুগের চারুলতার সাথে পরিচিত হোক।

ভাইয়া এ যুগের চারুলতারাও বহুযুগ পার হয়ে এসেও সেই চারুলতাই রয়ে গেছে। তাই এই নামটাই আমার মাথায় এসেছিলো। নতুন চারুলতাকে দু একজন চিনলে সেই চারুলতার কোনো ক্ষতি হবে না মনে হয়। বরং চারুলতার জিন নিয়ে বেঁচে থাকুক এই চারুলতাও। আমার আর কোনো নাম নেই ভাইয়া। তুমি একটা নাম দিয়ে দাও। আজকের কবিতায় সেই নাম দেবো মেয়েটার। হা হা

(এখন, আপনার উপমার সমস্যা হলো, চারুলতা নিমগাছটার মতো হয়ে যেতে চায়- এর অর্থ বোঝায় নিমগাছের মতো স্থবির, চলৎশক্তিহীন একটা বস্তুতে পরিণত হতে চায় চারুলতা। কিন্তু আসলে তো চারুলতা তা চায় না, চারুলতা চায় এ সংসার হতে মুক্তি। নিমগাছের মতো শেকড়গাড়া গাছ কেন সে হতে যাবে, অলরেডি সে গাছ হয়েই আছে। )

না সে চায় না। মানে তার মন চাইলেও আরেক মন যা এই সংসার ও সমাজের নিয়মের বেড়াজালে বন্দী তা থেকে সে আসলেই মুক্তি চায়না। মানুষের মন আসলে মহা মহৎ ভাইয়া। সে ছেলে হোক আর মেয়ে হোক। বৃহত্তর স্বার্থের তরে সব সময়ই সে ক্ষুদ্রতর স্বার্থ ত্যাগ করে। চারুলতার সেই মন যা তার অপুদার সাথে চলে যেতে চায় সেই মন সেই স্বার্থ সে ত্যাগ করে। সংসার সমাজ ও এই পৃথিবীর চোখে দেখে প্রিয়জনদের সাথে গড়ে ওঠা সেই বৃহত্তর স্বার্থপর স্বার্থের তরে। তাই সে অলরেডি গাছ। মন চাইলেও সে যেতে পারে না...... মন কলা খায় আর কি আর কবিতা লেখে হা হা হা মানে চারুলতার অপুদা এই কবিতা পড়ে এই কথাই বলবে বা বলেছে ...



আর সাবলীল প্রকাশের কি আর উপায় আছে ভাইয়া....... মৌলবাদীদের জ্বালায় কোনো মেয়ে কবিই জীবনেও সাবলীল প্রকাশ করবেই না....... তার থেকে সারাজীবন নিমগাছই থেকে যাবে। বনফুলের পায়ে শতকোটি সালাম। সেই শত যুগ আগেও বুঝে গেছে সত্য ও সঠিক কথাটাই হা হা

১২| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:১৮

হাবিব বলেছেন: আপনার অসাধারণ কবিতা টি রেখে দিলাম

১৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩০

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাবির স্যারভাই।

১৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৪৮

মেহবুবা বলেছেন:
এত দারুণ কবিতা পেলাম তাই আমার প্রিয় নিম গাছের ছবি তুলে দিলাম ! আপাতঃ তিতে তবে উপকারী ।

১৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩১

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: বাহ বাহ আপুনি!

তবে চলো আমরা সব নিমগাছেরা এক এক করে ছবি দেই! :P

১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




চারুলতাকে নিয়ে কবিগুরুসহ চিত্র পরিচালকদেরো ছিল
যে কত রকম ভাবনা তা অনেকের কাচে আছে জানা।
তারপরেও চারুরতা নামে কোন কাব্য রচনা
চাট্টি খানি সহজ কথা নয় ।
কবিতায় চারু নামের আরো এক সাধারণ গৃহস্থ ঘরের
রমনির প্রাত্যহিক জীবনাচারের প্রকাশ, কোথাও কোথাও
কাপা হাতের নতুন আঁকিবুকি বা পত্র লিখন দারুন ব্যপার।
মজার কথা হল এই কবিতার প্রতিটি
চরণ যদি মন দিয়ে পড়া যায়, তাহলেই
আবিষ্কৃত হবে একটি মানবির সাংসারিক
কাজ-করার পদ্ধতির এক চমৎকার রূপায়ন।
চারুলতার সময় কাটে গতবাধা রুটিন মাফিক কাজে
অবসরে চারুর হয়তবা সময় কাটে কিছুটা অতীত চর্বনে
তবে চারুর নিঃসঙ্গতা নয় বেশী অপ্রকাশিত প্রথম পর্বে।
…….
চারুর সাথে অপুর সম্পর্ক কোথায় যে বাধা
বুঝা গেল খানিক বাদে এর মধ্যে অন্য কিছুও যে আছে।
তাদের মিল হওয়াটা এখন অসম্ভবের পর্যায়ে
কেননা চারু সেই প্রথম হতেই নীম গাছের মত প্রোথিত উঠানে
সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে মিলনও নয় স্বাভাবিক
তাদের মিলন না বিচ্ছেদ তা কিন্তু এখন আর মুখ্য নয়।
সেই দিনটি বা সে সময়টিতে তাদের নীড় বাধার স্বপ্ন
যে ভেঙে গেছে তা কবিতাতেও প্রস্ফুটিত।

কবিতাটি পাঠে ভাল লাগল । কবিতাটির উপরে
কিছু অলোচনা সমালোচনাও প্রনিধানযোগ্য ।
কবিতা প্রাণ পায় আলোচনা আর সমালোচনায়।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

১৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৪

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: বাব্বাহ!!!

ভাইয়া এটা কবিতা না সবিতা জানা নেই আমার।

তবে মনের কিছু কথকথা তাতে তো আর সন্দেহ নেই.

কবিতার কমেন্ট পড়ে কি বলবো আর।

তুমি জ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী এবং অবশ্য একজন কবিতা বিজ্ঞানীও বটে।

এই কবিতায় তোমার কমেন্টটা আমার কবিতার চাইতেও মূল্যবান। :)

১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৩

মেহবুবা বলেছেন: আর ছবি দেই! যেটা দিয়েছি সেটা clockwise 90° ঘুরিয়ে দেখতে হবে !

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৩৪

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা আপু ফলো মরুভূমির জলদস্যুভাইয়ার ছবি দেবার বিশেষ স্টাইল পোস্ট। তাহলেই দেখবে ছবি আর কোনোদিকেই ঘুরবেনা। একদম ঘাড় সোজা করে থাকবে। হা হা

১৬| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১১

আহমেদ জী এস বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর,




মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যগুলো পড়তে পড়তে এই কবিতায় নিজে কি মন্তব্য করবো, ভুলে্‌ই যেতে হয়েছে। প্রতিমন্তব্যগুলো চমৎকার আর বনফুলের মতোই গন্ধ ছড়ানো।

আমাদের এই পোড়ার সংসারে যেখানে ক্ষুধা আছে , সন্তান আছে , আছে মারাত্মক যৌন আকর্ষন, সেখানে ক’জন পারে সব সময় মনের কথা স্পষ্ট করে উচ্চারণ করতে ? আপোষ ভিন্ন সংসারে টেকা যায়না । আর আপোষ মানেই কপটতা । আমাদের চারুলতারা, যারা কপটতায় অভ্যস্ত হতে পারেনা তারা নিম গাছের মতোই কবির সাথে চলে যাওয়ার স্বপ্নই কেবল লালন করে মনে।

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৪৫

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ভাইয়া
মন্তব্যের প্রতিমন্তব্য করতেও মাঝে মাঝে কপটতার আশ্রয় নিতে হয় কারণ আমরা নিমগাছ। :P

ভাবছি এই রুঢ় বাস্তব এবং অবাস্তবেও নিমগাছ হয়ে আর কতদিন বাঁচবে নিমগাছেরা?

এক কাজ করা হোক চারুলতারা সব এক যোগে কপটতা ঝেড়ে ফেলে তেঁড়েফুড়ে উঠুক। শেঁকড় ছিড়ে এক এক করে চলে যেতে শুরু করুক পথিকের সাথে।


তখন বিশ্ব সংসারে তোলপাড় লেগে যাবে।
তখন চারিদিক আন্দোলিত হবে, হবে প্রকম্পিত
ভূমিকম্প আগ্নেয়গিরি লাভা ছুটে আসবে
লেলিহান শিখার ড্রাগনের মত....
সারা বিশ্ব ওলোট পালোট হয়ে যাবে
মানুষ হয়ে উঠবে রাবন কিংবা অমানুষ।
এই পৃথিবীতে সেদিনই কেয়ামৎ হয়ে যাবে


আর তাই

চারুলতারা নিমগাছ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে
বিশ্ব সংসারের এত অঘটনকে করুনা করে ......

অথবা সেই পথিকেরা ক্ষমা করে দেয় চারুলতাদেরকে
আর বিশ্ব সংসার তাই আজও বয়ে চলে..... :(

১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১৩

মেহবুবা বলেছেন: ঘাড় সোজা করে থাকবে নিমগাছের মত ! যতই তাকে বাঁকা করে দেখি বা দেখাই না কেন !

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৫৬

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা আপু ঠিক তাই।

ঘাড় সোজা করে দাঁড়িয়ে থাকে
হৃদয় গলে যায়.....তাই গান গাই.......

তুমি কথা কয়ো না তুমি চেয়ে চলে যাও
এই চাঁদের আলোতে তুমি হেসে গলে যাও .....

১৮| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: নিমগাছ জগতের তিক্ততা শুষে নিয়ে নিজেই তেতো হয়ে যায়, তেতো হয় তার পত্রপল্লব, বল্কল, ফলমূল এমন কি তার শেকড় পর্যন্ত। তার পরেও, মাটিতে দৃঢ়ভাবে প্রোথিত থেকেই এই গাছই ওষধির উপকরণও যুগিয়ে যায়।

যাক সে কথা, কবিতার চারুলতার আবেগ অনুভূতি মন ছুঁয়ে যায়। অনেকগুলো মন্তব্য এবং প্রতিমন্তব্যে আরও অনেক গভীর অনুভূতির প্রকাশ ঘটেছে। সব মিলিয়ে, একটি অনবদ্য পোস্ট।

পোস্টে ভাল লাগা + +।

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৫৯

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হ্যাঁ তাই তো বউদেরকেও মানুষ কত কিছু বলে দজ্জাল, বদরাগী হেনো তেনো যেন তারা মা কালী। গলায় পাড়া দিয়ে মেরে ফেলে একটু থেকে একটু হলেই। অথচ নিজেরাই মরে থাকে চারুলতারা সেটাই কেউ জানেনা......

১৯| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:২৪

করুণাধারা বলেছেন: আমার কাছে চারুলতা আর মাধবী মুখার্জী সমার্থক। এই নামটা শুনলেই মাধবী মাধবী মুখার্জীর মুখ মনে ভেসে আসে, কবিতার শিরোনাম পড়েই মনে পড়ল।

সত্যজিতের চারুলতা ছিল আত্মবিশ্বাসী, স্বাধীন, সমাজ- সংসার মিছে সব বলে ঘর ছেড়ে বেড়িয়ে পড়ার মত সাহসী ছিল... গোধূলি বেলায় আবছায়া আলো আঁধারে হয়ত সেই চারুলতাই নিমগাছের মত স্থবির হয়ে যায়... কে জানে!!

১৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:০৪

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আমি চারুলতা সিনেমা দেখিনি। যখন মনে হয় নাইন টেন তখন পড়েছিলাম। আর তত বুঝিনি কিনা জানিনা তবে সমাপ্তি বা হৈমন্তীর মত ভালোওলাগেনি। কিন্তু একদিন এই কিছুদিন আগে আমি একটা ছবি আঁকছিলাম। আঁকতে আঁকতে প্রায় সারারাত পার হয়ে গেলো। আমার কানে লাগানো ছিলো কর্ডলেস হেডফোন।

আমার আবার ছবি আঁকার সময় দুনিয়ার দুঃখের কাহানি মনে পড়ে। তাই আমি এটা ভয় পাই। এই ভয়ের ভূত তাড়াতে তাই আমি সব সময় কর্ডলেস হেডফোন দিয়ে গান বা কবিতা শুনি।

সেদিন প্রায় সারারাত ধরেই শুনলাম নষ্টনীল শ্রুতি নাটক।

আর তারপর সব হারানো চারুলতার দুঃখে আমি কাঁদতে কাঁদতে শেষ।

চোখের জলে ক্যানভাস ভেসে গেলো।

বাড়ির মানুষ ক হে আমায় জ্বীনে ভূতে ধরেছে.......... :P

২০| ১৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১:১৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ছেলেরা স্বর্ণলতা কেনো কবি?
ধ্রুবতারা তবে কে?
পৃথিবীতে স্বর্গসুখ নেমে আসে যখন ছেলে+মেয়ে। :)

১৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ২:৩৮

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: স্বর্ণলতার শেঁকড় নেই তাই.....


ধ্রুবতারা হলো সেই কবি যে পিছু ছাড়ে না। :(

২১| ১৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১:২৯

একলব্য২১ বলেছেন: তোমার কবিতায় মন্তব্য করতে আমার ভীষণ ভয় লাগে। অনেক সংযমী হতে হয়। পাছে না অল্প বিদ্যায় ভয়ংকরী মনে হয়। প্রথমত চারুলতা নামটা শুনলে আমার মনে যে নারী চরিত্রটি ফুটে উঠে সেটা হল সত্যজিৎ রায়ের বিখ্যাত ছবির নায়িকা চারুলতা। যার চরিত্র তৎকালীন প্রেক্ষাপটে ফিল্মে যেভাবে portrait করা হয়েছে তা তোমার কবিতার চারুলতার সাথে সাংঘর্ষিক। তাই ক্ষেত্র বিশেষ্যে নাম চয়নের কি সচেতনতা প্রয়োজনীয়!!

১৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৩:৩৪

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আমার তো মনে হয় এই চারুলতা সেই চারুলতারই জিন দিয়ে বানানো।

এ যুগ আর সে যুগ.......

ঐ চারুলতার সাথে এই চারুলতাও লতায় পাতায় বাঁধা আসলে।

ঐ চারুলতাও কি শেঁকড় ছিড়তে পেরেছিলো??? পারেনি......

শেঁকড় ছেরা চারুলতাকেই সবাই ফেলে গিয়েছিলো ......

:(

হায়রে চারুলতা.....


এই লেখায় আলোচনা সমালোচনা হবে এবং হচ্ছে .... কোনো ভয় নেই ভাইয়ু...... এটা হতেই পারে।


২২| ১৭ ই জুলাই, ২০২১ ভোর ৪:০৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:

১৭ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৫৩

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কবিভাই
আপনার ধ্রুবতারা কবিতা পড়তে গিয়ে আমার চোখের পাওয়ার বেড়ে গেলো।
১ লাইনের বেশি পড়তে পারলাম না।
ডক্টরের কাছে থেকে রিডিং গ্লাস এনে পড়বোনে তারপর।

২৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:১১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি ছাড়িনি তোমায় কভু একা,
লেগে আছি যে অবিরত
যেমন করে লেগে থাকে পূর্ণিমা চাঁদ
রাতের ঐ আকাশ ছুঁয়ে—
জানি মোদের আবারো হবে দেখা;
হতে পারে তা করোনা বিজয়ের পরে।
 
ক্ষণিকের ব্যস্ততায় যদি থাকি দূরে ভেবোনা
আমি নেই তোমার পাশে।
যেখানেই থাকি বুক পাঁজরের ছোট্টঘরে
তোমায় রাখি যত্ন করে অনেক আ্দরে ভালোবেসে।
 
বুঝোনা বুঝি ? যদি না বুঝো
তবে তা তোমার বুঝার ভুল হতে পারে,
প্রতিদিন যে একটি করে .— এখনো লিখি
যেন এক যুগ ধরে— পরোয়া করিনা কারো
থাকুক যতৈ বৈরীতা ।
তুমি আমি দোসর গড়ে আমরা যে দিগ্বিজয়ী
কালোত্তীর্ণ এক প্রেমে
তুমি চাইলে এখনই প্রণয় মধ্যরাতে
নৌকো নদী চলবে খেলা অবিরাম
আমি পানকৌড়ি ডুব সাঁতার তুমি সরোবরে।
 
তোমার প্রেমে আমি যেন ক্লান্তিহীন এক নাবিক
গন্তব্যে যে পৌছে যায় চলার পথে সকল বাঁধা জয় করে।
 
আমার দুজন একটি পাখির দুটি ডানা
এক দেহ এক প্রাণ— মিলনমন্ত্রগানে ।

১৮ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৩:৫৫

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ভালো হইসে কবি ভাই। :)

২৪| ১৭ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৪

মিরোরডডল বলেছেন:




পুরো লেখাটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে খুব ভালো লেগেছে আপুটা ।
Saying this my wish .......
চারুলতারা সবাই জেগে উঠুক ।
আর কোন চারুলতা যেনো নিমগাছ হয়ে না যায় ।
নিমগাছ হতে না চায় ।
একটা ছোট জীবন ।
চারুলতা যেনো এবার নিজের জন্য বেঁচে থাকে ।



১৮ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৩:৫৬

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: মিররমনি!!!!!!!!!!!!

ওয়েটিং ফর ইু!!!!!!!!!!!


না চারুলতারা জাগতে পারেনা। তারা বড় মহৎ .......

২৫| ১৮ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:৫০

মিরোরডডল বলেছেন:



মহৎ হবার সাথে জেগে উঠার কনফ্লিক্ট নেই আপুটা ।
একজন মানুষ মহৎ হবে, পরিবারের সবাইকে ভালোবাসবে ।
সবার জন্য আন্তরিকতা দিয়ে করবে, সবাইকে নিয়ে থাকবে ।
এ সবই ঠিক আছে আপু । এগুলো করার মাঝে নিজেরও অনেক ভালো লাগা আছে, আনন্দ আছে ।

তারমানে এই না যে অন্যরা তাকে শুষে নিবে, রিক্ত আর জরাজীর্ণ করবে ।
সে নিশ্চুপ থাকবে । নিজের প্রতি অমনোযোগী হবে, অবিচার করবে ।

নিজেকে ভালোবেসে, ভালো রেখেও ওগুলো করা যায় ।
একজন হ্যাপি মানুষ আশেপাশের সবাইকে আরও বেশী হ্যাপি রাখতে পারে ।
কারন তার মাঝে একটা পূর্ণতা থাকে ।

শুধু আমার রক্ত সবাই খাবে তা কেনো !!! X((
আমারও যে মাঝে মাঝে একটু অন্যকারো রক্ত সামান্য চেখে দেখতে ইচ্ছে করে, কতোটা মিষ্টি সেটা :)


১৯ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৩:১৮

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হা মিররমনি........
বড় হও চারুলতার মত ......

তারপর আবার এই কমেন্ট নিয়ে ভাববে সোনামনি.....

লাভ ইউ সো মাচ পিচ্চু.....

২৬| ২০ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:১৫

মেহবুবা বলেছেন: এবারও পোষ্ট প্রথম পাতায় আনতে পারিনি, এর আগেরটি এসেছে ।
কি ভুল হলো বুঝতে পারছি না। সময় পেলে জানাও।

২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ২:৪১

কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: জানিয়েছিলাম কিন্তু আপু। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.