নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে
তোমার কাছে যাবো-
তাই-
আমার শাড়ির আলমারী খুলে
খুঁজতে বসি সবচেয়ে সুন্দর শাড়িটা।
লাল নীল কমলা সবুজ সাজানো শাড়ির ভাঁজ হতে
টেনে বের করি রুপোলী তারার ঘন নীল জমিন শাড়ি।
চুড়ির আলনায় বাছতে বসি,
ময়ুর কঙ্কন আর ঝুমকোলতা চুড়ি,
নাকছাবী আর সাতনরী হারের লহর মেলি,
কপালে পরখ করি নবরতন সিঁথিপাটি।
রুপোর শঙ্খকাঁটা খোঁপায় তুলি।
খুব চুপিসারে গয়নার বাক্সের
লুকানো কুঠুরের ডালা খুলে
বের করে আনি একটি হিরক অঙ্গুরীও।
এত বছরের পুরোনো তবুও .....
তবুও কমেনি তার এতটুকু জৌলুস।
একটি অঙ্গুরীও একটি জীবনের গল্প,
একটি ভালোবাসার ইতিহাস
চুপচাপ বক্ষে ধরে চেয়ে থাকে নির্বাক।
হলুদ চন্দন আর রুপটানে
নিজেকে সাধি,
আমার হৃদয়ে নাচে একশো ময়ুর,
পাখা মেলে উড়ে যায় শত বলাকারা
কোনো এক অজানা অচেনা প্রান্তরে।
তোমার কাছে যাবো তাই
প্রস্তুতির শেষ নেই আমার।
আমার দিন কাটে না রাত হয় নির্ঘুম।
স্বপ্নে বিভোর থাকি দিনমান।
কোনো কাজেই মন নেই আমার।
খাওয়া পরায় রুচি হারিয়েছে।
সবাই ভাবছে আমার অসুখ করেছে
কঠিন কোনো অসুখ।
কেউ জানেনা এ এক দূরারোগ্য ব্যাধি,
এই পৃথিবীর কোনো চিকিৎসকই
সারাতে পারবে না এ অসুখ ।
কোনো ঔষধ বা পথ্যেই কাজ হবে না আমার।
আমার একটাই অসুখ, একটাই পথ্য
আমি তোমার কাছে যাবো।
কবিতা - তোমার কাছে যাবো
উৎসর্গ- ঢুকিচেপা ভাই ... ( বেশ কিছুদিন তাকে দেখছি না। তাই এই কবিতা রেকর্ডিং তাকে ডেকে আনার জন্য)
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:৩৪
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা ভাইয়া কবিতাটা কি শুনেছো?
এই কবিতা আসলে পড়ার জন্য না শোনার জন্য!
প্রেমিকের কাছে গেলে অসুখ ভালো হয় কি হয় না জানিনা তবে এই কবিতায় হয় আর কি হা হা ।
আর শাড়ির চাইতে সুন্দর কি আছে কিছু ভাইয়া?
নাই নাই নাই
তাই শাড়িওয়ালারা আমাকে খুবই লাইক করে। এত ভালো কাস্টোমার খাতির যত্ন করে কোক পেপসি থেকে পারলে ওখানে বসিয়েই বিরিয়ানীও খাইয়ে দেয় আর কি।
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:৩৪
ঢুকিচেপা বলেছেন: ডাকার আগেই হাজির
আহা যাওয়ার জন্য কি আয়োজন, তা আটকাচ্ছে কে ? এক করোনা ছাড়া আপনাকে আটকায় এমন কেউ কি আছে এই দুনিয়ায় ?
“পাগল আব্দুল করিম বলে
হলো এ কী ব্যাধি
তুমি বিনে এ ভুবনে
কে আছে ঔষধি রে বন্ধু
ছেড়ে যাইবা যদি”
কবিতা এবং আবৃত্তি খুবই সুন্দর হয়েছে এবং দুটোতেই লাইক।
উৎসর্গে শরমিন্দা।
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:৩৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা ভালো বলেছো আমারে বাঁধবি তোরা সেই বাঁধন কি তোদের আছে????
আমি বলিনি রবিঠাকুরের গান। রবিঠাকুর বলেছেন।
যাইহোক আমাকে আমি ছাড়া কেউই আটকাতে পারেনা আর আমিই আটকাচ্ছি আর তাই তো কবিতা।
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:৫৪
ঢুকিচেপা বলেছেন: “তাই শাড়িওয়ালারা আমাকে খুবই লাইক করে।”
আমি বলেছি না আপনাকে আটকানোর ক্ষমতা কারো নাই?
আপনার যতগুলো শাড়ি ততোবার শাড়িওয়ালারা গলা কেটেছে তারপরও দিব্যি কবিতা আবৃত্তি করে যাচ্ছেন ঐ গলা নিয়ে।
চুয়াত্তর ভাই যদি ঠিক মতো শাড়ি পড়ার কোচিং সেন্টার খোলেন তাহলে অনেক মেয়েই উপকৃত হতো।
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১:০০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হা শাড়িওয়ালারা গলা কাটবে কেনো ? আমি তো শাড়ি পছন্দ হলে সেখান থেকে আর উঠিই না। সেই কারণে আমার সাথে যারা যায় যেমন আমার আত্মীয় স্বজনেরা তারা আমার উপর খুবই বিরক্ত। আমি তাই একা একাই ঘুরি মারকেটে। কেউই যায় না সাথে। তাই কষ্ট করে ওদের আর গলা কাটতে হয় না।
থাক কষ্ট করে শাড়ি বিক্রি করবে একটু লাভ না করলে চলবে?
নইলে আমি এত শাড়ী থেকে সবচেয়ে সুন্দর শাড়ি খুঁজে না পেয়েও আরও শাড়ি কিনতে যাবো।
চুয়াত্তরভাইয়ার কোচিং সেন্টার আছে। কেউ জানেনা আমি জানি।
৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর।
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১:৩৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ।
৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১:৫১
সাজিদ! বলেছেন: চমৎকার
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ২:৪২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ২:৫০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন l
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ২:৫৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কবিতাটা পড়ার সাথে সাথে শুনেন নেওয়াজ ভাই।
লিঙ্ক আছে কবিতার নীচে।
৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:৪০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ ঢুকিচেপা ভাই - কি ভাগ্যবান আপনি!!! আপনাকে ডাকার জন্য আস্ত একটা কবিতা লিখে ফেলেছেন কবিতা পড়ার প্রহর আপু। শুধু লেখা না, কবিতা আবৃত্তি পর্যন্ত করেছেন। কবিতাটা আপনি নেন আর আবৃত্তিটা আমাকে দিয়ে দেন। আমি আবার চেয়ে চেয়ে নিতে খুব পছন্দ করি। আর তাছাড়া এটা দিতে তো আপনার পয়সাও লাগবে না। আপনার কাছে চাচ্ছি কারণ যে কবিতা লিখেছেন সে মনে হয় একটু কিপটুস টাইপের। ওনার মা ওনাকে হিংসুক বলেছেন। মা কি আর মিথ্যা বলবেন। চাইলেও দেবে বলে মনে হয় না।
আমি নিশ্চিত প্রেমিকের সাথে দেখা করার জন্য শাড়ি কিনতে কবি এখন শাড়ির দোকানে আছেন। আমি মানস চোখে দেখতে পাচ্ছি যে দোকানদাররা ওনাকে তাল পাখা দিয়ে বাতাস করছেন, পান খাওয়াচ্ছেন আর আর কোক আর বার্গারের অর্ডার দিয়েছেন। আমার মনে হয় উনি দুটি শাড়ি কিনবেন। কারণ প্রেমিকের কাছে যাওয়ার জন্য একটা শাড়ি আর ফেরার সময় আরেকটা শাড়ি। সিনেমায় দেখেন না নায়িকা এক গানে ৫ বার পোশাক বদলায়।
আমি তো ছোটকাল থেকেই শাড়ি পড়ার নিয়ম জানি। আমার ফুফুরা শাড়ি পড়ার পর বলতো যে পায়ের কাছে বসে শাড়ির নীচের অংশ টান যেন শাড়ির ঝুল ঠিক হয়। ফুফুরা কম পক্ষে দুই ঘণ্টা লাগাতো শাড়ি পড়তে।এই শাড়ি টানাটানি করতে করতেই শাড়ির জন্য একটা কোচিং সেন্টার খোলার ইচ্ছা আমার তখন থেকেই ছিল। আমি বিনা পয়সায় মেয়েদের শাড়ি পড়া শিখাই। আপনি শুধু ছাত্রী পাঠিয়ে দেন, বাকি কোচিং আমি দিয়ে দেব। সাথে যেন শাড়ি, পেটিকোট ব্লাউজ ইত্যাদি নিয়ে আসে। আমার কাছে কিন্তু এগুলি নাই। আপনি যদি মাথাপিছু কোন কমিশন চান সেটা মেয়েদের কাছ থেকে নিয়ে নিতে পারেন। আমি কিন্তু কিছু দিতে পারবো না। তবে কোন হিংসুক মেয়েকে পাঠাবেন না দয়া করে।
ওনার কবিতা আবৃত্তিটা কালকে শোনা হয় নাই। কবিতা পড়েই কাইত হইয়া গেসি। এইবার আবৃত্তি শুনে সোজা হতে হবে। আজকে রাতে শুনে মন্তব্য করবো ইনশাল্লাহ।
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ১১:৩৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আমি কিপটুস!!!!!
ঢুকিভাইয়াকে জিগাসা করে দেখো আমি কিপটুস কিনা মানে এখুনি না কয়েকদিন পরে জিগাসা করে দেখো। আমি কত দানশীলা রমনী! তুমি কি চাও বলো? তোমার শাড়ির সেন্টারে কিছু পুরানো শাড়ি দান করতে পারি। আলমারী খালি করতে হবে। সেল দেবার মত মাঝে মাঝে দান করতে হয় না। আজকাল আবার গরীব মানুষেরাও পুরান শাড়ি নিতে চায় না বলে খাবার লাগবোনা শাড়ি লাগবোনা টেহা দেন টেহা! কি জ্বালা! দানশীলা হবারও উপায় নেই। টাকাই যদি দিয়ে দেবো তাহলে শাড়ি কিনবো কেমনে!
ঠিক ঠিক এই দেখো সবচেয়ে সুন্দর শাড়িটাও পছন্দ হচ্ছে না। আবার যাচ্ছি কিনতে। তবে যাবার সময় একটা ফেরার সময় আরেকটা হলে খবরই আছে। আল্লার ওয়াস্তে ধরা। চারিদিকে এমনিতেই সিসি ক্যামেরা লাগানো থাকে এতে তো পুরাই রেকর্ডিং।
কবিতার রেকর্ডিং বাদ দিয়ে তখন নিউজ রেকর্ডিং । না বাবা কবিতার মধ্যেই শাড়ি চুড়ি নাকের নোলক পায়ের তোড়া সব থাকুক অকারণে কুবুদ্ধি দিও না। অবশ্য আমি কি কারো কুবুদ্ধি শোনার লোক!!!!!!!! কাভি নেহি! আমি আরেকটা কবিতা লিখবো আজ জাঁতে মাতাল তালে ঠিক হবে সেই কবিতার নাম।
ভাইয়া অকারনে মিথ্যা বলো কেনো? ফুফু না? ভাবীর জায়গার আর ফুফুর নাম লিখোনা। ভাবীজি তোমাকে দিয়ে শাড়ীর কুঁচি পায়ের কাছে ঠিক করায় সে আমরা বুঝেছি। এখন আর শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মত ফুফু দিয়ে ভাবীকে ঢেকোনা ! হুহ
আমরা কি কম চালাক!
যাও যাও কবিতা শুনে আসো। তোমার জন্যও আরেকটা কবিতা বাানাবো না হয়। যাই কবিতার রেসিপি ঠিক করি।
৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনাদের ভাবি আরও কত কিছু আমাকে দিয়ে করায় সেটা তো ব্লগে লিখলে আমার মান সম্মান থাকবে না।
তবে ফুফুদের কথাও সত্যি। আমার শাড়ি পড়া শেখার হাতি খড়ি এই সুত্রেই হয়েছে।
আপনি অনেক দানশীল মানলাম। কিন্তু টাকা না দিয়ে বাতিল জিনিস দান করেন। কারণ পুরানো জিনিস জায়গা নষ্ট করে। আপনার নিয়ত থাকে জায়গা পরিষ্কার করা, দান করা না। গরিবরা এই সব কারসাজী ভালো বোঝে।
আপনি বেশী কিছু না আমাকে সস্তায় কিছু শাড়ি দেন, আমি ওগুলি দিয়ে মশারি বানাতে চাই। গ্রামে গেলে মাছ ধরার জালও বানানো যাবে। আপনার আলমারির জায়গাও খালি হবে। মশারি বান্ধার জন্য পায়জামার রশিও দিয়েন, যদি থাকে। মশারি বাঁধতে গিয়ে সব চেয়ে বড় সমস্যা হোল দড়ি খুঁজে পাওয়া যায় না।
আপনি গরীবদেরও কিছু শাড়ি দিয়েন। কারণ আপনার শাড়ির টাকা তো দেবে কবিতায় আপনি যার কাছে যাবেন বলেছেন তিনি। শাড়ি আপনাকে কিনে না দিলে আপনি কেন যাবেন তার কাছে। নিজের টাকায় শাড়ি কিনে প্রেম করতে যায় তারা যাদের উপরের খুপরি খালি থাকে।
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: বুঝেছি বুঝেছি-
কাপড় কাঁচা, ঘর মুছা, ঝাড়ু দেওয়া সবই করতে হয় এমনকি মশাড়ীর দড়ি পর্যন্ত তুমিই টাঙ্গাও ভাইয়া!!!
তওবা তওবা মান সন্মান আর থাকলোনা। মানে অলিখিত বক্তব্যেও বুঝে গেলাম!
এটাও বুঝলাম ছেলেবেলা থেকেই তুমি গৃহকর্মনিপুন! বাহ এই কারণেই তুমি একজন সুখী মানব।
অশান্তি থাকলে কি আর এইখানে বসে থাকতে পারতে?
হায় হায় গরীবরা এসব বুঝে নাকি?? আমিও তাদের কারসাজী ভালোই বুঝে গেছি। কাপড় চোপড় খানা পিনার অভাবে না তারা কেউ কেউ দান নেয় স্বভাবে। হুহ হুহ হুহ!
আমি প্রকৃত অভাবীর সন্ধানে থাকিবোক! তবে সন্দেহ আছে সেই শাড়ি পরে আবার তারা কবি হয়ে যায় কিনা!
আর শাড়ি দিয়ে মশারী বানাবে মানে!!!!!!!!!!!!!!!!!!! আমার জামদানী শাড়ি তোমার মশাড়ী মনে হলো!!!!!!!!! তুমি বাংলার ঐতিহ্যবাহী শাড়ি জামদানীর অবমাননা করিয়াছো এই কারণে তোমাকে জরিমানা করা হইলো।
আর একটা অবশ্য ভালা বুদ্ধি যার কাছে যাবো তার থেকে টাকা নিয়ে নেওয়া- ঐ বেটা তোর জন্য শাড়ি খুঁজে খুঁজে মনের মত শাড়ি না পেয়ে দোকানে গিয়ে কিনে কিনে তাও না মনের মত পেয়ে আবার বাসায় এসে চেইঞ্জ করতে গিয়ে আবার নতুন আরও দুইটা কিনে আমি কি ফকির হবো নাকি!!! এইটা সাথে ডায়ালগ!
থ্যাংক ইউ ফর দ্যা আইডিয়া।
৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার কবিতা এখন শোনার মত পরিবেশ নাই ( অফিসে আছি)। রাতে ভালো করে শুনে মন্তব্য করবো।
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: রাতে ফিরে কেমনে সময় হবে?
ঘর মুছা, ঝাড়ু দেওয়া,কাপড় কাঁচা, মসলা বাঁটা এসব করে কি সময় হবে ভাইয়া?
১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৪০
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন:
প্রিয়র কাছে যাবার আয়োজন হচ্ছে! কবিতার আবৃত্তিটি শুনলাম। চমৎকার। যেন কবিতার গভীরতায় হারিয়ে গিয়েছিলাম। ফিরে এসে তাই বাস্তবতায় মন্তব্য জুড়ে দিলাম
খুব সুন্দর কবিতা। অনেক শুভকামনা রইল।
- দেয়ালিকা বিপাশা
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: দেয়ালিকা বিপাশামনি
থ্যাংক ইউ সো মাচ!
১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৮
মিরোরডডল বলেছেন:
হুম কঠিন অসুখ !
প্রেমজ্বরে আক্রান্ত ।
একমাত্র ভালোবাসার মানুষের স্পর্শেই এ রোগ সারবে ।
উৎসর্গে ভালোলাগা । তাইতো ঢুকিটা অনেকদিন আসে না ।
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা
ঠিক ঠিক এই অসুখের চিকিৎসা নাই!
যাইহোক মিররমনি ! ঢুকিআপু কবিতা দিতেই চলে এসেছে!
১২| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৪
মিরোরডডল বলেছেন:
ভিডিও অডিও দুটোই দারুণ !!!
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ!
১৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:১৮
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: আপুমনি,
তুমি আমাকে দেয়ালিকা বিপাশামনি ডাকলে কেন !!!! ব্লগে শুধুমাত্র একজনই আমাকে দেয়ালিকা বিপাশামনি বলে ডাকে!! ইতিমধ্যেই সাড়ে চুয়াত্তর সাহেব আমাকে বলেছেন তোমাকে আমার ব্লগে তোমাকে স্বাগত জানানোর কোনো প্রয়োজনই ছিল না। আর কারণটা যদি আমি বলতে পারি তাহলে আমি এক টাকা দামের পুরো একটা চকলেট পাবো!!!! আর সেটি আমাকে খেতে হবে!! তোমার নামটা বলে দাও আমাকে চকলেট টা জিতে যাই
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:২৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কেনো মনি ডাকলে কি হবে?
পরিমনির ঘটনার পরে দেখি আর কাউকেই মনি ডাকা যাচ্ছে না
আচ্ছা যাও আর ডাকবো না!
ব্লগে যে ইচ্ছা সে ডাকুক। আমার কি? আমি আমার মত ডাকবো!
আর সাড়ে চুয়াত্তরভাইয়ার না অনেক মরার শখ হইসে। তাই এসব উল্টা পাল্টা বলে।
ভাইয়া জানে তো আমার কাছে কয়েকটা পোষা পেত্নি আছে। তার ঘাড় কবে মটকে দেয় জানে তবুও ভুলে ভুলে যায় তাই এসব বলে।
আর তুমি এক টাকার চকলেটের জন্য এত কষ্ট করবা?
আমি তোমাকে কি খাওয়াবো জানো?
এখন বলো কোনটা চাও?
সোনামনি?
১৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৪৪
একলব্য২১ বলেছেন: কবিতা ভাল হয়েছে। হুম! ক্রনিক প্রেম রোগ।
ভিডিও ও গান খুব ভাল হয়েছে।
তোমার কবিতা আর ভিডিও দেখে মনটা খুশিতে ভরে গেল। খুব ভাল থেকো।
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:২৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা পিচ্চুভাইয়ু/
এই প্রেমরোগের কারনে কবিতা লেখা হয়ে গেলো!
১৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার আবৃত্তি বরাবরের মতই খুব ভালো হয়েছে। কোন জড়তা নেই। কবিতা পড়ার চেয়ে আবৃত্তি শুনলে কবিতা বুঝতে আমার সুবিধা হয়। তবে আলতা পায়ে ওনার কাছে গেলে আরও ভালো হত। পায়ে আলতা দেখলাম না। আর পায়ে হেটে না গিয়ে ৮ বেহারার পালকিতে চড়ে গেলে ভালো হত। সাথে ব্যান্ড পার্টি। তবে গান বাজবে সোলসের ;
এক উড়নচণ্ডী ছেলে হঠাৎ করে
এক সর্বনাশী মেয়ের প্রেমে পড়ে
লোক যতই করুক কানাঘুষা
তারা শোনে না।
প্রেম ছুঁয়ে গেছে সে সীমানা
এ যে বেপরোয়া ভালোবাসা
হো হো হো হো হো
পুরুষেরা যত বড় বীরপুরুষই হোক না কেন সবাই বউকে ভয় পায়। আমি এরকম অনেক বীরপুরুষ দেখেছি, বউয়ের সামনে গেলে কেঁচো হয়ে যায়। তবে অফিসের বসের ঝাড়ি খাওয়ার চেয়ে বউয়ের ঝাড়ি খাওয়া ভালো।
তাতের শাড়ি তো মোটা হয় আর জামদানি শাড়ি মিহি হয়। তাই মশারির জন্য জামদানিই ভালো হবে। আর আপনি যদি তাতের শাড়িও দেন তাহলে ওটা দিয়ে গাড়ি মোছার গামছা বানানো যাবে।
সত্যি কথা হোল এই যুগের মেয়েরা শাড়ীর মর্ম বোঝে না। পৃথিবীর মধ্যে মেয়েদের পোশাকের কোন প্রতিযোগিতা হলে শাড়ি একটা না একটা পুরস্কার অবশ্যই পাবে, এটা আমি লিখে দিতে পারি। আপনি মনে হয় জামদানি শাড়ি কেনা কমিয়ে দিয়েছেন। কারণ আমার প্রতিবেশীর জামদানি শাড়ীর ব্যবসা। উনি বললেন যে ব্যবসায় কিছুদিন হোল মন্দা যাচ্ছে। আপনার ঠিকানা দিয়ে দিব নাকি ভাবছি।
২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৩৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আলতা পরে যাবো? তুমি কি আমাকে সেই মান্ধাতার আমলের পার্বতী পেয়েছো? না না আলতা মালতা পরতে পারবোনা। শুধু ধরা খাওয়ানোর বুদ্ধি না? দেয়ালিকা বিপাশামনিকেও উল্টা পাল্টা বলে এসেছো! দাঁড়াও ঘাড় মটকাবার ব্যবস্থা করছি।
আবার পালকী কেনো! পালকী করে কোনো প্রেমিকা যায় বাবার দাদার জনমে শুনিনি। পালকী করে যায় বউ। আর কাম নাই বউ হবো! তাইলে কি আর প্রেমের কবিতা লেখা যাবে? তখন লিখতে হবে
আমি তোর বাড়ি থেকে কবে বের হবো
সেই চিন্তায় স্যরি দুশ্চিন্তায় কাটে আমার অষ্টপ্রহরকাল।
কবে তোর চৌদ্দগুষ্ঠির কুটনাকুটনিদেরকে উচিৎ শিক্ষা দেবো
আমার শাড়ির আলমারী খুলে শাড়ি গোনা
দেখাবো তাদের এইবার কত ধানে কত চাল!
ওহ তাই বলো আমাদের লক্ষীভাবী ঝাঁড়ি দিয়ে তোমােক ঝাঁড়ু দেওয়াচ্ছে সে বেশ বুঝেছি।
কি!!!!!!!!!!!!!! জামদানী তাঁতের শাড়ী এইসব নিয়ে আবার বাংলাদেশের বস্ত্রশিল্পের অবমাননা! কাল সকালেই বস্ত্রমন্ত্রীকে টেলিফোন দেবো।
না না না কমাইনি!!!
আসলে অনলাইন শপিং চলছে আর কয়েকটা গিফ্ট পেয়েছি তাই একটু...
১৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:০০
একলব্য২১ বলেছেন: তোমার কবিতার প্রচ্ছদ সম্পর্কে বল।
একজন মহিলা বাঁশী বাজাচ্ছেন। আর এই বাঁশী দেখে আমার অনেক প্রিয় একটা বাঁশীর সূরের কথা মনে পড়ে গেল। আর ইউটিউবে গিয়ে তা বার কয়েক শুনলামও।
view this link
২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:১৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: এই প্রচ্ছদের বংশীবাদিকা একজন রমনী। আর এই রমনী এই কবিতার কবি। ইহা তাহারই ছবি।
কয়েকদিন পর বংশী বাঁজাইয়া পোস্ট করিবেক।
যাই তোমার বংশী শুনে আসি।
১৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:০৪
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: শুধু একটাকার চকোলেট না আমার তো দুইটাই চাই
এই রে!!!!! পরি তেও যে মনি আছে সেইটা তো মনে নাই
২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:২১
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ছি ছি এক টাকার চকলেট খাবে না।
আমার চকলেট কত্ত মজা!!!
১৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:৩৫
ঢুকিচেপা বলেছেন: @চুয়াত্তর ভাই আমাকে ভাগ্যবান বলতেই পারেন, খেয়াল করে দেখলাম করোনা কালে আমার ভাগ্যের বারান্দা চুল পড়ে পড়ে বড় হচ্ছে।
মন্তব্যের আলোচনা থেকে যা বুঝলাম তা হলো, কবিতা আবৃত্তি পাওয়ার চেয়ে শাড়ি পাওয়ার ইচ্ছাই বেশী। আপনি শাড়ি নিয়েই খুশি থাকেন আর মাঝে মধ্যে শাড়ি পড়া ২/১টা সেল্ফি দিয়েন তখন ছাত্রী পাওয়া সমস্যা হবে না।
২৯ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ২:১৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হা চুয়াত্তরভাইয়ার শাড়ি পরা ছবি দেখবো আমরাও!
১৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৫৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ ঢুকিচেপা ভাই - আমি শাড়ি পড়া ফটো দিতে পারি, কিন্তু আমি বাজি ধরে বলতে পারি যে কবিতা আপুর চেয়ে আমি ভালো শাড়ি পড়তে এবং পড়াতে পারি। ওনাকে বলেন পারলে এই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে। আমি জানি সেই সাহস ওনার নেই। উনি পারেন শুধু চোরের মত চুপি চুপি প্রেমিকের বাড়ি যেতে।
আর টাক পড়া আরও ভাগ্যের ব্যাপার। কারণ টাকের সাথে টাকার সম্পর্ক আছে, এটা অনেকে বলে। অবশ্য আমার বেলায় ব্যতিক্রম।
২৯ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৩৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ওহ শাড়ি পরা ছবি!
এইটা কোনো ব্যপার হলো!!!
এতগুলা শাড়ি পরা ভিডিও দেখেও চোখ অন্ধ কেনো ভাইয়া??
ভাবিজী কি চোখ কানা করে দিসে !!!!!!!!
যাইহোক আমি চোরের মতই প্রেমিকের বাড়ি যাবো!!! এতই বোকা ভেবেছো আমাকে!!!!! আমি শুধু কবিতা লিখিবোক! আমি কারো ভুল বুঝানোতে ভুলিনোক না না না না !
তোমার টাক আছে বাট টাকা নেই এই তো!!!!!!!!!
হা হা হা হা টাক মাথায় ছবো দাও দেখি ভাইয়া। ফেসের না দিলেও চলবে।
২০| ২৯ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৫০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি শাড়ি পছন্দ করেন এবং মনে হয় প্রায়ই পড়েন। এগুলি ঠিক আছে। কিন্তু আপনার শাড়ি অন্য কেউ পড়িয়ে দিয়েছে, এই ব্যাপারে আমি নিশ্চিত। কারণ এত সুন্দরভাবে শাড়ি আপনি নিজে পড়েছেন এটা আমার বিশ্বাস হয় না।
আমার টাকের দুঃখ নিয়ে গত বছর একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। যাই হোক ওটা পড়ার দরকার নাই। আমার জন্য বিব্রতকর। ছেলেদের টাকের দুঃখ আপনারা মেয়েরা বুঝবেন না। টাকের সাথে যদি টাকা আসত তাহলে দুঃখ চলে যেত অবশ্য।
২৯ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:০২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: পরিয়ে দিয়েছে সে কথা সত্য। মানে বিউটি পারলার পরিয়েছে। তবে সেসব মাঝে মাঝে। নিজেও ভালোই পারি ! হা হা
লকডাউনে কি বিউটি পারলার গিয়ে মরবো নাকি?
বিশ্বাস করবা না কেনো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
দোয়া করি সব চুল পড়ে যাক আর যত চুল মাথার পড়ে গেলো তত কোটি কোটি টাকা আসুক।
২১| ৩০ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:২৪
ঢুকিচেপা বলেছেন: ঠিক আছে তাহলে আপনারা দুজন প্রতিযোগিতা শুরু করেন আমি বসে বসে দেখি।
বিজয়ীর সাথে খাওয়ার সময় দেখা হবে।
৩০ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:২৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কে খাওয়াবে আবার?
আমি ছাড়া?
আমি তো আগে থেকেই জানি আমি বিজয়ী।
২২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩০
ঢুকিচেপা বলেছেন:
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হা পিচ্চিটাকে অনেকককককককককককককককককককককককক ভালোবাসা!!!!!!!!!!
নমস্কার নমস্কার তাহার পায়ে......
২৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: গোটা কবিতাটাই খুব সুন্দর, তবে তিন লাইনের চতুর্থ স্তবকটা অসাধারণ হয়েছে। কবিতা আদ্যপান্ত গভীর আবেগ এবং স্মৃতির অনুভবে পরিপূর্ণ। কবিতার আবেদন হৃদয়স্পর্শী, বিশেষ করে শিরোনামটার! অবশ্যই বলা যায়, খুব সুন্দর শিরোনাম চয়ন করেছেন।
উৎসর্গ যথার্থ হয়েছে।
পোস্টে ভাললাগা (আগেই দেয়া)। + +
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:২৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
ঐ স্তবকসহ প্রতিটা লাইনই সত্যিকারের অনুভব থেকেই লিখেছিলাম।
২৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:২০
চন্দ্ররথা রাজশ্রী বলেছেন: বাহ্! সুন্দর লেখেন তো আপনি!
কবিতায় প্লাস!
সাথে অনেক অনেক শুভকামনা
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪৪
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা চন্দ্ররথা।
২৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।
২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: থ্যাংক ইউ !
২৬| ২৪ শে মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
মিরোরডডল বলেছেন:
আপু তোমার এই লেখাটা খুব ভালো হয়েছিলো, বিশেষ করে আবৃত্তিটা আমি প্রায়ই শুনি।
তোমার যে কয়টা শুনেছি তার মাঝে এটাই বেস্ট।
কিছুদিন আগেও শুনলাম।
এই নিক থেকে কি আর নতুন লেখা হবে নাহ?
২৭| ২৪ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:১৩
শায়মা বলেছেন: হবে নতুন লেখা হবে মিররমনি। এখন আমাদের একাডেমিক ইয়ার এন্ডিং চলছে সাথে নানা রকম অনুষ্ঠান। পারসোনাল আবার অফিসিয়ালও!!! তাই একটু ঝামেলায় আছি।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:২৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে কবিতা। প্রেমিকের কাছে গেলেই সব অসুখ ভালো হয়ে যাবে আশা করি।
শাড়ি মেয়েদের একটা সুন্দর পোশাক। কিন্তু মেয়েরা এটা এখন আর পড়তে চায় না। কোন কোন মেয়ে শাড়ি পড়তে দুই ঘণ্টা লাগিয়ে দেয়। শাড়ি সবাই ঠিক মতো পড়তে পারে না।