নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে
বনে যদি ফুটলো কুসুম
নেই কেন সেই পাখি, নেই কেন?
নেই কেনো সেই পাখি? সকাল থেকেই আমাকে এই গানে পেয়েছে। হাজারবার মনে হয় গানটা বেজেছে আমার ল্যাপটপে আর আমার মনে। গুন গুন করেছি যে কত শত বার। এই নেই কেনো সেই পাখি নেই কেনো, নেই কেনো সেই পাখি? লাইনটার মাঝে যে প্রশ্ন এবং হাহাকারটা আছে আসলে সেই প্রশ্ন আর হাাহাকারটার সাথে আমার নিজের হাহাকার আর প্রশ্নটা মিলে যায়। তবে প্রশ্ন মিললেও তার উত্তর মেলেনা আর তাই বার বার প্রশ্ন জাগে মনে নেই কেনো সেই পাখি নেই কেনো? নেই কেনো সেই পাখি? তোমাকে জিগাসা করি, তুমি কেনো নেই? তুমি কেনো নেই আমার চারপাশে? আমার নয়ন সন্মুখে? হাত বাড়িয়ে হাতের মুঠোয় ধরতে পারিনা কেনো তোমার হাত? চাইলেই জড়িয়ে ধরা যায় না কেনো তোমাকে ? তুমি নেই কেনো? কেনো নেই পাখি? হাজারও বার এই প্রশ্ন করেছি তোমাকে।
প্রশ্নটা তোমাকে করলেই তুমি অবলীলায় বলে দাও , নেই কেনো? এই প্রশ্ন তো তোমার নিজেরই জানা। কেনো নেই সেটা তোমার নিজের চয়েজ ছিলো। তুমি নিজেই ডিসাইড করেছিলে। এখন আমাকে প্রশ্ন করছো কেনো? নিস্ফল আক্রোশে রেগে যাই আমি প্রায়ই।মাঝে মাঝে খেপেও উঠি, রাগ করে দুদিন কথা বন্ধ রাখি তারপর আর পারি না। সব ভুলে আবার নির্লজ্জের মত কথা বলি যেন কিছুই হয়নি। তুমিও ঠিক তেমনই যেন কিছুই হয়নি। আকাশে বাতাসে অন্তরীক্ষে এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাওয়া হয় না আমার। আমার হাহাকারের উত্তর গুমরে মরে বুকের মাঝে। আকাশে তাকাই। বাতাসে পাতি কান। আকাশ নিশ্চুপ চেয়ে রয়। বাতাস বয়ে যায় নিজের মনে। তার সময় নেই কারো জন্য। তোমারও সময় নেই এই প্রশ্নের উত্তর নিয়ে ভাববার। তুমি চিনেই ফেলেছো আমাকে। তুমি জেনেছোও এই প্রশ্ন শুধু আমারই হবার কথা। তাতে এই বিশ্বসংসারের আর কারো মাথা ব্যথা নেই। তোমারও নেই। নিজেকেই আবার প্রশ্ন করি তাই-
বনে যদি ফুটলো কুসুম
নেই কেন সেই পাখি, নেই কেন?
নেই কেনো সেই পাখি?
কোন সুদূরের আকাশ হতে আনবো?
আনবো তারে ডাকি
নেই কেন সেই পাখি, নেই কেন?
নেই কেন সেই পাখি?
সেই অজানা আকাশ হতে সেই চিরচেনা পাখিটিকে আর ডাকা যায়না। চেনা পাখি আজ অচিন পাখি। সুদূরের আকাশ পথে তার বাস। গান আামাকে খুব প্রভাবিত করে। আর তাই গানের কথা আর সূর হু হু বাঁজে আমার হৃদয় কুঠুরে। আবার এই সূর পাখা মেলে উড়েও যায় ঐ দূর দিগন্তরে। ছড়িয়ে যায়। উড়িয়ে দেয় তার যাবার পথে সূরের রেনুগুলি ব্যথার পরশ হয়ে। হাওয়ার পালকে ভাসে তার রেশ। আমার হৃদয়ে জাগে মর্মস্পর্শি অবাক ভালোবাসা। পুস্পবনে পত্রপল্লবে লাগে তার দোলা। আমি বিমর্ষ হয়ে উঠি। হেমন্তের উদাসী বিকেলের মাতাল হাওয়ায় ওড়ে আমার মন। চারিদিকে এত আনন্দ যজ্ঞ, এত আয়োজন। তবুও আসন্ন শীতের আগমনী সন্ধ্যায় বিষন্ন হই আমি। তুমি কোথাও নেই। কোথাও নেই তুমি। বুকের মধ্যে সূরের কাঁদন। আর-
হাওয়ায় হাওয়ায় মাতন জাগে
পাতায় পাতায় নাচন লাগে গো
এমন মধুর গানের বেলায় সেই
সেই শুধু রয় বাকি-
সবই আছে, সবাই আছে চারপাশ ঘিরে। শুধু তুমিই নেই। যেই তুমি থাকলে এই পৃথিবীটাই হয়ত বদলে যেত। প্রতিটা ভোর শুরু হত খুব অন্যরকম করে। প্রতিটা রাত হয়ে উঠতো স্বপ্নময় জ্যোস্না সুন্দর। সেই অপূর্নতায় ছেয়ে থাকে আমার হৃদয়ে। সেই অপূর্নতা গান হয়ে কাঁদে আমার বুকের মাঝারে। নিজেকে আবারও প্রশ্ন করি। এই অপূর্নতাটাই কি আসলে জীবনের মহা প্রাপ্তি? নয়তো পেয়েও তো কত অপ্রাপ্তি রয়েই যায়। মিথ্যে সান্তনা হয়ত। তবুও কেনো কাঁদে মন ? জাগে হাহাকার ? কোথায় এই মনের ঠিকানা। মনই জানে না।
উদাস করা, হৃদয় হরা
না জানি কোন ডাকে?
সাগরপাড়ের বনের ধারে
কে ভুলালো তাকে?
বিষন্ন হই আমি। আমার মন কেঁদে ফেরে সেই সাগরের পাড়ে, সেই অজানা বনটির ধারে। আমি হারিয়ে ফেলেছি তোমাকে। তুমি আজ বাঁধা অন্য খাঁচায় পাখি। কানে ভাসে সেই মন ভুলানো উদাস করা সূর। যেই সূর ভুলিয়েছে তোমাকে। যেই সূরে ভুলেছো তুমি আমার দেওয়া দুঃখগুলোকে। দূর পাহাড়ের বনের ধারে সেই অচিন দেশের পানে মন ছুটে যায় আমার। জানতে ইচ্ছে করে সেই অচেনা মায়াবিনীকে যে ভুলালো তার যাদয়স্পর্শি গানে আমার সোনার পিঞ্জর খুলে ছেড়ে দেওয়া পাখিটিকে।। আমি উদাস হই। অলখে গড়ি তার বিমূর্ত ছায়া আর কায়া আমার চোখের পাতায়। ভ্রান্তিবিলাসে শুনি তার সেই মন ভুলানো গান। আমার ফাগুন বৃথা বয়ে যায়-
নেই কেনো সেই পাখি???
এই প্রশ্নের যেমন কোনো জবাব নেই। এই ব্যথারও নেই কোনো উত্তর। প্রশ্ন, ব্যথা, দ্বিধা দ্বন্দ, বেদনা ও ব্যকুলতায় কেটে যায় বেলা।
দিন ফুরিয়ে আসে, সময় ঘনায়, অপেক্ষার প্রহর শেষ হয়ে আসে। থাকে শেষের অপেক্ষা।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:২৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কি হলো ভাই? মন খারাপ?
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:১৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: নেই কেন সেই পাখি
দেখলেই সুখ জাগতো মোর পাখি
আহা কোথায় গেলে পাখি
আসেনা আর ফিরে কত যে ডাকি
এই বেদনা কোথায় রাখি
কারে শুধাই ওরে ও ভাই
নেই কেন সেই পাখি
আমার অপেক্ষা কেবলই ফাঁকি।
কেন নেই সেটা জেনেও কি আক্রোশ, দুঃখ, কষ্টের আবর্তন দিবানিশি মনের মাঝে।
+++++++++
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:২৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হুম!
;(
মু্ক্তি নেই আর .....
পাবনা যেতে হবে আমার।
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৩:২৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: মাশাআল্লাহ কী সুন্দর লিখনি
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:২৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: মনের সত্যিকারের কথা। ভাষায় আনা যায় না আপু।
মনের ভাষা পড়লে বুঝতে সেখানে বেদনা মধুর হয়ে যায় .....
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার!
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৪:৫০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ভাইয়া আমার দুঃখের লেখা চমৎকার লাগলো?
আমি দুঃখে থাকলেও কেউ বিশ্বাস করে না আর।
৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৬
মিরোরডডল বলেছেন:
পাখিকে খাঁচায় বন্দি করে রাখলে, সুযোগ পেলে পাখিতো উড়াল দেবেই !
এই অপূর্নতাটাই কি আসলে জীবনের মহা প্রাপ্তি?
অপূর্ণতা আছে বলেই মানুষ প্রাপ্তির সন্ধানে কাটিয়ে দেয় এক জীবন ।
সবুজ শাড়ীতে বেশ লাগছে ....
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হুম হুম হুম!!
এই জন্য এলঝেইমার আর ডিমনেশিয়াই ভালো।
সব ভুলে যাও!!!!!
মিররমনি আমাকে এখন গান আর গানের সাথে ভাবের উদ্রেকে পেয়েছে।
মনে হয় পাবনা যেতে আর বেশি দিন বাকী নেই ।
৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৭
মিরোরডডল বলেছেন:
গানগুলো শেয়ার করো ।
গান আর গানের ভাব সেতো অলওয়েজ সাথে থাকেই
বাই দ্যা ওয়ে, পাবনা মেন্টালে বসে যে লেখাগুলো হবে, সেগুলো হবে চরম ভাবের !!!
সেই লেখা পড়তে চাই
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হা হা
সেই লেখা কি এখনই লিখবো নাকি এখুনি পাবনায় যাবো?
কোনটা করবো বলো?
কেউ কেউ যেন না ভাবে অলরেডী পাবনায় ...
৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৩
মিরোরডডল বলেছেন:
এই জন্য এলঝেইমার আর ডিমনেশিয়াই ভালো।
শত্রুরও যেনো এমন না হয় । এগুলো অনেক কষ্ট
সেই লেখা কি এখনই লিখবো নাকি এখুনি পাবনায় যাবো?
নাহ এখন যেও না । আমাদের মাঝেই থাকো ।
পরে না হয় একসাথেই যাবো
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: তুমিও যাবে আমার সাথে!!!!
তাহলে আর লেখা লিখি কেনো?
কানে কানেই শোনাবো।
শুভ পিচ্চুকেও সাথে নেওয়া যায়।
আর সাচুভাইয়ু আর ভাবীকে রান্না বান্না করে দেবার জন্য নিয়ে যাবো।
৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:১৫
একলব্য২১ বলেছেন: তোমার লেখা পড়লাম। এর বিপরীতে কি লিখা উচিত ঠিক বুঝতে পারছিলাম না। ভিডিওটা দেখলাম এটা আমার ভাল লেগেছে। পাখি দুটোকেও ভাল লেগেছে। যদিও পাখিকে খাঁচায় আটকে রাখা আমার না-পছন্দ। তবে কিছু ছোট ছোট পাখিকে একটু বড় খাঁচায় রাখলে আর যত্ন করলে হয়তো ঠিক আছে। মিরোরডলের মত আমি বলবো শাড়ীটা ভাল লেগেছে। এর রং কি আসলেই সবুজ।
তোমার লেখার কষ্ট আর পাবনার কথা শুনে হঠাৎ আমাকে পাঠানো আমার এক বন্ধুর ভিডিও লিংকের কথা মনে পড়ে গেল। ইউটিউবে বেশ খানিকক্ষণ খোঁজাখুঁজির পর শেষ পর্যন্ত বের করতে পারলাম।
তোমার লেখা পড়ে আমার যে জবাব হওয়া উচিত তা ভিডিওতে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বুঝানো হয়েছে। মিরোরডল তুমিও শুনতে পারো। কারোরই পাবনা যাবার দরকার cause it is normal.
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:২৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আমারও খাঁচায় আটকা পাখি পছন্দ না তাই তো সোনার পিঞ্জর খুলে দেই আমি বার বার ..
যাইহোক শাড়িটার রং কচকচা সবুজ। মানে বটল গ্রীন। যদিও আমি সূতি আর জামদানী ছাড়া আর অন্য শাড়ি তেমন পছন্দ করিনা।
কিন্তু এটা খুবই আজগুবি কোনো শাড়ি যা অনলাইনে দেখে আমি দিশাহারা হয়ে ..
কিন্তু তোমার বন্ধুর ভিডিও লিঙ্ক কই?
কোথায় শুনবো পুচকা?
৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:২৪
একলব্য২১ বলেছেন: সরি ভিডিও লিংকটা না দিয়েই সাবমিট বাটনে ক্লিক করে ফেললাম।
হেয়ার ইট ইজ view this link
২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৮:২৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: তাই তো তাইতো.....
এখন যাই তো ...... শুনি তো.......
শুনো এখন আমি গান ভাবরাজ্যে আছি ......
আগামী সাত দিন থাকবো।
তারপর এই রাজ্য থেকে বের হয়ে অন্য রাজ্যে.....
১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৯:০০
একলব্য২১ বলেছেন: কারোরই পাবনা যাবার দরকার নাই cause it is normal.
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:২৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা পাবনা কি আর সত্যি সত্যি যাবো নাকি?
আমরা হলাম জাঁতে মাতাল তালে ঠিক।
তাই বলবো আর কবিতা লিখবো কিন্তু জীবনেও যাবো না।
বেঁধে নিয়ে গেলেও দড়ি ছিড়ে পালাবো।
১১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৩১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: পড়ে খুব ভালো লাগলো। চমৎকার লেখা
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৩০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ নেওয়াজভাইয়া।
১২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:৩৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: কবিতা পড়ার প্রহর,
"নেই কেন সেই পাখি?" এই প্রশ্নটা লেখার সারা শরীর জুড়ে!
তা পাখি কেন থাকবে ? ডানাওয়ালা পাখি উড়াল দেবেই দেবে । খাঁচার ভেতর থাকলেও একদিন পাখি উড়ে যাবেই যে আকাশে ! অনেক সাধের ময়নাও বাঁধন কেটে যেতে পারে!
ভালো হতো একটি উটপাখি পুষলে............
তাহলে পাবনা যাওয়ার "তারছিড়া" ছাপ্পড় পড়তো না গায়ে।
পুরোটা লেখা জুড়েই হাহাকার। সে কারনেই ক'দিন আগে দেশে বন্যা পরিস্থিতি খারাপ ছিলো মনে হয়!
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৪০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা নেক্সট টাইম উটপাখি।
নামে পাখি হলেও কামে একটা গাধা।
ওপস গাধা না গাধা তো গাধাই
সে যাইহোক উটপাখির উড়ে যাবার চান্স ছিলোই না।
খুবই ভালো বুদ্ধি।
নেক্সট টাইম নো মিসটেক.....
১৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:০১
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: পোষা পাখি উড়ে যাবে সজনী একদিন ভাব নাই মনে।বিজয় সরকার
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৪৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: পাখি খাঁচা ভেঙ্গে উড়ে গেলে হবে অচেনা
এই গান গাওয়া দরকার
১৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: শুভ্র কেমন আছে?
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৪৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: মহানন্দে এবং মহা সুখে আছে।
১৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:০৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: লেখাটা ভালো করে পড়ার পর মন্তব্য করা উচিত হবে। সোমবার মন্তব্য করবো ইনশাল্লাহ। হাতে সময় নাই।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৫০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আচ্ছা সময় করে আসেন চুয়াত্তরভাই।
এত বিজি হইলেন কেমনে?
১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ২:০৪
ঢুকিচেপা বলেছেন:
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ২:১০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ভাইয়া তোমাকেও গানে পেয়েছে!
১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ৩:৪০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার পেশাগত জীবনে একটা পরিবর্তনের কারণে একটু ব্যস্ত হয়ে পড়েছি। আশা করি ২/৩ মাস পরে আবার আগের মত সময় পাবো।
আমি ব্লগে লগ ইন ক'রে ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। এখন খেয়াল করলাম। দোয়া করবেন।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: অনেক দোয়া করি ভাইয়া।
তোমার পেশাগত জীবন আনন্দময় হোক।
তুমি বেশি বেশি সময় পাও।
অফিস থেকেও ব্লগ করো।
ব্লগে লগ করে ঘুমায় আর না পড়ো।
১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৪:২৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কোন্ মায়াবিনী/ ডাকিনী/ যোগিনী/ নাগিনী/ পিশাচী আপনার পাখি চুরি করলো সেটা নিয়ে আমিও চিন্তিত। আপনার সাথে কলা-কৌশলে কোন মায়াবিনীর/ ডাকিনী/ যোগিনী/ নাগিনী/ পিশাচীর তো পারার কথা না। আমার ধারনা কোন মায়াবিনীর/ ডাকিনী/ যোগিনী/ নাগিনী/ পিশাচী না বরং পাখি আপনার প্রেমের জ্বালা সইতে না পেরে পালিয়ে গেছে। আপনার ভালোবাসার আঁচটা একটু কমালে পাখি আবার ফিরে আসবে।
শরৎ বাবু বলেছেন "বড় প্রেম শুধু কাছেই টানে না, দূরেও ঠেলিয়া দেয়”। তাই প্রেম বেশী বড় না হওয়াই উত্তম।
তবে চমৎকার কাব্যিক ভাষায় আপনি আপনার বিরহ যন্ত্রণা ফুটিয়ে তুলেছেন। পাখি উড়ে না গেলে এই রকম কাব্য নির্গত হত না সাথে আমাদেরও নেপথ্য সঙ্গীত শোনা হতো না।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কথা সত্যি। আমার জ্বালায় পালিয়েছে। হা হা হা হা আসলেই তাই ভাইয়া.......পাখিটাকে এমন জ্বালায় মেরেছিলাম যে সে পালিয়ে বেঁচেছে।
কিন্তু তুমি এই কথা জানলে কেমনে!!!!!!!!!!!!!!
শরৎবাবু আরও সত্যি দূরে না ঠেললে আমার কাব্য আসতো কেমনে?
আমি আরও পাখিদের উড়াবো। আরও কাব্য লিখবো ওকে?
১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:২১
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আমার দুঃখের লেখা চমৎকার লাগলো?" - মানুষ (সবাই হয়তো নয়) তার স্মৃতিতে কিছু কিছু দুঃখের বোঝা আমৃত্যু বয়ে বেড়ায়। এগুলো কাউকে বলাও যায় না, বোঝানোও যায় না। এ বিষয়ে আপনি আমার চেয়ে অনেক ভালো করে বলেছেন পোস্টের শেষের চারটে লাইনে, বুঝিয়েছেন ভিডিও চিত্রায়নে। আমার 'চমৎকার' কথাটা ছিল পোস্টে এসব সূক্ষ্ম অনুভূতিগুলোর পরিস্ফূটনের জন্য, কাব্যিক মাধুর্যে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা সেতো বুঝেছি ভাইয়া।
এমনি দুষ্টামী করে বলেছি।
২০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:২৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর এর ১৮ নং মন্তব্যটিতে 'লাইক'! + +
২৯ শে অক্টোবর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আমিও সাড়ে চুয়াত্তর ভাইয়ার পোস্টে আরও ভালো কমেন্ট দেবো।
চুয়াত্তরভাইয়ার বাড়ির খবর ফাস করে দেবো।
আমাকেও লাইক দিতে হবে।
২১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:০২
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: তুমিও যাবে আমার সাথে!!!! B
তাহলে আর লেখা লিখি কেনো?
আরেহ আমিতো যাবো তোমাকে রেখে আসতে
আর মাঝে মাঝে ভিজিট করতে
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:০০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: যাক একজনও পাওয়া গেলো আমাকে দেখতে যাবে।
রেখে আসতে মনে হয় মানুষের অভাব হবে না। দড়ি দিয়ে বাঁধতেও।
২২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২১ বিকাল ৫:১১
মিরোরডডল বলেছেন:
একলব্য২১ বলেছেন:
মিরোরডলের মত আমি বলবো শাড়ীটা ভাল লেগেছে। এর রং কি আসলেই সবুজ।
লেখক বলেছেন: যাইহোক শাড়িটার রং কচকচা সবুজ। মানে বটল গ্রীন।
শাড়ি বটল গ্রীন নাহ ।
শুধু পাড়টা বটল গ্রীন আর শাড়ি অলিভ গ্রীন ।
আমার প্রিয় রং ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:০১
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: বাপরে!!!
তোমার চোখ তো চোখ নহে বড়ই তীক্ষ্ণ এবং দূরদর্শী বটে।
২৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:১৬
মিরোরডডল বলেছেন:
রেখে আসতে মনে হয় মানুষের অভাব হবে না। দড়ি দিয়ে বাঁধতেও।
উই নো ইটস ফান কিন্তু শুভ কিন্তু সিরিয়াসলি বলেছে কারোই পাবনা যাবার দরকার নেই
হি ইজ রাইট । এগুলো নিয়ে নাকি ফান করতে হয়না ।
সবাই সুস্থ থাকুক, ভালো থাকুক
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১০:৫৯
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: শুভ এতই পিচ্চু ফান করে বললেও ভয় পায়। তুমিও কি পিচ্চু হলে নাকি ফান কোনটা আর সত্যি কোনটা বুঝো না!!!!!!!
কদিন আগে আমার এক পিচ্চি কাজিন বলছে সে নাকি জ্বীন বা ভূত দেখছে তার বাসায়। আমি বললাম জ্বীন বা ভুতটাকে আমার বাসায় পাঠায় দাও। সে তো অবাক বলে তওবা তওবা নাউজুবিল্লাহ আপু এই সব নিয়ে ফান করতে নাই।
জ্বীন খেপে গেলে কিন্তু ক্ষতি করে।
আমি বললাম কেনো খেপবে কেনো? আমি তো জ্বীনটার সাথে গল্প করবো। ভালোবাসবো। সে যা খেতে যায় তাই খাওয়াবো।
সে তো লা হাওলা কুয়াতা ইল্লা বিল্লা পড়তে পড়তে শেষ।
হা হা হা
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:০১
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: মিররমনি এই বছরের শেষে আমি আমার সব গল্পের বিহাইন্ড দ্যা স্টোরি বলতে চাই।
আগেই বলতাম হয়ত কিন্তু শুভ পিচ্চু ভাইয়া শকড হবে বলে বলিনি।
ভাবছি বলেই দেবো নইলে সারাজীবন শুভভাইয়ুমনির মাথায় ঘুরতেই থাকবে হাজারও প্রশ্ন।
এখন বলো সেটা ঠিক হবে নাকি ভুল হবে?
যদিও শ্রীকান্ত হিমু বা সুনীলের নীরার পিছে কে ছিলো লেখকেরা কখনই বলেনি।
আমি চুনোপুটি কি বলবো??
২৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:১০
মিরোরডডল বলেছেন:
আমিতো বুঝি কিন্তু শুভ ভয় পায় আমাদের ফানকে সিরিয়াস নেয়
আমি একবার এক ফ্রেন্ডের সাথে কথা প্রসঙ্গে বললাম,
আমার বাচ্চা হলে তাকে স্কুলে দেবোনা ।
আমি তাকে ছোটবেলা থেকে টার্গেট করে বড় করবো কি কি শিখলে সে একজন বড় ডন মাফিয়া হবে ।
যে যুগ এখন মাফিয়া হলেই আমি নিশ্চিন্ত । ব্রাইট ফিউচার
সে কি করলো, বলে আস্তাগফেরুল্লাহ, নাউজুবিল্লাহ, নাম আমার গাড়ি থেকে নাম ।
আপু পারলে তখন মাঝপথে আমাকে নামায়ে দেয়
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:১৩
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হা আমার বোন নিজে পিএইচ ডি করছে আমেরিকা।
তার আগে বাংলাদেশে বুয়েটে পড়েছে।
সেও বলে কি জন্য মানুষ জব করে?
কেনো লেখাপড়া করে?
আমি আমার অনেক টাকা থাকলে আমার মেয়েকে স্কুলেই দিতাম না।
অঢেল টাকা বসে বসে খেত। বিউটিপারলাম, শপিং এনজয়িং লাইফ। হা হা
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:১৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: মিররমনি মনটা বড় খারাপ।
যত হাসিই বা ফান করিনা কেনো আসলেই মনটা খারাপ হয়ে আছে।
একটু পর লেখা আনছি।
লিখে লিখে মন ভালো করা যায় কিনা।
ইহা একখানা বড় ঔষধ।
বলতেও তো ভয় লাগে শুভভাইয়ু চিন্তায় পড়ে যাবে।
কি এক আশ্চর্য্য ব্যপার দেখো।
এই পুচ্চিটার কথা দেখে মানে লেখা দেখে কমেন্ট পড়ে মনে হয় যেন সত্যিকারের আমাদের শত জনমের মায়ের পেটের ছোট্টভাই যে কিনা মহাপন্ডিৎ আমাদের এতটুকু যেন ক্ষতি না হয় ভুল না করি সেই নিয়ে চিন্তায় থাকে।
এত আন্তরিকতা বা মন থেকে ভালোবাসাটা বুঝা যায়। আমি বুঝতে পারি। আমার সব লেখা লেখার সময়ই এখন মাথায় থাকো তোমরা ৪জন।
এর মাঝে এক নাম্বারে পুচ্চু ভাইয়া শুভ আর ২ নাম্বারে তুমি। আর ৩ আর ৪ নাম্বারে কারা দুজন খুঁজে বের করোতো।
২৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:১৬
মিরোরডডল বলেছেন:
মিররমনি এই বছরের শেষে আমি আমার সব গল্পের বিহাইন্ড দ্যা স্টোরি বলতে চাই।
আগেই বলতাম হয়ত কিন্তু শুভ পিচ্চু ভাইয়া শকড হবে বলে বলিনি।
ভাবছি বলেই দেবো নইলে সারাজীবন শুভভাইয়ুমনির মাথায় ঘুরতেই থাকবে হাজারও প্রশ্ন।
ইটস কমপ্লিটলি আপ টু ইউ ।
ইফ ইউ ফিল ফর ইট, দেন গো ফর ইট ।
কিন্তু আমার মনে হয় থাক না বলা ।
এটা একটা অন্যরকম মজা ।
গল্পের পেছনের স্টোরি জানলে চার্ম চলে যাবে ।
আমরা চাই অলওয়েজ অনগোয়িং গল্প থাকবে ওয়ান আফটার আনাদার ।
লিভ এজ ইট ইজ
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:২২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা ওকে তাইলে থাকুক......
না বলা কথা........
পাঠকেরা যা খুশি ভেবে নিক। আমার কি দায় পড়েছে??? হা হা হা
পরিমনি স্টাইল হা হা হা হা
আচ্ছা তুমি কি পরিমনির কাছাখোলা ডান্স দেখেছো??
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা আমার লাইফে আমি শিবরামের গল্প পড়েও এত হাসিনি।
প্রবাদ বাক্যে শুনেছিলাম কাছা খোলা কথাটা কিন্তু কাছা খোলা ডান্সও ইহজীবনে দেখা হবে জানতাম না।
আমি যখন সেই ডান্স ওপেন করেছিলাম আমার সামনে ছিলো একটা মেয়ে ওর নাম রূপা। সে বলে,
মাইয়াগো মা.... ইডা পুরুষ নাকি মাইয়া নাকি হিজড়া?
আফা আমাগো গেরামে হিজড়ারা এমনি বেদ্দপ কথায় কথায় কাছা খুলে ফেলে .....
হা হা হা হা হা কসম একটুও মিথ্যা না...... মানে বানানো গল্প না......
২৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:২৫
মিরোরডডল বলেছেন:
হা হা হা... তোমার কাজিন বলে কারন কে জানে হয়তো তার এ লাইফ ভালো লাগেনা ।
তাই চায় মেয়ে যেন অন্যরকম লাইফ এঞ্জয় করে ।
আছে আসলে একেকজন মানুষ একেকরকম চাওয়া পাওয়া ।
এটাই জীবন ।
ডোন্ট ওয়্যারী আবাউট শুভ ।
সে নিশ্চয়ই বুঝবে ।
তুমি তোমার মতো লেখো ।
মন খারাপ কেনো ?
ওকে, নতুন লেখা নিয়ে আসো যদি মন ভালো হয় লিখে লিখে ।
জানিতো বাকি দুজন হচ্ছে ঢুকি আর সাচু
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:৩১
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: তুমি আসলেই একটা বুদ্ধিমতী কইন্যা!!!
ঠিক ঠিক বলেছো!!!!!!
আর আমার কাজিন একটু আনসাটিসফায়েড সোল।
এত এচিভমেন্ট জীবনে তবুও
আরও চাহে মন......
২৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ সকাল ১১:৫৬
মিরোরডডল বলেছেন:
আসলে এরা যে জগতের মানুষ এখানে কোন কিছুই ইম্পসিবল না ।
ফর ফান এন্ড গেইট এটেনশন দে ক্যান ডু এনিথিং এভ্রিথিং, নট অ্যাট অল সারপ্রাইজড
আমি যখন সেই ডান্স ওপেন করেছিলাম আমার সামনে ছিলো একটা মেয়ে ওর নাম রূপা। সে বলে,
মাইয়াগো মা.... ইডা পুরুষ নাকি মাইয়া নাকি হিজড়া?
আফা আমাগো গেরামে হিজড়ারা এমনি বেদ্দপ কথায় কথায় কাছা খুলে ফেলে .....
হা হা হা হা হা কসম একটুও মিথ্যা না...... মানে বানানো গল্প না......
ভেরি ফানি কমেন্ট
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:০৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কথা নাকি সত্য সে তো কিরা টিরা কেটে বলছে।
একবার নাকি তার ভাইকেও ধরেছিলো।
শুনো আমাদের বাসায় একবার হিজড়া এসেছিলো। আমাদের বাসায়। রুপাদের বাসায় না কিন্তু।
হিজড়া এসে বাসার সামনে গার্ড আর একটা ছেলে বসা ছিলো আমাদের বাসার।
তো তাদেরকে জ্বালাতন শুরু করলো।
একটা আবার মৌলভী টাইপ।
তাকে তো দাঁড়ি ধরে টানে আবার কাছা ধরেও।
সে ভয়ে কোথাও না পালাতে পেরে বাসার সামনে আমগাছের উঠে বসে চেচাতে শুরু করলো।
আমার মা আবার মহা সাহসী মহিলা আমি আবার মুখে সাহসী হিজড়াদেরকে হ্যান্ডেল করার সাহস তখনও আমার ছিলো না।
আমার মা বের হয়ে হিজড়াদের আগে ঐ ছেলেকে এমন বকা শুরু করলো। হিজড়ারাই ভয় পেয়ে গেলো।
মায়ের রাগ ছিলো বেটা তুই মরে যা তবুও হিজড়াদের ভয়ে গাছে উঠছিস কেন।
আজ তোরে হিজড়া ছাড়লেও আমি ছাড়বো না।
২৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:১৯
মিরোরডডল বলেছেন:
হা হা হা ......গাছে উঠেছে
আন্টি যেটা করেছে
ঝিকে মেরে বউকে শেখানো
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৩০
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: না না সে যেটা করেছে জেনুইনলী ছিলো।
তার রাগ হিজড়ার কাজ হিজড়া করেছে তুইও কি হিজড়া নাকি যে ভয়ে গাছে উঠলি?
এই তোর দারোয়ানগিরি?
আজ তোর দারোয়ানগিরি ছুটাবো।
হিজড়রা আবার সেই রণ রঙ্গিনী মূর্তী দেখে সালাম দিয়ে ভিক্ষা চেয়েছে।
অন্য সময় হাজার টাকা দিলেও আরও ৫ হাজার বলে সেদিন ৫০০ টাকা নিয়ে আবার সালাম দিয়ে বিদায়।
আমি আবার পর্দার ফাকাফুকা দিয়ে উঁকি ঝুঁকি ওদের সামনে আসলে আমাকেও খবর করতো আমার মা।
তবে আমি আবার তখন ছিলাম ভীতু নাম্বার ওয়ান। মরে গেলেও নিজে থেকে আসতাম না ওদের সামনে।
২৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:২০
একলব্য২১ বলেছেন: প্রায় বছর তো হবেই কোন ফিল্ম দেখি না। ইচ্ছা, টাইম, সুযোগ বা মজার মত কোন ফিল্মের নামও পাচ্ছি না। হঠাৎ কাল শায়েদ কাপুরে "কবির সিং" ফিল্মে র কিছু scens দেখলাম। এই ফিল্মটা দেখবো। কিছু scens তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম।
1
2
[link|https://www.youtube.com/watch?v=OPUz2dV
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৩২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: থ্যাংক ইউ পুচকু।
কিন্তু মিররমনি বলেছে আমার গল্পের পাজেল না ভেঙ্গে দিতে কাজেই আমার দোষ নাই কিন্তু।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: কি দেখালে পিচকু?
মন খারাপ ছিলো ।
আরও খারাপ হলো।
৩০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৫২
মিরোরডডল বলেছেন:
যদি আগে দেখা না থাকে, এই মুভিটা দেখতে পারো তোমরা, আমার খুব ভালো লেগেছে ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৫
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: আল্লাহ কখন দেখবো?
কখন লিখবো??
কখন হাসবো?
কখন কাঁদবো?
হ্যাঁ????????
৩১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:১০
একলব্য২১ বলেছেন: মিররমনি বলেছে আমার গল্পের পাজেল না ভেঙ্গে দিতে কাজেই আমার দোষ নাই কিন্তু।
ঠিক হ্যাঁয়। কই গাল নেহি (পাঞ্জাবী)। কোন ব্যাপার না। মিরোরডল যা বলবে তা তোমার ভালোর জন্যই বলবে।
লেখা চালিয়ে যাও। মনের আনন্দে লিখ। আর আমাদের মাথা খাও।
ভাল থাকো।
তুমি এই ফিল্মে র ভিডিও ক্লিপের কথা বুঝতে পারো। বেশ কিছু পাঞ্জাবী শব্দ ছিল।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:০৭
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা হা মিররআপুনি যা বুঝার নিজে বুঝে......সত্য মিথ্যার ধার ধারে না।
তোমাদের মাথা খাবো???
মুড়োঘন্ট???
(তুমি এই ফিল্মে র ভিডিও ক্লিপের কথা বুঝতে পারো। বেশ কিছু পাঞ্জাবী শব্দ ছিল।)
কোনো ফিল্মের কথা আমাকে বুঝতে হয় না। আমি যে কোনো ইমোশন বুঝতে পারি। গাছের, পাতার, রাস্তা ঘার, বন জঙ্গল সবকিছুর।
৩২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:৩৬
একলব্য২১ বলেছেন: ডোন্ট ওয়্যারী আবাউট শুভ ।
সে নিশ্চয়ই বুঝবে ।
তুমি তোমার মতো লেখো ।
Mirrordoll is absolutely right.
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:০৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: হা হা আজকের লেখাটা পাবলিশ করবো ১০ মিনিটের মাঝেই।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২১ রাত ১১:২২
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: পাবলিশ করেছি।
যাও পড়ো।
৩৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: মাহরীন নেই ! শুভ্র নেই !!! নেই ? - কেন নেই ? কোথাও কেউ নেই ?
আসলেই কি নেই ? জীবন কি খালি নেই - নেইয়ের সমষ্ঠি?
জীবনে এত হাহাকার কেন ? কেন এত অপূর্ণতা ? কিসের, কার জন্য এত আক্ষেপ - অপেক্ষা ? কেন কেন???
০২ রা নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: মাহরীন আছে। শুভ্রও আছে।
জলমোতী ফাকি দিয়ে পালিয়ে গেছে।
নেক্সট পর্ব পড়েন কামরুজ্জামানভাই।
৩৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: গভীর বিরহ ব্যথার কাব্যিক প্রকাশ ঘটেছে এ লেখায়। মানুষ প্রায় সবাই জীবনে কখনো না কখনো বিরহ ব্যথায় ভুগে থাকে। কেউ কেউ শুধু কষ্টটাই বয়ে বেড়ায় বিভিন্ন মেয়াদের সময়ে, আবার কেউ সেই বিরহ বেদনা মন্থন করে অমৃত তুলে এনে কাব্যরসে তা পাঠকের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারে। আপনি তা পেরেছেন।
১৯ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৯:২৬
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: পারিনি।
সেই ব্যথা বেদনা বা আনন্দের উপলদ্ধি ভাষায় আনা যায় না। এটা শুধুই চেষ্টা করা। ভাষায় ধরে রাখা সেই স্মৃতির দিনগুলিকেই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২১ দুপুর ২:১৫
রানার ব্লগ বলেছেন: