![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বৈশাখের অতি বৃষ্টি হতাশার বড় কারণ হয়ে দাড়ায় হাওড় অঞ্চল গুলোতে।যাদের একমাত্র উপার্জন নির্ভর ক কৃষি আবাদে।আর সেইখানে অতিবৃষ্টির থাবায় সব লন্ডভন্ড।যদি বৃষ্টি গুলোকে কচ কচ করে চিবিয়ে খাওয়া যেতো!!!!
এতোদিনের জিইয়ে রাখা স্বপ্ন.স্বপ্নভঙ্গ।উপায় এখন এখন একটাই তাদের প্রতি সরকারের সুদৃষ্টি।
এই বৈশাখের শুরুতেই যেন অনেকটা আগ্রাসী মনোভাবে বৃষ্টির বেগমান লক্ষ্য করা যাচ্ছে।বৈশাখের কাল রূপে রূপান্তরিত হচ্ছে।এতো তড়িঘড়ি করে কৃষকের কাল হয়ে দাড়ানোর কি ছিল????
কচ কচ করে বৃষ্টিকে চিবিয়ে খেতে ইচ্ছে করছে।মুখ মলিন হয়ে যাচ্ছে,হাইহুতাশ কাজ করছে,মুখ চেপে মেনে নিতে হচ্ছে দূর্দশা, কি করবে দিশেহারা কৃষক!!!
কাল বৈশাখীর "কাল" অতি অবাঞ্জিতই মনে হচ্ছে!!!
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৭
মাকসুদ আলম মিলন বলেছেন: শব্দ পাচ্ছি নাতো
২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
৫০ বছর আগেও হাওরের মানুষ ছিল প্রকৃতির কাছে অসহায়, আজকেও অসহায়; তা'হলে ৫০ বছরে কই হলো?
নুহের প্লাবন বন্ধ হয় না কেন?
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১৮
মাকসুদ আলম মিলন বলেছেন: সেটা নিয়মতান্ত্রিক নিয়মে নিয়মিতই.!!!!
৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৫৫
মানবী বলেছেন: শিরোনামের সাথে ছবিটি মিলিয়ে হৃদয়বিদারক সুর তুলেছে!!!
প্রকৃতি তার নিজের নিয়মে চলবে, কালবৈশাখি আসবে তার নিজের পথ ধরেই! পকৃতির রুদ্ররোষকে মোকাবেলার প্রস্তুতিটা মানুষ তথা প্রশাসন, সরকারের দায়িত্ব!! নতুন নতুন সরকার আসে আর শোনা যায় উন্নয়নের জোয়াড়ে গল্প! ছবির এই অসহায় শিশু, হতদরিদ্র জনগোষ্ঠি সেই জোয়াড়ের স্পর্শ পায়না, তাদের প্রতিনিয়ত ভাসিয়ে নিয়ে যায় বিধ্বংসি সর্বনাশি বানের জোয়াড়।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ মাকসুদ আলম মিলন।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:২১
মাকসুদ আলম মিলন বলেছেন: উন্নয়নের জোয়ারে স্পর্শ পাক না পাক কিন্তু বৈশাখের কালের জোয়ারে ঠিকি ভাসে প্রতিবছর.... ভাসে চোখের জলে!!!!!
৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: চাদ্গাজী ওস্তাদ এর সাথে একমত।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৪০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: জল স্থল অন্তরিক্ষ সকলই বৃষ্টিকে কচ কচিয়ে খাচ্ছে !!
শুভেচ্ছা রইল ।