![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
https://mamunrashid.com
ঘোড়ার দৌঁড়
ধনী, অর্থলগ্নিকারী এক জুয়াড়ির খুব ইচ্ছে হলো, ঘোড়ার দৌড় প্রতিযোগিতার ফলাফল কীভাবে সঠিক অনুমান করা যায়। এজন্য সে একদল জীববিজ্ঞানী, একদল পরিসংখ্যানবিদ আর একদল পদার্থবিদ নিযুক্ত করলো। প্রতি দলকে গবেষণার জন্য সময় দেয়া হলো এক বছর।
বছর শেষে দলগুলো তাদের প্রতিবেদন জমা দিল। জীববিজ্ঞানীরা বললো, "আমরা জীন প্রযুক্তির সাহায্যে এমন এক অশ্ব সৃষ্টি করে দেব যাকে দৌঁড়ে কখনো হারানোই যাবে না। সময় লাগবে ২০০ বছর, খরচ হবে ১০০ বিলিয়ন ডলার।"
পরিসংখ্যানবিদগণ বললো, "আমরা যেকোনো দৌঁড় প্রতিযোগিতার ফলাফল অনুমান করতে পারব। এতে দৌঁড় প্রতি ফি লাগবে ১০০ মিলিয়ন ডলার, আর অনুমান সফল হবার সম্ভাবনা শতকরা ১০ ভাগ।"
সবার শেষে প্রতিবেদন জমা দিল পদার্থবিদগণ। তারা আশ্বস্ত করলো যে তারাও যেকোনো দৌঁড়ের ফলাফল ভবিষ্যতবাণী করতে পারবে; আর তাদের প্রক্রিয়াটিও খুব সরল এবং সস্তা। খুব আগ্রহ ভরে জুয়াড়ি তাদের প্রস্তাবটি শুনতে চাইল। পদার্থবিদ দলের প্রধান বললেন, "প্রক্রিয়াটিতে আমরা কিছু সরল শর্ত ধরে নিয়েছি। প্রথমত, ধরা যাক, প্রতিটি ঘোড়া একেকটি সুষম আন্দোলিত গোলক...
অনিশ্চয়তা
দ্রুত গতিতে গাড়ি চালানোর কারণে হাইজেনবার্গকে পাকড়াও করল ট্রাফিক পুলিশ।
"আপনার কি ধারণা আছে কত বেগে গাড়ি চালাচ্ছিলেন আপনি?" পুলিশ প্রশ্ন করে।
"না, তবে আমি জানি ঠিক কোন জায়গায় আমি রয়েছি," হাইজেনবার্গ উত্তর দেয়।
হাইজেনবার্গের কথায় কিছুক্ষণের জন্য বিভ্রান্ত হয় পুলিশ, তারপর মুখ কঠোর করে ঠাণ্ডা স্বরে বলে, "আপনি ঘণ্টায় ১২৫ মাইল গতিতে গাড়ি চালাচ্ছিলেন।"
"আচ্ছা, বুঝলাম," হাইজেনবার্গ জবাব দেয়, "কিন্তু আমি এখন আমার অবস্থান হারিয়ে ফেলেছি।"
আটমিশালি
১। তিনি একজন পরিসংখ্যানবিদ যিনি আপনার মস্তিষ্ক ফ্রিজের ভেতর ঢুকিয়ে এবং পদযুগল জ্বলন্ত চুলায় চড়িয়ে প্রমাণ করে দেন, গড়পড়তায় আপনার খুবই আরাম বোধ হচ্ছে।
২। তিনি একজন রসায়নবিদ যিনি আপনাকে হিমাংকেরও ২৭৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস নিচের তাপমাত্রার কোনো স্থানে রাখার পর আশ্বস্ত করেন, আপনি আসলে 0K।
৩। মনোবিদ রোগীকে বলছেন, "চিন্তার কোনো কারণ নেই, আপনি মানসিক ভারসাম্য হারাননি। আপনি কেবল ভাবছেন আপনি পাগল হয়ে গেছেন।"
৪। অতিপারমাণবিক কণা বিক্রয় কেন্দ্রের একটি মূল্য তালিকা
ইলেকট্রন: ১০ টাকা, একের বেশি কিনলে ৫% ছাড়।
প্রোটন: ৫০ টাকা, একের বেশি কিনলে ৫% ছাড়।
নিউট্রন: নো চার্জ।
৫। প্রশ্ন: সমস্যা সমাধানে সবচেয়ে বেশি কার্যকর কোন বিজ্ঞানী?
উত্তর: রসায়নবিদ, কারণ তাদের রয়েছে সবধরণের সল্যুশন।
৬। প্রশ্ন: জীববিজ্ঞানের গাণিতিক বিশেষত্ব কী?
উত্তর: জীববিজ্ঞান বিজ্ঞানের একমাত্র শাখা যেখানে গুণন ও বিভাজন একই জিনিস।
৭। সাধের একটি ইলেক্ট্রন হারিয়ে মন খারাপ এক পরমাণুর, থানায় গেল সে ডায়েরি করতে। পুলিশ অফিসার প্রশ্ন করলো, "আপনি কি নিশ্চিত তাকে হারিয়ে ফেলেছেন? অন্য কাউকে দান করে দেননি তো?"
"না, ভাই, হারিয়ে ফেলেছি ঠিকই, এ ব্যাপারে আমি পজেটিভ,"জবাব দেয় পরমাণু।
৮। পান করার জন্য বারে ঢুকল দুই রসায়নবিদ। বারটেন্ডার জানতে চাইল কী ধরণের পানীয় লাগবে তাদের।
প্রথম রসায়নবিদ বলল, "H2O।"
দ্বিতীয় জনের দিকে তাকাল বারটেন্ডার। আলাদা করে জিজ্ঞেস করার কী আছে, এমন ভাব করে দ্বিতীয় জন বলল, "H2O too।"
কিন্তু পানীয় আনার পর তা পান করে দ্বিতীয় জন মারা গেল।
প্রতিলিপিকরণ
তরুণ এক সন্ন্যাসী হাজির হলো এক মঠে। প্রাচীন পুঁথির বিষয়বস্তু হাতে লিখে কপি করার কাজে অন্যান্য সন্ন্যাসীদের সহায়তা করার জন্য নিয়োগ করা হলো তাকে। তরুণ সন্ন্যাসী লক্ষ করলো, অন্য সন্ন্যাসীরা মূল গ্রন্থ থেকে লেখা কপি না করে তার অনেক পরের কপি করা গ্রন্থ থেকে কেবল কপি করে যাচ্ছে। বিষয়টি তার ঠিক ভালো লাগল না, তাই মঠের অধ্যক্ষের কাছে গিয়ে বলল সে, "গুরুদেব, বেয়াদবি মার্জন করবেন, তবে আদি গ্রন্থ থেকে তৈরি করা প্রথম কপিটিতেই যদি কোনোভাবে কোনো ভুল ঢুকে পড়ে, তাহলে আমাদের এই প্রক্রিয়ায়, কপির পর কপিতে ভুলটি তো চলতেই থাকবে।"
"বৎস, আমরা তো যুগে পর যুগ এভাবেই কপি চালিয়ে যাচ্ছি," অধ্যক্ষ বললেন। "তবে তোমার কথায় যুক্তি আছে। তা, তুমি কী করতে চাও?"
"আদি গ্রন্থের সঙ্গে আমাদের একটি কপি মিলিয়ে দেখতে চাই আমি," জবাব দেয় তরুণ সন্ন্যাসী।
"ঠিক আছে, অনুমতি দেয়া হলো।"
ভূগর্ভস্থ কুঠুরিতে সঙ্গোপনে সযতনে সংরক্ষিত আদি গ্রন্থের নিকট গমন করে তরুণ। ঘন্টার পর ঘন্টা চলে যায়, উপরে ফেরে না সে, সাড়াও পাওয়া যায় না তার। উৎকণ্ঠিত হয়ে বাকি সবাই জড়ো হয় কুঠুরির দরজায়, দেখে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছে তরুণ সন্ন্যাসী, বুকের কাছে ধরা এক আদি গ্রন্থ।
"কী ব্যাপার, কী হয়েছে?" প্রশ্ন করে সবাই।
"শব্দটা তো celibate ছিলো না," কাঁদতে কাঁদতে জবাব দেয় সে, "শব্দটা হবে celebrate!"
প্রোগ্রামার
কোনো পূর্বসংবাদ না দিয়েই রবিবার অফিস কামাই করল এক প্রোগ্রামার। পরের দুই দিনও অফিসে গেল না সে। তিন দিন পর উৎকণ্ঠিত সহকর্মীরা জড়ো হয় তার ফ্ল্যাটের সামনে, কড়া নাড়ে দরজায়। অনেকক্ষণ পরও কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে তারা। বাথরুমে পাওয়া গেল তাকে: বাথটাবের ঠাণ্ডা পানিতে বসে আছে সে, চোখের সামনে ধরে রেখেছে খালি এক শ্যাম্পুর বোতল, এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে তাতে। সহকর্মীদের প্রশ্নে কোনো জবাব দিচ্ছে না, তাদের উপস্থিতি সম্পর্কেই সচেতন বলে মনে হচ্ছে না তাকে। কেবল বোতলের দিকে নিবদ্ধ তার তন্ময়, সম্মোহিত দৃষ্টি।
জোর করে বোতলটি টেনে নিল তার হাত থেকে একজন, পড়তে লাগল বোতলের গায়ের লেখাটা। তাতে লেখা আছে, "আপনার হাতের তালুতে অল্প পরিমণ শ্যাম্পু ঢালুন। হাতের সাহায্যে ভেজা চুলে শ্যাম্পু মেখে দিন। চুল ধুয়ে ফেলুন। প্রক্রিয়াটি রিপিট করুন।"
তত্ত্ব ও পরীক্ষণ
পরীক্ষণবিশারদ এক পদার্থবিদ ব্যাপক উচ্ছ্বাসে প্রবেশ করেন তত্ত্বীয় পদার্থবিদের অফিসে, সর্বশেষ পরীক্ষায় প্রাপ্ত ফলাফলের উপর একটি গ্রাফ তার হাতে ধরা।
"দেখো, দেখো, কী নতুন জিনিস ধরা পড়েছে পরীক্ষায়!" তত্ত্ববিদকে বলেন তিনি।
"হুমম," জবাব দেন তত্ত্ববিদ, "ঠিক, ঠিক এই জায়গাটিতেই তোমার গ্রাফের চূড়া দেখার কথা। এর কারণটি হচ্ছে...", জটিল বৈজ্ঞানিক তত্ত্বটি ব্যাখা করার জন্য সুদীর্ঘ বক্তৃতা দেন তত্ত্ববিদ।
পরীক্ষণবিদ হঠাৎ তার গ্রাফের দিকে তাকিয়ে বলেন, "উফফস, গ্রাফটি আসলে উল্টো ধরা হয়েছে।" গ্রাফটি সোজা করে ধরেন তিনি।
তত্ত্ববিদ গ্রাফটি আবার পর্যবেক্ষণ করেন এবং বলেন, "হ্যাঁ, তা তো বটেই! ঠিক এই জায়গাটিতেই তোমার গ্রাফে একটি খাদ থাকার কথা। কারণটি হচ্ছে..."
এ প্রসঙ্গে পাঠকদের বলা যেতে পারে, শক্তিশালী বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ৩ ধরণের হয়ে থাকে:
১। আগে কখনো গবেষণা করা হয়নি এমন ক্ষেত্রেও যে তত্ত্ব সত্য বলে প্রতীয়মান হয়।
২। যেসব ভিত্তির উপর তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত সেগুলো ভুলে হলেও যে তত্ত্ব সঠিক ফল দেয়।
এবং ৩। যে তত্ত্ব পরস্পরবিরোধী তথ্য-উপাত্তও ব্যাখ্যা করতে পারে।
পদার্থবিদদের সাংবিধানিক অধিকার
আমরা এই স্বতঃসিদ্ধ স্বজ্ঞামূলকভাবে স্পষ্ট প্রতীয়মান বলে বিবেচনা করি: যে সকল পদার্থবিদ সমান অধিকার নিয়ে জন্মেছেন (প্রথম আসন্নীকরণ পর্যন্ত) এবং স্রষ্টা কর্তৃক কতিপয় অবিচ্ছিন্ন অধিকারে ভূষিত হয়েছেন। এদের মধ্যে রয়েছে গড় স্থির জীবন, n–ডিগ্রির স্বাধীনতা, এবং নিচে উল্লেখিত অধিকারসমূহ, যা সকল রৈখিক রূপান্তরের ক্ষেত্রে অপরিবর্তনীয়।
১. সকল সমস্যাকে আদর্শ অবস্থায় আসন্নীকরণের অধিকার।
২. যখনই প্রয়োজন মনে হবে, হিসেবনিকেশে মাত্রার ক্রম (order of magnitude) ব্যবহার করতে পারার অধিকার।
৩. অপসারী হয় এরূপ যেকোনো ফাংশনকে কদর্জ বা অবাস্তব বলে বাতিল করে দেয়ার অধিকার।
৪. বিভ্রান্ত গণিতবিদ, তড়িৎ প্রকৌশলী, পরীক্ষণবিশারদ কিংবা অন্যরা আমাদেরকে চ্যালেঞ্জ করলে অনিশ্চয়তা তত্ত্ব (Uncertainty Principle)-কে আহ্বান ও উপস্থাপন করার অধিকার।
৫. অধিকার ৪-কে ব্যাখা করার জন্য অপদার্থবিদগণ যদি আমাদের উপর চাপ প্রয়োগ করে, তখন বাস্তব-অনভিজ্ঞ, অর্বাচীন গণিতবিদগণের ব্যাপারে বিড়বিড় করে নাক সিঁটকানোর অধিকার।
৬. মাত্রাগতভাবে অসঙ্গত এরূপ দুটি পার্শ্বকে কোনো সমীকরণে সমীকৃত করতে পারা অধিকার, প্রয়োজনে এরূপ সুবিধাজনক মন্তব্য সহযোগে যে, "যাই-হোক, আমরা এখানে মূলত মাত্রার ক্রম নিয়ে আগ্রহী।" দ্রষ্টব্য, অধিকার ২।
৭. সাধারণ জনগণের কাছে তত্ত্বকে সহজবোধ্য করার জন্য প্রয়োজনে কল্পিত বল (fictitious force) আবিষ্কার করার অধিকার।
৮. সঠিক ফলাফল প্রদান করে এ বিবেচনায় নড়বড়ে যুক্তির ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা করার অধিকার।
৯. অকাট্য প্রমাণের বিকল্প হিসেবে সম্ভরপরতার যুক্তি (plausible argument) ব্যবহারের অধিকার এবং পরবর্তীতে উক্ত সম্ভরপরতাকে প্রমাণ হিসেবে নির্দেশ করার অধিকার।
১০. সাধারণ অকিঞ্চিতকরতার নিয়ম (principle of general triviality) প্রয়োগ করে সুচতুরভাবে সুবিধাজনক প্রাথমিক শর্ত নির্ণয় করার অধিকার।
১১. সত্য বলে প্রতীয়মান হয় অথচ প্রমাণ করা যায় না এরূপ তত্ত্বকে বিশ্বাসের সহিত গ্রহণ ও প্রয়োগ করার অধিকার।
__________________
বিজ্ঞান নিয়ে কিছু হালকা প্রয়াস
২৭ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: না, মূল কৌতুকগুলো নিজের বানানো নয়। এদের মূল উৎস খুঁজে পাওয়া দুষ্করও বটে, তবে ভালো কৌতুক সর্বজনীন, কাজেই সবার আনন্দ ও চিন্তার জন্য এগুলো। আমার পরিশ্রম কেবল অনুবাদের সময় বাংলা ভাষার রচনাশৈলী ও বচনরূপের ব্যাপারে বিশেষ সতর্ক থাকা।
আপনার পড়া ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ।
২| ২৩ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৯
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: পোস্ট ভালো লেগেছে
০৩ রা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:১৩
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: মূল্যায়নে অনুভবে ধন্যবাদ আপনাকেও।
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিরাট ব্যাপার স্যাপার!
১৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। কোনটি না বুঝলে বলবেন, সহজ সরল করে দেব।
৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২০
আনু মোল্লাহ বলেছেন: আমি পোস্টটি খুব উপভোগ করেছি।
লেখককে অনেক ধন্যাবাদ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:০১
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: মন্তব্যে অনুভবে অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন সতত।
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩১
ইমরান আশফাক বলেছেন: আমি পোস্ট টি খুবই উপভোগ করেছি, কিন্তু বুঝিনি।
২৩ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২৩
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: পড়া ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ। আনন্দটিই মূল ব্যাপার। নির্দিষ্ট করে বললে কোনটি বুঝতে একটু সমস্যা হয়েছে, চেষ্টা করে দেখতাম বিস্তারিত করা যায় কিনা।
৬| ২৩ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অসাধারণ। কিছু কিছু বিষোয় জটিল।
২৩ শে জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:২৪
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, সোনাবীজ ভাই। আমি জানি শুধু সাহিত্য নয়, গণিতও আপনাকে আলোড়িত করে আমার মতো।
৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৫১
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: পদার্থবিদের সাংবিধানিক অধিকার বাদে সবগুলোই খুব উপভোগ করলাম! বেশ কিছুদিন ধরে ভাবি আপনার ব্লগে হানা দেব। পড়া শুরু করে দিলাম...
H20 too বুঝতে পারি নাই( কৌতুক বুঝতে না পারা আরেক কৌতুক!)
৩০ শে আগস্ট, ২০২০ ভোর ৫:২৪
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: শুভেচ্ছা, ৎঁৎঁৎঁ। আপনার অদ্বিতীয় নিকটির মানে কী, চারপাশের ঘটনাপ্রবাহে নির্লিপ্ততা?
হানা দেয়ায় অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। H2O too মানে দ্বিতীয়জন বলতে চেয়েছিলেন, আমাকেও H2O দিন; কিন্তু বারটেন্ডার শুনেছে, H2O2 অর্থাৎ হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড, যা জীবাণুনাশক হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং অধিকমাত্রায় বা অধিক ঘনত্বে পান করলে প্রাণঘাতী হয়ে উঠে।
৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:৪৪
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: আচ্ছা, হাইড্রোজেন পার অক্সাইড! হা হা হা!
আহা, নিয়ন পরিবারের মত যদি নির্লিপ্ত হতে পারতাম! নিকের কোনো রহস্য নেই, খোলার সময় কাব্যিক সব নিক দেখি মানুষের দখলে, তাই আমি একটু অন্য লাইনে গেলাম- এই আর কী!
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৫৫
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: হ্যাঁ, নিয়ন পরিবারের মতো নির্লিপ্ততা প্রায় বোধিপ্রাপ্তিতুল্য। নামের ইতিহাস জেনে ভালো লাগল। ভালো কাটুক সময়।
৯| ০৮ ই মে, ২০২১ রাত ৮:৫০
খায়রুল আহসান বলেছেন: একেবারে শেষেরটি বাদে সবগুলো পড়ে মজা পেলাম। সবচেয়ে বেশি ভাল লেগেছে "প্রতিলিপকরণ" এবং 'আটমিশালি'র ৮ নম্বরটা।
আপনার প্রথম পোস্টে ভাল লাগা রেখে গেলাম। + +
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৫৬
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: শুভেচ্ছা। পড়া ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ। আপনার প্রথম ভালো লাগায় সম্মানিত বোধ করছি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৭
সুমন কর বলেছেন: সংগ্রহ করেছেন, নাকি নিজের ??
পোস্ট ভালো লেগেছে। +। .......কিছু চিন্তার আর কিছু মজার।