নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://mamunrashid.com [Stargazer & Ropestretcher : বাংলা ভাষায় গণিত ও বিজ্ঞান সম্ভার]

এস এম মামুন অর রশীদ

https://mamunrashid.com

এস এম মামুন অর রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কন্যার সঙ্গে জ্যামিতিক কথোপকথন

২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৩:৫৫

কন্যা বললো, জ্যামিতি কঠিন লাগে, বাবা। বাদ দেয়া যায় না?
আমি বললাম, তুমি কি তোমার ধীশক্তি ও প্রজ্ঞা প্রসারিত না করে ক্ষুদ্র গণ্ডির ভেতর রেখে দিতে চাও?
জ্যামিতির সঙ্গে ধীশক্তি ও প্রজ্ঞার সম্পর্ক কী?
জ্যামিতি মানুষের বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধি করে, তাকে যুক্তিবাদী করে তোলে।
কে বলেছে এই কথা?
এখন বললাম আমি, আগে বলে গেছেন ইবনে খালদুন।
ইবনে খালদুন কে?
মধ্যযুগের বিখ্যাত চিন্তাবিদ—ইতিহাস, সমাজবিদ্যা, অর্থনীতি, জনসংখ্যাতত্ত্বের অগ্রদূত বলা হয় তাঁকে।
তিনি কী বলেছেন?
বলেছেন: জ্যামিতি শাস্ত্র আলোকিত করে আমাদের ধীশক্তি, মনকে ধাবিত করে সঠিক পথে। এর সকল প্রমাণাদি সুস্পষ্ট ও সুসজ্জিত। জ্যামিতিক যুক্তিতে ভুলের অনুপ্রবেশ প্রায় অসম্ভব, কারণ এটি সুবিন্যস্ত ও সুশৃঙ্খল। ফলে যার চিত্ত সবসময় অনুসরণ করে থাকে জ্যামিতি, তার পক্ষে সম্ভাবনা নেই ভুলে পতিত হওয়ার। সরল এই পন্থায়, যে রাখে জ্যামিতির জ্ঞান, সে অর্জন করে প্রজ্ঞা।
কোথায় বলেছেন তিনি এ কথা?
আল মুকাদ্দিমা নামে তাঁর জগদ্বিখ্যাত ইতিহাস গ্রন্থে।
ইতিহাসে জ্যামিতি! অনেক মজার তো।
হ্যাঁ, মজার। এবার একটি কিংবদন্তি শোনো।
বলো, নড়েচড়ে বসে মেয়ে।
খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকে প্রাচীন গ্রিসে সংঘটিত হয়েছিল সুদীর্ঘ ভয়াবহ এক যুদ্ধ যাতে জড়িয়ে পড়েছিল গ্রিসের প্রায় সকল নগররাষ্ট্র। দক্ষিণ গ্রিসের পেলোপনিস উপদ্বীপের নামানুসারে এ যুদ্ধের নাম হয় পেলোপনিসীয় যুদ্ধ। এতে এক পক্ষের নেতৃত্বে ছিল এথেন্স, অন্য পক্ষে স্পার্টা। তো যুদ্ধের এক পর্যায়ে এথেন্সে শুরু হলো ভয়াবহ এক প্লেগের প্রকোপ। এথেন্সবাসী ভাবল, দেবতা অ্যাপোলোর শাস্তি। তারা দূত পাঠাল অ্যাপোলোর মন্দিরে ওরাকল শুনতে। অ্যাপোলোর সন্ন্যাসিনী বললো, তার মন্দিরের ঘনক আকৃতির বেদী বিশুদ্ধ জ্যামিতিক নিয়মে দ্বিগুণ করতে হবে। কিন্তু এথেন্সের সেরা সব গণিতবিদ মিলেও অ্যাপোলোর বেদী দ্বিগুণ করার হিসেবটি বের করতে পারল না। প্লেগে ধ্বংস হয়ে গেল এথেন্সের এক-তৃতীয়াংশ অধিবাসী।
কিন্তু, বাবা, এথেন্সবাসীগণ দ্বিগুণ আয়তনের চত্বর নির্মাণ করতে পারল না কেন? ব্যাপারটি তো তেমন কঠিন মনে হচ্ছে না।
সমস্যাটি ছিল বিশুদ্ধ জ্যামিতিক নিয়মে একটি ঘনকের দ্বিগুণ আয়তনের ঘনক নির্মাণ করা। অর্থাৎ ঘনকের কোনো বাহু কিংবা কর্ণের মাপটি বিশুদ্ধ জ্যামিতিতে বের করতে হবে। এ শর্তের কারণে আয়তনটি চট করে দ্বিগুণ করে ফেলার মতো বিষয় ছিল না।
এ আবার কীরকম নিয়ম?
মানে তুমি কেবল দাগহীন মাপকাঠি (straightedge) এবং বৃত্তাঙ্কনশলাকা (compass) ব্যবহার করতে পারবে, অন্য আর কোনো পরিমাপক যন্ত্র নয়।
স্কুলে আমরা যেভাবে জ্যামিতির সম্পাদ্য অঙ্কন করে থাকি, ঠিক সেভাবে আঁকতে বা মাপতে হবে?
ঠিক ধরেছ। এ সমস্যাটি প্রাচীন গ্রিসে যারাই রুলার ও চাঁদার সাহায্যে কিংবা অন্যভাবে সমাধান করার চেষ্টা করত, তাদের কপালে জুটত তিরস্কার। বলা হতো, এরূপ সমাধান যান্ত্রিক, রুলার ও চাঁদা ব্যবহার করবে তো শ্রমিকগণ, পণ্ডিতগণ নয়। উদাহরণস্বরূপ, প্লেটো, যিনি সমস্যাটি উদ্ভবের প্রায় পরপর এথেন্সে জন্মগ্রহণ করেন এবং পরবর্তীতে সক্রেটিসের শিষ্য ও দার্শনিক হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন, বলতেন যে এ ধরণের সমাধানে জ্যামিতির বিশুদ্ধতা উপেক্ষিত ও নষ্ট হয়, কারণ এতে বিষয়টিকে আমরা চিন্তাচেতনার শাশ্বত ও বিমূর্ত রূপ প্রয়োগের মাধ্যমে অনুপ্রাণিত ও উন্নত করি না, যেরূপ প্রয়োগ করে থাকেন স্রষ্টা, বরং একে নামিয়ে নিয়ে আসি পার্থিব জগতে।
বুঝেছি, বাবা, মাথা নাড়ে মেয়ে।
আরেকটি বিষয়, মাথায় রাখবে, সূক্ষ্মভাবে জ্যামিতিক সমস্যা সমাধান করার প্রসঙ্গে শ্রমিকগণ এবং তাঁদের ব্যবহৃত চাঁদা ও রুলারের কথা এসেছে এখানে। কিন্তু সূক্ষ্মতা-স্থূলতার এরূপ আলোচনায় শ্রমিকদের প্রতি কখনও যেন অবজ্ঞা প্রকাশ না পায়। মনে রাখবে, একজন পণ্ডিত বা দার্শনিক যত বড় তত্ত্ব, দর্শন দিন না কেন, তার চূড়ান্ত মূল্যায়ন নির্ভর করে শ্রমিক বা সাধারণ মানুষ বাস্তবে তা প্রয়োগ করে কি না। শ্রমিক নির্ভর করে পণ্ডিতের উপর পথের সন্ধানে, পণ্ডিত নির্ভর করে শ্রমিকের উপর বাস্তবে সেই পথের নির্মাণে।
জ্বি, বাবা। আমি শ্রমিকদেরও শ্রদ্ধা করব। পণ্ডিতদের বড় করতে গিয়ে তাঁদের ছোট করব না।

গণিত গল্পগ্রন্থ ভয়ংকর সারাসিন জাদু'র পাতা থেকে। বই লেখা কঠিন, শেষ হতে চায় না, আপাতত কিয়দংশ শেয়ার প্রিয় পাঠকদের সঙ্গে। :)

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৩৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: একটি ভিন্ন সাধের ভাল লাগার একটি গল্প।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৩৭

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: পড়া ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ। হ্যাঁ, একটু অন্যরকম, কারণ গল্পটি একটি কথোপকথনের মাধ্যমে গণিতালোচনার পটভূমি।

২| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:১১

কাইকর বলেছেন: সুন্দর লেখা। আমার লিখতে সুবিধে হবে আরেকটু।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: শুভেচ্ছা, কাইকর। আপনিও কি গণিতের উপর লিখছেন বা নাটক নির্মাণ করছেন নাকি? আপনার প্রয়াস পাঠকনন্দিত হোক।

৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সুন্দর লেখা।
ঝরঝরে লেখা। পড়ে বিরক্ত লাগে না।

জ্যামিতি আমার কাছে খুব কঠিন লাগে। কিছুই বুঝতাম না। শেষে মুখস্ত করতাম।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২১

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: আমাদের বইগুলো সূত্রনির্ভর, মজার গল্প বা আলোচনানির্ভর নয়, তাই দুঃখজনকভাবে প্রায় সবাইকে এরূপ বিরক্তি-ভীতির ভেতর দিয়ে যেতে হয়। পরিবর্তন হোক সুন্দরে।

৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

রেজওয়ানুল ইসলাম পাপ্পু বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপন

২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১১

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: পড়া ও মূল্যায়নে অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন লাগল!

অনেক আগে আরেকটা রহস্যময় ইশারার পূর্নার্থ আজ ক্লিয়ার হলো আপনার পোষ্টে!
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা

+++

২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: শুভেচ্ছা, ভৃগু। রহস্য নিরসনে পোস্টের ভূমিকায় সম্মানিত বোধ করছি। ভালো কাটুক সময় আপনার।

৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: এস এম মামুন অর রশীদ ,



লিখেছেন -- "সমস্যাটি ছিল বিশুদ্ধ জ্যামিতিক নিয়মে একটি ঘনকের দ্বিগুণ আয়তনের ঘনক নির্মাণ করা। অর্থাৎ ঘনকের কোনো বাহু কিংবা কর্ণের মাপটি বিশুদ্ধ জ্যামিতিতে বের করতে হবে। এ শর্তের কারণে আয়তনটি চট করে দ্বিগুণ করে ফেলার মতো বিষয় ছিল না।
এ আবার কীরকম নিয়ম?
মানে তুমি কেবল দাগহীন মাপকাঠি (straightedge) এবং বৃত্তাঙ্কনশলাকা (compass) ব্যবহার করতে পারবে, অন্য আর কোনো পরিমাপক যন্ত্র নয়।....."

আমার প্রশ্ন , কেন অন্য কোনো পরিমাপক যন্ত্র নয় ?

এখানে - "স্কুলে আমরা যেভাবে জ্যামিতির সম্পাদ্য অঙ্কন করে থাকি, ঠিক সেভাবে আঁকতে বা মাপতে হবে? ঠিক ধরেছ...""
স্কুলে আমরা তো দাগযুক্ত মাপকাঠিই ব্যবহার করি । তাই এখানে আপনার বক্তব্যটি ঠিক পরিষ্কার হলোনা ।

জ্যামিতির জন্যে মাপকাঠি লাগে, দাগহীন বা দাগযুক্ত । লাগবেই । শুদ্ধ- বিশুদ্ধ- অশুদ্ধ সব জ্যামিতির জন্যেই লাগবে মাপ । আপনি সৃষ্টিকর্তার যে বিশুদ্ধ জ্যামিতির কথা বললেন, তাতেও আছে সুক্ষ্ণ মাপ । ব্যালান্সড মাপ ।
যান্ত্রিক মাপকাঠি দিয়ে শ্রমিকরা জ্যামিতির সমাধান করবেন , পন্ডিতরা করবেন জ্ঞান দিয়ে, চিন্তা-চেতনা দিয়ে ; এমনটা বলেছেন । মাপকাঠি দিয়ে জ্যামিতির সমাধান করলে তা শ্রমিক শ্রেনীর হবে, এমনটাই কি বোঝাতে চেয়েছেন । কারন কন্যার কথায় আছে "-জ্বি, বাবা। আমি শ্রমিকদেরও শ্রদ্ধা করব। পণ্ডিতদের বড় করতে গিয়ে তাঁদের ছোট করব না।"

কিন্তু বিশ্বব্রহ্মান্ডের জ্যামিতি খুঁজে পেতে যেসব পন্ডিতেরা ( এ্যাষ্ট্রোফিজিক্স এর বৈজ্ঞানিকরা ) নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন তারা কিন্তু সকল মাপকাঠি ব্যবহার করেই তা করে যাচ্ছেন এবং মাপও খুঁজে পাচ্ছেন। এরাও শ্রমিক, তবে মেধার । আপনি যে "পন্ডিত"দের কথা বলতে চেয়েছেন, তারা হলেন সম্ভবত "দার্শনিক" আর এই মেধা শ্রমিকেরা হলেন " বৈজ্ঞানিক" ।
আমার তো মনে হয় , দর্শনের (ফিলোসোফির) সে যুগ আর নেই । এখন "দর্শন" মানে পরীক্ষা-নিরীক্ষা-অবলোকন ( দৃষ্টি দিয়ে দর্শন) এর যুগ ।
ভালো লিখেছেন , আরো বিস্তারিত করে লিখলে আরও ভালো লাগবে ।







২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: কেন অন্য কোনো পরিমাপক যন্ত্র নয়?
কারণ, এ হচ্ছে বিশুদ্ধ জ্যামিতিক নিয়মের সংজ্ঞা: দাগহীন কাঠি ও কম্পাস ছাড়া আর সব যন্ত্র নিষিদ্ধ। কাগজ পেন্সিলের ব্যাপারটি আলাদা, যেহেতু এরা পরিমাপ যন্ত্র নয়।
আরেকটু ব্যাখ্যা করতে গেলে, জ্যামিতি শাস্ত্রের যে শাখাটির নাম বিশুদ্ধ জ্যামিতি (Pure Geometry), সে শাখায় দাগকাটা পরিমাপ, উদাহরণস্বরূপ ১ সে.মি., ১ ডিগ্রি প্রভৃতি, সরাসরি নেয়া বা প্রয়োগ করা যাবে না। ১ ডিগ্রি নির্ণয় করতে হলে যেকোনো বৃত্ত এঁকে তাকে ৩৬০ ভাগ কিংবা দুটি পরস্পর লম্ব রেখা এঁকে তাদের মধ্যবর্তী একটি কোণকে ৯০ ভাগ করা যেতে পারে, যদি সম্ভব হয়; সেসব আবার কেবল কম্পাস এবং/অথবা দাগহীন কাঠির ধারের সাহায্যে। দাগযুক্ত কাঠি নেয়া যেতে পারে যদি কাঠিটি কেবল রেখা টানার জন্য ব্যবহার করা হয়, কোনোভাবেই কোনো দাগের সাহায্য না নিয়ে।

স্কুলে আমরা তো দাগযুক্ত মাপকাঠিই ব্যবহার করি?
উপরে যেরূপ বলা হয়েছে, দাগযুক্ত কাঠি ব্যবহার করলেও কাঠির ধারের সাহায্যে কেবল রেখা টানা যাবে, দাগের সাহায্যে কোনো হিসেব রাখা যাবে না। তবে হ্যাঁ, এ কথাটি আরেকটু বিস্তৃত করে বলার অবকাশ ছিল। ধন্যবাদ, আপনাকে, বইয়ে আরেকটু ব্যাখ্যা করে দেব।

দাগযুক্ত মাপকাঠি দিয়ে যান্ত্রিকভাবে হিসেব করবে শ্রমিকগণ, দার্শনিক বা পণ্ডিতগণ নয়, এ ছিল প্রাচীন গ্রিকদের বিশ্বাস বা মনোভাব। এ কথাটিই বলা হয়েছে এখানে, আমার ব্যক্তিগত অভিমত নয়। কন্যাকে বলা হয়েছে, গ্রিকদের এই অভিমত যেন শ্রমিকদের প্রতি কোনো অবজ্ঞা সৃষ্টির নিয়ামক হিসেবে তার মনে কাজ না করে। আর এক হিসেবে সবাই আমরা শ্রমিক কখনও কখনও কোনো না কোনোভাবে, যেরূপ আপনি বললেন।

পুরো গল্পটি ৩১ পৃষ্ঠার। আশা করি, পাঠকের কৌতূহল নিবারণের মতো যথেষ্ট আলোচনা থাকবে সেখানে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, সুন্দর মতামতের জন্য। :)

৭| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
জ্যামিতি, ত্রিকোণমিতি এই সব জিনিস আমার খুব ভালো লাগে। আমি এখনো উপপাদ্য আর সম্পাদ্য মনে রেখেছি।

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১৫

এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ। বিষয় দুটি নিসন্দেহে চমৎকার এবং ইবনে খালদুনের মতে আপনি প্রজ্ঞা ধারণ করার সরল পন্থার সন্ধান পেয়েছেন। ভয়ংকর সারাসিন জাদু গ্রন্থের প্রথম গল্পটি প্রায় ৫০ পৃষ্ঠার যেখানে বিশদভাবে ত্রিকোণমিতিক ফাংশন ও তাদের প্রয়োগ আলোচনা করা হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.