নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"আমাকে সবচেয়ে বড় যে সমস্যায় পড়তে হত তা হল নামায পড়া নিয়ে। আমাদেরকে খুব কম পানি দেওয়া হোত। সেই কম পানি দিয়েই পুরো একদিনের খাওয়া, বাথরুম (বাথরুম বলতে সেলের কোনায় বালি ছিল কিছু সেখানেই) এবং অযু। এতেও সমস্যা ছিল না। সমস্যাটা হল অযু করতে দেখলে তারা মারধোর করত। অযু করতে বাধা প্রদান করত। তাই লুকিয়ে লুকিয়ে অযু করতে হোত। তারপরেও নামাযে বাধা দিচ্ছে না এই বলে প্রচন্ড শান্তি পেতাম।"
(হোসাইন আব্দুল কাদির গুয়ান্তানামো থেকে ফিরে আসার পর করা মন্তব্য)
"খুব বেশী অসুবিধা হোত নামায পড়তে গেলে। যেহেতু বারাসাতের হিন্দু এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যায়নরত ছিলাম তাই সকলের মাঝে নামায পড়া ছিল অসম্ভব একটা ব্যপার। তাও লুকিয়ে চুরিয়ে যেখানে জায়গা পেতাম নামায পড়তাম। কখনও কখনও দীর্ঘক্ষণ নামায পড়তে পারিনি। শেষে মাঝরাতে উঠে একসাথে সব ওয়াক্ত আদায় করতাম। "
(রিভার্টেড মুসলিম আহম্মদ আলী ভাইয়ের কথা আমার ইনবক্স থেকে)
"বই পড়ার ভান করে, বালিশের উপর বই রেখে ঝুঁকে ঝুঁকে ইশারায় নামায পড়তাম। উপায় ছিল না কারন মা আশেপাশেই থাকত। তাও হঠাৎ করে জিজ্ঞাস করত কিরে এভাবে ঝুঁকে ঝুঁকে কি করছিস? "
(ফেরা বইয়ের লেখিকা)
এরকম হওয়ার কথা ছিল আমাদের প্রত্যেক মুসলিমের। নামায আবশ্যক করা হয়েছে আমাদের উপর সর্বাবস্থায়। যারা নামায পড়েন তাদের মধ্যে আযান হলেই একটা অস্থিরতা কাজ করে। অজ্ঞাত একজনের কথা বলি। "ট্রেনে যাচ্ছি ঢাকার উদ্দেশ্যে। যোহরের নামায রুমে পড়েই বেরিয়েছি। ট্রেনে ওঠার পর আসরের সময় হল। তখন ৫.৩০ বাজে। অযু করা নেই আর ট্রেনে প্রচন্ড পরিমানে ভির থাকায় ওয়াশ রুমে গিয়ে যে, অযু করে আসব তারও উপায় নেই। শেষে বাধ্য হয়ে পায়ের কাছের ধুলো নিয়ে তায়াম্মুম করে সিটে বসেই দুই রাকা'আত কসর সারতে হল। মাগরিবও এভাবেই গেল। ঠিক নামায পড়ার আগের মুহূর্ত আমার জন্য ছিল প্রচন্ড অস্থিরতার। বারবার এদিক ওদিক তাকাচ্ছি আর খুঁজছি কোন পাশ দিয়ে একটু ফাঁকা আছে। যাতে আমি ওয়াশরুমে যেতে পারি। এতটাই ছটফট করছিলাম। "
বিঃদ্রঃ- বক্তব্য দাঁড়ি কমা এদিক ওদিক হতে পারে কিন্তু মুল তথ্য হুবহু আছে। কি শিখতে পারলাম না পারলাম এটা নিজেরাই চিন্তা করি।
নিজেকে প্রশ্ন করি আমাদের কি আযান শুনলে এমন অস্থিরতা তৈরী হয় মনের মধ্যে? নাকি এসি চলছে, শরীর ফুরফুরে তখন নামায আর বাকী সময় না পড়লেও চলে।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০২
মামুন রেজওয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব।
২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
গুয়ানতানামো বে'তে যাদের নিয়েছিল, এরা সবাই বড় বড় জল্লাদ ছিলো।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮
মামুন রেজওয়ান বলেছেন: বড়ই হাসি পেল জনাব। একচোখ বন্ধ করে ইতিহাস জানার এক হাস্যকর পদ্ধতি আমরা প্রয়োগ করি। ৯/১১ এর পরে ২০০২ সালে আমেরিকানরা শুধুমাত্র এই জন্য ধরপাকড় শুরু করেছিল যে, তাদের বেশীরভাগ ছিল আরব। অর্থাৎ আরব দেখলেই ধরে নিয়ে গেছে সেটা পাকিস্থান, আফগান, ইরান যেখানেই পেয়েছে। আর ইতিহাস বলে ২০০২ সালে গুয়ান্তানামো বেতে বন্দীকৃত অধিকাংশই নিরপরাধ ছিল। ঐ যে, বললাম আরব হওয়া বন্দীত্বের মূল কারন। রেড ক্রসের বিবৃতি দেখলে আশা করি বিষয়টা পরিষ্কার হবে।
৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ২:২৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: ধর্মের মূলনীতি পালন না করে শুধু অানুষ্ঠানিকতা পালন করা হলে সেইসব দেশ হয় বাংলাদেশ,ভারত অার পাকিস্তানের মতো নীতিহীনদের রাজত্ব।
অার পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী নাস্তিকদের দেশ চীন সবচেয়ে দ্রুতগতিতে উন্নতি করা দেশ ।
কারণ চীনারা ধার্মিক সেজে চুরি,ঘুষ,দুর্নীতি,পরকিয়া,ব্যাভিচার,মদ-মাদকের নেশা করেনা।
নীতি-অাদর্শ মেনে চলে,যা ছাড়া কোন দেশের শান্তি বা উন্নয়ন অসম্ভব।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:১২
মামুন রেজওয়ান বলেছেন: নামাযের মুলনীতিই সম্ভবত আপনার অজানা। নামাযের মুলনীতিই কিন্তু দাঁড়ালাম, ঝুঁকে পড়লাম, মাটিতে কপাল ঠেকালাম এটা নয়। বরং নামায তখনই নামায হবে যখন এটা ব্যাক্তিকে খারাপ ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত রাখতে পারবে। আর চীনের কথাই শুধু জেনেছেন? এবার একটু তুরষ্কের কথাও নাহয় জানুন।
৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আমিতো ঠিকমত নামাযই পড়ি না।।।
আমার কাছে মনেহয়, সবচেয়ে বেশী প্রয়োজনীয় একজন ভালো মানুষ হওয়া। কিন্তু প্রশ্ন হলঃ ভালো মানুষের সঙ্গা কী??
১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
মামুন রেজওয়ান বলেছেন: নামায পড়া উচিৎ কারন এটাই অন্যায় কাজ থেকে বাধা প্রদান করে। আপনার যদি এমন হয় যে, নামাযও পড়ছেন দেদারছে অন্যায়ও করছেন তাহলে আপনার নামায হচ্ছে না।
৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:০০
রাজীব নুর বলেছেন: তুমি শুধুই মানুষ দেখো, আমি দেখি কাউয়া !!
১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
মামুন রেজওয়ান বলেছেন: আমি কপালের কালো দাগের আড়ালের কাউয়াও দেখি মাঝে মাঝে। তবে সত্যি কথা কি কপালে দাগওয়ালা কাউয়ার সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১৭
বিপরীত বাক বলেছেন: বাংলাদেশে নামাজ হল পাপের লাইসেন্স। একসেপ্ট দিজ নাখিং এট অল। বাংলাদেশে অবিলম্বে নামাজের উপর এসব চালু করা দরকার। পা থেকে মাথা পর্যন্ত কমপ্লিট হারামখোর জাতির আবার নামাজ। এই নামাজের জন্যই তো এতো চুরি-চামারি-দুর্ণীতি-অনাচার। নিশ্চিন্ত মনে করে যাচ্চে বাঙাল জাত। জানে যে লাইসেন্স আছে। পাপের লাইসেন্স। নামাজ। রোজা। সব ধুয়েমুছে যাবে।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২০
মামুন রেজওয়ান বলেছেন: আপনার কি ইসলাম ধর্ম নিয়ে এই জ্ঞান! যে জেনে বুঝে করা অন্যায়ের পাপ নামায, রোযার মাধ্যমে মুছে ফেলা যায়? অদ্ভুত ব্রাদার, বড়ই অদ্ভুত!
৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১৭
বিপরীত বাক বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: তুমি শুধুই মানুষ দেখো, আমি দেখি কাউয়া !!
১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২২
মামুন রেজওয়ান বলেছেন: রাজীব নুর ভাইয়ের মত আমিও আমার আশেপাশে কাউয়া দেখি।
৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:০৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: এবার একটু তুরষ্কের কথাও নাহয় জানুনতুরস্ক পৃথিবীর সেরা বকধার্মিকরে দেশ,বহু আগে থেক।সুলতান সোলায়মান দেখেছেন? মদ অার ব্যাভিচার ছাড়া সুলতানরা কিছু বুঝতো না।
এখনও পর্যটন ব্যবসার নামে লাম্পট্য অার মদ্যপান অবাধে চলে।
গিয়ে নিজ চোখে দেখে আসেন।
২০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৩৪
মামুন রেজওয়ান বলেছেন: হা হা হা ভাই হাসাইয়েন না। আপনি বোধহয় জানেন না যে, ওসমানী সাম্রজ্যের মোট সুলতান সংখ্যা ৩৭ জন। সেই এক সুলতান সোলায়মান নিয়ে আর কতদিন?বাকীদের ইতিহাস নাহয় একটু পড়ুন। পর্যটন ব্যবসার নামে লাম্পট্য চলছে সেটা অস্বীকার করার কিছু নাই। তবে আপনি বোধহয় এটাও জানেন না গুটি কয়েক কুলাঙ্গার দিয়ে কখনও একটা সিস্টেমকে জাজ করা বোকামী ছাড়া কিছুই না। খুব বেশী সমস্যা হচ্ছে বোধহয় এটা বিশ্বাস করতে যে, ইসলামী আইন একটা দেশকে কতটা উন্নত করতে পারে! আচ্ছা আপনাকে তুরষ্কের স্ট্যাটিসটিক্স দেখাই।
২০০২ সালের হিসাব :- সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় ছিল ৫০টি।
২০০৭ সালে এটা ১২২ এ উত্তীর্ণ হয়।
২০০২ সালের হিসাব : কমপক্ষে ১টি বিশ্ববিদ্যালয় এমন প্রদেশ সংখ্যা ৪০
২০১৭ সালে ৮১টি মানে সব প্রদেশে ।
২০০২ সালের হিসাব : বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন সংখ্যা ৩৯৬৬৪৬
২০১৭ সালে ১০০৮০৭০
এটা গেল শিক্ষা ক্ষেত্রে ছোট্ট হিসাব। আবারও বলছি অত্যন্ত ক্ষুদ্র একটা হিসাব।
এবার যোগাযোগের হিসাব বলি কিছু.....
২০০২ সাল পর্যন্ত মোট মহাসড়ক ছিল ৬১০১ কি.মি.
২০১৭ সালে যেটা হয় ২৫১৯৭
২০০৩ সাল পর্যন্ত মোট সেতু ছিল ৫৯৬৭টি
২০১৬ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৮১০০টিতে।
বিমান বন্দর বা টানেল বা রেলপথের হিসাব দেওয়ার প্রয়োজন বোধ করছি না।
অর্থনীতির কথা বলি নাকি বলেন?
২০০২ সাল পর্যন্ত জাতীয় আয় ছিল ২৩০ বিলিয়ন ডলার
২০১৪ সালে এসে দাঁড়ায় ৮২২ বিলিয়ন ডলারে
২০০২ সালে মাথাপিছু আয় ছিল ৩৫০০ ডলার
সেখানে ২০১৩ সালে ১০৮০৭ ডলারে উন্নীত হয়।
আর কিছু ডাটার প্রয়োজন হলে অবশ্যই জানাবেন।
আর এটা জানেনতো ২০০২ সাল পর্যন্ত ছিল কমিউনিজম শাসন যা পরিবর্তন হয় এরদোয়ানের/ এরদোগানের হাত ধরে।
৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:১৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: আর এটা জানেনতো ২০০২ সাল পর্যন্ত ছিল কমিউনিজম শাসন-পড়াশোনা মনে হয় একেবারেই করেন না।তুরস্ক ন্যাটোভূক্ত এশিয়ার একমাত্র দেশ,যা এ্যামেরিকার অার ইসরাইলের ঘনিষ্ট দোস্ত।
অার ন্যাটো গঠিতই হয়েছিলো সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে সমাজতন্ত্রকে ধ্বংস করারজন্য।
তুরস্কের সামরিক বাহিনী পশ্চিম ভক্ত।
এ্যামেরিকার নির্দেশে অাইএস এর বিরুদ্ধে লড়াইরত রাশিয়ার দুই জঙ্গী বিমান ধ্বংস অার ১ চালককে হত্যা করেছিলো মাত্র ২০১৫ তে।এই ঘটনার ফলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিলো।
২০১৬ তে এরদোগানের বিরুদ্ধে অভুত্থ্যানের পর থেকে এ্যামেরিকার সাথে সৃষ্টি হয়েছে চরম শত্রুতা।
সব সুলতানই মদখোর অর চরম লম্পট ছিলো।
যেসব দেশ ভারত-পাকির মতো ধর্মরাষ্ট্র না,তারা কি উন্নত না?
https://en.wikipedia.org/.../2015_Russian_Sukhoi_Su-2.
Ottoman Imperial Harem
From Wikipedia, the free encyclopedia
Jump to navigation
Jump to search
This article is about the Ottoman Imperial Harem. For the imperial harem of the Mughals, see Mughal Harem. For other imperial harems, see Harem.
This article needs additional citations for verification. Please help improve this article by adding citations to reliable sources. Unsourced material may be challenged and removed. (October 2016) (Learn how and when to remove this template message)
Cariye or Imperial Concubine
The Imperial Harem (Ottoman Turkish: حرم همايون, Harem-i Hümâyûn) of the Ottoman Empire was the Ottoman sultan's harem composed of the wives, servants (both female slaves and eunuchs), female relatives, and the sultan's concubines, occupying a secluded portion of the Ottoman imperial household.[1] This institution played an important social function within the Ottoman court, and demonstrated considerable political authority in Ottoman affairs, especially during the long period known as the Sultanate of Women.[2] The utmost authority in the Imperial Harem was the Valide Sultan, who ruled over the other women in the household and was often of slave origin herself. The Kizlar Agha (Kızlarağası, also known as the "Chief Black Eunuch" because of the Nilotic origin of most aghas) was the head of the eunuchs responsible for guarding the Imperial Harem.
Contents
1 Etymology
2 The Harem as a social and political institution
3 Harem quarters
3.1 Role of the Valide Sultan
3.2 Role of the court ladies
3.3 Role of the eunuchs
4 Golden Cage
5 See also
6 Further reading
7 References
7.1 Notes
7.2 Other sources
8 External links
Etymology
The word harem is derived from the Arabic harim or haram which give connotations of the sacred and forbidden. The female quarters of Turkish households were then referred to as haremlik due to their prevailing exclusivity.[3][page needed]
The Harem as a social and political institution
This section needs additional citations for verification. Please help improve this article by adding citations to reliable sources. Unsourced material may be challenged and removed. (November 2016) (Learn how and when to remove this template message)
The harem was the ultimate symbol of the Sultan's power. His ownership of women, mostly slaves, was a sign of wealth, power, and sexual prowess. The institution was introduced in the Turkish society with adoption of Islam, under the influence of the Arab Caliphate, which the Ottomans emulated. To ensure the obedience of the women, many of them were bought and kept into slavery. However, not all members of the Harem were slaves. The main wives, especially those taken into marriage to consolidate personal and dynastic alliances were free women. This was the exception, not the rule. The relationship between slavery and polygamy/harems in the Turkish Harem continued until 1908, at the very least.[citation needed]
The imperial harem also served as a parallel institution to the sultan's household of male servants. The women were provided with an education roughly on par with that provided to male pages, and at the end of their respective educations they would be married off to one another, as the latter graduated from the palace to occupy administrative posts in the empire's provinces.[4] Consequently, only a small fraction of the women in the harem actually engaged in sexual relations with the sultan, as most were destined to marry members of the Ottoman political elite, or else to continue service to the Valide Sultan.[5]
Harem quarters
[icon]
This section needs expansion. You can help by adding to it. (December 2009)
The Imperial Harem occupied one of the large sections of the private apartments of the sultan at the Topkapi Palace which encompassed more than 400 rooms. After 1853, an equally lavish harem quarter was occupied at the new imperial palace at Dolmabahçe.
Role of the Valide Sultan
Main article: Valide sultan
The mother of a new sultan came to the harem with pomp, circumstance and assumed the title of valide sultan or sultana mother upon her son's ascension. She was paramount chief and ran the Harem and ruled over the members of the dynasty. The Valide Sultan who influenced the political life of the Ottoman Empire during various periods of history (such as the Sultanate of Women in the 16th and 17th centuries) had the authority to regulate the relations between the sultan and his wives and children. At times the valide sultan acted as regent for her son, particularly in the seventeenth century, when a series of accidents necessitated regencies that endowed the position of Queen Mother with great political power.[6]
In 1868, Empress Eugénie of France visited the Imperial harem, which was to have a lasting effect. She was taken by the sultan Abdülaziz to his mother, Valide Sultan Pertevniyal Sultan, but reportedly, Pertevniyal became outraged by the presence of a foreign woman in her harem, and greeted the Empress with a slap in the face, almost provoking an international incident.[7] The visit of the Empress, however, did cause a dress reform in the harem by making Western fashion popular among the harem women, who dressed according to Western fashion ever after.[8]
Role of the court ladies
The Courtyard of the Favourites in the harem of Topkapı Palace
For the perpetuation and service of the Ottoman Dynasty, beautiful and intelligent slave girls were either captured in war, recruited within the empire, or procured from neighbouring countries to become imperial court ladies (Cariyes). Odalisque, a word derived from the Turkish oda, meaning chamber: thus connoting odalisque to mean chamber girl or attendant, was not a term synonymous with concubine; however, in western usage the term has come to refer specifically to the harem concubine.[3][page needed]
The court ladies who were introduced into the harem in their tender age were brought up in the discipline of the palace. They were promoted according to their capacities and became kalfas and ustas.
The court ladies with whom the sultan shared his bed became a member of the dynasty and rose in rank to attain the status of Gözde (the Favorite), Ikbal (the Fortunate) or Kadın (the Woman/Wife). The highest position was the Valide Sultan, the legal mother of the sultan, who herself used to be a wife or a concubine of the sultan's father and rose to the supreme rank in the harem. No court lady could leave or enter the premises of the harem without the explicit permission of the valide sultan. The power of the valide sultan over concubines even extended to questions of life and death, with eunuchs directly reporting to her.
The court ladies either lived in the halls beneath the apartments of the consorts, the valide sultan and the sultan, or in separate chambers. The kadıns, who numbered up to four, formed the group who came next in rank to the valide sultan. Right below the kadıns in rank were the ikbals, whose number was unspecified. Last in the hierarchy were the gözdes.[9]
During 16th and 17th century, chief consort of the sultan received title haseki sultan or sultana consort. This title surpassed other titles and ranks by which the prominent consorts of the sultans had been known (hatun and kadin). When the position of valide sultan was vacant, a haseki could take valide's role, have access to considerable economic resources, become chief of imperial harem, sultan's advisor in politic matters, and even have an influence upon foreign policy and on international politics. This cases happened during Hürrem Sultan and Kösem Sultan's periods.
Role of the eunuchs
Chief Black Eunuch of the Ottoman court; Photo, 1912.
The Courtyard of the Eunuchs in Topkapı Palace
At Topkapı Palace, at the court of the Ottoman sultans, the harem staff included eunuchs. These were Nilotic slaves captured in the Nile vicinity.[10] The castrated servicemen in the Muslim and Turkish states in the Middle Ages were recruited to serve in the palace from the times of Sultan Mehmed I onwards. These eunuchs who were trained in the palace and were given the charge of guarding the harem rose in rank after serving in many positions.[11] The harem eunuchs and the harem organization were under the command of the Chief harem eunuch, who was also called the Master of the Girls (Kızlar Ağası) or Chief Black Eunuch. They supervised the quarters where the female population of the palace lived. They had influence on the palace and later on the state administration in the 17th and 18th centuries as they had access to the sultan and the sultan's family and became very powerful.
The Chief Black Eunuch was sometimes considered second only to the Grand Vizier (head of the imperial government, but often working in his own palace or even away, e.g., on military campaign) in the confidence of the Sultan, to whom he had and arranged access (including his bedchamber, the ne plus ultra for every harem lady), also being his confidential messenger. As commander of an imperial army corps, the halberdiers ('baltacı', he even held the supreme military dignity of three-horsetail pasha (general).[citation needed]
Meanwhile, the Chief White Eunuch (Kapı Ağası), was in charge of 300 to 900 white eunuchs as head of the 'Inner Service' (the palace bureaucracy, controlling all messages, petitions, and State documents addressed to the Sultan), head of the Palace School, gatekeeper-in-chief, head of the infirmary, and master of ceremonies of the Seraglio, and was originally the only one allowed to speak to the Sultan in private. In 1591, Murad III transferred the powers of the white to the black eunuchs as there was too much embezzlement and various other nefarious crimes attributed to the white eunuchs, but later they regained some favour.[citation needed]
During the Sultanate of Women (Kadınlar Sultanati), eunuchs increased their political leverage by taking advantage of minor or mentally incompetent sultans. Teenage Sultans were "guided" by regencies formed by the Queen Mother (Valide Sultan), the Grand Vizier and the Valide's other supporters- and the Chief Black Eunuch was the Queen Mother's and Chief Consorts' intimate and valued accomplice.
Golden Cage
This section does not cite any sources. Please help improve this section by adding citations to reliable sources. Unsourced material may be challenged and removed. (October 2016) (Learn how and when to remove this template message)
The apartments of the princes, also called kafes (cage), were part of the imperial Ottoman harem
The Ottoman harem was often called "the golden cage". After Ahmed I's reformation of the law of succession to Ottoman throne and decline of sancağa çıkma (system of appointing young princes as provincial governors to train them in how to rule), princes were confined the kafes, (cage, also the Şimşirlik, Boxwood Quarters) in Topkapı Palace. They lived here in seclusion until they either acceded to the throne or were executed in order to prevent a war of succession.
১০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৩২
অনল চৌধুরী বলেছেন: তুরস্ককে মধ্যযুগ থেকে অাধুনিক করেছেন কামাল পাশা,যিনি ছিলেন একজন আধুনিক মানুষ।নারী-পুরুষ সমান অধিকার,নারীদের শিক্ষা ও ভোটের অধিকার দিয়েছিলেন।
তিনিই মধ্যযুগীয় সুলতানতন্ত্র বাতিল করেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ভালো লেখা। নামাজের জন্য যদি এরকম আগ্রহ সমাজে তৈরি হয় তাহলে দুর্নীতি অনেক কমে যাবে...