নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আরব্য উপন্যাসের সেই মরুচারী যে সত্যান্বেষণে জীবন উৎসর্গ করে। সেই উপন্যাসের চরিত্র নিজের ভিতরে লালন পালন ও প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে এই পথচলা।

মামুন রেজওয়ান

মামুন রেজওয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

Double Standard: সমস্যা শুধু ইসলাম!!

০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ৯:৪৬

আমরা মুসলিমরা "ধর্মনিরপেক্ষ রাস্ট্র" টার্মটা কিভাবে অনুভব করি বা এর বৈধতা অবৈধতা নিয়ে কি ধরনের মনোভাব আমাদের? এই টার্মটাই বা কাদের তৈরী? কারা এই টার্মটা চর্চা করে? মুলত বস্তুবাদী চিন্তাভাবনায় বিশ্বাসের অধিকারীরা এই টার্মটা খুব ফলাও করে হাইলাইট করে। তাদের খুব বড় একটা স্বার্থ জড়িয়ে আছে এর পিছনে। যাইহোক ধর্মনিরপেক্ষতা চর্চাকারী দেশের কয়েকটা ঘটনা দেখে আসি চলুন।

যে রাস্ট্রগুলো ধর্মনিরপেক্ষ হিসাবে নিজেদেরকে মহান ভাবতে চায় তাদেরই কিছু কথা। এরা প্রত্যেক ধর্মের অনুসারীদেরকে তাদের ধর্ম পালনের স্বাধীনতা দিয়ে থাকে!! হা হা হা।
এরা মহান, মানবাবাধিকার প্রতিষ্ঠায় এরা আমাদের আদর্শ!! আহা আহা।
বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না আপনার চোখে পানি আসতে বাধ্য। এরা কিসুন্দর শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছে ইরাকে, সিরিয়ায়, গাজাতে। এরা যেন সাদা পায়রা হিসাবে এসেছে এই দুনিয়ায় শান্তির বানী নিয়ে। এরাইতো আমাদের আদর্শ। ইসলাম কি পারবে এরকম উদার হতে?

ঘটনা:-১
ঘটনাটা ২০১৭ সালের। সুইটজারল্যান্ডের এক স্কুল ১২-১৪ বছর বয়সী কিশোর কিশোরীদের একসাথে সুইমিং ক্লাশে অংশগ্রহন করার নিয়ম চালু করে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেই নীতি মানতে নারাজ হন তুর্কী বংশোদ্ভূত এক দম্পতি। তারা তাদের ১৪ বছর বয়সী কন্যাকে এই ক্লাশে উপস্থিত হতে দিবে না বলে সাফ জানিয়ে দেয় স্কুল কর্তৃপক্ষকে। কারন হিসাবে তারা বলে একই সুইমিং পুলে ছেলে মেয়ে একসাথে সুইমিং শিখা ইসলামী শিক্ষায় বৈধ নয়। স্কুল তাদেরকে এক্ষেত্রে বাধ্য করতে পারে না। স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের সিদ্ধান্তে বহাল থাকে উপরন্ত তুর্কী অভিভাবককে ১৬শ পাউন্ড জরিমানা করা হয়। তুর্কী দম্পতি এতে দমে না গিয়ে সুইস হাইকোর্টে স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। সুইস হাইকোর্টও তাদের মামলা নাকোচ করে দেন। সর্বশেষে এই সিদ্ধান্ত মেনে না নিয়ে সেই দম্পতি ইউরোপিয়ান কোর্ট অফ হিউম্যান রাইটসে (ECHR) যান। ইউরোপিয়ান আদালতের বিচারকরা রায় দেন যে, অভিভাবকদের এভাবে বাধ্য করায় তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। তবে আদালতের মতে, হস্তক্ষেপ হলেও তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতা লঙ্ঘিত হচ্ছে না। [১]



চিত্রর:- গুগল থেকে ডাউনলোডকৃত

ঘটনা:-২
তার কিছুদিন আগে ২০১৬তে একই রকম মামলায় জার্মান আদালতের রায়ে বলা হয়, মুসলিম কিশোরীরা ছেলেদের সাথে সাঁতারের ক্লাশ করতে বাধ্য। এ ক্ষেত্রে কোন অব্যাহতি পাবার অধিকার তাদের নেই। [২]

ঘটনা:- ৩
আরেকটা ঘটনা প্র্থিবীর সবচেয়ে শান্তির দেশ বলে খ্যাত এই সুইটজারল্যান্ডেরই।
২০১৬ সালে সুইটজারল্যান্ডের এক দম্পতিকে ৫০০০ সুইস ফ্রাঙ্ক জরিমানা করা হয়। কারন তাদের ১৪ ও ১৫ বছর বয়সী দুই ছেলে স্কুলের মহিলা শিক্ষকের সাথে হাত মেলাতে রাজি হয়নি।
একই ধারাবাহিকতায় মিউনিসিপ্যাল কমিটির সাক্ষাৎকারে বিপরীত লিঙ্গের কারও সাথে হাত না মেলানোর কারনে ২০১৮তে এক মুসলিম দম্পতির নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়। [৩]

এগুলোই অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার নমুনা? এটাই যার যার ধর্ম তাকে তা পালন করতে দেওয়ার নমুনা? সাদা চামড়ার নিচের কালো রং কিভাবে বেরিয়ে আসে ইসলামের ইস্যুতে সেটা কি বোঝা খুব কষ্টকর? এটা আদৌ ধর্ম নিরপেক্ষতা নাকি ইসলাম বিদ্বেষ? তবুও আমরা নিজেকে সাদা চামড়ায় পরিনত করার প্রতিযোগীতায় লিপ্ত হব। তবুও আমরা সাদা চামড়ার সংষ্কৃতি নিজের মধ্যে ধারন করতে পেরে গর্ববোধ করব।

সোর্সসমূহ:-
[১]Muslim parents must send children to mixed swimming lessons, court rules, Politicio, November 1, 2017.
[২] Germany's top court rules Muslim schoolgirls must join swimming lessons, Reuters, December 8, 2016
[৩] Swiss ruling overturns Muslim pupil's handshake exception, The Wed 25 May 2016.

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি পড়ালেখা করতে সৌদী, মিশর, লেবানন যাবেন, নাকি আমেরিকা যাবেন?

আপনার আমেরিকান শিক্ষিকা যদি হাত মিলাতে হাত বাড়িয়ে দেন, আপনি হাত মিলালে, আপনি কি দোযখে যাবেন।

০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০৯

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: হাত বাড়ানোর আগে তাদের বিবেচনা করা উচিৎ এই কালচারের সাথে হাত বাড়ানো ব্যাপারটা যায় কিনা? তারা যেমন নারীর পেট দেখা যায় এ কারনে শাড়িকে অশালীন পোশাক বলছে মুসলিমও ঠিক একইভাবে পরপুরুষের বা অন্য নারীর হাত ধরাকে অশালীন বলছে। তাদের বেলায় শালীনতা আর মুসলিমের বেলায় উগ্রবাদীতা। আবার ডাবল স্ট্যান্ডার্ড।

২| ০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাশারের সাথে সকি আমেরিকার সমস্যা শুরু হয়, নাকি সুন্নীদের সমস্যা শুরু হয়? সিরিয়ার রিফিউজীরা কি বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে আসতে চেয়েছে, নাকি জার্মানী যেতে চেয়েছে? সিরিয়ানরা বেশী ইসলাম বুঝে, নাকি আপনি বুঝেন?

৩| ০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরবেরা বিপদে পড়লে সুইজারল্যান্ড যেতে চায় রিফিউজী হিসেবে, নাকি বাংলাদেশে আসতে চায়?

আপনি মানবিক কিছু বুঝার মতো অবস্হানে নেই; বিশ্বে মসলিম থেকে খৃষ্টান বেশী, ওরা আপনার থেকে ধর্ম কম বুঝে না; ওরা বুঝেই হাত মিলায়।

৪| ০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানেরা অন্য দেশে বাস করে, সেখানকার সুযোগ নেয়; কিন্তু তাদের কালচার ও ট্রেডিশনকে অবজ্ঞা করে; আপনি তাদের মাঝে একজন! পশ্চিমে বাস করবেন, ওদের সমাজে চলবেন, কেহ হাত বাড়ালে হ্যান্ডশেক করবেন না; এগুলো পিগমী ব্যাপার স্যাপার।

০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০১

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: তাদের কালচার পালন করা হচ্ছে না বলে তারা অসন্তুষ্ট অথচ মুসলিমরা তাদের নিজের কালচার পালন করতে পারছে না বলে মুসলিমরা সন্তুষ্ট থাকবে? ভাই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড নামকরনের স্বার্থকতা বোধহয় এটাই।

৫| ০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রতিটি বাংগালী আজকে ভারতে ধর্মনিরপেক্ষতা চাচ্ছেন; বাকী আছেন আপনি! কারণ, আপনি ভারতের ২২ কোটোো মুসলমানের সমস্যা বুঝার অবস্হানে নেই।

০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০৪

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: হা হা হা সেই সেম কথা ভাই। ধর্মনিরিপেক্ষতা মানেতো এটাই যে, তুমি আমার দেশে আছো আমার দেশের আইন মেনে চলবে সেটা তোমার ধর্মের বিরুদ্ধে গেলেও। তোমার ধর্মের কি কালচার সেটা আমার দেখার বিষয় না।

৬| ০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


নবীর (স: )'এর জন্মদিন কেন কখনো শীতকালে, কখনো গরমকালে, কখনো বর্ষাকালে, ব্যাপার কি? এটার বুঝায়ে বলেন!

৭| ০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভারতে ২ বছর থাকেন, ধর্মনিরপেক্ষতার জন্য প্রতিদিন নফল নামাজ পড়বেন।

৮| ০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ঘটনা ৩: যারা নিজের শিক্ষকের সাথে হাত মেলায়নি তাদেরকে আফগানিস্তানে ডিপোর্ট করার দরকার।

০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৫৮

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: আমি কোন টপিক্সের উপর পোস্ট করেছি আর আপনি কি করেছেন মন্তব্যে? আফসোস মুখস্ত কিছু বুলি নিয়ে পড়ে থাকেন আপনিও এটা বিস্বাস করতে কষ্টই হচ্ছে আমার।

চাঁদগাজী ভাই আপনার সব মন্তব্য মুসলিমকে দেখে করা। ইসলামের দাবী না জেনেই। আমি সব মন্তব্যের উত্তর একটা দিয়েই দিয়ে দিচ্ছি। কোন এক দেশ বা সম্প্রদায় বা কোন এক মুসলিম গোষ্ঠীকে দিয়ে ইসলামকে জাজ করছেন কেন? ইসলামকে জাজ করুন ইসলামী রাস্ট্রনীতি, সংষ্কৃতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি দিয়ে। আপনার কি মনে হয় একজন মুসলিম (এখানে মুসলিম বলতে শুধু নাম মুসলমানের সেটা বুঝানো হয়নি। পরিপূর্ণ আত্মসমর্পনকারী বুঝানো হয়েছে) আমেরিকায় লেখাপড়া করতে গেলে ইসলামের কিছু মৌলিক নীতি পরিত্যাগ করতে হবে জেনেও আমেরিকায় লেখাপড়া করতে যাবে?

আর দ্বিতীয়ত আপনি খুব সুন্দর করে ধর্মনিরপেক্ষতার যে মুখোস পড়ে আছে অধিকাংশ সেক্যুলার কান্ট্রি তা পাশ কাটিয়ে গেলেন। এত বড় বড় বুলি কপচানোর কোন দরকার আছে? বললেইতো হয় এই দেশে আছো এখানে সরকার যা বলবে তাই পালন করতে হবে। তোমার ধর্ম কি বলে তা সরকারের দেখার বিষয় না। কি দরকার ধর্ম যার যারটা সে পালন করবে এতে সরকারের কোন হস্তক্ষেপ নেই টাইপ বুলি আওড়ানোর?


৯| ০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০২

নাসির ইয়ামান বলেছেন: চাঁদগাজীর "বয়সের বাতিক" রোগে ধরেছে!

অতিবৃদ্ধ (বুড়োরা) মারাত্মক গোঁড়া হয়,এদের থেকে কোনো ভালো ডিসিশন আশা করতে নেই!

০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ১:১৪

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: আমি সত্যিই হতাস সিনিয়র ব্লগার যাকে আমি বেশী পছন্দ করি এই সামুতে তার এরুপ অসংলগ্ন মন্তব্য দেখে।

১০| ০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


শুনেন, ম্যাঁওম্যাও করিয়েন না, আমেরিকায় পড়ার সময়, শিক্ষিকা হাত বাড়ায়ে দিলে, আপনি হাত মিলাবেন কিনা, হ্যাঁ/না একটা বলেন; প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে ম্যাঁওম্যাঁও করিয়েন না।

০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ১:০৭

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: একজন মুসকিম হাত বাড়াবে কি না এটা কি একজন মুসলিমের সিদ্ধান্ত নাকি আল্লাহ যা নির্দেশ দিয়েছেন সেই অনুসারে সিদ্ধান্ত? আপনিতো মনে হয় মুসলিম বলতে ব্যাক্তির স্বাধীন আচার আচরন, চিন্তা ভাবনা বুঝেন।

১১| ০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


গত রোজায় মুসলমানদের সাথে ইফতার করতে এসে, স্হানীয় কাউন্সেল ওমেন, মাগরিবের নামাজ পড়ে গেছেন; এঁরা জ্ঞানী অন্যের ধর্মকে সন্মান করেন; আপনি ইতিমধ্যে কার ধর্মকে সন্মান করেছেন, নাকি অন্য কিছু করেছেন, সেটা বলেন।

০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ১:০৯

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: ও তারমানে কারও ধর্মকে সম্মান জানানো মানে তার ধর্মের রিচ্যুয়াল পালন করা এইটা?

১২| ০৫ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকায় পড়তে এলে ইসলামের কিছু ত্যাগ করতে হবে না; সৌদীতে গেলে ইসলামের অনেক কিছু ত্যাগ করতে হবে: ভিসা শেষ হয়ে গেলে চুরি করে থাকতে হবে।

০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ১:১২

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: আমি আসলেই আপনার কথাবার্তায় অসংলগ্নতা খুঁজে পাচ্ছি। আলোচ্চ বিষয় ছিল মানবতার বুলি কপচানো দ্বিমুখী নীতি নিয়ে। আর আপনি কিসব মন্তব্য করছেন। আপনি যদি পারেন তথ্যগুলো রিফিউট করেন যুক্তি দিয়ে এটাইতো যথেষ্ট

১৩| ০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ১:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি আমার কথাবার্তায় অসংলগ্নতা খুঁজে পাচ্ছেন? আপনার সুদিন এলে, আপনি আপনার নিজের কথাবার্তায় অসংলগ্নতা খুঁজে পাবেন, হয়তো!

০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ১:৩০

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: বলেছেন: আসলেই আমি কনফিউজড ভাই, আমি আমার লেখায় কোথাও আমেরিকা শব্দটা ব্যবহার করিনি (তারমানে এই না যে, আমেরিকা এসবের বাইরে। কথার প্রেক্ষিতে বলা আরকি) অথচ আপনি আমেরিকা টেনে এনে তুলনা করছেন। ব্যাপারটা আপনার কাছে স্বাভাবিক মনে হচ্ছে? আমারতো বিশেষ কোন ইঙ্গিত মনে হচ্ছে। আর জ্বি ভাই আলহামদুলিল্লাহ আমার প্রত্যেকটা দিনই সুদিন। সালাম ভাই

১৪| ০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ৩:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
খাটি ইসলামে শিক্ষা গ্রহন স্কুল-কলেজ এমনকি মাদ্রাসা শিক্ষাও হারাম।
মুর্তি, ছবি আঁকা, ছবি তোলা, ছবি রাখা হারাম। সে হিসেবে মোবাইল বা টিভি ১০০% হারাম।
খেলাধুলা করা হারাম, এমনকি একক ভাবে ঘুড়ি উড়ালেও হারাম।
হ্যান্ডসেক করা হারাম এখন জানলাম।

এত ইসলাম ইসলাম করলে কাফেরের দেশে আসছেন কেন? মরুভুমির দেশে যান না কেন?
তার আগে হারাম মোবাইল ল্যাপটপ ফেলে দেন। খেলা দেখা বন্ধ করেন।
ছবি, পর্ন ছবি বোঝাই মোবাইল নিয়ে মসজিদে ঢুকতে লজ্জা হয় না?
মরুভুমির দেশে চলে যান। মরুচারী হয়ে সত্যান্বেষণে জীবন উৎসর্গ করুন।

০৬ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৮:১১

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: ইসলাম নিয়ে আপনার এই নলেজ? বড়ই অদ্ভুত। আপনিওতো দেখছি আর সবার মত ইসলামকে জাজ করছেন একজন মুসলিমকে দেখে। আপনি যে যে জিনিসগুলো হারাম বললেন প্রথম অংশে সেগুলোর রেফারেন্স দিতে পারবেন (মুর্তি বাদে, আর ঘুড়ির ব্যাপারটা আমার জানা নেই)? নাকি আপনিও ফাঁকা গুলি ছোঁড়ায় বিশ্বাসী? হারাম কনসেপ্টটাইতো আপনার কাছে অস্পষ্ট।
২য় অংশতো পুরোটাই একই কাজ করেছেন। একজন নামে মাত্র মুসলিমের আচার আচরন দেখে সেটাকে ইসলামী আচার আচরন বানিয়ে ফেলেছেন। ভাই সবার আগের কথা হচ্ছে কোন সিস্টেম নিয়ে অভিযোগ তুলতে চাইলে সেই সিস্টেম সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞান থাকা আবশ্যক। ইসলাম নিয়ে প্রশ্ন তুলতে চাইলে মুসলিমের আচার ব্যবহার না দেখে ইসলামের রীতি নীতি আগে জানুন কোর'আন এবং রাসুল (সা.) এর সিরাহ পড়ে।

১৫| ০৬ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৭:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কুপের মাঝে আছেন

০৬ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৮:১৪

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: সমস্যা নাই ভাই, আমিও জানি শেষ অস্ত্র ব্যাক্তিগত ছিদ্রান্বেষণ। ভাল থাকবেন ভাই। আপনার চিন্তা ভাবনা আমার ভাল লেগেছে।

১৬| ০৬ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৫৩

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আচ্ছা ! তাহাদের কালচারের সাথে খাপ খায় না বিধায় মুসলমানদের ধর্মীয় বিধানকেও তাহারা নাকচ করিতে কসুর করিতেছে না। আজ যদি বাংলাদেশের কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় পোশাক বাধ্যতামূলক হয় , আর পশ্চিমা কোন দম্পতি যদি তাহা অস্বীকার করিয়া বাংলাদেশের কোর্টে যায়, কোর্ট বিদ্যালয়ের পক্ষে রায়ও দেয়, তাহা হইলে আমাদের কাহু আর বাআলবৈশাখী কি তাহা সমর্থন করিবেন ? নাকি তালগাছটা উনারা নিজেদের কাছেই রাখিতে চাহিবেন !

ইহাদের চশমা পশ্চিমা রঙে রঙিন ! চশমার স্বাভাবিক রং হারাইয়া তাই সত্য ,স্বাভাবিক ,যৌক্তিক ও ন্যায্য বিষয়কেও ইহারা পশ্চিমাদের মতোই ভিন্ন রঙে রাঙাইতে চেষ্টা করেন !
আফসোস ! আফসোস !মুসলমান আজ ইসলামের বিধানের বিরোধিতা করিয়া বিধর্মীদের সমর্থন করিতেছে !

১৭| ০৬ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:৪৮

নাসির ইয়ামান বলেছেন: @হাসান কালবৈশাখী ও চাঁদগাজী;
আপনারা জাস্ট কোন দেশ বা ব্যক্তির বিচ্যূতির দোহাই দিয়ে ইসলাম ধর্মকে খাটো করে দেখতে পারেননা!
একথা স্বীকার করতে বাধ্য যে,কিছু নামধারী ইসলামী রাষ্ট্র, ধর্ম ব্যবসায়ীদের অসংলগ্ন ব্যক্তিত্বের কারণে দুর্বলমনা ঈমানদার ও বিধর্মীদের দৃষ্টিতে প্রকৃত মুসলিমদের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে।

১৮| ০৬ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মের গোঁড়ামির কারনে মুসলিমরা আজও পিছিয়ে আছে।
অথচ এই মুসলামরাই বিজ্ঞাপনের সমস্ত সুবিধা গুলো ভোগ করে।

০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:০৯

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: ধর্মের গোঁড়ামি বলতে যদি আপনি ধর্মের নীতিমালা সব অক্ষরে অক্ষরে পালন করা বুঝিয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে গোঁড়ামির সংগা নতুন করে জানতে হবে। আর ধর্মের গোঁড়ামির চেয়ে নিচের অস্তিত্ব ভুলে পশ্চিমাদের অন্ধ অনুকরন বেশী দায়ী বলে আমি মনে করি।

১৯| ০৬ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:৩৭

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: এখানে দেখছি এমন কিছু ব্লগার মন্তব্যে করেছে,যাদের কথা বা মন্তব্যে পড়ে অবাক হচ্ছি,রাজীব নূর,চাঁদগাজী আপনাদের কাছে একটি প্রশ্ন মুসলিম দেশগুলোতে ইহুদী-নাসারা,খৃষ্টানরা খুব সুখ শান্তিতে বসবাস করছে,তাদেরকে ইসলামী ধর্মীয় কাজে যোগদানের জন্য অপশন দেওয়া থাকে,যে আপনার ইচ্ছা,করতেও পারেন, না করলে সমস্যা নেই। একই জায়গায় আমাদেরকে কেন জোর করা হয়? ইসলাম ধর্ম নিয়ে আপনাদের এতো এলার্জি কেন? প্রত্যেকটি দেশের সংবিধান আছে,আর সে দেশ সংবিধান আইন অনুযায়ী চলে। মুসলিম দেশগুলোতে এমন আইন নেই যে অনান্য ধর্মের লোকেরা যদি আমাদের ধর্মগত আইন না মানে,তাহলে তাদেরকে জোর করা হবে! তাহলে আমাদের বেলায় তাদের সংবিধান কেন ভিন্ন????
দিন দিন আপনাদের মত ব্লগারদের মস্তিস্ক বিকৃত হচ্ছে। অশিক্ষিত বর্বরদের মত কথা বলবেন না। you have no right.! আপনাদের ঈদের চাঁদ নিয়ে এলার্জি,ইসলাম নিয়ে এলার্জী? নিউজিল্যান্ডে মসজিদে হামলার ঘটনায় আপনাদের মত ব্লগারদের তো ব্যাথিত হতে দেখিনি? তখন আপনাদের এসব বাণী বা মন্তব্যে কোথায় থাকে??? আমরা কি কখনো বলেছি,অমুক ধর্মের লোক জংগি,অমুক ধর্মের লোক উগ্র সন্ত্রাসী? অমুক ধর্মের লোক এমন তেমন ইত্যাদি। ফিলিস্তীন দেশ নিয়ে কি বলবেন? ফিলিস্তীন দেশটি কি কখনো বা কোন সন তারিখে ইহুদীদের ছিলো?? জোর পূর্বক দখল করে এখন তারাই আবার মুসলমানদের উপর জুলুম করতেছে। রাজীব নূর, চাঁদগাজী আরো কিছু ব্লগার আছে যারা যেদিকে বৃষ্টি অই দিকে ছাতা ধরে। আবার দেখা যায় কিছু কিছু ব্লগারদের আযান নিয়েও এলার্জী। বলতে পারবেন বা কোথাও এমন নমুনা পেশ করতে পারবেন যে কোন পূজা বা ক্রিসমাস দে এসব ধর্মীয় দিনে মুসলমানরা বাঁধা প্রদান করেছে? দেখাতে পারবেন না,বরং আমি এটা দেখাতে পারবো যে আমাদের ধর্মীয় কাজে তারা বাধা দিয়েছে। ছেলে মেয়ে এক সাথে সুইমিং শিখা তাও ভেজা শরীরে, এটা কোন যুক্তিতে সর্মথিত?? বাধ্য শুধু আমাদেরকেই কেন????
যুক্তি দিয়ে কথা বলবেন,অযুক্তিক কোন কথা বলবেন না,আবার সাবজেক্টের বাহিরে কথা বলবেন না। আপনার সাবজেক্টের বাহিরে কথা বলে বিভ্রান্ত করেন সব জায়গাতেই।

২০| ০৬ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এটা তাদের ফীতরাত।

আদম আ: থেকে শেষ নবী সা: পর্যন্ত তাদের একই ট্রেন্ড! অবাক হবার কিছূ নেই।
আমাদের ধার্মিক নামধারীদের দেখে তারা ধর্মকে জাজ করছে! কারণ ধর্মতো অন্য কোথাও খুঁজে পাবার বিষয় নয়। ধর্ম ধার্মিকের মাঝেই খু*জতে হয়। যে ভুলগুলো প্রবেশ করেছে বা করানো হয়েছে তা থেকে মুক্তি পথ খুঁজতে হবে। তর্ক না করে প্রক্টিক্যালি চর্ছার মাঝেই বেশী সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। এক জীবনে না হলে জনম জনম চর্চা জারি রাখতে হবে বংশ পরম্পরায়। আর তা তখই সম্ভব যখন আমার আমাদের ।ীমান বা বিশ্বাস তার দৃঢ়তায় প্রতিষ্ঠিত হবে।

মুসলিম সারা বিশ্বের সকলের এক সনম্বর প্রতিপক্ষ এই চলমান ভুল-ভালে নিয়েই। প্রকৃত ইসলামের চর্চায় শুরু হলে মাত্র দুই যুগই যথেষ্ট বিম্বকে বদলে দিতে। এটা আমরা বিশ্বাস না করলেও তারা দৃঢ়ভাবেই বিশ্বাস করে। আর করে বলেই সকল কিছুতেই ইসলামের নেগেটিভ চর্চা খুঁজে বের করে। না পেলে আইসএস নামের উগ্র সংস্থার জন্ম দেয়ায় নিজেদের অর্থে মুসলমানের বদনাম করতে, করাতে। ইসলমারে মৌলিক বিধান হিজাব নিয়ে তারা চিৎকার করে াথচ ইহুদী হিজাব নিয়ে টু শব্দ নেই। তাতে তাদের এলার্জি নেই। ইহুদীরা জন্মনিয়ন্ত্রন না করলে তা দোষের নয়। মুসলিম কললেই মধ্যযুগের!

আর এই মধ্যযুগের গালিটা দিয়ে তারা যে নিজেদেরই গাল দেয় তাও বোঝেনা। কারণ মধ্য যুগে ইসলামের ছিল স্বর্ণযুগ। মুসলিমরা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েই জ্ঞানের আরো জ্বেলেছিল। তাদের জংলিপনা থেকে মুক্ত করে মানুষের মর্যাদা দিয়েছিল। স্পেন বিজয়ের পথ ধরে মধ্যযুগের বর্বর আমেরিকান বৃটিশদের মানুস্যত্বের মানবতার জ্ঞানে আলৌকিত করেছিল। মধ্যযুগের সেই স্বর্ন ইতিহাস ভুলিয়ে দিতেই চর্চা না করতেই তারা নিজেদের মধ্যযুগের অন্ধকার সময়কে ইসলামের নামে চালানোর অপচেস্টা করে।

তাদের হিপোক্রসি নিয়ে গবেষনার পাশাপাশি নিজেদের সংশোধনের মাধ্যমে মানবিক, বিশ্বজনীন,সার্বজনীন মৌলিক ইসলামের চর্চাই পারে সকল অপপ্রচার হিপোক্রেসির যথাযথ জবাব। আর জ্ঞানপাপী, ুমনাফেক সব যুগেই ছিল আচে থাকেব। কেউ অজ্ঞতায় , কেউ লোভে, কেউ কুফরি থেকেই তাতে লিপ্ত থাকে। কোরআনেও তার স্বাক্ষ্য পাবেন। আল্লাহ বারবার বনী ইসরাইলকে সম্বোধন করে বলছেন- তোমরাতো জানো এটা সত্য, এটা সত্য, তোমাদের কাচৈ কিতাবও আচে যা এ সত্যের স্বাক্ষ্য দেয়! তবে কেন জেনে শুনে কুফর (অস্বীকার) করছো?? এরকম প্রচুর আয়াত আছে। অথচ তারপরো তারা স্রেফ অহংকারে, সত্যকো গোপন করছে, করবে।

তাই আপনার আমার আমাদের কাজ জ্ঞান অন্বেষার মাধ্যমে জ্ঞানের আলোয় সমাজকে আলোকিত করা্ প্রচলিত ভুল, সীমাবদ্ধ ধারনা গুলো নির্মুল করে প্রকৃত সত্যের চর্চা অব্যহত রাখা। সূর্য উঠলে যেমন ডেকে বলতে হয়না দেখো আলো, আলোয়তে সকরেই এমনিতেই জেগে উঠে। তেমনি তখন জাগবে সবাই।

০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ১১:১৪

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: ভালবাসা নিবেন প্রিয়, আপনার প্রত্যেকটা কথার সাথে আমি সম্পুর্ন সহমত। আপনি আমার লেখা ফলো করলে বুঝতে পারবেন আমার লেখা শুধুমাত্র সমালোচনা নয় আমাদের মুসলিমদের করনীয় বিষয়ও রয়েছে।

২১| ০৬ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৮

গরল বলেছেন: মুসলমানেরা অন্য এক দেশে যেয়ে তাদের কালচারকে অবজ্ঞা করে ধর্মের দোহাই দিয়ে, তাদের কালচারে যেহেতু ছেলে-মেয়ে একসাথে সাঁতার কাটতে বাধা নাই সেটা মানতে না পারলে সে দেশ ত্যাগ করাটাই শ্রেয়। তা না করে তাদের কাছেই তাদের কালচারকে অবজ্ঞা করে মামলা করাটা একটা আস্পর্ধাই বটে, এটা যে তারা সহ্য করেছে এবং তাদেরকে বিতাড়িত করে নাই দেশ থেকে এটাইতো বড় উদারতা। বাংলাদেশেওতো অনেক স্কুলে তাদের নিয়ম না মানলে জরিমানা করে এবং সেটা নিয়েতো কোন কোর্ট-কাচাঁরী করে না। নিয়ম ভালো না লাগলে সে স্কুল ত্যাগ করুক, কেউতো তাকে বাধ্য করছে না ঐ স্কুলে যেতে। এজন্যই মুসলমানেরা দেশে দেশে ঘৃণিত হচ্ছে। ঐ দম্পতিতো ঠিকই ব্যাংকে টাকা রেখে সুদ খাচ্ছে, ক্রেডিট কার্ডটাও ব্যাবহার করছে তখন তার ইসলাম কোথায় গেলো। মুসলিমরা সব বাতিকগ্রস্থ।

০৬ ই জুন, ২০১৯ রাত ১০:৫৭

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: আমি ধর্মনিরপেক্ষ টাইটেল লাগালাম, সারা বিশ্বকে মানবতার বুলি কপচিয়ে বুঝালাম দেখো আমরা কত ধর্মনিরপেক্ষতা করি। সবাইকে ধর্ম নিরপেক্ষ রাস্ট্র গঠনের জন্য পরামর্শ দিলাম আর নিজে এসে রাস্ট্রীয় নীতি বজায় রাখার জন্য ধর্মীয় নীতির বিরুদ্ধে কিছু রিচ্যুয়াল পালন করতে বাধ্য করলাম।তাহলে কি দরকার ছিল ধর্মনিরপেক্ষ শব্দটা ফলাও করে বলার। আমার বিষয়বস্তু ছিল এটাই। আপনিও আর সবার মত পুরো লেখা না পড়ে, বিষয়বস্তু পর্যালোচনা না করে মন্তব্য করে বসেছেন। আর কে ব্যাংকে টাকা রাখল না রাখল, কে সুদ খেল না খেল এটা দিয়ে আপনি ইসলামকে জাজ করছেন? আফসোস।

২২| ০৭ ই জুন, ২০১৯ দুপুর ১:১১

এ আর ১৫ বলেছেন: সত্যি কথা মেয়েদেরকে ছেলেদের সাথে সাতার শিখতে বাধ্য করায় মুসলমানদের ধর্মীয় রীতি পালনে বাধা দিচ্ছে পশ্চিমা কোন ধর্ম নিরপেক্ষ সরকার ।
এবার দেখি পশ্চিমা ধর্ম নিরপেক্ষ সরকার আর কি কি বিষয়ে মুসলমানদের ধর্মের রীতি পালনে বাধা দিচ্ছে --

১) এক সাথে একটার বেশি স্ত্রী রাখতে পারবে না -- এই বিধান দ্বারা মুসলমানদের এক সাথে ৪টা স্ত্রী রাখার অধিকার হরন করেছে ধর্ম নিরপেক্ষ সরকার ।
২) রোজার দিন সমস্ত খাবারের দোকান খোলা রেখে মমিনদের আঘাত করা হয় ঐ সব দেশে

৩) রোজার দিন আগে কাজ হতে ছুটি না দিয়ে পুরো দিন কাজ করতে হয় ঐ সব দেশে ,

৪) নারিদের বেপর্দা অর্ধ উলঙ্গ ভাবে চলাচল করতে দেওয়াতে মমিনরা বিব্রত হয় . ।

সুতরাং পশ্চিমা ধর্ম নিরপেক্ষ সরকারে ডাবল স্ট্যান্ডার শুধু মুসলমানদের বেলায় !!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.