নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ম্যাচুরিটি ইজ ভেরি হার্ড টু গেইন

আমি শিশুর মতই নি:স্পাপ....

শিশুমন

আমি বাচ্চা মানুষ নই..এটা বোঝাতেই ষামু তে আসলাম।

শিশুমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একুশে ফেব্রুয়ারী পালন ও ইসলাম সংক্রান্ত পোস্ট

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০৬

আমি অনেককেই দেখলাম যে তারা ইসলামের কথা একুশে ফেব্রুয়ারি এর বিরোধিতা করছে,তাদের কাছে আমার স্বল্প বুদ্ধিমত্তা অবলম্বন করে কিছু উত্তরঃ



১.প্রতীকী মূর্তি-শহীদ মিনার ইস্যুর ক্ষেত্রেঃ



হাদিসঃপ্রতি কর্মের কর্মফল নিয়তের ওপর নির্ভরশীল।,...আমরা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ফুল দেই,উপাসনার নিয়তে নয়।



২.ভাষা শহীদদের শহীদ বলা যাবে না।কেবল আল্লাহ এর পথে নিহতদের কেই শহীদ বলা যাবে।এই ইস্যুর ক্ষেত্রেঃ



আমি রেফারেন্স দিতে পারছিনা,তবে আমরা তাদের শহীদ বলে অন্য অর্থ বুঝাই,এটুকু ব্লতে পারি।



আবার ভাষা আন্দোলন হয়ে ছিল কেবল ভাষার জন্য না,পশ্চিম পাকিস্তানের পুব পাকিস্তানের প্রতি যে অন্যায় অবজ্ঞা ও তাচ্ছিল্য এবং তাদের নিজেদের প্রতি যে দম্ভ ছিল তার প্রতিবাদে।এবং আল্লাহ সব অন্যায় ও দম্ভের বিরুদ্ধে।এবং ন্যায়ের পথই আল্লাহ এর পথ বলে আমি মনে করি।



আল্লাহ্‌ তার প্রেরিত গ্রন্থ আল-কোর'আন মানব্জাতির উদ্দেশ্যে প্রেরন করে সুরা হুজুরাতের ১৩ নং আয়াতে বলেন,’’ইয়া আইউহান্নাসু ইন্না খালাক্কনাকুম মিন যাকারিন ওয়া উন্‌সা ওয়াজাআল্‌নাকুম শুউ-বান ওয়াক্কাবাইলা লিতা-আরাফু; ইন্না আক্‌রামাকুম ইন্দাল্লাহি আত্‌ক্কাকুম,ইন্নাল্লাহা আলিমুন খাবির।।'' অর্থাৎ ‘’হে মানুষজাতি আমি তোমাদিগকে পুরুষ এবং নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদিগকে বিভিন্ন জাতিতে এবং গোত্রে বিভক্ত করেছি যাতে তোমরা পরিচিত হও; নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট সেই সবচেয়ে সম্মানিত ব্যাক্তি যে সর্বাধিক সত্যনিষ্ঠ (সঠিক পথপ্রাপ্ত), নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞ এবং সকল সংবাদপ্রাপ্ত।।''



একুশে আমাদের অন্য জাতি হিসেবে তুলে ধরে।যেমন কলাভেরি সংস্কৃতি আমাদের পার্শ্ববতী দেশ ভারতের।একে বিলোপ বা এর এহেন সমালোচনা আমাদের জাতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করা ছাড়া আর কিছুই করবে না।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪১

ভীরু বলেছেন: আপনি যদি ডান হাত দ্বারা বাম হাতকে উদ্দেশ্য করেন, তবে নিজেই বোকামী করবেন। শহীদ আরবী শব্দ- শাব্দিক অর্থ যে দেখেছে বা সাক্ষ্যদানকারী, ইসলামের পুর্বে শব্দটি এ অর্থেই ব্যাবহার হত। পরবর্তীতে যারা এক ইশ্বরের সাক্ষ্যদান করতে গিয়ে অন্যের দ্বারা নিহত হয়েছে, তাদের সাক্ষ্যের বিশুদ্ধতা নির্ণয়ে শহীদ হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়।

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৬

কস্ট বলেছেন: ভাইয়া আপনার কিছু কথা আমি মানি কিছু মানিনা

উনাদের অবশ্যই শহিদ বলা যাবে কারন যারা দেশের জন্য/ ভাষার জন্য প্রান দিয়েছেন তারা অবসসই শহিদ কিন্তু তাই বলে উনাদের একটা সৃতির স্তম্ম বানিয়ে শেখানে ফুল দেউয়া কেন মূর্তি পুজা নয়ই বুল্বেন কি?আপ্নারা মনে করেন উনাদের আত্তা উখানে আশে ,


মুনাফিকরা ত আল্লাহ কে মানতেন কিন্ত তারা আল্লাহর মত কিছু বানিয়ে শেজদা করত এইটা হল সমস্যা



ভাষা শহিদ্দের শম্মান জানানুর অনেক মাদ্দম আসে মূর্তি পুজা ছাড়া , উনাদের জন্য দুয়াকরেন, উনাদের উদ্দেশে যে টাঁকা দিয়ে ফুল কিনেন উনাদের নামে ঐ টাঁকা দিয়ে কাওকে কিছু দেন মানি গরিব্দের

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৯

ভীরু বলেছেন: ইন্না আক্‌রামাকুম ইন্দাল্লাহি আত্‌ক্কাকুম'

এর অর্থহলো: তোমাদের মাঝে সেই সবচেয়ে সম্মানিত যে সবচেয়ে (আল্লাহকে) বেশী ভয় করে।

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৬

অর্পণ! বলেছেন: নিজের ন্যায্য অধিকার আদায় ইসলাম অবশ্যই সমর্থন করে। ইজমা, কিয়াসেএমনটি পওয়া যওয়া উচিত।
আমরা পুজার উদ্দেশ্যে সম্মান জানইাই না, সহমত।

৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৩৯

তারেক বলেছেন: প্রথমত শহীদ মানে ইসলামে যা আছে কিয়ামত পর্যন্ত তাই থাকবে। সুতরাং আপনি নিজে নিজে অন্য অর্থ্ বললেই শহীদ হবে না আল্লাহর কাছে শহীদের যে ব্যাখ্যা আছে সেই মতে শহীদ হতে হবে।

দ্বিতীয়ত, সালাম, বরকত,রফিক এরা সবাই মুসলমান। আরও যারা ঐ দিন মারা গেছিল তাদের মধ্যে অনেকেই মুসলমান ছিল।আর কোন মুসলমান মারা যাবার পর সবচেয়ে উত্তম হল তার জন্য দোয়া করা, গরীবদের দান সদকা করা, নামাজ পড়ে তার বা তাদের জন্য দোয়া করা অথবা সুরা ইয়াসিন পড়ে কিংবা এক বার সুরা ফাতেহা, তিন বার সুরা এখলাস পড়ে মৃতের জন্য এর ছোয়াব বকশাইয়া দেয়া বা কোরআন খতম পড়ে বা কিছু অংশ পড়ে মৃতের জন্য এর ছোয়াব বকশাইয়া দেয়া । এতে তাদের লাভ হয়। তারা কোন আজাবে গ্রেফতার থাকলে এই ছোয়াব তাদের কাজে লাগে। শহীদ মিনার বা কোন সৌধতে ফুল দেয়া বা এক মিনিট নিরবতা এগুলা তাদের কোন কাজে লাগেনা। সুতরাং যারা বাংলা ভাষার জন্য এত ত্যাগ করল তাদের জন্য তাই করা উচিত যা তাদের কাজে লাগবে।

৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৯

নওরীন ইশা বলেছেন: ফুল দিতে যাচ্ছিলাম। পথ
আগলে দাঁড়ালো রফিক,সালাম,বরকত,শফিউর--
রফিক: কই যাও?
আমি: জি,শহীদ মিনার
যাচ্ছি ফুল দিতে।
সালাম: ফুল দিয়ে কি হবে?
আমি: না,মানে আপনাদের স্বরণ
করা হল।আপনাদের
আত্মা শান্তি পাবে।
বরকত: হা হা হা,কোরআন
হাদিসের কোথাও
লেখা আছে ফুল দিলে আত্মার
শান্তি হয়!
কখনো কি কবর জিয়ারত করেছ?দুই
রাকাত নামাজ
পড়ে আমাদের জন্য
দোয়া করেছ?
আমি: জি..না, মানে..
রফিক: হুমম,প্রতিবছর কত টাকার ফুল
দিয়ে এভাবে শ্রদ্ধা জানাও?
আমি: জি,কোটি টাকার উপরে।
শফিউর: আচ্ছা,আমার
মা যে চিকিৎসার
অভাবে মারা গেছে,কেউ
কি খবর নিয়েছে?অথবা,এই
টাকা দিয়ে অনেক
দারিদ্র্যদের অভাব মোচন
করতে পারতে?
সালাম: আমার পরিবারের
লোকেরা যে রিকশা চালিয়ে,দিন
মজুরি করে জীবিকা নির্বাহ
করছে তার খবর
কি কেউ রাখে?
আমি: আসলে ভাই
জীবনতো দিছেন
আপনারা,তাদের
খোঁজ খবর নিব কেন?
বরকত:
যুদ্ধতো করছে মুক্তিযোদ্ধারা,তাদের
নাতি পুতিরা এত সুযোগ
সুবিধা পায় কেন?
শফিউর: বাদ
দাওতো বরকত,ওদেরকে উস্কে দিয়োনা,বেশি উস্কালে হয়ত
নতুন প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধার মত
নতুন প্রজন্মের
ভাষা সৈনিক নামেও
তারা আরেকটা পার্টি বানাবে।
(মনটা খারাপ হয়ে গেল।বাসায়
ফিরে আসলাম।আর
কোনোদিন ফুল দিতে
যাবোনা)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.