নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হিন্দু-মুসলমান এটা বড় নয়; আমরা বাঙালি আমরা মানুষ\'

ইউসুফ আলী রিংকূ

একজন মানুষ হয়ে আরেকজন মানুষের জন্যভালো কিছু করতে পারার মধ্যে অনেক স্বার্থকতা

ইউসুফ আলী রিংকূ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি সহ রাজশাহী মহানগরীর দর্শনীয় স্থান সমূহ

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫৮









রাজশাহী নামকরণ:



রাজশাহী নামটির উৎপত্তি সম্পর্কে আলোচনা করতে গেলেই কয়েক শতাব্দী পূর্বে ফিরে যেতে হয়। এ শহরের প্রাচীন নামটি ছিল মহাকাল গড়। পরে রূপান্তরিত হয়ে দাঁড়ায় রামপুর-বোয়ালিয়া থেকে রাজশাহী , নামটির উদ্ভব কিভাবে হলো এর সুস্পষ্ট কোন ব্যাখ্যা নাই । বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন...



পর্যটন কেন্দ্র সমূহ :

বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর:

বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর রাজশাহী মহানগরের কেন্দ্রস্থল হেতেম খাঁ-তে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর। প্রত্নতত্ত্ব সংগ্রহের দিক থেকে এটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সংগ্রহশালা।









Click This Link

Click This Link



এপ্রিল থেকে অক্টোবর সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পযর্ন্ত,

নভেম্বর থেকে মার্চ সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পযর্ন্ত এবং

শুক্রবার দুপুর আড়াইটা থেকে বিকেল ৫টা পযর্ন্ত দর্শন মূল্য ছাড়াই জাদুঘর সবার জন্য উম্মুক্ত থাকে।

বৃহস্পতিবার ও বিশ্ববিদ্যালয় ষোষিত ছুটির দিন বন্ধ থাকে ।



বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর আরো ছবি সহ বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন...



হজরত শাহ মখদুম রুপোশ (রহঃ) এর মাজার :



বহু পীর সাধকের পুণ্যভুমি রাজশাহী মহানগরী। যখন এই জনপদের মানুষ কুসংস্কার আর অপপ্রথার নিবিড় অন্ধকারের অতল গহ্বরে ডুবে থেকে নানান কুকর্মে লিপ্ত ছিল, দেব-দেবীর নামে নরবলি দেয়া হতো, মানুষে মানুষে ভেদাভেদ ছিল প্রকট, তখন থেকেই এ সকল পীর সাধকের আগমন ঘটতে থাকে সুদূর মধ্য প্রাচ্য ও অন্যান্য অঞ্চল থেকে। তারা অবোধ মানুষের মাঝে জ্ঞানের শিখা ছড়ানোর মহৎ উদ্দেশ্য ও বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ের প্রতিজ্ঞায় ও মনুষ্য সম্প্রদায়ের কল্যাণে জীবনের সব সময়টুকু ক্ষয় করে দেন। তাদের ডিঙ্গাতে হয় নানা প্রতিকূলতার দেয়াল। এমনকি প্রাণ বিসর্জনও দিতে হয় কাউকে কাউকে। এ সকল মহৎ প্রাণের অন্যতম পদ্মা পাড়ে চিরশায়িত হযরত শাহ মখদুম রুপোশ (রহঃ)। আরো বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন...









পুঠিয়া রাজবাড়ী :



পুঠিয়া বাজারে দক্ষিণ পার্শ্বে দ্বিতল বিশিষ্ট আয়তাকার পরিকল্পনায় নির্মিত পুঠিয়া রাজবাড়িটি একটি আকর্ষণীয় ইমারত। বহুকক্ষ বিশিষ্ট রাজবাড়ীর প্রধান প্রবেশপথ সিংহ দরজা উত্তরদিকে অবস্থিত। জমিদার বা রাজারা এখান থেকে তাদের রাজ কর্ম পরিচালনা করতেন। এ রাজবাড়ীতে দোষী ব্যক্তিদের শাসিত দানের ব্যবস্থাসহ বন্দীশালার ব্যবস্থা ছিল। চুন সুড়কীর মসলনা ও ছোট আকৃতির ইট দ্বারা নির্মিত বাজবাড়ীর সম্মুখভাগে আকর্ষণীয় ইন্দো-ইউরোপীয় স্থাপত্য রীতির প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। রাজবাড়ির নিরাপত্তার জন্য চারপার্শ্বে জলাশয়ের ব্যবস্থা ছিল। স্থানীয় জমিদার পরিবারের সদস্যদের দ্বারা উনবিংশ শতাব্দীতে এটি নির্মিত হয়েছিল। রাজবাড়ির প্রত্নতত্তণ অধিদপ্তরের নিয়মত্রণাধীন পুরাকীর্তির হলেও বর্তমানে এটি লস্করপুর ডিগ্রী কলেজ হিসেবে ব্যবহ্নত হচ্ছে।





পুঠিয়া রাজবাড়ী



পুঠিয়া দোল মন্দির

ছবি সহ বিস্তারিত জানতেhttp://assets1.travelobd.com/spots/118- পুঠিয়া রাজবাড়ী?locale=en ক্লিক করুন...





শহীদ জিয়া শিশু পার্ক :

মহানগরীর নওদাপাড়া বড় বনগ্রামে শহীদ জিয়া শিশু পার্ক নির্মিত হয়েছে। বিমান বন্দর রোডের পোস্টাল একাডেমীর বিপরীত পাশের অর্থাৎ রোডের পূর্ব পাশের রাস্তা ধরে কিছু দূর এগুলেই এ পার্কটি সবার চোখে পড়বে। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন পার্কটি তৈরী করেছে। পার্কটি নির্মানে ব্যয় করা হয় ১১ কোটি টাকারো বেশী।









বাঘা মসজিদ :



রাজশাহী জেলার বাঘা উপজেলায় উঁচু ভিটার উপর অলংকৃত ইটের দেয়ালে গাঁথা ঐতিহাসিক বাঘা মসজিদ অবস্থিত। দর্শনার্থীদের কাছে বাঘা মসজিদের প্রধান আকর্ষণ এর অসাধারণ নান্দনিক কারুকার্য খচিত দেয়ালের ইট। ঐতিহ্যবাহী আমকে ব্যবহার করা হয়েছে মসজিদের দেয়ালগাত্র অলংকরণের কাজে। সুলতান নসরত শাহ ১৫২৩ খ্রিস্টাব্দে এ মসজিদ নির্মাণ করেন। ১০ গম্বুজ বিশিষ্ট এ মসজিদের ছবি রয়েছে ৫০ টাকা নোটের এক পিঠে।



ছবি সহ বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন...



টি-গ্রোয়েন ও পদ্মার তীর :

টি (T) আকৃতিক গ্রোয়েন ও নদীর তীর মহানগরীর অন্যতম বিনোদন কেন্দ্র। প্রতিদিন বিকেল থেকে সন্ধ্যা পযর্ন্ত ‍অসংখ্য মানুষ বিশাল নীলাকাশের নিচে সূর্যের সোনালী কিরণ মাখা পদ্মার ওপারের বেলে ভূমি, সবুজ প্রকৃতি দেখা ও পদ্মার হিমেল বাতাস গায়ে মেখে সারা দিনের অবসাদ দুর করার জন্য ভিড় জমায়। অনেকে ভাড়া নৌকায় পদ্মার ওপারে ঘুরে আসে। বাদাম ভাজা, মুড়ি, ফুচকা, চটপটি বিক্রেতার মত ছোট ব্যবসায়ীরা ভাল ব্যবসা করে এই বিনোদন প্রিয় মানুষের সঙ্গে।





সর্ব প্রাচীন ভবন বড়কুঠি

ছবি সহ বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন...



স্মৃতি অম্লান:

ভদ্রায় অবস্থিত সর্বস্তরের জনতার সহযোগিতায় রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ স্মৃতি অম্লান স্থাপন করে। ১৯৯০ সালের ২৬ মার্চ শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল ইসলাম ঠান্ডুর পিতা আজিজুর রহমান সরকার এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। মূল পরিকল্পনায় ছিলেন রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের তৎকালীন চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা ব্রিগেডিয়ার মোঃ আব্দুর রব পিএসসি। স্থাপিত রাজিউদ্দিন আহাম্মেদ।

ভূমি হতে স্মৃতিস্তম্ভের সর্বমোট উচ্চতা ২৪.০০ মিটার (প্রায়) বা ৮০ ফুট

ভূমি হতে গোলকের নিচ পর্যন্ত স্তম্ভের উচ্চতা ২১.৬৪ মিটার বা ৭১ ফুট

গোলকের ব্যাস ৩ মিটার বা ১০ ফুট

বেদীর উচ্চতা ১.০৬ মিটার বা ৩ ফুট ৬ ইঞ্চি

বেদীর ব্যাস ১৩.৭০ মিটার বা ৪৫ ফুট

বেদীতলে মূল স্তম্ভের ব্যাস ৯.৬৫ মিটার বা ৩১ ফুট ৮ ইঞ্চি

শীর্ষ তলে মূল স্তম্ভের ব্যাস ২.৮০মিটার বা ৯ ফুট ২ ইঞ্চি





রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ :





শহীদ কামারুজ্জামান কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানা :

২৬ জুন ২০০৩ এর এক তথ্যানুসারে কেন্দ্রীয় উদ্যান ও চিড়িয়াখানায় ২টি সিংহ, ১টি রয়েল বেঙ্গল টাইগার, ১৯৪টি চিত্রল হরিণ, ২টি মায়া হরিণ, ২৬টি বানর, ৯টি বেবুন, ৪টি গাধা, ২টি ভাল্লুক, ১টি ঘোড়া, ২টি সাদা ময়ূর, ৩টি দেশী ময়ূর, ৮৫টি তিলা ঘুঘু, ৬৮টি দেশী কবুতর, ৪টি সজারু, ২৮টি বালিহাঁস, ২টি ওয়াকপাখি, ১টি পেলিকেন, ৬টি টিয়া, ৪টি ভুবন চিল, ৪টি বাজপাখি, ১টি হাড়গিল, ৩টি হুতুম পেঁচা, ৯টি শকুন, ২টি উদবিড়াল, ৩টি ঘড়িয়াল, ১টি অজগর আছে। ছবি সহ বিস্তারিত জানতে এখানে] ক্লিক করুন...







বি:দ্র: এই লেখাটির যাবতীয় তথ্য ও ছবি একটি সাইট থেকে নেওয়া হয়েছে। রাজশাহী সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পাবেন এই সাইটটিতে.........



চাঁপাইনবাবগঞ্জ সমগ্র +ছোট সোনা মসজিদ

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৫২

ভণ্ড বাবা বলেছেন: B-)

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:৪০

ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: :)

২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:৫৯

মহামায়া১৯৭১ বলেছেন: ভালো হয়েছে।আমি রাজশাহীরই ছেলে।আপনি কোথায় থাকেন?টিভি,মিডিয়া,পত্রিকা-কোথাও আমার রাজশাহীর নাম দেখিনা ভাইজান।এত খারাপ লাগে!খালি রাজশাহী ভার্সিটি তে মারামারি লাগলে তখন রাজশাহীর খবর আসে।
সুন্দর একটা পোস্ট ও আমার রাজশাহী কে সুন্দর ভাবে উপস্হানের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:১৯

ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: এটাই আমার প্রথম টিউন ভাইজান অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য

থাকি --হসেনিগঞ্জ,বেত্পরটি

৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৯

মো: আবু জাফর বলেছেন: অসাধারন :)

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৩

ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: কি অসাধারন ছবি না আমার প্রথম পোস্ট ;)


ধন্যবাদ আবু জাফর ভাই

৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৩

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: ছবি আর বর্ণনাসমৃদ্ধ চমৎকার একটা পোস্ট। আমার বাড়ি ভদ্রা স্মৃতি অম্লান এর কাছেই।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৭

ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: ধন্যবাদ শাহরিয়ার ভাই ভালো থাকবেন

আর ছোট ভাই টাকে মনে রাখবেন

৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০৯

জাতির মামু বলেছেন: সুন্দর লাগলো । আরো ছবি চাই ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৮

ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: ধন্যবাদ জাতির মামু

ভালো থাকবেন

মোনে রাখবেন

৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫১

নীল ভোমরা বলেছেন:
আপনার একটা পোস্টে ঢুঁ মেরে গেলাম,.......নিছক কৌতুহল!

রাজশাহীতে আমার জীবনের কিছু আনন্দময় সময় কেটেছে।

ভাল থাকবেন.....শুভকামনা!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৬

ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন: আপনার জন্যেও শুভকামনা রইলো ভাল থাকবেন.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.