![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল্লাহুম্মা সাল্লা আলা সাইয়্যেদেনা ওয়া মাওলানা মুহাম্মাদ ওয়া আলা আলেহি ওয়া আসহাবীহি ওয়া আজওয়াজিহি ওয়া আহলে বাইতিহি ওয়া বারেক ওয়া সাল্লাম ।
আপনারা নিচে যেই পায়ের ছাপ টা দেখতছেন তা হচ্ছে আমাদের প্রিয় মহানবী হজরত মুহাম্মাদ (সা.) এর। তিনি যখন জেরুজ্জালেম থেকে মিরাজে গমন করবেন তার আগে এই পাথরটির উপর তিনি পা রাখেন। আমাদের মহানবীর যাতে কোন কষ্ট না হয় তাই পাথরটি ঐ স্থানে গলে যায়। এই পাথরটি এখন Topkapi Istanbul Museum এ একটি সোনার বক্সে সংরক্ষিত আছে। হাজার হাজার মানুষ তার এই পায়ের ছাপ দেখতে যায় আর মোবারাক পায়ে ছাপের সালাম করে আসে ।
হযরে আসওয়াত । একটি পাথর যারা হযরত আদম (আ.) বেহেস্ত থেকে নিয়ে এই পৃথিবীতে এসে ছিলেন যাহা প্রথমে সাদা পাথব ছিলো দিনে দিনে মানুষের পাপ চুস্তে চুস্ত পাথর খানা কালো বর্ন ধারন করেছে ।
মাকামে ইব্রাহিম ।
হযরত ইব্রাহিম (আ.) যখন কাবা মেরামত করছিলেন তখন এই পাথর খানা তার পা কে এই কাজে সহজগীতা করেছিলেন । যে খানে দয়াকরলে আল্লাহ এই মাকামে ইব্রাহিমের উছিলায় দোয়া কবুল করেন । ইব্রাহিম (আ.) তো নবী ছিলেন আর আমাদের নবি মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন সকল নবীগনে শ্রেষ্ট নবি তার মোবারক পায়ের মর্জাদা কি হতে পারে ইহা একজন বুদ্ধিমান মুসলমান খুব শজেই জানতে পারবে
হাতিমে কাবা ।
এখানেও দই রাকাত নামাজ পরতে হয় । এবং দোয়া কবুল হয় ।
তার পরও কেন ওহাবি মুসলমান ভাই গন এতো জটিল করছেন বিষয় গুলো বুঝিনা । আক্ল মান কে লিয়ে িশারাই কাফি হতি হ্যয় ।
২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৫৯
poloy বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১২
নষ্ট কবি বলেছেন: ভালো লাগলো
৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৩
মোঃ উরমান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। এই সুন্দর পোষ্টের জন্য। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক।
৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪৮
নাঈম১২৩৪ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:৪২
না বলা কথা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। এই সুন্দর পোষ্টের জন্য। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক।
৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১:২৬
আনমনেএকাকী বলেছেন: ধন্যবাদ .....।
৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৩:০১
মাজহার অপু বলেছেন: মোবারাক পায়ে ছাপের সালাম করে আসে
এটার সাথে মূর্তিপুজার তেমন কি বেশি পার্থক্য আছে?
নবীর চুল , দাঁত, বাল, পায়ের ছাপ এসব বাদ দিয়ে উনি কি বলেছেন,উনি কি বার্তা পৃথিবীর মানুষের কাছে পৌছাতে চেয়েছেন সেসব নিয়ে একটু ভাবেন,ভাগ করেন মানুষের সাথে। ভালো থাকবেন।
১৭ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:২৬
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: মুর্তি পুজা মানে হল আপনি যে মুর্তিকে বা কোন কিছুকে আল্লাহ মনে করে শিজদা করছেন উহা মুর্তি পুজা বলে । ( ঠিক আছে )
আল্লাহর সাথে শরিক হয় এমন সকল বিষয় হারাম করা যাবে না ।
কিন্তূ যে বিষয় গুলো করা যাবে বা করার অনুমতি ইসলাম দেয় সই বিষয়গুলো নিয়ে বারা বারি হচ্ছে ইসলামে খিলাফ এটাও মনে রাখতে হবে ।
আপনার অবগতির জন্য জানাইছি কাবা শরীফ সাথে যে পাথর খন্ড খানা কাবাকে ধরে আছে সেই পথরটির নাম "হাজরে আসওয়াদ " তার সাথেই আছে মাকামে ইব্রাহিম আছে এগুলো কে তো আমরা যারা হজে যাই দেখে আসছি বা জানি যে হজরে আসওয়াদ একটি পাথর মাত্র যা হযরত আদম (আ.) এর সৃত্বি স্বরুপ আমরা ঐ পাথর থেকে আল্লাহর ঘর কাবা কে তাওয়াফ শয়রয় করি আর এক বার তাওয়াফ করার পর ঐ পাথর খন্ডকে চুমু দিয়ে থাকি ।আবার মাকামে ইব্রাহিম হচ্ছে এমন এক পাথর যাতে হযরত ঈব্রাহীম (আ.) সেই পাথরের সাহায্যে কাবা কে নির্মান করেছিলেন । আল্লাহ বলেছেন এখানে দোয়া করো তোমাদের দওয়া কবুল করে নেওয়া হবে সুতরং বেশি বেশি দোয়া কর এই পাথর গুলোর উচিলা দিয়ে ।
নবী (সা.) র চুল দাঁত এসবে উজ্জত হযরত আবু বকর (র.) ও আন্যান্য সাহাবা গনের জিবনী থেকে জানা যায় যে হযরত মুহাম্মাদ (সা.) চুল মুবারক একটিও মাটিতে পরতে দিতেন না ওজুর পানি মাটিতে পরতে দিতেন না তাঁরা ঐ গুলো করে কবরের সামান মনে করে ঐ গুলো কে কবরে নিয়া যাইতেন । এগুলো তারা কবরে সামান মনে করতেন সাহাবা গনে আমল হচ্ছে নবী(সা.) প্রতি ভালবাসা । নবী (সা.) নিজে জানের চেয়ে বেশি ভালবাসতেন বলে ই তো সাহাবাই রাসুল বলে যাদের নিয়ে কোন সমালচনা করা নিষেধ আছে ।
বুক টা কে পাথর বানাইয়া আল্লাহ আল্লাহ করলে কিছু যে হবে না তা নিস্চই যানা নাই আপনার ,
আল্লাহকে বোকা মনে করবেন না । আল্লাহ জানে আপনি তাঁর প্রিয় হাবীব কে ভালবেসে সালাম করছে চুম্মু দিচ্ছে সুতরং আললাহ আপনার নিয়ত দেখছে ।
আল্লাহ পবিত্র কোরআনেক আনেক জায়গায় দোয়া কবুল হবে বলে গেছেন এগুলা র মধ্যে কাবা শরিফের ভিতবেই আছে ১ মাকামে মাহমুদ ২ হাতিমে কাবা বাবে মুতাজিম ৩ মিজাবে রহমত ।
যেমন সাফা মারওয়া এখানে এসে হযরত ইব্রাহীম (আ.) বিবি পানির জন্য দৌড়া দৌড়ি করেছেন ইহা আল্লাহ পছন্দ করে প্রতেক হাজিদের জন্য জরুরি কর্তব্য করেদিছেন । ইব্রাহীম (আ.) বিবি সাহেব তো আল্লাহ প্রিয় আউলিয়া ছিলেন । তাদের সাথে ইজ্জত ও আদব কি রুপে দেখতে হয় তা পবিত্র কোরআনে ও নবী (সা.) নিজে দেখি্যে গেছেন । সুতরং এগুলো কোন দিনই খারাপ নয় বরং নবি রাসুল আউলিয়া গনের বিযোরিত যে সম্স্ত নিদর্শন এখন পর্যন্ত সুন্দর আদব ও ইহতাকামের শিত করতে আল্লাহ ও তার প্রিয় হাবিব (সা.) এর মোবারক পা যে সকল নবীগনের শ্রেষ্ট তাঁর পা মোবারকের আদর কি হবে একজন খাঁটি মুসলমান হলে বুঝতে অসুবিধা হবে না যদি না ওহানি মতালম্বি না হন ।
আপনার নিয়তের উপর আপনার আমল ।
আপনি যদি নিয়ত করেন বা মনে ভেবে নেন এই পা মুবারকের ছাপ কে আল্লাহর পায়ের ছাপ এবং আল্লাহর পায়ের ছাপ তাহলে তো উহা শিরীক ই হবে , এগুলা করবেন না।
হজরে আসওয়াদ বা কালো পাথর , দক্ষিন-পুর্ব কোনে মাতাম ( তঅয়াফের জায়গা) থেকে দেড় মিটার ওপরে লাগান । হাজরে াসো্যাদ তাওয়াফ ( কাবা শরীফ সাত বার চক্খর দেয়) শুরুর স্থান
প্রতিবার চক্কর দেয়ার সময় এই হাজরে আসোয়াদে চুমু দিতে হয় , ভিরের কারনে না পারলে ছুমুর ইশারা করলে চলে ওটি ও নিয়ম ।
মাকামে ইব্রাহীম (আ.) এর মায়ের ছাপ ওয়ালা পাথর তি আমাদের কাবা শরীফে অবস্থিত আললাহ বলেছেন এখনে দোয়া কবুল হয় ।
তা হলে আপনি বলুন
যিনি সকল নবীগনের ইমাম যিনি রাহমাতুল্লিল আলামিন । সে মহা মহান নবী ( সা.) এর কদম মোবারকে কি উপায়ে তাজিম করবেন ?
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৫৫
এম আবু জাফর বলেছেন: ভাল লেগেছে