![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল্লাহুম্মা সাল্লা আলা সাইয়্যেদেনা ওয়া মাওলানা মুহাম্মাদ ওয়া আলা আলেহি ওয়া আসহাবীহি ওয়া আজওয়াজিহি ওয়া আহলে বাইতিহি ওয়া বারেক ওয়া সাল্লাম ।
প্রশ্নঃ-মিলাদ মাহ্ফিলে নবী করীম(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর সম্মানে কিয়াম করা শরীয়ত সম্মত কিনা? আমাদের এলাকার এক ওহাবী মৌলভী সাহেব একে নাজায়েয ও শরীয়ত বহির্ভূত কাজ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে ।এ ব্যপারে শরীয়তের ফয়সালা জানালে খুশী হব ।
উত্তর দিয়েছেনঃ- ওস্তাজুল ওলামা,হযরতুল আল্লামা মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ অছিয়র রহমান সাহেব,
প্রধান মুফতী,জামেয়া আহমদিয়া সুন্নীয়া আলিয়া,ষোলশহর,চট্টগ্রাম ।
উত্তরঃ- মিলাদ মাহফিলে নবী করীম(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর সম্মানার্থে কিয়াম করা অর্থাৎ দাড়িয়ে সম্মান প্র্রদর্শন করা মুস্তাহাব এবং কিয়ামকারী এর মাধ্যমে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে অনেক সাওয়াব ও মর্যাদার অধিকারী হয়ে থাকেন । কিয়ামকে নাজায়েয বলা নবী বিদ্বেষীর পরিচয় এবং মুসলিম সমাজকে ভাল কাজ থেকে বিরত রাখার অপচেষ্টা । আ’লা হযরত ইমামে আহলে সুন্নাত শাহ্ আহমদ রেযা (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) “ইকামাতুল কিয়ামাহ্ আলা তা-ইনিল কিয়াম” নামক কিতাবে উল্লেখ করেছেন বিশিষ্ট ফকিহ ও মুহাদ্দিস আল্লামা ওসমান ইবনে হামাম দিমতী (রাহমাতুল্লাহি আলাইহি)তার লিখিত কিতাব “রিসালায়ে ইসবাতে কিয়াম” এর মধ্যে উল্লেখ করেছেন-
"القیام عند ذکر ولادۃ سیّد المرسلین صلّی اللہ علیہ و سلّم امر لا شکّ فی استحبا بہ واستحا بہ و ندبہ یحصل لفاعلہ من الثواب الاوفر والخیر الاکبر لانّہ تعظیم النّبی صلّی اللہ علیہ و سلّم"
অর্থাৎ,মিলাদ শরীফ পাঠকালে বা নবী করীম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বেলাদাত মুবারক বর্ণনাকালে হুযূর আকরাম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর সম্মানার্থে দাঁড়িয়ে কিয়াম করা মুস্তাহাব,মুস্তাহসান এবং উত্তম যার কর্তা অনেক সাওয়াব বা মর্যাদার অধিকারী হয়,কেননা কিয়াম করা মানে নবীজীকে(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সম্মান করা ।
দেওবন্দী,ওহাবী,তবলীগীদের নির্ভরশীল ব্যক্তি মাওলানা রফী উদ্দিন “তারিখে হেরেমাইন” কিতাবে উল্লেখ করেছেন-
"قد استحسن القیام عند ذکر ولادۃ الشریفۃ ذو روایۃ ودرایۃ فطوبی لمن کان تعظیمہ غایۃ مرامہ"
অর্থাৎ,নবী করীম(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর মিলাদ বা বিলাদাত শরীফ বর্ণনার মুহূর্তে কিয়াম করা ঐ সমস্ত আলেম মুস্তাহসান বা উত্তম আমল বলেছেন যারা হলেন যুগের মুহাদ্দিস ও ফকিহ্ ।
অতএব শুভ সংবাদ বা আনন্দের ব্যপার হল ঐ সব ব্যক্তির জন্য যার মুখ্য উদ্দেশ্য হল নবীজীকে সম্মান করা । ওহাবী দেওবন্দী মৌ্লভীদের শ্রদ্ধেয় পীর হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) তার স্বীয় কিতাব “ফায়সালাহ হাফ্ত মাসাআলাহ”তে উল্লেখ করেছেন-
"میں خود قیام کرتا ہوں اور قیام میں لذت پاتا ہوں"
অর্থাৎ,মিলাদ পাঠের সময়ে আমি নিজে দাঁড়িয়ে কিয়াম করি এবং কিয়ামকালে আমি তৃপ্তি পাই
আল্লামা মুহাম্মদ সালেহ (রহমাতুল্লাহি আলাইহি)এর বরাতে আলা হযরত শাহ্ আহমদ রেযা (রহমাতুল্লাহি আলাইহি)বলেন-
"امۃ النّبی صلّی اللہ علیہ و سلّم من العرب والامصر والشام والروم والاندلس وجمیع بلاد الاسلام مجتمع ومتفق علی استجابہ واستحسانہ"
অর্থাৎ,আরব,মিসর,সিরিয়া,রোম,আন্দালুস ও সমস্ত রাষ্ট্রসমূহে নবীজীর সমস্ত উম্মত ঐক্যমত পোষণ করেছেন যে মিলাদ শরীফ পাঠে কিয়াম করা মুস্তাহাব ও মুস্তাহ্সান ।
খাতেমুল মুহাদ্দেসীন হযরত সৈয়দ আহমদ দাহলাম মক্কী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) এর স্বীয় কিতাব “আদ্দুররাস সানিয়্যাহ্ ফির রদ্দে আলাল ওয়াহাবিয়্যার” মধ্যে উল্লেখ করেছেন-
"من تعظیمہ الفرح بلیلۃ ولادتہ وقراۃ المولود والقیام عند ذکد ولادتہ واطعام الطعام"
অর্থাৎ, নবীজীর শুভাগমন ও মিলাদ রজনীতে খুশী উদ্যাপন করা,মিলাদ শরীফ পাঠ করা,বেলাদাত শরীফের বর্ণনার মুহূর্তে কিয়াম করা তথা দাঁড়িয়ে সম্মান প্রদর্শন করা এবং মিলাদ মাহফিলে উপস্থিত জনতাকে খাবার পরিবেশন করা নবীজীর প্রতি প্রদর্শন ও তা’জিমের অন্তর্ভূক্ত ।
তারপরেও মিলাদ শরীফ ও কিয়ামের মত একটি বরকতমন্ডিত আমলকে নাজায়েয ও শরীয়ত বহির্ভূত কাজ বলা প্রকৃ্ত মুসলমানের পক্ষে শোভা পায় না ।মুনাফেক যার অন্তরে প্রিয় নবী(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রতি হিংসার আগুন জ্বলছে তার পক্ষেই সম্ভব হতে পারে ।
সৃষ্টিকুলের প্রথম তিনি হাঁ তিনি শেষ মুরছালিন
যার সদকায় এই দুনিয়া
যার সদকায় এই দীন
ইয়া রাসুলাল্লাহ ইয়া হাবিবাল্লাহ
নবী জি গো আপনাকে সালাম
বংশধর , আসহাবো তামাম
"মুহাম্মদ " আপনার মধুর নাম
সেই নামেই উজালা জাহান ।
[আল্লাহ তায়ালাই অধিক ভালো জানেন]
সহায়ক গ্রন্থঃ-
*“হিকামাতুল কিয়ামাহ্”,কৃ্তঃ -আলা হযরত,ইমামে আহলে সুন্নাত,মুজাদ্দিদে দীন ও মিল্লাত শাহ আহমদ রেযা খান ফাযেলে বেরেলী(রহঃ),
*“ফয়সালায়ে হাফ্ত মাসায়েল”,কৃ্তঃ-হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কী(রহমাতুল্লাহি আলাইহি)
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১৩
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন:
মহান আল্লাহ বলেন
অবস্যই আল্লাহ তায়ালা ও তার ফেরেশতা গন সবাই নবী মুহাম্মদ ( সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লামের উপর দুরুদ পাঠাই ,অতএব হে মানুষ তোমরা যারা আল্লাহর উপর ঈমান আনিয়াছ ... তোমরাও তার উপর একনিষ্ট ( তাজিমের সাথে ) দুরুদ ও সালাম পাঠাও ।
( surah Ahzaab 56 )
সুতরাং আল্লাহর হুকুম তাজিমের সাথে ( সম্মানের সাথে ) দুরুদ পড়া মানেই হচ্ছে সালাম কিয়াম ।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১৬
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: বসে ও পড়া যাবে কোন সমস্যা নেই । কিন্তূ কেউ যদি বলে দাড়িয়ে পড়া যাবে না তখন দাড়িয়ে পড়া ওয়াজিব ।কারন নবীর সম্মান ঈমানের একেবারে মুল বিষয় ।
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১৪
মদন বলেছেন: অনেকে উঠেই দাড়ান না, পাশে চেয়ারও রাখা হয় তার সম্মানে, ব্যপারটা এমন নবী(স.) স্বশরীরে মিলাদে এসে হাজির হয়েছেন।
আমাদের এই উপমহাদেশে সওয়াবের আশায় যে বেদআত সংযোজন হয়েছে তা হলো এই মিলাদ। মুলত হুজুরদের ভালোমন্দ খাওয়া আর যাবার সময় নজরানা হইলো মুল
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২৫
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আমি তো এমন দেখি নাই । আমি জন্মের পর থেকেই মিলাদ কেয়াম করে আসছি আজ প্রায় ৪০ বছর পড়ছি ( মৃতুর পর্যন্ত আগে ইনশা আল্লাহ পড়বো ) কোন দিন দেখি নাই চেয়ার টেবিল এর বিষয় টা ।
আপনি কি সৌদি আরবের জুব্বা পড়া মুসলমান নাকি ভাই তাইলে তো আপনার কষ্ট হবেই । কারন হচ্ছে ওয়াহাবির চাষাবাদ হয় সৌদি আরবে ।কারন রাজতন্র । ইসলাম রাজতন্র কে সম্মতি দেয় না । এই কারনে তাডের এই চাষাবাদ আবার যথেষ্ট সার প্রয়োগ করাহয় জাতে ভাল ভাবে বেরে উঠে ইসলামের বেসে অনিসলামিক চাযাবাদ ।
আল্লাহ এই ওয়াহাবি ফেতনা থেকে সকল মুসলমান কে হিফাজত করুন ।
৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২৪
নিমতিতা বলেছেন: "...... তখন দাড়িয়ে পড়া ওয়াজিব ।কারন নবীর সম্মান ঈমানের একেবারে মুল বিষয় ।"
দাঁড়াইলে নবীরে (স) সম্মান দেখানো হয় এই জাতীয় চিন্তাগুলাই আমাদের ডুবায়। সম্মান থাকে মনের মইধ্যে, আল্লাহ তো আর অফিসের বড় স্যার না, যে সামনে সালাম দিয়া, পিছনে গাইল দিলে বুঝবে না। আল্লাহ ঠিকই জানেন যে কার অন্তরে কতটুকু সম্মান আছে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩২
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন: অবস্যই বসার চাইতে দাড়ানো বেশি ভাল ।
পরিবেশ আচরন আদব একান্ত জরুরি ।
নবী (সা) ব্যাপারে আদব খুবই গুরুত্বপুর্ন ।
যথাযথ সম্মান প্রদর্শন অত্যান্ট জরুরি ।
( আমি আপনাকে ডুবাতে আসিনি বরং আপনাকে বাচানোর জন্য আমার যত চেস্টা )
ভাল থাকুন ।
৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫৫
আমি তাসনিম বলেছেন: sahabi ra nobiji k sobceye besi valobasten, tader keu evabe konodin milad koren ni, eta mathay nara dey na?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১৪
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: সাহাবাই কেরাম গন মিলাদ পড়তেন । কিয়াম করতেন নবী (সা) শানে ।
সুধু তাই না । হযরত আবু বকর সিদ্দিক এই জাতিয় মেহফিলে আর্থ খরচ করাকে বিরাট নেক কজ মনে করতেন । হযরত উমর ফারুক (রা) শ সকল সাহাবী হযরত মুহাম্মদ (সা) শানে কিয়াম সারা জিবন করেছেন । সাহাবি গন হযরত মুহাম্মদ (সা) এর আদবের ব্যাপারে কোন সময় কারপন্য করেন নাই ।
আপনারা এত কৃপন কেন বুঝলাম না ।
সম্মান করতে আপনার জান টা বাহির হইয়া জাইটাছে মনে হয় , অথচ এই নবির সাফায়াত ব্যাতিত আমরা কেহই নাজাত পাব না । সেই মহান যিনি মাহবূব আল্লাহর ( আল্লাহর সরা সরি নির্দেশ যে খানে আছে সেখানে আপনাদের এতো কষ্ট একবার চিন্টা করেন তো এই হীনমন্য উম্মতের জন্য কি তিনি সাফায়াত করবেন ? যারা তার সম্মানে একটু দাড়াতে কষ্ট হয় বা তার সম্মানে সালাত ও সালাম পড়তে জান টা বাহির হইয়া যায় । হায় আল্লাহ !!
নবীর জন্য আকিদা থাকতে হবে জে তার জন্য আমার বাবা মা কোরবান করবো । তাঁর সম্মানে আমার জান কোরবান করবো ।
যদি ইসলামে সম্মতি দিত হযরত মুহাম্মদ (সা) শানে জান দেওয়া তবে এই কাজ নবীর গোলামরা প্রতিডিন করতো ।
মুহাম্মদ নাম যত ই জপি
ততই মধুর লাগে
এই নামে এতো মধু আছে
বঝিনিতো আগে ।
৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০১
আমি তাসনিম বলেছেন: Anas ibn Maalik said: “No person was dearer to them than the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him), but when they saw him they did not stand up for him because they knew that he disliked that.” Narrated by al-Tirmidhi, 2754;
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৫
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আমরা দাড়াই ।
হযরত আবু বকর (রা) হযরত ওমর ফারূক (রা)হযরত ওসমান(রা) হযরত আলি (রা) সকল সাহাবী নবি করিম (সা) সামনে কখনই বেআদবের মত বসে থাকেন নাই । হুযুর মুহাম্মাদ (সা) আনেক ঘটনা আছে তার ৬৩ বছর জিবনের । এই খানে আমরা তার শানে আদবের কথা বলছি ।
হযরত হাসসান বিন সাবের (রা.) তিনি সায়েরে নাবী ছিলেন ,হযরত মুহাম্মদ (সা) এর শানে কবিতা লিখতেন এবং পাঠ করতেন । মাসজিদে নববিতে হুজুর মুহাম্মদ (সা) হাসসন বিন সাবের (রা) জন্য একটি মিমবড় বানাইয়ে দিনিয়ে দিয়েছিলে যে খানে তিনি ( হাসসান বিন সাবের ) বসে বসে নাত ই রাসুল পড়বেন । কিন্তূ কি জানেন হযরত হাসসন বিন সাবের জীবনে কোন দিন সে মিমবারে বসেন নাই । নবী জির শানে কোন কালাম বসে পড়া তিনি আদবের ফিলাফ মনে করতেন । ( চিন্তাশীল মানুষের জন্য এখানে অনেক কিছু বুঝবার আছে )
৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩২
কার্টুন পাগল বলেছেন: হাদিস শরিফে মিলাদ পড়ার কথা নাই। সাহাবি গণ রাও মিলাদ পড়েন নাই। নবীর প্রতি সম্মান প্রদশনের জন্য শুধু দরুদ শরিফ পড়া কোরআন ও হাদিস সম্মত.
৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৮
মৌমুন বলেছেন: আজথা দলিল বিহীন বিষয় নিয়ে বাড়াবড়ি করার চেয়ে যেসব ব্যপারে দলিল আছে তা আমল করায় উচিত....
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫১
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: কি বিষয়ে দলিল চাইছেন ?
এখানে হযরত মুহাম্মাদ (সা) শাঁন ইজ্জতের বিষয়ে সম্মানের কথা বলা হচ্ছে । হযরত আবু বকর (রা) হযরত মুহাম্মদ (সা) মিলাদ বা জন্মদিন পালন করেছেন এবং তিনি এই আয়োজনে নিজেকে উজার করে দিয়েছেন । হযরত উমর ফারুক (রা) ও তাই করেছেন হযরত ওছমান (রা) ও হযরত আলি ( রা) শ সকলেই হযরত মুহাম্মদ (সা) এর মিলাদ করেছেন । এবং নবী (সা) এর প্রিয় উম্মত গন দের এি আকিদা তারা হুজুর রাহমাতুল্লিল আলামিন এর জন্ম দিনে (সোমবার) রোজা ও রাখেন । সম্ভব হইলে কিছু দান ও করেন ।
আপনি বোধ করি মিলাদ বিষয়টাই বুঝে আসছে না ।
মিলাদ হচ্ছে হযরত মুহাম্মাদ (সা) এর জন্ম বা শুভ আগমন উজ্জাপন । হযরত মুহাম্মদ (সা) নিজেই নিজের মিলাদ জন্মদিন পালন করেছেন । বিশেষ করে সোমবরে রোজা রাখতেন ইহা মিলাদেরই অন্তর্ভুক্ত ।
আরে ভাই আপনার বাচ্চার জন্মদিন পালন করেন কত শত লাইট জালিয়ে পার্টি করে করেন । মহা নবী (সা) যিনি বাদশাহ দুই জাহানের তার শানে মিলাদে কি জওক ও সোউক হওয়া উচিত আপনার মনে হয় । যে নবী কে সৃষ্টি না করিলে এই আসমান জমিন কোন কিছুই আল্লাহ সৃষ্টি করটেন না সেই দয়াল নবী যে এই উম্মতের জন্য কত কষ্টই না করে গেছেন কত চোখের জলই না ফেলেছেন কত দিন না খেয়ে ছিলেন কেবল মাত্র উম্মতের মায়ায় । রাব্বি হাবলী উম্মতি উম্মতি বলে যার জিন্ডেগি কেটেছে সে মহা মহান দায়র সাগর দুই জাহানের সর্দার আল্লাহর পড়ে যিনি বুঝুর্গ সেই প্রিয় নবীর (সা) শান বলবেন দারিয়ে পড়ুন ভাল । বে-আদবের আল্লাহর দুশমন । নবীর দুশমন ।
৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫০
পড়শী বলেছেন: নবিজী (সাঃ) স্মরণের এবং তাকে সম্মানের নিয়তে দাঁড়িয়ে কিয়াম পড়া বা সালাম পড়া অবৈধ হবে কেন? আজব তো!
৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৪
এরিস আফ্রোদিতি বলেছেন: কিয়াম করা কবে থেকে চালু হল? আর কিয়ামে দুরুদ শরীফের পাশাপাশি আর কি কি পড়া হয়? নবীজী (সাঃ) সম্মান দেখাতে হলে যদি দাড়াতে হয় নাম উচ্চারন করার সময়, তাহলে তো সব সময়ই দাড়াতে হবে।
বিষয়টি তো এমন নয় নবীজী (সাঃ) আমাদের সামনে আছেন।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০৯
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: প্রথমে কোরআন তিলাওয়াত করা হয় এর পড়া হয় । এর পর পড়া হয়
আভি জিব্রঈল ভি উতরে না থে কাবে কে মিমবার ছে
কে ইতনে মে সাদা আইয়ি য়ে আব্দুল্লাহ কে ঘর ছে
কে মোবারাক হো
শাহে হার দোছরা তাসরিফ লে আয়ে
মুবারাক হো মুহাম্মাদ মুস্তফা তাশরিফ লে আয়ে ।
ফারিশতো কি সালামি দেনে ওয়ালি ফউজ গাতী থি
ওর জানাবে আমেনা সুনতিথি ওর
ইয়ে আওয়াজ আতি থি
ইয়া নাবী সালাম আলাইকা
ইয়া রাসুল সালাম আলাইকা
ইয়া হাবিব সালাম আলাইকা
সালাওয়া তুল্লাহ আলাইকা ।
আমাদের নবী (সা) এর হক আমাদের আদায় করতে হবে । উম্মতের জন্য এটা খুব জরুরি । ভালবাসা না থাকলে হক আদায় করবেন কি করে ।
হে নবী (সা) আপনার উম্মতের এ কি হাল তারা আপনার শান মান গাওয়া তো দুরের কথা কেউ করছে সে টা কি করে বন্ধ করবে সেই ধান্ধাই করে ! হায় অকৃতগ্য উম্মত ! কে তোদের কবরে বাচাবে ? কে তোদের হাসরের ময়দানে কঠিন আযাবের দিনে কাউছার তাকছিম করবে ?
ছি ! লানত ! এমন উম্মতের যে কিনা তার নবীকে ভালবাসা প্রশ্নে সন্দেহ পোশন করে ।
লানত ! তাদের উপর যার তার নবীর সম্মনে কার্পন্য করে ।
১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৭
োমসতাক বলেছেন: * বিশিষ্ট ফকিহ ও মুহাদ্দিস আল্লামা ওসমান ইবনে হামাম দিমতী (রাহমাতুল্লাহি আলাইহি)তার লিখিত কিতাব “রিসালায়ে ইসবাতে কিয়াম” এর মধ্যে উল্লেখ করেছেন
*দেওবন্দী,ওহাবী,তবলীগীদের নির্ভরশীল ব্যক্তি মাওলানা রফী উদ্দিন “তারিখে হেরেমাইন” কিতাবে উল্লেখ করেছেন-
*খাতেমুল মুহাদ্দেসীন হযরত সৈয়দ আহমদ দাহলাম মক্কী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) এর স্বীয় কিতাব “আদ্দুররাস সানিয়্যাহ্ ফির রদ্দে আলাল ওয়াহাবিয়্যার” মধ্যে উল্লেখ করেছেন-
*আল্লামা মুহাম্মদ সালেহ (রহমাতুল্লাহি আলাইহি)এর বরাতে আলা হযরত শাহ্ আহমদ রেযা (রহমাতুল্লাহি আলাইহি)বলেন-
আপনার উল্লেখিত রেফারেন্স গুলি সবই তো ব্যক্তিগত বইয়ের লেখা কুরআন-হাদিছের দুই একটা বিবরন দেন। মিলাদ শব্দের অর্থ কি? কিভাবে এল, নবীজি (স কিভাবে মিলাদ করেছেন, সাহাবীরা/তাবেঈনরা/ তাবে তাবেঈনরা/চার মাহযাবের ইমামরা কিভাবে মিলাদ করেছেন ইত্যাদি।
দেখুন মিলাদ এর শাব্দিক অর্থ হল জন্ম। ৬০৪ হিজরীতে ফাসিক বাদশাহ আবু সাঈদ মুযাফফরুদ্দীন , আবুল খাত্তাব ইবনে দিহইয়া নামক জৈনক দরবারী আলেম দ্বারা মিলাদ মাহফিলের ব্যাবস্থা করেন।
আল্লামা আব্দুর রহমান রহঃ প্রচলিত মিলাদ কে বিদয়াত বলেন। খোলাফায়ে রাশেদিন , সাহাবাগন রাঃ আইম্মায়ে মুজতাহিদগন তা করেন নি।মাযহাব চারের ইমামগন মিলাদ মাহফিলের জঘন্যতার উপরে একমত পোষন করেন।
''যদি কেউ আমার এই দ্বিনের মধ্যে এমন কিছু আবিষ্কার করতঃ অনুপ্রবেশ করায় তাহলে সে কাজ হবে প্রত্যাখ্যাত। কিছুতেই তা গ্রাহ্য হবেনা'' (বুখারী ও মুসলিমঃ মিশকাত শরীফ ২৭ পৃ)
উল্লেখ্য মিলাদে কিয়াম করা শিরক ও নাজায়িজ।
আমরা ইবাদত করবো দেখানো/শিখানো পথে ও মতে, তাহলেই না আমরা আমাদের কাংখিত জায়গায়।
শুধু শুধু অন্যকে গালাগালি করে নিজের আখেরাত টা কেন আমরা বরবাদ করবো।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৪
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: সকল বিষয়ে দলিল প্রমান দিয়েচি কোরআন হাদিসের আলোকে । নিস্চই পেয়েছেন ।আরো আনেক আনেক দিতে থাকিবো ইনষহা আল্লাহ ওয়াহাবি বাদ বাংলাদেশ থেকে বিতারীত হবেই ।
১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৮
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন:
পবিত্র কুরআন বা হাদীস শরীফের কোন রেফারেন্স নাই, গুটিকয়েক লোকের মনগড়া মন্তব্য নিয়ে শ্রেফ ফালুত একটা পোস্ট পয়দা করায় আপনাকে ৫০ বার কান ধরে উঠবস করানো হোক!
১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৩
োমসতাক বলেছেন:
তিরমিযীতে ইমাম মুসলিম আবু কাতাদা আল-আনসারী থেকে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সোমবার দিনের সিয়াম সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়, তিনি বলেন : “এ দিন আমি জন্ম গ্রহণ করেছি এবং এ দিনেই আমার উপর ওহি নাযিল করা হয়েছে।” মুসলিম : (১১৬২)
ইমাম তিরমিযি আবু হুরায়রা -রাদিআল্লাহু আনহু- থেকে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন : “সোমবার ও বৃহস্পতিবার আমল পেশ করা হয়, আমি চাই সিয়াম অবস্থায় আমার আমল পেশ করা হোক।” তিনি হাদিসটি হাসান বলেছেন। আল-বানি সহীহ তিরমিযীতে হাদিসটি সহীহ বলেছেন।
উপরের বিশুদ্ধ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার জন্মের শোকর আদায় কল্পে সোমবার দিন সিয়াম পালন করেছেন। আবার এ দিনের ফজিলতের কারণেও তিনি সিয়াম পালন করেছেন, যেমন এ দিনেই তার উপর ওহি নাযিল করা হয়েছে এবং দিনেই বান্দার আমল আল্লাহর দরবারে পেশ করা হয়, তাই তিনি পছন্দ করেন, তার আমল সিয়াম অবস্থায় পেশ করা হোক। অতএব সোমবার দিন সিয়াম পালন করার কয়েকটি কারণের একটি কারণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্ম।
এ হিসেবে কেউ যদি সোমবার দিন সিয়াম পালন করে, যেমন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিয়াম পালন করেছেন, এতে আল্লাহর মাগফেরাত কামনা করে, আল্লাহর নি‘আমতের শোকর আদায় ইচ্ছা করে, যেমন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্ম ও নবুওয়তের নি‘আমত এবং সে এ দিনে মাগফেরাত প্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার আশা করে, তাহলে ভাল, এটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নতও বটে। কিন্তু এর জন্য এ সপ্তাহ নয় অমুক সপ্তাহ, এ মাস নয় অমুক মাস নির্দিষ্ট করা যাবে না, বরং জীবনের প্রতি সোমবারেই সাধ্যমত সিয়াম পালন করার চেষ্টা করা।
তবে মীলাদুন্নবী উপলক্ষে বছরের শুধু একটি দিন সিয়ামের জন্য নির্দিষ্ট করা বিদআত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুন্নত বিরোধী। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সোমবার দিন সিয়াম পালন করেছেন। হাদিসে এ দিনটিই নির্দিষ্ট। আর এ দিনটি বছরের প্রতি সপ্তাহে বিদ্যমান।
আল্লাহ আমাদের সহীহ ভাবে আমল করার তৌফিক দিন।
১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৬
কার্টুন পাগল বলেছেন: @মোসতাক । আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আপনাকে োনেক সোয়াব দিক আপনার সুনদর রিপ্লাই এর জন্য।
১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৯
সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: প্রথমেই আল্লাহর কাছে প্রার্থনা, আল্লাহ আমাকে সহ আপনাকে ইসলামের সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন।
আপনি যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন তা হচ্ছে মানুষ মোসলমান হিসেবে বেঁচে থাকলে বা ঈমান নিয়ে টিকে থাকা মুসলমান চাইলে করতেও পারে আবার নাও করতে পারে।
বর্তমান সময়ে মুসলমান হিসেবে পরিচয় দেয়া যেখানে মুশকিল হয়ে পড়েছে সেখানে আপনি যা প্রয়োজন নয় এমন বিষয় নিয়ে মতভেদ সৃষ্টি করছেন।
নবী এসেছিলেন গুমরাহী দূর করার জন্য আর আপনারা ফরজ বিষয় ও শিরকের মভ ভয়াবহ পাপকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজে গুমরা হয়েছেন অপরদিকে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদেকে গুমরা বানাচ্ছেন।
১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৫
অপ্রকাশিত নাম বলেছেন: সবচেয়ে ভালো দুরুদ হচ্ছে নামাজের সময় আমরা যে দুরুদ পড়ি। সেটা পড়ার সময় তো কেউ আমরা দাড়াই না। তাহলে মিলাদ-এর সময় আমরা কেন দাঁড়াবো?
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৫
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: নতুন পোস্ট গুলো দেখুন পড়ুন আত্বস্থ করুন । তারপর যা ভাল লাগে তাই করূন । জানানোর প্রয়োজন আচে কারন আপনাদেরকে এই বিষয়ে কিছুই জানেন না । জানার পর করলে করবেন না করলে নাই । আমি জস্ট কস্ট করে আপনাদের জানাইছি মাত্র ।
সামুতে আনেক বিষয়ে লেখা আসে কিনতু এই বিষয়ে মানুষ একে বারে বে-মালুম । জানাতে চেস্টা করছি জানলে তারপর না মানলে অন্য কথা আর যদি না জানেন তবে বিরধিতা করা অন্য বিষয় । আমি সকল বিষয়ে আলোচনার চেস্টা করছি । আদবের সাথে পড়ুন সোয়াব হবে মানুন না মানুন ....।
১৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৩
আবু হাফসা বলেছেন: হুজুর (সা) এর জীবদ্দশায় তাকে দেখে সাহাবায়ে কেরামকে দাড়াতে নিষেধ করেছেন, নিরুতসাহিত করেছেন, সেক্ষত্রে মিলাদে দাড়ানো, কেয়াম করা বেশী বাড়াবাড়ি ছাড়া আর কি। হুজুর (সা) কে মহাব্বত করতে তাকে যথাযথ জীবনের সর্বক্ষেত্রে অনুসরণ, অনুকরণ করতে হবে, শুধুমাত্র মিলাদ, কিয়াম নবীপ্রেমের প্রমাণ নয়।
১৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫
আগুয়ান বলেছেন: মিলাদ, কিয়াম, জন্মদিন পালন, ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী এ সমস্ত কর্মকান্ডগুলো
কিছু মুসলমান নামধারী ধর্মব্যবসায়ী এবং ইহুদী-নাসারাদের চক্রান্তের ফসল। যারা প্রতিনিয়ত ইসলাম ধর্মে দ্বন্দ-কলহ, বিদয়াত সৃষ্টিতে বিভিন্ন এজেন্ট নিয়োগ করে যাচ্ছে।
অামাদের এ সমস্ত ভন্ড, মুনাফিক, ইয়াহুদী এজেন্ট, ধর্মব্যবসায়ীদের থেকে ঈমান নিয়ে বেঁচে থাকার তৌফিক আল্লাহ দান করুন- আমিন
আসুন আমরা সচেতন হই।
১৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
মো কবির বলেছেন: বাংলার মূর্খ মোল্লারা বলে, সাহাবী কেরাম গণ নাকি মিলাদ মানে এটা পড়তেন,
"আভি জিব্রঈল ভি উতরে না থে কাবে কে মিমবার ছে
কে ইতনে মে সাদা আইয়ি য়ে আব্দুল্লাহ কে ঘর ছে
কে মোবারাক হো
শাহে হার দোছরা তাসরিফ লে আয়ে
মুবারাক হো মুহাম্মাদ মুস্তফা তাশরিফ লে আয়ে ।
"
---
যদি আপনাদের কথা সত্যি হয়ে থাকে তবে উত্তর দিন,
উপরে যেটা পরছেন সেটা কি আরবি নাকি উর্দু।
---নিশ্চয়ই আপনারা জানেন না, আরে বোকা মূর্খরা এটা হল উর্দু,
এই উর্দু কি সাহাবা কেরাম গণ জানতেন।
নবী আরবি ভাষী ছিলেন এবং কুরআন আরবি এবং সাহাবা কেরাম গণ আরবি ভাষী ছিলেন, তাহলে মিলাদ কিয়াম উর্দু আসল কিভাবে ????
উত্তর দেন ভাইয়েরা................????????????????????????????????????
১৯| ২২ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৩৬
raselren বলেছেন: সবাই অনেক কথা লিখলেন,,এবার একটু প্রমান দেখুন,,,চাইলে আরো পাবেন,,
কারও সম্মানে দাঁড়ানো
লিখেছেন: ' শাহরিয়ার' @ সোমবার, ডিসেম্বর ২১, ২০০৯ (৬:৫০ পূর্বাহ্ণ)
আবু উমামাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত; তিনি বলেনঃ রসূলুল্লাহ (সঃ) লাঠির উপর ভর করে বের হলেন। আমরা তাঁর জন্য দাঁড়ালাম। তিনি বললেনঃ অনারবগন একে অপরকে সম্মান করার জন্য যেভাবে দাঁড়ায় তোমরা সেভাবে দাঁড়িওনা।
(আবূ দাউদ, মিশকাত ১ম খন্ড ৪০৩ পৃঃ)
সাঈদ বিন আবিল হাসান হতে বর্ণিত; তিনি বলেনঃ আবূ বাকরাহ আমাদের মাজলিসে আসলেন। অতঃপর মাজলিস থেকে একব্যক্তি দাঁড়াল, তিনি ঐ মাজলিসে বসতে অস্বীকার করলেন এবং বললেনঃ নাবী (সাঃ) এটা (দাঁড়ানো) কে নিষেধ করেছেন।
(আবূ দাউদ ২য় খন্ড ৬৬৪ পৃঃ, মিশকাত ১ম খন্ড ৪০৩ পৃঃ)
মুয়অবিয়াহ (রাঃ) হতে বর্ণিত; তিনি বলেনঃ রসূললুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন ঃ যে ব্যক্তি তার সম্মুখে অপর লোকদের প্রতি মুর্তির ন্যায় দাঁড়িয়ে থাকা পছন্ত করে, সে যেন জাহান্নামের মধ্যে তার বাসস্থান বানিয়ে নেয়।
(আবূ দাউদ, তিরমিযী, মিশকাত ৪০৩ পৃঃ)
অথচ অফিসের বস বা ক্লাশের টিচারদের শুভাগমনে যদি কর্মচারী বা ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ না দাঁড়ায় তাহলে চরম বেয়াদবী ছাড়া আর কিছুই নয়। কে এই দাড়ানো প্রথার আবিষ্কারক?
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৬
লিমন ভাই বলেছেন: vai milad er bepar a ki kono hadith asey??