নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিসমিল্লাহির রহমানির রহীশ

মো: অাজগর আলী

মো: অাজগর আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৌদ্ধ ধর্মে ‘জীব হত্যা মহাপাপ’ কিন্তু রোহিঙ্গা গণহত্যা?

২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

"জীব হত্যা মহাপাপ" কিন্তু মুসলিম হত্যা 'মহাপূণ্য' !
"অহিংস পরম ধর্ম" কিন্তু রোহিঙ্গা গণহত্যাও পরম ধর্ম !
"সংসার ধর্ম ত্যাগ কর" কিন্তু পৃথিবীর সব বৌদ্ধই সংসার করছে ! বাস্তবতা হলো, মুসলিম নিধনে সবাই এক কাতারবদ্ধ !! ঠিক এভাবেই কথাগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে লিখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ ডক্টর তুহিন মালিক।

সম্প্রতি মায়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলমানদের উপর ব্যপক হত্যাযজ্ঞের পর বিষয়টি নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি হয়। যদিও মায়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিম নিধনে বৌদ্ধদের হামলা নতুন নয়। সম্প্রতি এই পরিস্থিতির জন্য উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘর সাবেক মহাসচিব কফি আনান।
অপরদিকে দেশটির সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিরুদ্ধে ব্যাপক মানবাধিকার লংঘনের ঘটনায় কোনো অবস্থান নিতে না পারায় শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির নোবেল কেড়ে নেওয়ার দাবি উঠেছে। এ দাবিতে অনলাইনে এক আবেদনে স্বাক্ষর করেছেন লক্ষাধিক মানুষ।
প্রসঙ্গত, ১৯৮২ সালে নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করার মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেয় বার্মা সরকার। কয়েকশ বছরের পিতৃভূমিতেই তাদের বলা হচ্ছে অবৈধ অভিবাসী। নিজেদের দেশে তাঁরা বর্তমানে প্রবাসী। এদের রোহিঙ্গা বলতে নারাজ বার্মা সরকার এবং বার্মার বৌদ্ধরা। তারা এদের ডাকে বাঙালি বলে। সে থেকেই বার্মায় মুসলিমদের গণহত্যা চলে আসছে। প্রায়ই রোহিঙ্গা মুসলিমদের প্রতি কখনো সরকার, কখনো স্থানীয় উগ্র সাম্প্রদায়িক বৌদ্ধরা আবার কখনো উভয়পক্ষ মুসলিম নিধনযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে।
এ পর্যন্ত লক্ষাধিক রোহিঙ্গা মুসলিম এর ঘড় বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। নির্মম ভাবে হত্যা করা হয় কয়েক হাজার মানুষকে। যেই হত্যাযজ্ঞ এখনো চলমান। ‘বৌদ্ধ অহিংস ধর্ম এবং জীব হত্যা মহাপাপ’ হলে এই হত্যাযজ্ঞ কেন? এমনটাই প্রশ্ন উঠেছে এখন।

"অহিংস পরম ধর্ম" কিন্তু রোহিঙ্গা গণহত্যাও পরম ধর্ম !
"সংসার ধর্ম ত্যাগ কর" কিন্তু পৃথিবীর সব বৌদ্ধই সংসার করছে ! বাস্তবতা হলো, মুসলিম নিধনে সবাই এক কাতারবদ্ধ !! ঠিক এভাবেই কথাগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে লিখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ ডক্টর তুহিন মালিক।

সম্প্রতি মায়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলমানদের উপর ব্যপক হত্যাযজ্ঞের পর বিষয়টি নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি হয়। যদিও মায়ানমারে রোহিঙ্গা মুসলিম নিধনে বৌদ্ধদের হামলা নতুন নয়। সম্প্রতি এই পরিস্থিতির জন্য উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘর সাবেক মহাসচিব কফি আনান।
অপরদিকে দেশটির সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমদের বিরুদ্ধে ব্যাপক মানবাধিকার লংঘনের ঘটনায় কোনো অবস্থান নিতে না পারায় শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির নোবেল কেড়ে নেওয়ার দাবি উঠেছে। এ দাবিতে অনলাইনে এক আবেদনে স্বাক্ষর করেছেন লক্ষাধিক মানুষ।
প্রসঙ্গত, ১৯৮২ সালে নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করার মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেয় বার্মা সরকার। কয়েকশ বছরের পিতৃভূমিতেই তাদের বলা হচ্ছে অবৈধ অভিবাসী। নিজেদের দেশে তাঁরা বর্তমানে প্রবাসী। এদের রোহিঙ্গা বলতে নারাজ বার্মা সরকার এবং বার্মার বৌদ্ধরা। তারা এদের ডাকে বাঙালি বলে। সে থেকেই বার্মায় মুসলিমদের গণহত্যা চলে আসছে। প্রায়ই রোহিঙ্গা মুসলিমদের প্রতি কখনো সরকার, কখনো স্থানীয় উগ্র সাম্প্রদায়িক বৌদ্ধরা আবার কখনো উভয়পক্ষ মুসলিম নিধনযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে।
এ পর্যন্ত লক্ষাধিক রোহিঙ্গা মুসলিম এর ঘড় বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। নির্মম ভাবে হত্যা করা হয় কয়েক হাজার মানুষকে। যেই হত্যাযজ্ঞ এখনো চলমান। ‘বৌদ্ধ অহিংস ধর্ম এবং জীব হত্যা মহাপাপ’ হলে এই হত্যাযজ্ঞ কেন? এমনটাই প্রশ্ন উঠেছে এখন।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯

এ আর ১৫ বলেছেন: "অহিংস পরম ধর্ম" কিন্তু রোহিঙ্গা গণহত্যাও পরম ধর্ম !
"সংসার ধর্ম ত্যাগ কর" কিন্তু পৃথিবীর সব বৌদ্ধই সংসার করছে ! বাস্তবতা হলো, মুসলিম নিধনে সবাই এক কাতারবদ্ধ !! ঠিক এভাবেই কথাগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে লিখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ ডক্টর তুহিন মালিক।

এই সব কথার উত্তর পাবেন এই লিংকে গেলে ---- এইটা কি মুসলিম নিপীড়ন , না জাতিগত নিপীড়ন ??? ( প্রসঙ্গ রহিঙ্গা নিধন )

২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮

আহা রুবন বলেছেন: চোর না শোনে ধর্মের কাহিনী।

@ এ আর ১৫: তুহিন মালিক তো কানা - রোহিঙ্গা বাদে অন্য মুসলিমদেরকে টার্গেট করা হচ্ছে না। এটা ধর্ম বিদ্বেষ নয়, জাতি বিদ্বেষ।

৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৮

Mukto Mona বলেছেন: বাংলাদেশের মৌদুদিবাদি ওহাবী এজেন্টরা সিমান্ত পার হয়ে রহিঙ্গা জনবসতি এলাকায় সৌদি-পাকি আইএসাই মদদে মসজিদে মসজিদে, ঘরে ঘরে ধর্মপ্রচারের নামে মৌদুদিবাদি ইসলাম প্রচার সুরু করে। ইসলামি বিধিনিষেধ .. দাড়ী-টুপি হেজাব, কালো বোরখা ... স্থানীয়দের ঘৃনা করতে শিখিয়েছে বছরের পর বছর। সমস্যা সুরু হয় ৯০ দশকের পর। বাংলাদেশের জামাত ও তৎকালীন বিএনপি জোট এরা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু করেছিল ৯০ দশকের পর - মৌদুদিবাদি ইসলাম ও সৌদি ও আরবদের ফান্ডিং ও বিএনপি সুযোগ করে দেয়ার আরো আগে থেকেই। রহিঙ্গাদের সমস্যার কারন। নবনির্বাচিত বিএনপি না বুঝেই জামাতি কুটকৌশলের ফাদে পরে।

৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২২

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় আসবার পরও এই বাস্তবতার বদল ঘটেনি। বরং নির্বাচনের আগে-পরে ফাঁস হয়েছে খোদ সু চির মুসলিমবিদ্বেষের নানা দিক। নির্বাচনে তিনি মুসলমানদের প্রার্থী করেননি। ‘রোহিঙ্গা’ পরিচয়টিও অস্বীকার করেন সুচি।
অথচ এই সূচি'কেই কি না আবার শান্তিতে নোবেল পুরস্কারেও ভূষিত করেছিলো একদিন :)

৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: ৮ নভেম্বর রাখাইন রাজ্য সরকারের নির্বাহী সচিব টিন মং সুয়ে রাষ্ট্রীয় রেডিওতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, "আমাদের অবশ্যই জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করতে হবে। আর এই মুসলিমরা তার অংশ নয়। তোমরা বিদেশিরা কি মনে করো, আমরা তার পরোয়া করি না। আমাদেরকে অবশ্যই নিজভূমি রক্ষা করতে হবে। এরপরে আসবে মানবতার কথা" !

৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মো:নাইমুর রহমান বলেছেন: BBc report
https://youtu.be/4PWiJUOEV3c

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.