নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাল লাগে এনিম দেখতে। আর তা নিয়ে লেখালেখি করতে।

মোঃ আসিফুল হক

এনিমের ভক্ত, টিভি সিরিজ দেখি, মুভিও দেখি। আর ক্রিকেটের পাগল ভক্ত। ভাল লাগে ঘুরাঘুরি করতেও।

মোঃ আসিফুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

Long time no “sea”, so we are coming “beach”

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫



দেখতে দেখতে কি করে যেন টার্মের অর্ধেক পার হয়ে গেল; মিডটার্ম ছুটিও শুরু হল; র‍্যাগ ট্যুরের সময়ও ঘনিয়ে এল। গেলাম; দেখলাম; একরাশ স্মৃতি নিয়ে বাড়ি ফিরে এলাম। সেই স্মৃতির ভান্ডার থেকে কিছু টুকরো স্মৃতি এক করেই এই লেখাঃ



১.
সেইন্টমার্টিন থেকে ফিরতেসি; জাহাজে করে। অতি বুদ্ধিমান একগাদা ছেলেপেলে রোদের হাত থেকে বাচার জন্য সব লঞ্চের ডান দিকে গিয়ে লঞ্চ কাত করে ফেলল। একটু পরেই স্পীকারে ভেসে আসলো নাবিকের কণ্ঠস্বর; "আপনাদের বাঁ দিকে যে দ্বীপটা দেখতে পাচ্ছেন এখানে প্রচুর বানর পাওয়া যায়"; আর সাথে সাথে ফটোগ্রাফার গোষ্ঠী সহ অনেকেই দৌড়ে বাঁ দিকে। শেষবেলায় নাবিকের দুর্দান্ত উক্তি -
"একটু আগে যে বানরের কথা বলসিলাম ওইটা ভুয়া। লঞ্চটা সোজা করার জন্য খালি বলসিলাম"। :D:D



২.
এই ট্যুরে পুরা বুয়েটবাসী যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশি দেখসে সেইটা মনে হয় লাইফ জ্যাকেট। যেদিকে তাকাই খালি লাল নীল বেগুনি রঙ বেরং এর লাইফ জ্যাকেট। আমাদের ক্লাসের লিয়া আর সনেটও এই জিনিস কিনসিল দুইটা। কি যে ভুল ছিল সেইটা বোঝা শুরু করসে একেবারে প্রথম দিন থেকেই। পুরা আলাদা একটা ব্যাগেজই বলা যায়। তো ফেরার দিন লিয়া আর যন্ত্রণা নিতে পারল না। আমরা যে সুইমিংপুল এ নামসিলাম সেইটার এককোণায় আস্তে করে ফেলে দিয়ে চলে আসতেসে। এবং তৃণাকে বলতেসে "থাকুক ওইটা ওইখানে"। আমার মাথায় হটাত দুষ্টুমি চেপে বসলো। পিছন থেকে দৌড়ে লিয়াকে ডাক দিয়ে বললাম "লিয়া তোর লাইফ জ্যাকেট; ফেলে আসছিস।" আমার ডাক শুনে লিয়া রীতিমত জোরেসোরে দৌড়ই দিল।

আহারে ! এতো সাধের লাইফ জ্যাকেটগুলা !! :P:P



৩.
যাবার দিনের ঘটনা; সেই জাহাজেই। উত্তাল সমুদ্রের ঢেউগুলো আরেকটু কাছ থেকে দেখব বলে নিচের তালায় করিডোরে নেমে এসেছি। পানির ছটায় প্যান্ট ভিজে একাকার। এমন সময় ঠিক পাশেই একটা ছেলে আর একটা মেয়ে হাজির হল; ছেলেটার হাতে বিশাল বড়সড় এক ব্যাগ। ছেলেটা আস্তে আস্তে ব্যাগটা খুলল; ভিতরে একগাদা ডায়রী, খাম, এল্ব্যাম। একটা একটা করে জিনিস হাতে নিয়ে মেয়েটার হাতে ধরায় দিল আর মেয়েটা সবকিছু ছুড়ে ফেলে দিতে লাগলো সমুদ্রে। সব কয়টা জিনিস ভাসিয়ে দিয়ে ছেলেটা চলে গেল; আর মেয়েটা অপলক তাকিয়ে রইল সমুদ্রের দিকে। একটু পর এগিয়ে গেল ইয়াসিন। "কি হয়েছে" জানতে চাইলে জানালো "সবগুলো স্মৃতি মুছে দিলাম।" কথা বলে ফেরার সময় ইয়াসিন বলে আসল "আশা করি আপনার মন থেকেও সব স্মৃতি দূর হয়ে যাবে।"

মেয়েটা উত্তর দিল না। তার পরে আবারো অপলক তাকিয়ে রইল সমুদ্রটার দিকেই।



৪.
চন্দ্রগ্রস্থ রাত। বীচে চারটে খাট ভাড়া করে চলছে গানের কলি খেলা। এক পাশে বিপুল হিন্দী গানের ভান্ডারসহ ঝানু প্লেয়ার মালিহা, শাবাব এবং বাকিরা; আরেক পাশে যুধিষ্ঠির শুভ আর দৌলা আমি রাজুরা। খেলার মাঝে শুরু হইল দৌলার অসীম পর্যায়ের ক্রিয়েটিভিটি। যে কোন মুহূর্তে "চাহিবা মাত্র গান ডেলিভারি দিতে বাধ্য থাকিবে"র মতন এক রাতে দৌলা গোটা সাতেক গানের লিরিক সুর সহ প্রসব করে ফেলল। এমনকি খেলার মাঝে দৌলা কোন একটা গানের কি একটা লাইনে এতো দরদ দিয়ে টান দিল যে বিপক্ষ দলের দুইএকজন পর্যন্ত দৌলার সাথে গলা মিলায় গাওয়া শুরু করে দিল !!



৫.
দাপাদাপি চলছে। হটাত ক্লাসের জনৈক কন্যার ভিন্ন বিভাগের ছেলেবন্ধুর আগমন। পানিতে তাদের মৃদু জলকেলির মাঝে শুভর জরুরি মিটিং তলব; পানির নিচেই। ধুপধাপ প্ল্যানিং শেষে সবাই মিলে তাদের ঘিরে ফেলা হল; এবং প্রবল স্রোতকে সাথে নিয়েই ৮-১০ বন্ধু একসাথে গেয়ে উঠলাম -
“Near, far, wherever you are
I believe that the heart does go on"



৬.
ভ্রমণের বিশেষ এক মুহূর্তে বিশেষ ব্যাপার স্যাপারের পর দৌলার বিজ্ঞানের *টু মেরে দিয়ে যুগান্তকারী উক্তি -
"আমাদের বিশ্বজগত টাই অন্য কারো জগতের এটম"।



৭.
সমুদ্রে দাপাদাপি চলছে। অনেএএএএএএএএএক দূরে স্যান্ডেল আর একটা পলিথিনে আমার মোবাইল, সব টাকা সহ মানিব্যাগ, ইয়াসিনের মোবাইল - সবকিছু রেখে মনের আনন্দে দাপাদাপি করতেসি। এর মধ্যে যে ভাটা শেষ হয়ে জোয়ার শুরু হইসে বুঝতেই পারি নাই। নাচানাচি শেষ করে উঠতে যাব; এমন সময় দেখি পানিতে পলিথিন একটা ভেসে যাচ্ছে পাশ দিয়ে ! ইয়াসিন তীব্র গতিতে খপ করে তুলতেই দেখলাম; আমাদের সকল সম্বল সমুদ্র টেনে নিয়ে যাচ্ছে !! এরপর আরও ৫ মিনিট চলল আমার, ইয়াসিনের আর দৌলার স্যান্ডেল খোঁজাখুঁজি। ইয়াসিনের হাতে সবকিছু দেখে ভয় আর স্বস্তি মিলিয়ে যেই ফিলিংসটা হইসিল সেইটা কোনদিন মনে হয় ভুলবো না।



৮.
দ্বিতীয় দিনের ঘটনা। সবাই মিলে ছেঁড়াদ্বীপ দেখতে গেসি। ছেঁড়াদ্বীপ যাওয়ার সিস্টেম হইল প্রথমে সেইন্টমার্টিন্স থেকে ট্রলারে; সেখান থেকে ডিঙ্গি নৌকায়। ফেরার সময় ঠিক উলটো সিস্টেম। সব কিছু ঠিক ঠাক মতই চলছিল। বিপত্তি বাধল ফেরার সময়। ট্রলারের মামা সবাইকে ধরে ধরে টেনে টেনে নৌকা থেকে ট্রলারে তুলতেসিল। আমি অর্ধেক উঠে যাওয়ার পর মামা ভাবল আমি তো পারবই। উনি সুন্দর অন্য পাশে গিয়ে আরেকজনকে ধরে তুলতে লাগলেন। এইদিকে আমি তো ট্রলারে অর্ধেক উঠে বসে আছি মামা টান দিবে। হাত টাত নাড়ায় দেখি পাশে কেউ নাই। সেই সাথে পা থেকে সেন্ডেল খুলে পড়ে যাচ্ছে সমুদ্রে। নরমালি হইলে এই জিনিস ইজিলি পার হয়ে যাবার কথা; কিন্তু ওই সময় হটাত করে কেন যেন প্যানিকড হয়ে গেলাম। এবং মোটামুটি মিহি গলায় এরে ওরে ডাকাডাকি শুরু করলাম; এবং একটু পরে ইয়াসিনের হাল্কা সহায়তায় উঠেও গেলাম। লোকমুখে শোনা যায়; আমার প্যানিকড অবস্থায় আমার চেহারায় নাকি অদ্ভুত এক আতঙ্ক ভর করেছিল এবং এরপর ট্রলার যাত্রার বেশ খানিকটা সময় বেশ ভাল রকম পচানির মধ্য দিয়ে যাইতে হইসে।



৯.
ছেড়াদ্বীপ এ পৌছে সবারই কমবেশি একেবারে বেহাল দশা। এর মাঝে একটা ছোট্ট ঘরের সামনে ডাব বিক্রি হচ্ছে। বিক্রি করতেসে ছোট একটা ছেলে; বাবা বোধহয় কোথাও গিয়েছে। সবাই মিলে লাইন ধরে ডাব খাইতেসি। মালিহা কি মনে করে পিচ্চিটার সাথে আলাপ জমাইতে গিয়ে জিজ্ঞেস করল; "তোমরা কি খাও এখানে?" পিচ্চি জগতের সকল অজ্ঞানতার উপর প্রবল বিরক্তি, হতাশা আর বিস্ময় একত্রে গলায় ঢেলে উত্তর দিল,

"ভাত খাই; আর কি খামু?"



১০.
চাঁদের আলোয় জ্যোৎস্না দেখি। আমি, দৌলা আর ইয়াসিন। মামুন হোটেলে রুমে ঘুমায়। দৌলা ইয়াসিন কেউই চশমা আনে নাই। মামুনকে ফোন দেওয়া হল চশমা নিয়ে আসতে। ওর আসতে দেরি দেখে দৌলা তার নতুন নাম্বার থেকে ফোন দিল -
- হ্যালো; আমি ইনোসিস বিডি থেকে বলছি।
- জি জি; বলুন।
- আপনার সিভিটা আমাদের খুব স্ট্রং লেগেছে; আমরা তাই আপনার সাথে ফেইস টু ফেইস একটা মিট করতে চাচ্ছি।
- আচ্ছা; কি বিষয়ে?
- এই তো; ধরুন আপনার রিকোয়ারমেন্ট কি; এইসব নিয়ে। আমাদের স্যার এর আসলে আপনাকে খুব পছন্দ হয়েছে।
- আমার তো আসলে রিকোয়ারমেন্ট অনেক হাই; আমার বেশ কয়েকটা ভাল অফার আছে (...ইতং বিতং...)
...
...
...
(শেষ দিকে দৌলা আর থাকতে না পেরে) আপনি যে বিশাল বড় একটা বক্সড তা কি জানেন?
এবং সেই মুহূর্তে মামুন ঠিক আমাদের থেকে গজ বিশেক দূরে দাঁড়ায় ছিল
আহারে পুলাডা !



রাগ অভিমান বিরক্তি হতাশা ভাললাগা আনন্দ - অনুভুতির রংধনুর প্রত্যেকটা রঙকে সাথী করে একদল চমৎকার মানুষের সাথে কাটিয়ে এলাম জীবনের অন্যতম স্মরণীয় কিছু মুহূর্ত।
আবার খুব দ্রুতই হয়ত সেই গৎবাঁধা রুটিন লাইফে ঢুকে যাইতে হবে। কিন্তু সেটা ছেঁড়া দ্বীপ আর সেই রুপালী চাঁদ আর সোনালী সূর্যের আলো আর নীল সমুদ্র কিংবা সবকয়টা স্মৃতিকে সাথে করেই !!

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার প্রাণবন্ত একটা ভ্রমণ ব্লগ। পড়ে খুবই ভালো লাগল। স্পেশালি আপনার বন্ধু দৌলার তাৎক্ষনিক গান রচনার প্রতিভা ব্যাপক মজা পাইলাম।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

মোঃ আসিফুল হক বলেছেন: দৌলা আসলেই সিরাম ট্যালেন্ট একটা ছেলে। তার অইদিনের বিজ্ঞান বিষয়ক উক্তিগুলা দিয়াই চাইলে আরেকটা লেখা ডেলিভারি দিয়ে দেওয়া যাবে ! :P

পড়ার জন্য ধন্যবাদ !

২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: উক্তি সমুহ পড়ার অপেক্ষা রইলাম।

৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯

ভানু ভাস্কর বলেছেন: টানছে।
গত এপ্রিল এ একবার, ডিসেম্বরে আবার। এখন আবার টানছে

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭

মোঃ আসিফুল হক বলেছেন: কি টানছে?

৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ কাহিনী, গতানুগতিক ভ্রমণ কাহিনীর বাইরে ভিন্নতর। সাথে আপনার সাবলীল বর্ণনার কথাও অবশ্যই বলতে হবে। +++++

সবচেয়ে মজা ছিল এই অংশে, "তোমরা কি খাও এখানে?" পিচ্চি জগতের সকল অজ্ঞানতার উপর প্রবল বিরক্তি, হতাশা আর বিস্ময় একত্রে গলায় ঢেলে উত্তর দিল,

"ভাত খাই; আর কি খামু?"
=p~ =p~ =p~ =p~

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

মোঃ আসিফুল হক বলেছেন: নিজেদের স্মৃতি নিয়ে আমার হাবিজাবি লেখাও যে ভাল লাগসে; শুনে আনন্দিত। আসলে যা দেখসি তা-ই লিখে গেসি দেখে হয়ত ভাল লাগসে।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আর ব্লগ ঘুরে দেখবেন; আরও কিছু ভ্রমণ কাহিনী আছে; আশা করি ভাল লাগবে। :)

৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩৩

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: এভাবে কতদিন হারায় নি, তবে ব্লগটি পড়ে আবার হারালাম ৷

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:২৩

মোঃ আসিফুল হক বলেছেন: আহ; এই রকম মন্তব্য পেলে তো মনটাই ভাল হয়ে যায় !!

পড়ার জন্য ধন্যবাদ। :)

৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:০০

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার একটি ভ্রমণ পোস্ট পড়লাম।

ছবিগুলো ও সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে প্রথমটা।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:০৫

মোঃ আসিফুল হক বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। :)

৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৩২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা ছাত্র জীবন
ঠিক এই ল্যাংগুয়েজ এ কয়েক। বছর পর চাইলে ও পারবেন না লিখতে।
খুব খুব আপনাদের সাথে ঘুরার মজা নিলাম।
শুভ কামনা :)

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:২৫

মোঃ আসিফুল হক বলেছেন: হুম। লেখালেখিতে অলরেডি চেইঞ্জ চলে আসছে। চাইলেও আর আগের মতন ধুপধাপ লিখে ফেলতে পারি না। :( কিছু লিখতে প্রচুর সময় লাগে; আর পুরোপুরি মন মতনও হয় না। :(

আর ছাত্র জীবন অবশ্য চাইলেই আরও বছর সাতেক (মাস্টার্স - ২; পিএইচডি - ৫) বাড়ায় ফেলা যাবে :-P ; যদিও আর পড়াশুনার তেমন একটা ইচ্ছে নাই।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৫৭

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার ভ্রমন পোস্ট।++

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪০

মোঃ আসিফুল হক বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ! :)

৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫৩

ইখতামিন বলেছেন:
অনেক ভালো লাগলো আপনাদের ভ্রমণ পোস্ট..

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০২

মোঃ আসিফুল হক বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আর ব্লগ ঘুরে দেখবেন; আরও কিছু ভ্রমণ কাহিনী আছে; আশা করি ভাল লাগবে। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.