নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............
লকডাউনে ভেবেছিলাম অনেকেই নিজ হাতে রান্না বান্না করবেন এবং তার রেসিপি পোস্ট দিয়ে ব্লগকে করবেন খাবারের মৌ মৌ ঘ্রানে মাতোয়ারা। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। হয়তো করোনাকালে এটা বিলাসীতার নামান্তর। তবুও উপকারী ও সহজ দু’টি রেসিপি আজ শেয়ার করলাম।
১। রুই মাছের ঝুরা :
বাজারে গেলেন রুই মাছ কিনবেন বলে। সুন্দর দেখে রুই মাছ কিনে এনে দেখেন তা নরম। বরফ দেওয়া ছিল বলে বুঝতে পারেন নাই। তো এই নরম মাছ দিয়েই করে ফেলুন অসাধারণ রুই মাছের ঝুরা।
প্রথমে দুই টুকরা মাছ ভাল করে ধুয়ে নিন। পাতিলে লবন ও হালকা হলুদ দিয়ে অল্প পানি দিয়ে সিদ্ধ করে নিন। তারপর কাঁটা বেছে একটা বাটিতে রাখুন। এবার একটা টমাটো ও ২/৩টি পেয়াজ কুচিয়ে রাখুন। কড়াইয়াতে তেল গরম হয়ে এলে পেয়াজ কুচি দিয়ে ভেজে নিন এবং হলুদগুড়া, মরিচগুড়া, ধনিয়া, জিরা, আদা, রসুন বাটা, লবন দিয়ে কষিয়ে নিন এবং সিদ্ধ মাছ ও টমাটো দিয়ে ঢেকে দিন। েএকটু পরে ঢাকনা উঠিয়ে নাড়া চাড়া করে পানি শুকিয়ে এলে ভাজা ভাজা করে উঠিয়ে নিন। ব্যস হয়ে গেল রুই মাছের ঝুরা। সাদা ভাতের সাথে খেতে দরুন মজা।
২। শুকনা ডালের ভর্তা:
ডাল বেশি রান্না করে ফেলেছেন কিংবা রান্না করা ডাল খাওয়া হলনা কোন সমস্যা নেই। ডালটা ফ্রিজে রেখে দিন। পরের দিন চুলায় পাতিল বসিয়ে ডালটা শুকিয়ে ফেলুন। এবার শুকনা মরিচ ২/৩টি ভেজে বা পুড়িয়ে পেয়াজ কুচিয়ে একটু লবন ও পরিমান মত সরিষার তেল ও ধনে পাতা দিয়ে ভাল করে মেখে নিন, হয়ে গেল শুকনা ডালের ভর্তা। খেতে কিন্তু মন্দ নয়। অপচয়ও হলনা নতুন একটি আইটেমও হলো।
০৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৪০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ ভ্রাতা।
ছেলেদের জন্য সহজ রান্নার রেসিপি দেওয়ার চেষ্টা করবো।
রান্না না জানলে আসলেই সমস্যায় পড়তে হয়।
পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
যাক তাহলে রান্নার অভিজ্ঞতা হলো......
২| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:১৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: থ্যাংকু এগুলা জানি
০৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৪১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বেশ। আপনার সাথে জোড়া নেই। আপনি অনেক কাজের কাজী।
ধন্যবাদ।
৩| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: রেসিপি লাগবে না। সরাসরি খাবার দেন। রেসিপির আমার কাছে অভাব নাই।
০৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৪১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বাসায় আসেন সরাসরি খান।
ধন্যবাদ।
৪| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৩১
সাইন বোর্ড বলেছেন: শুধু দেখলাম, না খেলে তো আর টেস্ট বোঝা যাবে না ।
০৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৪২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অবশ্যই ট্রাই করে সাধ চেখে নিবেন ভায়া।
ধন্যবাদ।
৫| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই অভাবে দাওয়াত চাই । রেসিপি না।
০৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৪২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
তো চলে আসুন একদিন। খাওয়া দাওয়া হবে জাম্পেস।
ধন্যবাদ।
৬| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:৪০
ইসিয়াক বলেছেন: ডাল ভর্তা আমার খুব প্রিয়।
আপনার হাতের রুই মাছের ঝুরা খেতে হবে একদিন।
শুভকামনা।
০৮ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৩২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ডাল ভর্তা আমারও ভাল লাগে।
হুম একদিন চলে আসুন তারপর খাবো।
ধন্যবাদ।
৭| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৭:২৬
সোহানী বলেছেন: হেহেহেহে....... এসব দুই নাম্বারী রান্না আমি ও করি। পোলাপান খায় না নো প্রবলেম..... এমন ব্যবস্থা করি যে তারা সেটাই আবার মজা করে খায়। +++++
১০ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৪৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ। মজা হলে না খেয়ে যাবে ক্ই।
৮| ২২ শে জুলাই, ২০২০ রাত ৮:১৪
রানা আমান বলেছেন: আপনার ব্লগে পরে সময় নিয়ে আবার আসতে হবে । কিছু পড়তে পাব মনে হচ্ছে । By the way পাংগাশের ঝুরাও করে খেয়ে দেখবেন আপনারই রেসিপিতে শুধু কাঁটা বাছার আগে মাছের টুকরোগুলো নুন হলুদ মাখিয়ে ভেজে নেবেন । আমি খাই এভাবে ।
২৩ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৫৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই
আমার ব্লগে আপনার আগমনে প্রফুল্ল হয়েছি।
হুম পাংগাশের ঝুরাও খেতে হেব। অবশ্য ভর্তা বানিয়ে খেয়েছি, মজাই হয়।
ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৫৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধন্নবাদ আপনাকে সাদাসিধা দেশি খাবারের রেসিপি দেয়ার জন্য। অনেকে দেশীর বদলে বিদেশীকে গুরুত্ব দেয়। আপনার ২ নম্বর রেসিপির খাবারটা খাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে। আমি এটা পছন্দ করি। ছেলেরা বিপদে পরলে সহজ উপায়ে কিভাবে জান বাঁচানোর জন্য খাবার রাঁধতে পারে তার উপর আপনার বিশেষায়িত লেখা আশা করছি। কিছু দিন আগে আমার স্ত্রীর করোনা সন্দেহের কারণে ( যদিও মনে হয় করোনা ছিল না) আমাকে এই পাহাড়সম দায়িত্ব অন্তত দশ দিন পালন করতে হয়েছে। রান্নার গুরুত্ব তখন আমি হাড়েহাড়ে টের পেয়েছি। আমি জীবনে কোনও দিন রান্না ঘরের ধারে কাছেও যাই নাই আগে।