নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............
বৃটেনের মাটির নিচে গোপন মাদ্রাসা
===============================
লন্ডনে মাটির নিচের গোপন মাদ্রাসার কথা অনেকেরই জানা। আবার অনেকেই জানেন না, যা গভীর অরণ্যের ভেতর পাহাড়ের নিচে অবস্থিত। প্রায় আড়াই শ' বছর পূর্বে ইংরেজ পেগানরা এটি প্রতিষ্ঠা করে।
এটি একটি উন্নত মানের ইসলামি মাদ্রাসা। যেখানে কুরআন, হাদিস, ইসলামের ইতিহাস, আরবি সাহিত্য, তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব, বক্তৃতা, বিতর্ক ইত্যাদি বিষয় গুলো অত্যন্ত যত্ন সহকারে শিক্ষা দেয়া হয়।
ইসলামি এমন কোনো বিষয় নেই, যা এখানে শিক্ষা দেয়া হয় না। মেধাবী শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে সুদক্ষ পারদর্শী এবং স্কলার হিসেবে গড়ে তোলা হয়। তবে মজার বিষয় হলো, ওখানকার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা কেউই মুসলিম নয়। সবাই পেগান।
তবে দেখতে বুযুর্গ আলেমদের মত তাদের চেহারা। সুন্নতি লেবাস, মাথায় পাগড়ি, হাতে তাসবীহ এবং
ললাটে ঝলমল করে সেজদার চিহ্ন।তারা পড়ালেখা শেষ করে ওখান থেকে বড় আল্লামা ও আকর্ষণীয় সাবলীল ভাষার আধিকারী হয়ে বের হয়।
প্রশ্ন হচ্ছে পেগানরা এই ইসলামি মাদ্রাসা কেন পরিচালনা করে ?ট্রিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন, কেন এর পেছনে কোটি কোটি ডলার ব্যয় করে ? একথা জিজ্ঞেস করেছিলেন
ইংরেজদের পরীক্ষিত পরম বন্ধু আলীগড়ের নবাব ছাতারী সাহেব।
নওয়াব ছাতারী আলিগড়ের জমিদার ছিলেন। তিনি মুসলিম লীগ ও কংগ্রেসের বিরোধী এবং ভারতে ব্রিটিশ প্রভুত্ব প্রতিষ্ঠায় ইংরেজদের সার্বিক সহযোগী ছিলেন।
আনুগত্যের স্বীকৃতিস্বরূপ ইংরেজ সরকার কর্তৃক নওয়াব ছাতারী উত্তর প্রদেশের গভর্নর নিযুক্ত হন। (মতবাদের মিল থাকার কারণে) যে সব ইংরেজ কালেক্টর পোস্টিং নিয়ে আলীগড়ে আসতেন নবাবের সাথে তাদের মধুর ও গভীর সম্পর্ক গড়ে উঠতো।
একবার ব্রিটিশ সরকার ভারতের সকল গভর্নরকে বৃটেনে ডাকেন। নওয়াব ছাতারীও তখন বৃটেনে যান। ঐ সময় বৃটেনে অবস্থানকারী পুরাতন বন্ধু এবং অনেক অবসরপ্রাপ্ত কালেক্টর ও কমিশনার গভর্নর ছাতারীর সাথে সাক্ষাত করেন।
কালেক্টরদের মধ্যে একজন ছিলেন নবাব সাহেবের ব্যক্তিগতভাবে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ এবং রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনার অনেক কাছের ব্যক্তি।
তিনি নবাবকে লন্ডনের যাদুঘর ও হাজার বছরের পুরাতন অত্যাশ্চর্য দর্শনীয় বস্তু যা নওয়াব কখনো দেখেননি , তা দেখাতে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব করেন।
নবাব সাহেব বলেন ‘ঐগুলো আমি আগে দেখেছি, তাই আপনি আমাকে এমন কিছু দেখান যা কোন ভিনদেশী আগে দেখেনি’। কালেক্টর সাহেব বললেন ‘ এমন কি হতে পারে যা কোন ভিনদেশী আগে দেখেনি? ঠিক আছে আমি ভেবে-চিন্তে জানাবো’।
তার দু’দিন পরেই কালেক্টর সাহেব এসে নবাবকে বললেন ‘ আমি ইতোমধ্যে খোঁজ-খবর নিয়েছি। আপনাকে এমন জিনিস দেখাবো যা কোন ভিনদেশী কখনো দেখেনি’।
কয়েক দিন পর কালেক্টর সাহেব সরকারের লিখিত অনুমতি সমেত নবাব সাহেবের অতিথিশালায় পৌঁছে গেলেন। অত্যাশ্চর্য বস্তু দেখার কর্মসুচী তৈরি করলেন।
কালেক্টর সাহেব বললেন ‘আমার ব্যক্তিগত গাড়িতে যেতে হবে। এই ভ্রমণে সরকারী গাড়ি ব্যবহার করা যাবে না’।পর দিন তারা দু’জন অত্যাশ্চর্য বস্তু দেখতে বের হয়ে গেলেন। লন্ডনের সীমানা পেরিয়ে ছোট্ট একটি সড়ক ধরে গাড়ি যতই এগোতে থাকলো ততো গভীর অরণ্য। কোন যাত্রী বা পথিক চোখে পড়ে না। এভাবে দীর্ঘক্ষণ চলার পর গাড়িটি একটি বিশাল গেটের সামনে গিয়ে থামলো।
উভয় পাশে সশস্ত্র সৈন্যের সতর্ক প্রহরা দেখা গেল। কালেক্টর গাড়ি থেকে নেমে পাসপোর্ট ও সরকারি অনুমতিপত্র গেটে জমা দিয়ে ভিতরে যাওয়ার অনুমতি লাভ করলেন।
কর্মকর্তারা বলে দিলেন নিজেদের গাড়ি বাইরে রেখে ভেতরে তাদের গাড়ি ব্যবহার করতে হবে। সুড়ঙ্গের ন্যায় দু’দেয়ালের মধ্যদিয়ে গাড়ি চলতে লাগলো। সুনিবিড় জঙ্গল আর বৃক্ষলতা ভিন্ন আর কিছুই দেখা যায় না। এভাবে কিছুক্ষণ চলার পর সামনে একটি প্রাসাদ দেখা গেল।
কালেক্টর সাহেব নবাবকে বললেন, ‘প্রাসাদে প্রবেশের পর থেকে ফিরে না আসা পর্যন্ত আপনি আমাকে কোন প্রশ্ন করবেন না। একেবারে চুপচাপ থাকবেন। আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে অতিথিশালায় ফিরে উত্তর দেব’। নবাব রাজি হলেন।প্রাসাদের কিছু দূরে গাড়ি রেখে তারা পায়ে হেঁটে চললেন এবং দেখতে থাকলেন বিপুল সংখ্যক কক্ষ সম্পন্ন প্রাসাদটি গগনচুম্বী ও অতিকায়।
ভেতরে প্রবেশ করে তারা একটি কক্ষের সামনে দাড়ালেন। যেখানে আরবী পোশাক পরিহিত অসংখ্য ছাত্র মাটিতে বিছানো দস্তানায় বসে সবক নিচ্ছে। যেমন আমাদের দেশের মাদ্রাসা ছাত্ররা নেয়। ছাত্ররা আরবী ও ইংরেজী ভাষায় উস্তাদের নিকট প্রশ্ন করছে। আর উস্তাদ সুন্দর ও সাবলীল ভঙ্গিতে ঐ প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছেন।
কালেক্টর সাহেব এভাবে নবাব সাহেবকে প্রতিটি কক্ষ এবং সেখানে যে সকল বিষয়ে শিক্ষা ও বাস্তব ট্রেনিং দেয়া হচ্ছে তা ঘুরে ঘুরে দেখাচ্ছেন।
নবাব সাহেব অবাক বিস্ময়ে প্রত্যক্ষ করেন -
কোন কক্ষে কিরায়াত শিখানো হচ্ছে, কোথাও কুরআনুল কারীমের অর্থ ও তাফসীর শিখানো হচ্ছে, কোথাও বুখারী ও মুসলিম শরীফের সবক চলছে, কোথাও মাসয়ালা নিয়ে বিশদ আলোচনা চলছে, কোথাও হচ্ছে ইসলামী পরিভাষার উপর বিশেষ অনুশীলন।
একটি কক্ষে দেখা গেলো ধর্মীয়তত্ব নিয়ে দু’গ্রুপের মধ্যে রীতিমত আনুষ্ঠানিক বিতর্ক চলছে।
নবাব সাহেব এসব দেখে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গেলেন এবং একজন ছাত্রের সংগে কথা বলতে চাইলেন। কিন্তু কালেক্টর সাহেব তাকে ইশারা করে চুপ থাকতে বললেন।
অতিথিশালায় ফিরে নবাব সাহেব বললেন, এতবড় দ্বীনি মাদ্রাসা যেখানে দ্বীনের প্রতিটি বিষয় উন্নত পদ্ধতিতে শিক্ষা দেয়া হচ্ছে এবং ইসলামের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিষয় নিয়ে বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনা হচ্ছে, দেখে ভালো লেগেছে।
কিন্তু এসব মুসলিম ছাত্রকে এই দূরবর্তী জায়গায় বন্দী করে কেন রাখা হয়েছে?
কালেক্টর সাহেব উত্তর দিলেন, ‘এসব ছাত্রদের একজনও মুসলিম নয়।
নবাব সাহেব আরও আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘এর কারণ কি?’
কালেক্টর সাহেব উত্তর দিলেন, ‘সুড়ঙ্গ পথে প্রতিষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠান থেকে লিখাপড়া শেষ করে ছাত্রদের মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে পাঠিয়ে দেয়া হয়। (গোয়েন্দা আলিমদের বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে পাঠানোর কারণ হলো- মধ্যপ্রাচ্য হলো ইসলামের উৎস। তাই মধ্যপ্রাচ্য থেকে কোন বিশেষজ্ঞ ইসলামের কোন কথা বললে তা সারা মুসলিম বিশ্বে সহজে গ্রহণযোগ্য হয়ে যায়)।
সেখানে তারা নানান ছলে বলে কৌশলে মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন, ছোট বাচ্চাদের কুরআনের গৃহ শিক্ষক, মাদ্রাসার মুহাদ্দীস বা মুফতি হিসেবে ঢুকে পড়ে।
যেহেতু তারা আরবী সাহিত্য ও ইসলামী বিষয়ে পারদর্শী তাই তাদের নিয়োগ পেতে অসুবিধা হয় না।
অনেক সময় ধোঁকা দেয়ার জন্য তারা বলে, আমরা ইংরেজ এবং ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত আলিম। আমাদের অনেকে আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা লাভ করা। নিজ দেশে দ্বীনি পরিবেশ, বড় মাদ্রাসা এবং পর্যাপ্ত মসজিদ না থাকায় আমরা এখানে এসেছি। শুধু দু’মুঠো ভাত ও মাথা গোঁজার একটি ঠাঁই পেলেই চলবে। আমরা আল্লাহর দ্বীনের জন্য সবকিছু কোরবান করতে প্রস্তুত।’
এভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ঢুকে গিয়ে তারা ষড়যন্ত্র শুরু করে দেয়। বিভিন্ন পদ্ধতিতে (বিশেষ করে ইসলামের জ্ঞানের মধ্যে ভুল ঢুকিয়ে) বিভেদ এবং অনৈক্য সৃষ্টির জন্য তারা অত্যন্ত তৎপর থাকে।
একবার বিভেদের বীজ বপন করতে পারলে, ইন্ধন যুগিয়ে তারা মুসলমানদের বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত করে রক্তপাতও ঘটায়। সামান্য একটি ইসলামী বিষয়কে কেন্দ্র করে সৃষ্টি করে দেয় দাঙ্গা হাঙ্গামার।
[সূত্রঃ প্রতিবেদনটি ভারতের উর্দু পাক্ষিক সাময়িকী ‘তামির-ই-হায়াত’ এ প্রকাশিত প্রতিবেদনের অনুবাদ। প্রতিবেদনটির বিষয়বস্তু হলো - ভারতের নওয়াব ছাতারীর দেখা এক স্থাপনা এবং তার কার্যক্রম। প্রতিবেদনটি মূল বক্তব্য গুছিয়ে দৈনিক ইনকিলাবে ০২.০৪.৯৮ ইং তারিখে ‘বৃটেনের মাটির তলায় গোপন মাদ্রাসা’ শিরোনামে প্রকাশ হয়।]
আজ থেকে শত শত বছর আগে তারা তাদের কার্যক্রম মাটির নিচে গোপন মাদ্রাসা স্থাপন করে বিভেদ সৃষ্টির মিশন শুরু করলেও বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে মাটির উপরেই অনুরুপ মাদ্রাসা স্থাপন করে কার্যক্রম চালানোর সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দেয়া যায় না।
কাজেই দ্বীন চর্চায় যার কাছ থেকে ইলম অর্জন করবেন সর্বোচ্চ সাবধানতা ছাড়া কেবল ক্বুরআ'ন ও হাদিসের আলোচনা বলেই গ্রহন করা উচিত হবে না।
আসলেই কি এটি সত্যি ঘটনা ? কারো জানা থাকলে জানাবেন।
সূত্র ঃ বারবারোস বাংলা সাবটাইটেল গ্রুপ এর একটি পোস্ট থেকে নেওয়া।
২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সৎ ও ঈমানের পথে থাকা ও ঈমান নিয়ে মরতে পারাই একমাত্র কামনা।
ধন্যবাদ।
২| ২১ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:০৮
শেখ শান্ত বিন আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন: আমারও জানার ইচ্ছা সত্যি কিনা?
২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
দেখা যাক কি বেরিয়ে আসে।
ধন্যবাদ।
৩| ২১ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:২৬
বংগল কক বলেছেন: এই যে এত এত আহলে হাদিস, ছালাপি ইত্যাদি সম্প্রদায়ের উদ্ভব হইছে যারা সব যায়গায় প্যাঁচ লাগাইতেছে, হিজবুত তাহরির/ আই এস/ মানহাজি-ফেত্নাবাজি আরম্ভ করছে - সেইটা কি এমনে এমনে হঠৎ করে হইছে?
২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কারণতো আছেই তবে এই ঘটনাই সেই কারণ কি না তা আগে বের করতে হবে।
ধন্যবাদ।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:০৭
হাসান রাজু বলেছেন: এত এত পাহাড়, জঙ্গল, প্রাসাদ, সুড়ঙ্গ পেড়িয়ে খুবই গোপনভাবে যেখানে ট্রেনিং দেয়া হচ্ছে, সেখানে একজন ইসলামি বুজুর্গ আবার মীরজাফর টাইপের লোককে ব্রিটিশরা কেন ঢুকতে দিবে। এই টাইপের লোকদের ব্রিটিশরা ব্যাবহার করে বিশ্বাস কখনই করে না। আমরা কিভাবে বিশ্বাস করছি?
প্যাগান/ইহুদিরা যদি প্রতিশোধ পরায়ণ হয় তবে ওরা খ্রিষ্টানদের আগে শেষ করবে। মুসলমানদের না। এদের উপর যত জুলুম হয়েছে এর ৯০ ভাগই করেছে। খ্রিষ্টানরা।
মুসলমানদের ক্ষতি করেছে মুসলমান নিজেরাই নিজেদের শিক্ষা থেকে দূরে রেখে। এর জন্য আলাদা ষড়যন্ত্রের দরকার নাই।
২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মুসলমান নাম ধারী কিছু মানুষ মুসলমানদের ক্ষতি করছে অন্য জাতিও করেছে।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য। দেখা যাক আসল সত্য কি বেরিয়ে আসে।
৫| ২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:৩২
অপু তানভীর বলেছেন: জ্বী ভাই, ঘটনা অতি সত্য !
আমার এক প্রেমিকার সাবেক প্রেমিক এই মাদ্রাসা থেকে পড়াশোনা করেছেন !
২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এটা ফান করার কোন বিষয় নয়।
৬| ২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১২:৩৯
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: আমারও মনে হয় ঘটনা সত্য।
২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
হলে হতেও পারে, দেখা যাক সত্যি কিনা। ধন্যবাদ।
৭| ২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধৈর্য্য ধরতে হবে। ঘটনা যখন ঘটেছে- নিশ্চয়ই সত্য মিথ্যা প্রমাণীত হবে সহসাই।
২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সত্যিটা বেরোনোর অপেক্ষায় থাকলাম।ধন্যবাদ।
৮| ২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: এটা মিথ্যা নিউজ।
২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
শিওর হওয়া যাচ্ছেনা, দেখা যাক কি বেরিয়ে আসে!!
ধন্যবাদ।
৯| ২১ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ইংরেজরা পারেনা বা করেনা এমন কোন কাজ নেই।
২১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:২০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
তাতো অবশ্যই। ধন্যবাদ।
১০| ২১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৪১
হাসান রাজু বলেছেন: অশিক্ষিত জাতি-গুষ্টিকে বিভ্রান্ত করতে এতো বড় মহাযজ্ঞের দরকার নেই। সৌদিতে ফোন করে বলে দিলেই হয়।
এইযে আহলে হাদিস, সালাফি, সুন্নি, ওহাবি, তাবলীগ কত কিছু দেখছেন। তারা অন্যের ভুল ধরে ভিত গড়ে, পরে নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার করে।
শিক্ষিত মুসলমানরা এদের কথায় কান দেয় না। ওদের তত্ত্ব শুনে, বুঝে, ঘাঁটে তারপর নিজে ডিসিশন নেয় কোনটা ভুল, কোনটা সঠিক। কখনো ওদের সাথে একাত্ম হয়ে দল ভারী করতে যায় না। হাউ কাউ করে না।
ওয়াজ শুনে মুসলমানদের বুঝানো কঠিন যে, ষড়যন্ত্র তত্ত্ব নিজেদের দুর্বলতা ঢাকার একটা অস্ত্র মাত্র।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:০৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর বলেছেন ধন্যবাদ।
১১| ২১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৩৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই সত্য কথা। আমি দেখেছি। আমার এক পরিচিত এই মাদ্রাসা থেকে পাস করে এসেছেন।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:০৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এধরনের খবরগুলো সত্যি না হলেই স্বস্তিকর।
১২| ২১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমরা এমনিতেই যথেষ্ট ভোদাই, আমাদের বোকা বানানোর জন্যে এত কসরত করার দরকার পড়বে না। এই মুহূর্তে আমি ফেসবুকে একটা পোস্ট দিয়ে দাঙ্গা বাধায় দিতে পারি। অতীতেও এমন অনেক ঘটনা ঘটছে।
বিনোদনমূলক পোস্টের জন্যে ধন্যবাদ।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:০৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দূর অতীতের সালাউদ্দিন আইয়ুবীর সময় এ ধরনের ঘটনা অনেক ঘটেছে তাই এই ঘটনাটি সত্যি না হলেই ভালো ।ধন্যবাদ।
১৩| ২১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:০২
অর্ক বলেছেন: একদম সত্যি। মামার কাছে শুনেছিলাম। গ্রেটবৃটেন, গোপন মাদ্রাসা, ভূমিতল! বর্ণনা হুবহু মিলে গেছে। মামাও এ মাদ্রাসার ছাত্র ছিলেন কিনা। এতোদিন সন্দেহ থাকলেও, আপনার লেখা পড়ে নিশ্চিত হওয়া গেলো। ঘটনা তাহলে সত্য।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:০৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এসব ঘটনা সত্যি না হওয়া কাম্য।
১৪| ২১ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:২০
মিরোরডডল বলেছেন:
এ মুহূর্তে ভুমকে মিস করছি । আফটার অল ব্রিটেনের দেখভাল করার দায়িত্ব তার ।
সে নিশ্চয়ই বলতে পারতো সত্যি না মিথ্যা
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:০৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আশাকরি ভুয়া মফিজ ভাই পোস্ট দেখলে মন্তব্য করবেন। ধন্যবাদ।
১৫| ২১ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৪
নতুন বলেছেন: যেহেতু বড় হুজুর বলেছে তাই সত্য হতেই হবে।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:০৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সত্যতা যাচাই না করে সত্যি বলে গ্রহণ করা বোকামি।
১৬| ২১ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ঐ মাদ্রাসা থেকে বক্তা বাংলার ওয়াজে আনতে পারলে মাসেই কোটিপতি হওয়া যাবে?
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কিন্তু সেই মাদ্রাসারা কোন অস্তিত্ব আছে?
১৭| ২১ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৬
অর্ক বলেছেন: বুড়া গাঁ ডা টা কাকে ইঙ্গিত করলো?
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনি কাকে বলছেন সেটা বুঝতে পারিনি।
১৮| ২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৮:০৩
ওয়াজ বাবা বলেছেন: ২০১০ সালে এই ভূগর্ভস্থ মাদ্রাসা থেকে ফারেগ হই এরপর এমআই সিক্স এর অধীনে এক বছর দক্ষিণ এশিয়া এর ভাষা এবং সংস্কৃতি সম্পর্কে বিশেষ ট্রেনিং নেই বাংলা হিন্দি উর্দু শিখি। এরপর মায়ানমারের বর্ডার হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করি।
আমার প্রথম চাকরি ছিল সামু ব্লগে। ২০১১-২০১৫ সময় কালে পয়সার বিনিময়ে সূক্ষ্মভাবে ইসলাম বিরোধী লেখা লিখতাম। লাঈক ভিউ এসবের উপর ভিত্তি করে পয়সা পেতাম। আয় বেশ ভালো হতো। আমার বেশ কিছু লেখা ব্লগ কর্তৃপক্ষ স্টিকি ও করেছিল যার ফলে মাসের শেষে বেশ ভাল অঙ্কের টাকা আমার বিকাশ হিসেবে জমা হতো।
২০১৫ সালে ইউটিউবে বিভিন্ন বাংলা ওয়াজ চ্যানেল এ ঘোরাঘুরি করতে করতে ধর্ম সম্পর্কে আমার ধারণা পাল্টে যায়। আমি সত্য পথে ফিরে আসি। আমার লেখার ধরন বদলে যাওয়া ব্লগ কর্তৃপক্ষ আমাকে চাকরি থেকে ছাঁটাই করে।
বর্তমানে আমার নিজের একটি ইউটিউব ওয়াজ চ্যানেল আছে। উপার্জন ভালই হয়। স্ত্রীদের (তিনজন, একজন বুয়েটের ইঞ্জিনিয়ার একজন ঢাকা মেডিকেলের ডাক্তার এবং একজন মাদ্রাসা লাইনে পড়াশোনা করা) এবং বাচ্চাকাচ্চাদের (১৪ জন) নিয়ে দিনকাল ভালোই যাচ্ছে।
ওই আন্ডারগ্রাউন্ড মাদ্রাসার ছাত্রদের মধ্যে অনেকেই সামু ব্লগে এখনও লেখালেখি চালু রেখেছে। হাসান মাহবুব আমার এক বছরের জুনিয়র ছিল। এছাড়া শায়মা, কাল্পনিক ভালবাসা, কলাবাগান১ এনারাও ওই পাতালঘর মাদ্রাসা থেকে ফারেক হওয়া। আরো অনেকেই হয়তো আছেন, সবাইকে চিনি না।
আপনার পোস্ট পড়ে অনেক পুরাতন দিনের কথা মনে পড়ে গেল। পোস্টে অনেক ভালোলাগা।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আমার এই পোস্টে আপনার এই অহেতুক আজগুবি কথাবার্তা বলার জন্য আপনি এই নিক টা না খুললেই পারতেন।
১৯| ২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৮:৫৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মন্ত্রী মুস্তফা জব্বর এর মা নাকি বঙ্গবন্ধুর জন্য ৯ মাস রোজা রেখেছেন। আজ মন্ত্রী নিজেই এই কথা বলেছেন। (ঘঠনার সত্যতা জানতে চাই)
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কিছু ঘটনা রটনা ছাড়া কিছুই না।
২০| ২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:০৩
সোবুজ বলেছেন: শীতের দেশে মাটির নিচে দুই তিন ফ্লোর অনেক বাড়ীতেই থাকে।আমাদের বাসার একটা ফ্লোর মাটির নিচে।এটা কি গোপন কোন যায় গায়?
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সব ক্ষেত্রে শর্ত প্রযোজ্য নয়।
২১| ২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৪৯
গরল বলেছেন: বিধর্মীরাতো নাকি কোরান নিয়ে গবেষণা করেই সবকিছু আবিষ্কার করেছে, অতএব এরকম কিছু হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। ওদের প্রতিটা গবেষণাগারের নিচে মাদ্রাসা অবশ্যই আছে।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কিন্তু এর স্বপক্ষে একটা প্রমাণ দেখাতে পারবেন না।
২২| ২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৫৬
নিমো বলেছেন: ষড়যন্ত্র তত্ত্ব হচ্ছে চানাচুরের মত, চিবাতে মজা কিন্তু কোন খাদ্য গুন নাই।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ঠিক আছে কিন্তু যখন সেটা বাস্তবে ঘটে যায় তখন করার কিছুই থাকে না।
২৩| ২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:০৪
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: মারভেল ইউনিভার্সের প্রথম মুসলিম সুপার হিরোইন ' মিস মার্ভেল ' এখান থেকেই আসছে মনে হয় ।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:১৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: দারুন খবর।
২৪| ২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:২০
সাসুম বলেছেন: ঘটনা সত্য বলেই মনে হয়। কারনঃ ভারতের উর্দু সাময়িকী তে ছাপা হয়েছে এই স্টোরি।
এরচেয়ে বড় কথাঃ বাংগুস্তানের মোসলমান দের একমাত্র সহীহ পোত্রিকা ইনকিলাবে ছাপা হয়েছে- তাই সত্য না হয়ে পারেনা এই পোস্ট।
জাজাকাল্লাহ খাইরান ভাই।
এভাবে আমাদের জন্য দরকারি পোস্ট তুলে আনবেন। হাজার হাজার মিথ্যার ভীরে এ ধরনের সত্য কথা আমাদের কে আলোর পোতে নিয়ে যাবে।
আমীন
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:২০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কাল্পনিক অনেক কিছুই হঠাৎ সত্যি হয়ে যায় আবার সাদা চোখে দেখা সত্যটাও মিথ্যা প্রমাণিত হয়।
২৫| ২১ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৩৫
জিকোব্লগ বলেছেন:
'ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা “র” এর অবিশ্বাস্য গোপন জগৎ' পোস্টে
অসর্মথিত সূত্রে শের শায়রী বলেছিলেন 'ঢাকা শহরের অন্তত দুইটি
মসজিদ এর ইমাম অথবা সহকারি হিসাবে "র" কর্মকর্তা কাজ করছেন।'
র এর একজন সাবেক এজেন্ট রবীন্দ্র কৌশিক পাকিস্তানে ১৯৭৪ সালে
নবী আহমেদ শাকির নাম ধারণ করে প্রবেশে করেন। তাকে পাকিস্তানে
একটি মিশনে পাঠানোর আগে উর্দু ভাষা ও পাকিস্তানের খুঁটিনাটি, ইসলাম
ধর্ম সম্পর্কিত তথ্য বিশদে পড়াশোনা করতে হয়। (বিস্তারিত: উকিপিডিয়া )
কাজেই, অনেকে মস্করা হাসাহাসি করলেও গোয়েন্দাদের এই ধরণের
বা এর সাথে সামঞ্জস্য কার্যক্রম উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:২২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: র ও মোসাদ এদের সম্পর্কে আমরা জানি তাই সত্য মিথ্যা পরখ করা যায়। ধন্যবাদ।
২৬| ২২ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
শিওর হওয়া যাচ্ছেনা, দেখা যাক কি বেরিয়ে আসে!!
ধন্যবাদ।
হ্যাঁ দেখুন। জানতে পারলে জানাবেন। কিন্তু এটা মিথ্যা নিউজ। কিছু ফালতু পোর্টাল ভিউ বাড়ানোর জন্য এরকম আজগুবি নিউজ করে।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:২৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এসব ঘটনা সত্যি না হওয়াই তো ভালো।
২৭| ২২ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:৪৫
নিমো বলেছেন: @জিকোব্লগ, ধর্মের ঠিকাদারি নিয়ে কেবল পাশের দেশের খবর রাখলে চলবে। নিজ দেশের Diwan Chand Mallick বা Dewanchand Malik এর খবরওতো রাখা চাই।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:২৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: নিজ দেশ ,পাশের দেশ ,সারাবিশ্বের খবর জানা দরকার। ধন্যবাদ।
২৮| ২২ শে মার্চ, ২০২২ রাত ২:২৬
হাইজেনবার্গ ০৬ বলেছেন: ইউকের 'ডেভন'(Devon), 'সেইন্ট অস্টেল' (St. Austall) এর আশে পাশের পাহাড়ের জঙ্গলে প্যাগানদের এমন বিশাল গুহা আছে, ভিতরে গুহার গায়ে নানান চিত্র অংকিত আছে, প্যাগান রিচু্য়ালের টুকটাক কিছু জিনিসপত্রও আছে। কিন্তু গোপন কোন মাদ্রাসা মনে হয় না আছে। কিন্তু আপনি যদি 'কুরুলুস উসমান' এর সময়কালীন কোন প্রেক্ষাপটে এমন ঘটনা চিন্তা করে থাকেন তাহলে ক্ষীনতরে সম্ভব হলেও হতে পারে।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:২৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সালাউদ্দিন আইয়ুবী ,কুরুলুস উসমান সহ ওই সময়ে এধরনের ঘটনা তো ব্যাপকভাবে ঘটেছে। ধন্যবাদ।
২৯| ২২ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৩:১৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমাদের দেশের কিছু নেতাদের গভীর রাতে ৯০/৯৫ রাকাত তাহাজ্জাতুদ নামাজ পড়ার মত খবর।
২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:২৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: অনেকটা এরকমই।
৩০| ২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৩৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমার পড়ার ইচ্ছে ছিল ঐ মাদ্রাসায় কিন্তু ভর্তি পরীক্ষায় টিকে নাই তবে বাংলাদেশে পাহাড়ের নীচে খ্রিস্টান পাদ্রী ও ইহুদি রাবাই বানানোর মাদ্রাসায় এখন পড়ছি। যাতে খ্রিস্টান ও ইহুদিদের মাঝে বিভ্রান্তি তৈরি করতে পারি। পাশ করতে পারলে আমার প্রথম পোস্টিং হবে লন্ডনের একটা বিখ্যাত চার্চে। গোপনীয়তার স্বার্থে সে চার্চের নাম বলতে পারলাম দুঃখিত।আমার জন্য দোয়া করবেন।
২২ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:১৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনার ওসব করে কাজ নেই, যে কাজে আছেন সেটাই ভাল করে করুন।
৩১| ২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৩৮
রানার ব্লগ বলেছেন: আজব দুনিয়া এই ফেইসবুক !!!! সত্য মিথ্যা আজগুবী কতো কি যে এরা রচনা করে !!!! পারে তো ব্রিটেনের রানী কে বাদসা সৌদের বিবি বানায় !!!
২২ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:১১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সহমত। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৫৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দুনিয়াতে কত কিছু ঘটে
ঘটতেছে। আল্লাহ আমাদের ঈমানের সাথে যেন দুনিয়া থেকে উঠিয়ে নেন।