নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............
এবার ঈদে ভালো ছুটি কাটাতে পেরেছি সব মিলিয়ে ১১ দিন। তারপরও মনে হয় কোন দিক দিয়ে যেন দিনগুলো হঠাৎ শেষ হয়ে গেলো।
মেয়ে নিয়ে আমাদের খেত/জমি দেখতে গেলাম। তাকে নদী দেখাতে নিয়ে গেলাম।
দূরের হাট দেখাতে নিয়ে গেলাম।
সে তিল খেত দেখে বেশি খুশি হয়েছে। তিলের ফুল, সেই ফুল থেকে মৌমাছির মধু সংগ্রহ এগুলো দেখে অনেক প্রশ্ন করল।
আমি উত্তর দিয়ে গেলাম।
আমরা ছোট বেলায় কিভাবে তিল ফুলে মৌমাছি বন্দি করতাম এবং হাতে কিভাবে মৌমাছি হুল ফুটাতো তাকে বর্নণা করলাম।
পুকুর পাড়ে বাতাস বেশ উপভোগ করেছি তবে মেয়েকে একা একা পুকুর পাড়ে যেতে বারন করেছে সে সেটা মেনেছে।
যাক এবার ছবি দেখার পালা.....................................।
তিল খেতে তিল ফুল ফুটেছে।
কচি কচি তিল ধরা শুরু হয়েছে।
মরিচ খেতে মরিচ পাকা শুরু হয়েছে।
খালের পাড়ে বর্ষার অপেক্ষায় নৌকা।
মটমটিয়া গাছ ও ফুল।
শাখা নদী থেকে এই খালটি আমাদের বাড়ির পাশ দিয়ে চলে গেছে। খালে মাছ ধরার ফাঁদ বসানো হয়েছে।
গোমতী নদী থেকে শাখা নদী আমাদের এলাকায় এসেছে। সেথায় বিকালে গ্রাম্য বধূরা পানি নিতে এসেছে।
ওরা তিন জন দেখতে একই রং।
ধইঞ্চা খেত।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:২২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কেমন আছেন সজীব ভাই ? আমার বাড়ি কুমিল্লায়, মেঘনা থানায়।
২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬
শাওন আহমাদ বলেছেন: ছবি গুলো চোখে প্রশান্তি দিল। ধন্যবাদ! সুন্দর ছবি গুলো পোস্ট করে আমাদের দেখার সুযোগ করে দেবার জন্য।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
জ্বী ' ভালো। কুমিল্লার বাকি থানা গুলোয় যাওয়া হয়েছে?
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
৫/৬ টি থানা ছাড়া সবগুলোতে যাওয়া হয়েছে।
৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বহুকাল পর এবার আমি গ্রামে নিজ বাড়ীতে ঈদ উদযাপন করেছি। আলহামদুলিল্লাহ, এবারের ঈদ আমার অনেক ভালো লেগেছে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
জেনে খুশি হলাম আপনি বহুকাল পর নিজ গ্রামের বাড়ীতে ঈদ করেছেন এবং ভাল কেটেছে। ধন্যবাদ।
৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কয়টা দিনের জন্য এবারো ঈদ মিস করলাম। দেশে ঈদ করার মজাই আলাদা যারা আমার মতো প্রবাসি তারা বুঝে ঈদের দিনের মিসিং বিষয়গুলো।
মাইদুল ভাই ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন। কেমন আছেন ভাই?
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আহারে আফসুস !
প্রবাসীরা-ই এর মর্ম অনুধাবন করতে পারবে কারণ পরিবার পরিজন ছাড়া ঈদ যে ঈদ নয়।
আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা ভাই। আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। ধন্যবাদ।
৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:২৭
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমার কখনো গ্রামে থাকা হয় নি। ভাবছি ২০৩৩ সালের পর ব্লগারদের গ্রামের বাড়িতে ট্যুর শুরু করবো।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৩৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
২০৩৩ সালে কেন ? আগে গেলে সমস্যা কি ?
৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: খুব সুন্দর ঈদ আনন্দ
এভাবেই বয়ে যাক---------------
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:১৮
অধীতি বলেছেন: গ্রামের আমেজই অন্যরকম। মন ভালো করে দেয়।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সহমত। ধন্যবাদ। ফেসবুকে আপনার কালবৈশাখের ভিডিওটা সেই হয়েছে।
৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: গ্রামের ঈদ কেমন হয় জানি না।
কোনোদিন গ্রামে ইদ করি নাই।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: গ্রামের ঈদ শহরতে কিছুটা ভিন্ন। বেশ আনন্দময়। ধন্যবাদ।
১০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: মটমটিয়া গাছটা চিনলাম না মাইদুল ভাই! কচি তিল ঢ্যাঁড়শের মত লাগছে।
আপনার শাখা খালটা বেশ লাগল। মাছ কি ধরা পড়ে?
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ভাই আপনার উত্তরটা নিচে মরুভূমির জলদস্যু ভাই দিয়েছেন। গ্রামের সচরাচর এই গাছটি দেখা যায়। এর ফুল ও পাতা হাত দিয়ে ধরলে তীব্র গন্ধ বের হয়। আমার মেয়ে ধরতে চেয়েছিল আমি বারণ করেছি তখন সে বুঝতে পেরেছে ব্যাপারটা।
এখন তেমন একটা মাছ ধরা না পড়লেও একটা সময় ছোটবেলায় আমরা নিজেরাও অনেক মাছ ধরেছি এই খালে।
কচি তিল ঢেঁড়সের মতো দেখালেও ঢেঁড়শ লম্বা হয় আর তিল বেটে ছোট হয়। ধন্যবাদ।
১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:২৯
করুণাধারা বলেছেন: ছবিগুলো খুব ভালো লেগেছে। আপনার মেয়ের জন্য শুভকামনা রইল।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ।
১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
গ্রাম হতে তুলে নিয়ে আসা সুন্দর সুন্দর প্রকৃতির ছবি গুলি দেখে ভাল লাগল ।
আপনার অনুসন্ধিৎসু মেয়ের প্রশ্ন করার বিষয় দেখে মনে হলো বিজ্ঞানের প্রতি তার বিশেষ আগ্রহ আছে ।
তার প্রতি রইল আমার অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা ।
উল্লেখ্য স্বাধীনতা পরবর্তীকালে দেশে শিশু কিশোরদের বিজ্ঞান চর্চার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে ঢাকার
কয়েকজন তরুণ ১৯৭৫ সালের ৬ ই সেপ্টেম্বর গড়ে তোলেন অনুসন্ধিৎসু চক্র। সেই থেকে আজ পর্যন্ত মানুষের
কাছে সহজভাবে বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানকে পৌঁছে দিতে অনুসন্ধিৎসু চক্র নিরলসভাবে কাজ করছে।
অনুসন্ধিৎসু চক্র (সংক্ষেপে অচ ) একটি বিজ্ঞান ক্লাব বা বিজ্ঞান সংগঠন।তাদের লেখা বইগুলি বিজ্ঞান মনস্ক
বাচ্চাদের জানার পিপাসা মিটাতে বেশ সহায়ক ।
তিলের বিষয়ে আপনার মেয়ের আগ্রহের বিষয়াবলী ছবিকারে দেখানো খুব সুন্দর হয়েছে ।
প্রাসঙ্গিক ভাবে বলতে চাই যে
মেস্তা পাট ও তিলকে তাল দিয়ে বাংলার ভাগ্যাকাশে করা যায় নব দিগন্তের সুচনা
এই সামুতে আমার একটি সচিত্র পোষ্ট আছে , লিংকে ক্লিক করে দেখতে পারেন ও আপনর মেয়েকে দেখাতে পারেন ।
গোমতীর গুরুত্বপূর্ণ উপনদীসমূহের একটি ডাকাতিয়া এবং এর শাখা নদীর নাম বুড়ি। আপনার বাড়ীর পাশ দিয়ে
বয়ে যাওয়া শাখা নদী কোনটি । আমি জানি যদিউ শীতকালে গোমতি ও এর শাখা নদী শুকিয়ে গিয়ে তাদের
নাব্যতা হারায় তবে বর্ষাকালে আকস্মিক বন্যা এ নদীর একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য এবং এ বন্যা মোটামুটি নিয়মিত
বিরতিতে সংঘটিত হয়ে থাকে। এজন্য এ নদী একসময় ‘কুমিল্লা শহরের দুঃখ’ হিসেবে পরিচিত ছিল।
এখনো কি তাই আছে ?
গোমতির শাখা নদী হতে গ্রামের বধুরা বিকালে কলসি ভরে পানি নেয়ার দৃশ্য দেখে একটুখানি কৌতুহলী হলাম ।
কুমিল্লার মেঘনা তীরবর্তী এলাকায় পল্লী উন্নয়ন একাডেমীর প্রচেষ্টায় এ দেশে পল্লী এলাকায় উন্নয়নের ছোয়া
লেগেছে সর্ব প্রথসে সেই ষাটের দশক হতে । সেখানে গ্রামের ঘরে ঘরে টিউব ওয়েলের মাধ্যে সুপেয় পানির
ব্যবস্থা নাকি হয়েছে আনেক আগেই । তার পরেও গ্রামের মধুরা কলসি কাখে জল আনিতে যায় গোমতির ঘাটে ।
নদীর কুলে থাকা ধানের ক্ষেতে কীটনাশকের পানি ও বিবিধ ধরনের বর্জে শুস্ককালে নদীর পানি দুষিত হওয়ার
কথা, এ পানি তাদের জন্য কি কাজে লাগবে আর কেনই বা যাবে দলবেধে সে পানি আনতে । তবে কারণতো
মনে হয় একটি নিশ্চয়ই আছে ।
শুনেছি হিন্দুধর্মের ইতিহাস অনুসারে, নদীটি হিন্দু ঋষি বশিষ্ঠের কন্যা; একাদশীতে গোমতিতে স্নান করে পাপকে
ধুয়ে ফেলে সম্ভব। এ জন্য গোমতির পানিকে অনেকেই পবিত্র বলে মানে ।
এছাড়া গোমতীতে নাকি মিলে গোমতি চক্র। গোমতি চক্র বিষয়ে হিন্দু জ্যৌতিষিরা বলে থাকেন
ঠাকুর ঘরে লাল রেশমের বস্ত্র পেতে তার ওপর গোমতী চক্র (gomati chakra) রাখলে আর্থিক বৃদ্ধি হয়।
এমনকী কেটে যেতে পারে অর্থিক সংকট। অথবা গোমতী চক্র ধারণ করলে শিক্ষায় (Education) উন্নতি ঘটে।
এমনকী সংসারে সুখ স্বাচ্ছন্দ্য বজায় রাখে গোমতী চক্র- একথাও অনেকে বিশ্বাস করেন। লোককথা অনুসারে
বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য তাদের এই গোমতী চক্র পরানো হয়ে থাকে। গোমতী নদীতে পাওয়া যায় এই অল্প
মৌলী চক্র। মূলত ঝিনুক হতে নির্গত ক্যালশিয়াম দ্বারা নির্মিত হয় এই চক্র। যা ধন লাভ, কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি,
ব্যবসায় শ্রীবৃদ্ধি, এমনকী বিবাহ ঘটিত সমস্যা দূর করে থাকে।
যাহোক, গোমতির পানি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলের জন্য মঙ্গল বয়ে নিয়ে আসুক এ কাননাই রইল ।
শুভ কামনা জানবেন ।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনার দেওয়া লিংকে ক্লিক করে মেয়েকে ছবি দেখালাম। লুলিফিয়ান ফুল সবচেয়ে তার বেশি ভালো লেগেছে জানালো।
গোমতী নদী এখন আর কুমিল্লা শহরের দুঃখ নয়। অনেক আগেই নদীর দুই দারে বাধ দেওয়া হয়েছে।
গ্রামের অধিকাংশ মানুষের টিউবওয়েল ও কারো কারো মোটর রয়েছে পানি তোলার জন্য। কিন্তু তবুও কিছু পরিবারের মানুষ নদীর পানিতে রান্না-বান্না করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে বিশেষ করে নদীর পানিতে ভাত রাধলে সে ভালো থাকে বেশিখন।
গোমতী চক্র বিষয়ে সনাতন ধর্মের এই কাহিনীটা জানা ছিল না। আপনার কমেন্টের মাধ্যমে যেমন জানা হলো তেমনি পোস্টটি ও আমার সমৃদ্ধ হল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
১৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- আহা গ্রাম বাংলার দৃশ্যাবলী।
@শেরজা তপন বলেছেন: মটমটিয়া গাছটা চিনলাম না মাইদুল ভাই!
গ্রামে এটি খুবই কমন একটি গাছ। গাছের পাতা রগড়ালে তিব্র গন্ধ পাওয়া যায়। এই গাছের ডাল-পাতা আগুনে দিলে যে ধোয়া হয় তাতে ঝাঝালো গন্ধ হয়, সেই গন্ধে মশা ভেগে যায়। শুকনো গাছের ডাল মাটমট শব্দ করে ভেঙ্গে যায় বলেই হয়তো এর এমন নাম। এটি জালানী হিসেবেও ব্যবহার হয়।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর করে উত্তরটা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই। আসলে গাছগাছালি পাখপাখালী ফুল ফল এগুলো নিয়ে বিশদ ব্লগে আপনার মত খুব কম জনই জানে।
১৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
রানার ব্লগ বলেছেন: গ্রামে প্রকৃতি আছে, সবুজ আছে, পাখ পখালি আছে কিন্তু মানুষ গুলা নাই। গ্রাম কেবল প্রকৃতির জন্য বিখ্যাত নয় উহার আদম সন্তানদের মানবিকতার জন্যও বিখ্যাত ছিলো।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এখনো গ্রামের মানুষ শহরের তুলনায় অনেক সহজ সরল। ধন্যবাদ।
১৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:০৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: গ্রামের জীবনই মজার। যদি না কারেন্টে লুকোচুরি না খেলত
০৩ রা মে, ২০২৩ সকাল ৯:৫৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ঠিক বলেছেন আপু। ধন্যবাদ।
১৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৩৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: গ্রামের ছবির সাথে বিবরণ চমৎকার।
০৩ রা মে, ২০২৩ সকাল ৯:৫৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পাঠ ও মন্তেব্যে ধন্যবাদ।
১৭| ০১ লা মে, ২০২৩ রাত ১২:৫০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বাহ, চমৎকার ঈদ উৎসবকালীন সময় কাটলো। ১১ দিনের ছুটি... ভাবতেই ভালো লাগে।
মেয়ের সাথে যাপিত সময়ের গল্প এবং ছবি দেখে ভালো লাগলো।
০৩ রা মে, ২০২৩ সকাল ১০:০০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন।
১৮| ০১ লা মে, ২০২৩ সকাল ৮:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: @জলদস্যুকে ধন্যবাদ
আসলে অঞ্চলভিত্তিক নানা নামে ডাকা হয় দেখে চেনা জিনিসকেও অচেনা লাগে। আমিও ক'দিন আগে আমার আদি গ্রামে(দাদা বাড়ি) গিয়েছিলাম- সেখানে খাল বিলে এখন আর মাছ নেই। ইরির ব্লকে সব শেষ করে দিয়েছে
০৩ রা মে, ২০২৩ সকাল ১০:০১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
তা অবশ্য ঠিক। যেমন থানকুনি পাতাকে আমাদের এলাকায় বলে টাকা পাতা। ধন্যবাদ।
১৯| ০১ লা মে, ২০২৩ দুপুর ২:১০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: গ্রামের ঈদ শহরতে কিছুটা ভিন্ন। বেশ আনন্দময়। ধন্যবাদ।
ভাবছি আগামী বছর ঈদ টা আপনাদের গ্রামে করবো।
০৩ রা মে, ২০২৩ সকাল ১০:০২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
চলে আসবেন। ধন্যবাদ।
২০| ০৩ রা মে, ২০২৩ ভোর ৪:৪৪
জটিল ভাই বলেছেন:
সবুজের মাঝে মামনিও ফ্রেমে থাকলে আরো ভালো হতো না প্রিয় ভাই?
০৩ রা মে, ২০২৩ সকাল ১০:০২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
না ওকে আর সব ছবিতে রাখিনি । ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:২০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
গ্রামের বাড়ী কোথায় আপনার?