নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............
‘রোজা’ ফারসি শব্দ, আরবিতে ‘সওম’। ভারতের রাজনীতিতে ‘অনশন’। ইংরেজিতে ‘ফাস্ট’। কিন্তু মেডিকেলের পরিভাষায় রোজার কোনও নাম ছিল না ও মেডিকেল বই গুলোতে রোজা’র বিশেষ কিছু গুণাগুণও উল্লেখ ছিল না। তাই অনেক ইসলাম বিরোধী লেখক “ইসলামী রোজা পদ্ধতি”কে খারাপ প্রমাণ করার জন্য বিভিন্ন যুক্তি উপস্থাপন করতেন। তার সাথে কিছু ইসলাম দরদী লেখক “ইসলামী রোজা পদ্ধতি”কে ভালো প্রমাণ করার জন্যও বিভিন্ন যুক্তি উপস্থাপন করতেন।
এই অবস্থা 2016 সাল অব্যহত থাকে, 2016 সালে মেডিকেল সায়েন্সের পরিভাষায় রোজার নাম দেওয়া হয়-“অটোফেজি”। এই “অটোফেজি” আবিষ্কার করে 2016 সালে জাপানের চিকিৎসা বিজ্ঞানী ‘ইউসোনরি ওসুমি’। এবং আবিষ্কারের জন্য চিকিৎসায় ‘নোবেল’ পুরষ্কারও পান।
অটোফেজি কি::- একদম সহজ ভাষায় বললে হবে-
আমাদের শরীরে এম,জি,এফ-1 হরমোন থাকে। এই হরমোনের কাজ হল- শরীরে নতুন কোষ তৈরী করা। এবং যখনই এই হরমোন শরীরে বেড়ে যায়, তখনই শরীরে হুহু করে কোষ বাড়তে থাকে এবং শরীরও বাড়তে থাকে। এমন অবস্থায় শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগের জন্ম হবে। আর সেগুলো হল- সুগার, পেসার, ক্যানসার, সুগার ও পেসার থেকে হার্ট, চোখ ও কিডনির সমস্যা ইত্যাদি। এখন প্রশ্ন হল- এই হরমোন শরীরে বাড়ে কেন?? উত্তর- যখনই প্রয়োজনের অধিক খাওয়া -দাওয়া হবে। এখন প্রশ্ন হতে পারে- উপরিউক্ত বিজ্ঞানী নোবেল পেলেন কেন?
উত্তর- যদি কোন মানুষ বছরে অন্তত 20 বা 25 দিন 12 থেকে 14 ঘন্টা সম্পূর্ণ “উপবাস” করবে, তখন তার শরীর থেকে এই হরমোন(M.G.F -1)এর পরিমাণ প্রয়োজনের থেকে অনেকটাই কমে যাবে। এমন অবস্থায় তার শরীরে নতুন কোষ তৈরী হতে পারবে না। এবং শরীরের সবল কোষ গুলো দুর্বল কোষ গুলোকেই খেতে শুরু করবে। ফলে সুগার, পেসার ও ক্যানসারের সম্ভা বনা শূন্য(0) হয়ে যাবে। এই প্রক্রিয়াকে “মেডিকেল সায়েন্স” এর ভাষায় “অটোফেজি” বলা হয়। এই গবেষ ণার জন্যই বিজ্ঞানী ইউসনোরি ওসুমি’কে “নোবেল” পুর ষ্কার দিয়ে সম্মানিত করা হয়।
বর্তমান সময়ে ক্যানসার প্রতিরোধের জন্য এর চেয়ে ভালো পদ্ধতি আর নেই।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা:::
নোবেল পুরষ্কার পাওয়ার পর তিনি বলেন- “আরও ভাল হয় যদি কেউ ঐ 20-25 দিন ছাড়াও সপ্তাহে আরও দুদিন সম্পূর্ণ উপবাস করেন”। তিনি এও বলেন- “আমি নিজেও এই পদ্ধতিতে জীবন যাপন করি”। এই ঘটনার কিছু দিন পর এক মুসলিম বন্ধুর থেকে জানতে পারেন- “মুসলিমরা বছরে গোটা এক মাস সম্পূর্ণ উপবাস করেন এবং সপ্তাহে দুই দিনও কিছু মুসলিম উপবাস করেন এবং 1500 বছর ধরে করে আসছেন”। এটা জানার পর বিজ্ঞানী চমকে ওঠেন এবং আগ্রহের সঙ্গে জিজ্ঞাসা করেন-“কে এই পদ্ধতি আবিষ্কার করেছিলে ন”? উত্তর পায়- বিশ্বনবী মুহাম্মদ (স)। এবং এখন সেই বিজ্ঞানী কোরান নিয়ে গবেষণা করছেন- আলহামদুলিল্লাহ।
উল্লেখ্য ওসুমি জাপানের ফুকুকায় জন্মগ্রহণ করেন। টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৭ সালে বিজ্ঞানে স্নাতক ও ১৯৭৪ সালে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত নিউইয়র্ক সিটির রকফেলার বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্টডক্টরাল ফেলো ছিলেন।
১৯৭৭ সালে সহযোগী গবেষক হিসেবে টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে আসেন। ১৯৮৬ সালে প্রভাষক হিসেবে নিযুক্ত হন। ১৯৮৮ সালে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান। ১৯৯৬ সালে ওকাজাকি সিটিতে অবস্থিত জাতীয় বেসিক বায়োলজি ইনস্টিটিউটে স্থানান্তরিত হন। সেখানে তিনি অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৪ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত হেয়ামার গ্র্যাজুয়েট এডভান্সড স্টাডিজ বিশ্ববিদ্যালয়েও অধ্যাপকের দায়িত্বে ছিলেন। ২০১৪ সালে অবসর নেয়ার পরও ইনোভেটিভ গবেষণা ইনস্টিটিউট ও টোকিও প্রযুক্তি ইনস্টিটিউটে অধ্যাপকের দায়িত্ব চালিয়ে যান।
ছবি-গুগলের সৌজন্যে তথ্য- দশদিক ডট কম।
১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হায় হায় আপনি তো দেখছি আগুন লাগিয়ে দিলেন ।
শয়তানের বাহিনী এক্ষুন্নি হয়তো ঝাপিয়ে পড়বে । এরা ধর্মের ও জ্ঞানের কথা শুনতে পারে না । ইসলামকে মনে করে সেকেলে । ধন্যবাদ তথ্য শেয়ার করার জন্য । তবে তথ্যগত লিংক দিলে ভালো হতো ।
১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ। আরইউ ভাইকে ১টি লিংক দিয়েছি। রোজার দিন তাই লিংক খুজতে বা ঘাটতে ভাললাগছেনা।
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩০
আরইউ বলেছেন:
মাইদুল,
লেখাটি তথ্যগত ত্রুটিতে ভরপুর; প্রায় প্রতিটি লাইনেই ভুল আছে। অটোফেজি রোজার সায়েন্টিফিক নেম নয়, রোজা আর অটোফেজি সিনোনিমাস নয়; অটোফেজি ২০১৬ সালে “আবিষ্কার” হয়নি; ওসুমি অটোফেজি “আবিষ্কারের” জন্য নোবেল প্রাইজ পাননি... (চলবে)।
নোবেল প্রাইজ পাওয়ার পর ওনার বক্তব্যের যে কথা বলেছেন, ওনার মুসলিম বন্ধুর সাথে কথোপকথন সম্পর্কে যা লিখেছেন তার কোন গ্রহনযোগ্য সূত্র আছে?
১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: বিজ্ঞানী ইয়োশিনোরি ওহশোমি ও অটোফেজি
১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পত্রিকাগুলোতো তাই বলছে যে উনি অটোফেজির জন্য নোবেল পেয়েছেন। ধন্যবাদ।
৪| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: বিষয়টা নিয়ে অনেক বছর আগেই একজন সামুতে পোষ্ট দিয়েছিলেন।
১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ। দেখেছি।
৫| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৫
আরইউ বলেছেন:
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হায় হায় আপনি তো দেখছি আগুন লাগিয়ে দিলেন ।
শয়তানের বাহিনী এক্ষুন্নি হয়তো ঝাপিয়ে পড়বে । এরা ধর্মের ও জ্ঞানের কথা শুনতে পারে না । ইসলামকে মনে করে সেকেলে । ধন্যবাদ তথ্য শেয়ার করার জন্য । তবে তথ্যগত লিংক দিলে ভালো হতো ।
@সাখাওয়াত, এখানে আগুন লাগার কিছু নেই। ওনার লেখায় তথ্যগত ভুল আছে। ওনার অটোফেজি রিলেটেড সায়েন্টিফিক ব্যখ্যাও ইল-ফাউন্ডেড, ভুল। বিষয়টা যারা জানেন তারা অবশ্যই প্রতিবাদ করবেন, এটাই স্বাভাবিক।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: শিরোনামটা ঠিক করে দিয়েছি।
৬| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: অটোফেজি ট্রিগার করতেই ত জানি ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টা না খেয়ে থাকতে হয়। অটোফেজি শুরু হওয়ার আগে আগেই ত রোজাদারেরা তেলেভাজা গেলা শুরু করে, তইলে অটোফেজি হইবে কিভাবে? যেটা হয় বাংলাদেশের রোজাদাররা সারা দিন না খেয়ে সারারাত ধরে ভেজাল অখাদ্য কুখাদ্য খায়। তারপর আল্লাহর ইচ্ছায় রোগে পড়ে, সেই রোগ সারাতে আবার পাশের দেশে গিয়ে মুশরিকদের টাকার বান্ডিল ধরিয়ে দিয়ে আসে। অটোফেজি সম্পর্কে বিজ্ঞ কেউ থাকলে, আমাদের অবগত করার অনুরোধ জানাই।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
রোজা অটোফেজির মতই কাজ করে। ধন্যবাদ।
৭| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: এই পোস্টেও আবার শয়তানের আছর পড়ছে রে। কি হবে? নেটে থেকে পাওয়া তথ্য ঝেপে দিলাম।
তবে আপনি রোজাতেও অটোফেজি করাতে পারেন, আপনাকে টানা দুই দিন রাত না খেয়ে থাকতে হবে, তবে পানি না পান করতে হবে।
১২ ঘন্টা না খেয়ে থাকলে আপনি কিটোসিস (Ketosis) নামক মেটাবলিক ধাপে প্রবেশ করবেন, যেখানে আপনার শরীরের চর্বি ক্ষয় হতে থাকবে।
১৮ ঘন্টা শরীরকে কোন খাবার না দিলে আরো বেশি চর্বি ক্ষয় হবে এবং রক্তে কিটোনের পরিমান বেড়ে যাবে।
২৪ ঘন্টা একটানা খাবার গ্রহন না করলে শরীরের পুরাতন কোষগুলো ভাঙতে শুরু করবে। ফলে অপ্রয়োজনীয় প্রটিন ক্ষয় হয়ে নতুন কোষ গঠন করতে থাকবে। অর্থাৎ এই পর্যায়ে এসে আপনার শরীরে অটোফেজি শুরু হবে।
৪৮ ঘন্টার ফাস্টিং আপনার গ্রোথ হরমোন লেভেল ৫গুন বৃদ্ধি পাবে, যার ফলে আপনার শরীরের মাসল শক্ত হতে থাকবে।
৫৪ ঘন্টার ফাস্টিং এ আপনার ইনসুলিন লেভেল একেবারে নেমে আসবে ফলে ডায়াবেটিস থেকে বাচতে পারবেন।
৭২ ঘন্টা একটানা না খেয়ে থাকলে আপনার ভাল অথচ বৃদ্ধ কোষগুলো ধ্বংশ হবে এবং নতুন কোষ উৎপন্ন হবে।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৪১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মুসলিমরা যেহেতু রোজা রাখে তাই তারা আর অটোফেজিতে যেতে চাবেনা। নিশ্চয় রমজানে কল্যান নিহিত রয়েছে।
৮| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৬
আরইউ বলেছেন:
@অগ্নিবেশ,
অটোফেজি আমার গবেষণার বিষয় না, আমি এ বিষয়ে এক্সপার্ট নই। তবে ওনার লেখায় অটোফেজি নিয়ে যা লিখেছেন তার অনেক কিছুই ভুল। ফাস্টিং এর মাধ্যমে অটোফেজি ইনডিউস করতে ১৮ থেকে ৯৬ ঘন্টা সময় লাগতে পারে। একজনার মেটাবলিজম আরেকজনার মেটাবলিজমের চেয়ে ভিন্ন তাই পারসন টু পারসন ভেরি করবে।
৯| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: কারেকশন, পানি পান করতে হবে।
১০| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: @আরইউ, আমাদের অত দোষ ধরা উচিত নয়, মুমিনরা একটু আধটু সত্য মিথ্যা দিয়ে কৌশল করতে গিয়ে ধরা পড়ে যায়।
সবই আল্লাহর ইচ্ছা তিনিও মাঝে মাঝে কৌশল করে থাকেন।
আরবীঃ ومكروا ومكر الله والله خير الماكرين
এবং তারা কৌশল করেছিল এবং আল্লাহ্ও (জবাবে) কৌশল করেছিলেন, আল্লাহ কৌশলীদের শ্রেষ্ঠ।
— Taisirul Quran
আর তারা (কাফিরেরা) ষড়যন্ত্র করেছিল ও আল্লাহও কৌশল করলেন এবং আল্লাহ শ্রেষ্ঠতম কৌশলী।
— Sheikh Mujibur Rahman
আর তারা কুটকৌশল করেছে এবং আল্লাহ কৌশল করেছেন। আর আল্লাহ উত্তম কৌশলকারী।
— Rawai Al-bayan
আর তারা কুটকৌশল করেছিল, আল্লাহ্ও কৌশল করেছিলেন; আর আল্লাহ্ শ্রেষ্ঠতম কৌশলী [১]।
— Dr. Abu Bakr Muhammad Zakaria
And they [i.e., the disbelievers] planned, but Allah planned. And Allah is the best of planners.
— Saheeh International
( কোরআনঃ সূরা আল-ইমরান আয়াত ৫৪ )
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৪২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এখানে কোরআনের ভুলটা কোথায় ?
১১| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: আর একটা ফাও দিলাম, মুমিন্দের মিথ্যা বলাটা জায়েজ।
সূনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
২১/ জিহাদ
পরিচ্ছেদঃ ৫. যুদ্ধে মিথ্যা ও ধোকার আশ্রয় নেওয়ার অনুমতি আছে
১৬৭৫। আমর ইবনু দীনার (রাহঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাঃ)-কে বলতে শুনেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যুদ্ধ হল ধোঁকা।
সহীহ, ইবনু মা-জাহ (২৮৩৩, ২৮৩৪)
আবূ ঈসা বলেন, আলী, জাইদ ইবনু সাবিত, আইশা, ইবনু আব্বাস, আবূ হুরাইরা, আসমা বিনতু ইয়াযীদ, কাব ইবনু মালিক ও আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতেও এ অনুচ্ছদে হাদিস বর্ণিত আছে। এ হাদিসটি হাসান সহিহ।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আমর ইবনু দীনার (রহঃ)
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কোন যুদ্ধে মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে নবী (সাঃ) বিজয়ী হয়েছেন জানাবেন ! আপনি কোরআনের নির্দিষ্ট আয়াতের আগের ও পরের আয়াতের অর্থ না বললে তো সম্পূর্ণ বুঝা যাবেনা।
১২| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১২
রানার ব্লগ বলেছেন: ভাইজান , আপনাদের সমস্যা টা কি জানেন ? ধর্মের সাথে সামান্য মিল পেলেই উহাকে আপনারা ফুলিয়ে ফাপিয়ে তাল গাছ বানিয়ে বাজারে ছেড়ে দেন । এই যেমন নীল বেচরা নাকি চাঁদে আজান শুনেছেন , চাঁদ দুই ভাগ হওয়ার দাগ দেখেছেন ।
পুরা ব্যপার টা জানুন । তার পর লিখুন । ধর্ম একটা মহান সত্য এঁকে হাস্যরসে ভরপুর কমেডি বানাবেন না ।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধর্মের অনেক বিষয়ই বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত তাই ধর্মের বিজ্ঞান ভিত্তিক বিষয়গুলো যখন সামনে আসে তখন বিজ্ঞানমনাদের ভাললাগেনা।
১৩| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোষ্টটি সরাসরি প্রিয়তে ।
এই পোষ্টের তথ্য আমার খুবই
উপকারে লাগবে ।
মাহে রমজানের শুভেচ্ছা রইল ।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: রোজা এবং অটোফেজি এক জিনিস নয়। প্লিজ আপনারা ধর্মীয় বিষয়গুলিকে বিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করবেন না। এতে ভুল হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। রোজা রাখতে আল্লাহ আমাদের আদেশ করেছেন এটা আমাদের অব্লিকেটরি বিলিভ, সো সেটা আমাদের করতেই হবে। এখন এটাকে বিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অনেকেই ধর্ম ও বিজ্ঞানের সাথে সংঘর্ষ বাঁধিয়ে দেয়, যেটা আল্টিমেটলি ধর্মেরই ক্ষতি হয়।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
রোজা রাখার উপকারীতা সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও বিজ্ঞানভিত্তক তা প্রমাণিত।
১৫| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫১
আরইউ বলেছেন:
লেখক বলেছেন: পত্রিকাগুলোতো তাই বলছে যে উনি অটোফেজির জন্য নোবেল পেয়েছেন। ধন্যবাদ।
“অটোফেজির জন্য” আর “অটোফেজি আবিষ্কারের জন্য“ দু‘টি ভিন্ন জিনিস। উনি নোবেল প্রাইজ পেয়েছিলেন অটোফেজি কীভাবে কাজ করে তা ব্যাখ্যা করার জন্য, সেই মেকানিজম আবিষ্কার করার জন্য।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ।
১৬| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫১
এম ডি মুসা বলেছেন: ধর্মীয় ইস্যু ধর্মীয়তেই থাকুক। অবশ্যই রোজা বিজ্ঞানসম্মত না হলেও না খেয়ে থাকা ডায়েট করা এটা উপকারী।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অবশ্যই রোজা বিজ্ঞানসম্মত।
১৭| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আধুনিক সব আবিস্কারই কোরআন রিসার্চ করে বের করা হয়েছে।
এই যে কম্পু, ল্যাপ্টু, স্মার্ট ফোন সবই কোরআন থেকে জ্ঞান বের করে তারপর তৈরী করা হয়েছে।
অথচ আমরা কোরআন পড়ি না।
হাদিস পড়ি না ।
কোরআন-হাদিস না পড়ে খালি চিল্লায় দৌড়ালেই হবে না।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সবকিছুর আবিস্কার কোরআন থেকে হয়েছে এমন দাবী করাটা বোকামী। কিন্তু কোরআন রিসার্চ থেকে অনেক কিছু বের করা হয়েছে, হবে।
১৮| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫২
আরইউ বলেছেন:
আপনার লিংকটি আসেনি তাই ওখানে কী লেখা আছে পড়তে পারছিনা।
১৯| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১৯
অপু তানভীর বলেছেন: পোস্ট টা একটা কপিপেস্ট পোস্ট । ফেসবুকে কিছু আছে যা পায় সেটাি শেয়ার দেয় । সেটা আদৌও সত্য কিনা সেটা নিজে বিন্দু মাত্র চেক করে দেখার বোধ করে না ।
এই পোস্ট অধিকাংশ হুবাহু এখান থেকে বা এই টাইপের কোন পোস্ট থেকে কপি করা। এই পোস্টের বেশির ভাগ তথ্যই ভুল ।
ফ্যাক্ট চেক
এছাড়া গুগলে সার্চ দেন আরও পাবেন অনেক কিছু।
ধর্ম নিয়ে যে কোন পোস্ট পেলেই সেটা লাফাতে লাফাতে গিয়ে শেয়ার দেওয়া ঠিক না । আগে নিজে নিশ্চিত হোন কোনটা সত্য কোন মিথ্যা সেটা জানার চেষ্টা করুন, নিজের জ্ঞান বুদ্ধি খরচ করে।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অবশ্যই যেখান থেকে লেখাটা নেয়া হয়েছে তার সূত্র উল্লেখ করা হয়েছে। ভবিষ্যতে শেয়ারের আগে যাচাই বাচাই করে নিব। ধন্যবাদ।
২০| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৫
আরইউ বলেছেন:
@অপু,
এটা কপি-পেস্ট সেটা প্রথমেই বুঝেী কারণ মাইদুল লেখার নিচে “ছবি-গুগলের সৌজন্যে তথ্য- দশদিক ডট কম” উল্লেখ করেছেন। এটা আইডিয়াল না তবে রাজীব নুরের মত দিনে দুপুরে লেখাচুরির চেয়ে ভালো।
এই পোস্টের বক্তব্য লাইনে লাইনে ভুল আমি প্রথম মন্তব্যেই বলেছি। অটোফেজির ব্যাখ্যা, এর সাথে সংশ্লিষ্ট জিন, হরমোন এর বিষয়গুলোও ভুল, কথোপকথনের যে বিষয়গুলো এসেছে এগুলোও আমার ধারণা কেউ বানিয়ে ছড়িয়েছে।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ আবারও।
২১| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৬
আরইউ বলেছেন: *বুঝেছি
২২| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৯
কথামৃত বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। ধন্যবাদ লেখক
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৩| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: মাইদুল সাহেব, আপনি হয়তো নিতান্তই সরল মনে কোথাও থেকে লেখাটি ব্লগে শেয়ার করেছেন নিজ ধর্মের পক্ষে কিছু একটা পাওয়া গেলো বলে, কিন্তু একজন সহ ব্লগার হিসেবে আপনাকে কিছু কথা বলতে চাই তা হলো- ধর্ম এবং বিজ্ঞান এ দুয়ের মিশেলে আমাদের দেশের পত্রত্রিকা, টিভি চ্যানেল এবং সোশ্যাল নেটওয়ার্কে যে সকল কন্টেন্ট প্রচার হয় তার সবগুলোই ভুঁয়া, বা গুজামিল দিয়ে তৈরী, এ ধরণের কন্টেন্ট প্রচুর পরিমাণে হিট হয় যে কারণে সর্বত্র এ ধরণের জাল কন্টেন্টের ছড়াছড়ি। আপনি একজন সচেতন ব্লগার, আপনি কোন ফেসবুক রাইটার বা ইউটিউবার নন তাই এ ধরনের কোন লেখা ব্লগে পাবলিশ করার আগে একটু যাচাই বাছাই করে নিলে ভালো হবে।
ধন্যবাদ।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: রাইট। ধন্যবাদ।
২৪| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: অটোফেজি আর ফাস্টিং এক নয়, অটোফেজি হচ্ছে একাধারে দীর্ঘক্ষণ শুধু পাণীয় পান করে থাকা, মানে শক্ত খাবার না খাওয়া, এতে শরীর থেকে দূষিত পদার্থ উইরিনের সাথে বের হয়ে যায়, এটা যার যার সাধ্য অনুসারে ২৪ থেকে ৭৫ ঘন্টা পর্যন্ত হতে পারে। এসময় প্রচুর পরিমাণে তরল পানীয় পান করতে হয় হয় যাতে শরীর থেকে সব দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায়।
আর মুসলিমরা যে রোজা রাখে এক বলে ফাস্টিং, এই ফাস্টিংয়ে স্বাস্থগত অনেক সমস্যা রয়েছে, কারন ফাস্টিং বা রোজায় কোন পানীয় পান করা হয় না যে কারণে দূষিত পদার্থও শরীর থেকে বের হতে পারে না, উপরন্তু ইফতারের সময় যে খাবার খাওয়া হয় উক্ত দূষিত পদার্থ খাবারের সাথে মিশে রক্তকে দূষিত করে দেয়, ফলশ্রুতিতে গ্যস্ট্রিং, আলসার, কিডনি বিকল ইত্যাদি নানা রোগে আক্রান্ত হয় মানুষ। আমাদের দশের শতকরা ৯৫% মানুষই গ্যস্ট্রিক এ আক্রান্ত, মুদি দোকানেও গ্যস্ট্রিকের ওষুধ পাওয়া যায়, গ্যস্ট্রিক'কে জাতীয় রোগ হিসেবেও গন্য করা যেতে পারে। রোজা রাখার কারণেই যে মানুষের গ্যাস্ট্রিক হয় আমি তা বলছি না অন্য কারণেও হতে পারে, তবে আমাদের দেশের মানুষ শারীরিক ভাবে খুব একটা সুস্থ না.. মুড়ির মত মানুষ ওষুধ খায়।
আসল কথা হচ্ছে- জাপানের বিজ্ঞানী ওসুমি সত্যিই যদি রোজা বা ফাস্টিং নিয়ে গবেষণা করে পুরুষ্কার পেতো তাহলে এতদিনে জপানের জনগণ মুসলীম রীতি অনুসারের ফাস্টিং বা রোজা পালন করা শুরু করে দিতো, কিন্তু এ ধরণের ঘটনা জাপান কেন পৃথিবীর কোন জাতিই মুসলীম রীতি অনুসারে ফাস্টিং করে না, অন্য জাতি যা করে তা হলো ডায়েট অথবা অটোফেজি কারণ এর উপকারিতা রয়েছে, আর ফাস্টিং বা রোজায় স্বাস্থগত ক্ষতি রয়েছে যে কারণে একমাত্র মুসলিম ব্যতীত অন্য কোন জাতি রোজা পালন করে না।
শেষ কথা হচ্ছে- ঘটনাটি পুরাই গুজামিল দিয়ে তৈরী করা হয়েছে, আর জাপানের বিজ্ঞানীর কুরআন নিয়ে গবেষণা করার কাহিনীটি সম্পূর্ণ বানোয়াট এবং মিথ্যা।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনার মন্ত্যর উত্তরটি নীচে আরইউ ভাই দিয়েছেন, দেখার জন্য অনুরোধ করছি।
২৫| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৫
আরইউ বলেছেন:
@জ্যাক, আপনার মন্তব্যটি দুঃখজনক। আপনি কোন সায়েন্টিফিক এভিডেন্স ছাড়াই রিলিজিয়াস ফাস্টিং-কে ডেমোনাইজ করলেন। আমি আপনাকে কয়েকটা সায়েন্টিফিক আর্টিকেলের লিংক দিচ্ছি, সময় করে পড়ে দেখবেন। এগুলো পিয়ার-রিভিউড জার্নালে প্রকাশিত সায়েন্টিফিক গবেষণাপত্র। আশা করি এগুলোর রিলায়েবিলিটি/ ভ্যালিডিটি নিয়ে আপনার মনে কোন সন্দেহ থাকবেনা।
আমাদের কাছে এভেইলেবল এভিডেন্স যা আছে তা রিলিজিয়াস ফাস্টিং সুস্থ্য সবল একজন মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয়, বরং অনেকক্ষেত্রেই রিলিজিয়াস ফাস্টিং স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
এই নিন একটা পেপারঃ
Gholampoor, N., Sharif, A.H. and Mellor, D., 2024. The Effect of Observing Religious or Faith-based Fasting on Cardiovascular Disease Risk Factors: A Systematic Review and Meta-analysis. Nutrition, Metabolism and Cardiovascular Diseases (In press).
কি ফাইন্ডিংসগুলো দেখুনঃ
* This analysis suggested that those who followed the practice of time-restricted eating during Ramadan had lower systolic blood pressure, and those who followed Orthodox Christian fasting, which restricted animal-based foods and oils, demonstrated improvements in their lipid levels.
* This analysis highlighted that individuals who wish to follow fasting practices should be supported as this can help reduce cardiometabolic risk alongside other changes to their lifestyle and dietary pattern to align their lifestyle more closely to currently accepted recommendations, e.g., Mediterranean diet.
এই মেটাএনালাইসিসের কিছু দূর্বলতা আছে কারণ ওরা শুধু অবজারভেশনাল স্টাডি নিয়ে পরীক্ষা করেছে কিন্তু তারপরও লেভেল/স্ট্রেংথ অফ এভিডেন্স মন্দ নয়।
আরেকটি আর্টিকেল দিচ্ছিঃ
Jahrami, H.A., Alsibai, J. and Obaideen, A.A., 2020. Impact of Ramadan diurnal intermittent fasting on the metabolic syndrome components in healthy, non-athletic Muslim people aged over 15 years: a systematic review and meta-analysis. British Journal of Nutrition, 123(1), pp.1-22.
ওরাও মেটাবলিক কিছু মার্কারে মোটামুটি পজিটিভ ইম্প্রুভমেন্ট পেয়েছে।
আরো ন্যারেটিভ রিভিউর লিংক দিলাম। আপনি আগ্রহী হলে পড়ে দেখবেন। নোটঃ এটা সিস্টেমেটিক রিভিউ বা মেটাএনালাইসিস নয় তাই স্ট্রেংথ অফ এভিডেন্স খুব একটা শক্ত নয়।
Persynaki, A., Karras, S. and Pichard, C., 2017. Unraveling the metabolic health benefits of fasting related to religious beliefs: A narrative review. Nutrition, 35, pp.14-20.
ওদের কি পয়েন্ট দেখুনঃ
• Religious fasting has potential benefits on energy balance, dyslipidemia and oxidative stress.
• Religious fasting could be integrated into health management for diseases prevention.
আপনি আগ্রহী হলে আমি আপনাকে আরো এভিডেন্স দিতে পারবো যে রোজা রাখাকে আপনি যতটা ডেমোনাইজ করেছেন আদতে তা নয়!
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: জ্যাক ভাই আপনি এই মন্তব্যটি পড়ুন। ধন্যবাদ।
২৬| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২৫
বিষাদ সময় বলেছেন: আপনি বলেছেন -
“রোজা” নিয়ে গবেষণা করে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছিলেন জাপানের চিকিৎসা বিজ্ঞানী ‘ইউসোনরি ওসুমি’।
তারপর বলছেন-
নোবেল পুরষ্কার পাওয়ার পর তিনি বলেন- “আরও ভাল হয় যদি কেউ ঐ 20-25 দিন ছাড়াও সপ্তাহে আরও দুদিন সম্পূর্ণ উপবাস করেন”। তিনি এও বলেন- “আমি নিজেও এই পদ্ধতিতে জীবন যাপন করি”। এই ঘটনার কিছু দিন পর এক মুসলিম বন্ধুর থেকে জানতে পারেন- “মুসলিমরা বছরে গোটা এক মাস সম্পূর্ণ উপবাস করেন এবং সপ্তাহে দুই দিনও কিছু মুসলিম উপবাস করেন এবং 1500 বছর ধরে করে আসছেন”। এটা জানার পর বিজ্ঞানী চমকে ওঠেন এবং আগ্রহের সঙ্গে জিজ্ঞাসা করেন-“কে এই পদ্ধতি আবিষ্কার করেছিলে ন”? উত্তর পায়- বিশ্বনবী মুহাম্মদ (স)। এবং এখন সেই বিজ্ঞানী কোরান নিয়ে গবেষণা করছেন- আলহামদুলিল্লাহ।
তার মানে যখন তিনি গবেষণা করেছেন তখন জানতেনই না যে রোজা নামের কোন বিষয় আছে। অথচ আপনি শিরোনাম দিয়েছেন রোজা নিয়ে গবেষণা করে তিনি নোবেল পেয়েছেন!!!
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
রোজা নয় অটোফেজি হবে। ঠিক করে দিয়েছি শিরোনাম।
২৭| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৪৯
নিমো বলেছেন: আপনাদের এসব আবর্জনা পোস্ট পড়লে বিরক্তি জাগে, এই কারণে যৈ, আপনাদের ধারণা অনুযায়ী পৃথিবীর সব জ্ঞান-বিজ্ঞান জন্মেছে মাত্র ১৪০০ বছর আগে। তার আগে কি সব মহামূর্খ ছিল ? এবার আসুব দেখি রোজা বলতে আসলে কী বোঝায় রোযা, রোজা বা রোজ়া (ফার্সি روزہ রুজ়ে), সাউম বা সাওম (আরবি صوم স্বাউম্, অর্থঃ সংযম), বা সিয়াম ইসলাম ধর্মের পাঁচটি মূল ভিত্তির তৃতীয়। সুবহে সাদেক বা ভোরের সূক্ষ আলো থেকে শুরু করে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার,পাপাচার, কামাচার এবং সেই সাথে যাবতীয় ভোগ-বিলাস থেকেও বিরত থাকার নাম রোযা। অর্থাৎ কেবল মাত্র পানাহার থেকে বিরত থাকার নামই রোজা নয়। তাই অটোফ্যাজি কিভাবে রোজা, সেটা একটু বুঝিয়ে বলুন দেখি। অটোফ্যাজিতে কি পাপাচার, কামাচার এবং সেই সাথে যাবতীয় ভোগ-বিলাস থেকেও বিরত থাকার কোন ব্যাপার আছে। আর এক মাস ব্যাপী উপবাস অর্থাৎ নির্দিষ্ট বা সকল ধরনের খাদ্য বা পানীয় কিংবা উভয় গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকা মিথ্রীয়ধর্মে বহু আগে থেকেই ছিল, এটাও ইসলামের কোন নয়া আবিষ্কার না। কী সব লিখেন, ধর্মটাকে
তামাশা নাই বা বানালেন।
২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
১৪০০ বছর আগেও বিজ্ঞান ছিল পরেও থাকবে। ধর্মের অনেক কিছুই বিজ্ঞানের ভিত্তি আছে সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই। আর পোস্টেও তো কোথাও বলা হয়নি রোজা ইসলামে নয়া আবিস্কার। কোরআনে বলে দেয়া হয়েছে হে মুমিনগণ, তোমাদের উপর সিয়াম ফরয করা হয়েছে, যেভাবে ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর। ধর্ম কোন তামাশার বিষয় নয়।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২০
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: অজানা তথ্য জানালেন কবি দা