নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য আর মিথ্যাকে এক করি না। যারা অসত্য দিয়ে সত্যকে ঢাকতে চায়; তাদের সঙ্গ ধরি না। নতুন যে কোন কিছু শিখতে ভালো লাগে। কেউ কিছু শিখতে চাইলে সম্ভব সাধ্যমতো চেষ্ঠা করি। প্রযুক্তির উৎকর্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আধুনিক জ্ঞানে দক্ষতা অর্জন করতে চাই।

মোঃ মঈনুদ্দিন

নিঃসঙ্কোচে গাহিব সত্য ন্যায়ের গান। সত্য আর সুন্দরের সেবক। মা, মাটি আর দেশকে ভালবাসি।

মোঃ মঈনুদ্দিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনীর ক্যম্প থাকলে কী কী ক্ষতি হবে? কেউ কি জানেন?

২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৩৩






পার্বত্য চট্টগ্রামের অসংখ্য সমাধান বিহীন ঘটনা দূর্ঘটান ও নানা ইস্যু নিয়ে এ পর্যন্ত অনেক পড়ালেখা করেছি। কয়েকটি ব্লগ ব্রাউজ করেছি। তন্মধ্যে সামুতেও কয়েকটি লেখা পড়লাম। উইকিপিডিয়া ও বাংলাদেশী অনেক দালাল লেখকের লেখাও পড়লাম। সব লেখাতেই পার্বত্য চট্টগ্রামের আদিবাসী বা নৃতাত্বিক জাতি-গোষ্ঠির লোকেরা যারা শান্তিবাহিনী নাম দিয়ে চরম অশান্তির পরিবেশ তৈরি করেছিল তাদেরকে ধোঁয়া তুলসীপাতা বানিয়ে রেখেছেন। আর, আমাদের দেশের সেনাবিহিনীকে ভিলেন বানিয়ে ছেড়েছেন। সোজা কথা পক্ষে বিপক্ষে অনেক কথা আর অনেক লেখাই দেখলাম। স্বয়ং প্রজাতন্ত্রের প্রধান যিনি তাঁর অভিমত ও শুনলাম।
সংসদে প্রধানমন্ত্রী
পার্বত্য চট্টগ্রামে ১১৯টি সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার করা হয়েছে




প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে নির্ধারিত প্রশ্নোত্তরকালে বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির ৭২টি ধারার মধ্যে ৪৮টি ধারা সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন করা হয়েছে। তিনি বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় পার্বত্য অঞ্চল থেকে অনেক অস্থায়ী সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার করা হয়েছে। শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরকালীন সময়ে ২৩২টি অস্থায়ী সেনাক্যাম্প থেকে গত ১৭ বছরে ১১৯টি সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার করা হয়েছে। বাকিগুলোও কয়েকটি ধাপে প্রত্যাহার করা হবে।
বিশেষ প্রতিনিধি | আপডেট: ২২:৩৩, ফেব্রুয়ারি ১০, ২০১৬ (প্রথম আলো)
এতোগুলো ক্যাম্প সরানো হলো তারপরও বলাবলি হচ্ছে বাকী সবগুলোই সরাও।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কথা যখন দিয়েছেন তখন তিনি কথা রাখবেনই। এতে অন্যথা হবেনা।
কিন্তু,
সেনাবাহিনী, বিজিবি, আনসার ইত্যাদি ক্যাম্প সরিয়ে নিলে কাদের লাভ আর কাদের ক্ষতি হবে? কেউ জানেন?

অন্তত পাহাড়ি, অপাহাড়ি বা বাঙ্গালী অবাঙ্গালী সবার জন্যই এটা হবে চরম আত্মঘাতী একটা কাজ বা সিদ্ধান্ত।
কেননা, সেনাবাহিনী যতদিন জনগণের আশপাশে থাকবে ততদিন পিশাস-হায়েনা আর চেঙ্গিস খান কিছুই করতে পারবেনা, অতীতেও পারেনি।


সেনাবাহিনী থাকুক কিন্তু আদিবাসীদের দাবী-দাওয়াগুলোর মৌলিক দাবী গুলো সমাধান হোক সংবিধান অনুযায়ী।।পাহাড়ে যারা অপাহাড়ী রয়েছে তাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত হোক সবার আগে। সংবিধান এর মানমর্যাদা সমূন্নত থাকুক।
আমি পাহাড়ের দেশের লোক ১৯৮১ সালেই পার্বত্য বান্দরবানের লামায় গিয়েছি বাব-মায়ের সাথে। কখনো মনে হয়নি আমি ভিনদেশে বসবাস করছি। কিন্তু, ক্রমেই সেটা প্রকট হচ্ছে। আশংকা দানা বাঁধছে। এই সুন্দর শান্তি কি থাকবে?


এই অপরুপ সবুজে ছাওয়া প্রকৃতি কি এমনই থাকবে? কোন অশান্তির দাবানলে কি পুড়ে যাবেনা? না, এমন অলুক্ষুণে কথা ভাবতেই চাইনা। শুধু শান্তি চাই। আর, সমাধান চাই।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: পাহাড় এবং সমতল, সব জায়গায় শান্তি বর্ষিত হোক

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৬

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আমিন। সবারই এই হোক কামনা। সর্বত্রই বর্ষিত হোক শান্তি আর বন্ধ হোক অহেতুক হানাহানি খুনাখুনি। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্য আর শান্তি কামনার জন্য। ভালো থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.