![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিঃসঙ্কোচে গাহিব সত্য ন্যায়ের গান। সত্য আর সুন্দরের সেবক। মা, মাটি আর দেশকে ভালবাসি।
রোহিঙ্গারা কী মানুষ?
যদি মানুষ হতো তাহলে বিশ্ব বিবেকের দায় ঠেকত। সবাই এই অবলা নিরীহদের জন্য প্রতিবাদ করতো।
কিন্তু, বাস্তবতা হলো-
এরা মুসলমান!!
আর মুসলমানদের অনেকেই বিশ্বাস করে- এরা নিজেরাই দায়ী নিজেদের এ করুণ অবস্থার জন্য!! আসলেই কী তাই? এরা খারাপ ভালো যাই হোক রাষ্ট্রীয় নিয়মে আইনের বলয়ে এদের সমুচিত শিক্ষা দিতে পারতো। অথচ বার্মিজরা সেদিকে না গিয়ে পাখি মারার মতো রোহিঙ্গা মারছে।।
*** জাতিসংঘ আসেনা কেন?
জাতিসংঘ কেবল নিন্দা জানিয়েই সারা আর বলছে, আশা করি মিয়ানমার তাদের এ সমস্যা মিটিয়ে নিবে।।
*** এখানে যৌথ বাহিনী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে আসেনা কেন?
কারণ, ন্যাটো জোট এখানে আক্রমণের সুত্র পায়না? না কী চোরে চোরে মাসতুতো ভাই!! সবাই চায় মুসলিমরা মরুক??
বার্মিজ আর্মিদের এমন বেপরোয়া আচরণের প্রধান কারণ, এদেরকে কোন রাষ্ট্র এখনো গুতো দেয়নি। যখন গুতোবে সবাই তখন তাঁদের এ চেঙ্গিসিয় আচরণ শুধরে যাবে।।
মূলতঃ
রোহিঙ্গা আদিবাসী জনগোষ্ঠী পশ্চিম মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যের একটি উল্লেখযোগ্য নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী। এরা ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত। রোহিঙ্গাদের আলাদা ভাষা থাকলেও তা অলিখিত। মায়ানমারের আকিয়াব, রেথেডাং, বুথিডাং, মংডু, কিয়কতাও, মাম্ব্রা, পাত্তরকিল্লা, কাইউকপাইউ, পুন্যাগুন ও পাউকতাউ এলাকায় এদের নিরঙ্কুশ বাস। এছাড়া মিনবিয়া, মাইবন ও আন এলাকায় মিশ্রভাবে বসবাস করে থাকে। বর্তমানে ১.৩ মিলিয়ন রোহিঙ্গা মায়ানমারে বসবাস করে।
আরাকানের এই বিপুল সংখ্যক সংখ্যালঘু মুসলিমদেরকে সাধারণ নাগরিকের সকল অধিকার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকার ব্যপারে জাতিসংঘের উদ্যোগে ন্যটোজোট সহ সকলে একত্রে চেষ্ঠা করে তাহলে তার সমাধান হবে। নতুবা নয়। আর এই রোহিঙ্গা সমস্যা আমাদের বাংলাদেশের শান্তি শৃংখলার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তাই আমাদের সরকারকে এ ব্যপারে সদা সতর্ক থাকতে হবে। এই রোহিঙ্গা ইস্যুটি দিয়ে বার্মিজরা আমাদের সাথে একধরণের গেইম খেলতেছে। তাই, আমাদের এদেশের শান্তি-শৃংখলার জন্য রোহিঙ্গাদের ইস্যুটিকে সিরিয়াসভাবেই নিতে হবে।।
সুত্রঃ ইন্টারনেট ও নিউজমিডিয়া
ছবিঃ ইন্টারনেট।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা সহমতের জন্য। একদম সত্য কথা। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো মাথা ঘামালে এটা ওয়ান-টুর ব্যাপার। কিন্তু ঘামাচ্ছেনা। আর বাংলাদেশের জন্য এটা অতীব জরুরী বিষয় কারণ এরা আমাদের প্রতিবেশী। বার্মিজরা চাচ্ছে এরা আমাদের দেশে আসুক-বসত করুক। ভাবখানা এরা আমাদের দেশের নাগরিক। সুতরাং আলাপে হোক বা আন্তর্জাতিক লবিং তদবির যেভাবেই হোক এটার বিষয়ে সবার আগে আমাদের দেশএ সোচ্চার হতে হবে।
ভালো থাকুন। ঈদ মোবারক।
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ঐ দেশে রোহিংগাদের বাস করার মতো জন সমর্থনও নেই এই মহুর্তে
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৬
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আজিব বাত!!
রোহিঙ্গাদের এ দেশে রাখার ব্যপারে কারোরই মত থাকার কথা নয়। কিন্তু আত্মরক্ষার্থে ওরা আমাদের এখানে এসেছে। সুতরাং যতদ্রুত সম্ভব ওদেরকে ওদের দেশে ফেরত পাঠাতে হবে। সাথে সাথে কুটনৈতিক চেষ্ঠা চালিয়ে বিশ্ব মোড়লদের দিয়ে মিয়ানমারকে শক্ত একটা ধাক্কা অবশ্যই দিতে হবে।
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩
ধ্রুবক আলো বলেছেন: মুসলমান বলেই ওদের মৃত্যুতে কিছু যায় আসে না।
কেউই এগিয়ে আসবে না, পৃথিবীতে যত মুসলিম দেশ রয়েছে সবদেশ যদি এক হয় তাহলে কোনো জাতিসংঘ প্রয়োজন হবে না।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৭
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: সত্যই তাই। জাতিসংঘ ছাড়াই রাখাইন সমস্যা সমাধান সম্ভব যদি মুসলমান লীডাররা এক হয়ে পদক্ষেপ নেয়। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯
মাহিরাহি বলেছেন: এখানে ইরাকের মত তেলের ভান্ডার নেই, নেই কোন মুনাফার সুযোগ।
বেনিয়াদের প্রধান লক্ষ্য মুনাফা।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১০
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ১০০% সত্য। এখানে তেল বা মুনাফা নেই। থাকলে ঠিকই আসত। তবে হিরোইন ব্যবসার ভাগ নিতে আসতে পারে। পৃথিবীর বেশীরভাগ হিরোইন, কোকেইন্ তো এখানেই চাষ হয়। ওদেরতো মুনাফা চাই। আপনার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মতামতের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৯
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন:
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৩
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: এই দৃশ্যগুলো কী কাউকেই নাড়া দেয় না?
৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সভ্যতার স্বর্ণ যুগে এসে আজ বলতেই হয় মৃত মানবতা
আপনার প্রশ্নগুলো ভালো লাগলো ভাই, বন্ধ হোক দুনিয়াময় এমন নির্মম হত্যা।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫১
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: হ্যাঁ, মানবতা এখন মৃত। আর জানা কথা মৃতরা অন্যদের জন্য আর কীইই বা করার আছে? ধন্যবাদ আপনার ভালো লাগায়। ভালো থাকুন।
৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
আল ইফরান বলেছেন: হিউম্যান রাইটস রেজিমটাকে তৈরি করা হইছে পুজিবাদের অল্টারনেটিভ উইপন হিসেবে।
যেখানে অর্থ নাই, সেখানে মানবাধিকারও নাই।
শুধু মুসলমান বলেই যে তারা পার্সিকিউটেড হচ্ছে সেইটার চাইতে বড় ব্যাপার হচ্ছে সিরিয়াতে যেমন রাশিয়া কাউন্টার হিসেবে আছে এইখানে এই মানুষগুলোর পাশে এইরকম কেউ নাই উপরে আল্লাহ ছাড়া।
সবাই আছে কেবল বাংলাদেশকে বিপদে ফেলার তালে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৯
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: হিউম্যান রাইটস আসলেই পুঁজিবাদের অল্টারনেটিভ উইপন, এটা আর বলার অপেক্ষাই রাখেনা।। ধন্যবাদ। আপনার মানবিক মন্তব্য হৃদয়কে ছুঁয়ে গেলো। সত্যিই আল্লাহ্ ছাড়া এই মানুষগুলোর পাশে আর কেউ নেই।
৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৩২
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
ভালোলাগা +
ঈদ মোবারাক
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৭
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ পোস্টে মন্তব্য ও ভালোলাগা প্রকাশ করার জন্য। ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯
বিজন রয় বলেছেন: রোহিঙ্গারা মানুষ বা মুসলমান এটা বিষয় নয় বলে আমি মনে করি।
সব ঘৃণ্য রাজনীতি।
আমাদের উচিত তাদের পাশে দাঁড়ানো, তবে অবশ্যই নিয়ম মাফিক।
যাতে আবার তাদের দেশে ফেরত পাঠানো যায়।