![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুবই সাধারন একটা মানুষ।জ্ঞানের দিক থেকেও অতি ক্ষুদ্র ও নগন্য।তবে স্বপ্ন দেখি অনেক বিশাল।কারন স্বপ্ন দেখতে কোন খরচাপাতি লাগে না।আমি ধর্মের প্রতি অত্যন্ত শ্রদ্ধাশীল।তবে ধর্মান্ধ নই।
এই দেশে তসলিমা নিষিদ্ধ এমনকি তসলিমা নামটাও মুখে তোলা জঘন্য অপরাধ বলে মনে করে ধর্মান্ধ কাঠমোল্লাদের অনুসারীরা। কিন্তু বাস্তবেই কি তসলিমা নিষিদ্ধ? মোটেও নয়।
বরং বইয়ের দোকানে গিয়ে দেখুন তসলিমার বইয়ের কতো কাটতি। তবে হ্যাঁ এটা ঠিক যে, এই নিষিদ্ধের ডামাডোলে ঠিকই একদল প্রতারক মুনাফা ঘরে তুলছে।কিন্তু বজ্জাত গুলো তার প্রপ্যতা লেখককে দেয়া থেকে বঞ্চিত করছে বরাবরই। আমি অনেক কাঠমোল্লার অনুসারীকে দেখেছি বইয়ের দোকানে গিয়ে ইশারা ঈঙ্গিতে ঠোঙ্গায় ভরে তসলিমার লজ্জা কিনছে চড়া দামে। দরদামের কোন কথাই নাই। দোকানদার যা চাচ্ছে দু হাত দিয়ে পকেট থেকে উগলিয়ে দিচ্ছে। মুখে তসলিমার নাম নেয়া যায় না কিন্তু ঠোঙ্গায় ভরে তসলিমার উতল হাওয়ায় ঠিকই বাড়িতে নিয়ে বিছানায় শুয়ে মুখ গোঁজা যায়। মুখে না স্বীকার করুক একদল কাঠমোল্লাকেও চিনি যারা তসলিমার লেখার প্রচন্ড ভক্ত।
আমার কাছে অনেক সমালোচক তসলিমার বই চাইতে আসেন। নিয়েও যান। আমিও দিই সময় চুক্তিতে। আমিও চাই ওরা তসলিমাকে পড়ুক,জানুক তসলিমার উতল হাওয়ার দিনগুলো কেমন ছিলো।
২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৫
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: নিষিদ্ধ ফিষিদ্ধ এসব পুরনো ধাান ধারনা।বর্তমানে এসব অচল।
৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: তসলিমা নাসরিনকে আমি আমার নিজের বোন বলে মনে করি।
সাহসী নারী।
৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:০৯
স্থিতধী বলেছেন: ১নং মন্তব্যে ব্লগার অধীতি খুব ভালো একটা কথা বলেছেন । কোন মেধাবী সৃষ্টিশীল মানুষের সৃষ্টিশীলতা কে আমি পছন্দ করতেই পারি তাঁকে একজন ব্যাক্তি হিসেবে খুব পছন্দ না করেও । আবার ব্যাক্তির অনেক কিছুই আমার ভালো লাগতে পারে ঐ একি ব্যাক্তির সৃষ্টিগুলো তেমন পছন্দ না হওয়া সত্ত্বেও। তবে অনেকেই থাকেন যাদের এক সাথে দুটোই চাই। একটি বাদে আরেকটি গ্রহণ করতে চান না।
৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৬
ফয়সাল রকি বলেছেন: কপিরাইট নিয়ে আইন থাকলেও যেমন প্রয়োগ নেই, তেমন বই নিষিদ্ধ হলেও বাজারে তা পাওয়া যাচ্ছে! খুবই দুঃখজনক।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪১
অধীতি বলেছেন: তাসলিমা আর কবি তাসলিমা অনেক ব্যাবধান। সাহিত্যের ক্ষেত্রে লেখকের ব্যক্তি জীবনের থেকেও তার রচনার গুরুত্ব বেশি।