![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সারে জহাঁ সে অচ্ছা হিন্দোসিতাঁ হমারা
ভারতের সবথেকে জনপ্রিয় দেশাত্মবোধক গান যা ১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ই আগস্ট সাপ্তাহিক পত্রিকা ইত্তেহাদে আল্লামা ইকবাল (পাকিস্তানের স্বপ্নদ্রষ্টা) দ্বারা শিশুদের জন্য রচিত কবিতা হিসেবে প্রথম প্রকাশিত হয়। পরের বছর লাহোরের গভর্ণমেন্ট কলেজের ছাত্র লালা হর দয়াল ঐ কলেজের শিক্ষক ইকবালকে একটি অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানালে সভাপতিত্বের ভাষণের পরিবর্তে তিনি এই কবিতা গেয়ে শোনান। ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে বাং-এ-দরা (উর্দু) নামক গ্রন্থে তরাণা-এ-হিন্দী নামে এই কবিতাটি প্রকাশিত হয়।
পরবর্তীতে এই কবিতাটি সঙ্গীতে রুপ নিয়ে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দলন হিসেবে সারা ভারতে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
সারে জহাঁ সে অচ্ছা গানটি একশত বছরেরও বেশি সময় ধরে সারা ভারতে সমান ভাবে জনপ্রিয়। ১৯৩০-এর দশকে মহাত্মা গান্ধী পুণে শহরের ইয়েরাওয়াড়া কারাগারে বন্দী থাকার সময় এই সঙ্গীতটি একশত বারের বেশি গেয়েছিলেন।
দ্রুত এই গানটি ভারতীয় সেনাবাহিনীর কুচকাওয়াজ সঙ্গীতে পরিণত হয়। ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে ভারতের প্রথম মহাকাশচারী রাকেশ শর্মাকে যখন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী মহাকাশ থেকে ভারতকে কেমন দেখতে লাগে তা প্রশ্ন করেন, তখন রাকেশ শর্মা এই গানের প্রথম লাইনটি আবৃত্তি করে তাঁর উত্তর দেন।
এখনো এই গানটি ভারতের সবথেকে জনপ্রিয় দেশাত্মবোধক গান।
............................................................
অথচ আল্লামা ইকবালের দর্শন, আদর্শ ভারতীয় জনগন এবং আদর্শের সম্পূর্ণ বিপরীত।
............................................................
সারে জহাঁ সে অচ্ছা হিন্দোসিতাঁ হমারা
হম বুলবুলেঁ হ্যাঁয় ইসকী ইয়ে গুলসিতাঁ হমারা
গুর্বত মেঁ হোঁ অগর হম, রহতা হ্যাঁয় দিল বতন মেঁ
সমঝো ওয়াহীঁ হমেঁ ভী দিল হো জহাঁ হমারা
পর্বত ওয়াহ সবসে উঁচা, হম্সায়া আসমাঁ কা
ওয়াহ সঁতরী হমারা, ওয়াহ পাসঁওয়া হমারা
গোদী মেঁ খেলতী হ্যাঁয় ইসকী হজারোঁ নদিয়াঁ
গুলশন হ্যাঁয় জিনকে দম সে রশ্ক-এ-জনা হমারা
অ্যায় আব-এ-রুদ-এ-গঙ্গা! ওয়াহ দিন হ্যাঁয় য়াদ তুঝকো?
উতরা তিরে কিনারে জব কারওয়াঁ হমারা
মজহব নহীঁ সিখাতা আপস মেঁ বৈর রখনা
হিন্দী হ্যায়ঁ হম, বতন হ্যাঁয় হিন্দোসিতাঁ হমারা
য়ুনান-ওয়া-মিস্র-ওয়া-রুমা সব মিট গয়ে জহাঁ সে
অব তক মগর হ্যাঁয় বাকী নাম-ওয়া-নিশাঁ হমারা
ইকবাল! কোই মহরম অপনা নহীঁ জহাঁ মেঁ
মালুম ক্যা কিসী কো দর্দ-এ-নিহাঁ হমারা!
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯
কঙ্কাল দ্বীপ বলেছেন: একটা ইনফরমেটিভ লেখা লিখলেন, অথচ শেষ করলেন একটা ভুল লাইন লিখে- "অথচ আল্লামা ইকবালের দর্শন, আদর্শ ভারতীয় জনগন এবং আদর্শের সম্পূর্ণ বিপরীত।" এইটা আপনি কই পাইলেন ভাই?
৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৩৪
পাখির চোখে বিশ্ব দেখি বলেছেন: @ কঙ্কাল দ্বীপঃ আল্লামা ইকবাল সম্পর্কে জানলে আপনার এই প্রশ্ন থাকতো না।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০০
মু. মিজানুর রহমান মিজান (এম. আর. এম.) বলেছেন: