![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সংবিধানের প্রথম ভাগের ৩ নম্বর ধারা বলা হয়েছে-
”৩৷ প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রভাষা বাংলা৷ ”
এবং ৬ নম্বর ধারা নাগরিকত্ব। সেখানের স্পষ্ট বলা আছে,
“(২) বাংলাদেশের জনগণ জাতি হিসাবে বাঙালী এবং নাগরিকগণ বাংলাদেশী বলিয়া পরিচিত হইবেন।] ”
অথচ এদেশে সবাই বাঙালী নয় এবং সবার ভাষাও বাংলা নয়। এদেশে আছে একাধিক উপজাতী এবং তাদের ভাষাও আলাদা। একটা রাষ্ট্রের বৃহত্তর জনগোষ্ঠার ভাষা ও জাতীয়তা অনুসারে ঐদেশের জাতীয়তা ও ভাষা নির্ধারন হয়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও তাই জাতি হিসাবে বাঙালী ও ভাষা বাংলা করা হয়েছে।
তেমনি বৃহত্তর জনগোষ্ঠার স্বার্থে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম করা হয়েছে।
সংবিধান অনুসারে -
“ ১[ ২ক। প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম, তবে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টানসহ অন্যান্য ধর্ম পালনে রাষ্ট্র সমমর্যাদা ও সমঅধিকার নিশ্চিত করিবেন] ”
এখানে ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টানকে বাদ দেওয়া হয় নাই; তাদেরও সম্মান করা হয়েছে। অথচ এই বিষয়টা নিয়ে অনেকের দুশ্চিন্তা রয়েছে; না জানি অন্যান্য ধর্ম পালন বাধাগ্রস্থ হয়। এর মধ্যে মুসলিম নামধারি কিছু মুনাফিক-ও আছে।
রাষ্ট্রে সমস্যার শেষ নেই, কিন্তু তাদের সব সমস্যা ইসলাম নিয়ে। লেজকাটা শৃগাল ও শয়তানের মত, আমি মরছি তোদেরও মারব।
২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:০০
স্পর্শ বলেছেন: রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম নিয়ে টানাটানি করেও সহস্রাধিক মুক্তমনা সমাবেশ করেও ইসলাম প্রিয় জনতাকে রুখতে পারবেনা! !
৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০২
অগ্নি কল্লোল বলেছেন: দেশে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকা আর না থাকা সমান কারণ দেশতো আর ইসলামিক আইন দিয়ে চলে না।।।।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯
ফাহিম আবু বলেছেন: লেখকের সাথে সম্পুর্ন একমত ! "রাষ্ট্র ভাষা থাকতে পারলে রাষ্ট্র ধর্ম কেন নয়" কেন তাদের এত চুলকায় !