![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. The Qur'an is the Most Influential, Most Powerful, Most Memorized, and Most Followed Book on the planet Earth।Find out why @ LinguisticMiracle.com ২: I believe A little science leads one away from God, a great deal of science leads one back to Him ৩: I will make the most of everything in life, because life is no rehersal... So if i love someone, i will tell them, if im upset with someone, i will forgive them and if anyone chooses to love me in return, i will be most certainly grateful, and show them everyday for as long as i am capable to do so, how much it means to me
নারী ও ইসলাম- আসুন দেখি সত্যের চোখে
নারী বিষয়ে ইসলাম কি বলে তা নিয়ে অনেকে ইসলামকে দোষারপ করেন তাদের মুল কথা গুলো এই যে তারা বলে ---কোরআনে আছে “ তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের জন্য শস্যক্ষেত্র। একসাথে চার বিয়ে করাও বৈধ, নারী পুরুষের অর্ধেক সম্পত্তি পাবে। আল্লার পরে কেউ যদি এবাদতের দাবীদার হয় সে হবে স্বামী। নারীদের মস্তিস্ক নাকি পুরুষের মস্তিস্কের থেকে ছোট, এ কারণে নারী অধস্তন। নারীদের জন্য সব কালা আইন, নারীর রোম দেখলো পুরুষ- গুনাহ হোলো নারীর, পুরুষের লোলুপ চোখ নারীদেহের বিভিন্ন জায়গায় বিচরণ করলো-পাপ হোলো নারীর। নারী শব্দটাই শাস্ত্রের কাছে একটি পাপবাচক শব্দ। এই পাপ থেকে দূরে রাখার জন্য এই শ্রেণী বৈষম্য। উচ্চবিত্ত থেকে নিম্নবিত্ত কোথাও বৈষম্যের ঘাটতি নেই, শুধু রঙ রূপের কিছুটা ভিন্নতা।
এ বিষয়ে কিছুটা আলোচনা করতে চাইছি -- কোন ব্যক্তি আক্রমন নয় শুধুই আলোচনা আর ভুল হলে আগেই মার্জনা চাইছি চলুন তবে শুরু করা যাক ---
১। অনেক নারীবাদী অভিযোগ করে ইসলাম নারীদের অধিকার হরণ করছে। সেক্ষেত্রে তারা যেসব উদাহণ দেয় তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ইসলামে নারীদের শস্যক্ষেত্র হিসেবে তুলনা করা হয়েছে।
এবার চলুন সেই আয়াতার দিকে দৃস্টিপাত করাযাক->>> ইসলামে নারীদের শস্যক্ষেত্র হিসেবে তুলনা করা হয়েছে এটা হচ্ছে সুরা বাকারার ২২৩ নং আয়াত দেখুন: "তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। "
এখানে শস্য ক্ষেত্র বলে সাবধান করে দেয়া হয়েছে যে আপনি যদি স্ত্রীর সাথে ভাল ব্যবহার না করেন তবে ভাল ব্যবহার ও ভাল সন্তান ও ভবিশ্যত প্রজন্ম আশা করতে পারেন না তাই কেমন পরিবার চান সেটা আপনার উপন নির্ভর করে ঠিক জমির মত ভাল ফসল পেতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও পরিচর্যা করতে হয় আর যদি তা না করেন তবে ভাল ফসল পাবেন নাআর অনেক ইংরেজি অনুবাদেও পাবেন স্ত্রী , আসলে আরবীতে আছে নিসা যার বাংলা নারী স্ত্রী নয়,
এখন সেই ২২৩ নং আয়াতের ব্যখ্যাটা এমন হতে পারে"Remember that women in the society are the guardians of your future generations, just as a garden keeps the seeds and turns them into flowering plants. So, whenever you meet with women socially, treat them with respect, keeping the aforementioned principle in mind. This conduct will go a long way to insure the betterment of the future generations. Send forth good today for the sake of tomorrow. Be mindful of God and know that you will, one day, face Him. O Messenger! Give good news to the believers. [Nisaa = Women, not wives এই আয়াতে দেখুন নিসা মানে হচ্ছে নারী বউ বা স্ত্রী নয়]" নেয়া হয়েছে QXPiv (THE QUR’AN AS IT EXPLAINS ITSELF (Fourth Edition)By Shabbir Ahmed, M.D. পাবেন এখানে http://ourbeacon.com/?page_id=11605
ঐ একই আয়াতে আরো বলাআছে যে" আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। "
"আগামি দিনের ব্যবস্থা করা" মানে কি? নিশ্চই বউকে মেরে ইচ্ছামত ব্যবহার করে আগামিদিনের ভালব্যবস্থা সম্ভব নয়, আর এর পরই আল্লাহ বলেছেন "আল্লাহকে ভয় করতে থাক" কেন ভয় করবেন ? যাতে আপনি আপনার বউয়ের প্রতি জুলুম করে যে পার পাবেন না আল্লাহ সেটিই বলছেন কারন তিনি এর পরেই বলেন "আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে।"
তার মানে নিশ্চই এই যে আপনি আপনার বউ বা নারীদের প্রতি কেমন ব্যবহার করেছিলেন সেটা আল্লাহর সাথে সাক্ষাতে বা বিচার দিনেই ফয়সালা হবে আরো কত সুন্দর কোরআন দেখুন এর পরই আল্লাহ বলেন " আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। "
এখানে বলা হয়েছে যারা ঈমানদার তাদের জন্য সুসংবাদ কেন জানেন কারন ঈমানদারের দায়িত্ব প্রথমত তার ময়ের সেবা করা সর্বদা তারপর স্ত্রীকে সবর্দা খুশি রাখা এবং মেয়ে হলে তাকে জ্যন্ত কবর না দিবে বা অবহেলা না করে ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা আর সকল নারীদের সম্মান করা তাই তাদের জন্য সুসংবাদ কারন আপনি নারীদের ভাল রাখলে পরিবার ভাল হয় পরিবার থেকে সমাজ এবং সমাজ হতে দেশ ভাল হয়।
আরো একটি দৃস্টিভংগি আছে তা হলো যে অনেকে মনে করেন এই শস্যক্ষেত্র কন্সেপ্টটা এসেছে প্রাচীন কৃষি ব্যবস্থার প্রতীক হিসেবে। শস্যক্ষেত্র যেভাবে গাছপালা খাদ্য দ্রব্যাদি উৎপন্ন করতে পারে ঠিক তেমনই নারী সন্তান উৎপাদন করতে পারে, কন্সপ্টটা কিছুটা এরকম। এখানে অবশ্য কিছুটা মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যাবস্থারও ইঙ্গিত রয়েছে বলে মনেহয় (প্রাচীন মিথের চরিত্র বিশ্লেষণ করে)
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, খৃস্টীয় ৬০০ শতকে এসে পুরুষতান্ত্রি সভ্যতায় ইসলাম এটাকে আসলে কিভাবে উপস্থাপন করতে চেয়েছে? এটা কি আদি ধর্মেরই ধারাবাহিকতা রক্ষা নাকি পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতায় এটাকে ভিন্ন কোন দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপন করা হয়েছে ?
এর উত্তরে ব্লগার গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেন -আসলে পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার উন্মেষও জৈবিক। যা জৈবিক (যৌনতা নয়) তা প্রাকৃতিক, যা প্রাকৃতিক, তাই ওইশী, বা আল্লাহর পক্ষ থেকে। ঠিক কী কারণে পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার উন্মেষ হল দেখা যায়।
পুরুষের আছে টেস্টাস্টেরন।টেস্টাস্টেরন পেশী গঠন করে, হাড় গঠন করে, বাড়তি শরীরজোড়া রোম গজানোর মাধ্যমে বাইরের আঘাত থেকে শরীরকে রক্ষা করার একটা ক্ষীণ 'প্যাড' এর মত সেফটি দেয়। কন্ঠ উচু করে, যা আদেশদানের মত উপযুক্ত। টেস্টাস্টেরন পুরুষকে করে অনেকটাই মনের দিক দিয়েও শক্ত, একরোখা। এসবই ঘরের বাইরে খাবার ও জীবন চালানোর বিষয়বস্তু সংগ্রহের যোগ্যতায় একটা নতুন মাত্রা আনছে।
এবার আসেন এস্ট্রোজেন ও পোজেস্টেরন এ। নারীর শরীরকে তা করে আরো বেশি কোমল। মনকে করে আরো বেশি কম্প্রোমাইজিঙ। কিন্তু নিজের জৈবস্বার্থে সে নিদারুণ শক্ত ও একগুঁয়ে। এই গুণগুলো শেষ পর্যন্ত কোথায় কাজে লাগছে? শিশুর চাই কোমলতা। শিশুর চাই ন্যায় হোক আর অন্যায় হোক, মায়ের কাছে প্রশ্রয়। তা নাহলে সিস্টেম ফল করে।
এখানে কিন্তু বেশ বিস্ময় এবং খেদের সাথে হলেও দেখতে আমরা বাধ্য যে, প্রকৃতি, যাকে মুসলিমরা বলছে আল্লাহ, তিনি অনেক বেশি নৈর্ব্যক্তিকভাবে তাঁর গড়া সিস্টেমটাকে রক্ষার জন্য কোন একটা পদ্ধতি অবলম্বন করে রেখেছেন।
আমরা চাইলে এখন, এতদিন পরে নারীকে টেস্টাস্টেরন দিতে পারি, তাতে ঠিক তার নারীত্ব বজায় থাকছে না। তার শিশুপালন এর কোমলতা বজায় থাকছে না। পুরুষকেও ইস্ট্রোজেন বা পজেস্টেরন দিতে পারি, তার ফলও শুভ হচ্ছে না। অফিসে নাম হয়ে যাচ্ছে 'সিসি টম'। ফলে সিসি টম সময় মত প্রমোশন পাবে না। সিসি টম কাজ আদায় করতে পারবে না। সিসি টম দেরিতে বেতন বাড়বে। তার পরিবার আজো, এই দেরিতে বাড়া বেতনের কারণে ভুগবে।
তবে মানে কিন্তু এই না যে, নারী সর্বত্র কাজ করতে জানে না বা নারীর কাজ শুধু সন্তান উতপাদন। এ হল আংশিক প্রতিফলন। সার্বিক নয়। মাতৃতান্ত্রিক সমাজগুলো দেখিয়েছে নারী পারে এবং তা মন্দভাবে পারা নয়।
২। একসাথে চার বিয়ে করাও বৈধ: হ্যা তবে শর্ত সাপক্ষে আর বউদের অনুমতি নিয়ে আর তখনি যখন পুরুষের তুলনার নারী বেশী বা বা নারীদের রক্ষারসহায়তার জন্যে কেহ নেই যেমন টা হয়েছিল ওহুদের যুদ্ধে যেখানে অনেক সাহাবী শহীদ হন আর তাদের স্ত্রীরা বিধবা হয়ে পড়েন, আর আজকাল যারা করছে তারা নিছক কোন কারন ছারাই করছে শুধু ইসলামটাকে ইউজ করছে নিজের জন্য। আর পৃথিবীতে এত মুসলমান দের মধ্য চারবিয়ে করা কয় জন পাবেন এর আনুপাতিক হার কত তা জানলে বুজবেন নিশ্চই। আপনার চার পাশেই দেখুন কতজন মুসলমান চার বিয়ে করেছে?
আর অনেকে আধুনিক সমাজের সমালোচনা করেও বলেন প্রতি রাতে বা উইকেন্ডে এক নারী কে ইউজ করা থেকে চার নারীকে সামাজিক স্বীকৃতি দিয়ে তাদের কে সামাজিক ও অথনৈতিক ভাবে টেক কেয়ার করার নিশ্চয়তা দিয়ে তাদের কে বিয়ে করে বউ করাটা উত্তম নয় কি? [আমি কিন্তু একজন নিয়েই সন্তুস্ট]
৩।নারী পুরুষের অর্ধেক সম্পত্তি পাবে: কোরআনের আগে কোনো ধর্মগ্রন্থে নারী-পুরুষকে সমান-সমান সম্পত্তি দেয়া তো দূরে থাক নারীকে আদৌ কোন সম্পত্তিই দেয়া হয়নি। এমনকি মুসলিমদের মধ্যে অনেকেই তাদের নারীদেরকে পুরুষের অর্ধেক সম্পত্তিও দেয় না। এই যখন বাস্তবতা তখন ‘অর্ধাংশ’ নিয়ে হৈ-চৈ করার তো কোনো মানে হয় না। দ্বিতীয়ত, সার্বিকভাবে সবকিছু বিচার-বিবেচনা করে কোরআনে নারীকে কিছুটা কম সম্পত্তি দেয়ার পেছনে যথেষ্ট যুক্তি আছে (৪:৭, ৪:১১-১২, ৪:৭৬)। যেমন:
- কোরআনে নারী-পুরুষ উভয়কেই রোজগারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে (৪:৩২) অথচ পরিবারের সকল প্রকার ভরণপোষণের দায়িত্ব শুধু পুরুষের ঘাড়েই চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে (৪:৩৪)। অর্থাৎ একজন নারী যা রোজগার করবে সেটা তার নিজস্ব কিন্তু পুরুষের রোজগার থেকে সংসারের সকল প্রকার খরচ বহন করতে হবে। নারীকে কি এখানে বিশেষ সুবিধা দেয়া হলো না? পরিবারের সকল প্রকার ভরণপোষণের ভার নারীদের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হলে গোঁড়া সমালোচকদের সারা জীবনের ঘুমই হয়ত হারাম হয়ে যেত!
এটা নিশ্চই খারাপ কিছু নয় কারন সে পিতা ও স্বামির কাছ থেকেও পাচ্ছে আর তার টেককেয়ার করার জন্য প্রথমে পিতা এবং পরে স্বামির দায়িত্ব সো তার সিকুইরিটি কম কোথাও হচ্ছেনা বলে মনেকরছি।
৪। আল্লার পরে কেউ যদি এবাদতের দাবীদার হয় সে হবে স্বামী বা স্বামীর পায়ের নীচে স্ত্রীর বেহেস্ত - এটা একটি জাল হাদিস আসলটি হলো মায়ের পায়ের নীচে সন্তানের বেহেস্ত এবং কোরআনে অনেক আয়াত আছে যে আল্লাহর পড়ে পিতামাতার স্থান স্বামির নয় দেখুন কোরআনে বলে "তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও ইবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব-ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ’ শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং বল তাদের সাথে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা।" ১৭) সূরা বনী ইসরাঈল ( মক্কায় অবতীর্ণ ), আয়াত ২৩.
৫।নারীদের জন্য সব কালা আইন, নারীর রোম দেখলো পুরুষ- গুনাহ হোলো নারীর, পুরুষের লোলুপ চোখ নারীদেহের বিভিন্ন জায়গায় বিচরণ করলো-পাপ হোলো নারীর এর জন্য দেখুন:
"হে মুমিনগণ, তোমরা নিজেদের গৃহ ব্যতীত অন্য গৃহে প্রবেশ করো না, যে পর্যন্ত আলাপ-পরিচয় না কর এবং গৃহবাসীদেরকে সালাম না কর। এটাই তোমাদের জন্যে উত্তম, যাতে তোমরা স্মরণ রাখ।যদি তোমরা গৃহে কাউকে না পাও, তবে অনুমতি গ্রহণ না করা পর্যন্ত সেখানে প্রবেশ করো না। যদি তোমাদেরকে বলা হয় ফিরে যাও, তবে ফিরে যাবে। এতে তোমাদের জন্যে অনেক পবিত্রতা আছে এবং তোমরা যা কর, আল্লাহ তা ভালোভাবে জানেন।"-সুরা নূর এর আয়াত-২৭-২৮
সুরা নং ২৪ সূরা আন-নূর আয়াত নং ৩০ ই যথেস্ট:"মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।"
আর নারীদের জন্য আর হিজাবের সীমার ব্যাপারে বলা হয়েছে আয়াত-৩১ এ এইভাবে,
"ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।"
এখন দেখান হিজাব বলতে কোন জায়গায় বলা আছে নারীকে মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢাকতে হবে বা কোথায় বাহিরে যাবার জন্য বা কাজ করার জন্য নিষেধ করা হয়েছে আরো দেখেন
'' হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রী-গণকে, কন্যগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রী-গণকে বলুন, তারা যেনো চাদরের কিয়দংশ দিয়ে তাদেরকে ঢেকে রাখে; যেন তাদের চেনা সহজ হয়।'' -আল কোরআন। সুরা-৩১, আয়াত-৫৯।
বর্তমানে যে শুধুমাত্র সমস্ত মুখ ঢেকে বোরকা বা হিজাব পড়ে,তা কোরআনের ঐ আয়াতের সাথে কতোটুকু সামজস্য/মিল বিদ্যমান?
যারা নারীর পোশাকের দোষ দেয় তাদের জন্য কোরআনে আগে ছেলেদের কে সাবধান হতে বলা হয়েছে তার পর নারীদের পর্দার আয়াত সো আগে ছেলেদের দৃষ্টি নত রাখতে শিখান পরে মেয়েরা খালি গায়ে ঘুরলেও কেহ ধর্ষন করবেনা যদি সে প্রকৃত মুমিন হয়। কারন সে জানে -নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।
৬। নারী শব্দটাই শাস্ত্রের কাছে একটি পাপবাচক শব্দ
"নারী অমংলজনক" প্রশ্নে কোরআনে আমার জানা মতে কোথাও নারীদের অমংগলজনক বলা হয়নি বরং কোরান মহিলাদেরও অন্তর্ভুক্ত করে এভাবে যেমন বিশ্বাসী মানুষ এবং বিশ্বাসী মহিলা - - সম্মানিত পুরুষ এবং সম্মানিত মহিলা।
The Quran declared: O’ Men & Women! You have a common origin. [4:1]হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি তার থেকে তার সঙ্গীনীকে সৃষ্টি করেছেন; আর বিস্তার করেছেন তাদের দু’জন থেকে অগণিত পুরুষ ও নারী (৪) সূরা আন নিসা আয়াত নং ১
“… All of you, men and women, belong to the same single stock.” [49:13]হে মানব, আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যাতে তোমরা পরস্পরে পরিচিতি হও। নিশ্চয় আল্লাহর কাছে সে-ই সর্বাধিক সম্ভ্রান্ত যে সর্বাধিক পরহেযগার। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সবকিছুর খবর রাখেন। (৪৯) সূরা আল হুজরাত আয়াত ১৩
The believers, both men and women, are colleagues one of another. [9:71]আর ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারী একে অপরের সহায়ক। তারা ভাল কথার শিক্ষা দেয় এবং মন্দ থেকে বিরত রাখে। নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও তাঁর রসূলের নির্দেশ অনুযায়ী জীবন যাপন করে। এদেরই উপর আল্লাহ তা’আলা দয়া করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরাক্রমশীল, সুকৌশলী।(৯) সূরা আত তাওবাহ আয়াত নং ৭১
"Women have rights unto you as you have rights unto them." [2:187]তারা তোমাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের পরিচ্ছদ।(২) সূরা আল বাক্বারাহ আয়াত ১৮৭
"Every person will be rewarded according to one's actions, male or female." [4:32]আর তোমরা আকাঙ্ক্ষা করো না এমন সব বিষয়ে যাতে আল্লাহ তা’আলা তোমাদের একের উপর অপরের শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন। পুরুষ যা অর্জন করে সেটা তার অংশ এবং নারী যা অর্জন করে সেটা তার অংশ। আর আল্লাহর কাছে তাঁর অনুগ্রহ প্রার্থনা কর।নিঃসন্দেহে আল্লাহ তা’আলা সর্ব বিষয়ে জ্ঞাত। (৪) সূরা আন নিসা আয়াত ৩২
তাদের সামনে ভালবাসার সাথে, নম্রভাবে মাথা নত করে দাও এবং বলঃ হে পালনকর্তা, তাদের উভয়ের প্রতি রহম কর, যেমন তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন। ১৭) সূরা বনী ইসরাঈল ( মক্কায় অবতীর্ণ ), আয়াত ২৪
আপনি বলুনঃ এস, আমি তোমাদেরকে ঐসব বিষয় পাঠ করে শুনাই, যেগুলো তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের জন্যে হারাম করেছেন। তাএই যে, আল্লাহর সাথে কোন কিছুকে অংশীদার করো না, পিতা-মাতার সাথে সদয় ব্যবহার করো স্বীয় সন্তানদেরকে দারিদ্রেøর কারণে হত্যা করো না, আমি তোমাদেরকে ও তাদেরকে আহার দেই, নির্লজ্জতার কাছেও যেয়ো না, প্রকাশ্য হোক কিংবা অপ্রকাশ্য, যাকে হত্যা করা আল্লাহ হারাম করেছেন, তাকে হত্যা করো না; কিন্তু ন্যায়ভাবে। তোমাদেরকে এ নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তোমরা বুঝ। ৬) সূরা আল আন-আম ( মক্কায় অবতীর্ণ ), আয়াত ১৫১
And the exalted Prophet taught: আর মহানবী আমাদের শিক্ষা দেন যে
- Paradise lies at the feet of your mothers: "মায়ের পায়ের নীচে বেহেস্ত"---Kashf al-Khafa', no. 1078; Al-Da'ifah, no. 593.
- The best among you is the one who is best to his wife.
তোমাদের মধ্যে সেই উত্তম যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম
- O’ Men! You will be questioned about your treatment of women. " হে মানুষ তোমাদের কে জিগ্গেস করা হবে তোমরা নারীদের প্রতি কেমন আচরক করতে সে বিষয়ে
The Prophet said, "Whoever believes in Allah and the Last Day should not hurt (trouble) his neighbor. And I advise you to take care of the women, for they are created from a rib and the most crooked portion of the rib is its upper part; if you try to straighten it, it will break, and if you leave it, it will remain crooked, so I urge you to take care of the women." (Sahih Bukhari, Volume 7, Book 62, Number 114)
একজনের কমেন্ট তুলে ধরছি একটি ইসলামি সাইট হতে :"Men must also have in mind that a woman has her rights within the boundary of Islam. Men have to know the best of ways to treat a women well. If he does not do his rights properly, he can't force her to the bed only to fulfill his lust taking those hadith for granted. He must also fear the dangerous torments that Allah has kept for him if he does anything unjust for her. The Prophet (saw) said once "the best of you (men) are those who are best to their wives". The husband can earn good names in the community or the the family, but it will not be worth in the sight of Allah if he does not earn a good name from his wife aswell. Same goes to women. Islam has kept all rules balanced to both husband and wives. For more about. Husband wife bonds, go to youtube and search half our deen by baba Ali and watch the whole serie
৭। ইসলামের পথে জিহাদ করলে স্বর্গে অসংখ্য(৭২+) হুর গেলমান পাওয়া যাবে, এ বিষয়ে.।
দেখুন পরিচ্ছন্ন সঙ্গিনীগণ / হুর প্রসংগে :কোরআনে হুরিস শব্দ চার বার ব্যবহার করা হয়েছে, যার অনুবাদে পরিবরর্তন হয়ে কালো চোখের, সুন্দর বক্ষ এবং উজ্জ্বল, যৌনাবেদন কুমারী মেয়ে হিসেবে পরিণত করা হয়, যদিও মূল আরবীতে সেখানে সুধুমাত্র একটি কথা: হুরিস। না সুন্দর বক্ষ না উজ্জ্বল, যৌবন কুমারী মেয়ে।
এখন এটি মনে হয় হতে পারে শুদ্ধ (পিওর) কিছু- যেমন ফেরেস্থা – অথবা গ্রীক করউস (Kouros or Kórē) এক অনন্ত যৌবন(পুরুষ/নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই) , কিন্তু সত্য হল কেউ জানিনা , এবং সেটাই মুল বিষয় কারন কোরআন একদম পরিষ্কার যখন বলে “ একটি নতুন তৈরি কৃত প্রজাতি, আবার তোমাদের তৈরি করা হবে যা সম্পর্কে তোমরা জানো না” যা মনে হয় আরো আবাদনময়ি কুমারী মেয়ে থেকে। (আপনি একবার চিন্তা করেন আপনি হয়তো ৭২ হুর বা ওদের মতে যুবতী মেয়ে নিয়ে খুশি থাকতে পারেন একবার ভাবুন এই একই বিষয়ে আপনার বৈ কি খুশি হবে, বা আপনার মা বা আপনার বাবাকে কি আপনি ৭২ যুবতীর সাথে দেখ খুশি হবেন? ইসলামে এমন খারপ ভাবে কখনো বলেনি বরং এখানে দেখুন :
As regards the word húr, it is a plural of ahwar (applied to a man) and of haurá’ (applied to a woman), signifying one having eyes characterized by the quality termed hawar, which means intense whiteness of the white of the eye and intense blackness of the black thereof.
The word ahwar (singular of húr) also signifies pure or clear intellect (Lane’s Lexicon). The other word, ‘ín, is plural of a‘yan (meaning a man wide in the eyes) and of ‘ainá’ (meaning a woman beautiful and wide in the eye). The latter word also signifies a good or beautiful word, or saying (Lane’s Lexicon). It may be noted that whiteness is also a symbol of perfect and unsullied purity, and hence the two words húr and ‘ín really stand for purity and beauty; and therefore, instead of white-eyed and large-eyed ones, I adopt the words pure and beautiful ones, as being more expressive of the true significance.
To realize the true significance of these words, two points must be borne in mind. The first is that paradise is a place for faithful women as well as for faithful men, and hence the Holy Quran often speaks of the faithful as being in paradise with their wives; see for instance 36:56, where the faithful are spoken of as sitting on thrones or raised couches with their wives, or 13:23 and 40:8, where they are spoken of as being in paradise along with their wives and offspring.
The second is that the blessings of paradise are alike for women and men, there being not the least difference in this respect between the two sexes. The question then is what is meant by húr ‘ín here. It has already been explained that the Holy Quran does not speak of any conjugal relations being maintained in a physical sense in the life to come. Moreover, it has been shown on various occasions that, where the blessings of paradise are spoken of, these are nothing but physical manifestations of the spiritual blessings which the doers of good enjoy in this life too. There are gardens, trees, rivers, milk, honey, fruits and numerous other blessings spoken of as being met with in paradise, but that all these are not things of this life has been shown more than once in these footnotes, and a saying of the Holy Prophet already quoted makes it clear that the blessings of paradise are not the things of this life) সুত্র http://www.muslim.org/islam/hur.htm
এবং অনেকে যে ৭২ জনয হুর সম্পকে বলে সেই নাম্বার ৭২ কখনো দেখা যায়নি কোরআনে ৭২ কুমারির ধারনা শুধু আসে ৩০০ বছর পরে।
স্বর্গ হচ্ছে তাঁর উলটো এটা কুমারী মেয়ে নয় এটা ফিকান্দিটি (The quality or power of producing abundantly; fruitfulness or fertility. Productive or creative power: fecundity of the mind) স্বর্গ হচ্ছে সবার সমঅধিকারের জায়গা, যা বিশাল, অফুরন্ত, স্বর্গ হচ্ছে বাগান যার মাঝে রয়েছে পানি প্রবাহিত ঝরনা ধারা চির শান্তির স্থান।
অতএব বলাযায় ইসলাম কখনো নারীর লোভ বা ভয় দেখিয়ে প্রসার পায়নি বরং ইসলাম প্রচার হয়েছে এর ভাল গুনে।
ইসলামে প্রথম মুসলিম নারী খাদিজা (রঃ) হজরত মোহাম্মদ (সঃ) এর প্রথম স্ত্রী যিনি সর্বদা মোহাম্মদ (সঃ) এর পাশে ছিলেন , প্রথম শহীদ নারী সুমাইয়া ইসলাম প্রচারের শুরুতে যারা রাসুলের (সাঃ) আহবানে সাড়া দিয়েছিলেন, সুমাইয়া তাদেরই একজন| সুমাইয়ার নারীদেহ ভংগুর, স্পর্শকাতর, কিন্তু আত্মা তার অজেয়| বক্ষে তার বিশ্বাস-ঈমানের দুর্জয় শক্তি ও সাহস|, সবচেয়ে বেশি হাদিস বর্ননা কারী নারী আয়েশা (রঃ)। যা দেখা যাচ্ছে ইসলামে নারীর সম্মান ও অবদান কখোনোই কম ছিলোনা সেটা কবি নজরুল ঠিকই বুঝেছিলেন তাইতো তিনি লিখে যান "কোন কালে হয়নি কো জয়ী পুরুষের তরবারী প্রেরনা দিয়েছে শক্তি দিয়েছে বিজয় লক্ষী নারী"-- কাজী নজরুল ইসলাম
আর নারীদের নিয়ে বিস্তারিত এই পোস্ট টি পরতে পারেন কোরআনের আলোকে নারী: সঠিক অবস্থান ও অভিযোগের জবাব Click This Link
ভাবতে খুব কস্ট হয় যে কোরআনের এত সুন্দর আয়াতে যেখানে মানুষ কে নারীর প্রতি সম্মান জানানোর জন্য এভাবে বলা হয়েছে সেই আয়াতকে বিকৃত করে ইসলামেরই বিপক্ষে নারীর বিপক্ষে প্রচার করা হয়েছে আফসোস আমরা যদি কোরআনকে ও রাসুল (সঃ) এর জীবনকে ভালমত বুঝতে পারতাম। আল্লাহ আমাদের সবাইকে কোরআন বোঝার ও সেই অনুযায়ী চলার তৈফিক দিন। আমিন।
বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে,আমরা তখন বসি,বিবি তালাকের ফতোয়া খুজেছি, ফেকাহ্ হাদিস চষি। -কাজী নজরুল ইসলাম
"Religion becomes a hollow shell of its former self when ritual remains and thoughtful reflection disappears." Nouman Ali Khan
Women Of Islam ᴴᴰ Powerful Lecture
এই পোস্ট লিখতে যে সকল পোস্ট হতে ও বই হতে সাহাজ্য নেয়া হয়েছে তার সুত্র:
১। আল কোরআন- এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য।
২।কোরআনের আলোকে নারী: সঠিক অবস্থান ও অভিযোগের জবাব লিখেছেন এস. এম. রায়হান Click This Link
৩।ইসলাম : যে- কোন প্রশ্ন ও সংক্ষিপ্ত সময়ে পরিপূর্ণ উত্তর লিখেছেন গোলাম দস্তগীর লিসানি Click This Link
৪। QXPiv (THE QUR’AN AS IT EXPLAINS ITSELF (Fourt Edition) http://www.ourbeacon.com/wordpress/?page_id=21
৫। এই পোস্টের প্রশ্ন সমুহ জটিল বাক্যের এই পোস্ট হতে নেয়া Click This Link
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৬
মেলবোর্ন বলেছেন: কথা সত্য তয় জামাতে ইসলাম আর ইসলাম যে এক না বাংলার মানুষ তা জানে ।
তবে যারা জামাতে ইসলাম ও ইসলাম কে এক করে ফেলে তাদের বুদ্ধির ও মেধার প্রতি একটা ? চিহ্ন এসেই যায় তাই নয় কি? করন হয় তারা ইসলাম কবে আবিভুত হয়েছে তা জানে না নয়তবো জামাতে ইসলাম কবে শুরু হয় তা জানে না , জামাতে ইসলামের আগেই ইসলাম সা্রা বিশ্বে প্রসারিত হয়েছিল এর জন্য জামাতের কোন অবদান নাই বরং তাদের জন্য ইসলাম আজ কলংকিত। ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০২
তারান্নুম বলেছেন: bhalo likhechhen.
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৭
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৮
তাহিতি তাবাসুম বলেছেন: ++++++
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৪
আমিভূত বলেছেন: সুবহানআল্লাহ ,ভালো লাগলো ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
মেলবোর্ন বলেছেন: আল্লাহ আমাদের কবুল করুন
৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪০
বোকামন বলেছেন: আস-সালামু আলাইকুম
বর্তমান সময়ের আলোকে একটি উপযুক্ত লেখার প্রয়াস......এবং বেশ সফল ।
কিন্তু লেখাটি মাত্র ৮৭ বার পঠিত হয়েছে.........।
বড় আপসোস এবং পরিতাপের বিষয়......।
সত্য জানানোর এই প্রয়াস অব্যাহত রাথুন.......
আল্লাহ্ আমাদের সহায় হোক
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৫
মেলবোর্ন বলেছেন: ওয়ালাইকুম আস সালাম , এই ৮৭ বার পঠিত হওয়ার পর একজনও যদি নারীর প্রতি ভালব্যবহার করতে সদয় হয় তবেই পোস্ট সার্থক। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সত্য বোঝার ও পালনের তৈফিক দিন।
৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০
বাঙাল শিক্ষক বলেছেন: +++...
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৫
মেলবোর্ন বলেছেন: ভাল লাগলে শেয়ার করতে পারেন , ধণ্যবাদ
৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম। ভালো পোস্ট গুলা সামুতে পড়া কম হয়। ক্যাচাল পোস্ট আর চুটকি মার্কা পোস্ট বেশি। মানুষের রুচিই বুঝা যায় এতে। অনেক নাস্তিক বা সো কল্ড প্রগতশিল এই লেখা দেখেও পড়বে না কিন্তু ঠিকই এই সব প্রশ্ন করে অন্যকে হেয় করার চেষ্টা করবে পড়ে।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
মেলবোর্ন বলেছেন: ওরা না পড়ুক আমাদের তো জানতে হবে কেন ইসলাম নারী অধিকার দিয়েছে যাতে তারা মিথ্যা অপবাদ দিয়ে পার না পেয়ে যেতে পারে, আপনি না জানলেই প্রগতিশীলরা আপনাকে নয় ছয় বোঝাতে পারবে আর আপনি জানলে ওরা দেখবেন একদম চুপ, সত্যের সামনে ওদের মিথ্য ১ মিনিট ও টিকবেনা। আমাদের নিজেদের জন্যই আমাদের সবার জানা ও পড়া উচিৎ
৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
মেংগো পিপোল বলেছেন: দারুন লিখেছেন ভাই। ভালো লাগল এগিয়ে যান। সাথে আছি।
পোষ্টে ++++++++।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মেলবোর্ন বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো আপনাকে পেয়ে, আপনার গল্প আকারে লিখা প্রভাব পরে বেশি তাই আমার যুক্তি ভিত্তিক পোস্টের বিষয় গুলো আপনার গল্পে সংযুক্ত করতে পারেন যাতে সবাই আরো সচেতন হয়, এমনিতেই আপনি নারী বিষয়ে যথেস্ট ভাল লিখেন।
৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
না পারভীন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
মেলবোর্ন বলেছেন: কোন কালে হয়নি কো জয়ী পুরুষের তরবারী প্রেরনা দিয়েছে শক্তি দিয়েছে বিজয় লক্ষী নারী-- কাজী নজরুল
১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
দিশার বলেছেন: সহিহ্ বোখারী ভলুম ৫ বই ৫৯ হাদিস ৪৫৯:
ইবনে মুহাইরিয বর্ণনা করেছেন:
আমি মসজিদে প্রবেশ করলাম এবং আবু সাইদ আল খুদরিকে দেখলাম। আমি তাঁর পাশে বসে পড়লাম। তাঁকে আজল সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। আবু সাইদ বললেন: “আমরা আল্লাহ্র রসুলের সাথে বনি মুস্তালিকের যুদ্ধে গেলাম। আমরা আরব যুদ্ধবন্দিনী পেলাম। আমাদের জন্যে কৌমার্য (celibacy) পালন করা অসাধ্য হয়ে উঠেছিল। তাই আমরা চাইলাম সহবাস করতে। সত্যিই আমরা আজল করতে ভালবাসতাম। তাই আমরা যখন আজল করার সিদ্ধান্ত নিলাম তখন চিন্তা করলাম: “রসুলুল্লাহ আমাদের সাথে আছেন, এমতাবস্থায় আমরা তাঁকে জিজ্ঞাসা না করে কি ভাবে আজল করি?” আমরা তাঁকে আজলের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি উত্তর দিলেন: “তোমাদের জন্যে উত্তম হবে এটা না করা কেননা যা জন্ম হবার তা হবেই।"
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৭
মেলবোর্ন বলেছেন: উপরে এত কোরআন ও হাদিস এবং আরো কিছু দেওয়ার পরও আপনার মনে হয় নারীদের ইসলাম ছোট করেছে তাইআজল ব্যপারটা নিয়ে লিখলেন এ ব্যপারে আমার ব্লগে ও একই রকম আলোচনা হয়েছিল http://www.amarblog.com/Melbourne/posts/157548 এই পোস্টে আমার ও জটিল বাক্যের কমেন্ট গুলো দেখুন আজল হাদিসের আছে কোরআনে নাই আর হাদিসে পরিবর্তন কম হয় নি হাদিস ১০০ % স ঠিক বলতে পারবেনা যতক্ষন না তা কোরআনের আলোকে ভেরিফাই করা হয় আর যুদ্ধ বন্দিনীর কথা বলছেন তবে শুনুন
ইসলামের ইতিহাসে যুদ্ধ গুলো দেখুন কোথায় হয়েছে মদিনায় বা মক্কার বাইরে , কারা আক্রামন করেছে মক্কার কোরাইশরা তাই না, কারা যুদ্ধ শুরু করেছে মক্কার কোরাইশ রা তো যখন আপনি কউকে আক্রমন করতে যাবেন তখন যেই নারীদের নিয়ে যাচ্ছেন যুদ্ধ পরবতীতে তাদের কি হবে তা ভেবেছেন? সেই নারীরা কি সেচ্ছেয় যুদ্ধে যায় নি? মুসলমানরা কি কখনো আগে আক্রমন করেছে? সেখানে দোষ কি সেই মক্কার কোরাইশদের নয় যারা নারীদের যুদ্ধে ব্যবহার করেছে ?
আর সবার শেষে যখন মক্কা বিজয় হলো তখন কতজন যুদ্ধ বন্দিনি ধরা হয়ে ছিল কতজন কে ধর্ষন করা হয়েছিল? তখন কি বলা হয়নি ..।
মোহাম্মদ (সঃ) মক্কা বিজয়ের পর কোরআইশদের উদ্দেশ্যে বলেন : " যে আবু সুফিয়ান এর বাসায় প্রবেশ করবে সে নিরাপদ, যে অস্ত্র ফেলেদিবেসারেন্ডার করবে সে নিরাপদ, যে ঘরের দরজা বন্ধ করেছে সেও নিরাপদ " এমন ক্ষমার দৃস্টন্ত পৃথিবীতে আজো বিরল, অতুলনীয়, শুধু তাই নয় মোহাম্মদ (সঃ) আরো বলেন :
আমি তোমাদের জন্য সেই কথাই বলবো যেমনটি ইউসুফ তার ভাইদের বলেছিল " আজ তোমাদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ নেই। আল্লাহ তোমাদের কে ক্ষমা করুন। তিনি সব মেহেরবানদের চাইতে অধিক মেহেরবান। "
সুবহানাল্লাহ এরচেয়ে সুন্দর , ক্ষমার, ভ্রাতৃত্বের, বন্ধনের, আদর্শের উদাহরন আর কোথায় পাবেন ইসলাম ছারা।
১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
দিশার বলেছেন: সহিহ্ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন:
এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে।”
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৮
মেলবোর্ন বলেছেন: জালাল উদ্দিন ফরিদী বলেছেন: "কুরাইশ এবং বিধর্মীদের সাথে যুদ্ধে গনিমতের মাল বা যুদ্ধে শত্রু সম্পত্তি ভোগ এবং দখলকে কেন্দ্র করে জিহাদীদের মধ্যে দন্দ দেখা দিল। কিছু মানুষ মুহাম্মদের কাছে জানতে চাইলো যুদ্ধে মৃত শত্রুর ফেলে যাওয়া সম্পদ, স্ত্রী, শিশু, বাচ্চাকাচ্চা, বৃদ্ধ মা বাবা, উঠ, অর্থ এগুলো ভোগ করা যাবে কিনা..."
যুদ্ধের সময় মহিলারা সাধারণত বড়জোর পিছনে থেকে গান-বাজনার মাধ্যমে সৈন্যদের উতসাহ দিতেন। যুদ্ধে পরাজিত হলে তারা পালিয়ে যেতেন না মাঠে থাকতেন তা একটা জানার ব্যাপার। তবে কোরান-হাদীসে আদেশ করা হয়েছে যে বেসামরিক লোক, শিশু-বয়স্ক, নারী, অসুস্থ ব্যক্তির ক্ষতি না করতে, ফসল না নষ্ট করতে এবং ঘর-বাড়ি না নষ্ট করতে। ব্যাক্তিগত ইচ্ছার জন্য কোন সাহাবি বা তৎকালীন লোকের যুদ্ধ করতেন না। যুদ্ধ শেষে ঐ এলাকার লোকদের ইসলামের প্রতি আহ্বান করা হত। যারা মুসলিম হত তারা বাদে যারা হত না তাদেরকে একরকম কর দিতে হত। নারীদের দখল করার ইতিহাস পাওয়া যায়না। আপনি যে আয়াতের উল্লেখ করেছেন সেখানে আসলে কি অর্থ বোঝানো হয়েছে সেটা আগে জানা জরুরী। সেই সাথে আগের ও পরের আয়াতের কথাগুলোও দেখতে হবে।
এটা আংশিক আয়াতঃ “তোমাদের জন্যে অবৈধ করা হয়েছে নারীদের মধ্যে সধবাগণকে (অন্যের বিবাহিত স্ত্রীগণকেও); কিন্তু তোমাদের দক্ষিন হস্ত যাদের অধিকারী- আল্লাহ তোমাদের জন্যে তাদেরকে বৈধ করেছেন”।(সুরা ৪:২৪)
৪-২৪ "এবং নারীর মধ্যে তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসী ব্যতীত সকল সধবা তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ*, তোমাদের জন্য এটা আল্লাহর বিধান। উল্লিখিত নারীগণ ব্যতীত অন্য নারীকে অর্থব্যয়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করতে চাওয়া তোমাদের জন্য বৈধ করা হল, অবৈধ যৌন সম্পর্কের জন্য নয়। তাদের মধ্যে যাদেরেকে তোমরা সম্ভোগ করেছ তাদের নির্ধারিত মাহর অর্পণ করবে। মাহর নির্ধারণের পর কোন বিষয়ে পরস্পর রাযী হলে তাতে তোমাদের কোন দোষ নেই। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।"
*সধবা দাসী কারো অধিকারভুক্ত হলে তার পূর্ব-বিবাহ বাতিল হয়ে যায়। সুতরাং তাকে বিয়ে করা বৈধ।
উল্লিখিত নারীগণ বলতে এখানে যাদের সাথে বিয়ে হারাম তাদের কথা বলা হয়েছে-যা আগের আয়াতে বর্ণিত আছে। দক্ষিণ হস্ত বা ঢাল-তলোয়ারের কথা আমি তো পেলাম না। ইসলামে গ্রহণের পূর্বে অনেকের অধীনে দাসী ছিল এখানে সেই দাসীদের বিষয়ে সমাধান দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ তাদের সাথে বিয়ে ব্যতীত যৌন সম্পর্কের প্রশ্নই আসে না। যদি এমনটা কেউ চাইতো তাকে সেই দাসীকে বিয়ে করতে হবে যেমনটা একজন সাধারণ মেয়েকে বিয়ে করতে হয় লোকসম্মুখে এবং জানিয়ে।
৩. "গাজওয়ায় যেসব নারীদের বন্দী হতো, তাদের মধ্য থেকে মুহাম্মদ স্বয়ং বেশ কয়েকজনকে নিজের স্ত্রী কিংবা উপপত্নী হিসেবে নির্বাচিত করেছিলেন। সবচেয়ে সুন্দরী মেয়েটিকেই তিনি নিজের জন্যে রাখতেন।"
রেফারেন্সঃ সিরাত ই রাসুলাল্লাহ, ইবনে ইসহাক
"সিরাত ই রাসুলাল্লাহ" মুসলিম পণ্ডিতগনের কাছে কতটা গ্রহণযোগ্য তা ভাববার আছে। আর বইটা মূল কোন ভাষায় লেখা এবং তা ঠিকমত বাংলায় অনূদিত হয়েছে কিনা দেখার বিষয়। একটি ঘটনা আছে এরকমঃ এক এলাকা মুসলমানদের দখলে আসার পরে মুসলিমরা সেখানে ইসলামের দাওয়াত দেন এবং সেখানকার শাসকগোষ্ঠীর জীবিতরা অনেকেই তা মেনে নেন। সেখাঙ্কার রাজকুমারী নবীজিকে (সঃ) বিয়ের প্রস্তাব দিলে নবীজি (সঃ) (সম্ভবত রাজনৈতিক কারণে) সেই প্রস্তাব গ্রহন করেন।
দেখলেন তো একই কোরান শরীফের ভিন্ন ভিন্ন বাংলা অনুবাদ। বাকীগুলো পরে জানতে পারলেই জানাবো। কারণ, একই সহীহ বুখারি, মুসলিম ও আবু দাউদ শরীফেরও তো ভিন্ন অনুবাদ থাকতে পারে। দোষ অনুবাদকের।
পৃথিবীর আকার সম্মন্ধে কোরানে যে শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে তার বাংলা অর্থ আসেঃ বর্তুলাকার, গোলাকার, বৃত্তাকার প্রভৃতি। এখন কোনটা নিতে হবে? বর্তুলাকার মানে অনেকটা কমলা লেবুর মত, দুপাশে খানিকটা চ্যাপ্টা। আরবীতে এই আকৃতির কথা বলা হয়েছে। এখন কোন অনুবাদক যদি লেখে গোলাকার তবে তো বিজ্ঞানী বলবেন যে কোরানে ভুল লেখা আছে।
১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
দিশার বলেছেন: ঐ সব মহিলারা, যাদের স্বামী, ভ্রাতা ও পিতাদের নবীজি হত্যা করেছেন, তারা নাকি নবীজিকে দেখা মাত্র তাঁর প্রেমে পড়ে হাবুডুবু খেতে থাকে???
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৩
মেলবোর্ন বলেছেন: Hind bint ‘Utbah হিন্দ বিনত উতবার কথা জানেন যে কিনা মোহাম্মদ (সঃ) আপন চাচা হামজার কলিজা খেয়েছিল বা ছিরে নিয়েছিল জিদের বসে উনি বদরের যুদ্ধে শহীদ হওয়ার পর, এবং মক্কা বিজয়ের পর সেই হিন্দ যখন নিজে ক্ষমা পেয়ে ইসলাম গ্রহন করতে যায় তখন কি তাকে কোন সাজা দেয়া হয়, তাকে কি বন্দিনী হিসেবে রাখা হয় নাকি তাকে মুক্ত নারী হিসেবে ক্ষমা করা হয় তো এর চেয়ে বড় ক্রাইম (মোহাম্মদ (সঃ) আপন চাচার হত্যা) তো আর কোন মহিলা করে নি যারা কোরাইশদের যুদ্ধে সাথে গিয়েছিল তদের ক্রাইম তো এর চেয়ে বড় নয় সো সবচেয়ে বড় ক্রাইমকে ক্ষমা করা হলে সহজেই বোঝাযায় যুদ্ধ বন্দিনীদেরও ক্ষমা করা হয়েছিল জোর করে নিশ্চই যৈন সম্ভগ করা হয় নি।
যুদ্ধের সময় মহিলারা সাধারণত বড়জোর পিছনে থেকে গান-বাজনার মাধ্যমে সৈন্যদের উতসাহ দিতেন। যুদ্ধে পরাজিত হলে তারা পালিয়ে যেতেন না মাঠে থাকতেন তা একটা জানার ব্যাপার। তবে কোরান-হাদীসে আদেশ করা হয়েছে যে বেসামরিক লোক, শিশু-বয়স্ক, নারী, অসুস্থ ব্যক্তির ক্ষতি না করতে, ফসল না নষ্ট করতে এবং ঘর-বাড়ি না নষ্ট করতে। ব্যাক্তিগত ইচ্ছার জন্য কোন সাহাবি বা তৎকালীন লোকের যুদ্ধ করতেন না। যুদ্ধ শেষে ঐ এলাকার লোকদের ইসলামের প্রতি আহ্বান করা হত। যারা মুসলিম হত তারা বাদে যারা হত না তাদেরকে একরকম কর দিতে হত। নারীদের দখল করার ইতিহাস পাওয়া যায়না।
১৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
দিশার বলেছেন: সহিহ্ মুসলিম, বই ৩১ হাদিস ৫৯৬৬:
আবু মূসার বর্ণনা মতে নবী (দঃ) বলেছেন: "পুরুষদের মধ্যে অনেকেই ত্রুটিমুক্ত কিন্তু নারীদের মধ্যে কেউ-ই ত্রুটিমুক্ত নয়, কেবল ইমরানের কন্যা মেরী এবং ফারাওয়ের স্ত্রী আয়েশা ছাড়া।"
১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
দিশার বলেছেন: সুনান আবু দাউদ, বই ১১ হাদিস ২১৪২:
ওমর বিন খাত্তাব বলেছেন: নবী (দঃ) বলেছেন, “কোন স্বামীকে (পরকালে) প্রশ্ন করা হবে না কেন সে বৌকে পিটিয়েছিল”।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
মেলবোর্ন বলেছেন: The Prophet said, "Whoever believes in Allah and the Last Day should not hurt (trouble) his neighbor. And I advise you to take care of the women, for they are created from a rib and the most crooked portion of the rib is its upper part; if you try to straighten it, it will break, and if you leave it, it will remain crooked, so I urge you to take care of the women." (Sahih Bukhari, Volume 7, Book 62, Number 114)
১৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
দিশার বলেছেন: সহিহ্ বোখারি ভল্যুম ৭, হাদিস ৩০:
আবদুল্লা বিন ওমর বলেছেন, আল্লাহর নবী বলেছেন যে তিন জিনিসের মধ্যে অশুভ আছে, নারী, বাড়ী আর ঘোড়া।
সহিহ্ বোখারি ভল্যুম ৭, হাদিস ৩৩:
উসামা বিন যায়েদ বলেছেন, নবী বলেছেন যে আমার পর পুরুষের জন্য নারীর চেয়ে বেশী ক্ষতিকর আর কিছু রইল না।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৯
মেলবোর্ন বলেছেন: - Paradise lies at the feet of your mothers: "মায়ের পায়ের নীচে বেহেস্ত"---Kashf al-Khafa', no. 1078; Al-Da'ifah, no. 593.
- The best among you is the one who is best to his wife.
তোমাদের মধ্যে সেই উত্তম যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম
- O’ Men! You will be questioned about your treatment of women. " হে মানুষ তোমাদের কে জিগ্গেস করা হবে তোমরা নারীদের প্রতি কেমন আচরক করতে সে বিষয়ে
১৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
দিশার বলেছেন: সুনান আবু দাউদ ১১ খণ্ড, হাদিস ২১৫৫:
আবদুল্লা বিন আম’র বিন আ’স বলছেন: ‘নবী (দঃ) বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে কেউ দাস-দাসী কিনলে বা বিয়ে করলে তাকে বলতে হবে- ও আল্লাহ! আমি এর স্বভাব চরিত্রে ভালো কিছুর জন্য তোমার কাছে প্রার্থনা করি। আর এর চরিত্রের মন্দ থেকে তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করি। কেউ উট কিনলেও তাকে উটের কুঁজো ধরে এ কথা বলতে হবে।”
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
মেলবোর্ন বলেছেন: যারা বিবাহে সামর্থ নয়, তারা যেন সংযম অবলম্বন করে যে পর্যন্ত না আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেন। তোমাদের অধিকারভুক্তদের মধ্যে যারা মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি করতে চায়, তাদের সাথে তোমরা লিখিত চুক্তি কর যদি জান যে, তাদের মধ্যে কল্যাণ আছে। আল্লাহ তোমাদেরকে যে, অর্থ-কড়ি দিয়েছেন, তা থেকে তাদেরকে দান কর। তোমাদের দাসীরা নিজেদের পবিত্রতা রক্ষা করতে চাইলে তোমরা পার্থিব জীবনের সম্পদের লালসায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য কারো না। যদি কেহ তাদের উপর জোর-জবরদস্তি করে, তবে তাদের (দ্বাসিদের)উপর জোর-জবরদস্তির পর আল্লাহ তাদের (দ্বাসিদের)প্রতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
এটা আংশিক আয়াতঃ “তোমাদের জন্যে অবৈধ করা হয়েছে নারীদের মধ্যে সধবাগণকে (অন্যের বিবাহিত স্ত্রীগণকেও); কিন্তু তোমাদের দক্ষিন হস্ত যাদের অধিকারী- আল্লাহ তোমাদের জন্যে তাদেরকে বৈধ করেছেন”।(সুরা ৪:২৪)
৪-২৪ "এবং নারীর মধ্যে তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসী ব্যতীত সকল সধবা তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ*, তোমাদের জন্য এটা আল্লাহর বিধান। উল্লিখিত নারীগণ ব্যতীত অন্য নারীকে অর্থব্যয়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করতে চাওয়া তোমাদের জন্য বৈধ করা হল, অবৈধ যৌন সম্পর্কের জন্য নয়। তাদের মধ্যে যাদেরেকে তোমরা সম্ভোগ করেছ তাদের নির্ধারিত মাহর অর্পণ করবে। মাহর নির্ধারণের পর কোন বিষয়ে পরস্পর রাযী হলে তাতে তোমাদের কোন দোষ নেই। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।"
*সধবা দাসী কারো অধিকারভুক্ত হলে তার পূর্ব-বিবাহ বাতিল হয়ে যায়। সুতরাং তাকে বিয়ে করা বৈধ।
উল্লিখিত নারীগণ বলতে এখানে যাদের সাথে বিয়ে হারাম তাদের কথা বলা হয়েছে-যা আগের আয়াতে বর্ণিত আছে। দক্ষিণ হস্ত বা ঢাল-তলোয়ারের কথা আমি তো পেলাম না। ইসলামে গ্রহণের পূর্বে অনেকের অধীনে দাসী ছিল এখানে সেই দাসীদের বিষয়ে সমাধান দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ তাদের সাথে বিয়ে ব্যতীত যৌন সম্পর্কের প্রশ্নই আসে না। যদি এমনটা কেউ চাইতো তাকে সেই দাসীকে বিয়ে করতে হবে যেমনটা একজন সাধারণ মেয়েকে বিয়ে করতে হয় লোকসম্মুখে এবং জানিয়ে।
১৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
দিশার বলেছেন: সহিহ্ বোখারী ভল্যুম ৫,৭০৯:
সাহাবী আবু বাক্রা বলছেন, নবী (দঃ) বলেছেন যে, যে জাতি নারীর ওপরে নেতৃত্ব দেবে, সে জাতি কখনো সফলকাম হবে না।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২০
মেলবোর্ন বলেছেন: উপরের মন্তব্যের উত্তর সমুহ দৃস্টব্য
১৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
দিশার বলেছেন: ভাই কথা বাত্র্রা পেচায়ে তো কিসু রাখলেন না। সহজ কোথায় উত্তর দেন
১) যুদ্ধ বন্দী দের সাথে সহবাস করার দলিল পাইসেন কি পান নাই ? কি করে নাই?
২) দাস , দাসী , নিষিদ্ধ করা একটা রেফারেন্স দেখান।
৩) ইতিহাস লেখে বিজয়ীরা, আপনার কি ধারনা?
৪) দাসীর সাথে সহবাস করা যাবে কি যাবে না ?
৫) দক্ষিন হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায় মানে কি যুদ্ধ বন্দিনী নয়?
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩২
মেলবোর্ন বলেছেন: ১) যুদ্ধ বন্দী দের সাথে সহবাস করার দলিল পাইসেন কি পান নাই ? কি করে নাই?--সহিহ দলিলে পাই নাই আর মন্তব্যে বিস্তারিত বলেছই কেন করে নাই
২।২) দাস , দাসী , নিষিদ্ধ করা একটা রেফারেন্স দেখান।-- ৪-২৪ "এবং নারীর মধ্যে তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসী ব্যতীত সকল সধবা তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ*, তোমাদের জন্য এটা আল্লাহর বিধান। উল্লিখিত নারীগণ ব্যতীত অন্য নারীকে অর্থব্যয়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করতে চাওয়া তোমাদের জন্য বৈধ করা হল, অবৈধ যৌন সম্পর্কের জন্য নয়। তাদের মধ্যে যাদেরেকে তোমরা সম্ভোগ করেছ তাদের নির্ধারিত মাহর অর্পণ করবে। মাহর নির্ধারণের পর কোন বিষয়ে পরস্পর রাযী হলে তাতে তোমাদের কোন দোষ নেই। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।" উল্লিখিত নারীগণ বলতে এখানে যাদের সাথে বিয়ে হারাম তাদের কথা বলা হয়েছে-যা আগের আয়াতে বর্ণিত আছে। দক্ষিণ হস্ত বা ঢাল-তলোয়ারের কথা আমি তো পেলাম না। ইসলামে গ্রহণের পূর্বে অনেকের অধীনে দাসী ছিল এখানে সেই দাসীদের বিষয়ে সমাধান দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ তাদের সাথে বিয়ে ব্যতীত যৌন সম্পর্কের প্রশ্নই আসে না। যদি এমনটা কেউ চাইতো তাকে সেই দাসীকে বিয়ে করতে হবে যেমনটা একজন সাধারণ মেয়েকে বিয়ে করতে হয় লোকসম্মুখে এবং জানিয়ে।
সূরা আল বালাদ (মক্কায় অবতীর্ণ ) (৯০:১৩)+ সূরা আন নিসা ( মদীনায় অবতীর্ণ ):- (৪:৯২) + সূরা আল বাক্বারাহ ( মদীনায় অবতীর্ণ ):- (২:১৭৭) + সূরা আল মায়েদাহ ( মদীনায় অবতীর্ণ ): (৫:৮৯) মানুষ দাস হোক কিংবা আযাদ তাকে সমান ভাবে মর্যাদা দিতে হবে। শুধু মুখে নয় ইসলাম তা বাস্তবে করে দেখিয়ে দিয়েছে।
৩। ৩) ইতিহাস লেখে বিজয়ীরা, আপনার কি ধারনা? অবশ্যই হাদিস সংকলন হয় মুহাম্মদ (সঃ) এর ইন্তিকারের দুশ বছর পরে তখন পারস্যের জরোস্টাইন ইহুদি খ্রিস্টান অনেক সম্রাজ্য মুসলমানদের তবে সেসকল স্ঠানের রাজারা নিজের মত করে হাদিস লিখা শুরু করে বিস্তারিত পাবের ডঃ সাব্বিরের এই বইতে THE CRIMINALS OF ISLAM ডাউনলোড লিংক http://www.ourbeacon.com/wordpress/?page_id=21
৪) দাসীর সাথে সহবাস করা যাবে কি যাবে না ? না তাদের মুক্ত করে মোহরানা দিয়ে বিয়ে করে তার পর সহবাসের চিন্তা
৫) দক্ষিন হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায় মানে কি যুদ্ধ বন্দিনী নয়? - ইসলামে গ্রহণের পূর্বে অনেকের অধীনে দাসী ছিল এখানে সেই দাসীদের বিষয়ে সমাধান দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ তাদের সাথে বিয়ে ব্যতীত যৌন সম্পর্কের প্রশ্নই আসে না। যদি এমনটা কেউ চাইতো তাকে সেই দাসীকে বিয়ে করতে হবে যেমনটা একজন সাধারণ মেয়েকে বিয়ে করতে হয় লোকসম্মুখে এবং জানিয়ে।
১৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
দিশার বলেছেন: আপনাদের কোনো রেফারেন্স দিলে পাশ কাটায়ে যান, হাদিস যে ভুল আসে বলে। কিন্তু যখন সালাত এর নিয়ম কথা থেকে আসল বলা হয় তখন হাদিস এর রেফারেন্স টানেন . মানে পিক এন্ড চুস করতে পসন্দ করেন, যা যা আপনার সাপোর্ট য়ে গেল সেগুলা ভালো, আর যা হাদিস আসে সব জাল , হোক সেটা বোখারী, আর মুসলিম, যাই হোক না কেন। আর কোরান এর আয়াত দিলে বলেন, প্রেক্ষাপট বুঝতে হবে, হেন টেন। তাইলে সীকার করেন , কোরান সর্বযুগের, সর্ব মানবের জন্য নয়।
আরবের কিসু এলাকার জন্য প্রযোজ্য।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৮
মেলবোর্ন বলেছেন: সালাত ব্যবহারিক বা প্যকটিক্যলি চর্চা হয়ে আসছে (যেমন মাশাল আর্ট বই পড়ে যা জানবেন তারচেয়ে প্যকটিক্যল বেশি করেই তবে পারফেক্ট হওয়া যায় )আর সালাতে যা পড়া হয় সেটা কি কোরআনের বাইরের কিছু নিশ্চই নয়, কোরআনে সালাতের সময় নিয়েও বলা আছে , আর হাদিস সহিহ না জাল সেটা পিক এন্ড চুজ নয় বরং কোরআনই নির্ধারন করে যেখানে কোরআন বলা হয় যুদ্ধবন্দিনী সাথে যৌনসম্ভোগ নয় বা দাস কে মুক্ত করতে তো সেখানে আপনি এমন হাদিস নিয়ে আসছেন যা কোরআনের কথার সাথে কন্টাডিক্টরী ,
আর হাদিস কন্সাপরেসি নিয়ে ডঃ সাব্বিরের এই বইতে অনেক কিছু পাবেন THE CRIMINALS OF ISLAM ডাউনলোড লিংক http://www.ourbeacon.com/wordpress/?page_id=21
আর একটা কথা আপনি নিশ্চই ইসলাম আর জামাতে ইসলামের মধ্য পার্থক্য জানেন এখন জামাতিরা বা রাজাকাররা এবং পাকিরা আমাদের দেশের মা বোন ভাইদের যে অত্যাচার করেছে তারা তো মনে করসে ইসলামের জন্য করছে কিন্তু আসলে কি তাই , তারা করেছে পাকিস্তানের জন্য ইসলাম তো নারী অসম্মান ও হত্যাকে পাপ হিসেবে বলে তাই জামাতের কাজকে আপনি ইসলামের দোষ দিতে পারেন না তেমনি মাত্র চল্লিশ বছরেই দেখুন স্বাধীনতার ইতিহাসের কত বিকৃতি এক দল বলে জিয়া আরেক দল বলে শেখ মুজিব তো একুরেসি কোন পর্যায়ে আছে বোঝেন।
হাদিস সংকলনে যদিও যথেস্ট কস্ট করা হয়েছে তবে তা সংকলন শুরু হয় ২০০ বছর পর তো তার একুরেসি নিয়ে বা বানোয়াট হাদিস জুরে যে দেয়া হয়নি তার কোন প্রমান নেই কারন তখন ইসলামের সম্রজ্য সারা দুনিয়ার বেশিরভাগ অন্চলে আর হাদীসের বিষয়ে ইসলামের প্রথম খলিফারাও আগ্রহী হন নি কারন এটে ভুল হতে পারে বিধায় সে কোরআনের নীতির আলোকে হলেই হাদীস গ্রহনীয়।
২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫০
দিশার বলেছেন: রসুলুল্লাহ তাঁর জামাতা আলীকে যুদ্ধবন্দিনী উপহার দিলেন যৌনউপভোগ করার জন্যে। এই সময় আলী রসুলুল্লাহর কন্যা ফাতেমার সাথে বিবাহিত ছিলেন। কিন্তু তাতে কী আসে যায়? কেউ যখন এই নোংরা ব্যাপারটি নিয়ে প্রশ্ন তুলল, তখন নবীজি এমনও বললেন যে, আলী এর চাইতেও বেশী (অর্থাৎ যৌনসম্ভোগ) পাবার অধিকার রাখে। এই হচ্ছে রসুলুল্লাহর নৈতিক চরিত্রের উদাহরণ।
সহিহ বোখারি, ভলুম ৫ বই ৫৯ হাদিস ৬৩৭:
বুরায়দা বর্ণনা করলেন:
রসুলুল্লাহ আলীকে খালেদের কাছে পাঠালেন খুমুস (যুদ্ধে লব্ধ মাল) নিয়ে আসার জন্যে। আমি আলীকে ঘৃণা করতাম। সে সময় আলী গোসলে ছিলেন (এক যুদ্ধ বন্দিনীর সাথে সহবাস করার পর); আমি খালেদকে বললাম: আপনি কি তাকে দেখলেন (অর্থাৎ আলীকে)? আমরা নবীজির কাছে পৌঁছিলে তাঁকে এ ব্যাপারে অবহিত করলাম। তিনি বললেন: “হে বুরায়দা, তুমি কি আলীকে ঘৃণা কর?” আমি বললাম: “জী হ্যাঁ”; তিনি বললেন: “তুমি তাকে ঘৃণা করছ, তবে সে তো ঐ খুমুস থেকে আরও বেশী পাবার যোগ্য।”
২১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০১
দিশার বলেছেন: জায়েদ এর বউ কে বিয়ে করা তা কি চোখে দেখেন?
এটা নিশ্চয় "নারী" দের উপর সম্মান জানাইতে করসিলো।
বলেন যে "উদাহরণ" সরূপ করসিলো, যাতে পালক পুত্র কে নিজের পুত্র না বানানো হয়, এত এত আইন , নবীর মুখের কোথায় হলো, আর নবী যদি খালি ইটা বলত যে পালক পুত্র, নিজের পুত্র না, ইটা বললে মোমেন রা বিসসাস করত না!!! পুত্র বধুর সাথে সঙ্গম করে সেটা "প্রমান" করা জরুরি ছিল .!!!!???
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৩
মেলবোর্ন বলেছেন: আপনি যত আমানবিক উদাহরণ বের করতে পারবেন আমিও ততো মানবিক উদাহরণ ব্যাখ্যা দিতে পারবো। --অবশ্যই সবকিছুই ব্যখ্যা করা যায় দুভাবেই তবে দেখার বিষয় কে কোন ভাবে নিচ্ছে।
জায়েদ এর বউ কে বিয়ে করা নিয়ে সামুতে খুজলে অনেক পোস্ট পাবেন এবিষয়ে আমার সঠিক জানা নেই। তবে এই পোস্টের মণ্তব্য গুলো দেখতে পারেন Click This Link
সত্য নিশ্চয়ই বিপরীত মতকে সহনশীলভাবে দেখে এক্ষেত্রেও আমি একমত তাই শুধু ইসলামিক পয়েন্ট অব ভিউ না বরং সবদিকে বোঝার চেস্টা করি তাই আবুল কাশেম বা অভিজিৎ রায়ের লেখা বা মুক্তমনা ব্লগেও ঘুরে আসি কারন সবার মতের প্রতিই আমি শ্রদ্ধাশীল, আমি যদি নাই জানি কিসে দ্বীমত তবে একমত হবো কি করে তাই না?
আর ব্লগ মানেই তো মুক্ত আলোচনা যেখানে মতের পক্ষে ও বিপক্ষে যুক্তি থাকবে তবেই ব্লগিয়ের সার্থকতা আমি মনেকরি।
আর আরেকটা বিষয় আমি কোন মহা পন্ডিত বা ইসলামিক স্কলার নই সামান্য মানুষ মাত্র এবং আমারও ভুল হতে পারে সেক্ষেত্রে সবাই আমার পোস্ট বা মন্তব্যকে যাচাই করে গ্রহন বা বিসজন করতে পারেন যদি আমি সঠিক বলি তবে আল্লাহর ইচ্চায় আর যদি ভুল হয় সেটা নিতান্তই আমার বোঝার বা জানার ব্যর্থতা বনে স্বীকার করে নিচ্ছি
২২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১২
দিশার বলেছেন: সহিহ্ বোখারী ভলুম ৫ বই ৫৯ হাদিস ৪৫৯:
ইবনে মুহাইরিয বর্ণনা করেছেন:
আমি মসজিদে প্রবেশ করলাম এবং আবু সাইদ আল খুদরিকে দেখলাম। আমি তাঁর পাশে বসে পড়লাম। তাঁকে আজল সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। আবু সাইদ বললেন: “আমরা আল্লাহ্র রসুলের সাথে বনি মুস্তালিকের যুদ্ধে গেলাম। আমরা আরব যুদ্ধবন্দিনী পেলাম। আমাদের জন্যে কৌমার্য (celibacy) পালন করা অসাধ্য হয়ে উঠেছিল। তাই আমরা চাইলাম সহবাস করতে। সত্যিই আমরা আজল করতে ভালবাসতাম। তাই আমরা যখন আজল করার সিদ্ধান্ত নিলাম তখন চিন্তা করলাম: “রসুলুল্লাহ আমাদের সাথে আছেন, এমতাবস্থায় আমরা তাঁকে জিজ্ঞাসা না করে কি ভাবে আজল করি?” আমরা তাঁকে আজলের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি উত্তর দিলেন: “তোমাদের জন্যে উত্তম হবে এটা না করা কেননা যা জন্ম হবার তা হবেই।
সহিহ্ বোখারি ভলুম ৭ বই ৬২ হাদিস ১৩৭:
আবু সাইদ আল খুদরি বর্ণনা করলেন:
এক জিহাদে আমরা শত্রুপক্ষের নারী বন্দি পেলাম। তারা আমাদের হাতে আসলে আমরা তাদের সাথে আজল করে সহবাস করলাম। এরপর আমরা রসুলুল্লাহকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন: “তাই নাকি! তোমরা কি এরূপ করে থাক?” রসুলুল্লাহ তিনবার এই প্রশ্ন করলেন, এবং বললেন: “আখেরাত পর্যন্ত যত লোক সৃষ্টি হবে তাদের প্রত্যেকটি অবশ্য জন্মলাভ করবে
এগুলা "রেফারেন্স" না ? সহি বুখারী রেফারেন্স না? নিজেই তো বুখারী থেকে রেফারেন্স দিচ্ছেন!
সুরা নিসা তাইলে দাস দাসী নিসিদ্ধর আয়াত!! হাসব না কাদব বুজতেসি না .
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৯
মেলবোর্ন বলেছেন: সুরা নিসাতে প্রথমে দাস দাসি কে জোর করে ভোগের বিরুদ্ধে বলা হয় আর বিস্তারিত এখানে Click This Link
এবং এখানেও অনেক রেফারেন্স পাবেন দাস প্রাথার বিরুদ্ধে Click This Link
২৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩১
মাহিরাহি বলেছেন: Montgomery Watt discusses other reasons for Zaynab's initial disapproval. He points out that Zayd, despite his social status, was held quite high in Muhammad's esteem. Thus, Watt concludes that one reason for Zaynab's disapproval was that she may have wanted to marry Muhammad herself.[5]
In Pre Islamic Arabia adoption was common and Zayd was given to him as a slave by his wife Khadija. Muhammad freed him and took him to Kaaba in Mecca and declared Zayd his son (thus becoming one who received Muhammad's grace). With coming of Islam all relations of adoption were nulled. And Muhammad himself started calling Zayd Zayd ibn Harithah instead of Zayd bin Muhammad (Zayd was known as Zayd bin Muhammad i.e. son of Muhammad). Since Zayd's background was a slave, and Muhammad wanted to lift the social status of freed slaves (like Zayd) he asked for Zaynab's hand in marriage for Zayd. Zaynab was Muhammad's first cousin, daughter of his aunt Umaima bint Abdul Muttalib. Zaynab had initially refused to marry Zaid because of his slave background and the same displeasure had come from her brother, 'Abdullah bin Jahsh. However on insistence of Muhammad, Zaynab and everyone else agreed. The marriage was a failure as Zaynab found it extremely difficult to accept a freed slave as her husband. Zayd got tired of her and the bitterness had left him with no desire for her eventually leading to their divorce.Zaynab being Muhammad's first cousin was no stranger for him, he had seen her hundreds of time in his aunt Umaima bint Abdul Muttalib's house for over thirty years before she became Zayd's wife
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ
২৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
দিশার বলেছেন: ভাই সহজ কথা আপনি যদি ঘুরায়ে পেচায়ে, প্রেক্ষাপট এনে , তাতে জল ঘোলা করে মাছ শিকার করেন তাইলে তো হবে না। ইসলামী আইন অনযায়ী যুদ্ধ বন্দী রা দাস /দাসী।তাদের বেচা কেনা, তাদের সাথে সঙ্গম , সব যে করা জায়েজ,এত এটা আপনে শিকার করেন আর নাই করেন। উপরের হাদিস দুইটার উত্তর না দিয়ে আপনে, আমাকে একটা ব্লগ এর লিংক দিলেন ভালো কথা।
আবুল কাশেম এর লেখা যখন পড়সেন তাইলে তার যুক্তি গুলা খন্ডন করেন ! না পারলে অফ যান .
সহজ ভাষায় আবার বলি . আল্লাহ যখন কোরান যে এত কিসু সরাসরি না , বা নিষিদ্ধ করতে নির্দ্সেশ দিয়েছে। একট আয়াত য়ে কি সরাররি বলা আসে যে , আজকে থেকে দাস দাসী নিষিদ্ধ করা হলো ? হয় নাই . এবনহ নবীর, জীবনী, সাহাবা দের জীবনী তে অসংখ উদাহরণ আসে দাস /দাসী প্রথার। বিদায় হজ এর ভাষণে দশ সম্পর্কে কি বলা আছে? ভালো বেবহার করতে বলা হয়েছে !! মুক্ত করতে বলে নাই!
নবীর জীবনের কত ক্ষুদ্র বিষয় নিয়ে , কোরান এর আয়াত নাজিল হয়ে গেসে। আর মানব সমাজের কলঙ্ক দাস প্রথা নিয়ে কোনো আয়াত নাই !
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭
মেলবোর্ন বলেছেন: ভাই সহজ কথা আপনি যদি ঘুরায়ে পেচায়ে, প্রেক্ষাপট এনে , তাতে জল ঘোলা করে মাছ শিকার করেন তাইলে তো হবে না। সেম থিউরি আপনার জন্যও প্রজয্য আপনি যে প্রশ্ন গুলো করেছেন তার উত্তর দিয়েছি বা আমি ভাল না জানলে যেখানে উত্তর পেয়েছি সেই পোস্ট সা সাইট রেফার করেছি সে গুলো না দেখেই প্যচাইতাসেন আর আপনে যে আবুল কাশেম থেকে শিক্ষা নিয়ে এইখানে মন্তব্য করতাসেন সেইটা আপনার প্রথম কমেন্টেই বোঝা যায় কারন আপনারা দাস প্রথা আর আযলই চোখে দেখেন উত্তর দিলে চোখ বন্ধ কইরা আরেক প্রশ্নে যান প্যচানি কাকে বলে আপনারা সেইটা যে ভাল ভাবে পারেন এইখানে মন্তব্য গুলোই তার প্রমান, যাই হোক মুল কথায় আসি :
আজকের প্রেক্ষাপটে চিন্তা করেন কাল যদি সরকার বলে কাল হতে শিশু শ্রম বন্ধ বাসায় কাজের বুয়া বন্ধ দেখেন কি অবস্থা হয় তবে যদি আস্ত আস্তে বিকল্প ব্যবস্থা করে বন্ধ করে সেটাই ফলপ্রসু হবে তাই না? আর জাহেলি যুগে দাসপ্রথার ব্যাপক প্রচলন ছিল। ইসলামের আবির্ভাবের সাথে সাথে তাই হঠাৎ করে তা রহিত করা সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ইত্যাদি প্রেক্ষাপটে যুক্তিযুক্ত ছিলনা। ইসলামে দাসপ্রথাকে নিরুৎসাহিত করার মাধ্যমে তা ধীরে ধীরে বিলুপ্ত করার জন্য যে ধরনের ব্যবস্থা ও প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হয়েছিল তা অত্যন্ত কার্যকর পদক্ষেপ বলেই আমি বিশ্বাস করি।
সূরা আল বালাদ (মক্কায় অবতীর্ণ ) (৯০:১০) বস্তুতঃ আমি তাকে দু’টি পথ প্রদর্শন করেছি।
(৯০:১১) অতঃপর সে ধর্মের ঘাঁটিতে প্রবেশ করেনি।
(৯০:১২) আপনি জানেন, সে ঘাঁটি কি?
(৯০:১৩) তা হচ্ছে দাসমুক্তি[sb]
সূরা আল বাক্বারাহ ( মদীনায় অবতীর্ণ ):- (২:১৭৭) সৎকর্ম শুধু এই নয় যে, পূর্ব কিংবা পশ্চিমদিকে মুখ করবে, বরং বড় সৎকাজ হল এই যে, ঈমান আনবে আল্লাহর উপর কিয়ামত দিবসের উপর, ফেরেশতাদের উপর এবং সমস্ত নবী-রসূলগণের উপর, আর সম্পদ ব্যয় করবে তাঁরই মহব্বতে আত্নীয়-স্বজন, এতীম-মিসকীন, মুসাফির-ভিক্ষুক ও মুক্তিকামী ক্রীতদাসদের জন্যে। [sb]আর যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দান করে এবং যারা কৃত প্রতিজ্ঞা সম্পাদনকারী এবং অভাবে, রোগে-শোকে ও যুদ্ধের সময় ধৈর্য্য ধারণকারী তারাই হল সত্যাশ্রয়ী, আর তারাই পরহেযগার।
সূরা আন নিসা ( মদীনায় অবতীর্ণ ):- (৪:৯২) মুসলমানের কাজ নয় যে, মুসলমানকে হত্যা করে; কিন্তু ভুলক্রমে। যে ব্যক্তি মুসলমানকে ভূলক্রমে হত্যা করে, সে একজন বিশ্বাসী ক্রীতদাস (مُّؤْمِنَةٍ رَقَبَةٍ) মুক্ত করবে এবং রক্ত বিনিময় সমর্পন করবে তার স্বজনদেরকে; কিন্তু যদি তারা ক্ষমা করে দেয়। অতঃপর যদি নিহত ব্যক্তি তোমাদের শত্রু সম্প্রদায়ের অন্তর্গত হয়, তবে বিশ্বাসী ক্রীতদাস মুক্ত করবে এবং যদি সে তোমাদের সাথে চুক্তিবদ্ধ কোন সম্প্রদায়ের অন্তর্গত হয়, তবে রক্ত বিনিময় সমর্পণ করবে তার স্বজনদেরকে এবং একজন বিশ্বাসী ক্রীতদাস মুক্ত করবে।[sb] অতঃপর যে ব্যক্তি না পায়, সে আল্লাহর কাছ থেকে গোনাহ মাফ করানোর জন্যে উপর্যুপুরি দুই মাস রোযা রাখবে। আল্লাহ, মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাময়।
সূরা আল মায়েদাহ ( মদীনায় অবতীর্ণ ): (৫:৮৯) আল্লাহ তোমাদেরকে পাকড়াও করেন না তোমাদের অনর্থক শপথের জন্যে; কিন্তু পাকড়াও করেন ঐ শপথের জন্যে যা তোমরা মজবুত করে বাধ। অতএব, এর কাফফরা এই যে, দশজন দরিদ্রকে খাদ্য প্রদান করবে; মধ্যম শ্রেনীর খাদ্য যা তোমরা স্বীয় পরিবারকে দিয়ে থাক। অথবা, তাদেরকে বস্ত্র প্রদান করবে অথবা, একজন ( رَقَبَةٍ) ক্রীতদাস কিংবা দাসী মুক্ত করে দিবে।[sb] যে ব্যক্তি সামর্থ্য রাখে না, সে তিন দিন রোযা রাখবে। এটা কাফফরা তোমাদের শপথের, যখন শপথ করবে। তোমরা স্বীয় শপথসমূহ রক্ষা কর এমনিভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য স্বীয় নির্দেশ বর্ণনা করেন, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর।
মানুষ দাস হোক কিংবা আযাদ তাকে সমান ভাবে মর্যাদা দিতে হবে। শুধু মুখে নয় ইসলাম তা বাস্তবে করে দেখিয়ে দিয়েছে।
এই দুনিয়াতে যতদিন পর্যন্ত মানুষ ক্ষুধা নিবারনের জন্য খাদ্যের প্রয়োজন হবে, এবং এই খাদ্য উৎপাদনের জন্য দাস বলেন, মজুর বলেন, শ্রমিক বলেন, জনশক্তি বলেন কিংবা আধুনা মানব সম্পদ বলেন, তা কিন্তু দাসত্বের নামান্তর।
আর "আবুল কাশেম এর লেখা যখন পড়সেন তাইলে তার যুক্তি গুলা খন্ডন করেন ! না পারলে অফ যান ."--- [sb]উত্তর তো দিলাম তবে আপনাকে অফ যাইতে বলছিনা বলছি পারলে ইসলাম থেকে বেটার একটা সিস্টেম দেখান যেখানে নারী তার সর্বোচ্চ অধিকার পেয়েছে ?[sb]
২৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
মাহিরাহি বলেছেন: ] Bernard Lewis states that the Qur'anic legislation brought two major changes to ancient slavery which were to have far-reaching effects: presumption of freedom, and the ban on the enslavement of free persons except in strictly defined circumstances.[26] According to Brockopp, the idea of using alms for the manumission of slaves appears to be unique to the Qur'an, assuming the traditional interpretation of verses [Quran 2:177] and [Quran 9:60]. Similarly, the practice of freeing slaves in atonement for certain sins appears to be introduced by the Qur'an (but compare Exod 21:26-7).[22] The forced prostitution of female slaves, a Near Eastern custom of great antiquity, is condemned in the Qur'an.[24][38] Murray Gordon notes that this ban is "of no small significance."[39] Brockopp writes: "Other cultures limit a master's right to harm a slave but few exhort masters to treat their slaves kindly, and the placement of slaves in the same category as other weak members of society who deserve protection is unknown outside the Qur'an. The unique contribution of the Qur'an, then, is to be found in its emphasis on the place of slaves in society and society's responsibility toward the slave, perhaps the most progressive legislation on slavery in its time."[22]
২৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
মাহিরাহি বলেছেন: One of the five pillars of islam zakat is meant to encourage Muslims to donate money to free slaves and bonded labourers in countries where slaves and bonded labourers may have existed. In the hope that over time there will be no slaves left in that country. The amount of zakat to be paid on capital assets (e.g. money) is 2.5% (1/40) per year [2] for people who are not poor.
Quran, Surat At-Tawbah 9:60 specifies that Zakat is to be used for freeing slaves and bonded labourers
"Zakat expenditures are only for the poor and for the needy and for those employed to collect (Zakat) and for bringing hearts together and for freeing captives (or slaves) and for those in debt (or bonded labour) and for the cause of Allah and for the (stranded) traveller - an obligation (imposed) by Allah . And Allah is Knowing and Wise."
২৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
মাহিরাহি বলেছেন: The prophet Muhammad himself said one of the best deeds is to free a slave. In total his household and friends freed 39,237 slaves. Slaves are able to own their own property and purchase or acquire their freedom in various ways.
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
মেলবোর্ন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০১
মাহিরাহি বলেছেন: কোরানে বলা আছে দাসদের মুক্ত করার জন্য।
এটাই কি যথেষ্ট না?
২৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৩
মাহিরাহি বলেছেন: উইকি: দাসদের ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভংগি
http://en.wikipedia.org/wiki/Islamic_views_on_slavery
৩০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩০
দিশার বলেছেন: "Bernard Lewis" উদাহরণ দিতাসেন? কোরান এর আয়াত তা কি দাস দাসী উচ্ছেদ করা নিয়ে?
শেষ মেষ ইহুদি/christan দের উদাহরণ রেফারেন্স! হেহেহে
আমি দিব কিসু পশ্চিমা দের রেফারেন্স?
৩১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩০
দিশার বলেছেন: আপনি উদাহরণ সরূপ যে যে আয়াত গুলা দিসেন, তাতে খারাপ কাজের কাফফারা র জন্য একটা দাস মুক্ত করতে বলা হয়েছে। দাস দাসী প্রথা সমূলে উচ্ছেদের কোনো কথা এখনো দেখাইতে পারেন নাই। আর সহি হাদিস এর রেফারেন্স যে দুইটা দিসি, তার কোনো জবাব আপনি দেন নাই . নবী আর তার অনুসারীদের জীবন ঘেটে দেখেন তাদের সবার একাধিক দাস/দাসী ছিল .
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
মেলবোর্ন বলেছেন: প্রথম আয়াতে দাসমুক্তিকে ধর্মের ঘাঁটিতে প্রবেশের অংশ বলা হয়েছে, দিতীয় আয়াতে দাসমুক্তির জন্য ব্যায় করা ঈমান দারের পরিচয় বলা হয়ছে তিন নং আয়াতে কাউকে হত্যা করলে তার কাফফারা হিসেবে দাস মুক্তি আর চার নং আয়াতে কোন শপথ ভংলেও দাসমুক্তি মানে ঈমান থেকে শুরু করে তার কতব্য এবং কতব্যে অবহেলা বা শপথ ভাংলে সকল স্থানে দাস মুক্তি করার জন্য বলা হয়েছে এরচেয়ে আর কত স্পস্ট আয়াত চান নাকি আবুল কাশেমের মুখস্ত বিদ্যার বাইরে মাথায় কিছু ঢুকেনা।
দেখেন উইকি Click This Link
Muhammad would send his companions like Abu Bakr and Uthman ibn Affan to buy slaves to free. Many early converts to Islam were the poor and former slaves like Bilal ibn Rabah al-Habashi.
আর আমাকে একটু কস্ট করে বলেন তো মোহাম্মদ (স্ঃ) এর কয়েক জন দাসের নাম বা আবু বকর (রঃ) বা উমর (রঃ) এক জন দাসের নাম।
৩২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৫৭
দিশার বলেছেন: সুরা মা'আরিজ দেখুন। আয়াত২৯, ৩০, ৩১। সেখানেও বলা আছে- স্ত্রী ও দাসীদের ছাড়া আর কারো সাথে যৌন-সম্পর্ক করা যাবেনা। মানে কি? বিবাহ করা স্ত্রীর বাইরে অধিকারভূক্ত দাসীদের সাথে এই যৌন সম্পর্ক জায়েজ। আর অধিকার ভুক্ত করা যায় অনেক ভাবে, যেমন কেনা বেচা করে, যুদ্ধ করে .... আপনের রিলিজিয়াস মন মানতে যাবে না ধর্মের এই অসঙ্গতি . কিন্তু আপনে মানেন আর না মানেন , আব্রাহামিক সকল ধর্মে দাস /দাসী accepted . এবং ইসলামে যুদ্ধ করে পাওয়া বন্দী দের , ভোগ করা জায়েজ।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
মেলবোর্ন বলেছেন: সুরা মা'আরিজ আয়াত ৩০ Background:When wars occur throughout history; – the people who are defeated lose their men and land in the battle to the opposition. The women and children now have no-one to lookafter them, and have to find money through some way. Many turn to prostitution in desperation of needing to feed themselves and their children because they now have no men to protect them (the enemy is not their best friend.)
Islam’s Solution: Islam provides the best solution by looking after these ‘Right hand possessed’ people.
- So after the battle, the ‘right hand possessed’ woman will be given to a Muslim by the Ameer (Islamic leader), the Muslim will lookafter her, give her almost similar rights as he does to a wife.
- So she gives him the right to intercourse, and he gives her the rights of looking after her well and providing for her.
- Then when she has a child from him – she gets a respectable title of ‘Um al Walad’ (mother of his child),- and when he dies, she is automatically freed.
- Or she can work and pay her owner an agreed price to buy her own freedom within his life.
- And if she does not want intercourse with him, then he can sell her to another person who will be willing to lookafter her. (this might seem harsh to some people, but a life of prostitution [the other alternative] is a much harder lifestyle.
NOTE: Muslim women do not have male slaves for intercourse, it is not part of her dignity for her to have such.
Finally; we see that Allah actually encourages the believers to free their slaves and to marry the righteous ones of them.
This is mentioned in;
وَأَنكِحُوا الْأَيَامَىٰ مِنكُمْ وَالصَّالِحِينَ مِنْ عِبَادِكُمْ وَإِمَائِكُمْ ۚ إِن يَكُونُوا فُقَرَاءَ يُغْنِهِمُ اللَّهُ مِن فَضْلِهِ ۗ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
And marry the unmarried among you and the righteous among your male slaves and female slaves. If they should be poor, Allah will enrich them from His bounty, and Allah is all-Encompassing and Knowing. (surah Nur 24:32)
Aymaan (plural) – Yameen (singular) – Right hand.
from a Balaaghah/eloquence perspective – Yameen/Right has a Majaaz/metaphorical meaning of; ‘Blessed/Good.’
Just like in english people say; ‘right hand man’ to someone who is your support.
So these slaves are people who are not to be looked down upon or humiliated;
৩৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৬
দিশার বলেছেন: মালিকানাভুক্ত দাসীদের সাথে বিয়ে ছাড়াই সহবাস করা যায়। (সুরা মু'মিনুনঃ আয়াত ৬)ভাই এমন , অসংখ উদাহরণ দেয়া যাবে। আপনাকে তো খালি কোরান থেকে আর সহিহ হাদিস থেকে উদাহরণ দিলাম। কোরান যে কি আপনাদের বলে নাই, কোরান সহজ করে দেয়া হইসে, যাতে মানুষ বুজতে পারে? হুদাই প্রেক্ষাপট তাইনা পেচান কেন। কোরান এর তাফসির আর শানে নজুল পড়লে তো চমকায়ে চমকায়ে উঠবেন .
ভাই ১৮ নম্বর জন্মদিন য়ে কি গিফট পাইসি জানেন? তাফসির ফি যিলালিল কোরান সম্পূর্ণ সেট। ....যাক গা রিলিজিয়াস apology কিন্তু ইসলাম সমর্থন করে না . আপনে হয় কোরান এর প্রতিটা ওয়ার্ড মানবেন , নিলে আপনে ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যাবেন .
এখানে সমস্যার সুরু , কোরান ye অনেক আয়াত আসে সাংঘর্ষিক ..যাই হোক সেই তর্ক আরেকদিন। ভালো থাকবেন .
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
মেলবোর্ন বলেছেন: Ayah 6 : অনুবাদ: Muhsin Khan:
Except from their wives or (the captives and slaves) that their right hands possess, for then, they are free from blame;
ALLAH shows us in this ayah that the slave women
that were possessed before Islam had the same rights as those women who were taken in marriage. This is why a nikah [marriage ceremony] wasn’t needed for the slave women. Before Islam the slave women were considered just like goats etc. But after Islam came, they got their due rights. This is why the right hand was mentioned in this ayah. With the right hand we take oaths. An oath in Arabic is literally called ‘yameen’ meaning ‘right’.
Click This Link
৩৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৮
না পারভীন বলেছেন: অনেক তর্ক করেও লাভ হবেনা ,তাই তর্কে ক্ষান্ত দেয়া উচিত ।
কারণ "তারা হেদায়তের বদলে ভ্রান্তি ক্রয় করেছে " (১৭)
তারা বধির , মূক ও অন্ধ তারা ফিরবে না ।(১৮)
সুরা বাক্বারা ।
কাফের রা এতই কম বুদ্ধির তাদের সাথে তর্কে জড়ানো বোকামি ।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩
মেলবোর্ন বলেছেন: সবার মতের প্রতি শ্রদ্ধা ওনার বাকস্বাধীনতায় আমি বিশ্বাসী তাই ওনার প্রশ্ন সমুহের উত্তর তো দিলাম আমার পক্ষে যা জানা ছিল তবে আমি কোন ইসলামী স্কলার ন্ই, আমার কম জানার মাঝে যতটুকু পেরেছি আল্লাহর ইচ্ছায় চেস্টা করেছি উত্তর দিতে তবে ওনাকে অফ যাইতে বলছিনা বলছি পারলে ইসলাম থেকে বেটার একটা সিস্টেম দেখান যেখানে নারী তার সর্বোচ্চ অধিকার পেয়েছে কারন এই হাই কোয়ালিটি সোসাইটিতে থেকে জানা হয়ে গেছে এখানে নারী স্বাধীনতা কি এখানে যেমন অনেক ভাল আছে খারাপ ও আছে কিন্তু আধুনিক নারী অধিকার পরিপুর্ন মনে হয় নি আমার কাছে আর দিশারের কাছে ইসলামকে পরিপুর্ন মনে হয় নি এটা যার যার ব্যক্তিগত মতামত ও অধিকার, আমাদের দ্বায়িত্ব তো শুধুমাত্র আল্লাহর বানী পৈছে দেয়া।
৩৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
নিরীহ জন বলেছেন: ইসলামে নারীর অধিকার কী এর উপর সুন্দর একটি পোস্ট। ধন্যবাদ লেখককে।
যে কোন বিষয়ের উপর তর্ক নয়, নিবিড়, নিরেপেক্ষ পর্যালোচনাই সঠিক বিষয়টি অনুধাবনের সর্বোত্তম পন্থা।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
মেলবোর্ন বলেছেন: এমনিভাবে আমি তোমাদেরকে মধ্যপন্থী সম্প্রদায় করেছি যাতে করে তোমরা সাক্ষ্যদাতা হও মানবমন্ডলীর জন্যে এবং যাতে রসূল সাক্ষ্যদাতা হন তোমাদের জন্য।-- সুরা বাকারা আয়াত ১৪৩
৩৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
রিফাত হোসেন বলেছেন: Uttor valo hoyche. Tobe sorari kano na kora holo na. Allah valo janen. ++++
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ রিফাতভাই আয়াতগুলো দেখুন
সূরা আল বালাদ (মক্কায় অবতীর্ণ ) আয়াত ১৩
সূরা আল বাক্বারাহ ( মদীনায় অবতীর্ণ ):- (২:১৭৭)
সূরা আন নিসা ( মদীনায় অবতীর্ণ ):- (৪:৯২)
সূরা আল মায়েদাহ ( মদীনায় অবতীর্ণ ): (৫:৮৯)
প্রথম আয়াতে দাসমুক্তিকে ধর্মের ঘাঁটিতে প্রবেশের অংশ বলা হয়েছে, দিতীয় আয়াতে দাসমুক্তির জন্য ব্যায় করা ঈমান দারের পরিচয় বলা হয়ছে তিন নং আয়াতে কাউকে হত্যা করলে তার কাফফারা হিসেবে দাস মুক্তি আর চার নং আয়াতে কোন শপথ ভংলেও দাসমুক্তি মানে ঈমান থেকে শুরু করে তার কতব্য এবং কতব্যে অবহেলা বা শপথ ভাংলে সকল স্থানে দাস মুক্তি করার জন্য বলা হয়েছে এরচেয়ে আর কত স্পস্ট হবে বলুন
আর মোহাম্মদ (সঃ) আবু বকর (রঃ) ওনারা প্রাকটিক্যলি দাস মুক্তি করে দেখিয়ে দিয়ে গেছেন দেখুন Muhammad would send his companions like Abu Bakr and Uthman ibn Affan to buy slaves to free. Many early converts to Islam were the poor and former slaves like Bilal ibn Rabah al-Habashi.
আজকের প্রেক্ষাপটে চিন্তা করেন কাল যদি সরকার বলে কাল হতে শিশু শ্রম বন্ধ বাসায় কাজের বুয়া বন্ধ দেখেন কি অবস্থা হয় তবে যদি আস্ত আস্তে বিকল্প ব্যবস্থা করে বন্ধ করে সেটাই ফলপ্রসু হবে তাই না?
আর জাহেলি যুগে দাসপ্রথার ব্যাপক প্রচলন ছিল। ইসলামের আবির্ভাবের সাথে সাথে তাই হঠাৎ করে তা রহিত করা সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ইত্যাদি প্রেক্ষাপটে যুক্তিযুক্ত ছিলনা। ইসলামে দাসপ্রথাকে নিরুৎসাহিত করার মাধ্যমে তা ধীরে ধীরে বিলুপ্ত করার জন্য যে ধরনের ব্যবস্থা ও প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হয়েছিল তা অত্যন্ত কার্যকর পদক্ষেপ বলেই আমি বিশ্বাস করি। আর অবশ্যই আল্লাহ সর্ব জান্তা তিনিই ভাল জানেন।
৩৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৩
দিশার বলেছেন: ভাই, ৩৩ নম্বর কমেন্ট তা একটু বাংলা করে বুঝায়ে দেন প্লিস . আমি যা বুঝতেসি সেটা আপনে পসন্দ করবেন না।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২১
মেলবোর্ন বলেছেন: সেটা আমারও পছন্দ হয় নাই কিন্তু অনুবাদে যে রকম ফের থাকে বা মানুষের বোঝার মাঝে যে পার্থক্য থাকে সেজন্যই ওখানে দেয়া দেখুন ওটা অনুবাদ: Muhsin Khan: এর
এবং দেখুন আরেকটা অনুবাদ QXPiv (THE QUR’AN AS IT EXPLAINS ITSELF (Fourth Edition) By Shabbir Ahmed, M.D http://www.ourbeacon.com/wordpress/?page_id=21
সুরা মুমিনুন সুরা নং ২৩ আয়াত ৬ : Holding off their carnal desires except for their spouses who are rightfully theirs through wedlock. They are then, free of all blame. [4:3, 24, 25. 24:32][The very common rendition of this verse is extremely misleading. The ancient and modern scholars,
to my knowledge, with the solitary exception of Allama Muhammad Asad in his ‘The Message Of The Qur’an, think that slave girls are being mentioned here.
But, Ma Malakat Ayemaanahum is common gender. Could the translators have said that it was right for a bondman to have sex with his ‘owner’ woman, and that too, when she was married? The translators and exponents confined it to
the females alone since in the second century after the exalted Prophet, Muslims,under the influence of corrupted kings and Imams, had begun reverting to the old ways of Jaahilyah. Some verses foretell these conspiracies: 6:112-113, 22:52-55, 25:31, 42:13-14,45:16-18. The word AW in 23:6is explanatory. AW = Or - That is - Namely - Call it - In other words. AW appears in this format instead of ’or’in many places in the Qur’an such as 23:5-7, 24:3, 25:62. Please also see 70:30. Ma malakat ayimaanukum = Literally, those whom your right hands possess = Those who are rightfully yours through wedlock
এবং আরেকটা QURAN A ReformistTranslation
Translated and Annotatedby EdipYuksel
23:6 Except around their mates,or those whom they havecontractual rights, they are free from blame.*
023:006 It refers to those who were concubines
before the revelation that prohibited slavery and gave
them freedom. Though the Quran prohibited slavery
for muslims, at that time, slavery and wars were the
reality of the polytheistic world. Prohibited
relationships that started before the revelation of the
Quran,were not asked to be voided, since that would
create bigger psychological, economic and social
problems. In other words, the laws of the Quran in
the sphere of marriage relationships was not applied
retroactively(4:2223).Also,see4:3,25;90:120
দেখলেনতো অনুবাদ কত রকম হতে পারে তবে মুল কথাটা তো বলে দেয়া হয়েছে Allah actually encourages the believers to free their slaves and to marry the righteous ones of them.
This is mentioned in; وَأَنكِحُوا الْأَيَامَىٰ مِنكُمْ وَالصَّالِحِينَ مِنْ عِبَادِكُمْ وَإِمَائِكُمْ ۚ إِن يَكُونُوا فُقَرَاءَ يُغْنِهِمُ اللَّهُ مِن فَضْلِهِ ۗ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
And marry the unmarried among you and the righteous among your male slaves and female slaves. If they should be poor, Allah will enrich them from His bounty, and Allah is all-Encompassing and Knowing. (surah Nur 24:32)
৩৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২১
রিফাত হোসেন বলেছেন: আমি এইটা নিয়ে তর্কে যাব না, কারন আরবী আমার ভাষা নয় , কখনো বুঝার চেষ্টা করি নাই, করার দরকার ছিল ।
অফিসিয়ালী ফ্রেঞ্চ, ইটালিয়ান শিখার দরকার পরলেও এটি কখনো পরে নাই, আর এর থেকে মা বাবার বদৌলতে আরবী পড়াটাতেই জোড় দেওয়া হয়েছে শুধু !, বুঝার জন্য নয় !
এইটা মস্ত বড় একটি ভুল ।
অন্তত আমি আমার ছেলে মেয়েদের ভবিষ্যতে আরবী বুঝে পড়ানোর চেষ্টা করব, আলেম রেখে , আল্লাহ যেন সেই তৌফিক দেয় । না দিলেও আফসোস নাই, এখনও অনেক পথ বাকি । যত কম পাপ করে টিকেট কাটা যায় বেটার
---- এখন আরব জাতি মজুর দেরকেও দাস বলে নাকি জানি না । নাকি ঘরের কর্মচারীদেরও কি বলে কে যানে ! এখন এইটাতে একটু পেচ আছে ।
যাই হোক ।
noun
عبد
slave, thrall, gladiator
رقيق
slave, tilery, bleeding heart
الكادح
drudge, peon, fag, laborer, grub, slave
adjective
مستعبد
slave, enthralled, enslaved, thrall
مستعبد بالأعمال الشاقة
slave
verb
استعبد
enslave, slave, yoke, subjugate
كدح
toil, swot, slog, fag, labor, slave
Google Translate for Business:Translator ToolkitWebsite TranslatorGlobal Market Finder
ইংরেজীতে অনেক অর্থ উঠে এসেছে. জার্মান এ আরাবেদা পেলাম শুধু !
-----------------
আল্লাহ চাইলে সবই সম্ভব, যদি বলে কালকে থাকে সব বন্ধ , তবে তাই বন্ধ হত, তাই আমার বিশ্বাস ।
কিন্তু আমরা যেহেতু আল্লাহর দাস, তাই এই ব্যাপারটা হয়ত উহ্য রেখেছেন !
যাই হোক, যতটুকু বুঝেছি তাতে নিরুতসাহিত করা হয়েছে এটা ১০০% শিওর ।
এতে সন্দেহ নাই ।
এখন মাযহাব, সুন্নত শিয়ার ক্যাচাল রেখে নিজ জ্ঞানে কোনটি সঠিক বাছাই করতে হবে । এইটাই হয়ত আল্লাহ চান । ভালটি গ্রহন করতে ।
দেখা যাক হাশরের ময়দানে কি উত্তর ও প্রশ্ন আসে
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৯
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ রিফাত ভাই
৩৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৭
দিশার বলেছেন: মানে তো সব জায়গায় "দাস" য়ে দেখতে পাইলাম! আসাদ এর মত রিলিজিয়াস apologitic রা এখন অর্থ চেঞ্জ করতেসে, হাদিস আর কোরান এর ইটা তো জানা কথা।
Pickthall
Save from their wives or the (slaves) that their right hands possess, for then they are not blameworthy,
Yusuf Ali
Except with those joined to them in the marriage bond, or (the captives) whom their right hands possess,- for (in their case) they are free from blame,
এই দুইজন কে চিনবেন আশা করি।!!!!!
আমি কোরান এর কোনো মানে, ৪/৫ জায়গার অনুবাদ ছাড়া পরি না . আপনের সাহস হয় না কেন আপনার আল্লাহের বাণী স্বীকার করতে!
দুনিয়ার কোনো , ইসলামিক স্কলার নাই , বা হিস্তরিয়ান নাই যে অস্বিকার করবে নবীর আর তাদের যুদ্ধ বন্দী আর দাস দের কথা।
আপনেরে হাজার বার জিজ্ঞাসা করলাম সহজ করে উত্তর দেন, আপনে দেন না, ঘুরান পেচান। এক কোথায় জবাব দেন, নবী আর তার সাহাবা রা , যুদ্ধ বন্দী দের দাস হিসাবে বেচা কেনা করসেন কিনা, এবং তাদের সবার দাস দাসী ছিল কিনা। ইয়েস অর নো .
আরো বহুত কিসু আসে, লিখতে গেলে কেক্ষ পৃষ্টা হবে ( আমার সেই ক্ষমতা নাই) আপনারা একজন পুরুষ সাক্ষী = দুই জন নারী সাক্ষী বেপার তা কিভাবে দেখেন?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
মেলবোর্ন বলেছেন: আর মোহাম্মদ (সঃ) আবু বকর (রঃ) ওনারা প্রাকটিক্যলি দাস মুক্তি করে দেখিয়ে দিয়ে গেছেন দেখুন Muhammad would send his companions like Abu Bakr and Uthman ibn Affan to buy slaves to free. Many early converts to Islam were the poor and former slaves like Bilal ibn Rabah al-Habashi. তাইলে কিভাবে কেনা বেচা করছে বলেনতো?
আপনারা একজন পুরুষ সাক্ষী = দুই জন নারী সাক্ষী বেপার তা কিভাবে দেখেন? একজন পুরুষ সাক্ষী = দুই জন নারী সাক্ষী কোরআনের বলা আছে
বিস্তারিত জানতে চাইলে Click This Link
এবং এখানে Click This Link
৪০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০২
দিশার বলেছেন: ভাই থামেন!! আপনে ৩২ নম্বর কমেন্ট এর reply যে নিজেই রেফারেন্স দিসেন দাসী সিস্টেম এর, please এবার থামেন . ইসলামী নবী সাহাবারআ , দাস দাসী ভোগ করে গেসে , সময়ে সময়ে মুক্ত ও করসে। দাস , দাসী উচ্ছেদ করে দেও , এই কথা তা একবার ও নবীর মুখ থেকে বের হয় নাই। তআলক কে খারাপ বলা হইসে, নিকৃষ্ট হালাল কাজ বলা হইসে,
কিন্তু বলা হয় নাই, যে দাস প্রথা নিকৃষ্ট। আপনে যে রেফারেন্স দিতেসেন, ওই গাল তে সপষ্ট শিকার করা হচ্ছে যে ইসলামে দশ প্রথা সমর্থিত। আপনে এখন বসে বসে নিজের মন রে প্রবোধ দেন .
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
মেলবোর্ন বলেছেন: রিফাত কে দেয়া ৩২ নং কমেন্ট দেখুন তখন কেন সরাসরি উচ্ছেদ হয়নি , আর দাস প্রথার স্বপক্ষেও আমি নই সো আপনার উপদেশ
আপনে এখন বসে বসে নিজের মন রে প্রবোধ দেন . --কাজে লাগাতে পারবোনা বলে দুঃখিত
৪১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৪
মেলবোর্ন বলেছেন: @দিশার ভাই আপনার জন্য দি ন্যচারাল রিপাবলিক বই থেকে কোট করছি:
***Slaves and Concubines:***
The Qur’an had come as a light and beacon for humankind so that it could regulate social relations and to guide the believing men and women. However, we see a strange pattern of behavior among the Sunni and Shia masses whereby they have legitimized the owning of slaves and concubines for nothing more than sexual pleasure and satisfaction! Of course, to commit a sin and then claim that God allowed it is not new to humankind:
“তারা যখন কোন মন্দ কাজ করে, তখন বলে আমরা বাপ-দাদাকে এমনি করতে দেখেছি এবং আল্লাহও আমাদেরকে এ নির্দেশই দিয়েছেন। আল্লাহ মন্দকাজের আদেশ দেন না। এমন কথা আল্লাহর প্রতি কেন আরোপ কর, যা তোমরা জান না। ?’” (Qur’an 7:28)
The truth of the matter is that the Qur’an does not, under any circumstances, allow for slaves or concubines. What Is the “License” Regarding Servants?
“তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও এবং তোমাদের দাস ও দাসীদের মধ্যে যারা সৎকর্মপরায়ন, তাদেরও। তারা যদি নিঃস্ব হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।.” (Qur’an 24:32)
Clearly, the Qur’an gives no license for a person to have illicit sexual relations with his/her servant but rather speaks of helping them get married as an act of righteousness.
***What about Slaves?***
The Qur’an requires in many repeated verses that slaves be set free as an act of true righteousness. At the same time, there are no verses allowing the creation of new slaves. Thus, if no one is being enslaved while existing slaves are being set free, then the issue of slavery becomes a non-issue within a short period of time for any nation/state being governed by the Qur’an. (Qur’an 2:177)
***What about Captives? ***
The word in the Scripture for captives is “Asra.” As expected, though the Qur’an speaks of captives and how they should be treated; it never, under any circumstances, provides a license for anyone to have sex with them or abuse them or rape them!
তারা আল্লাহর প্রেমে অভাবগ্রস্ত, এতীম ও বন্দীকে আহার্য দান করে। তারা বলেঃ কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে আমরা তোমাদেরকে আহার্য দান করি এবং তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান ও কৃতজ্ঞতা কামনা করি না(Qur’an 76:8-9)
***What about “Ma Malakat Aymanukum”?***
The last sectarian jab at trying to find ways of having illicit sex comes under the deliberate misinterpretation of “Ma Malakat Aymanukum.” It is argued that the Qur’an gives license to have sex with this category of women, which means that concubines are permitted.
The people who put forward such arguments apparently do not care to read the Qur’an closely; else they would have spotted the following verse:
“আর তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন মুসলমান নারীকে বিয়ে করার সামর্থ্য রাখে না, সে তোমাদের অধিকারভুক্ত মুসলিম ক্রীতদাসীদেরকে বিয়ে করবে। আল্লাহ তোমাদের ঈমান সম্পর্কে ভালোভাবে জ্ঞাত রয়েছেন। তোমরা পরস্পর এক, অতএব, তাদেরকে তাদের মালিকের অনুমতিক্রমে বিয়ে কর এবং নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে মোহরানা প্রদান কর এমতাবস্থায় যে, তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে-ব্যভিচারিণী কিংবা উপ-পতি গ্রহণকারিণী হবে না। অতঃপর যখন তারা বিবাহ বন্ধনে এসে যায়, তখন যদি কোন অশ্লীল কাজ করে, তবে তাদেরকে স্বাধীন নারীদের অর্ধেক শাস্তি ভোগ করতে হবে। এ ব্যবস্থা তাদের জন্যে, তোমাদের মধ্যে যারা ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার ব্যাপারে ভয় করে। আর যদি সবর কর, তবে তা তোমাদের জন্যে উত্তম। আল্লাহ ক্ষমাশীল, করুণাময়।.” (Qur’an 4:25)
In the clearest of possible words, God is telling us that the people from this category (which includes males as well as females 24:31) are young people who are still under guardianship, and who can only be entered into a relationship with under marriage, and that such marriage requires the approval of their parents/guardians.
***So much for concubines!***
The Independent Women (Muhsanat)To fi nish the discussion regarding the categories of women and the requirement for their marriage, it is worth looking at the verses that deal with women who have become “independent”: এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম। এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারের জন্য নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ হবে না যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ সুবিজ্ঞ, রহস্যবিদ।
আর তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন মুসলমান নারীকে বিয়ে করার সামর্থ্য রাখে না, সে তোমাদের অধিকারভুক্ত মুসলিম ক্রীতদাসীদেরকে বিয়ে করবে। আল্লাহ তোমাদের ঈমান সম্পর্কে ভালোভাবে জ্ঞাত রয়েছেন। তোমরা পরস্পর এক, অতএব, তাদেরকে তাদের মালিকের অনুমতিক্রমে বিয়ে কর এবং নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে মোহরানা প্রদান কর এমতাবস্থায় যে, তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে-ব্যভিচারিণী কিংবা উপ-পতি গ্রহণকারিণী হবে না। অতঃপর যখন তারা বিবাহ বন্ধনে এসে যায়, তখন যদি কোন অশ্লীল কাজ করে, তবে তাদেরকে স্বাধীন নারীদের অর্ধেক শাস্তি ভোগ করতে হবে। এ ব্যবস্থা তাদের জন্যে, তোমাদের মধ্যে যারা ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার ব্যাপারে ভয় করে। আর যদি সবর কর, তবে তা তোমাদের জন্যে উত্তম। আল্লাহ ক্ষমাশীল, করুণাময় (Qur’an 4:24-25)
The Natural Republic Page: 70-73 Brainbow Press United States of America
৪২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
লাবনী আক্তার বলেছেন: পোস্টে +++++++++
প্রিয়েতে নিলাম।
কিছু নাস্তিক আর মুসলিম নামধারি মুসলিমরা ইসলাম সম্পর্কে ভুল বর্ণনা করে । আপনার পোস্ট পড়ে অনেক ভালো লাগল। ধন্যবাদ।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
মেলবোর্ন বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ তবে আমাদের সবার জানা উচিৎ ইসলাম নারীকে কি দিয়েছে আর ইসলামের বিরুদ্ধে নারী নিয়ে কিভাবে ভুল বর্ননা করছে যখন আমরা সঠিকটা জানবো এবং জানাবো তখন ইসলাম নিয়ে কোন সংশয় থাকবেনা ইনশাআল্লাহ।
৪৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: দিশার বলেছেন: ভাই থামেন!! আপনে ৩২ নম্বর কমেন্ট এর reply যে নিজেই রেফারেন্স দিসেন দাসী সিস্টেম এর, please এবার থামেন . ইসলামী নবী সাহাবারআ , দাস দাসী ভোগ করে গেসে , সময়ে সময়ে মুক্ত ও করসে। দাস , দাসী উচ্ছেদ করে দেও , এই কথা তা একবার ও নবীর মুখ থেকে বের হয় নাই। তআলক কে খারাপ বলা হইসে, নিকৃষ্ট হালাল কাজ বলা হইসে,
কিন্তু বলা হয় নাই, যে দাস প্রথা নিকৃষ্ট। আপনে যে রেফারেন্স দিতেসেন, ওই গাল তে সপষ্ট শিকার করা হচ্ছে যে ইসলামে দশ প্রথা সমর্থিত। আপনে এখন বসে বসে নিজের মন রে প্রবোধ দেন
@ দিশার সাহেব আপনি চরম ভুল করলেন । দাসীদের সাথে অবাধে মিলন কে অবৈধ ঘোষনা করা হয়েছে ।
তবে এইটা বলতে পারেন দাস দাসী প্রথাকে স্ট্রংভাবে রহিত করা হয় নাই , সেইটা মানা যায় , কিন্তু যেভাবে আপনি নির্দিষ্ট করলেন ভোগের ব্যাপারটা সেইটা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করছি ।
“আর তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন মুসলমান নারীকে বিয়ে করার সামর্থ্য রাখে না, সে তোমাদের অধিকারভুক্ত মুসলিম ক্রীতদাসীদেরকে বিয়ে করবে। আল্লাহ তোমাদের ঈমান সম্পর্কে ভালোভাবে জ্ঞাত রয়েছেন। তোমরা পরস্পর এক, অতএব, তাদেরকে তাদের মালিকের অনুমতিক্রমে বিয়ে কর এবং নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে মোহরানা প্রদান কর এমতাবস্থায় যে, তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে-ব্যভিচারিণী কিংবা উপ-পতি গ্রহণকারিণী হবে না। অতঃপর যখন তারা বিবাহ বন্ধনে এসে যায়, তখন যদি কোন অশ্লীল কাজ করে, তবে তাদেরকে স্বাধীন নারীদের অর্ধেক শাস্তি ভোগ করতে হবে। এ ব্যবস্থা তাদের জন্যে, তোমাদের মধ্যে যারা ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার ব্যাপারে ভয় করে। আর যদি সবর কর, তবে তা তোমাদের জন্যে উত্তম। আল্লাহ ক্ষমাশীল, করুণাময়।.” (Qur’an 4:25)
--- তবে আমার ভিউ হল পুরো দাস প্রথাকেই কেন কঠিনভাবে স্টপ করা হয় নাই, সেটা ওভার লুক করছি । ইসলাম দাস প্রথাকে সমর্থন করে না কিন্তু ফেলেও দেয় না ! দৈত ব্যবস্থা ।
ব্যাপারটা এমন হতে পারে যা খারাপ তার থেকে দূরে থাকার ইঙ্গিত দিয়েছে । কিন্তু সম্পূর্ণ নিষেধ ঘোষনা হয় নি ।
আমার কাছে মাকরূহ এর মত লাগছে ।
কারন যে নবী সা: ইসলাম এর প্রচার আরবের অন্ধকার যুগে করতে পেরেছেন সেখানে দাশ প্রথাকে রহিত করতে সচেষ্ট হতে পারতেন শক্ত হাতে ।
কিন্তু আপনি বলতে পারবেন না, কোরআনের কোন আয়াত দিয়ে যে, মানুষ ধর আর দাস বানাও !
পারবেন কি ?
আপনি হাদিস নিয়ে টানাটানি করতেছেন , এই হাদীস গুলির অনেকই বিকৃত !
এখন আপনি বলবেন হাদীস মানি কেন তাহলে ?
আর সাহেব আপনার নিজের কি জ্ঞান বুদ্ধি নাই ?
কোনটি সহি আর কোনটি গলদ এই বোঝ কি দেয় নাই ?
জ্বরের উতস জাহান্নাম কইলেই হইল নাকি ? ...... এইটাও একটা হাদীস, সম্ভবত বোখারী শরিফ , শিওর না, মরিস বুকাইলির একটি বইয়ে পরেছিলাম । , না জেনে বলা ঠিক না , তবে এই ধরনেরই বিকৃত হাদীস এর সাক্ষাত পেয়েছি ,এটা শিওর ।
জ্বর মানুষের উপকার এর জন্য হয়, জাহান্নাম কোন উপকারের উতস হতেই পারে না । জ্বর কেন মানুষের উপকার এর জন্য হয় , বা কারন কি তার জন্য গুগল করেন বা ডাক্তারের কাছে জিজ্ঞাসা করতে পারেন !
এই গুলারে বলে কমন সেন্স !
কমন সেন্স দিয়া হাদীস ধরতে না পারলে তো সমস্যা ।
যেই স্কলার বললেই কি সবই রাইট !
আমি তো মনে করি মহানবী সা: ও সাধারন মানুষ তারও ভুল হতে পারে, এখন যদি এক্সট্রিম মুসলিম কিংবা নাস্তিক ধরে নেয় তার ভুল হতে পারে না ! হাহাহাহা তাহলে কি বলব আর ?
কমন সেন্স এর প্রশ্ন এসে যায় । মানুষ মাত্র ভুল করতে পারে । ভুলের মাষুল দিয়েই তো আমরা পৃথিবী বাসী ! তাই নয় কি ?
বুঝলাম আমি মিথ্যাবাদী তাহলে বাইবেল একটা টাচ করবেন .. যদিও বাইবেলও বিকৃত কিন্তু পুরোপুরি নয়, এর সাথে ইসলাম জীবন বিধানের একটু মিল টিল পেলেও ........ উনো প্রবলেমো
আপনি বলবেন, তারাও জাল । তারা কখনই বলে না, মানে খৃস্টরা যে, মুসলিম তোমরা আমাদের কিতাব অনুসরন করে কপি করে আরেক ধর্ম সৃষ্টি করেছ !
তারা বলে না মিথ্যাবাদী !
কিন্তু তারা বিশ্বাস স্থাপন করে তাদের ধর্মে ।
............. খৃস্টদের স্টাইল কিন্তু ইসলামের উপর..... আমরা না হয় খোদার নাম তুলি বাচ্চাদের ইসলাম শিক্ষা দেই ।
কয় জন খৃস্ট নিজের ধর্ম পালন করে ? কয়জন চার্চে যায় ? (উইথ ফুল রেসপেক্ট)
কোন পাদ্রীকে দেখেছেন বিকিনী পড়তে ?
কেন পাদ্রীরা পর্দা পালন করে ?
আপনি জানেন কি ?
ইসলাম আপনার আমার (যদি মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করে থাকেন) জন্মগত সূত্র নয় বরং নিজ থেকেও কিছু গ্রহন করা ।
আমি রিফাত এক সময় অন্ধ ছিলাম, যা হাদীস তাই রাইট মনে করতাম । কিন্তু দেখলাম তা ঠিক নয় তাই চিন্তায় পরিবর্তন হয়েছে ।
আমি তো দেখি না পাদ্রীদের শালীনতার বিষয়ে কনফারেন্স করতে ?
না আজ পর্যন্ত জানলাম !
কিন্তু ইসলাম বলে কারন এতে সামাজিকতা পরিপূর্ণ হয় ।
ইসলামকে ধর্ম কম জীবন বিধান মনে করলে শ্রেয় হয় । যতটুকু পারা যায় ঠিক রাখা উচিত না , না পারলে তো কিছু করার নাই । কিন্তু
অহেতেুক দাসী পাইলেই সোহবত (ভোগ) সাহিত্যিক টাইটেল না দিলেও চলে (ক্ষমাপ্রার্থী)
তাহলে পাকিদের মত পশু হয়ে গেলাম, এইটা কি ইসলাম বলে ? ইসলামে জোর জবর দস্তি নাই । (ব্যাপার সাপেক্ষে)
একটা মেয়ে চাইবে না সেক্স আপনি জোর করে ভোগের চিন্তা করবেন, এইটাকে কি শান্তির ধর্ম মানবেন ?
শান্তির টাইটেলের সাথে অশান্তির কি মিল হয় `?
তাহলে কেন অশান্তিকেই গ্রহন করছেন ? কেন শান্তিকে নয় ?
স্কলার বলল অমুক ৪ জন বিয়ে করছে. তো আমিও কি ৪ জন নিব নাকি ?
১ জনকেই কুলাতে জান যাবে, আবার ৪ জন
?
আপনি আরেকজনকে নিয়ে টানবেন কেন ?
নিজের বিবেক নাই ?
ধইরা নিলাম হাদীস বিকৃত এর কারনে ইসলামে কিছু অসঙ্গতি যোগ হল , এখন এইটা নিয়ে লাফালাফি করবেন ?
ভাল টা নিতে কি কষ্ট হয় `?
আবারও বলছি ভাল দিকটা তো খৃষ্টানদেরও নেওয়া যায় , সমস্যা কি ?
আর একটা ব্যাপারের ২ দিক থাকতেই পারে, ছুড়ি দিয়ে ছিনতাই , ঘরের সবজি কাটা দুইটাই করতে পারবেন ।
এখন আপনার মতামত কি ?
বিকৃত দাসী ভোগের চিন্তা নিয়ে থাকা, নাকি দাস মুক্তির সোপান ধরা !
আল্লাহ বাদ দিলাম ধরলাম আপনি নাস্তিক , আপনার মন কি বলে ?
আপনার কি মনে হয় একজন বিধর্মী রাস্তায় হেল্প চাইলে ইসলাম মানা করে ?
নাকি হিন্দুদের মত জাত যাওয়ার চান্স থাকে (হিন্দু দের পুরনো রাডিখালে ধর্মরীতি অনুযায়ী) (কারন অনেকে আজও তা মেনে চলে !)
আল্লাহকে মানলে মানেন না মানলে নাই, লিডার ছাড়া পৃথিবীতে কিচ্ছু নাই, না জনতা, না দেশ, না বোর্ড কমিটি, না মৌমাছির ঝাক !
মস্তিষ্ক আপনার, চিন্তা আপনার ...
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
মেলবোর্ন বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ আল্লাহ আপনার সহায় হোন আমাদের ভুল গুলো ক্ষমা করুন।
দিশার বা আকাশ মালিক বা মুক্তমনাদের যতই উত্তর দেয়া হোক ওনারা অরেক প্রশ্ন করতেই থাকবেন চক্রাকারে প্রথমে যুদ্ধ বন্দিনী-->দাসী---> আজল-->একজন পুরুষ সাক্ষী = দুই জন নারী সাক্ষী--> ধর্ষনের চার স্বাক্ষী ইত্যাদি যার সবগুলোই ইসলামী মুলনীতির সাথে নয় তবুও ইসলামের নামে চালাচ্ছে যারা তাদের জন্য এ প্রশ্ন গুলো ইসলামকে কলংকিত করছে তবে সত্য সবসময়েই সত্য হাজার মিথ্য অপবাদ দিয়ে ঢেকে রাখা যায় না তাই আজ উন্নত বিশ্বে নও মুসলিমের তালিকায় নারীরা বেশি কেন? হয় তারা পাগল কারন এসব জেনে শুনে কেউ তো আর ইসলাম গ্রহন করবে না অথবা তারা সবাই রিসার্চ করে দেখে পরখ করে তারপর ইসলাম গ্রহন করছে। কেন করছে তার মানে তারা সত্যটা বুঝতে পারছে।
বাকিটা আপনিতো বলেছেনই মস্তিষ্ক আপনার, চিন্তা আপনার ...
৪৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
দিশার বলেছেন: @রিফাত , ধন্য বাদ মন্তব্যের জন্য . আপনার লেখায় বুঝা যায় আপনি একজন মডারেট ঘরনার মুসলিম। সমস্যা হচ্ছে ইসলাম আপনার খেলনা না যে, পিক এন্ড চুস , করতে পারবেন যে, ইটা ইটা ভালো, তাই ইটা ইটা নিলাম। আপনে হয় পুরাপুরি ইসলামে প্রবেশ করবেন , নিলে নাই। না ঘরকা না ঘাটকা টাইপ মুসলিম, আমেরিকার খুব পসন্দ, আল্লাহ পাক এর না .
আপনাদের দুই জন কে একটা কথায় বলতে চাই, যা নিয়ে সমস্যা সেটে তো মানুষ বার বার প্রশ্ন করবে নয় কি? নবীর সব কাজ তো খারাপ ছিল না, যা যা ছিল মানুষ সেগুলা নিয়ে প্রশ্ন করবে।
আর যুদ্ধবন্দী ভোগের বেবস্থা , ইসলামের বেবস্থা , ইটা আজকাল কার মডারেট মুসলিম দের খারাপ লাগা তা সাভাবিক .
আচ্ছা ইটা মানেন তো যে, কোরান শরিফ য়ে , পরে নাজিল হওয়া আয়াত দিয়ে, আগের নাজিল হওয়া আয়াত ক্যানসেল হয়ে যায়? উদাহরণ মদ খাবার আয়াত গুলা? মানেন তো নাকি?
তাইলে দেখেন ইসলামী , বিশেষ করে মোহাম্মদ এর সক্তি বৃদ্ধির পর (মদিনার) অবতীর্ণ আয়াত গুলা দেখেন ! কিভাবে "জিহাদ" এর জন্য নির্দেশ দিয়া হয়েছে। এবার মিলআন, সাহাবাদের koita যুদ্ধ আত্মরক্ষার , আর কয়টা আক্রমনাত্মক । আপনার কি ধারণা মুসলিম বিশ্ব এক্সপ্যান্ড করসে নামাজ পরে পরে? নাকি খোলা তলোয়ার হাতে জিহাদ এর মধ্যমে
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
মেলবোর্ন বলেছেন: পরে নাজিল হওয়া আয়াত দিয়ে, আগের নাজিল হওয়া আয়াত ক্যানসেল হয়ে যায়? উদাহরণ মদ খাবার আয়াত গুলা? মানেন তো নাকি? ---- এমন আপনিই মানতে পারেন আমি নই কারন সকল আয়াতই সমান পরের আয়াতের জন্য আগের আয়াত ক্যন্সেল হলে তো মক্কায় অবর্তীন সকল সুরাই বাদ দিতে হয়। আর মদের ব্যপারে এই পোস্টে দেখুন Click This Link
আপনি আরো বলেছেন তাইলে দেখেন ইসলামী , বিশেষ করে মোহাম্মদ এর সক্তি বৃদ্ধির পর (মদিনার) অবতীর্ণ আয়াত গুলা দেখেন ! কিভাবে "জিহাদ" এর জন্য নির্দেশ দিয়া হয়েছে। এবার মিলআন, সাহাবাদের koita যুদ্ধ আত্মরক্ষার , আর কয়টা আক্রমনাত্মক । আপনার কি ধারণা মুসলিম বিশ্ব এক্সপ্যান্ড করসে নামাজ পরে পরে? নাকি খোলা তলোয়ার হাতে জিহাদ এর মধ্যমে --
---আপনি জিহাদ অর্থ যুদ্ধ এইটাই শিখছেন বাট নিজের কু প্রবৃতি নিয়ন্ত্রন করা যে জিহাদ তা জানেন কি নাকি ইচ্ছাকৃত ভাবে এরিয়ে গেছেন। আর তলোয়ারের মাধ্যমে ইসলামের প্রসার হলে ইসলাম আরো অনেক আগেই শেষ হয়ে যেত ইসলাম প্রসার হয়েছে এর ভাল গুনে এর মানবিক প্রিন্সিপালের জন্য
ইসলামকে কিভাবে শান্তির ধর্ম বলা যাবে যেখানে তা প্রচার ও প্রসার হয়েছে তলোয়ারের মাধ্যেমে? এবিষয়ে এই পোস্ট দেখুন।
Click This Link
আপনি নিজেই বলছেন নবীর সব কাজ তো খারাপ ছিল না, যা যা ছিল মানুষ সেগুলা নিয়ে প্রশ্ন করবে? আপনার প্রশ্ন করাকে সাধুবাদ তবে নবীর যদি খারাপ গুন থাকে তাকে তো মানুষ ফলো করতো না বা খারাপ গুন থাকলে নবী হওয়া যায় কিনা কে জানে। যাই হোক এসকল বিষয় নিয়ে গত ১৫০০ বছর কম প্রশ্ন হয়নি আর ভবিশ্যতেও কম হবে বলে মনে হয় না
তবে একটি ভালো দিক যার জন্য আপনাদেরকে সাধুবাদ দিতেই হয় যে এ সকল প্রশ্নের জন্যই সবাই ইসলামকে জাজ করতে পারছে এবং তাদের নিজের মত করে ডিসিশন নিতে পারছে -- আর এই প্রশ্ন গুলোই কেন যেন ইসলামের জন্য ভাল দিক যাচ্ছে তার প্রমান ইসলাম গ্রহনের হার দেখলেই বুঝতে পারবেন
আর ইসলামে মডারেট বা এক্সট্টিম বলে কিছু নাই কোরআন আছে মেইন গাইড হিসেবে সো আপনি চাইলে ভাল কাজ করেন নাইলে তলোয়ার নিয়ে ঝাপায়া পরেন আপনার ইচ্ছা এজন্যই শেষ বিচার যাতে কেউ যদি অনু পরিমান ভাল করে বা অনু পরিমান খারাপ কাজ করে তার প্রতিদান সে পাবে। ভাল থাকবেন সেই দোয়া আপনার জন্য।
৪৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: আবারো বলছি মস্তিষ্ক আপ্নার চিন্তা আপ্নার্।
আমি মডারেট টদারেট বুঝি না। সত্য বুঝি। স্রষ্টা বুঝি।
৪৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৬
রিফাত হোসেন বলেছেন: @ দিশার সাহেব , টেব থেকে একটা উত্তর লিখেছিলাম কিন্তু আফসোস লাজারুস এর অনুপস্থিতিতে একে ফিরিয়ে আনতে সমর্থ হই নাই । তদুপুরী আবার চেষ্টা করছি, মহান করুনাময় এর নাম নিয়ে ।
এখন বলতেই পারেন আল্লাহ না বলে মহান করুনাময় কেন বললাম, আল্লাহ বলতেই হবে আর কিছু বলা যাবে না সে কথা কেউ বলছে না. . গড হোক, আল্লাহ .. যে ভাষাই হোক, মনের ইঙ্গিত হল সুপ্ত পরিচয় ।
সুপ্ত পরিচয়ই আসল পরিচয় বাহ্যিক থেকে ।
বক ধার্মিক আমি কিন্তু কমন সেন্স এর বাহিরের কথা শুনলে হাসি পায় । মন মেজাজ দুইটাই বক্র হয় ।
নাস্তিক হইলে সমস্যা নাই, বুইঝা নাস্তিক হোক । যে আল্লাহ নাইক্কা যেহেতু তারে দেখি নাইক্কা !
ওকে আপনার কথা ১০০% ঠিক , আমিও নিজ চোখে দেখি নাই । কিন্তু স্রষ্টাতে বিশ্বাস স্থাপন করি চোখে না দেখে নয়(যদিও সৃষ্টির সবই তারঁই তা তো দেখছিই কিন্তু ব্যাপারটা নাস্তিকদের মানার বিষয় নয় তাই ওভার লুক করলাম এই ব্যাপারটা) বরং ভিন্ন আঙ্গিকে ।
যাই হোক.... আপাতত ধরে নিলাম আবারও আপনি নাস্তিক ...
Chapter (23) sūrat l-mu'minūn (The Believers)
Sahih International: Except from their wives or those their right hands possess, for indeed, they will not be blamed -
Pickthall: Save from their wives or the (slaves) that their right hands possess, for then they are not blameworthy,
Yusuf Ali: Except with those joined to them in the marriage bond, or (the captives) whom their right hands possess,- for (in their case) they are free from blame,
Shakir: Except before their mates or those whom their right hands possess, for they surely are not blameable,
Muhammad Sarwar: except with their spouses and slave-girls. The practice of carnal relations is lawful with them.
Mohsin Khan: Except from their wives or (the captives and slaves) that their right hands possess, for then, they are free from blame;
Arberry: save from their wives and what their right hands own then being not blameworthy
উপরে দেখেন অনুবাদ গুলি কি রকম লাগছে ?
রাইট হ্যান্ড কে ডাইরেক্ট স্লেইভ বলা হল না কেন ?, এইটা আপনার কাছে আমার প্রশ্ন আরেকটা হল রাইট হ্যান্ড ই সক্লাভে বা স্লেইভ কিনা ?
আপনি যা নিয়ে ডাউটে আছেন. হাদীসের কথা . সেইটাকে আমি ডাইরেক্ট কাউন্টার করলাম কারন তা বিকৃত হয়ে এসেছে কিছু ।
কিন্তু কোরআনকে ফল্ট বলার আগের একে নিয়ে চিন্তার বিষয় আছে ।
আপনি খেয়াল করবেন হাদীস কিন্তু মহানবী সা: এর মৃত্যুর পর পরই লেখা হয় নাই...
কেন হয় নাই ? সেইটার চিন্তা করেছেন ? , না করলে এইটা করেন, এইটাও আমার কাছে আপনার প্রশ্ন আর পরে কেন করা হল , এইটাও আমার আরেকটা প্রশ্ন ।
আশা করি উত্তর দিতে পিছলা পিছলি করবেন না
আপনি যেহেতু অনেক বক্র হাদীস বিষয়ে জ্ঞান রাখেন আর সাথে গুগল মামা আছে, একটু খুজে বলুন
----------------
আপনার তো আয়াত ক্যান্সেল নিয়া আরেক চুলকানী আছে ! এইটা তো আপনার মুখে প্রথম শুনলাম তাহলে কোরআনের কয়েক লাইন আগেই ক্যান্সেল হিসেবে লাল কালি দিয়ে দাগানো থাকত !
এইগুলিকে ক্যান্সেল বলে না, বলা যায় আপগ্রেড, যুক্ত, রূপক, বিষয়ভিত্তিক ইত্যাদি ।
এখন এমন আয়াত আছে পবিত্র কুরআনের একাধিক স্থানে আল্লাহর হাতের কথা উল্লেখ হয়েছে। প্রকৃত পক্ষেই আল্লাহর হাত আছে। আমরা তাতে বিশ্বাস করি। তাঁর জন্যে যেমন হাত প্রযোজ্য তেমনই তাঁর হাত। মাখলুকের হাতের সাথে তাঁর হাতের কোন তুলনা নেই। আল্লাহ তা’আলা আদম (আঃ)কে নিজ হাত দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। তিনি বলেনঃ
قَالَ يَاإِبْلِيسُ مَا مَنَعَكَ أَنْ تَسْجُدَ لِمَا خَلَقْتُ بِيَدَيَّ أَاسْتَكْبَرْتَ أَمْ كُنتَ مِنْ الْعَالِينَ
“আল্লাহ বললেনঃ হে ইবলীস! আমি নিজ হাতে যাকে সৃষ্টি করেছি তাঁর সম্মুখে সেজদা করতে তোমাকে কিসে বাধা দিল? তুমি অহংকার করলে? না তুমি তাঁর চেয়ে উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন?” (সূরা সোয়াদঃ ৭৫) আল্লাহ আরো বলেনঃ
وَقَالَتْ الْيَهُودُ يَدُ اللَّهِ مَغْلُولَةٌ غُلَّتْ أَيْدِيهِمْ وَلُعِنُوا بِمَا قَالُوا بَلْ يَدَاهُ مَبْسُوطَتَانِ يُنفِقُ كَيْفَ يَشَاءُ
“আর ইহুদীরা বলেঃ আল্লাহর হাত বন্ধ হয়ে গেছে। তাদেরই হাত বন্ধ হোক! একথা বলার কারণে তাদের প্রতি অভিসম্পাত। বরং তাঁর উভয় হস্ত উন্মুক্ত। তিনি যেরূপ ইচ্ছা ব্যয় করেন।” (সূরা মায়িদাঃ ৬৪)
উপরোক্ত দু’টি আয়াতে মহান আল্লাহর দু’টি হাত থাকার কথা প্রমাণিত হলো। প্রকৃতপক্ষেই আল্লাহর দু’টি হাত রয়েছে। তা কোন মাখলুকের হাতের মত নয়।
এখন কি আপনার দাবি মানুষের মতই তার হাত থাকতে হবে !
ধরেন.........সে বলল অমুক মুতা মিয়ার কাজে নাক গলায় ।
এখনে আসলৈই কি নাক গলাইয়া দিল ? কি দিয়ে গলাল ? হাহাহাহাহ
একটু কমন সেন্স এর ধারেও কি যাবেন না ?
আপনার কি নিজের কি কোন বিবেক নাই ?
ট্রায় করতে তো দোষ নাই, সে খাওয়াইল আমি খাইলাম ? এইটা হইল নাকি ? একটু চিন্তা করতে তো পয়সা লাগে না !
কিন্তু আফসোস
-------------------------------
আপনি যে আয়াত নিয়ে চিন্তা করছেন..............
23:6 Save from their wives or the (slaves) that their right hand possess, [.....].
যদি মনে করেন তাকে ক্যান্সেল করার প্রয়োজনই পরে (আপনার দৃষ্টিতে আমার নয়) অথবা আপগ্রেড বা যোগসংযোগ করা ।
তাহলে নিচের দুইটা লাইন এ কি আছে ?
-----------------------------------------
ইংরেজী
24:32 And (you ought to) marry the single from among you42 as well as such of male and female slaves as are fit (for marriage)43 [......]
24:33 [.....] And do not, in order to gain48 some of the fleeting [pleasures of this worldly life, coerce your (slave) maidens into whoredom if they happen to be desirous of marriage;49 [.......]
আরবী ও বাংলা
وَأَنكِحُوا الْأَيَامَى مِنكُمْ وَالصَّالِحِينَ مِنْ عِبَادِكُمْ وَإِمَائِكُمْ إِن يَكُونُوا فُقَرَاء يُغْنِهِمُ اللَّهُ مِن فَضْلِهِ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
32
তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও এবং তোমাদের দাস ও দাসীদের মধ্যে যারা সৎকর্মপরায়ন, তাদেরও। তারা যদি নিঃস্ব হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।
وَلْيَسْتَعْفِفِ الَّذِينَ لَا يَجِدُونَ نِكَاحًا حَتَّى يُغْنِيَهُمْ اللَّهُ مِن فَضْلِهِ وَالَّذِينَ يَبْتَغُونَ الْكِتَابَ مِمَّا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ فَكَاتِبُوهُمْ إِنْ عَلِمْتُمْ فِيهِمْ خَيْرًا وَآتُوهُم مِّن مَّالِ اللَّهِ الَّذِي آتَاكُمْ وَلَا تُكْرِهُوا فَتَيَاتِكُمْ عَلَى الْبِغَاء إِنْ أَرَدْنَ تَحَصُّنًا لِّتَبْتَغُوا عَرَضَ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَمَن يُكْرِههُّنَّ فَإِنَّ اللَّهَ مِن بَعْدِ إِكْرَاهِهِنَّ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
33
যারা বিবাহে সামর্থ নয়, তারা যেন সংযম অবলম্বন করে যে পর্যন্ত না আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেন। তোমাদের অধিকারভুক্তদের মধ্যে যারা মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি করতে চায়, তাদের সাথে তোমরা লিখিত চুক্তি কর যদি জান যে, তাদের মধ্যে কল্যাণ আছে। আল্লাহ তোমাদেরকে যে, অর্থ-কড়ি দিয়েছেন, তা থেকে তাদেরকে দান কর। তোমাদের দাসীরা নিজেদের পবিত্রতা রক্ষা করতে চাইলে তোমরা পার্থিব জীবনের সম্পদের লালসায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য কারো না। যদি কেহ তাদের উপর জোর-জবরদস্তি করে, তবে তাদের উপর জোর-জবরদস্তির পর আল্লাহ তাদের প্রতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
------------------------------
------------------------------
--------------------------------
আপনার পোষ্টের ছিল ২৩-.৬ আয়াত আমি দেখালাম ২৪.৩২-৩৩
এখন বলেন. আপডেট পাইলেন কিনা ? আপনার মন পুত: হইছে ?
আর আমি একটা কথা জানতে চাই,
''তোমাদের অধিকারভুক্ত'' আর আর ''তোমাদের দাসী '' দুইটা আলাদা শব্দ কেন ব্যবহার করল ?
- মহানবী সা: মানুষ তার ডার্ক সাইট থাকতেও পারে.. কিন্তু সেই দূর পৌছানোর জন্য বহু বহু পথ অতিক্রান্ত হতে হবে ।
আমিও চিন্তা করি, করব না কেন সে আমাদের প্রতিচ্ছবি, তাই বলে দাড়ি রাখতেই হবে, কথা নাই, তাই বলে পাগড়ী পরে থাকতেই হবে কথা নাই । কারন আপনি স্বতন্ত্র মানুষ ।
গরমের দেশে জোব্বা টাইপের কাপড় তাদের জন্য পারফেক্ট ছিল । এখন কি আমাদেরও জোব্বা পইরে ঘুরতে হইবে নাকি ? না হলে আস্তিক থাকা যাবে না ?
এই রকম ভ্রান্ত প্রশ্ন গোড়া আস্তিক বা ঘুম কাতুড়ে নাস্তিকই করতে পারে..... যদিও আপনি করেন নাই, করতে কতক্ষন !
যতই বুঝাই হাদীস বিকৃত আপনি একটাই রেডিও বাজান, পিক এন্ড চুস !
রাইট এন্ড চুস মনে করতে কষ্ট হয় কেন আপনার ?
আচ্ছা আপনার চোখে অসঙ্গতি ছাড়া ইসলাম এর হাদীসের সঙ্গতি বাহির হয় নাই ?
এমন ত্যাড়া হলে কেমনে চলবে ?
আমি নিজেও দাস প্রথার বিরোধী এইটারে কোনভাবে মডারেট বলা যাবে না, ইসলাম ডাইরেক্টলী বলে নাই, যে যুদ্ধ জয় করে দাস দের দাসই বানিয়ে রাখ ।
বিভিন্ন ভাবে অনুতসাহিত করা হয়েছে । তবে এইটা আমি মানি সরাসরি নিষেধ করা হয় নাই । সম্ভবত যুদ্ধ বন্দীদেরকেই দাস বুঝিয়েছে ।
এখন রইল সেই আপনার সেক্স ক্যচাল ।
উপরে বহু বোঝান বুঝাইলাম, আমিও আপনার মতই মনে করতাম, কিন্তু কপাল আমার ২ বার কোরআন শরীফ পড়ে ফেলছি না বুঝেই !
কিন্তু জানতেও পারলাম না কি জিনিস আছে ?
এখন হালকা চেষ্টা করি মাত্র ।
তারই প্রয়াসেই আপনার উত্তর ।
আপনার কি উপরের আয়াত গুলি চোখে পড়তেছে না ?
২৪:৩৩ আবার বললাম । আবার পড়েন...... বার বার পরেন না বুঝলে বলেন কি বুঝেন নাই, নাকি জাল হাদীসকেই কুরআনের আগে স্থান দিবেন ?
আপনি তো নাস্তিক তাই না ? আপনি তো জেনেশুনেই নাস্তিক হয়েছেন, আমরা না হয় ধরে নিলাম: বাপ দাদার শিক্ষাতেই আস্তিক হয়ে আছি (যদিও সেটা মনে করি না)
তো বলেন কোরআনের মর্ম আগে নাকি হাদীসের ?
এইটাও প্রশ্ন আপনার কাছে
The general term ma malakat aymanukum (literally "what your right hands possess") appears fourteen times in the Qur'an, in the following Arabic variations:
Arabic Literal translation
ما ملكت أيمانكم what your (masculine plural) right hands possess *
ما ملكت أيمانهم what their (masculine plural) right hands possess *
ما ملكت أيمانهن what their (feminine plural) right hands possess
ما ملكت يمينك what your right hands possess
الذين ملكت أيمانكم Those whom your (masculine plural) right hands possess *
Ma malakat aymanukum
আরেকটা বোনাস যোগ করি একজনের প্রশ্ন What does "what your right hands possess" mean in Islam?
আরেক জনের উত্তর : Because the right hand usually is the dominant hand so it is a figurative expression to indicate those who are under your control meaning your slaves..slavery was abolished gradually in Islam by so many means in the Quran..like if you break your promise ( by swearing God you will do this but you broke it ) then you have to let one of your slaves free.. your slave has the right to write a contract with you if he could pay you certain amount of money after certain time then he has the right to get his freedom ..if someone killed another soul deliberately
but the kins of the victim accepted to take money then he has to pay them money plus free one slave..if the killing was not a deliberate one then he it will be the same paying and freeing one slave .
Part of your money of the Zaka should be payed to the slaves so they can free themselves or you pay them all the money so they can get it immediately .. Islam encouraged the freedom of slavery but it was gradual because it was an established system in their society at that time.
গ্রাজুয়াল দিয়ে _ধীরে ধীরে _ব্যাপারটা উত্তরকৃত এই ব্যক্তির নিজের মতামত ।
ইসলাম চাইলে টোটালী শাট ডাউন করতে পারত ঘোষনা দিয়ে শক্ত ভাবে । কিন্তু তুলনায় সফট ঘোষনা দিয়েছে । কিন্তু মূল কথা হল দিয়েছে ...
পৃথিবীতে সব কিছুই ধীরে ধীরে হয়েছে.. ইসলাম প্রচার তো একদিনেও হয় নাই, তবে এটা কমেন্ট করতে পারতেন কেন টোটালি রহিত করার আয়াত নাজিল হয় নাই । এইটার উত্তর উপরওয়ালা বেটার দিতে পারবেন । কিন্তু ব্যাপারটা যুদ্ধ বন্ধী হিসেবে ধরা যায় ।
আর সাথে এটাও বলেছে ব্যাভিচার নিয়ে যুন্দ বন্দীনির সাথে আয়াত ২৪.৩৩
আবার পড়েন । বড় প্রবলেম হল এটা আপনার আমার মাতৃভাষা না , আমিও আরব না আপনিও আরব না সঠিক ভাবে বুঝতে কিন্তু আপনার মাঝে বিবেকের অভাব অনেক ।
জাগ্রত করুন ।
তরবারি দিয়ে এক নিমিষে কষ্ট কম দিয়ে শত্রুকে হত্যা করার দিন নাই , তাই কোরআন বা হাদীসে বন্দুক কেন নাই, সেইটা নিয়ে লাফালাফি করে একে সর্ব কালের হিসেবে না চিন্তা করার ঘোষনা দেওয়া কি ঠিক হবে মনে করেন ?
কেন একে রূপক হিসেবে ধরা যায় না ?
সামনে তো লেজার গান আসলেও আসতে পারে ।
হাহাহাহাাহাহ মূল পয়েন্ট দেখেন, সেট হল শত্রুকে কম কষ্টে হত্যা করা ।
তেমনি রূপক সব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য । এই রূপকের ব্যাপারটা আল্লাহর হাতের সাথে বুঝিয়েছি উপরেই...............
আজকে আর না........... কাজ পড়াশুনা, খাওয়া দাওয়া সবই বন্ধ.......
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৭
মেলবোর্ন বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ দিলে কম হয় আপনাদের জন্য আলোচনাটা সুন্দর হচ্ছে ...কমেন্টে +++
৪৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪১
দিশার বলেছেন: আপন্জার প্রশ্ন গুলা পয়েন্ট আকারে , দিলে সুবিধা হিত উত্তে দিতে। কষ্ট করে করেন please . স্মল প্রশ্ন। গান, বাজনা ,juwa , সুদ , (যা কিনা আরব যে তখন প্রচলিত সামাজিক বেবহার ছিল) ইসলাম সরাসরি হারাম করতে পারল, আর আপনে বলতে চান দাস প্রথা "সামাজিক: কারণে সরাসরি বন্ধ করতে পারে নাই?.
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১৪
মেলবোর্ন বলেছেন: শুধু দাস নয় মদ কেও সরাসরি হারাম করা হয়নি প্রথমে নিষেধ পরে হারাম করা হয় ,
আমরা যেমন বাংলায় বলি ওমুকের রাইট হ্যন্ড বা ইরেজিতে যেমন বলে ‘right hand man’ to someone who is your support. বা যে আপনাকে খুব কাছে থেকে সাপোর্ট করে আপনার ঘনিস্ট বন্ধু সার্পোটার ঠিক তেমনি যখন দাসত্বের জন্য রাইট হ্যান্ড বলা হলো তখন সেটার অর্থ এটা কেন হবে না যে দাসদের মধ্যে যাকে তোমার পছন্দ হয় বা যাকে তোমার বন্ধুআপন মনে হয় তাকে বিয়ে কর "তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও এবং তোমাদের দাস ও দাসীদের মধ্যে যারা সৎকর্মপরায়ন, তাদেরও। " কারন তার সাথে আপনি গভির সম্পকে যাবেন সে যদি সৎকর্মপরায়ন না হয় তবে তো আপনি বা সে ভাল থাকবে না দুজনের মাঝে মিল হবে না সেজন্যই যারা সৎকর্মপরায়ন দের বিয়ে করতে আদেশ দেয়া হয়েছে আর দাস দের বিয়ে করার মাধ্যমেই তাদের কে নিজের পরিবারের আওতায় আনা হয়েছে এবং যার ফলাফল দাস মুক্তি ও পারিবারিক ও সামাজিক ভাবে তাদের ও স্বীকৃতি কারন একজন দাসকে মুক্ত করলেও সামাজিক ভাবে তাদের গ্রহন করা নাও হতে পারে যেটা তখন ছিল দাস মুক্ত হবার পরেও তাদেরকে সবাই নীচু চোখে দেখতো কারন সে আগে দাস ছিল বিধায়।
সো কোরআন অনুযায়ী দাসদের কে বিয়ে করা বা বিয়ে দিয়ে দেয়ার মাঝে যেভাবে টাসের সকল অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে সেটা কি শুধু দাস মুক্তি দিলে সম্ভব হতো।
গান বাজনা হারামের কোন আয়াত আমার জানা নেই তবে ইসলাম মডারেট হতে বলে এক্সট্রিম কোন কিছুই সার্পোট করে না সেটা ভাষা গত হতে পারে বা বাদ্য গত হতে পারে , তবে কিছু লিমিটেশন অবশ্যই আছে দেখুন Click This Link
৪৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩১
রিফাত হোসেন বলেছেন: @ দিশার সাহেব
আমি নগন্য ব্যক্তি কিন্তু নগন্য জ্ঞান দিয়ে আপনাকে বুঝাইতে না পেরে তেমন কষ্ট পাচ্ছি না । কারন বহু জ্ঞান লাভ বাকি আছে ।
বুঝতেই হবে কথা নাই ।
আামার একটা প্রশ্নেরও জবাব দিলেন না !
কিন্তু ঠিকই আপনার প্রশ্নের জবাবের চেষ্টা করেছি ! আপনি কি আমার প্রশ্নের জবাবের চেষ্টা করেছেন ?
চেষ্টা দূরের কথা...... ডাইরেক্ট এড়িয়ে গেছেন !!!
এই যদি নাস্তিকতা হয় তাহলে কেমনে হবে আস্তিকদের উত্তর দিবেন কিভাবে ?
সারা জীবন ছাত্র হিসেবেই প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে যাবেন ?
আমাদের কি জানার অধিকার নাই ?
আপনাকে সব কিছু পয়েন্ট টু পয়েন্ট তুলে ধরার পর সেই ক্যাচালে গেলেন.......... দাস দাসীদের কেন হারাম ঘোষনা করা হল না ।
আমি বলছি আমি আরবী না , আপনিও না, বাংলাদেশে কেউ অপরাধ করলে ধইরা জেলে ভরতে দেখি ।
আরবের ঐ সময়ে কি জেল ছিল ? আমি ইতিহাসে একটু কাচা একটু হেল্প করেন.......
আরেকটা প্রশ্ন তখনকার সময় জেল ছিল কিনা ?
আশা করি উত্তর দিবেন
যুদ্ধ বন্দীদের কেমনে কি করত ? যদি না থাকে জেল জরিমানা ? হুম জরিমানা তো আছে সেটা লিখিত চুক্তি নামায় দাস মনিবের থেকে মুক্তি পেতে পারে ।
আর শুধু শুধু একটা মানুষ পালার মানে হয় না, তার খাদ্য তাকে যোগান দিতে হবে , তাই নয় কি ? সশ্রম কারাদন্ড টাইপের কিছু যদি থেকে তা দাস প্রথার মতই ! কিন্তু তারা মুক্ত অবস্থায় থাকে । এখন যদি কোন জালেম মনিব শেকল পড়িয়ে রাখে , সেটা কি ইসলাম সাপোর্ট করবে কোন কালে ?
হুম প্রয়োজনেই দাস প্রথা রহিত করা হয় নাই । কিন্তু নিরুতসাহীত করা হয়েছে ।
আপনি যদি একই টেপ রেকর্ডার বাজান আমিও সেইটাই উত্তর দিব ।
আসলে দাস কে কনভার্ট করার কোন মাধ্যম আমি পাচ্ছি না । তারা যুদ্ধ বন্দী হিসেবেই বলে আমি মনে করি ।
এখন আরবীরা যুদ্ধ বন্দীদেরও দাস মনে করে কিনা জানি না, তবে কোরআন ও হাদিসের আয়াতে তাই ই মনে হয়েছে ।
তবে দাস এর সাথে যৌনতা ব্যাপারটা আমি মানতে নারাজ আগেই বলেছি যা উপরের মন্তব্যে আয়াতে প্রমাণিত ।
কোরআনে তো কোথাও দাসের বিজনেসের বা তাদের সাথে পাইলেই সেক্স করার কথা বলে নাই (মাফ করবেন) এইটা তো মানেন
হাহাাহাহা মুক্তির কথাই তো বলছে তাই না ?
নিজের ইচ্ছা থাকলে আপনি ঠিকই আমার প্রশ্নগুলির উত্তর দিবেন ।
৪৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯
দিশার বলেছেন: ১) রাইট হ্যান্ড পসেস মানে যুদ্ধ লব্ধ দাসী , ইটা রেফুতেদ বা বিতর্কিত কোনো পয়েন্ট না। ইউনিভার্সাল ইয়ে accepted ফ্যাক্ট .
২) হাদিস কেন লেখা হয় নাই এটার উত্তর আমি কেন জানব/ দিব ? আপনি কি বলতে চান হাদিস এর বেপারে খোলসা করে বলেন
৩) আপনের জ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন করব না, কিন্তু এটু টুকু যদি না জানেন, যে সামে বিষয়ের উপর পরে নাজিল হওয়া আয়াত, আগের নাজিল হওয়া আয়াত কে রদ করে . এটু টুকু কমন সেন্স ছাড়া তর্ক করতে আসেন কিভাবে?
৪) দাসী আর অধিকার ভুক্ত ইন্টার changable ওয়ার্ড। এটু টুকু তো বুঝেন আশা করি।
৫) হা পাই, হাহা যেমন কালী জিরা সর্ব রোগের অসুদ . আপনে আশা করি , সর্দি থেকে ক্যান্সার সব কিসু তে কালোজিরা খান বা মাখেন .
৬) আপনারা প্রথম যে মানতেই চান না যুদ্ধ বন্দী/দাস প্রথা, এখন সুর নরম করসেন দেখে খুশি হইলাম, যে হা ইসলাম যে দাস প্রথা জায়েজ . আর দাসীর সাথে সেক্স করা জায়েজ যে সংক্রান্ত দলিল পূর্বেই দিয়েছি . তাই রিপিট করলাম না .
৭) দেখেন , burden of proof , যে দাবি করতেসে ক্লেম তার . আমার না . বিসাশি হিসাবে আপনাকে প্রমান করতে হবে ইসলামের সততা।
৮) আরবে তখন জেল ছিল কিনা জানা নাই। কিন্তু না থাকলে, "প্রগ্গা" ময় আল্লাহ তো নবীর কানে কানে বলে দিতে পারত যে, মোহাম্মদ একটা জেল সিস্টেম তৈরী করে বিশ্ব কে চমকে daw . আর জেল সিস্টেম, ১৪০০ বসর আগের কিসু না, তার বহুত আগের থেকে মানব জাতি জেল সিস্টেম তীরে করসে। ইতিহাস ঘটেন।
৯) ইসলামে নারীর অধিকার আসে, আর বেশ্যা লয়ে ভার্জিন আসে বলা তা সমান সমান। আপনাদের পরান প্রিয় ইসলামী সরিয়ার দেশ গুলে দেখে আসেন নারীর কি কি অধিকার আসে :চৌদি আরব, ফাকিস্তান, আফগানিস্তান , মালি . ...কিসু উদাহরণ
৫০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
দিশার বলেছেন: @রিফাত , আপনের সাথে তালিবাজাইতেসে , এই পোস্ট এর লেখক , উনার reply দেখেন ৩২ নম্বর পোস্ট য়ে , উনি শিকার করে নিসেন দাসীর /যুদ্ধ বন্দীর সাথে সহবত করা। .
I conclude my point here. এই পয়েন্ট প্রমানিত সত্য, ইটা নিয়ে আর তর্ক করা বৃথা . পারলে অন্য পয়েন্ট য়ে তর্ক করেন।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
মেলবোর্ন বলেছেন: আর কত প্যচাইবেন ওখানে কি লিখা আছে মাস্ট করতে হবে বা না করলে তাকে বাধ্যকরা হবে ওখানে যুদ্ধ পরবতীতে যারা বন্দি হয় এবং যাদের টেক কেয়ার করার মত কেহ থাকেনা তাদেরকে টেক কেয়ার করার জন্য বিভিন্ন জন কে দেয়া হয় সেক্ষেত্রে ইন্টার কোসের বধ্য বাধকতা নেই আর বলছে তাদের বিয়ে করে নিয়ে যদি তারা সৎকর্ম পরায়ন হয় নাকি যেটা দরকার শুধু সেটা চোখে পড়ে বাকিটা দেখেন না
যুদ্ধ পরবরর্তী নারীরা কত অসহায় তার প্রমান বতমান যুগেও আছে দেখেন টেলিগ্রাফের নিউজ কতগুলা সিক মেন্টালিটির মানুষ এদের কে ইউজ করছে Click This Link
এই খানে কি বলা হয়েছে পড়ে দেখেন যদি বোঝার ক্ষমতা থাকে মুখস্ত বিদ্যা ছারা Finally; we see that Allah actually encourages the believers to free their slaves and to marry the righteous ones of them.
This is mentioned in;
وَأَنكِحُوا الْأَيَامَىٰ مِنكُمْ وَالصَّالِحِينَ مِنْ عِبَادِكُمْ وَإِمَائِكُمْ ۚ إِن يَكُونُوا فُقَرَاءَ يُغْنِهِمُ اللَّهُ مِن فَضْلِهِ ۗ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
And marry the unmarried among you and the righteous among your male slaves and female slaves. If they should be poor, Allah will enrich them from His bounty, and Allah is all-Encompassing and Knowing. (surah Nur 24:32)
Aymaan (plural) – Yameen (singular) – Right hand.from a Balaaghah/eloquence perspective – Yameen/Right has a Majaaz/metaphorical meaning of; ‘Blessed/Good.’
Just like in english people say; ‘right hand man’ to someone who is your support.
So these slaves are people who are not to be looked down upon or humiliated;
৫১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২৬
রিফাত হোসেন বলেছেন: @ দিশার সাহেব আপনি ইংরেজীর বাংলা করছেন ইংরেজীতে কোরআন শরীফ লেখা হয় নি আশা করি ।
আমি বলেছি । Ma malakat aymanukum জিনিসটার ভেরিয়েশন , খায় না মাথায় দেয় । দাসের সুন্দর আরবী , জার্মান ফ্রেঞ্চ, নিজস্ব শব্দ আছে । সুতরাং
আল্লাহ হাত আসলেই মানুষের হাত কিনা আর দাস সেই দাসের মিনিং কিনি সন্দেহ আছে ।
হাদীস কেন লেখা হয় নাই , কেনইবা পড়ে লেখা হল, কিভাবে হল, সেইটা না জেনে হাদীসের আজাইরা বিকৃত টপিক নিয়ে মাতামাতি কেন করছেন ?
দাসী আর দক্ষিন হস্ত, অধিকার ভুক্ত শব্দের ধরন একই কিন্তু এক নয় ।
যেমন. হাল্তেন, আউফহাল্তেন, গ্রাইফেন, থাস্তেন, আইনথাস্তেন,আউফথাস্তেন, আনগ্রাইফেন, এগুলি কাছাকাছি শব্দ কিন্তু ক্ষেত্র বিশেষ একই অর্থ বুঝায় ! আবার ক্ষেত্র বিশেষ ছাড় এগুলোর এমনই ভিন্ন অর্থ বুঝায় যা ঐ শব্দ দিয়ে ব্যতীত কোন শব্দে দিয়ে পূরন সম্ভব হয় না !
এখন স্থানীয় ভাষা ভাষীর মধ্যে জন্ম গ্রহন না করলে বা সেই সংস্কৃতীতে দীর্ঘদিন অবস্থান না করলে.... যতই ভাষা শিক্ষার কোর্স করেন.......... জিন্দেগীতেও সঠিক শব্দটা ধরতে পারবেন না ! ! এটা তো ইউরোপীয়ান ভাষা,,,,,, ইংরেজী , ফ্রেঞ্চ এর জাতের সাথে মিল কিছুটা আছে, সেকারনে বুঝা যায়,,,,,,,,, আর আরবী !
আর অনুবাদ করা কতটুকু দূরহ কাজ আপনি মনে হয় জানেন না, আর যদি ভাবানুবাদ জাতীয় কিছু ! তাইলো ত কেল্লা ফতে !
বাইবেল বা কোরআনের লেখা এমনই দূরহ অনুবাদ করা ।
সেইটাকে ট্রান্সলেটর এর বসাইলেই হয় না অথবা সাধারন মানুষ !
সেন্স নিয়া তর্ক করছি বলেই তো বার বার বলছি এইটা ক্যান্সেল হয় কেমনে ? তাই তো কোরআনের লাস্ট আয়াতই মূল কাহিনী হত ! আচ্ছা এইটা বাদ দিলাম ।
আপডেট কে আপনি ক্যান্সেল বলতে পারেন না ।
এখন কি আপনি এই দুইটাকেও এক বানাইয়া ছাড়বেন ?
মনে করলাম আমার কাছে এন্ড্রয়িড নেক্সাস ৭ ৪.২.০ ভার্সনের একটা টেব আছে, ২ দিন পর একটা মেসেজ আসল, অমুক কিছু যোগ হইতাছে । এখন কি করল আমারটা আপডেট দিল ৪.২.১ ইন হইছে । এমন সব ফিচার এনবল্ড হইছে ! যেই গুলি হ্যাক কইরা আমি চালাইতাম !
আসলেই কিন্তু হইছে মিথ্যা উদাহরন দিচ্ছি না । আমার পুরান পোষ্ট হাতাইতে পারেন ।
এখন কি বলবেন এই ৪.২.১ কোডিং ভার্সন কি ক্যান্সেল করছে আগের গুলা !
একটু বাস্তব ভাবে কি চিন্তা করতে পয়সা লাগে ?
সাহেব উটের মূত্রও তো উপকারী ! তো কি এখন থেকে উটের মূত্র ও পান করব নাকি ?
আমি মনে করি পৃথিবীর সব কিছুর মধ্য ভাল ও খারাপ দিক রয়েছে , কেউ ভাল নয় কেউ খারাপ নয়,সবারই দুই দিক আছে, দুইটা পাল্লা আছে ।
সুতরাং চিন্তা করলে মানুষের পায়খানা, গোবর এগুলোর মধ্যেও উপকার আছে
এইরকম হাস্য রস্য কেন বলেন ?
আবারও বলছি হাদিস রচনার ব্যাপারে একটু খুজেন । একটু কষ্ট করেন
।
তারপর বইলেন হাদীস ....... কোরআনের মতই পারফেক্ট !
আমি কখন বললাম দাস দাসীর ততকালীন অবস্থাকে স্বীকার না করা ?
এখন কথা হইল আরবেরা যুদ্ধ বন্দীদের আসলেই দাস হিসেবই দেখে কিনা ? আমরা যেমন সুইপার বলতে সাধারন নিম্ন শ্রেনী মনে করি সেরকমই কিছু কিনা । সুইপার রা যে ভাতা পায় . একজন সরকারী কর্মচারী থেকেও বেশী ! (বাংলাদেশের কথা বলছি না, তবে সুইপার বলতে বাংলাদেশে একটি ক্যাটাগরীই চিনে কিন্তু পুলাপান স্কুলের পরে সুইপার হওয়ার উপর এইখানে ডিপ্লোমাও করে তার আবার বিভিন্ন ক্যাটাগরীর আছে..... যাউগ্গা) এখন কথা হল আমি যদি নার্স হিসেবে ডিপ্লোমা করি বা রেস্টোরেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর ডিপ্লোমা থাকে কাউকে বাংলাদেশে বোঝানো সম্ভব না ! এইটা হইল রেস্টোরেন্ট ম্যানেজমেন্ট ডিপ্লোমা ! এইগুলা করতে ডিপ্লোমা লাগে নাকি !
হাহাহা ব্যাপারটা হল ঐ ভৌগোলিক অবস্থার উপর ।
এই জন্য বলেছিলাম আমি যুদ্ধবন্দী মানেই তারা হিসেবে দেখে কিনা । যদি তাই হয় কোরআনেও এই ধরনের প্রতিফলন থাকতে পারে, তাই আমি ডাউটে ছিলাম আর এখনও আছি । কিন্তু এই বলে দাসকে অস্বীকার করি নাই ।
আপনাকে বধির আমি বলব না ।
আমি আবারও বলছি
ইংরেজী
24:32 And (you ought to) marry the single from among you42 as well as such of male and female slaves as are fit (for marriage)43 [......]
24:33 [.....] And do not, in order to gain48 some of the fleeting [pleasures of this worldly life, coerce your (slave) maidens into whoredom if they happen to be desirous of marriage;49 [.......]
আরবী ও বাংলা
وَأَنكِحُوا الْأَيَامَى مِنكُمْ وَالصَّالِحِينَ مِنْ عِبَادِكُمْ وَإِمَائِكُمْ إِن يَكُونُوا فُقَرَاء يُغْنِهِمُ اللَّهُ مِن فَضْلِهِ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
32
তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও এবং তোমাদের দাস ও দাসীদের মধ্যে যারা সৎকর্মপরায়ন, তাদেরও। তারা যদি নিঃস্ব হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে সচ্ছল করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।
وَلْيَسْتَعْفِفِ الَّذِينَ لَا يَجِدُونَ نِكَاحًا حَتَّى يُغْنِيَهُمْ اللَّهُ مِن فَضْلِهِ وَالَّذِينَ يَبْتَغُونَ الْكِتَابَ مِمَّا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ فَكَاتِبُوهُمْ إِنْ عَلِمْتُمْ فِيهِمْ خَيْرًا وَآتُوهُم مِّن مَّالِ اللَّهِ الَّذِي آتَاكُمْ وَلَا تُكْرِهُوا فَتَيَاتِكُمْ عَلَى الْبِغَاء إِنْ أَرَدْنَ تَحَصُّنًا لِّتَبْتَغُوا عَرَضَ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا وَمَن يُكْرِههُّنَّ فَإِنَّ اللَّهَ مِن بَعْدِ إِكْرَاهِهِنَّ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
33
যারা বিবাহে সামর্থ নয়, তারা যেন সংযম অবলম্বন করে যে পর্যন্ত না আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেন। তোমাদের অধিকারভুক্তদের মধ্যে যারা মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি করতে চায়, তাদের সাথে তোমরা লিখিত চুক্তি কর যদি জান যে, তাদের মধ্যে কল্যাণ আছে। আল্লাহ তোমাদেরকে যে, অর্থ-কড়ি দিয়েছেন, তা থেকে তাদেরকে দান কর। তোমাদের দাসীরা নিজেদের পবিত্রতা রক্ষা করতে চাইলে তোমরা পার্থিব জীবনের সম্পদের লালসায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য কারো না। যদি কেহ তাদের উপর জোর-জবরদস্তি করে, তবে তাদের উপর জোর-জবরদস্তির পর আল্লাহ তাদের প্রতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
তো হাদীস কেমন করে পালতোলা জাহাজে বয়েছে আপনি তা জানতে ইতিহাস নিজ গরজে পড়ুন । আমি খাওয়াই দিতে পারব না ।ঠেকা টা আপনার যদি জানার ইচ্ছা থাকে । আমি যদি বলি , তাহলে পক্ষপাত দুষ্টই মনে হবে, আমি তা চাইনা ।
উপরের আয়াত আবার পড়েন, এইটা পড়লে কি মনে হয় সঠিক ঈমানদার ব্যক্তি হাদীসেরটা বিশ্বাস করবে না কোরআনের ?
কোরআন ইসলামের ভিত্তি নাকি হাদীসই সব ! ?
অবশ্যই কোরআন ইসলামের আগে.........এইটা তো নাস্তিকও মানবে তাইনা ? ঘুরাই আবার আস্তিক আস্তিক যদিও লাগে
নাস্তিক হইতে হইলে আগে কোরআন মুল ভিত্তি মেনে নিতে হবে নাস্তিক ও আস্তিক উভয়কেই
আর এই দিকে জেল সিস্টেম এর কেরামতি ! হাহাহ আরেকটু হেল্প করি আপনাকে ,,,,,,,,,,.......... ইস মহানবী সা: যদি আবদার করত হে পালনকর্তা , আলোর আধার,,,,,,,, প্লিজ একবার দেখ দিন ধরীত্রির বুকে
.......... ধরিত্রী বানান ভুলে গেলাম..
যাই হোক. াহাহাহহাহাহা
তাহলে জগতের সবার মনে গেথে থাকত আল্লাহর কথা !
আরে সাহেব আমার কথা ছিল আরবে জেলের প্রচলন তখন ছিল কিনা !
তখন ইতিহাস ঘেটে বর্তমান জেলের আদিরূপ পাওয়া যাবে, বর্তমান জেল জরিমানা পাওয়া যাবে না ।
আশা করি আদিরূপ আর বর্তমান এক নয় !
এখন আমি জেলের কথা বলছি সেটা হল বর্তমান প্রিসন হল বা গেফেংনিস টাইপ টাইপের কিছু । আপনি বলার একটু গুগল করলাম ।
যাই হোক আধুনিক প্রিজনের ধারা অনেক পরে শুরু হয়েছে । তখন যুদ্ধবন্দীদেরকে সরাসরি দাস ভাবা হত মুক্তিপন বা মুক্তি পাবার আগে পর্যন্ত !
আর তখন সম্ভবত প্রিজন বলতে , সে অঞ্চলে এইটাই ছিল !
সম্ভবত! আমি জানি না , আপনিও জানেন না কারন না ও বলতে পারবেন না, জেল সম্পর্কে কোন হাদীস বা আয়াত আমি জানি না ।
জানালে উপকৃত হব ।
বন্দী হলে দাসের অনুরূপ ই হয়ে যায়, কারন তার আর কিছু করার ক্ষমতা থাকে না ! এখন হল কি করা হবে তার সাথে !
ধইরা কাম লীলা পূরন করবে নাকি, চাপড়াইয়া পিঠের উঠাবে, যেহেতু আমার বন্দী সে ! সুতরাং আমি যা ইচ্ছা তাই করতে পারি ! মালিক তো আমি ই! যেহেতু সরকারটা আমারই ! /(ধরে নিলাম ইসলাম) কিন্তু ইসলাম কি এই কথা বলে ?
সাহেব আবার পড়েন. বার বার পড়েন............
24:33
যারা বিবাহে সামর্থ নয়, তারা যেন সংযম অবলম্বন করে যে পর্যন্ত না আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেন। তোমাদের অধিকারভুক্তদের মধ্যে যারা মুক্তির জন্য লিখিত চুক্তি করতে চায়, তাদের সাথে তোমরা লিখিত চুক্তি কর যদি জান যে, তাদের মধ্যে কল্যাণ আছে। আল্লাহ তোমাদেরকে যে, অর্থ-কড়ি দিয়েছেন, তা থেকে তাদেরকে দান কর। তোমাদের দাসীরা নিজেদের পবিত্রতা রক্ষা করতে চাইলে তোমরা পার্থিব জীবনের সম্পদের লালসায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য কারো না। যদি কেহ তাদের উপর জোর-জবরদস্তি করে, তবে তাদের উপর জোর-জবরদস্তির পর আল্লাহ তাদের প্রতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
উপরের মানে কি খারাপ ?
কখনোই বলে নাই আল্লাহ তাকে জুলুম কর,,,,,,,,,, জুরুম জবর দস্তি নিষিদ্ধ করা হয়েছে ।
তো বার বার বার বা র বার বিকৃত হাদীস কেন টানছেন ? যদি এই আয়াত সত্য ও মানব জাতির জন্য কল্যানকর হয় সুতরাং কসম খোদার ঐ সব বিকৃত হাদীস যা এই আয়াতের অর্থকে প্রশ্নবিদ্ধ করে , তা যেন পুরিয়ে ফেলা হোক ।
কারন কোরআনের অর্থকে প্রশস্থ করেছে হাদীস,,,,,,,,, হাদীস কোরআনকে নয় !
এই মর্মটা বুঝেন !
এইটা তো আস্তিকও বুঝে..... আর অবশ্যই নাস্তিকই বুঝে .. নাস্তিকের প্রথম টার্গেট থাকে কোরআন . তারপর হাদীস ...... ।
১০০% সত্য ইসলাম সম্পূর্ণ ভাবে দাস প্রথাকে রহিত করে নাই । কিন্তু এর বিরুদ্ধে অবস্থান ঠিকই নিয়েছে ১০০% ।
যদি একে নিয়ে ব্যবসা করার বা আমোদ করার কথা কি বলছে কোরআনের কোথাও ??
বুকে হাত দিয়ে বলেন উপরের লাইন তিনটা কি মিথ্যা ?
তাহলে প্রবলেমটা কই ?
প্রবলেমটা হইল আপনার বিকৃত হাদীস, সেই জন্যই বললাম হাদীস কিভাবে কিভাবে আসছে তা জানার চেষ্টা করবেন ।
////
আমি বলব না জোর করে আপনাক মানতেই হবে, আমিও ভুল করি প্রতিনিয়ত । চেষ্টা করি না করার । মহানবী সা: সত্যের পথিক কিন্তু কেউ তাকে বলে নাই তুমি একটা মিথ্যাবাদী ! বলেছে তুমি উন্মাদ, তুমি শয়তান, তুমি ভন্ড, তুমি হেন তেন....... কিন্তু মিথ্যাবাদী তাকে বলে নাই ।
আরে সাহেব আরবে তখন আজাইরা নারীর সাথে শোয়ার অভাব ছিল না । কিন্তু তার এগুলো রেখে এত আকাইম্মা ধর্ম কর্ম প্রচার এর দায়িত্ব ছিল ?
তার জন্য কয়টা প্রাসাদ বা পিরিমিড বা তাজ মহল বানানো হইছে ?
না সে নিজে বানানোর চিন্তা করছে ? না বানাইছে ? আরে সাহেব তার কাম টাম ছিল না আজাইরা ডান্ডাগুলি খেলার যুদ্ধের ময়দানে ? আরে ধূর তার তো আলেক জান্ডার দ্যা গ্রেট হওয়ার দরকার ছিল । দিকে দিকে এ্যাটাক দরকার, সোহবত সোহবত করতে করতে বুঝান দরকার ছিল এইটা হইল ইসলামের সাথে ত্যাদড়ামী করার পরিণতি ! দরকার ছিল তাকে চেঙ্গিস খান হওয়ার. এখন আপনি আরও ইতিহাস পত্র ঘাইটে কইবেন সেও কচু কাটা করছে ! আমিও বলব করছে কিন্তু ভুল করছে, তার সেখানে শুধু ছেলে নয় মেয়েদের ধরেও চেঙ্গিস টাইপের দরকার ছিল , কয়েকটা ব্রোথেল খানা বানানো দরকার ছিল , যেখানে চান্স পাইলেই বা জোশ উঠলেই গরম থেকে ঠান্ডা হওয়া যায় ! স্ত্রীর অধিকারনামা সৃষ্টি ক্যাচলাইয়অ ভুল করছে । তার ভুলের অভাব নাই, মক্কা বিজয়ের পর সেখানে রক্তের হোলির দরকার ছিল । ঘরে ঘরে ইসলামী পয়দা করার জন্য প্রত্যেক নারীকে মক্কা বিজয়ের দাসী বানানো দরকার ছিল , সরি দাসী না আপনার ডান হস্ত থুক্কু, নট ডান হস্ত . ব্রোথেল এ রাখা দরকার ছিল । বুঝানো দরকার ছিল ইসলামের পাওয়ার......
/////
(আল্লাহ ক্ষমা করুক)
আমাকে বলেন পৃথিবীর ইতিহাসে কোন শাসক বা গোষ্ঠি জোরের উপর সারাজীবন পৃথিবী জয় করে , ধরে রাখতে পারছে ?
কেউই পারে নাই, কেউই ঐ ঘৃনিতকে মনে রাখতে চায় নাই । ধীরে ধীরে ভুলে গেছে । যদিও তারা স্মরন করে কিন্তু ভুলে গেছে ....... অত্যাচারকে এবং এর বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহন করেছে ।
আপনার কি মনে হয় ইসলাম সোহবত আর রক্ত দিয়ে প্রচার হয়ে সবার মনে টোকা দিচ্ছে ? (আল্লাহ মাফ করুক)
আমি তো দেখি নাই তুমি খৃষ্টান হইবা ? বিনিময়ে তোমাকে টাকা দিব ? ! এই রকম এর মত অফার ইসলাম করতে ? (শয়তানের প্ররোচনায় কেউ করেও এইটা শয়তানের কাজ , ইসলামের নয়)
আমি জিজ্ঞাসা করতে চাই, এত মসজিদ...... ধরলাম ১৬-২০ কোটির মধ্যে ১ লক্ষ জামাতে যোগ দেয় ..... বাদি দিলাম জামাত ... আলাদা আলাদা নামাজ পড়ে. সম্ভাব্য ৫০ হাজার দিলাম । তাও বাদ দিলাম ধরলাম ১০ হাজার ধরলাম তাও ধরলাম অন ইমারজেন্সি বিপদে পড়ে আল্লাহকে ডাকল আর কি
এমন কতটা করে খৃষ্টানরা বৌদ্ধ রা !
আমার পরিচিত আর পর্যন্ত একজনও পাই নাই ! যে নিয়মিত বা অনিয়মিত চার্চে যায় বা অন্য ধর্মের বা ঈশ্বর বিশ্বাসী হিসেবে পরিচিত কিন্তু ঈশ্বরকে রেগুলার বা ইরেগুলার ডাকে ? ! আমি পাই নাই ।
হয়ত এমন পেয়েছি, তারা বার কয়েক চার্চ নামক বস্তুর দর্শন পাইছে স্কুলে বা বাপ মায়ের অন্তিম কর্মে ! বা মঠে গিয়েছে...... মঠে না যাক ঘরে ঈশর কে ডাকে কিনা সন্দেহ !
আপনার ভিউ হতে পারে ঈশ্বর আদও আছে কি না , ইসলাম দাসকে সমর্থন করে না বিজনেস করে না যৌন সম্পর্কে স্থাপনে সারা দেয় না গো না উট মূত্র পানে সওয়াব আসে কি না তা নয়।
আস্তিক হইতে হইলা আগে ঈশ্বরকে ভুলে যান বা অস্বীকার করেন ঠিক ভাবে । তাহলে তো কাজ সারাই ! এত চিন্তা কিসের ?
নো চিন্তা নো ফুর্তি ।
ইসলাম বেটার সামাজিক সিস্টেম বাকি সব ধর্ম বা জীবন ব্যবস্থা থেকে ।
মুসলিম হবার পর এইটা বেড সেক্টর বাহির করেন কম্পুর মত এরপর ইগনোর ডিলিট হবার চিন্তা করা যাবে ।
বাহির থেকে বিকৃত ও অসমর্থিত কথা বলা উচিত না ।
এক্টু পরে বলতে পারেন আজকাল আলেমরা মাদ্রাসায় গে কারবার করে..... কত উদাহরন তুলবেন ! এইটা তো র্গিজার ফাদার বা সিস্টার বা দেবদাসী হেনতেন হিসেবেও করে ! তো কি বুঝা উচিত না কি সঠিক বা বেঠিক ?
কোরআনের কোন আয়াতে এসব করার কথা কি ইঙ্গিত দেয় ? এর উল্টাটাই তো দেখছি আয়াতে
কেন সব গুবলেট পাকান ?
না মানেন সৃষ্টি কর্তা ভাল কথা . কিন্তু বিকৃত ব্যাপার কেন পুশ করেন ?
বৌদ্ধ ধর্মে আজ শিওর হইতে পারল না গৌতম বুদ্ধই কি আসল প্রভু নাকি বার্তা বাহক এই নিয়া তো ইসলামের মতই শিয়া সুন্নী কেচাল এমন খৃষ্টদেরও আছে । ত্রিপিটক পাঠ আমার মুখস্থ কিছু অংশ ........ যদিও আমি .........
যাই হোক ......
মূল হল বুঝে বিশ্বাস করা । বুঝে অবিশ্বাস করা ।
না বুঝে অবিশ্বাস ভাল লাগে না ।
না বুঝে বিশ্বাসও ভাল লাগে না । আমার নামের সাথে সুন্নি থাকলেও এখন আর কিছু মানি টানি না । বুঝি এই সব ট্যাগ টুগ দেখে আল্লাহ আমাকে আইডেন্টিফাই করবে না, করবে আমল দেখে ।
আর আমলটা হতে হবে সত কর্মের, ভাল কাজের । যতটুকু সম্ভব ।
সবাই যদি সত্যি কথা বলে বিলিভ মি. কেউ অপকর্ম করার সাহস করবে না.... প্রত্যেক কাছাকাছি তাই বলে. তুলনায় ইসলাম অপকর্ম থেকে দূরে থাকার কথা বলে ।
জিহাদ দুই প্রকার ......... বড় জিহাদ হল মনের সাথে.......... ছোট জিহাদ হল বাস্তব যুদ্ধ ।
বড় জিহাদ আমি প্রতিনিয়ত সবাই করছি ।
নাস্তিক দের প্রতি এতটা খারাপ লাগে না, যতটা খারাপ লাগে ঈশ্বরকে বুঝেও এক নিয়ে ঈশ্বরবিশ্বাসীরাই ছেলে খেলা করে সহজে । নামাজ পড়লাম, ঘুষটা নিলাম টাইম মত ! এরকম আরও অনেক বলা যাবে । ১৯৭১ সালে মুসলিম ভাইরা যা একটা গিফট দিল ! ভুলার না । কাজেও ২ টা পাকি আছে সালাম টালাম কেন দেই না জিজ্ঞাসা করে মুসলিম কিনা ? আমার মধ্যে তাদের প্রতি একটু আক্রোশ আছে, তাই হয়ত একটু দূরত্ব রাখতে পছন্দ করি । যদিও তারা সমরে ছিল না , তারা সত্যি ইতিহাস জানে না । আমি শিওর পাকিরা নিজেরাও জানে না ,তারা রোজ কেয়ামতে জবাব দিহিতার মত কাজ করেছে ।
তবে চেষ্টা করা উচিত খারাপ কর্ম থেকে দূরে থাকার । যদি বুঝে নাস্তিক হয়ে থাকেন তাই করার চেষ্টা করেন ইনডাইরেক্টলী আপনি অবশ্যই মুসলিমের মতই হবেন যদিও আপনি নাস্তিক ।
যতদিন ঈশ্বর নাই ততদিন নাস্তিক ই থাকবেন আর কি করা ! যদি দেখা হয় পরকালে , গাছ হয়ে জন্মালে হয়ত আপনার চান্স নাই, নাকি আরেক মানুষ হিয়ে ফিরে আসবেন ? যেখানেই যাবেন, এই অধমের জন্য মনে রাখবেন, যদি ফিরে আসেন তবে আমার জন্য অভিজ্ঞতা কিছু নিয়ে আসবেন....
(এই উক্তি বা কাছাকাছি একটি উক্তি বলেছিল আমার একজন বয়সে বড় বিজ্ঞানী বন্ধু স্কুলে থাকতে লাইব্রেরীতে গিয়ে তার কাছে ভাষা শিখতাম, জানি না এখন সে কোথায় ! , সেও আস্তিক খৃস্ট পিতামাতার নাস্তিক সন্তান, তবে তার নাস্তিকতা পিওর ছিল , সে না দেখে বিশ্বাস করতে চাইত না)
(তবে আমি তাকে আজ একটা প্রশ্ন করতাম আপনি শিওর হইলেন কিভাবে এইটাই তোমার মা বাবা মা ! , জানি এইরকম বিব্রতকর প্রশ্ন চুপ থেকে ঠান্ডা মাথায় বলত ''ডি এন এ টেস্ট করে জবাব আমি পাব তবে এইটার মানে হয় না ! '' কারন সে এই বিশ্বাসসেই আটকে থাকত কিন্তু সে টেস্ট করাত না ,, আর মুসলিমরা ঠিক এইভাবেই মুসলিম পরিবারে জন্মে মুসলিম হয়ে থাকছে আর যখনই ঈশ্বর কে দেখার মত ডি এন এ টেস্ট করতে যায় , তখনই নাস্তিকের বেড়াজালে চলে যায়! , কি ভুল বললাম ?)
আল্লাহকে আমি দেখছি না নয়নে কিন্তু তার বার্তা অন্য সব ধর্ম বা সমাজ ব্যবস্থা নিয়ম নীতি থেকে বেটার পাচ্ছি ।
যদিও সব সময় মেনে চলতে ব্যর্থ হচ্ছি কিন্তু চেষ্টা করছি ।
৫ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ পড়েই কি প্রকৃত মুসলিম হওয়া যায় ! তাহলে বলব ভুল , এইগুলি সহায়তা করে । ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়লাম আর দাসী রাখলাম অত্যাচার করলাম আর মন চাইল ধরে ধরে প্রেগনেন্ট বানালাম ! (মাফ করবেন) ছি ! এইভাবে কেউ কি মনে করে ! কোরআন কি এইটাই বলছে ?
হাদীসের আমার সহায়ক মাত্র, তাও অনেক ক্ষেত্র বিকৃত,
তা জানতে আবারও বলছি হাদীস কিভাবে কেন ও কখন, কার মাধ্যমে সংকলিত হয়েছে জানার চেষ্টা করেন । তাহলেই ধরতে পারবেন ।
[[নাস্তিকতা নিয়ে সুখে থাকুন, কিন্তু অযথা কাউকে বিরক্ত করবেন না, বিরক্ত ফিল করলে জানাতে পারেন কোরবানীর রক্ত দেখতে পছন্দ করি না,অমানবিক ওকে, মাংস পরিহার করুন, আর গাছ গাছালিরও প্রান আছে তাই তাদের কষ্ট দিয়ে খাওয়া ঠিক না ।
অভুক্ত থাকবেন কি ? যাই হোক । দুনিয়ার তামাম মাংস বিক্রেতা তো বন্ধ করতে পারবেন না । ]] এমনেই যোগ করলাম, অনেক ইসলাম বিদ্বেষীদের অযথা মন কামড়া কামড়ি করে তো তাই.. তবে আশা করছি ইসলাম বিদ্বেষী না হয়ে আপনি আসল আস্তিক হবেন ।
ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন ।
৫২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯
দিশার বলেছেন: @রিফাত , বহুত কিসু লিখসেন, আপনার লেখা coherent না হওয়া তে, দুক্ষিত , প্রতিটা লাইন এর অন্স্বের দিতে পারছি না, আবার বলছি পয়েন্ট করে প্রশ্ন করুন জবাব পাবেন .
১) রিলিজিয়াস apologitic দের খুবই দুর্বল একটা যুক্তি তুলে ধরসেন দেখে আশ্চর্য হলাম, খুশি ও, ভাষার দেয়াল তুলে , জ্ঞান কে আটকে রাখা যায় না, আমি আরবি ভালো না বুঝতে পারি, যারা পারে তাদের সম্মিলিত ট্রান্সলেশন তো , একসাথে পড়তে পারি নাকি? মুসলিম বিশ্বের সাধারণ ঐক্যমত আছে যুদ্ধ লব্ধ দাস প্রথা নিয়ে , আপনি আমি, উভয়ে ইটা নিয়ে গলা ফাটিয়ে লাভ নাই।
২) নাস্তিক হতে হলে "কোরান" কে কেন মূল ভিত্তি মেনে নিতে হবে? ছাত্র হিসাবে আমি এটাই মানি, Evidence দিয়ে প্রমান না দেয়া পর্যন্ত , বাইবেল কোরান রামায়ন মহাভারত , মানব লিখিত , এবং ধর্ম মানবের সৃষ্টি , উল্টা টা নয়।
মানুষেরে ঘৃণা করি'/
ও কারা কোরান, বেদ, বাইবেল চুম্বিছে মরি' মরি'/
ও মুখ হইতে কেতাব-গ্রন্থ নাও জোর ক'রে কেড়ে,/
যাহারা আনিল গ্রন্থ-কেতাব সেই মানুষেরে মেরে।/
পূজিছে গ্রন্থ ভন্ডের দল! - মূর্খরা সব শোনো,/
মানুষ এনেছে গ্রন্থ; - গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোনো!/......।(নজরুল)
৩) পাল তোলা জাহাজের উদাহরণ দিয়ে কি বলতে চাইলেন বুঝি নাই . কোরান কে আল্লাহ , খুব সহজে ডিবেট প্র্রফ করতে পারত, একটা অতি অসাধারণ উদাহরণ দিয়ে, কিন্তু দুর্ভাগ্য ক্রমে, তত্কালীন মুরু বেদ্যুইন দের যা জ্ঞান , বা যা যা দেখেছে , শুনেছে, আসে পাশে তার উদাহরন দিয়ে কোরান লিখা হইসে।
৫৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১৩
রিফাত হোসেন বলেছেন: Post কর্তেই তো ঘ্নটা লেগে গেল মাত্র শুইলাম। এই তাড়াতাড়ি পড়লেন কিভাবে
?
বুঝে নাকি তোতা পাখির মত?
Lol
Allah ke na daka jotoi laka thakuk javabe thakuk tar proti kuno nastiki iman anbena.
যাই হোক আপ্নার মানে হল হাদীs. কোরান এক ই বস্তু। এগুলি আল্লাহ দিল তাই ভুল থাক্তে পার্বে না হাদিসে।! ভুল যেহেতু আছে তাই কোর আন হাদীস. মানুষের ই তইরী . এগুলো ক্ষতিকারক . এগুলো প্রচার বন্ধ কর্তে হবে তার উপর কোরান এ মানুষ যেভাবে পয়েন্ট হিসাবে আইন বা নিয়ম নির্দেশ দেয় সে রকম নাই। হ য ব র ল . তাই এইটা মানুষের তইরী . কোন আল্লাহ নাই।! সব ই ভুয়া।
আপ্নার কি এই চিন্তা?
এক্টু জান্তে ইচ্ছা কর্ছে?
শুভ সকাল ekhn ektu ghumabo. Bikkipto vabe proshno korar jonno sorry. :-)
৫৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৫
দিশার বলেছেন: @রিফাত, উপরের পোস্ট এর ইংলিশ লাইন তার মানে বুঝলাম না।
হাদিস কোরান একই , আমি কখন বললাম?
সব ধর্ম গ্রন্থ মানুষের লেখা .
৫৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯
মেলবোর্ন বলেছেন: রিফাত হোসেন বলেছেন: Allah ke na daka jotoi laka thakuk javabe thakuk tar proti kuno nastiki iman anbena.
সুরা বাকারা আয়াত ৬: নিশ্চিতই যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।
সুরা বাকারা আয়াত: ৭: আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
৪১) সূরা হা-মীম সেজদাহ , আয়াত নং ৫৩ : এখন আমি তাদেরকে আমার নিদর্শনাবলী প্রদর্শন করাব পৃথিবীর দিগন্তে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; ফলে তাদের কাছে ফুটে উঠবে যে, এ কোরআন সত্য। আপনার পালনকর্তা সর্ববিষয়ে সাক্ষ্যদাতা, এটা কি যথেষ্ট নয়? Quran Fussilat 41:53
২৭) সূরা নমল আয়াত ৬৩ : বলুন তো কে তোমাদেরকে জলে ও স্থলে অন্ধকারে পথ দেখান এবং যিনি তাঁর অনুগ্রহের পূর্বে সুসংবাদবাহী বাতাস প্রেরণ করেন? অতএব, আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য আছে কি? তারা যাকে শরীক করে, আল্লাহ তা থেকে অনেক ঊর্ধ্বে।
২৭) সূরা নমল আয়াত: ৬৪: বলুন তো কে প্রথমবার সৃষ্টি করেন, অতঃপর তাকে পুনরায় সৃষ্টি করবেন এবং কে তোমাদেরকে আকাশ ও মর্তø থেকে রিযিক দান করেন। সুতরাং আল্লাহর সাথে অন্য কোন উপাস্য আছে কি? বলুন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তবে তোমাদের প্রমাণ উপস্থিত কর।
২৭) সূরা নমল আয়াত ৮১: আপনি অন্ধদেরকে তাদের পথভ্রষ্টতা থেকে ফিরিয়ে সৎপথে আনতে পারবেন না। আপনি কেবল তাদেরকে শোনাতে পারবেন, যারা আমার আয়াতসমূহে বিশ্বাস করে। অতএব, তারাই আজ্ঞাবহ।
৫৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: লেখক সাহেব বাদ দেন . এই পোস্ট এর সাথে দিশার সাহেব এর চিন্তার মিল নাই। তার ভিউ হইল কোরান মানুষের লেখা আর কোরান প্রধান গ্রন্থ না! হাদীস এক ই মান বহন করে!
মানুষের লেখা যখন তাই ভুলে ভরা। . . .!
হাহাহাহা আমরা আস্তিকরা রাইট এন্ড চুস. না থুক্কু পিক এন্ড চুস কর্তে পারি . . . :-)
নাস্তিক রা তাদের জীবন পর্ব কি কিভাবে কর্বে! ণিজেরাই কর বে। যেম্ন ইচ্ছা!
আচ্ছা ইস লাম এ বিবাহ করা যাদের হারাম তারা নাস্তিক রা কর্তে পার্বে নাকি!
? অসহায় দের নিজের শেষ সম্বল্টা দিবে নাকি?
যেহেতু তাদের দিক নির্দেশ না কিছু নাই . ণিজেরাই সব। এম ন বহু প্রশ্ন করা যায়।
পোস্ট টা আস্তিক নাস্তিক নিয়ে নয় তবুও টার্ন করল , . . .
শেষ মন্তব্য . . . . . . ভাল থাকেন দিশার ও লেখক সাহেব .
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৭
মেলবোর্ন বলেছেন: ভিন্ন মত থাকতেই পারে তবে সুন্দর আলোচনা করার জন্য এবং পোস্টে বাজে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার জন্য আপনাকে ও দিশারকে দুজন কেই ধন্যবাদ,
পৃথিবীতে সবাই মুসলমান হবে না আর সবাই অবিশ্বাসীও হবে না সবার সহ অবস্থানের মাধ্যমে পৃথিবীকে সুন্দর ভাবে গড়ে তোলা এবং সবার সুন্দর জীবনের নিরাপত্তা বিধানই হোক সবার মুল লক্ষ্য - মানুষের কল্যানের জন্যইতো এত বিধান , নিয়ম নীতি, আলোচনা ও সমালোচনা তাই না। সবার কল্যান কামনা আবারো ধন্যবাদ আপনাদের দুজন কেই।
আমার লিখায় কেহ কস্ট পেয়ে থাকলে অগ্রিম ক্ষমাপ্রর্থী কারন আমি সাধারন মানুষ ভুল হতেই পারে। আপনারা ভাল থাকুন সেই দোয়া সবার জন্য।
৫৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
মাহমুদ। বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। প্রিয়তে । লেখক এবং রিফাত সাহেব কে ধন্যবাদ আপনাদের মূল্যবান মাতামত এবং সময় দিয়ে লেখার জন্য।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ মাহমুদ সাহেব।
৫৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
এম এ এইচ মিনা বলেছেন: দারুন লিখেছেন ভাই। ভালো লাগল এগিয়ে যান। সাথে আছি।
পোষ্টে ++++++++।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ
৫৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:৫৭
মেলবোর্ন বলেছেন: যারা জান্নাতীদের খেদমত করবে, তারা তো ‘গিলমান’ এই বিষয়ে :
যেই আয়াত বলেছেন 52.24 সুরক্ষিত মোতিসদৃশ কিশোররা তাদের সেবায় ঘুরাফেরা করবে। (এখানে এই কিশোরেরা হবে আমাদের সন্তানরা কারন দেখুন সুরা রাদ সুরা নং ১৩ আয়াত ২৩: তা হচ্ছে বসবাসের বাগান। তাতে তারা প্রবেশ করবে এবং তাদের সৎকর্মশীল বাপ-দাদা, স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানেরা। ফেরেশতারা তাদের কাছে আসবে প্রত্যেক দরজা দিয়ে।
আরো দেখুন সুরা আত তূর সুরা নং ৫২ আয়াত নং: ২১ যারা ঈমানদার এবং যাদের সন্তানরা ঈমানে তাদের অনুগামী, আমি তাদেরকে তাদের পিতৃপুরুষদের সাথে মিলিত করে দেব এবং তাদের আমল বিন্দুমাত্রও হ্রাস করব না। প্রত্যেক ব্যক্তি নিজ কৃত কর্মের জন্য দায়ী।) And their children like pearls, playful, happy around them. [13:23, 52:21, ]
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: শুনেন ভাইসাব, ছোট থাকতে আমরা বইতে ইসলামের কী গল্প পড়ছি? আমরা পড়ছি বুড়া বিধর্মী মহিলা নবীর পথে কাটা বিছাইয়া থুইত, নবী তারে কিছুই কইত না। বরং একদিন পথে কাটা না দেখতে পাইয়া নবী মহিলার খোজ নেয় আর জানতে পারে মহিলা অসুস্থ। নবী নিজে মহিলার সেবা কইরা মহিলারে সুস্থ করে। এই হচ্ছে পথে কাটা বিছানি বিধর্মী মহিলার প্রতি নবীর আচরণ।
এইবার আসি ব্লগে। ব্লগে এসে আমরা ইসলামের শিক্ষা কাদের কাছ থেকে পাই? ছাগুদের কাছ থেকে। তাদের কথামত কাফিরদের হত্যা কর, হিন্দুদের মালাউন বল, হিন্দুদের দেশ থেকে খেদাও, এইসব শিক্ষা আমরা পাই।
ক্লাস নাইনে বাংলা বইতে পড়ছি তায়েফে মহানবীরে যারা পাথর ছুড়ে রক্তাক্ত করছিল মহানবী তাদের একটা অভিশাপ পর্যন্ত দেন নাই। আমরা ইসলাম শিক্ষা বইতে শিক্ষা পেয়েছি একজন পতিতা মহিলা একটা তৃষ্ণার্ত কুকুরকে পানি পান করানোর কারণে আল্লাহ তার সারা জীবনের সব গুনাহ মাফ করে দিয়েছিলেম।
আর এখন আমরা দেখি খালি জিহাদ জিহাদ কইয়া চিল্লায় আর কাফিরদের কল্লা ফালাইতে কয়। বুরকা না পড়লে মেয়েদের ধর্ষণ করা জায়েজ বলা ফতোয়া দেয়। এইগুলো হইতাছে জামাত শিবিরের ইসলামিক শিক্ষা।
ধর্ম দুইধারী তলোয়ারের মত। আপনি চাইলে এটা দিয়া বিন লাদেনও হতে পারেন আবার খাজা মঈনুদ্দীন চিশতীও হতে পারেন। নারী অধিকার চাইলে দিতে পারেন আবার না চাইলে নাও দিতে পারেন। কথা হইল আপনি কোন পথ নিবেন।