![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. The Qur'an is the Most Influential, Most Powerful, Most Memorized, and Most Followed Book on the planet Earth।Find out why @ LinguisticMiracle.com ২: I believe A little science leads one away from God, a great deal of science leads one back to Him ৩: I will make the most of everything in life, because life is no rehersal... So if i love someone, i will tell them, if im upset with someone, i will forgive them and if anyone chooses to love me in return, i will be most certainly grateful, and show them everyday for as long as i am capable to do so, how much it means to me
বিদ্র: এই পোস্ট টির কন্টেন্ট অনুপোযুক্ত ও হার্টের রোগির জন্য নয়। শুধুমাত্র প্রপ্ত বয়স্কদের জন্য এবং তরুন ও সত্যের পথে পথিকের জন্য বিশেষ ভাবে প্রযজ্য, একবার ভাবেন জামাত , আল বদর আল শামস না থাকলে কি এসব ঘটনা এত সহজে হতো। রক্ত টকবগ করছে জালিমের কবর রচনা করতেআর কোন অপেক্ষা নয় এক্ষুনি চাই।
২৫ মার্চ ১৯৭১ রাতে সুইপার রাবেয়া খাতুন রাজারবাগ পুলিশ লাইনের এস এফক্যান্টিনে ছিলেন।পুলিশদের প্রতিরোধ ব্যর্থ হবার পরে ধর্ষিত হন রাবেয়া খাতুন।সুইপার বলে প্রাণে বেঁচে যান কারণ রক্ত ও লাশ পরিস্কার করার জন্য তাকে দরকার ছিল সেনাবাহিনীর।এরপরের ঘটনার তিনি যে বিবরণ দিয়েছেন তা এইরকম :
২৬ মার্চ ১৯৭১,বিভিন্ন স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেয়েদের ধরে আনা হয়।আসা মাত্রই সৈনিকরা উল্লাসে ফেটে পড়ে।তারা ব্যারাকে ঢুকে প্রতিটি যুবতী,মহিলা এবং বালিকার পরনের কাপড় খুলে সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে লাথি মেরে মাটিতে ফেলে ধর্ষণে লিপ্ত হতে থাকে।রাবেয়া খাতুন ড্রেন পরিস্কার করতে করতে এই ঘটনা প্রত্যক্ষ করেন।পাকসেনারা ধর্ষন করেই থেকে থাকেনি,সেই মেয়েদের বুকের স্তন ও গালের মাংস কামড়াতে কামড়াতে রক্তাক্ত করে দেয়,মাংস তুলে নেয়।মেয়েদের গাল,পেট ,ঘাড় ,বুক,পিঠ ও কোমরের অংশ তাদের কামড়ে রক্তাক্ত হয়ে যায়।এভাবে চলতে থাকে প্রতিদিন।
যেসব মেয়েরা প্রাথমিকভাবে প্রতিবাদ করত তাদের স্তন ছিড়ে ফেলা হত,যোনি ও গুহ্যদ্বা্রের মধ্যে বন্দুকের নল,বেয়নেট ও ধারালো ছুরি ঢূকিয়ে হত্যা করা হত।বহু অল্প বয়স্ক বালিকা উপুর্যুপুরি ধর্ষণে নিহত হয়।এর পরে লাশগুলো ছুরি দিয়ে কেটে বস্তায় ভরে বাইরে ফেলে দেয়া হত।হেড কোয়ার্টারের দুই,তিন এবং চারতলায় এই্ মেয়েদের রাখা হত,মোটা রডের সাথে চুল বেঁধে। এইসব ঝুলন্ত মেয়েদের কোমরে ব্যাটন দিয়ে আঘাত করা হত প্রায় নিয়মিত,কারো কারো স্তন কেটে নেয়া হত, হাসতে হাসতে যোনিপথে ঢুকিয়ে দেওয়া হত লাঠি এবং রাইফেলের নল।কোন কোন সৈনিক উঁচু চেয়ারে দাঁড়িয়ে উলঙ্গ মেয়েদের বুকে দাঁত লাগিয়ে মাংস ছিড়ে নিয়ে উল্লাসে ফেটে পড়ত,কোন মেয়ে প্রতিবাদ করতে গেলে তখনই হত্যা করা হত।
কোন কোন মেয়ের সামনের দাঁত ছিল না,ঠোঁটের দু’দিকের মাংস কামড়ে ছিড়ে নেয়া হয়েছিল,প্রতিটি মেয়ের হাতের আঙ্গুল ভেঙ্গে থেতলে গিয়েছিল লাঠি আর রডের পিটুনিতে।কোন অবস্থাতেই তাঁদের হাত ও পায়ের বাঁধন খুলে দেয়া হত না,অনেকেই মারা গেছে ঝুলন্ত অবস্থায়।
রাজারবাগ পুলিশ লাইনের একজন সুবেদার খলিলুর রহমানের অভিজ্ঞতা এইরকম :
মেয়েদের ধরে নিয়ে এসে,ট্রাক থেকে নামিয়ে সাথেই সাথেই শুরু হত ধর্ষন,দেহের পোশাক খুলে ফেলে সম্পূর্ণ উলঙ্গ করে ধর্ষণ করা হত। সারাদিন ধর্ষণের পরে এই মেয়েদের হেড কোয়ার্টার বিল্ডিং এ উলঙ্গ অবস্থায় রডের সাথে বেঁধে ঝুলিয়ে রাখ হত,এবং রাতের বেলা আবারো চলত নির্যাতন।প্রতিবাদ করা মাত্রই হত্যা করা হত,চিত করে শুইয়ে রড,লাঠি,রাইফেলের নল,বেয়নেট ঢুকিয়ে দেয়া হত যোনিপথে,কেটে নেয়া হত স্তন।অবিরাম ধর্ষণের ফলে কেউ অজ্ঞান হয়ে গেলেও থামত না ধর্ষণ।
ডোম পরদেশীর বর্ণনা থেকে নিচের ঘটনাগুলি জানা যায় :
২৭ মার্চ,১৯৭১,ঢাকা মিটফোর্ড হাসপাতালের লাশ ঘর থেকে লাশ ট্রাকে তুলতে গিয়ে একটি চাদর ঢাকা ষোড়শী মেয়ের লাশ দেখতে পান পরদেশী।সম্পূর্ণ উলঙ্গ লাশটির বুক এবং যোনিপথ ছিল ক্ষতবিক্ষত,নিতম্ব থেকে টুকরো টুকরো মাংস কেটে নেয়া হয়েছিল।
২৯ মার্চ শাখারীবাজারে লাশ তুলতে গিয়ে পরদেশী সেখানকার প্রায় প্রতিটি ঘরে নারী,পুরুষ,আবাল বৃদ্ধ বনিতার লাশ দেখতে পান,লাশগুলি পচা এবং বিকৃত ছিল।বেশিরভাগ মেয়ের লাশ ছিল উলঙ্গ,কয়েকটি যুবতীর বুক থেকে স্তন খামচে,খুবলে তুলে নেয়া হয়েছে,কয়েকটি লাশের যোনিপথে লাঠি ঢোকান ছিল।মিল ব্যারাকের ঘাটে ৬ জন মেয়ের লাশ পান তিনি,এদের প্রত্যেকের চোখ,হাত,পা শক্ত করে বাঁধা ছিল, যোনিপথ রক্তাক্ত এবং শরীর গুলিতে ঝাঝরা ছিল।
ঢাকা পৌরসভার সুইপার সাহেব আলীর ভাষ্যে ২৯ মার্চ তার দল একমাত্র মিটফোর্ড হাসপাতাল থেকে কয়েক ট্রাক লাশ উদ্ধার করে। তিনি আরমানীটোলার এক বাড়িতে দশ এগারো বছরের একটি মেয়ের লাশ দেখতে পান,সমস্ত শরীর ক্ষতবিক্ষত,জমাট বাঁধা ছোপ ছোপ রক্ত সারা গায়ে,এবং তার দেহের বিভিন্ন স্থানের মাংস তুলে ফেলা হয়েছিল। ধর্ষণ শেষে মেয়েটির দুই পা দু’দিক থেকে টেনে ধরে নাভি পর্যন্ত ছিড়ে ফেলা হয়েছিল।
৩০ মার্চ ঢাবির রোকেয়া হলের চারতলার ছাদের উপরে আনুমানিক ১৯ বছরের একটি মেয়ের লাশ পান সাহেব আলী,যথারীতি উলঙ্গ।পাশে দাঁড়ানো একজন পাক সেনার কাছ থেকে তিনি জানতে পারেন মেয়েটিকে হত্যা করতে ধর্ষণ ছাড়া অন্য কিছু করার দরকার পড়েনি,পর্যায়ক্রমিক ধর্ষণের ফলেই তার মৃত্যু ঘটে।মেয়েটির চোখ ফোলা ছিল,যৌনাঙ্গ এবং তার পার্শ্ববর্তী অংশ ফুলে পেটের অনেক উপরে চলে এসেছে,যোনিপথ রক্তাক্ত,দুই গালে এবং বুকে কামড়ের স্পষ্ট ছাপ ছিল।
’৭১ এ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়কে পাকবাহিনীর একটি বিরাট ক্যাম্পে পরিণত করা হয়।এখানে বন্দী ছিলেন রাজশাহী মেডিকেল কলেজের ছাত্রী মঞ্জিলা এবং তার দুই বোন মেহের বানু এবং দিলরুবা।।তাদেরকে আরো ৩০ জন মেয়ের সাথে একটি কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখা হয়,সার্বক্ষণিক প্রহরায় থাকতো দুজন সশস্ত্র গার্ড।এই মেয়েগুলোকে ওই ক্যাম্পের সামরিক অফিসারদের খোরাক হিসেবে ব্যবহার করা হত।প্রতি সন্ধ্যায় নিয়ে যাওয়া হত ৫/৬ জন মেয়েকে,এবং ভোরবেলা ফিরিয়ে দেয়া হত অর্ধমৃত অবস্থায়।প্রতিবাদ করলেই প্রহার করা হত পূর্বোক্ত কায়দায়।একবার একটি মেয়ে একজন সৈনিকের হাতে আঁচড়ে দিলে তখনই তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।এই বন্দীশালায় খাবার হিসাবে দেয়া হত ভাত এবং লবন।
সাংবাদিক রণেশ মৈত্রের একটি অনুসন্ধান থেকে জানা যায়,রংপুর ক্যান্টনমেন্ট এবং রংপুর আর্টস কাউন্সিল ভবনটি নারী নির্যাতনের জন্য ব্যবহার করা হত।এখানে বন্দী ছিল প্রায় একশ মেয়ে এবং প্রতিদিনই চলত নির্যাতন,যারা অসুস্থ হয়ে পড়ত তাদের হত্যা করা হত সাথে সাথেই।স্বাধীনতার পরে আর্টস কাউন্সিল হলের পাশ থেকে বহুসংখ্যক মহিলার শাড়ি,ব্লাউজ,অর্ধগলিত লাশ,এবং কংকাল পাওয়া যায়। প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণে জানা যায়,রংপুর থেকে প্রায় তিনশ/চারশ মেয়েকেঢাকা এবং অন্যান্য স্থানে পাচার করে দেওয়া হয়,তাদের আর কোন সন্ধান মেলেনি।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যান বিভাগের ছাত্র ছাত্রীদের একটি গবেষণায়জানা যায় রাজশাহীর জুগিসশো গ্রামে মে মাসের কোন একদিন পাকবাহিনী ১৫ জনমহিলাকে ধর্ষণ করে এবং অন্যান্য নির্যাতন চালায়।এ অঞ্চলের ৫৫ জন তরুনীকেধরে নিয়ে যাওয়া হয়।বাঁশবাড়ীয়া গ্রামে পাকবাহিনী প্রায় দেড়শো জন বিভিন্ন বয়সী মেয়েকে ঘর থেকে বের করে প্রকাশ্যে ধর্ষণ করে।এদের মধ্যে ১০ জনের তখনই মৃত্যু হয়।
একই গবেষণা থেকে বাগমারা গ্রামের দেলজান বিবির কথা জানা যায়।সময়টা ছিলরমজান মাস,দেলজান বিবি রোজা ছিলেন।হঠাৎ পাকসেনারা ঘরে ঢুকে পড়ে এবং ধর্ষণশুরু করে।একই গ্রামের সোনাভান খাতুনকেও রাস্তার মধ্যে প্রকাশ্যে ধর্ষণ করা হয়।
১০ ডিসেম্বর যশোরের মাহমুদপুর গ্রামের একটি মসজিদ থেকে এগারোটি মেয়েকেউলঙ্গ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।তাদেরকে যুদ্ধের সময় প্রায় সাত মাস ধরেমসজিদের ভেতরেই ধর্ষণ এবং বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন করা হয়।
যশোর ক্যান্টনমেন্টে চৌদ্দ দিন বন্দী থাকা হারেছ উদ্দিনের ভাষ্যে জানা যায়ক্যান্টনমেন্টে ১২ থেকে ৫০ বছর বয়সের ২৯৫ জন মেয়েকে আটক রাখা হয়েছিল,তাদেরউপর নির্যাতন চলত প্রতি রাতেই।হারেছ উদ্দিনের সেলটি বেশ খানিকটা দূরেথাকলেও নির্যাতনের সময় মেয়েদের চিৎকার তিনি শুনতে পেতেন।প্রতিদিন বিকেলে একজন সুবাদার এসে এসব কে কোথায় যাবে তার একটি তালিকা বানাত,সন্ধ্যা হলেই এইতালিকা অনুযায়ী মেয়েদের পাঠানো হত।অনেক সময় খেয়াল খুশিমত বাইরে নিয়ে এসেতাদের এলোপাথাড়ি ভাবে ধর্ষণ করা হত।
কুষ্টিয়ার কুমারখালীর মাটিরহাট গ্রামের ফুলজান যুদ্ধের সময় আট মাসেরগর্ভবতী ছিল,তার বাবা মায়ের সামনেই তাকে কয়েকজন সৈনিক উপুর্যুপুরি ধর্ষণকরে।তার গর্ভের সন্তানটি মারা যায়।
কুমারখালির বাটিয়ামারা গ্রামের মোঃ নুরুল ইসলামের বর্ণনায় একটি আপাত-অদ্ভুতঘটনা জানা যায়।ঐ এলাকার একজন রাজাকারকে একদিন দুজন পাকসেনা মেয়ে যোগাড় করেদিতে বললে সে তাদেরকে তার বাড়ি নিয়ে যায়,খবর পেয়ে বাড়ির সব মেয়ে পালিয়েগেলেও তার বৃদ্ধা মা বাড়িতে থেকে যান।সৈনিক দু’জন রাজাকারটির বুকে রাইফেলঠেকিয়ে পালাক্রমে তার মাকে ধর্ষণ করে।এর পরে রাজাকারটির আর কোন খোঁজ পাওয়া যায় নি।
নারী নির্যাতনের ক্ষেত্রে কম যায়নি বিহারীরাও।নৃশংসতায় তারা কোন কোন সময়ছাড়িয়ে গিয়েছিল পাকবাহিনীকেও।২৬ মার্চ ’৭১ মীরপুরের একটি বাড়ি থেকে পরিবারের সবাইকে ধরে আনা হয় এবং কাপড় খুলতে বলা হয়।তারা এতে রাজি না হলে বাবা ও ছেলেকে আদেশ করা হয় যথাক্রমে মেয়ে এবং মাকে ধর্ষণ করতে।এতেও রাজি নাহলে প্রথমে বাবা এবং ছেলে কে টুকরো টুকরো করে হত্যা করা হয় এবং মা মেয়ে দুজনকে দুজনের চুলের সাথে বেঁধে উলঙ্গ অবস্থায় টানতে টানতে ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়।
খুলনার ডাঃ বিকাশ চক্রবর্তীর কাছ থেকে জানা যায়,সেখানকার পাবলিক হেলথ কলোনিএলাকায় মুক্তিযুদ্ধের সময়ে স্থাপিত ক্যাম্পে বিপুল সংখ্যক মেয়েকে(প্রায় সববয়সের) আটকে রেখে পূর্বোক্ত কায়দায় নির্যাতন চালানো হয়।যুদ্ধ শেষেক্যাম্পের একটি কক্ষ থেকে কয়েকটি কাঁচের জার উদ্ধার করা হয়,যার মধ্যে ফরমালিনে সংরক্ষিত ছিল মেয়েদের শরীরের বিভিন্ন অংশ।অংশগুলি কাটা হয়ে ছিল খুব নিখুঁতভাবে।
- ওহে যুবক ভাই মেয়ে বোনরা আমার,
দেখো তোমার বয়সের অনেকেই ওরা, ওদের ও তোমার মত দু চোখ ভরা স্বপ্ন ছিল। নরক যন্ত্রণা ভুগিয়ে ওদের স্বপ্ন গুলো যারা কেড়ে নিল বা নিতে সাহায্য করলো তাদের তুমি আজ আলিম মানো অতচ দেখো কি বীভৎস কি হিংস্র জানোয়ার ছিল এরা।
২০১৩ না হয়ে যদি এখন ১৯৭১ হত। তোমার ও এমন এমন পরিনতি হতে পারতো। তখন হয়তো তোমার পরিবারকেও ৪২ টা বছর দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করতো হত খুনি, ধর্ষকের আস্ফালন।
জামাতে ইসলাম পয়দা হওয়ার ১৪০০ বছর আগে থেকে ইসলাম এই দুনিয়ায় মনবতার জয়গান গেয়ে যাচ্ছে আর জামাত শিবির তো সেইদিনের জারজ।আমাদের পূর্বপুরুষ জামাত করে নাই বলে তারা কি মুসলিম ছিল না? এখন নতুন করে একদল খুনি ধর্ষক ভেকধারীদের কাছ থেকে আমাদের নতুন করে ইসলাম শিখতে হবে ??
ভেবে দেখো সবাই, একটু ভেবে দেখো।
প্রজন্ম চত্বর - Projonmo Chottor পেইজ হতে https://www.facebook.com/PrajanmaChattar
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৬
মেলবোর্ন বলেছেন: ৪) সূরা আন নিসা আয়াত নং৭৫ আর তোমাদের কি হল যে, তেমারা আল্লাহর রাহে লড়াই করছ না দুর্বল সেই পুরুষ, নারী ও শিশুদের পক্ষে,
২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
হোদল রাজা বলেছেন: কি বিভৎস !
এসব মানুষের রুপ নিয়ে থাকা ইবলিসরা দোজখ নসিব হোক !
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ, বস!
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৫
মেলবোর্ন বলেছেন: আসিফ ভাই আছেন কেমন, আই প্যাডের আই চা কবে হবে?
৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: এ ইতিহাস ছিরে ফেল
নতুন সূর্য নব স্বাধীনতায়
এস পরিবেশ গড়ি সুদ্ধ বাসনায়
মানবতা কেদে ফিরে হাহাকার শুন্যতায়
৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৪
মেলবোর্ন বলেছেন: ২৮) সূরা আল কাসাস আয়াত ৮৩-৮৪
"এই পরকাল আমি তাদের জন্যে নির্ধারিত করি, যারা দুনিয়ার বুকে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করতে ও অনর্থ সৃষ্টি করতে চায় না। খোদাভীরুদের জন্যে শুভ পরিণাম।
যে সৎকর্ম নিয়ে আসবে, সে তদপেক্ষা উত্তম ফল পাবে এবং যে মন্দ কর্ম নিয়ে আসবে, এরূপ মন্দ কর্মীরা সে মন্দ কর্ম পরিমানেই প্রতিফল পাবে। "
৭) সূরা আল আ’রাফ আয়াত ৩৩ "আপনি বলে দিনঃ আমার পালনকর্তা কেবলমাত্র অশ্লীল বিষয়সমূহ হারাম করেছেন যা প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য এবং হারাম করেছেন গোনাহ, অন্যায়-অত্যাচার আল্লাহর সাথে এমন বস্তুকে অংশীদার করা, তিনি যার কোন, সনদ অবতীর্ণ করেননি এবং আল্লাহর প্রতি এমন কথা আরোপ করা, যা তোমরা জান না। "
৪) সূরা আন নিসা আয়াত নং৭৫ আর তোমাদের কি হল যে, তেমারা আল্লাহর রাহে লড়াই করছ না দুর্বল সেই পুরুষ, নারী ও শিশুদের পক্ষে, যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদিগকে এই জনপদ থেকে নিষ্কৃতি দান কর; এখানকার অধিবাসীরা যে, অত্যাচারী! আর তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য পক্ষালম্বনকারী নির্ধারণ করে দাও এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী নির্ধারণ করে দাও।
৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১১
হাঁড় = ঘাঁড় বলেছেন: মহাজাগতিক মুসাফির শুয়রের বাচ্চারে আছাড় মারলাম। কোন কথারে কোন জায়গায় নিয়া গেছে! সব রেপিস্টের জন্য সর্ব্বোচ্চ শাস্তিই চাই। তা সে যখন যেভাবে যে কারণেই করুক না কেন!
বীরাঙ্গণা আমার মা,
আপস রফা বুঝি না।
এই পোস্টেও একজন জামাতির উলম্ব আস্ফালন দেখে আবার আগের রূপে ফিরে গেলাম। দু:খিত জামাতি সমাজ, টাইফুন আসতাছে।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪৭
মেলবোর্ন বলেছেন: আমারটা ডিলিট করতে গিয়ে আপনার টাও কমেন্ট মনে হয় ডিলিট মারছি তবে ভাইরে আমার একটাই নিক মাল্টি টাল্টি নাই পরলে বলুক যা বলছি মিছা বলছি।
৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: ব্লা ব্লা ব্লা । বাচ্চালোক গল্প শোন আর তালিয়া বাজাও । এখন চেতনার বড়ি খাও । আর পরের বার নির্বাচনে জিতলে তার পরের বার নির্বাচনে ব্যবহারের জন্য বিচার শিকায় তুলে রেখে দেব ।
এক দফা এক দাবি ২৬ মার্চের মাঝে ফাসি কার্যকর এবং জামাতের নিষদ্ধ শুধু নয়, বরং একটি ফ্রেম ওয়ার্কের মাধ্যমে সকল যুদ্ধাপরাধী ও যুদ্ধাপরাধের সাথে সংশ্লিশ্ট সংগঠন যেন আর রাজনীতিতে ফিরতে পারে ।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫২
মেলবোর্ন বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আওয়ামিলীগের কেনা না এটা বাংলার সকল মানুষের যেমন সবার স্লোগান জয় বাংলা কিন্তু জয় বন্গবন্ধু কয়জন বলে ঠিক তেমনি যেহেতু জামাত দলবদ্ধ ভাবে বাংলাদেশের বিরোধিতা করছে তাই তাদের দল নিষিদ্ধ আর আওয়ামিলীগে আর জাতীয় দল সহ বাকি সকল দলের ছুপা এবং পরিচিত রাজাকার গুলারে আজীবনের জন্য ব্যান করা হোক রাজনীতি থেকে তো বটেই বাংলাদেশ থেকেও।
এক দফা এক দাবি ২৬ মার্চের মাঝে ফাসি কার্যকর এবং জামাতের নিষদ্ধ শুধু নয়, বরং একটি ফ্রেম ওয়ার্কের মাধ্যমে সকল যুদ্ধাপরাধী ও যুদ্ধাপরাধের সাথে সংশ্লিশ্ট সংগঠন যেন আর রাজনীতিতে ফিরতে না পারে ।
৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫২
বোকামন বলেছেন: আস সালামু আলাইকুম
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩
মেলবোর্ন বলেছেন: আপনার উপরও শান্তি বর্ষিত হোক
৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪২
চলতি নিয়ম বলেছেন: পোস্টে +
রাজাকারের ফাসি চাই।
ফাসি ফাসি ফাসি চাই।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৯
মেলবোর্ন বলেছেন: ৪) সূরা আন নিসা আয়াত নং৭৫ আর তোমাদের কি হল যে, তেমারা আল্লাহর রাহে লড়াই করছ না দুর্বল সেই পুরুষ, নারী ও শিশুদের পক্ষে, যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদিগকে এই জনপদ থেকে নিষ্কৃতি দান কর;
দুর্বলের পক্ষে আল্লাহ অসহায়ের পক্ষে আল্লাহ, তাদের জন্য কাজ করাই ঈমানের পরিচয় তাই সকল দল মত আমজনতা সম্মিলিত ভাবে দাবি হোক একটাই রাজাকার যে দলেরই হোক ফাসি চাই
৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: চরম অমানবিক!!!
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
মেলবোর্ন বলেছেন: অনেকে জানেন না বা দেসখেন নি বলে তখনকার দুবিষহ জীবনের কথা অনুভব করতে পারেন না এবার বুঝুন ওরা আমাদের মা বোনদের কি করেছে ইসলামে যুদ্ধ ক্ষেত্রে যেখানে নারী ও সম্পদ বিনস্টের কথা হারাম ওরা পাকিরা ও রাজাকাররা মিলে যা করেছে তা সুস্পস্ট শয়তানের কাজ তাই সবাই সকল রাজারা কে প্রতিহত করুন
১০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন:
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২
মেলবোর্ন বলেছেন: হ্য হিমু সত্যি জানলে মাথা নস্ট হবার কথা কত অমানবিক ভাবেইনা তারা আমাদের অত্যাচার করেছিল
১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৩
রাফা বলেছেন: এখানে-Now this is too much(সিন্ডিকেটবাজ,ঝাতিয়তাবাদি ও ছাগি্য়তাবাদ)
যারা জেগে জেগে ঘুমায় তাদের জাগায় সাধ্য আছে কার?
জয় বাংলা।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬
মেলবোর্ন বলেছেন: যদিও উপরের লিংকটা কাজ করছেনা তবে আপনার ব্লগে গিয়ে পোস্ট টা পড়ে আসলাম সোজা ঝাপটা খুব ভাল লিখেছেন
If you are not fighting ageinst war criminal:you are saying its OK.
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭
মেলবোর্ন বলেছেন: আসল লিংকটা হবে Click This Link
১২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৭
রাফা বলেছেন: আমার ব্লগে গিয়ে ঐ শিরোনামের পোস্টটি পড়ুন একটু কস্ট করে।
ধন্যবাদ।
কেনো জানি লিংক কাজ করছেনা।
১৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১০
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমার মতে এই চরম অত্যাচারের এই বিষয় গুলোর কিছুটা সহনযোগ্য করে মাধ্যমিক পর্যায়ের ইতিহাস বই গুলোতে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত, তাহলে অন্তত: অনেকেই রাজাকারের দল জামাত-শিবিরে নাম লেখাবে না।
২০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:০৬
মেলবোর্ন বলেছেন: অবশ্যই আপু এবং সেটা ক্লাস এইট থেকে ধারাবাহিক ভাবে ইন্টার পর্যন্ত বাংলাদেশ স্টাডিজ বা ধর্ম ও নৈতিকতা সাবজেক্টে এড করা যেতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
মহাজাগতিক মুসাফির বলেছেন:
ভেবে দেখো বোন, একটু ভেবে দেখো।
তাদের দোষররা এখনো দেশের আনাচে-কানাচে ঘুরে বেডাচ্ছে।
তারাই ধর্ষণ এর শতক পূরুন করছে।