![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. The Qur'an is the Most Influential, Most Powerful, Most Memorized, and Most Followed Book on the planet Earth।Find out why @ LinguisticMiracle.com ২: I believe A little science leads one away from God, a great deal of science leads one back to Him ৩: I will make the most of everything in life, because life is no rehersal... So if i love someone, i will tell them, if im upset with someone, i will forgive them and if anyone chooses to love me in return, i will be most certainly grateful, and show them everyday for as long as i am capable to do so, how much it means to me
আনেক দিন পর আবার কোরআন নিয়ে পোস্ট
কখনো কি ভেবেছেন কেন মহানবী হজরত মোহাম্মদ (সঃ) আমাদেরকে প্রতি শুক্রবার সুরা আল কাহাফ পরতে বলেছেন।
চলুন আজ তা জানার চেস্টা করি ইনশাআল্লাহ..
এই সুরাতে চারটি কাহিনী রয়েছে, যাতে রয়েছে মোরাল বা শিক্ষনীয় বিষয়, চলুন তবে দেখাযাক এবং বাঝার চেস্টা করি সেই গল্প গুলো আমাদের কি বোঝাতে চেস্টা করছে।
১) গুহার লোকেরা: এটা একটি ঘটনা কয়েক জন যুবকের যারা এক অবিস্বাসীদের শহরে বসবাস করতো, তাই তারা সিদ্ধান্ত নেয় যে আল্লাহর জন্য তারা হিজরত করবে বা দেশান্তরে যাবে এবং তারা চলে যায় এবং আল্লাহ তাদের কে দয়া করেন সাহাজ্য করেন দেখুন আল্লাহ বলেন সুরা কাহাফ সুরা নং১৮ আয়াত নং ১৬: "তোমরা যখন তাদের থেকে পৃথক হলে এবং তারা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের এবাদত করে তাদের থেকে, তখন তোমরা গুহায় আশ্রয়গ্রহণ কর। তোমাদের পালনকর্তা তোমাদের জন্যে দয়া বিস্তার করবেন এবং তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের কাজ কর্মকে ফলপ্রসু করার ব্যবস্থা করবেন। "
আল্লাহ তাদের কে গুহাতে সুর্য হতে রক্ষা করেন এবংন যখন তারা জেগে ওঠে তখন তারা দেখতে পায় সম্পুর্ন শহর বিস্বাসীদের । সুর্য হতে রক্ষা বিষয়ে আরো বিস্তারিত আমাদের ব্লগার না পারভীন (©ডাঃ নার্গিস পারভীন) কুরআন কি বিজ্ঞানময় ? পোস্ট টা অবশ্যই পড়বেন অসাধারন পোস্ট টি পাবেন এখানে
Click This Link
মোরাল/শিক্ষা: ধর্মবিশ্বাসের উপর পরিক্ষা
২) দুটি বাগানের মালিক আয়াত ৩২ হতে ৪৫
এই ঘটনাটি দু ব্যক্তির উদাহরণ যাদের আল্লাহ বাগানের মালিক করেছেন, এর মাঝে এক ব্যক্তি আল্লাহর শুকুর করেনি এবং সে কেয়ামত, পরকাল ও আল্লাহ সর্ম্পকেও সন্দেহ করে। অতপর তার বাগান ধবংস হয়- এবং সে দুঃখপ্রকাশ ও অনুশোচনা করে কিন্তু ততক্ষনে অনকে দেরি হয়ে গিয়েছে তাই তার দুঃখপ্রকাশ কোন কাজে আসেনি।
মোরাল/শিক্ষা: সম্পদের উপর পরিক্ষা
৩) মুসা (আঃ) এবংন খিদির (আঃ)/ জ্ঞানী ব্যক্তি আয়াত ৬৫ থেকে ৮২
যখন মুসা (আঃ) সে কিগ্গেস করা হলো-" এ পৃথিবীতে কে সবচেয়ে জ্ঞানী মানুষ? তিনি বললেন আমি কিন্তু আল্লাহ মুসা (আঃ) কে এমন এক লোকের সাথে সাক্ষাত করেলেন যাকে আল্লাহ রহমত দান করেছিলেন ও দিয়েছিলেন এক বিশেষ জ্ঞান যা সচরাচর দেখা যায় না এবং আমরা অনেকে যা বিস্বাস করতে পারিনা যে মানুষ অনেক কিছু জানতে পারে যা তার আয়ত্তাধীন নয়।
মোরাল/শিক্ষা: জ্ঞানের পরিক্ষা
৪) যুলকারনাইন সম্পর্কে আয়াত ৮৩-১০২
যুলকারনাইন সম্পর্কে বলা আছে যে তিনি ছিলেন মহান শক্তিধর শাসক যাকে আল্লাহ জ্ঞান ও ক্ষমতা দান করেন। যুলকারনাইন পৃথিবীর সুযদয় স্থান হতে সুর্যাস্থল স্থান পর্যন্ত তিনি ভ্রমন করেন এবং তার সামর্থ অনুযায়ী দান ও সাহাজ্য করতে থাকেন । তিনি ইয়াজুজ ও মাজুজ যা সমস্যা করছিলো সেটা মোকাবেলা করেন এবং সেই এলাকার লোকদের সাহাজ্যে বিশাল এক সুদৃঢ় প্রাচীর নির্মাণ করে দেন।
মোরাল/শিক্ষা: ক্ষমতার পরিক্ষা
এই সুরার মাঝের দিকে আল্লাহ ইবলিস শায়তান সর্ম্পকে বলেন যাকেও এই সকল পরিক্ষা করা হয় দেখুন আয়াত ৫০ "যখন আমি ফেরেশতাদেরকে বললামঃ আদমকে সেজদা কর, তখন সবাই সেজদা করল ইবলীস ব্যতীত। সে ছিল জিনদের একজন। সে তার পালনকর্তার আদেশ অমান্য করল। অতএব তোমরা কি আমার পরিবর্তে তাকে এবং তার বংশধরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করছ? অথচ তারা তোমাদের শত্রু। এটা জালেমদের জন্যে খুবই নিকৃষ্ট বদল। "
চলুন এবার দেখি বর্তমান সময়ে সুরা কাহাফ আমাদের জন্য কি ভাবে সম্পর্কিত:
আমদের জীবনে সবাইকে চারটি বিষয়ে পরিক্ষা দিতে হয়।
১। ধর্মবিশ্বাসের উপর পরিক্ষা
২। সম্পদের উপর পরিক্ষা
৩। জ্ঞানের পরিক্ষা
৪।ক্ষমতার পরিক্ষা
প্রথমত আমাদের ধর্মবিস্বাসে যা আছে সেটা কি আমরা মানি পালন করি আল্লাহর হক যেমন নামাজ, রোজা, হজ্জ, যাকাত, কুরবানি, জিকির এবং মানুষের হক যেমন অন্যের প্রতি ভালোব্যবহার, সর্বোত্তম সাহায্য, একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা , প্রাপ্য অধিকার দান, এবং শান্তি কামনা করা ও শান্তি বজায় রাখা ইত্যাদি কতটুকু আমরা করছি সেটার পরিক্ষা।
আমাদের সম্পদের ব্যবহার, সেটার সুষম বন্টন, সম্পদে যাদের হক পরিবার, ভাই বোন, ও গরীব অসুস্থ ও দুস্থ লোকের জন্য দান সেটা আমরা কতটুকু করি কিভাবে আয় করি কিবাভে ব্যায় করি সকল কিছুই পরিক্ষা আল্লাহর পক্ষ হতে
আমাদের জ্ঞানের পরিক্ষা আমরা যা জানি সেটা কি ভাবে কাজে লাগাই সেটা দিয়ে কিভাবে অনে্যর উপকার ,করি ও সমাজের শান্তি ও উন্নয়নে এই জ্ঞান কতটুকু কাজে লাগাই, জ্ঞান কোন কাজে ব্যবহার করি এসকলও পরিক্ষা।
ক্ষমতা আল্লাহ সবাইকে দেন না আর যাকে দেন তাকে পরিক্ষা করেন সে তার ক্ষমতা কিভাবে কাজে লাগাচ্ছে বা ব্যবহার করছে।
এখন এসকল পরিক্ষার কথা জানলাম তবে পরিক্ষায় ভালো করার ফমুলাটাও জানি চলুন দেখি:
সারভাইভাল কিট ১: ভালো সাহচর্য্য. ভালো বন্ধু ভালো পরিবেশ
সুরা কাহফ আয়াত ১৮ "আপনি নিজেকে তাদের সংসর্গে আবদ্ধ রাখুন যারা সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের পালনকর্তাকে তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে আহবান করে এবং আপনি পার্থিব জীবনের সৌন্দর্য কামনা করে তাদের থেকে নিজের দৃষ্টি ফিরিয়ে নেবেন না। যার মনকে আমার স্মরণ থেকে গাফেল করে দিয়েছি, যে, নিজের প্রবৃত্তির অনুসরণ করে এবং যার কার্য কলাপ হচ্ছে সীমা অতিক্রম করা, আপনি তার অনুগত্য করবেন না।"
সারভাইভাল কিট ২ : এ পৃথিবীর সর্ম্পকে জানা
সুরা কাফহ আয়াত ৪৫ "তাদের কাছে পার্থিব জীবনের উপমা বর্ণনা করুন। তা পানির ন্যায়, যা আমি আকাশ থেকে নাযিল করি। অতঃপর এর সংমিশ্রণে শ্যামল সবুজ ভূমিজ লতা-পাতা নির্গত হয়; অতঃপর তা এমন শুস্ক চুর্ণ-বিচুর্ণ হয় যে, বাতাসে উড়ে যায়। আল্লাহ এ সবকিছুর উপর শক্তিমান।"
সারভাইভাল কিট ৩: নিরহঙ্কারী ও ধৈর্য্যশীল হন
আয়াত ৬৯ "মূসা বললেনঃ আল্লাহ চাহেন তো আপনি আমাকে ধৈর্য্যশীল পাবেন এবং আমি আপনার কোন আদেশ অমান্য করব না। "
সারভাইভাল কিট ৪: আন্তরিকতা
আয়াত ১১০ "বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে। "
সারভাইভাল কিট ৫: আল্লাহতে ভরসা করুন, তার দেয়া কোরআন পড়ুন জানুন বুঝুন ও প্রচার করুন।
আয়াত ২৭: আপনার প্রতি আপনার পালনকর্তার যে, কিতাব প্রত্যাদিষ্ট করা হয়েছে, তা পাঠ করুন। তাঁর বাক্য পরিবর্তন করার কেউ নাই। তাঁকে ব্যতীত আপনি কখনই কোন আশ্রয় স্থল পাবেন না।
সারভাইভাল কিট ৬: আল্লাহর সকল কর্তৃত্ব এবং কুকুর সহ সকল প্রানী মানুষের কল্যানে তৈরি
আয়াত ১৮: তুমি মনে করবে তারা জাগ্রত, অথচ তারা নিদ্রিত। আমি তাদেরকে পার্শ্ব পরিবর্তন করাই ডান দিকে ও বাম দিকে। তাদের কুকুর ছিল সামনের পা দুটি গুহাদ্বারে প্রসারিত করে। যদি তুমি উঁকি দিয়ে তাদেরকে দেখতে, তবে পেছন ফিরে পলায়ন করতে এবং তাদের ভয়ে আতংক গ্রস্ত হয়ে পড়তে।"
সারভাইভাল কিট ৬: শেষ বিচারের কথা স্বরন করুন যাতে বিপথগামী না হন
আয়াত ৪৮-৪৯ "তারা আপনার পালনকর্তার সামনে পেশ হবে সারিবদ্ধ ভাবে এবং বলা হবেঃ তোমরা আমার কাছে এসে গেছ; যেমন তোমাদেরকে প্রথম বার সৃষ্টি করেছিলাম। না, তোমরা তো বলতে যে, আমি তোমাদের জন্যে কোন প্রতিশ্রুত সময় নির্দিষ্ট করব না।
আর আমলনামা সামনে রাখা হবে। তাতে যা আছে; তার কারণে আপনি অপরাধীদেরকে ভীত-সন্ত্রস্ত দেখবেন। তারা বলবেঃ হায় আফসোস, এ কেমন আমলনামা। এ যে ছোট বড় কোন কিছুই বাদ দেয়নি-সবই এতে রয়েছে। তারা তাদের কৃতকর্মকে সামনে উপস্থিত পাবে। আপনার পালনকর্তা কারও প্রতি জুলুম করবেন না।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫০
মেলবোর্ন বলেছেন: Thank you, All praise to Allah, Glad that you like my writing style Original post from An English Article publish on Islam for kids Facebook page -just modified a bit .
Allah given me knowledge and way to express and he is testing me as well so everything i am doing is to please Allah if you like my posts please spread the message and share as much as you can. You never know who might be benefit from this.
And yes Slow bangla typing so i am not able to publish as much as i wish. Also allah gifted me beautiful daughter on 19-1-2014 and she is keeping me busy also after work and family time I wish i can do more writing
২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
জোবায়েদ-অর-রশিদ বলেছেন:
সুন্দর পোস্ট। আপনাকে ধন্যবাদ !
নিয়মিত লিখুন...
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫১
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ আমার পুর্বের পোস্ট সমুহ পড়তে পারেন ,
৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪২
জটিল ভাই বলেছেন: ++++++★★★★★★++++++++
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৩
মেলবোর্ন বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, ভালো থাকবেন
৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: শুধু পোস্ট পড়লেই তো হবে না হৃদয়াঙ্গম করতে হবে ।
আল্লাহ আমাকে পড়ে বোঝার ক্ষমতা দিন
জাজাক আল্লাহ খায়রান ।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৪
মেলবোর্ন বলেছেন: আমিন, আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকেই বোঝার ক্ষমতা দেন , আশা করি আল্লাহ আপনাকে তার পছন্দের মানুষদের মাঝেই রেখেছেন
৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ অনেকদিন পর এই ধরনের পোষ্ট পড়লাম। আপাতত বুকমার্ক করে রাখলাম। পড়ে আবার মনযোগ দিয়ে পড়ব।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:১৮
মেলবোর্ন বলেছেন: আবশ্যই যখন সময় পান।
৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:০৬
রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: কোরানের উদ্ধৃতি, শানে নুযুল আর আপনার নিজস্ব বক্তব্য.... সব তালগোল পাকায়া কিছু একটা লিখছেন বুঝলাম। কিন্তু সেটা খাদ্য না হয়ে অখাদ্য হয়ে গেছে বোধ হয়।
তিনটা সম্পূর্ণ আলাদা জিনিস। আপনি যতটা সহজে বুঝেন সবাই হয়তো তত সহজে বুঝে না, আলাদা করতে পারে না।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ রয়েল রয়েল বেঙ্গল টাইগার আপনার মন্তব্যের জন্য।
আপনি বলেছেন :কোরানের উদ্ধৃতি, শানে নুযুল আর আপনার নিজস্ব বক্তব্য.... সব তালগোল পাকায়া কিছু একটা লিখছেন বুঝলাম। কিন্তু সেটা খাদ্য না হয়ে অখাদ্য হয়ে গেছে বোধ হয়।
ভাই পোস্টে কোরআনের উদ্ধৃতি বেশির ভাগ আর আমার নিজস্ব বক্তব্য দিয়েছি যেটা আমি বুঝেছি সুরা কাহফ পরে আর সেটাও কোরআনের আলোকে তবে শানে নুযুল কিছুই লিখিনি তাই বুঝতে পারলাম না যে আপনি আমার পোস্ট পড়ে মন্তব্য করেছেন নাকি ওভারভিউ দেখেই মন্তব্য করেছেন আমি কিন্তু আমার পোস্টের প্রথম দিকেই বলেছি
এই সুরাতে চারটি কাহিনী রয়েছে, যাতে রয়েছে মোরাল বা শিক্ষনীয় বিষয়, চলুন তবে দেখাযাক এবং বোঝার চেস্টা করি[sb] সেই গল্প গুলো আমাদের কি বোঝাতে চেস্টা করছে।
আর আমি জানি সবাই এক রকম বুঝে না তাই কোরআনের আয়াত সরাসরি দিয়েছি যেটা পড়লে আশাকরি সবাই বুঝতে পারে।
তবুও আপনি যেহেতু বলেছেন আমার পোস্ট খাদ্য না হয়ে অখাদ্য হয়ে গেছে বোধ হয়। সেজন্য আপনি যদি কিছু কন্সট্রকটিভ মন্তব্য করেন যদি কিছু টিপস দেন (কারন আপনার পোস্ট সমুহ দেখেছি বেশির ভাগ মুভি রিভিউ) যাতে করে আগামি পোস্ট সমুহে আরো সচেতন হতে পারি, যাতে অখাদ্য না নয়, তবে বাধিত থাকবো।
৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০০
সনজিম বলেছেন: ভাই অনেক ভালো লিখছেন, আললাহ আপনার মংগল করুন।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আল্লাহ আপনাকেও কবুল করুন
৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৬
মেলবোর্ন বলেছেন: সুরা কাহফ বাংলাতে পড়তে Click This Link
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমিন, আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকেই বোঝার ক্ষমতা দেন , আশা করি আল্লাহ আপনাকে তার পছন্দের মানুষদের মাঝেই রেখেছেন
চমৎকার লেখা এবং উত্তর।
আল্লাহ আপনার মজ্ঞল করুন।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৫
মেলবোর্ন বলেছেন: ভাইরে তারচেয়েও চমৎকার আল কোরআন যদি আমরা সঠিক ভাবে বুঝতাম ও মানতান তবে কতোইনা মংগল হতো, সেই জন্যই এই ক্ষুদ্র প্রচেস্টা। ধন্যবাদ বাংলাদেশী দালাল ভালো থাকবেন।
১০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:০৬
এম এ কাশেম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট,
কত জন কত কথা বলবে,
কান দয়ার দরকার নেই,
নিজের কাজ নিজে করে যান,
হেদায়তের মালিক আল্লাহ,
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত নসীব করুক।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত নসীব করুক।
১১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৫
না পারভীন বলেছেন: এই অসাধারণ পোস্ট পড়ে এত ভাল লাগলো ব্লার মত না । অনেক ধন্যবাদ আমার মত এক নগন্য প্রানীর পোস্ট যুক্ত করার জন্য ।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৮
মেলবোর্ন বলেছেন: আরে কি বলেন আপু আমার মত সাধারন একজনের পোস্ট ভালো লেগেছে সেটাই তো বড় পাওয়া। যদিও মুল লিখা আমার না অনুবাদ ও কিছু সংযোজন রয়েছে।
১২| ০২ রা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:১৬
না পারভীন বলেছেন: আপনার সংগ্রহে কি ওয়ার্ড বাই ওয়ার্ড ট্রান্সলেশন এরাবিক টু বেংগলি আছে কাহাফ সুরার ??
০২ রা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
মেলবোর্ন বলেছেন: Click This Link
Click This Link
Click This Link Words/80%_Quranic_Word_bangla.zip
উপরে সাইটে দেখতে পারেন
১৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
মেলবোর্ন বলেছেন: Click This Link ইংরেজি বেস্ট ট্রান্সলেশন বাংলাটা খুজে জানাবো
১৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০৯
মুদ্দাকির বলেছেন: long ago, this sura once changed the way i see life, & it's still the way i see life, nice sura , every teenager should study SURA KAHAF
০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:০৮
মেলবোর্ন বলেছেন: good to know bro.. agreed what you say
১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
নাজনীন১ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন! আল্লাহ আপনাকে এর উত্তম প্রতিদান দিক। আমীন।
আপনার এই চতুর্মুখী বিশ্লেষণের সাথে আমার আরেকটি অবজার্ভেশন যোগ করতে চাচ্ছি, এই সূরা কাহফের যেই আয়াতগুলো আমাকে সবচেয়ে বেশী নাড়া দিয়েছে সেটি হলো, কেবল সৎকাজ করলেই হবে না, সেই সাথে পরওয়ারদিগারের একত্ববাদকেও মানে তাওহীদকে স্বীকার করতে হবে, তা না হলে এসব সৎকর্ম পরকালে কোনই কাজে আসবে না।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
মেলবোর্ন বলেছেন: অবশ্যই পরওয়ারদিগারের একত্ববাদকেও মানে তাওহীদকে স্বীকার করতে হবে তাই তো সুরা বাকারাতে বলে দেয়া হয়েছে
"এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য, যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।"
দেরিতে মন্তব্যের জন্য দুঃখিত ব্লগে আগের মত আসা হয় না
১৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২০
বলেছেন: +++
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩০
বেলা শেষে বলেছেন: At first i have to Salut you.....writing is very good quallity , super description- strongest reference ...if not a single man....but i will study it again & again....
Brother thenk you very much from my heart & a lot congratulation.....
Salam & Respect.