![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার কাছে অনেক আইডিয়া আছে এবং আমি তা ব্লগে এপ্লাই করি! জানেনই তো, পৃথিবীর সব কিছুর মূলে রয়েছে আইডিয়া!
বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখা হাসিনা জুলাই আন্দোলনকে 'যুদ্ধ' বলে উল্লেখ করেছিলেন। সেজন্যে এই যুদ্ধে বিজয়ী শহীদ আবু সাঈদ, মুগ্ধরা একেকজন সৈনিক ছিলেন। তাঁদেরকে তাই 'মুক্তিযোদ্ধা' বলা উচিৎ। এই যুদ্ধে বীরত্ব দেখিয়ে শহীদ হওয়ায় তাঁদেরকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি দেওয়া উচিৎ বলে মনে করি। কিন্তু, এক্ষেত্রে, আইনি জটিলতা আছে।
ইন্টারনেটে পাওয়া বাংলাদেশের সাংবিধানিক আইন ঘেঁটে যতটুকু জানা যায়, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের 'মুক্তিযোদ্ধা' বলা যাবে। তাঁরাই একমাত্র 'বীরশ্রেষ্ঠ' উপাধি পাওয়ার উপযুক্ত। বাংলাদেশে 'বীরশ্রেষ্ঠ' উপাধি কেবল তাঁদের জন্য সংরক্ষিত যারা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ বীরত্বের সঙ্গে শহীদ হয়েছেন। এই উপাধি দেওয়ার নিয়ম ও তালিকা অনুযায়ী সরকারী গেজেটে এই সম্পর্কে বিধান চূড়ান্তভাবে নির্ধারিত।
এজন্যে, পরবর্তীতে যারা সংসদের যাবেন, তাঁদেরকই এই সম্পর্কে আইন করতে হবে। অন্য আরেকটি উপায় হচ্ছে, সরকারী গেজেটের মাধ্যমে 'বীরশ্রেষ্ঠ' উপাধি দেওয়া। তাই, আইনগত কোন পরিবর্তন না আনলে, জুলাই আন্দোলনে শহীদের বীরশ্রষ্ঠ উপাধি দেওয়া যাবে না বলেই মনে হচ্ছে। সংবিধান যারা সংস্কার করছেন, তাঁরা এই ব্যাপারটা ভেবে দেখবেন কি, প্লিজ?
২| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:১০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হতভাগ্য একটা জাতি আমরা । সবাই শুধু খেতেই জানে দিতে জানে না । সাইদের মতো সন্তানেরা ক্ষণ জন্মা । তাদের জন্য এই উপাধী ও খুবই সামান্য । তবে সায়িদ'দের বাবা, মা দারুণ ব্যবসা করে নিয়েছে ।
১৬ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:০২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
আবু সাঈস আমাদের সবার জন্যে দৃষ্টান্ত। কোন ধরণের খেতাবই তাঁর রুহুর জন্যে যথেষ্ট নয়।
আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম যাতে তাঁকে মনে রাখে সেই জন্যেই তাঁকে উপাধি দেওয়া প্রয়োজন।
ধন্যবাদ।
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আবু সাইদ কে যে পুলিশ গুলি করেছে আজকের দিনে তার সাজা শোনালে ভালো হত।
৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:০৮
লুধুয়া বলেছেন: আমি বলি পাকিস্তানি isi প্রশিখনপ্রাপ্ত একজন জিহাধি
১৬ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:২৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
প্রতিটা মুসলিমই জন্মের পর থেকে জিহাদের শিক্ষা পান।
জিহাদ আমাদের অনুপ্রেরণা।
৫| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৪১
বিপুল শেখ বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণ খুবই স্পষ্ট ও যুক্তিযুক্ত। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী শহীদের “বীরশ্রেষ্ঠ” উপাধি দেওয়ার আইনগত ভিত্তি স্পষ্ট হওয়ায়, পরবর্তীতে অন্য কোনো সময়ে বা আন্দোলনে শহীদদের এ উপাধি প্রদান করার জন্য প্রয়োজন হবে আইনি সংস্কার। কারণ, বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা ও “বীরশ্রেষ্ঠ” উপাধির বিধান সরকারী গেজেট এবং সাংবিধানিক আইন অনুযায়ী সীমাবদ্ধ।
এই বিষয়ে একটি বৈধ ও সম্মানজনক প্রক্রিয়া হাতে নিয়ে সংসদ বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত আইনগত সংশোধন প্রণয়ন করা, যাতে জুলাই আন্দোলনের শহীদের অবদান ও বীরত্ব যথাযোগ্য মর্যাদায় সম্মানিত হতে পারে।
আপনার এই গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য এবং আলোচনার প্রসার ঘটানোর জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। ধন্যবাদ এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি উপস্থাপনের জন্য।
৬| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০২
রাজীব নুর বলেছেন: 'বীরশ্রেষ্ঠ' উপাধি পড়ে, আগে তার হত্যাকারীদের বিচার নিশ্চিত করুন।
৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১০:০১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ক্ষেত্র বিশেষে আবেগ সংবরণ করতে পারাও একটা বিরাট যুদ্ধ। ধন্যবাদ।
৮| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:২৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: না সেটা ঠিক হবেনা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মানুষের আশার তো আর শেষ নেই।