নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

When the solution is simple, God is answering.

we need to read and understand the gift given to us, the QUR\'AN and spread the message of ISLAM , The love for your fellow human, the respect for WOMEN, making world a Better Place.

মেলবোর্ন

১. The Qur'an is the Most Influential, Most Powerful, Most Memorized, and Most Followed Book on the planet Earth।Find out why @ LinguisticMiracle.com ২: I believe A little science leads one away from God, a great deal of science leads one back to Him ৩: I will make the most of everything in life, because life is no rehersal... So if i love someone, i will tell them, if im upset with someone, i will forgive them and if anyone chooses to love me in return, i will be most certainly grateful, and show them everyday for as long as i am capable to do so, how much it means to me

মেলবোর্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

উপাসনা না দাসত্ব ?

২৩ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭

আমি আপনাদেরকে আরবি শব্দ ইবাদাহ বা এর মাছদার উবুদিয়া এর অর্থ বোঝাতে চাই। শব্দটি দ্বারা দুটি জিনিস বোঝায়, যদি আমি এর যেকোনো একটি অর্থ ব্যবহার করে অনুবাদ করি তাহলে অনুবাদটি হবে অসম্পূর্ণ। এটা ক্লাসিকাল আরবির বিপরীতে ইংরেজি বা বাংলার সীমাবদ্বতা। ক্লাসিকাল আরবির একটি শব্দ দিয়ে একই সময়ে অনেকগুলো অর্থ প্রকাশ করা হত। যদি আমরা এই ধারনাটি (ইবাদা শব্দটি ) আংশিক বাংলা অর্থ দিয়ে অনুবাদ করি , তাহলে বিভ্রান্তিতে পড়ে যাই। যে দুটি পদ আরবি শব্দ ইবাদার পরিপূর্ণ অর্থ প্রকাশ করে তাহলো - উপাসনা এবং দাসত্ব। অধিকাংশ সময় আমরা যেকোনো একটি অর্থ গ্রহণ করি। বাংলায় দুটি আলাদা বিষয়, কিন্তু আরবি একটি শব্দ ইবাদা দ্বারাই উভয়টি বেঝায়। সুতরাং যখন রাসুল (স) বলেন -' লা আ'বুদু মা তা'বুদুন ' - এর অর্থ শুধু এটা নয় যে, আমি উপাসনা করব না বরং এর অর্থ এটাও যে, আমি গোলাম হব না , আমি দাস হব না।



সংক্ষিপ্তভাবে আমি আপনাদেরকে উপাসনা এবং দাসত্বের পার্থক্য স্মরণ করিয়ে দেয়ার চেষ্টা করব। যখন মাগরিবের নামাজের সময় হয়, আমরা আল্লাহর উপাসনা করি। আবার যখন এশার নামাজের সময় হবে, আমরা উপাসনা করব। কিন্তু এই দুই নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে আমরা কি ? আল্লাহর দাস। যখন আপনি ঘুমাচ্ছেন আপনি উপাসনা করছেন না, কিন্তু তখনও আপনি আল্লাহর একজন দাস। যখন আপনি ঘুম থেকে জাগ্রত হলেন , গাড়ি চালিয়ে কাজে যাচ্ছেন , দাত ব্রাশ করছেন , নাস্তা খাচ্ছেন , গাড়ি পার্ক করছেন - যদিও এই সময় আপনি কুরআন তিলাওয়াত করছেন না বা কোনো উপাসনার কাজ করছেন না - কিন্তু এই সময়েও আপনি আল্লাহর একজন দাস।



অন্য কথায় উপাসনা হলো - কিছু সুনিদৃষ্ট কাজের নাম। রোজা রাখা, নামাজ পড়া , হজ্জ পালন করা , কুরআন তিলাওয়াত করা , দান করা এইসব কাজ হলো উপাসনা। কিন্তু একজন দাস সবসময়-ই একজন দাস। সে এই কাজগুলো পালন করুক আর নাই করুক। এই ধারনাটি খুবই শক্তিশালী। এর মানে হলো - আমাদেরকে জীবন যাপন করতে হবে সেভাবে- যেভাবে আল্লাহ জীবন যাপন করতে বলেছেন। শুধু মাত্র জুমার নামাজ পড়া বা খুতবা শোনার সময়-ই নয়।



আমরা দুই নামাজের মধ্যবর্তী সময়েও আল্লাহর বান্দাহ। আল্লাহ বলেন :



حَافِظُوا عَلَى الصَّلَوَاتِ وَالصَّلَاةِ الْوُسْطَىٰ وَقُومُوا لِلَّهِ قَانِتِينَ

(2:238)



''সমস্ত নামাযের প্রতি যত্নবান হও, বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাযের ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সাথে দাঁড়াও।



কোনো কোনো তাফসীর কারকের মতে الصَّلَاةِ الْوُسْطَىٰ মানে হলো ---দুই নামাজের মধ্যবর্তী সময় আল্লাহর সাথে সম্পর্ক যুক্ত থাকা।



আপনারা জানেন , অধিকাংশ সময় লোকজনের কি হয় ? লোকজন আল্লাহর উপাসনা করে কিন্তু তার দাসের মত আচরণ করে না। কারো কারো মদের দোকান আছে , আবার প্রত্যহ পাচবার নামাজ পড়তে আসে। সে আল্লাহর উপাসনা করে কিন্তু সুস্পষ্টরূপে সে কার মত আচরণ করে না ? আল্লাহর দাস। সে আল্লাহর নির্দেশ পালন করছে না। যেহেতু আমাদের কাছে ইবাদতের এই আংশিক অনুবাদ আছে এতে কি ঘটে আপনারা জানেন , আমরা নিজেদেরকে এই বলে স্বান্তনা দেই যে , অন্তত:পক্ষে আমিতো আল্লাহর উপাসনা করছি। সুতরাং কাজ শেষ। না, আপনি আল্লাহর উপাসনা করেন কিন্তু এখনো আপনি আল্লাহর বান্দাহ নন। উপাসনা হলো একটি অংশ আর দাসত্ব হলো অন্য অংশ। উপাসনা এবং দাসত্ব উভয়ই ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত।



এখন আরবদের দুটো সমস্যা ছিল। (এক.) তারা আল্লাহর উপাসনা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল। কিন্তু আপনারা জানেন তাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা কি ছিল ? (দুই.) তারা আল্লাহর দাস হতে অস্বীকার করেছিল। এই সুরায় দুটো সমস্যার কথা বলা হয়েছে।



আমাদেরকে তা সুস্পষ্ট করে তুলে ধরতে হবে। যখন তারা শুধুমাত্র আল্লাহকে সিজদা করতে এবং সকল প্রকার প্রতিমা- মূর্তি পূজা ত্যাগ করতে অস্বীকার করলো, তখন এটা কোন প্রকারের সমস্যা ছিল ? উপাসনাগত না দাসত্তসম্পর্কিত ? এটা একটা উপাসনা কেন্দ্রিক সমস্যা। কিন্তু যখন তারা এতিমকে দান করতে অস্বীকার করলো , যখন তারা কন্যা সন্তানকে হত্যা করা থেকে বিরত থাকতে প্রত্যাখ্যান করলো, যখন তারা অভাবীদের অন্ন দিতে অস্বীকার করলো, যখন তারা ন্যায় বিচার করতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করলো , যখন তারা বিনা বিচারে খুন করা থেকে বিরত থাকতে অসম্মত হলো, যখন তারা দাসদেরকে নির্যাতন করতে থাকলো, যখন তারা এইসব কিছু করতে থাকলো তখন তারা মূলত কি করতে অস্বীকার করলো ? তারা আল্লাহর গোলামের মত আচরণ করতে অস্বীকার করলো।



আল্লাহর দাস হওয়া - উপাসনা এবং দাসত্ব - দুটোই অন্তর্ভুক্ত করে। এখন আয়াতটি বুঝতে চেষ্টা করুন। لَا أَعْبُدُ مَا تَعْبُدُونَ আমি গোলাম হব না এবং আমি পূজা করব না -তার -তোমরা যার উপাসনা এবং গোলামী করছ। এই আয়াতে রাসুল (স) কে তাদের সম্পর্কে কথা বলতে বলা হয়েছে , মুশরিকরা যার পূজা করে এবং যার গোলামী করে। এখন তারা কার উপাসনা করত এবং কার গোলামী করত ? তারা একদিকে ছিল মূর্তি পূজারী, মিথ্যা খোদার পূজারী। আর অন্যদিকে তারা ছিল তাদের প্রবৃত্তির দাস। দুটো বিষয় -১. তারা মূর্তি পূজা করত এবং ২. তারা নিজেরা নিজেদের গোলাম ছিল। তারা নিজেদের নফস এর দাস ছিল। আর রাসুল (স) বলেন - আমি তোমাদের মূর্তির পূজা করতে অস্বীকার করছি। এবং আমি একই সাথে আমার নিজের প্রবৃত্তির দাসত্ব করতেও অস্বীকার করছি। আমি উভয়টাই প্রত্যাখ্যান করছি।



মুশরিকরা বলছে - তিনি প্রায় এক দশক যাবত আমাদের ধর্ম অস্বীকার করছেন। চল তার সাথে একটা সমঝোতায় আসি, ভবিষ্যত এতে ভালো হবে আশা করি। সবসময় মুসলিম-অমুসলিম দ্বন্দে মক্কা হয়ে গিয়েছিল তখন অশান্তিময়। চল একটা সমঝোতায় আসি, এতে জীবন-যাপন শান্তিময় হয়ে উঠবে। আমরা একবছরের জন্য আপনার ধর্ম গ্রহণ করতে প্রস্তুত। তারপর পরবর্তী বছর আপনি আমাদের ধর্ম গ্রহণ করবেন। তারপর আমরা আবার আপনার ধর্ম গ্রহণ করব এবং পরের বছর আপনি আবার আমাদের। অন্য কথায়, আমরা সবাই এক সময়ের জন্য ইসলাম পালন করব, আবার অন্য সময়ের জন্য শিরক পালন করব। যদি আমরা সমঝোতা করি , তাহলে মক্কায় আর কোনো অশান্তি থাকবে না। আমাদের ভবিষ্যত হবে উন্নত।



লা আ'বুদু --অধিকাংশ ব্যাকরণবিদ এর মতে -- যেটা মুদারে --মুদারে বর্তমানের চেয়েও ভবিষ্যতের উপর গুরুত্বারোপ করে বেশি। অন্য কথায় , রাসুল (স) বলেন , তোমরা এত বেশি আশা করো না। আমি এটা করতে যাচ্ছি না , এটা কখনোই ঘটবে না। তোমরা যদি মনে কর এতে ভবিষ্যত ভালো হবে তবুও-- তোমরা যার গোলাম এবং উপাসক, আমি কখনই তার গোলাম এবং উপাসক হব না।



Speaker: নুমান আলী খান

Lecture link :

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

না পারভীন বলেছেন: বুঝতে পেরেছি। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য

২৪ শে মে, ২০১৪ রাত ১:২৫

মেলবোর্ন বলেছেন: আপু ভালো আছেন নিশ্চই

২| ২৪ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩

রাতুলবিডি৪ বলেছেন: -' লা আ'বুদু মা তা'বুদুন ' : এর অর্থ এটাও যে, আমি গোলাম হব না , আমি দাস হব না।

ঠিক বললেন না ভাই, কুরাণ শরীফের অপব্যক্ষা হয়ে গেল । আপনি কি মৌদুদী সাহিত্য অনুসরণ করেন ?

২৫ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:৪১

মেলবোর্ন বলেছেন: নিচের কমেন্টে বিস্তারি. আর আমার আগের পোস্ট গুলোই প্রমান আমি মৌদুদি অনুসরন করি না কি সেটার ঘোর বিপক্ষে

৩| ২৪ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪২

রাতুলবিডি৪ বলেছেন: এবাদত আল্লাহ ছাড়া আর কারো হয় না, দাসত্ব মনিবের হয়, ব্যাক্তির হয়, শিক্ষকেরও হতে পারে ,

আরব দেশে ইসলামের শুরুর পূর্ব থেকে নিয়ে ইসলাম আসার অনেক দিন পর পর্যন্তও দাস প্রথা ছিল । কেউ দাস হলেই উপাসক হয়ে যায় না, আর কেউ দাসের মালিক হলেই তার মাবুদ হয়ে যায় না ।

দাসের কাজ আনুগত্য করা, আর "শধু আনুগত্য" এবাদত না । নতুন চিন্তা ধারার অধিকারী মউদুদী সাহেবই প্রথাম আনুগত্য আর এবাদতকে এক করে ফেলেছেন । পবিত্র কোরাণ শরীফের আলোকে এবাদত আর আনুগত্য এক না । কুরাণ শরীফে রসুলের আনুগত্য করতে বলা হয়েছে, উলিল আমরের আনুগত্য করার কথাও বলা হয়েছে, কিন্তু এবাদত আল্লাহ ছাড়া আর কারো করতে অনুমতি দেওয়া হয় নি।

মৌদুদী সাহেবে ও তার অনুসারী ছাড়া ইসলামের ১৩০০ বছরের ইতিহাসে এমন ব্যাক্ষা কেউ কোন দিন করেনি ।

২৪ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৪১

মেলবোর্ন বলেছেন: রাতুল আপনি আমার পুরো পোস্ট পরে মন্তব্য করেছেন কিনা জানিনা কারন পুরোটা পরলে আপনি হয়ত বুঝতে পারতেন কেন আল্লাহ আমাদের প্রভু এবং একমাত্র উপসনা/ আনুগত্য পাবার যোগ্য এখানে পুরো পোস্ট টা সুরা কাফিরুনের আলোচনা করা হয়েছে যেখানে সুরা কাফিরুনে সুরা ১০৯ আয়াত ২ এ বলা আছে "আমি এবাদত করিনা, তোমরা যার এবাদত কর।"

এখন আয়াতটি বুঝতে চেষ্টা করুন। لَا أَعْبُدُ مَا تَعْبُدُونَ আমি গোলাম হব না এবং আমি পূজা করব না -তার -তোমরা যার উপাসনা এবং গোলামী করছ। এই আয়াতে রাসুল (স) কে তাদের সম্পর্কে কথা বলতে বলা হয়েছে , মুশরিকরা যার পূজা করে এবং যার গোলামী করে। এখন তারা কার উপাসনা করত এবং কার গোলামী করত ? তারা একদিকে ছিল মূর্তি পূজারী, মিথ্যা খোদার পূজারী। আর অন্যদিকে তারা ছিল তাদের প্রবৃত্তির দাস। দুটো বিষয় -১. তারা মূর্তি পূজা করত এবং ২. তারা নিজেরা নিজেদের গোলাম ছিল। তারা নিজেদের নফস এর দাস ছিল। আর রাসুল (স) বলেন - আমি তোমাদের মূর্তির পূজা করতে অস্বীকার করছি। এবং আমি একই সাথে আমার নিজের প্রবৃত্তির দাসত্ব করতেও অস্বীকার করছি। আমি উভয়টাই প্রত্যাখ্যান করছি।

উপাসনা হলো একটি অংশ আর দাসত্ব হলো অন্য অংশ। উপাসনা এবং দাসত্ব উভয়ই ইবাদতের অন্তর্ভুক্ত। এই দুয়ের পার্থক্যটা মদ বিক্রয়কারী নামাজির উদাহরনে স্পস্ট দেখানো হয়েছে।

আর হ্যা আমি মৌদুদী সাহিত্য অনুসরণ করিনা কারন জানি মোদুদি কি পরিমান ভুল ব্যখ্যা করেগেছেন।

৪| ২৫ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:১৯

রাতুলবিডি৪ বলেছেন: কেন আল্লাহ আমাদের প্রভু এবং একমাত্র উপসনা পাবার যোগ্য ,

আর " আনুগত্য পাবার যোগ্য আল্লাহ , রসুল এবং উলিল আমর " : এটা কি আপনি মানেন ?

হা অথবা না বলবেন, কথা ঘুরাবেন না ।

যেহেতু " রসুল এবং উলিল আমর " এবাদতের যোগয নয়, তাই আনুগত্য মানে এবাদত নয় ।

২৫ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩

মেলবোর্ন বলেছেন: হ্যা রাসুলের অনুগত্য করি ওনার এবাদত করি না

কিন্ত আল্লাহর ইবাদত ও আনুগত্য দুটোই করি

৫| ২৫ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

মেলবোর্ন বলেছেন: একজন মুক্ত মানুষ এবং একজন দাসের মাঝে পার্থক্য হলো : একজন মুক্ত মানুষ যা ইচ্ছা তাই করে। আর অন্য দিকে একজন দাস যা ইচ্ছা তাই করতে পারে না। যদি একজন দাস যা ইচ্ছা তাই করে, তাহলে তাকে একজন মুক্ত মানুষ হিসাবেই বিবেচনা করা হবে। শুধুমাত্র যে বিষয়টি তাদেরকে দাস বানায় তা হলো , তারা তাই করে যা তাদের মাস্টার করতে বলে। যদি আপনি এটা গ্রহণ করে নিতে পারেন যে , আপনার ইচছা - আকাঙ্ক্ষা আল্লাহর ইচ্ছার অধীন। তাহলে একজন দাসের মতই আপনার ইচ্ছাও আল্লাহর ইচ্ছার নিকট সমর্পিত হওয়া চাই।

৬| ২৫ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫

মেলবোর্ন বলেছেন: Click This Link

৭| ২৫ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সমস্ত প্রশংসা বিশ্বজগতের প্রতিপালকের, দরুদ ও সালাম রাসূল সা: ও আহলে বাইতের প্রতি, -----
দারুন বিষয় উপস্থাপন করেছেন। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

এবাবেই ধর্মের মৌলিক বিষয়গুলো আরো সুন্দর সহজবোধ্যতায় উঠে আসুক চেতনায়।

ধন্যবাদ্।

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৫২

মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।আল্লাহ আমাদেরকে সরল পথে পরিচালিত করুন

৮| ৩১ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:১০

রাতুলবিডি৪ বলেছেন: রাসুলের অনুগত্য করি ওনার এবাদত করি না কিন্ত আল্লাহর ইবাদত ও আনুগত্য দুটোই করি ধন্যবাদ ভাই, আপনার সাঠে ১০০ ভাগ একমত । আর পবিত্র কোরাণ শরীফে উলিল আমর বা আদেশ দাতার আনুগত্যের কথাও বলা হয়েছে । তাই এবাদতের স্হান আনুগত্যেরও অনেক উপরে !

আনুগত্য রসুলের করা হয়, বাবা - মা, মুরুব্বি, শিক্ষক, শাসক সবারই করা হয়, করা যায় ( শরিয়তের সীমায় থেকে ) গোলাম মনিবের আনুগ্ত্য করে, না করলে মনিব সীমার মধ্যে মারপিটও করতে পারে । কিন্তু এবাদত আল্লাহ ছাড়া আর করো করা যাবে না, কখনই না !

আল্লাহর আনুগত্য ও গোলামী তো করতেই হবে, তবে তার সাথে সাথে রসুলেরও আনুগত্য করতে হবে । পবিত্র কোরাণ শরীফে আল্লাহর আনুগত্যের সাথে সাথেই রসুলের আনুগত্যের কথা বলা হয়েছে । আর এবাদতের ক্ষেত্রে আল্লাহর ছাড়া আর কারো এবাদত নিষেধ করা হয়েছে, ওনার সাথে কাউকেই এবাদতে শরীক করা যাবে না ।

সুতরাং প্রশ্ন হচ্ছে এবাদতের কি এমন বৈশিষ্ট আছে যা তাকে গোলামীর থেকেও অনেক গুরুত্ব পূর্ন করে দেয়, কি কারণে এটা শুধু মাত্র আল্লাহর জন্যই নির্ধারিত ? কোন উপকরণ এটাকে শুধুমাত্র মহান আল্লাহর জন্যই নির্দিষ্ট করে ?

০৩ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:১০

মেলবোর্ন বলেছেন: আনুগত্য মানে আমি যা বুঝি সম্মান প্রদর্শন বা মেনে চলা বা ফলো করা ।এবাদত মন থেকে মানুষ নিজে করে আর আনুগত্য অনেক সময় ইচ্ছা না থাকলেও করতে হয়। যেমন অনেকে সরকারের অনেক কাজে মন থেকে সায় না দিলেও চাকুরির জন্য আনুগত্য মেনে নিয়ে সেই কাজ করতে বাধ্য হয়।

৯| ১৭ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

অনেক সুন্দর করে অতি জরুরি একটা বিষয় উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে অনেক অনেক সালাম!!

আসলেই উপাশনার মাঝের সময় গুলোতে দ্বাসত্ত্বের কথা অনেকেই বেমালুম ভুলেজান, তা মোটেই উচিৎ নয়।

বরং রহমানুর-রাহিম, হাইয়ুল-কাইয়ুম, গানিউল-হামিদ, তাউয়াবুর-রাহিম, আযিযুল-হাকিম......... আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এর দাসত্বের কথা এক সেকেন্ড ও ভুলে যাওয়া উচিৎ নয় !!!!!!!!!

২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮

মেলবোর্ন বলেছেন: আমরা সেই চেস্টাই যেন করি উপাসনা হোক একমাত্র আল্লাহর দাসত্ব স্বীকার করে ও সেই অনুযায়ী চলার মাঝে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.