![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. The Qur'an is the Most Influential, Most Powerful, Most Memorized, and Most Followed Book on the planet Earth।Find out why @ LinguisticMiracle.com ২: I believe A little science leads one away from God, a great deal of science leads one back to Him ৩: I will make the most of everything in life, because life is no rehersal... So if i love someone, i will tell them, if im upset with someone, i will forgive them and if anyone chooses to love me in return, i will be most certainly grateful, and show them everyday for as long as i am capable to do so, how much it means to me
“মনে করে দেখো, যখন আমি বলেছিলাম, “এই শহরে প্রবেশ করো এবং এখানে তোমরা ইচ্ছেমতো যত খুশি খাও, কিন্তু এর দরজা দিয়ে প্রবেশের সময় আমার প্রতি (কৃতজ্ঞতায়) অবনত হয়ে প্রবেশ করো এবং বলতে থাকো, “আমাদের পাপের বোঝা হালকা করে দিন!” তাহলে আমি তোমাদের দোষ-ত্রুটি-অন্যায় আচরণ ক্ষমা করে দিব এবং যারা ভালো কাজ সুন্দরভাবে করে তাদের পুরস্কার আরও বাড়িয়ে দিব। [আল-বাকারাহ ৫৮]
কু’রআনে এই কথাগুলো বার বার আসে: সুস্বাদু খাবারের কথা, জীবনকে উপভোগ করার কথা, আল্লাহর ﷻ সৃষ্টি করা এই অত্যন্ত সুন্দর পৃথিবী এবং আকাশ ঘুরে দেখা। আল্লাহ ﷻ আমাদেরকে কু’রআনে বার বার তাঁর অনুগ্রহের কথা চিন্তা করতে বলেছেন, আমাদেরকে হালাল উপায়ে জীবনকে উপভোগ করে আখিরাতে আরও বেশি আনন্দের জন্য চেষ্টা করতে বলেছেন।
কিন্তু কোনো এক অদ্ভুত কারণে অনেক মুসলিমের ভেতরে একটি ধারণা চলে এসেছে যে, যদি একজন আদর্শ মুসলিম হতে চাও, তাহলে আজকে থেকে জীবনের সব আনন্দ ছেড়ে দিয়ে, কোনোমতে চলে–এরকম একটা জীবন-যাপন করো এবং নিজেকে যত পারো কষ্টের মধ্যে রাখো। হাজার হলেও, হাদিসে আছে: “দুনিয়া মু’মিনের জন্য জেলখানা, কাফিরের জন্য বেহেশত।”(তিরমিযী, ইবনে মাজাহ, সহীহ মুসলিম)
এটি একটি বহুল প্রচলিত ভুল ধারণা যে, একজন আদর্শ মুসলিম হতে হলে জীবনের সব হালাল আনন্দ, সম্পদ অর্জনের সুযোগ, উচ্চতর ডিগ্রি পাওয়ার চেষ্টা – এই সব ছেড়ে দিয়ে, গরিবের মতো জীবন যাপন শুরু করতে হবে। “সবসময় মুখ গম্ভীর করে রাখতে হবে, যেন মানুষ আমাকে দেখলেই বুঝতে পারে আমি একজন খাঁটি ঈমানদার। সস্তা, সাধাসিধে, তালি দেওয়া কাপড় পড়তে হবে, যেন আমাকে দেখলে মনে হয় আমি একজন আদর্শ সুন্নতি বান্দা। পরিবারকে নিয়ে ভুলেও রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়া যাবে না, যতক্ষণ না দেশে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়ে, সবাই যাকাত দিয়ে, সব গরিব মানুষ সচ্ছল হয়ে না যাচ্ছে। দিনরাত নিজেকে বিভিন্ন ধরনের কষ্টের মধ্যে রাখতে হবে। কারণ যত বেশি কষ্ট, তত বেশি সওয়াব”— এগুলো সবই ভুল ধারণা, যা হাদিসটির বিভিন্ন ধরনের অপব্যাখ্যা থেকে এসেছে। এধরনের অপপ্রচারের কারণে আজকাল মানুষ ‘ইসলাম’ মানেই মনে করে একটি বন্দি, হতাশাকর, বিষণ্ণ জীবন ব্যবস্থা।
এই দুনিয়াতে মানুষের আত্মাকে আল্লাহ ﷻ দেহ নামের এক জেলখানায় ভরে দিয়েছেন। এই জেলখানায় থাকার অনেক নিয়মকানুন আছে। এখানে কিছু কাজ করা নিষিদ্ধ, কিছু কাজ নিয়মিত করা বাধ্যতামূলক। এই নিয়মগুলো দেওয়া হয়েছে জেলখানার সবার ভালোর প্রতি লক্ষ রেখে, জেলখানায় নিয়ম শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য। এই হচ্ছে জেলখানার প্রকৃতি। একজন মু’মিনের কাছে এই ব্যবস্থাকে একটা জেলখানার মতো মনে হতে পারে, কিন্তু এটাই বাস্তবতা এবং সে সেটা মেনে নেয়।
কিন্তু অবিশ্বাসীরা এটা বিশ্বাস করতে চায় না যে, একদিন কিয়ামত হবে, বা মৃত্যুর পরে আর কোনো জীবন আছে। তারা মনে করে: এই দুনিয়াটাই হচ্ছে তাদের বেহেশত— এখানে কোনো নিয়ম নেই, কোনো নিষেধ নেই, যখন যা খুশি তাই করা যাবে। যেহেতু তাদের কাছে এই দুনিয়াটাই হচ্ছে একমাত্র জীবন, এর পরে আর কোনো অস্তিত্ব নেই, তাই তারা এই দুনিয়াটাকে তাদের মতো করে বেহেশত বানিয়ে, যতটুকু সম্ভব আমোদ ফুর্তি করে যেতে চায়। এই দুনিয়ার মতো ক্ষণস্থায়ী একটা জায়গা, যেখানে অসুখ হয়, প্রিয়জনেরা হারিয়ে যায়, পদে পদে নানা কটু কথা, অন্যায় সহ্য করতে হয়–এটাই তাদের শেষ বেহেশত। এর পরে আর কিছু পাওয়ার আশা নেই।
এরকম একটি ধারণা মানুষকে কতখানি হতাশ করে দেয়, সেটা আমাদের মুসলিমদের পক্ষে চিন্তা করাটা কঠিন। একটা মানুষ যখন প্রতিদিন নিজেকে বোঝায়: “একদিন আমি মরে যাবো, আর এই সবকিছু হারিয়ে যাবে, আমার পরিবার আমাকে ছেড়ে চলে যাবে, আর কোনোদিন আমি তাদেরকে পাবো না; আমার সব সম্পত্তি একদিন আমার কাছ থেকে চলে যাবে, আমার অস্তিত্ব একদিন ধ্বংস হয়ে যাবে, আর মাত্র কয়েকটা বছর, তারপর সব শেষ”–কি ভয়ংকর হতাশাকর পরিস্থিতির মধ্যে তাকে জীবনটা পার করতে হয়। সে তখন মরিয়া হয়ে যায় এই জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে যত বেশি করে পারে আনন্দ করে নিতে। তখন সে বন্ধু বান্ধব নিয়ে মরিয়া হয়ে ড্রিঙ্ক করে মাতাল হয়ে যায়। যৌবন শেষ হয়ে গেল, শরীর নষ্ট হয়ে গেল–এই তাড়নায় ছুটতে থেকে অশ্লীল কাজে গা ভাসিয়ে দেয়।
তারপর শরীর এবং মন ভর্তি অসুখ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের আসক্তিতে জড়িয়ে পড়ে। একসময় সে এমন পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে, তার ভয়ংকর আসক্তির জন্য এবং জঘন্য সব স্মৃতিকে ভুলে থাকার জন্য নিজেকে অ্যালকোহলে, ড্রাগে বুঁদ করে রাখতে হয়। এদেরকে বাইরে থেকে দেখে অনেক আমোদে আছে, জীবনটা অনেক উপভোগ করছে মনে হলেও, রাতে ঘরে ফেরার পর যখন তারা একা হয়, তখন তাদের উপরে হঠাৎ করে নেমে আসে ভয়ংকর বিষণ্ণতা, অবসাদ এবং হতাশা। তাদের জীবনে আর বড় কোনো গন্তব্য নেই, বড় কোনো উদ্দেশ্য নেই। এই নষ্ট দুনিয়াটাই তাদের শেষ চাওয়া-পাওয়া।
আপনারা যদি পাশ্চাত্যের অমুসলিমদের মুসলিম হওয়ার ঘটনাগুলো পড়েন, দেখবেন তাদের ঘটনায় একটি ব্যাপার বার বার ঘুরে ফিরে আসে: তাদের অনেকেই দিনরাত ফুর্তি করত, ব্যভিচার, মদ ছিল তাদের জীবনে খুবই স্বাভাবিক একটা ঘটনা। শনি-রবিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে বারে গিয়ে সারারাত ড্রিঙ্ক করে মাতাল হয়ে আসত। তারপর যখন সোমবারে হুঁশ ফিরত, এক ভয়ংকর হতাশা, বিষণ্ণতায় ডুবে যেত। জীবনটা তাদের কাছে অসহ্য মনে হতো। নিজের কাছে নিজেকে একটা পশু মনে হতো। “জীবন কি এটাই? জীবনে কি এর চেয়ে বড় কিছু নেই? এভাবে নিজেকে শেষ করে দিয়ে কি লাভ?”—এই ধরনের প্রশ্ন তাদেরকে পাগলের মতো তাড়িয়ে বেড়াত। তাদের জীবনে কোনো সুখ ছিল না, ছিল কিছু ক্ষণস্থায়ী ফুর্তি। হতাশা, বিষণ্ণতা, অশান্তি এবং নিজেকে শেষ করে দেওয়ার একটা অসহ্য ইচ্ছাকে দমিয়ে রাখার জন্য তাদেরকে দিনরাত নিজের সাথে সংগ্রাম করতে হতো, নিজেকে মদে বুঁদ করে রাখতে হতো।
আল্লাহ ﷻ আমাদেরকে এর ঠিক উল্টোটা করতে বলেছেন। তিনি আমাদেরকে যে জীবন-বিধান দিয়ে দিয়েছেন, সেভাবে জীবন পার করলে এই দুনিয়াতেই আমরা হাসিখুশি থাকতে পারব, নিজের জীবনে, পরিবারে, সমাজে, দেশে শান্তি নিয়ে আসতে পারব। একই সাথে মৃত্যুর পরে অনন্তকাল পরিবার-পরিজন, বন্ধুবান্ধব নিয়ে অনাবিল, অফুরন্ত শান্তিতে জান্নাত উপভোগ করতে পারব। তিনি আমাদেরকে বলেননি এই দুনিয়াতে নিজেদের উপরে ইচ্ছা করে কষ্ট দিতে। বরং তিনি পৃথিবীতে অসংখ্য হালাল আনন্দের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন এবং সেগুলো উপভোগ করার নির্দেশ কু’রআনেই দিয়েছেন—
আল্লাহ তোমাদেরকে এই জীবনে যা দিয়েছেন, তা ব্যবহার করে এর পরের জীবনকে পাওয়ার জন্য চেষ্টা কর, কিন্তু সেই সাথে এই দুনিয়াতে তোমার যে প্রাপ্য রয়েছে, সেটা ভুলে যেও না। অন্যের সাথে ভালো কাজ কর, যেভাবে আল্লাহ তোমাকে কল্যাণ দিয়েছেন। এই পৃথিবীতে দুর্নীতি ছড়ানোর চেষ্টা করবে না। দুর্নীতিবাজদের আল্লাহ পছন্দ করেন না! [আল-কাসাস ২৮:৭৭]
বল, “কে তোমাদেরকে আল্লাহর সৃষ্ট সৌন্দর্য এবং ভালো-পবিত্র খাবার উপভোগ করতে মানা করেছে, যা তিনি তার বান্দাদের জন্যই তৈরি করেছেন?” বলে দাও, “এগুলো তাদেরই জন্য যারা এই দুনিয়াতে বিশ্বাস করে: কিয়ামতের দিন এগুলো শুধুমাত্র তাদেরই হবে।” এভাবেই আমি আমার বাণীকে পরিষ্কার করে দেই বুদ্ধিমান লোকদের জন্য। [আল-আরাফ ৭:৩২]
ও প্রভু, আমাদেরকে এই দুনিয়াতে কল্যাণ দিন এবং আখিরাতেও কল্যাণ দিন। আর আমাদেরকে আগুনের শাস্তি থেকে রক্ষা করেন। [আল-বাকারাহ ২:২০১]
উপরের আয়াতগুলো এবং বাকারাহ-এর আলোচ্য আয়াতের মূলকথা একটাই: জীবনকে উপভোগ করতে হবে আল্লাহর প্রতি অনুগত থেকে, কৃতজ্ঞ থেকে এবং পাপের ব্যাপারে সবসময় সাবধান থেকে। মনে রাখতে হবে, দুনিয়াতে আমরা যা কিছুই উপভোগ করব, কিয়ামতের দিন সেগুলোর সবকিছুর হিসাব দিতে হবে। সুতরাং আমরা যেন উপভোগ করতে গিয়ে আল্লাহর ﷻ অবাধ্য না হই। এমন কিছু যেন করে না ফেলি, যেটা কিয়ামতের দিন আমাদেরকে দেখানো হলে আমরা লজ্জায় কিছু বলতে পারব না।
আমরা পৃথিবীতে আল্লাহর ﷻ তৈরি সৌন্দর্য, ভালো-পবিত্র খাবার যখন ইচ্ছে উপভোগ করতে পারি, যদি সেটা আল্লাহর ﷻ প্রতি অনুগত অবস্থায়, তাঁর দেওয়া নিয়মের মধ্যে থেকে করি, এবং একই সাথে আমরা যে সবসময় ভুল করছি, সেটার জন্য তাঁর কাছে ক্ষমা চাই। এরকম বিনীত, কৃতজ্ঞ অবস্থায় পৃথিবীতে আল্লাহর ﷻ অসাধারণ অনুগ্রহগুলো পরিমিতভাবে উপভোগ করে, জান্নাতে গিয়ে অনন্তকাল আনন্দ করার চেষ্টার মধ্যে কোনোই বাধা নেই
(সোর্স এবং আরো বিস্তারিত দেখুন এখানে- উস্তাদ নুমান আলী খানের তাফসীরের প্রেরণায় বাংলা ভাষায় অসাধারণ এই সাইট থেকে - http://quranerkotha.com/baqarah-58/ )
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩
মেলবোর্ন বলেছেন: ঠিক বলেছেন
২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: : এটা কি
৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: রা: লিখলাম আর এই ছবিটা কেমনে আইলো????
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৫১
মেলবোর্ন বলেছেন: : ) ছবির ইমো হয় তাই
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১২
ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: আপনার শিরোনাম এর প্রশ্নের উত্তরে বলবো- মোটেই দুনিয়া এত হেলাফেলা বিষয় হতে পারেনা, বরং বেহেস্ত থেকে দুনিয়া আরো বেশি মুল্যবান।কেননা দুনিয়ার সকল কাজের ফলাফল যোগ্যতা দিয়েই আখেরাতের বিচার হবে, এখন যদি কেউ বলে ১০ বছর পড়া লেখার চেয়ে পরীক্ষা মুল্যবান তা ভুল হবে একজন ছাত্রের জন্য, বরং দশ বছর ছাত্র জীবনটাকে গুরুত্ব দেয়ার জন্যই পরীক্ষা ও ফলের ব্যবস্থা বা নিয়ম করা হয়ে থাকে।যেমন করে দুনিয়া জীবনের উপর ভিত্তি করে দোযখ বেহেস্ত সৃষ্টি হয়।
আরেকটু বললে বলা যায় একজন সৈনিকের জন্য তার ট্রেইনিং বা ক্ষনস্থায়ী তাবু জীবন অনেক বেশি গুরুত্বপুর্ন, যখনি একজন সৈনিক তার তাবু জীবন সুন্দর গুছিয়ে সব সুবিধা সৃষ্টি ভোগ করতে শিখবে জানবে তাকেই ক্যন্টনমেন্টের মত গুরুত্বপুর্ন বিষয় ব্যবহার করতে দেয়া হবে, ঠিক তেমনি করেই একজন মানুষের ক্ষনস্থায়ী পৃথিবীর সুব্যবহারের উপর বিচার করেই বেহেস্তের মত মুল্যবান জায়গায় তাকে থাকতে দেয়া হবে, যে পৃথিবীকে অবমুল্যায়ন করবে বা ব্যবহার ভোগ করতে জানবেনা সে বেহেস্তের মত এত বড় এবং সুন্দরের কদর ব্যবহার জানবেনা বলেই আমার মনে হয়।
সুতরাং দুনিয়া কোন হেলাফেলা জায়গা হতে পারেনা একজন মুমিনের জন্য,এবং আপনার উপরের কোরাণ থেকে আনা আয়াত গুলোই সেটাই প্রকাশ করে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪
মেলবোর্ন বলেছেন: কোন হেলাফেলা জায়গা না এখানে ভালো করলে দুনিয়া এবং আখিরাতে সুফল পাবে এবং খারাপ করলে দুনিয়া ও আখিরাতে তার প্রাপ্র পাবে। সুফল দুনিয়াতেও পাবে যার উৎকৃস্ট উদাহরন সয়ং হজরত মোহাম্মদ (সঃ) এবং সাহাবাগন ধণ্যবাদ
৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৩৩
খেলাঘর বলেছেন:
মৃত্যুই শেষ।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫০
মেলবোর্ন বলেছেন: তবে হিটলার তো মরে বেচেই গেল এতগুলো মানুষের প্রতি অন্যায়ের প্রতিদান হিসেবে শুধু মাত্র একবার মৃত্যু,
আর আমাদের দেশের মানুষের জন্য তো আরো সুখবর মু্ত্যই যেহেতু শেষ তবে আর কি, যত পার অন্যায় করো ঘুষ খাও আর আইন ও আদালত, সংসদ ও পুলিশ কে কিছু দাও তাহলেই কোন সমস্যায় পরার ভয় নাই,
আর যদি মৃত্যুই শেষ না হয় তবে পরের জনমে যেমন কর্ম তেমন ফল সো গুড লাক।
৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
মেলবোর্ন বলেছেন: আপনি কি শেষ বিচারে বা জাজমেন্ট ডে তে বিশ্বাস করেন? যদি না করেন তবে আপনি ন্যায়বিচারে বিশ্বসী নন, কিন্তু তা হবে কেন? তা জানতে
Click to know more
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: এ পৃখিবীতে চার কিসিমের লোক আছে।
এর মত সাহাবীগণ।
এক, দুনিয়াই ও পায়, আখিরাত ও পায়, উদাহারণ- বাদশাহ সোলায়মান।
দুই, দুনিয়াই পায় আখিরাত পায় না, যেমন- বিধর্মী বিলিনিয়ার।
তিন, দুনিয়াও পায় না, আখিরাতও পায় না, যেমন- বিধর্মী গরিব।
চার, দুনিয়া পায় না, আখিরাত পায়, যেমন , হযরত আবু বকর (রা