![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. The Qur'an is the Most Influential, Most Powerful, Most Memorized, and Most Followed Book on the planet Earth।Find out why @ LinguisticMiracle.com ২: I believe A little science leads one away from God, a great deal of science leads one back to Him ৩: I will make the most of everything in life, because life is no rehersal... So if i love someone, i will tell them, if im upset with someone, i will forgive them and if anyone chooses to love me in return, i will be most certainly grateful, and show them everyday for as long as i am capable to do so, how much it means to me
নূরজাহান বলছিলেন, ‘সেদিন সকালে মিলিটারিরা সব পুরুষকে বের করে দিল। আমি, আমার মেয়ে, ছেলের বউ, আমার ননদ সবাই বসে থাকলাম। আমি বুড়ো মানুষ। তাও মিলিটারিরা গায়ে হাত দিল। আমার ছোট ছেলের বউটা ছিল সবচেয়ে সুন্দরী। এক মিলিটারি আমাদের পাহারা দিল, অন্যজন আমার বউটাকে রেফ করল। আমি সু চির বাবাকে দৌড়িয়ে দৌড়িয়ে ভোট দিতে গেছি। কিন্তু কী পেলাম।
কথা হচ্ছিল আবুল কালামের সঙ্গে। কেমন আছেন—জানতে চাইলে বললেন, ভালো আছেন। চোখের সামনে অন্তঃসত্ত্বা বোনকে খুন হতে দেখেছিলেন। বোনটির তখন প্রসববেদনা উঠেছে। তাঁকে ঘিরে ধাত্রীসহ গোটা সাতেক মানুষ ছিলেন। কেউ ‘মেলিটারি’র হাত থেকে বাঁচাতে পারেনি। ওই দিনের পর দুই বছরের ছেলে আর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে নিয়ে পালিয়ে এসেছেন। ছেলে ও ছেলের মায়ের আলাদা কি যত্ন করছেন,
কী খেতে দিচ্ছেন—জানতে চাইলে বললেন, আগের রাতে ভাতে পানি দিয়ে খেয়েছেন। ঘরে লবণও ছিল না।
যেসব শিশু বাবাকে হারিয়েছে বা যাদের বাবা পঙ্গু হয়ে গেছেন, তাদের অবস্থা বেশি খারাপ। জিয়াউর রহমানের হাত অকেজো।
রাইফেলের আঘাতে হাত কয়েক টুকরা হয়ে গেছে। গ্রামে ভিক্ষা করেন। যা পান তাই দিয়ে সন্তানদের খাওয়ান।
গত বছরের ৯ অক্টোবরের পর নাফ নদী পেরিয়ে এখানে প্রায় ৩২ হাজার ৮০০ জন রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছেন। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) গোপনীয় প্রতিবেদনে এই সংখ্যা ৪৮ হাজার ৮৮৩। কেউ কেউ এত কিছুর পরও দেশে ফিরতে চান। তাঁরা স্বপ্ন দেখেন, মিয়ানমারের ১৩৫টি নৃ-গোষ্ঠীর মানুষ সমানাধিকার পাবে। তাঁরা চান না, সন্তানেরাও তাঁদের মতো করে বেঁচে থাকুক।
শরণার্থী শিবিরে মিয়ানমারে অভাবী মুসলিমদের জন্য আপনারা কি ঈদের আগে পারলে মানুষ হিসেবে অভাবি মানুষের পাশে দাড়াতে পারবেন।
অথবা যারা কক্সবাজার ঘুরতে যান তারা না হয় সময় করে আসার সময় কিছু সাহাজ্য দিয়ে আসলেন যতটুকু পারেন একটি শিশুও যদি পেট পুরে খেতে পারে সেটাই বা কম কিসে।
২| ০৬ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৭:৪৪
মানবী বলেছেন: আপনি এখন দেশে আছেন কিনা জানা নেই।
দেশে আছেন এমন কয়েক জন যদি একটু দায়িত্ব নিয়ে এগিয়ে আসতেন(চট্রগ্রাম, কক্সবাজারের ব্লগারদের জন্য সহজ হবে) তাহলে আমরা সবাই চেষ্টা করে সাধ্যমতো ফান্ড রেইজ করে, ব্লগারদের পক্ষ থেকে তাঁদের পাশে দাঁড়ানো যায়।
দীর্ঘদিন ধরে রোহিঙ্গা শরনার্থীদের আপডেট জানার আগ্রহ ছিলো, কয়েক সপ্তাহ আগে সিএনএন'র এক প্রতিবেদন পড়ে শিউরে উঠেছিলাম। সংক্ষেপে হলেও পোস্টটিতে আমাদের মতোই একদল মানুষের ভয়ংকর বাস্তবতার করুন চিত্র তুলে ধরার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ মেলবোর্ন।
মানবিক এই আহ্বানের জন্য কৃতজ্ঞতা।।
২৮ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১০
মেলবোর্ন বলেছেন: ভাইজান বিদেশে আছি তাই স্বশরীরে এগিয়ে আসা সম্ভব নয়, আপনারা কেহ যদি পারেন শরু করুন আমি তো আছি যতটুকু পারি সাহাজ্য করার
৩| ০৬ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৮:০৫
এম এ কাশেম বলেছেন: মানবীর কথায় যুক্তি আছে,
তাদের সাহায্যের দরকার,
দেশে যারা আছেন - তাদের উদ্যোগ নেয়া দরকার।
শুভ কামনা।
৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫২
টারজান০০০০৭ বলেছেন: বাস্তব অবস্থা হইলো , শরণার্থীদের হাতে কোনো সাহায্য পৌছাইতে পারিবেন না ! তাহাদের ঘিরিয়া আছে একদল মাফিয়া/মাতবর ! আপনি সাহায্য দিতে গেলে তাহারা দিতে দিবে না ! তাহারা বলিবে , আমাদের কাছে দেন , আমরাই দিয়া দিবো ! ইহা বলিয়া তাহারা মারিয়া দিবে ! মারধরও খাইতে পারেন ! ইহাদের নিয়ে ব্যবসা করিয়া অনেকেই কলাগাছ হইয়া গিয়াছে/যাইতেছে !
আহ ! মুসলমান আজ মুসলমানের কষ্টে আগাইয়া না আসিয়া তাহাদের নিয়া ব্যবসা করিতেছে , তাহাদের মেয়েদের ধর্ষণ করিতেছে, পাচার করিতেছে ! এই জুলুমের শাস্তি জাতি কি দিয়া পরিশোধ করিবে ?
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৭:৩০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কামনা করি তারা সসন্মানে মিয়ানমারে নীজ ভুমে ফিরে গিয়ে সুন্দরভাবে জীবন যাপন করুন ।
তাদের জন্য সহানুভুতি খাকল, সকলেই যার যার সাধ্যমত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন
এ কামনাও রইল এ সাথে।
শুভেচ্ছা রইল