![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শ্রমজীবি মানুষের চোখের এক ফোঁটা জল মুছে দেয়া আমার নিরন্তর প্রয়াস....
ঐতিহ্যবাহী রানার পত্রিকার সম্পাদক যশোরের সাংবাদিক আমার প্রিয় বড় ভাই, অভিভাবক মঞ্জুরুল আলম টুটুল আর নেই ! অবিশ্বাস্য এ খবরটিই সকালে জানিয়ে দিল আমার আরেক ছোটভাই সহকর্মী সোহাগ। কি নিষ্ঠুর, কি নিদারুণ আঘাত দিয়ে চুপিসারে চলে গেল ফেসবুকেও সরব থাকা এই মানুষ টি। ফেবুতে আমার বেশীরভাগ স্ট্যাটাসে তিনি অলসের মতো শুধু লাইকই নয় মাথা ঘামিয়ে রীতিমতো কমেন্ট করতেন। সে সব কমেন্টে কখনো স্লাস, কখনো প্রশংসা, কখনো উদ্বেগ, কখনো পরামর্শ কত কি থাকতো। আমি যথাসাধ্য উত্তর দিতাম। যশোর গিয়ে প্রেসক্লাবে একদিন দেখাও হলো, বছর খানেক আগের কথা, অনেকটা কাবু হওয়া আমি চিনতে পারছিলাম না, তিনি্ই হাত বাড়িয়ে এগিয়ে এলেন, অনেক কথা হলো। সেছিল আমার প্রিয় মানুষ, প্রিয় সাংবাদিক.....
কাছের মানুষগুলো হারিয়ে গেলে, শুন্যতায় ভুগি, খুব শুন্যতা দেখতে পায় চারদিকে....টুটুল ভায়ের লাস্ট স্ট্যাটাস ছিল সম্ভবত জানুয়ারীর ২৩ তারিখে, রাস্তার ধারে একটি বিড়াল খুব কাছ থেকে চেয়ে ছিল গাঁদা ফুলের দিকে, তিনি একটি শব্দে ক্যাপশন লিখেছিলেন..সমঝদার
২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
আব্দুর রহমান মিল্টন বলেছেন: সত্যি দ:খ জনক @আমি ব্লগার হইছি!
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৮
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: খুব দু:খ জনক খবর। উনি আমারও ফেসবুক ফ্রেন্ড লিষ্টে ছিলেন। তার চেয়েও উনি বেজপাড়ায় আমার নিকটতম লোকদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন।