নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি শিখি একসাথে জিকির জিহাদ, শাহ্জালালের কাছে। তাই কি করে তাগুত হয় পরাভূত, সে আমার জানা আছে। আমি শিখেছি লড়াই, দরবেশ ফকির মজনু শাহর। আমি মানুষের চির-কল্যানকামী, অনুসারী আল্লাহর। আমি শক্তি ভক্তি যুক্তিতে খুঁজি, মুক্তির সন্ধান। বাংলাদেশের মুসলিম আমি, বাঙাল

আমি শিখি একসাথে জিকির জিহাদ, শাহ্জালালের কাছে। তাই কি করে তাগুত হয় পরাভূত, সে আমার জানা আছে। আমি শিখেছি লড়াই, দরবেশ ফকির মজনু শাহর। আমি মানুষের চির-কল্যানকামী, অনুসারী আল্লাহর। আমি শক্তি ভক্তি যুক্তিতে খুঁজি, মুক্তির সন্ধান। বাংলাদেশের মুসলিম আমি, বাঙাল

সত্যের পথে আরিফ

সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)

সত্যের পথে আরিফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইয়া রাসুল্লাহ(স)! আমার হাতটা দেখেন। হাতের মেহেদী এখনও শুকায় নাই!

১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬

উহুদের যুদ্ধে ৭০ জন শহীদ হয়েছে! একেক জনের লাশ এনে এক জায়গায় রাখা হচ্ছে। নবীজি গুনে দেখেলেন ৬৮ টা লাশ। ২ টা নাই ...

একজন তার চাচা হামজা (রাঃ) আরেকজন হানজালা (রাঃ)!

অস্থির হয়ে পড়েছেন নবীজি। সব সাহাবাদের পাঠাইলেন লাশ খুজার

জন্য। ...হটাত বোরকা পরা এক মহিলা এসে দাঁড়ালেন নবীজির কাছে।

নবী তাকে চিনলেন না। -মহিলা বললেন; ইয়া রাসুল্লাহ আজকে আপনি একটা বিয়ে পড়িয়েছিলেন মনে আছে?

নবীজি বলেন; হা আমি তো হানজালা বিয়ে পড়িয়েছি। যার

বিয়ের খুশিতে আমি খুরমা খেজুর

ছিটিয়ে ছিলাম। -মহিলা বললেন;

ইয়া রাসুল্লাহ! আমার হাতটা দেখেন। হাতের

মেহেদী এখনও শুখায় নাই। কাল

বিকেলে বিয়ে হয়েছিল আর রাত ২

টা বাজে উহুদের যুদ্ধের জন্য বের

হয়ে গেছে হাঞ্জেলা। বাসর রাতে তার

সাথে আমার ভালোভাবে পরিচয়ই হয়নাই।

যাওয়ার আগে শুধু বলে গেছেন "যদি দেখা হয়

তাহলে দেখা হবে দুনিয়ায়, আর যদি শহীদ

হয়ে যাই তাহলে দেখা হবে জান্নাতে" -

মহিলা বললেন ইয়া রাসুল্লাহ যাওয়ার

আগে আমার কপালে একটা চুম্মন করে গেছেন।

লজ্জায় বলতেও পারি নাই আপনার জন্য গোসল

ফরজ। -নবীজি কাদতেসেন। মহিলা বললেন

ইয়া রাসুল্লাহ, শহীদদের তো আপনি গোসল দেন

না আমার স্বামীকে আপনি একটু গোসল দিয়েন?

নবীজি সম্মতি প্রকাশ করার পর একজন

সাহাবি দৌড়ে এসে বলল ইয়া রাসুল্লাহ

হানজালা কে পাওয়া গেছে। --- সবাই গেলেন।

গিয়ে দেখলেন সাদা কাফনের ভিতর লাশের

মাথায় পানি। নবীজি মাথা হাতায়ে দিলেন।

জিবরাঈল আসলো! ...এসে বলল; ইয়া রাসুল্লাহ

হানজালা করবানিতে আল্লাহ্ পাক এতটাই

খুশি হয়েছে যে আমি জিব্রাইলের

বাহিনিকে আদেশ করলেন

তাকে নিয়ে আসতে। ...ইয়া রাসুল্লাহ

আমরা ফেরেশতারা তাকে তৃতীয়

আসমানে এনে জমজমের পানি দিয়ে গোসল

করিয়েছি এবং তার শরীরে যে সুগন্ধ দেখছেন

এটা আল্লাহ্ পাকের বিশেষ খুসবু মিশক আম্বর আতর

ধারা কাফনের কাপড়ে ঢুকিয়েছি।...... এই

কাহিনী বলার কোন ইস্যু ছিল না। কিন্তু

ফিলিস্তিনির কথা স্মরণ হলে আমার এই যুদ্ধের

কথা মনে পড়ে যায়। আল্লাহ্ অবশ্যই

তাদেরকে সেই পরিমাণ সওয়াব দিবে।

ফিলিস্তিনিরা আমার ভাই!!

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫

গান পাগলা বলেছেন: ইনশা-আল্লাহ শহীদদের রক্ত বৃথা যাবেনা..............

২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

যাযাবরমন বলেছেন: Click This Link প্রাজ্ঞ নেতার অধিনে সংঘবদ্ধ থাকা মুসলমানদের জন্য বাধ্যতামূলক।

৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৭

নেবুলাস বলেছেন: ইনশা আল্লাহ।

৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩

সত্যের পথে আরিফ বলেছেন: আল্লাহ আমাদের শক্তি দ্বান করুন(আমিন)

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:১৪

পাগলা হাওয়া ডটকম বলেছেন: সবই ঠিক আছে। কিন্তু আপনি বারবার রাসুল্লাহ লিখেছেন কেন?! শব্দটা হবে রাসুলুল্লাহ (সাঃ )

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.