![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)
**দানায় বড়া ফল নাম তার বেদানা**
*রসে বড়া ফল নাম তার আনারস*
সুন্নতের ধারে কাছেও যায়না নাম তার সুন্নি!
*আসুন দেখে নেই ঐ সমস্ত কিছু সুন্নিদের আকিদা কি?
*''আমাদের মুখ অপবিত্র,তাই আমরা প্রার্থনা করলে আল্লাহ কবুল
করবেনা,তাই মাজারে যেতে হবে''- এসব কথা ওদের সব
ওয়াজে শোনা যায়
* রাস্তার মোড়ে,বাজারের মাঝে''স্বপ্নে প্রাপ্ত
মাজার''বসিয়ে এদের পেট চলে
* সুন্নীদের ওরশে হিন্দুরাও যোগ দিয়ে মোষের মাংস আর
বিরিয়ানি খায়
* হিন্দুরা যেমন এক এক কাজের জন্য এক এক দেবদেবীর কাছে যায়
তেমনি এরাও এক এক কাজের জন্য এক এক পীরের
মাজারে গিয়ে সিজদা করে,যেমনঃ- পড়ালেখার জন্য মিসকিন শাহ
এর মাজার,চিকিৎসার জন্য বদনা শাহ এর মাজার,বাচ্চা হবার জন্য
নেংটা ফকিরের মাজার,টাকা পয়সার জন্য খাজা গরীবুল্লাহ শাহ
এর মাজার ইত্যাদি
* রাসুল (সঃ) কে নূরের তৈরি মনে করে
* তাহের শাহ এবং বিভিন্ন মাইজভাণ্ডারী পীরকে আওলাদে রাসূল
মনে করে,যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন
* সাহাবী এবং খলীফারা যেখানে হজরত মুহাম্মদ (সঃ) এর জন্মদিন
পালন করেননি,সেখানে এরা দেওয়ানবাগী ভণ্ডের শুরু
করা মহানবী (সঃ) এর জন্মদিনের র্যালী পালন
করে,যা অনেকটা হিন্দুদের জন্মাষ্টমীর সদৃশ
* তাবলীগে জামাতকে ভ্রান্ত আক্কীদার
অনুসারী মনে করে এবং ব্যঙ্গ করে সর্বদা
*
কউমী মাদ্রাসা এবং হাক্কানী আলেমদেরকে ওহাবী বলে এবং নানাবিধ
কটুক্তি করে
* হাটহাজারী মাদ্রাসা থেকে কোরান-হাদীস অবমাননার
নামে বহিষ্কৃত শেরে বাংলা শাহ এদের আদর্শ
* চট্রগ্রামের কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের বেশীরভাগ এদের
অনুসারী যারা নিয়মিত টেন্ডারবাজী,খুন -,গুমের মত ঘটনা ঘটায়
* এরা পাকিস্তান
থেকে শিল্পী আনিয়ে গানবাজনা করাটাকে একপ্রকার ইবাদত
মনে করে…চট্রগ্রামে এদের গানের আসরের জ্বালায় সাধারণ
মানুষের বিশ্রাম-ইবাদতের -চরম বিঘ্ন ঘটে…কয়েকদিন পরপর
এরা মহিষ জবাই করে গানের আসর বসায়
*''গাউসুল আজম''উপাধিটা একমাত্র মহান আল্লাহর
ক্ষেত্রে প্রযোজ্য…কিন্তু -এরা হজরত আহমদউল্লাহ
মাইজভান্ডারী কে''গাউসুল আলম''বলে সম্বোধন
করে এবং মাইজভাণ্ডারের
মাজারে মোমবাতি জ্বালিয়ে সিজদা করে
* তারা কথায় কথায়''আশেকে রাসূল''কথাটি ব্যবহার করে…এট
একধরণের বেয়াদবীর শামিল আল্লাহর রাসূলের সাথে
* তারা নিজেদের রাসূল (সঃ) এর ভক্ত বলে,অথচ ব্লগ-
ফেসবুকে ইসলাম অবমাননার সময় তারা তাদের মাজারপূজা আর
বিরিয়ানী নিয়ে ব্যস্ত ছিল
এখন বিচারের ভার আপনাদের হাতেই তুলে দিলাম…
এদেরকে কি সুন্নী বলা যায়? এদেরকে কি মুসলিম বলা যায়? উপরের
সব তথ্য যাচাই করে দেখার আহবান রইল।
বিঃ দ্রঃ এতে আমি /হক্কানী ওলি/পীর মাশায়েখদের অবমাননা করিনি! উনারা ইসলামের প্রচার ও প্রসারক। কিনতু আমরা উনাদের দেখানো আল্লাহ ও নবি(সাঃ)এর কাজ না করে উনাদের নামে ওরশ......গরু/মহীষ নিয়া আছি!
©somewhere in net ltd.