![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)
কোথায় কবর পূজারী, মাজার পূজারী, মাইজভান্ডারী, আটরশি, দেওয়ান বাগী, রাজার বাগী, আহলে সিন্নি, আহলে হদিসরা?
যারা রাসূল স. এর আশেক দাবি করে বিরানী খায়, অথচ রাসূল সা. এর অপমানে আজ তাদের দেখা যাচ্ছে না । তারা ফারুকীর হত্যার বিচারের দাবিতে হরতাল পর্যন্ত দিয়েছিলো , অথচ আজ তাদেরকে লাঠিছালা দিয়েও খুজে পাওয়া যাচ্ছে না । আজ প্রমান হয়েছে ,তারা আশেকে রাসূল সা. নয় ,আশেকে সিন্নি,জিলাপী,বিরিয়ানী ।তাদের কাছে রাসূল সা. এর ভালোবাসা নেই, তাদের কাছে আছে,ফারুকী ভালোবাসা ।
২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
নতুন বলেছেন: ভাই ঈদেমিলাদুন্নবী করলে ধান্দা আছে....
কিন্তু এই ব্যপারে রাস্তায় দাড়াইলে কি ভাল??? তাই কোন বাগীই এই নিয়া চিক্কুর পারবেনা...
সবই ধান্দা ভাই সবই ধান্দা...
৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১২
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: বাহঃ
চমৎকার
লিখেছেন
৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৯
এম এ কাশেম বলেছেন: এরা তো আশেকে রাসূল না
আশেকে জিলাপী বিরিয়ানী
এরা সূন্নতের অনুসারী সূন্নী নয়
এরা শিন্নীর অনুসারী জিলাপী সূন্নী।
এই কবর পূজারীরা ও ফাসেক মুনাফেক।
৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮
আমায় ডেকো না বলেছেন: নিজের আমল নিয়ে চিন্তা করেন। আপনার কবরে আপনি যাবেন , আপনার জবাব আপনি দিবেন। সুতারাং প্রিয় নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ব্যাপারে আপনার মুহব্বত আপনার আমল দিয়েই প্রমান করতে হবে।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘যাদের পথ ও পবিত্র ঈমান-আমল উনার নিরাপত্তা ও আর্থিক সঙ্গতি রয়েছে তাদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য পবিত্র হজ্জ সম্পাদন করা ফরয।’
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে মানুষেরা!
তোমাদের উপর পবিত্র হজ্জ ফরয করা হয়েছে। সুতরাং তোমরা পবিত্র হজ্জ আদায় করো।’
সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে পবিত্র হজ্জ একটি বুনিয়াদী ফরয ইবাদত।
পবিত্র হজ্জ উনার বিরোধিতা করা কাট্টা কুফরী।
পবিত্র হজ্জ এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে কটু মন্তব্য করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী মুরতাদ হয়ে গেছে।
যদি সে ৩ (তিন) দিনের মধ্যে তওবা না করে, তবে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে তার একমাত্র শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদন্ড।
৯৭ ভাগ মুসলমান ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- অতি শীঘ্রই উক্ত মুরতাদ মন্ত্রীকে বহিষ্কার করা, গ্রেফতার করা এবং সম্মানিত শরীয়ত অনুযায়ী শাস্তির ব্যবস্থা করা।
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যাদের উপর পবিত্র হজ্জ ফরয তাদেরকে অবশ্যই পবিত্র হজ্জ করতে হবে। পবিত্র হজ্জ ফরয হওয়ার পরও যদি কেউ গাফলতি করে পবিত্র হজ্জ সম্পাদন না করে, তবে সে ঈমানহারা হয়ে মারা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “যাদের পথ ও পবিত্র ঈমান-আমল উনার নিরাপত্তা ও আর্থিক সঙ্গতি রয়েছে তাদের উপর মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য পবিত্র হজ্জ সম্পাদন করা ফরয।”
আর পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খুতবা মুবারকে আমাদেরকে বলেন, “হে মানুষেরা! তোমাদের উপর পবিত্র হজ্জ ফরয করা হয়েছে। সুতরাং তোমরা পবিত্র হজ্জ আদায় করো।”
কাজেই প্রমাণিত হয় যে, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার দৃষ্টিতে পবিত্র হজ্জ একটি বুনিয়াদী ফরয ইবাদত। তাই পবিত্র হজ্জ উনার বিরোধিতা করা কাট্টা কুফরী।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী কর্তৃক পবিত্র হজ্জ এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে চরম কুফরীমূলক মন্তব্য করার বিষয়ে শরয়ী ফায়ছালা তুলে ধরতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, খবরে প্রকাশ: “সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার অন্যতম স্তম্ভ পবিত্র হজ্জ সম্পর্কে কটূক্তি করলো আলোচিত-সমালোচিত আ’লীগের শীর্ষ নেতা আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী। গত ইয়াওমুল আহাদ বা রোববার (২৮.০৯.২০১৪ ঈসায়ী) বিকেলে নিউইয়র্কে জ্যাকসন হাইটসের একটি হোটেলে নিউইয়র্কস্থ টাঙ্গাইলবাসীদের সঙ্গে এক মতবিনিময়কালে মুরতাদ মন্ত্রী বলে যে- ‘এ হজ্জ উনার মধ্যে যে কত ম্যানপাওয়ার নষ্ট হয়। হজ্জ উনার জন্য ২০ লাখ লোক আজ সউদী আরবে গিয়েছে। এদের কোনো কাম নাই। এদের কোনো প্রডাকশন নাই। শুধু রিডাকশন দিচ্ছে। শুধু খাচ্ছে আর দেশের টাকা দিয়ে আসছে।’ নাউযুবিল্লাহ! সে আরো বলে যে- ‘এভারেজে যদি বাংলাদেশ থেকে এক লাখ লোক হজ্জে যায় প্রত্যেকের পাঁচ লাখ টাকা করে ৫০০ কোটি টাকা খরচ হয়।’ (নাউযুবিল্লাহ!)
পবিত্র হজ্জ কিভাবে এসেছে এর মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে সে বলে, ‘(হযরত) আব্দুল্লাহর (আলাইহিস সালাম উনার) পুত্র মুহাম্মদ (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি) চিন্তা করলেন- এ জাজিরাতুল আরবের লোকেরা কিভাবে চলবে। (নাউযুবিল্লাহ!) তারা তো ছিল ডাকাত। (নাউযুবিল্লাহ!) তখন একটা ব্যবস্থা করলেন যে, আমার অনুসাসীরা প্রতিবছর একবার একসাথে মিলিত হবে। এর মধ্য দিয়ে একটা আয়-ইনকামের ব্যবস্থা হবে।” নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক!!! মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মূলত পবিত্র হজ্জ উনার বিরোধিতা এবং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে কটূক্তিমূলক মন্তব্য করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী লতিফ মুরতাদ হয়ে গেছে। তার উপর মুরতাদের শাস্তি বর্তাবে। অর্থাৎ যদি সে ৩ (তিন) দিনের মধ্যে তওবা না করে, তবে সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে তার একমাত্র শাস্তি হচ্ছে মৃত্যুদ-। অতএব, ৯৭ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত ও রাষ্ট্রদ্বীন ইসলাম উনার দেশের সরকারের জন্য ফরয হচ্ছে- অতি শীঘ্রই উক্ত মুরতাদ মন্ত্রীকে বহিষ্কার করা, গ্রেফতার করা এবং সম্মানিত শরীয়ত অনুযায়ী শাস্তির ব্যবস্থা করা।
http://www.al-ihsan.net/qwoulshareef/Default.aspx?language=BN&vt=full&init_id=2605
৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০
সত্যের পথে আরিফ বলেছেন: যাযাকাল্লাহ খাইর
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
হেডস্যার বলেছেন: এইখানে তো কোন ধান্ধাবাজি নাই....তাই ওনারা ও নাই