নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি শিখি একসাথে জিকির জিহাদ, শাহ্জালালের কাছে। তাই কি করে তাগুত হয় পরাভূত, সে আমার জানা আছে। আমি শিখেছি লড়াই, দরবেশ ফকির মজনু শাহর। আমি মানুষের চির-কল্যানকামী, অনুসারী আল্লাহর। আমি শক্তি ভক্তি যুক্তিতে খুঁজি, মুক্তির সন্ধান। বাংলাদেশের মুসলিম আমি, বাঙাল

আমি শিখি একসাথে জিকির জিহাদ, শাহ্জালালের কাছে। তাই কি করে তাগুত হয় পরাভূত, সে আমার জানা আছে। আমি শিখেছি লড়াই, দরবেশ ফকির মজনু শাহর। আমি মানুষের চির-কল্যানকামী, অনুসারী আল্লাহর। আমি শক্তি ভক্তি যুক্তিতে খুঁজি, মুক্তির সন্ধান। বাংলাদেশের মুসলিম আমি, বাঙাল

সত্যের পথে আরিফ

সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)

সত্যের পথে আরিফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হরতালে ধনীদের মজা , এসি রুমে বসে ল্যাপটপ টিপে আর গরীবেরা ককটেল গিলে!

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩

হরতালের মানেই আজ পাল্টে গেছে ।
এর আগে কোন এক টিভি চ্যানেলে হরতালের সূত্রপাত এবং প্রাথমিক পর্যায়ে হরতালের পরিস্থিতি দেখেছিলাম ।
সেই সময়কার হরতালে কোন ককটেল ফুটানো ছিল না (অবশ্য তখন ককটেলই ছিলনা) , কোন গাড়ী ভাংচুর ছিলনা , কোন টিয়ারগ্যাস , অগ্নিসংযোগ , গাছকাটা , রেলপাত উঠানো কিচ্ছুই ছিলনা ।

তখন কেউ যদি হরতালের ডাক দিতো ...
তবে হরতালের সমর্থনে দোকানদার তার দোকান বন্ধ রাখতো , চাকুরিজীবী তার অফিসে যেত না , গাড়িচালক গাড়ী নিয়ে বাহির হতো না । এইরকম প্রতিটা সেক্টর যদি অচল থাকতো তবেই বোঝা যেত হরতাল সফল হয়েছে ।

আর এখন কেউ কিছু করুক আর না করুক দলীয় সমর্থকেরা কয়েকটা ককটেল , কোথাও মিছিল , কয়েকটা আটক , কয়েকটা গাছ কাটলেই নাকি হরতাল সফল হয় ।

যারা হরতাল ডাকে তাদের উদ্দেশ্যে বলছি ..
আপনাদের হরতাল যদি জনগন গ্রহণই করে তবে আর মাঠে নেমে গাড়ী থামানোর কি দরকার ?

হরতালেও গাড়ি চলে , হরতাল না হলেও চলে । এমন হরতালের সফলতা কি ? বরং গরীবের পেটে লাথি মারা ।

অনুরোধ করবো ..
হরতাল না দিয়ে এতোই যদি পারেন ! যাদের বিরুদ্ধে হরতাল দেন তাদের ঠেঙানো শুরু করেন । একটা একটা এম্পী মন্ত্রী ধরে ধরে ফল্লা করা শুরু করেন তবে দাবী আদায় অনায়াসে হয়ে যাবে ।

আর তা যদি না পারেন তবে আপনারা বিষ খেয়ে মরে , এর প্রতিবাদ জানান ।

দয়া করে সাধারণ পাবলিক বিশেষ করে যারা গরীব তাদের মারার হরতাল ডাইকেন না । হরতালে ধনীদের মজা , এসি রুমে বসে ল্যাপটপ টিপে আর গরীবেরা ককটেল গিলে ।

[মেজাজটা গরম হওয়ার কারণ আজকে পত্রিকাই দেখলাম একটা শিশু পিকেটারদের ছুড়া ইটে গুরুতর আহত]

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯

ভোরের সূর্য বলেছেন: আপনার সাথে একমত যে এসব অকাজের হরতাল বন্ধ করা উচিৎ। হরতাল কারো জন্যেই সুখকর নয়।

তবে আপনার শিরোনামের সাথে একমত পোষন করতে পারলাম না।
হরতালে যখন আগুন দিয়ে গাড়ী পোড়ানো হয় তখন মানুষের সাথে সাথে আপনার সেই বড় লোকের গাড়ীটিও(লাখ কিংবা কোটি টাকার) পোড়ে। হরতালে যেমন গরীব মানুষ কাজে যেতে না পেরে সমস্যায় পড়ে ঠিক তেমনি সেই বড় লোক কেও কোন না কোন কাজ করতে হয় কিন্তু তিনি সেই কাজ করতে পারেন না। ব্যাংকের কাজ করতে সমস্যা হয়, প্রডাক্ট সাল্পাই দিতে পারেন না,শিপমেন্ট ফেল করে লক্ষ্য লক্ষ্য ডলার ক্ষতি হয়। এ রকম আরো অনেক কিছু। তাই আপনার এই ধারণাটা ভুল যে হরতালে বড়লোকরা এসি রুমে বসে ল্যাপটপ নিয়ে বসে থাকে। হরতাল সবার জন্যেই ক্ষতি বড়লোক কিংবা গরীব লোক নির্বিশেষে সবার।

২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০

সত্যের পথে আরিফ বলেছেন: ভালো লাগলো এবং ভুলটা শিকার করলাম। যাযাকাল্লাহ খাইর.....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.