![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)
বিয়ের আগে একজন ছেলে ও একজন মেয়ে লম্পটের নেশাগ্রস্থের ন্যায় যৌন কামভাব নিয়ে চোখে চোখ রেখে, হাতে হাত রেখে, আবার কখনো নির্জন স্থানে দেহে দেহ রেখে পরস্পরে অবৈধ সোহাগে নিমজ্জিত হয়। এমনিভাবে হঠাৎ কখনো যৌন মিলন ঘটে এবং যেনার কঠিন শাস্তির কাঠগড়ার আসামি হয়ে ধরা দেয়। এমতাবস্থায় কোন শাস্তি না নিয়েই অভিভাবক ছাড়াই বিয়ের কাজ শেষ করে থাকে এবং নিশ্চিন্তায় ঘর-সংসার করে চলে। এধরনের বিয়ে হাদিসসম্মত নয়। যেমন- এক লক্ষ টাকা চুরি বা ডাকাতি করে এনে যদি সুন্দর চকচকে মসজিদ তৈরী করে তাহলে সে মসজিদ পবিত্র হতে পারে না; তেমনি অবৈধ উপায়ে বিয়ে শত ঢাক-ঢোলেও পবিত্র বিয়ের সুফল কোনদিন হতে পারে না। চোখের যেনা, কানের যেনা, জিহ্বার যেনা, পায়ের যেনা এবং যদি যৌন মিলন হয় তাহলে সেই যেনার চুড়ান্ত শাস্তি হওয়ার পর বিয়ের কাজ শেষ করতে হবে। তবেই বিয়ে শুদ্ধ হবে। কাউকে স্বামী বললেই স্বামী হয় না এবং কাউকে বউ বললেই বউ হয় না। এর মাঝে সুন্দর পবিত্র নিয়ম পদ্ধতি রয়েছে। কুরআন-হাদীস দ্রষ্টব্য। জেনে রাখা দরকার যে, যদি যৌন মিলন না ঘটে থাকে তাহলে প্রেম প্রেম খেলার জন্য কমপক্ষে উভয়কে দশ দুর্রা করে মারতে হবে।
(মেশকাত শরীফ)-শেষ পৃষ্ঠা, ইসলামের দৃষ্টিতে পর্দার হুকুম।
মূল লেখকঃ মাওঃ আশরাফ আলী থানবী(রঃ
বিয়ের আগে একজন ছেলে ও একজন মেয়ে লম্পটের নেশাগ্রস্থের ন্যায় যৌন কামভাব নিয়ে চোখে চোখ রেখে, হাতে হাত রেখে, আবার কখনো নির্জন স্থানে দেহে দেহ রেখে পরস্পরে অবৈধ সোহাগে নিমজ্জিত হয়। এমনিভাবে হঠাৎ কখনো যৌন মিলন ঘটে এবং যেনার কঠিন শাস্তির কাঠগড়ার আসামি হয়ে ধরা দেয়। এমতাবস্থায় কোন শাস্তি না নিয়েই অভিভাবক ছাড়াই বিয়ের কাজ শেষ করে থাকে এবং নিশ্চিন্তায় ঘর-সংসার করে চলে। এধরনের বিয়ে হাদিসসম্মত নয়। যেমন- এক লক্ষ টাকা চুরি বা ডাকাতি করে এনে যদি সুন্দর চকচকে মসজিদ তৈরী করে তাহলে সে মসজিদ পবিত্র হতে পারে না; তেমনি অবৈধ উপায়ে বিয়ে শত ঢাক-ঢোলেও পবিত্র বিয়ের সুফল কোনদিন হতে পারে না। চোখের যেনা, কানের যেনা, জিহ্বার যেনা, পায়ের যেনা এবং যদি যৌন মিলন হয় তাহলে সেই যেনার চুড়ান্ত শাস্তি হওয়ার পর বিয়ের কাজ শেষ করতে হবে। তবেই বিয়ে শুদ্ধ হবে। কাউকে স্বামী বললেই স্বামী হয় না এবং কাউকে বউ বললেই বউ হয় না। এর মাঝে সুন্দর পবিত্র নিয়ম পদ্ধতি রয়েছে। কুরআন-হাদীস দ্রষ্টব্য। জেনে রাখা দরকার যে, যদি যৌন মিলন না ঘটে থাকে তাহলে প্রেম প্রেম খেলার জন্য কমপক্ষে উভয়কে দশ দুর্রা করে মারতে হবে।
(মেশকাত শরীফ)-শেষ পৃষ্ঠা, ইসলামের দৃষ্টিতে পর্দার হুকুম।
মূল লেখকঃ মাওঃ আশরাফ আলী থানবী(রঃ
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০
বাউল আলমগী সরকার বলেছেন: কোন হাদিসী কথা নয় এগুলো ফতয়াবাজি কথা
অভিভাবক ছাড়া বিয়া হয় না কথা সত্য কিন্তু পিতামাতা মৃত্যু হলে কি হবে
তখন অভিভাবক প্রয়োজন হয় আর সাক্ষি ছাড়া বিয়া হয় না