![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)
জান দিব তবুও ঈমান দিবোনা। ইনশা আল্লাহ।
প্রেসব্রিফিংয়ে ইসলামী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ।
আগামীকালের মহা সমাবেশে বাধা দিলে রবিবার সকাল-সন্ধ্যা হরতাল।
ইসলামের বিরুদ্ধে কটুক্তিকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ঘোষিত ৫ ডিসেম্বরের মহাসমাবেশে বাঁধা দিলে ৭ ডিসেম্বর রবিবার সকাল সন্ধ্যা হরতালের ঘোষণা দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় পুরানা পল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী হরতালের এ কর্মসুচী ঘোষণা দেন।
নগর সভাপতি অধ্যাপক এটিএম হেমায়েত উদ্দীনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ, রাজনৈতিক উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ আশরাফ আলী আকন, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, সহকারী মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলম ও আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রকৌশলী আশরাফুল আলম, প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, কে এম আতিকুর রহমান, মাওলানা নেছার উদ্দিন, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, মাওলানা আতাউর রহমান আরেফী, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাকী, মু. বরকতুল্লাহ লতিফ, মুফতী কেফায়েতুল্লাহ কাশফী, এডভোকেট আব্দুল মতিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাসেম, অধ্যক্ষ হাফেজ মাও. শেখ ফজলে বারী মাসউদ, আলহাজ্ব মু. আবদুর রহমান, শ্রমিকনেতা মুহাম্মদ খলিলুর রহমান প্রমুখ।
মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী বলেন, আগামীকালের মহাসমাবেশ যে কোন মূল্যে সফল করা হবে। মহাসমাবেশে বাধা হলে যেখানে বাঁধা সেখানেই অবস্থান এবং রবিবার সকাল সন্ধা হরতাল পালন করা হবে।
মহাসমাবেশ নিয়ে প্রশাসন টালবাহানা করছে। অনেক আশ্বাস দেওয়ার পরও মহাসমাবেশ নিয়ে টালবাহানা করছে। আমরা নৈতিকভাবে হরতালের মত কর্মসুচীর পক্ষ নই। ঈমান রক্ষার দাবিতে মহাসমাবেশের অনুমতি না দেওয়ায় আমরা একান্ত বাধ্য হয়েই হরতাল দিয়েছি এবং সরকারই আমাদেরকে হরতাল দিতে বাধ্য করেছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, মুরতাদ আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীর সর্বোচ্চ শাস্তি এবং ইসলামের বিরুদ্ধে কটুক্তিকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির আইন পাশের প্রশ্নে দেশের মুসলমান ঐক্যমত্য। কাজেই বৃহত্তর জনতার সেন্টিমেন্ট কোন প্রকার তোয়াক্কা না করে ঈমানী সমাবেশে বাধা দিলে সরকারের কল্যাণ হবে না। দেশের ঈমানদার জনতা রাজপথে নেমে আসতে বাধ্য।
জান দিব তবু ঈমান দিব না। ইনশা আল্লাহ
প্রেসব্রিফিংয়ে ইসলামী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ
আগামীকালের মহা সমাবেশে বাধা দিলে
রবিবার সকাল-সন্ধ্যা হরতাল।
ইসলামের বিরুদ্ধে কটুক্তিকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ঘোষিত ৫ ডিসেম্বরের মহাসমাবেশে বাঁধা দিলে ৭ ডিসেম্বর রবিবার সকাল সন্ধ্যা হরতালের ঘোষণা দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় পুরানা পল্টনস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী হরতালের এ কর্মসুচী ঘোষণা দেন।
নগর সভাপতি অধ্যাপক এটিএম হেমায়েত উদ্দীনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত প্রেস ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুছ আহমাদ, রাজনৈতিক উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ আশরাফ আলী আকন, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, সহকারী মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলম ও আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রকৌশলী আশরাফুল আলম, প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, কে এম আতিকুর রহমান, মাওলানা নেছার উদ্দিন, মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী, মাওলানা আতাউর রহমান আরেফী, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাকী, মু. বরকতুল্লাহ লতিফ, মুফতী কেফায়েতুল্লাহ কাশফী, এডভোকেট আব্দুল মতিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাসেম, অধ্যক্ষ হাফেজ মাও. শেখ ফজলে বারী মাসউদ, আলহাজ্ব মু. আবদুর রহমান, শ্রমিকনেতা মুহাম্মদ খলিলুর রহমান প্রমুখ।
মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী বলেন, আগামীকালের মহাসমাবেশ যে কোন মূল্যে সফল করা হবে। মহাসমাবেশে বাধা হলে যেখানে বাঁধা সেখানেই অবস্থান এবং রবিবার সকাল সন্ধা হরতাল পালন করা হবে।
মহাসমাবেশ নিয়ে প্রশাসন টালবাহানা করছে। অনেক আশ্বাস দেওয়ার পরও মহাসমাবেশ নিয়ে টালবাহানা করছে। আমরা নৈতিকভাবে হরতালের মত কর্মসুচীর পক্ষ নই। ঈমান রক্ষার দাবিতে মহাসমাবেশের অনুমতি না দেওয়ায় আমরা একান্ত বাধ্য হয়েই হরতাল দিয়েছি এবং সরকারই আমাদেরকে হরতাল দিতে বাধ্য করেছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, মুরতাদ আব্দুল লতিফ সিদ্দিকীর সর্বোচ্চ শাস্তি এবং ইসলামের বিরুদ্ধে কটুক্তিকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির আইন পাশের প্রশ্নে দেশের মুসলমান ঐক্যমত্য। কাজেই বৃহত্তর জনতার সেন্টিমেন্ট কোন প্রকার তোয়াক্কা না করে ঈমানী সমাবেশে বাধা দিলে সরকারের কল্যাণ হবে না। দেশের ঈমানদার জনতা রাজপথে নেমে আসতে বাধ্য।
জান দিব তবু ঈমান দিব না। ইনশা আল্লাহ
©somewhere in net ltd.