নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি শিখি একসাথে জিকির জিহাদ, শাহ্জালালের কাছে। তাই কি করে তাগুত হয় পরাভূত, সে আমার জানা আছে। আমি শিখেছি লড়াই, দরবেশ ফকির মজনু শাহর। আমি মানুষের চির-কল্যানকামী, অনুসারী আল্লাহর। আমি শক্তি ভক্তি যুক্তিতে খুঁজি, মুক্তির সন্ধান। বাংলাদেশের মুসলিম আমি, বাঙাল

আমি শিখি একসাথে জিকির জিহাদ, শাহ্জালালের কাছে। তাই কি করে তাগুত হয় পরাভূত, সে আমার জানা আছে। আমি শিখেছি লড়াই, দরবেশ ফকির মজনু শাহর। আমি মানুষের চির-কল্যানকামী, অনুসারী আল্লাহর। আমি শক্তি ভক্তি যুক্তিতে খুঁজি, মুক্তির সন্ধান। বাংলাদেশের মুসলিম আমি, বাঙাল

সত্যের পথে আরিফ

সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)

সত্যের পথে আরিফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তোমরা আমাকে ১ টা ভারতীয় চ্যানেলমুক্ত বউ দাও, আমি তোমাদের নম্র,ভদ্র ও শান্তিময় একটা জাতি দিব।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬

স্টার জলসা,জি বাংলা,স্টার প্লাস এইসব
চ্যানেলের নাটকগুলোতে দেখা যায় লুতুপুতু
প্রেম কাহিনী আর এক এক জনের ১৪ বিয়ের কাহিনী।
বাংলাদেশের নারীরা হলো এইসব চ্যানেলের
লুতুপুতু নাটকের বিশেষ ভক্ত। এইসব নাটক
দেখে আবেগে আপ্রুত হোন তারা।শুধু নারীরা নয়
এক শ্রেনীর পুরুষরাও এইসব নাটকের ভক্ত।
এইসব নাটকের উল্লেখযোগ্য কিছু শিক্ষনীয় দিক---
১)কুটনিগিরি
২)বহু বিবাহের প্রচলন
৩)স্বামীর সংসার নষ্টের পদ্ধতি
৪)লুতুপুতু প্রেম কাহিনী
৫)অহরহ ডিভোর্স প্রথা
ভালো না, ভালো তো। এত কিছু শিখলে আর কিছু লাগে নাকি!!!
কিছুদিন আগে দেশে পাখির ঝড় উঠছিল। ২-১ টা মৃত্যুর পরে এই ঝড় শেষ পর্যন্ত থামলো।

ভারতে বাংলাদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার হয় না সেখানে বাংলাদেশে ভারতের
সবগুলো চ্যানেলই চলছে। মাত্র ৩টি চ্যানেলের বন্ধের দাবি জানানো হয়েছিল কিন্তু সাড়া মেলেনি উপরের মহল হতে।
--হয়তবা তাদের বউ ঝাড়ি মারছে তাই আর আগায় নি!!!
সম্ভবত ২০০৪ সালে এন টিভিতে(NTV) একটা নাটক
হয়েছিল। নাটকটি ছিল ভারতীয় সিরিয়ালের কুপ্রভাব ও অপসংস্কৃতির অনুপ্রবেশ সম্পর্কিত। নাটকের একাংশ--
ঈদের দিন একজন ঈদের নামাজ আদের জন্য ঈদগাহ
ময়দানে যাচ্ছে। তাকে জিজ্ঞাস
করতেছে আরেকজন---ভাই কই যাচ্ছেন??
---ভাই ঈদ-মন্ডপে নামাজ পড়তে যাছি।
আর অই মুহূর্তেই গণপিটুনি খেল লোকটা। সেই মাইর খেয়ে তার বেহাল অবস্থা হয়েছিল।
ভালো না,ভালো তো।
এখন ২০১৪ সাল। এখনো কি মানুষ ভারতীয়
সিরিয়ালের কুপ্রভাবটা বুঝতে পারে নি??? আর
কত দিন লাগবে এদের সচেতন হতে??
যতদিন যাচ্ছে মানুষ সেই অপসংস্কৃতির দিকেই
ঝুকে যাচ্ছে।
আমরা শুধু সমালোচনাই করতে পারবো কিন্তু এর
ঊর্ধ্ব যারা আছেন তারা যদি সজাগ না হোন
তাহলে কিন্তু কিছুই হবে না।
হয়তবা একদিন অপসংস্কৃতির
বেড়াজালে গন্ডিবদ্ধ
হয়ে হারিয়ে যাবে বাংলাদেশি সংস্কৃতি।
সেদিন আর বাংলাদেশি সংস্কৃতি বলতে আর
কিছুই থাকবে না।

হায়রে মুসলমান! হায়রে বাঙালী! তোরা আর কত পঁচা পঁচবি?
স্টার জলসা,জি বাংলা,স্টার প্লাস এইসব
চ্যানেলের নাটকগুলোতে দেখা যায় লুতুপুতু
প্রেম কাহিনী আর এক এক জনের ১৪ বিয়ের
কাহিনী।
বাংলাদেশের নারীরা হলো এইসব চ্যানেলের
লুতুপুতু নাটকের বিশেষ ভক্ত। এইসব নাটক
দেখে আবেগে আপ্রুত হোন তারা।শুধু নারীরা নয়
এক শ্রেনীর পুরুষরাও এইসব নাটকের ভক্ত।
এইসব নাটকের উল্লেখযোগ্য কিছু শিক্ষনীয়
দিক---
১)কুটনিগিরি
২)বহু বিবাহের প্রচলন
৩)স্বামীর সংসার নষ্টের পদ্ধতি
৪)লুতুপুতু প্রেম কাহিনী
৫)অহরহ ডিভোর্স প্রথা
ভালো না, ভালো তো। এত কিছু শিখলে আর
কিছু লাগে নাকি!!!
কিছুদিন আগে দেশে পাখির ঝড় উঠছিল। ২-১
টা মৃত্যুর পরে এই ঝড় শেষ পর্যন্ত থামলো।

ভারতে বাংলাদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার হয়
না সেখানে বাংলাদেশে ভারতের
সবগুলো চ্যানেলই চলছে। মাত্র ৩টি চ্যানেলের বন্ধের দাবি জানানো হয়েছিল কিন্তু
সাড়া মেলেনি উপরের মহল হতে।
--হয়তবা তাদের বউ ঝাড়ি মারছে তাই আর
আগায় নি!!!
সম্ভবত ২০০৪ সালে এন টিভিতে(NTV) একটা নাটক
হয়েছিল। নাটকটি ছিল ভারতীয় সিরিয়ালের
কুপ্রভাব ও অপসংস্কৃতির অনুপ্রবেশ সম্পর্কিত।
নাটকের একাংশ--
ঈদের দিন
একজন ঈদের নামাজ আদের জন্য ঈদগাহ
ময়দানে যাচ্ছে। তাকে জিজ্ঞাস
করতেছে আরেকজন---ভাই কই যাচ্ছেন??
---ভাই ঈদ-মন্ডপে নামাজ পড়তে যাছি।
আর অই মুহূর্তেই গণপিটুনি খেল লোকটা। সেই মাইর খেয়ে তার বেহাল অবস্থা হয়েছিল।
ভালো না,ভালো তো।
এখন ২০১৪ সাল। এখনো কি মানুষ ভারতীয়
সিরিয়ালের কুপ্রভাবটা বুঝতে পারে নি??? আর
কত দিন লাগবে এদের সচেতন হতে??
যতদিন যাচ্ছে মানুষ সেই অপসংস্কৃতির দিকেই
ঝুকে যাচ্ছে।
আমরা শুধু সমালোচনাই করতে পারবো কিন্তু এর
ঊর্ধ্ব যারা আছেন তারা যদি সজাগ না হোন
তাহলে কিন্তু কিছুই হবে না।
হয়তবা একদিন অপসংস্কৃতির
বেড়াজালে গন্ডিবদ্ধ
হয়ে হারিয়ে যাবে বাংলাদেশি সংস্কৃতি।
সেদিন আর বাংলাদেশি সংস্কৃতি বলতে আর
কিছুই থাকবে না।

হায়রে মুসলমান! হায়রে বাঙালী! তোরা আর কত পঁচা পঁচবি?

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.