![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)
ইসলামপন্থি দলগুলো মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামী ১৪, ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ারদী ময়দানে তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। অনুষ্ঠানমালার মধ্যে রয়েছে:
এক. শহীদানের রূহের মাগফিরাত কামনায় প্রত্যহ বাদ আসর থেকে ওয়াজ মাহফিল ও দুআ-মুনাজাত,
দুই. শহীদানের রূহের মাগফিরাত, জান্নাতের দরজা বুলন্দি কামনায় ১৪ ডিসেম্বর সকাল ১৪
ঘটিকা থেকে বেলা ৪টা পর্যন্ত খতমে কুরআন, তাহলীল, যিকর ও মুনাজাত। মুনাজাত করবেন
একজন শীর্ষ আলেমে দীন (বাদ আসর),
তিন. ১৫ ডিসেম্বর, সকাল ১০ ঘটিকায় থেকে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারকে সংবর্ধনা ও মতবিনিময় এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও অস্বচ্ছল শহীদ পরিবারের মধ্যে সাহায্য বিতরণ ও শহীদানের মাগফিরাত কামনায় এতিম-দুস্থাদের মধ্যে খাবার বিতরণ, চার. ১৬ ডিসেম্বর, সকাল ১০ ঘটিকায় ওলামায়ে কেরামের নেতৃত্বে বিশাল বিজয় র্যালি এবং জাতীয় ও কালিমা পতাকা মিছিল। বিকালে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে দেশের গণ্যমান্য ইসলামপন্থি বুদ্ধিজীবীদের উপস্থিতিতে আলোচনা সভা,
কেমন হয় বলুন তো? দেশটা তো আমারও, তাই না?
পাকিস্থান-ভারতে তো ওলামায়ে কেরাম
একদম সেদেশের রাষ্ট্রীয় প্রচলিত
প্রথা অনুসারেই স্বাধীনতা দিবস পালন করেন।
তবে আমরা কি আমরাও পারি না?
ইসলামপন্থি দলগুলো মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আগামী ১৪, ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ারদী ময়দানে তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। অনুষ্ঠানমালার মধ্যে রয়েছে:
এক. শহীদানের রূহের মাগফিরাত কামনায় প্রত্যহ বাদ আসর থেকে ওয়াজ মাহফিল ও দুআ-মুনাজাত,
দুই. শহীদানের রূহের মাগফিরাত, জান্নাতের দরজা বুলন্দি কামনায় ১৪ ডিসেম্বর সকাল ১৪
ঘটিকা থেকে বেলা ৪টা পর্যন্ত খতমে কুরআন, তাহলীল, যিকর ও মুনাজাত। মুনাজাত করবেন
একজন শীর্ষ আলেমে দীন (বাদ আসর),
তিন. ১৫ ডিসেম্বর, সকাল ১০ ঘটিকায় থেকে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ পরিবারকে সংবর্ধনা ও মতবিনিময় এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও অস্বচ্ছল শহীদ পরিবারের মধ্যে সাহায্য বিতরণ ও শহীদানের মাগফিরাত কামনায় এতিম-দুস্থাদের মধ্যে খাবার বিতরণ, চার. ১৬ ডিসেম্বর, সকাল ১০ ঘটিকায় ওলামায়ে কেরামের নেতৃত্বে বিশাল বিজয় র্যালি এবং জাতীয় ও কালিমা পতাকা মিছিল। বিকালে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে দেশের গণ্যমান্য ইসলামপন্থি বুদ্ধিজীবীদের উপস্থিতিতে আলোচনা সভা,
কেমন হয় বলুন তো? দেশটা তো আমারও, তাই না?
পাকিস্থান-ভারতে তো ওলামায়ে কেরাম
একদম সেদেশের রাষ্ট্রীয় প্রচলিত
প্রথা অনুসারেই স্বাধীনতা দিবস পালন করেন।
তবে আমরা কি আমরাও পারি না?
২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮
দেশী ম্যান বলেছেন: আহারে, কাইন্দ্যালাসি। তোমরা তো পারলে দেশটা পাকিস্তান বানায় ফেলো। তোমাদের আব্বাদের দেশে এগুলো হতে পারে, এই দেশে এইসব হবে না।
৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আর এই দেশকে রক্ষা করতে গিয়ে যে সকল অন্য ধর্মের লোক শহীদ হয়েছেন, তাঁদের ব্যাপারে কে দোয়া করত? নাকি অন্য ধর্মের লোক শহীদ হইছে দেখে তাঁদেরর প্রতি কোন দোয়া করা যাবে না?
৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
সত্যের পথে আরিফ বলেছেন: মুসলমান ছাড়া কওকে সহীদ বলা যায়না। ও আচ্ছা ভালো কথা এই উপলখ্খে মুর্তি পূজার পাশাপাশি কালি পূজা, শ্যমা পুজা করলেও ভালো হয়। আমাগো বাপ-মা ভারতীয়রা ও খুসি হবে? ৯২ ভাগ মুসলমান দাবি করি(১৫ কোটি ২০ লাখ প্রায়) লজ্জা করেনা? নাকি সব জারজ মুসোলমান? আমি বাঙালী মুসোলমান। এ দেশকে অনেক ভালোবাসি। সেই ভালোবাসা থেকেই এই বাঙলা তৈরিতে যাদের অবদান তাদের আত্মার মাগফিরাতের জন্যে...........। হায়রে মুসলমান!!!!!!!!!!!!
৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪২
দেশী ম্যান বলেছেন: এই অমানুষের বাচ্চা, জারজ মুসোলমান মানে কি? আমরা সেকুলার, আমাদের নেতা বঙ্গবন্ধুর মতো। নবীজি (স) ও সেকুলার ছিলেন। তোমাদের মতো জঙ্গি না আমরা, যাও পাকিস্থানে যাও। এই দেশ তোমাদের মতো মাথা মোটা সৌদি পাকিস্থান প্রেমিদের জন্য না। গেস্ট লস্ট!!
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯
খেলাঘর বলেছেন:
আপনি নিজেই তালেবান