![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)
হাটহাজারী মাদরাসার তাফসির বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সিদ্দিককে পায়ে গুলি করেছে হাটহাজারী থানার পুলিশ সদস্য(কনস্টেবল) সিরাজী!!
আজ এ ঘটনা ঢাবি বা চবিতে ঘটলে এলাকায় লঙ্কাকাণ্ড ঘটে যেত। আমরা সন্ত্রাসী নই। ত্রাস ও অহেতুক ভাংচুর আমাদের লক্ষ্য নয়। আমরা তা বিশ্বাসই করি না। কিন্তু এই ঘাতক পুলিশের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হলে প্রশাসনকে চরম মাশুল গুনতে হবে।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম "মিরসরাই থানা শাখার" পক্ষে আমরা এই ঘটনার নিন্দা জানাই। জড়িত পুলিশ সদসষ্যের বিচার চাই।
মোঃ সাদিক নামের তাফসির বিভাগের সেই প্রতিভাবান ছাত্রটির উপর পুলিশ পর পর তিনটি গুলি করার পর ছাত্রটি মাঠিতে লুটিয়ে পড়ে। আশেপাশের সবাই ভয়ে সেই স্থান ত্যাগ করে। সেই ছাত্রটিকে সাহায্য করার জন্য কেউ এগিয়ে আসেনি। সজল বনিক নামের স্বর্ণকারের চোখে যখন এই দৃশ্য ধরা পড়ে, (হাটহাজারীর ছাত্র এবং হিন্দুদের সাথে মোটামুটি ভাল একটা সম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রয়েছে) তাই সে সাহায্য করার উদ্দেশ্যে এগিয়ে আসে, নিজেই রিক্সা ঢেকে ক্লিনিকে পাঠিয়ে দেয়।
এবার চিন্তা করে দেখুন হাটহাজারী থানার হিন্দু বৌদ্ধ চাকমা মারমা যত ধর্মের মানুষ বসবাস করে সবাই হাটহাজারীর ছাত্র এবং মাদ্রাসাকে অন্তর থেকে ভালবাসে।
এরপরেও যারা বলে আমরা সম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী নয়,
মুলত তারাই এই দেশে সম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধাতে চায়।
NOTE: পাগল পুলিশ, না পাগল বানানো হচ্ছে?
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে কথা কাটাকাটির
জের ধরে এক মাদ্রাসাছাত্রকে গুলি করেছেন
এক কনস্টেবল। আজ মঙ্গলবার রাত
সাড়ে আটটার দিকে হাটহাজারী থানার
সামনে এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ
মাদ্রাসাছাত্রের নাম নাম মহব্বত ছিদ্দিক
(২২)। তিনি দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম
মাদ্রাসা প্রকাশ হাটহাজারী মাদ্রাসার
তাফসীর প্রথম বর্ষের ছাত্র। তিনি চট্টগ্রাম
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন
আছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,
থানার সামনে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ
কনস্টেবল রুমেন সিরাজীর সঙ্গে মহব্বত
ছিদ্দিকের কথা-কাটাকাটি হয়। এক
পর্যায়ে ওই কনস্টেবল মহব্বতকে লক্ষ
করে নিজের হাতে থাকা শটগান
দিয়ে গুলি করেন। এতে মহব্বতের
গায়ে গুলি লাগে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বরত
কনস্টেবল শিলাব্রত রাতে প্রথম
আলোকে বলেন,
হাটহাজারী মাদ্রাসা ছাত্রের মেরুদণ্ড ও
বাম পায়ের মাংসপেশিতে গুলিতে লেগেছে।
তার অস্ত্রোপচার চলছে।
হাটহাজারী থানার ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইসমাঈল
রাতে প্রথম আলোকে বলেন, তর্কাতর্কির এক
পর্যায়ে মাদ্রাসা ছাত্রকে গুলি করে কনস্টেবল
রুমেন সিরাজী। রুমেনকে আটক করা হয়েছে।
আগে তার মাথায় সমস্যা ছিল। এ
কারণে গুলি করতে পারে। -নিউজটি প্রথম
আলো থেকে কপি করা।
ওসি সাহেবের কথার ভিত্তিতে আমার কিছু
প্রশ্ন-
মাথায় সমস্যা মানে সে পাগল, জেনেশুনে এমন
পাগলের কাছে অস্ত্র কেন তুলে দেওয়া হলো?
এমন পাগল পুলিশ বাহিনীতে কী আরও আছে?
না, ঘটনা ভিন্নখাতে প্রবাহিত
করতে পাগলের নাটক সাজানো হচ্ছে?
২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
জহির উদদীন বলেছেন: মনে হয় তার বড় অপরাধ কেন সে ছাত্রলীগ না হয়ে মাদ্রাসার ছাত্র হতে গেল.....
৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৯
দেশী ম্যান বলেছেন: এইটা তো জঙ্গি, মাদ্রাসার ছাত্র তো কি হইসে? এরাই বোমা বানায়, এরাই পুলিশের কাছে ধরা খায়। পুলিশ ১০০% ঠিক কাজ করেছে। এই দেশ তোমাদের জন্য না ছাগু, তোমরা পাকিস্তানে চলে যাও।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬
জুলহাস খান বলেছেন: মাদরাসার ছাত্রদের স্বাধীনতা থাকতে নেই ।