নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি শিখি একসাথে জিকির জিহাদ, শাহ্জালালের কাছে। তাই কি করে তাগুত হয় পরাভূত, সে আমার জানা আছে। আমি শিখেছি লড়াই, দরবেশ ফকির মজনু শাহর। আমি মানুষের চির-কল্যানকামী, অনুসারী আল্লাহর। আমি শক্তি ভক্তি যুক্তিতে খুঁজি, মুক্তির সন্ধান। বাংলাদেশের মুসলিম আমি, বাঙাল

আমি শিখি একসাথে জিকির জিহাদ, শাহ্জালালের কাছে। তাই কি করে তাগুত হয় পরাভূত, সে আমার জানা আছে। আমি শিখেছি লড়াই, দরবেশ ফকির মজনু শাহর। আমি মানুষের চির-কল্যানকামী, অনুসারী আল্লাহর। আমি শক্তি ভক্তি যুক্তিতে খুঁজি, মুক্তির সন্ধান। বাংলাদেশের মুসলিম আমি, বাঙাল

সত্যের পথে আরিফ

সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)

সত্যের পথে আরিফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গরু জবাইয়ের ফটো আপলোড করলে মানবতার তুফান জারী হয়। কিন্তু গাজা ও মিয়ানমারের মুসলমানদের কুপিয়ে-পুড়িয়ে হত্যা করলেও মানবতা নামক হারামজাদার ঘুম ভাঙ্গে না!

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭

ঢাকার একজন এমপি। নাম প্রকাশ করা ঠিক হবে না। তখন সম্ভবত ২০০৪ সাল। তার বাসায় বিচার প্রার্থীদের জন্য কাঠগরা ও বিচারকের আসন নির্ধারণ করা আছে। যেমন থাকে আদালতে। তিনি অধিনস্তদের মাঝে বিচার-সালিশ করতেন। যে কেউ তার দরবারে বিচার চাইতে পারতো। আমার জানা মতে কোনো বাদীকে তিনি মাহরুম করতেন না।
:
একদিন সকালে। একজন ফরিয়াদী ছুটতে ছুটতে বাসায় এসে হাজির। হুজুর! হুজুর বলে চিৎকার জুড়ে দিলো সে। এমপি সাহেব তখনো নাস্তা সারছেন। আওয়াজ শুনে লোক মারফত তাকে আদালত ভবনে বসতে বললেন। কিছুক্ষণ পর মহামান্য আদালত বিচারকের আসনে সমাসীন হয়ে আরজি জানতে চাইলেন।
: বলো কী অভিযোগ তোমার?
: হুজুর ! অমুকের পুত্র অমুক আমাকে মারধর করেছে। আফসোস নেই। কিন্তু সে আমাকে খা......পোলা বলে গালি দিয়েছে। আমি তার বিচার চাই। বিচারক মশাই কিছু সময় মৌন হয়ে রইলেন। এরপর তার ফোর্সকে বললেন, এই তোরা অই খা...........পোলারে ধইরা নিয়া আয়!
:
ধরে আনা হলো আসামিকে। বিচারক রায় দিলেন। মার খা............পোলারে! মার!! ওর মুখ এতো খারাপ কেন? মার.......।
অদ্ভুত !! বিচারকের মুখ খুব ভালো!!!
:
দৃশ্যপট -[দুই]
:
আজকের পৃথিবীর সব কিছুই উল্টো চলছে। তুমি-আমি জীহাদের কথা বললেই সন্ত্রাস হয়। কিন্তু শাসকগোষ্ঠি পেটে গুলি করে বাচ্চা ফুটো করলেও সন্ত্রাস হয় না। গরু জবাই করলে মানবতা লঙ্ঘণ হয় কিন্তু মানুষ জবাই করলে মানবতা লঙ্ঘিত হয় না।
মুসলমান আত্মরক্ষার খাতিরে প্রতিরোধ গড়লে সন্ত্রাসী হয় কিন্তু তারা শান্তি প্রতিষ্ঠার নামে হাজারো মানুষ নিধণ করলেও সন্ত্রাসী হয় না। সরকার প্রধানকে গালি দিলে হয় দেশ দ্রোহী আর রাসুল সা. ও ইসলামের বিধি-বিধানকে গালি দিলে হয় বিজ্ঞানী। এ লজ্জা কোথায় রাখি? মুসলমানের দেশে নদী নিষ্কাষণের নামে মসজিদ ভাঙ্গা বৈধ কিন্তু মন্দিরে হাত দেয়া যাবে না।
:
গরু জবাইয়ের ফটো আপলোড করলে মানবতার তুফান জারী হয়। কিন্তু গাজা ও মিয়ানমারের মুসলমানদের কুপিয়ে-পুড়িয়ে হত্যা করলেও মানবতা নামক হারামজাদার ঘুম ভাঙ্গে না। সত্য বলতে
“ হাম আহ ভি করতে হেঁ তো হো যাতেহেঁ বদনাম@ ওহ ক্বতল ভি করতে হেঁ তো চর্চা নেহী হো তা“..................

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.