নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মহাকালের পথিক

মহাকালের পথিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহর অস্তিত্ব : বিজ্ঞানের নিরিখে

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৪৬

আবিষ্কার-উদ্ভাবন আবিষ্কারক-উদ্ভাবকের অস্তিত্বের সত্যতা বিষয়ে ধারণা দেয়, বিশ্বাস জন্মায়। কোনো ঘটনা তার সংঘটকের-সম্পাদকের অস্তিত্বের প্রতি নির্দেশ করে স্বতসিদ্ধভাবে। সরল প্রকৃতিনির্ভর যুক্তিবাদ বলা যেতে পারে উল্লিখিত ধরনের প্রমাণপ্রক্রিয়াকে। আল্লাহর অস্তিত্বের প্রমাণ কী? প্রাচীন আরবের জনৈক বেদুইন এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন এ ধরনের প্রকৃতিনির্ভর যুক্তিবাদের সারল্যে। তিনি বললেন, উটের বর্জ্য উটের অস্তিত্বের প্রমাণ। গাধার বর্জ্য গাধার অস্তিত্বের দলিল। পদচিহ্ন, হেঁটে যাওয়ার প্রমাণ। অতঃপর, কক্ষপথসম্পন্ন আকাশ, পথঘাটবিশিষ্ট জমিন, তরঙ্গময় সাগর প্রজ্ঞাময় স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ না হওয়ার কোনো কারণ নেই ।



বোধ যাদের স্বচ্ছ, বুদ্ধি যাদের উন্মুক্ত, প্রকৃতিনির্ভর এ প্রমাণটি তাদের কাছে স্পষ্ট, অকাট্য। তবে দর্শনের পাঁক সৃষ্টিতে যারা অভ্যস্ত এ প্রমাণ তাদের পরীক্ষায় অপর্যাপ্ত। তাদের বক্তব্য, এ প্রমাণটি প্রত্যক্ষ নয়, পরোক্ষ। তার মানে কিছু আলামত-ইঙ্গিতের নির্ভরতায় ধরে নেয়া হয়েছে স্রষ্টার অস্তিত্বের একটা বাস্তবতা আছে।



এ প্রশ্নটি খুবই জোরালো মনে হতো আগেকার যুগে। কেননা মহাবিশ্ব, মানুষের জ্ঞানের-উপলব্ধির বলয়ে, সরাসরি ও প্রত্যক্ষ পরীক্ষা-নিরীক্ষার সীমানায় আসার মতো একটি বিষয় বলে ধারণা করা হতো। প্রাচীন ধারণা মতে প্রতিটি জিনিসের সর্বশেষ বিশ্লিষ্ট রূপের একক হলো পরমাণু। এমনকি নিউটনের কাছেও — আলো — ছোট ছোট পরমাণুর সমন্বয়ের নাম ছিল, যা আলোকিত বস্তু থেকে বের হয়ে শূন্যে ছড়িয়ে যেতো। এ তত্ত্বটিকে carpuscles theory of light বলে নাম দেয়া হয়েছে।

যতদিন মানুষের অধ্যয়ন ও গবেষণার পদচারণা Microcosmic level – এ সীমিত ছিল ততদিন এ তত্ত্বও চলেছে বীরদর্পে । কিন্তু যেই মানুষের জ্ঞান এই ভাসমান স্তর অতিক্রম করে অতিক্ষুদ্র মহাজাগতিক স্তরে (Macrocosmic level) প্রবেশ করার অধিকার পেল অমনি উলটপালট হয়ে গেল সবকিছুই। যে পরমাণুকে মনে করা হতো অখন্ড, ভাঙ্গন-বিরোধী, সেই পরমাণু ভেঙ্গে খন্ডিত হয়ে চমক দেখাল সবাইকে। তার জায়গা দখল করল এমন সব তরঙ্গমালা (waves) যা না আসে প্রত্যক্ষের আওতায় না অনুগত হয় কোন মাপযন্ত্রের। মানুষের জ্ঞানের এ পরিবর্তন বিংশ শতাব্দীর প্রথম কোয়ার্টারেই সৃষ্টি হয়। ফলে, স্বাভাবিকভাবেই যুক্তি অথবা প্রমাণ-প্রক্রিয়ার মূলনীতিতেও ঘটে পরিবর্তন।

মহাবিশ্বের কোন কিছুরই সর্বশেষ প্রকৃতি সরাসরি জানা যায় না, এ বিষয়টি এখন সুপ্রতিষ্ঠিত। কোন জিনিসের প্রভাব বা ফলাফল (effects) দেখে ওই জিনিসটির অস্তিত্ব নিশ্চয়ই আছে বলে বিশ্বাস করে নেয়া, এতটুকুই শুধু মানুষের পক্ষে সম্ভব। আর এভাবেই প্রত্যক্ষ প্রমাণ বা সরাসরি যুক্তি-প্রক্রিয়ার যে ধারণা ইতোপূর্বে বদ্ধমূল ছিল, চিড় ধরল তার শক্ত দেয়ালে। বিজ্ঞানের স্বীকৃত বলয়েও মেনে নেয়া হলো, পরোক্ষ প্রমাণও একটি আইনসিদ্ধ-বৈধ-বৈজ্ঞানিক প্রমাণ।

তিনশো বছর পূর্বে মনে করা হতো -- প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষ এ দু' প্রকার প্রমাণের যেকোন একটিকে বেছে নেয়া ব্যতীত অন্য কোনো সুযোগ নেই আমাদের হাতে। প্রত্যক্ষ প্রমাণকেই, তাই, কেবল বিজ্ঞানসম্মত প্রমাণ বলে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে বহুকাল। পরে জানা গেল ব্যাপারটা আসলে সে রকম নয়। প্রত্যক্ষ প্রমাণ অথবা অপ্রমাণ এ দুয়ের মাঝে একটিকে বেছে নেয়া ছাড়া অন্য কোনো সুযোগই নেই, এ ধারণা বিজ্ঞানের জগতে এখন আর প্রবাহিত নয়। আধুনিক বিজ্ঞানের যুক্তিপ্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতার বলয়ে, পরোক্ষ প্রমাণ যুক্তিসিদ্ধ ও বৈধ, এ কথায় বিশ্বাস করাই হলো, বর্তমানে, বিজ্ঞানমনস্কতার আলামত।



আধুনিক যুগে বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব বলতে যা বুঝায়, যার ওপর তাত্ত্বিক বিজ্ঞানের গোটা সৌধ দাঁড়িয়ে -- তার পুরোটাই প্রতিষ্ঠিত পরোক্ষ প্রমাণের ভিতে। এই নতুন বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের আলোকে উল্লিখিত আরব-বেদুইনের প্রদত্ত যুক্তি পরীক্ষা করে দেখলে বিজ্ঞানের দাঁড়িপাল্লায় শতভাগ যুক্তিসিদ্ধ প্রমাণ বলে মনে হবে। বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও যুক্তির ক্ষেত্রে যে পরিবর্তন এসেছে তা উল্লিখিত ধরনের সরল-সহজ প্রমাণকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণে রূপান্তরিত করে দিয়েছে। বর্তমানে এ দুয়ের মাঝে আর পার্থক্য থাকে নি।

পুরাতন বৈজ্ঞানিক ধ্যান-ধারণার বলয়ে অসরাসরি হওয়াটাই পরোক্ষ প্রমাণের ত্রুটি হিসেবে মনে করা হতো। কিন্তু বর্তমানে খোদ বিজ্ঞানের কাছে বৈজ্ঞানিক ধারণা পেশ করার এটাই হলো যৌক্তিক বুনিয়াদ। মূলনীতির দৃষ্টিতে আধুনিক বিজ্ঞানের সকল যুক্তি, এ যাবৎ যাকে ধর্মীয় যুক্তি বলে ডাকা হয়েছে -- তারই অনুরূপ।

ধর্মীয় যুক্তির বুনিয়াদ মহাবৈশ্বিক প্রকৃতির সারল্যে অবস্থিত। অর্থাৎ মানুষ তার অধিকারে থাকা যোগ্যতা-শক্তি-মেধার সর্বোচ্চ প্রয়োগ ঘটিয়ে যতদূর পৌঁছুতে পারে অথবা বর্তমান মহাবিশ্ব যুক্তির সীমানা যতটুকু টেনে নিতে অনুমতি দেয়, ধর্ম এর সবটাই অবলম্বন করে আছে প্রথম দিন থেকেই। তবে বিগত শতাব্দীগুলোতে বিজ্ঞানী ও চিন্তাবিদ হিসেবে যাদের উত্থান ঘটেছে, এ বাস্তবতাটি না বুঝে তারা এমন জমিনের ওপর দাঁড়াতে চেয়েছেন যার অস্তিত্ব বলতে কিছু নেই। ফলে ধর্ম তার বিশালতা ঠিকই বজায় রাখলো, পক্ষান্তরে মানুষের দাবি ঘুমুতে গেল ইতিহাসের আর্কাইভে। আধুনিক ইতিহাসের এ ঘটনা মনুষ্য জ্ঞান-বিজ্ঞানের তুলনায় ধর্মীয় বা ওহী নির্ভর জ্ঞান-বিজ্ঞানের অবিনাশী অবস্থাকে নির্দেশ করছে। ধর্মীয় জ্ঞানের সত্যতাকে সর্বোচ্চ মানদণ্ডের আলোকে করে দিচ্ছে প্রমাণিত, প্রতিষ্ঠিত।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১০/-৫

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫৪

সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: নাস্তিকেরা একানে মায়নাস দেবার প্রতিযোগিতায় নামবে নিশ্চিত।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০৫

মহাকালের পথিক বলেছেন: দিক না, দেখি কতো পারে!

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১০

ভুলুয়া রয়েল সিটি বলেছেন: মাইনাস।
লেখাতে বাল প্রমানিত হইছে।
প্রমান দেয়ার দরকার কি? বিশ্বাস কর্লে হয় না?
চাকোল।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৮

মহাকালের পথিক বলেছেন: বিশ্বাস করলে হয়, তবে বিশ্বাসের পক্ষে যুক্তি থাকলে আরো ভালো হয়। আর যাদের বিশ্বাসে ঘাটতি আছে, তাদের প্রমাণের দরকার আছে।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১১

ভুলুয়া রয়েল সিটি বলেছেন:
সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: নাস্তিকেরা একানে মায়নাস দেবার প্রতিযোগিতায় নামবে নিশ্চিত।

-----------------------
এই পোষ্ট ইসলামের ধারক ও বাহক হজইছে নিকি যে এইটাতে মাইনাস দিলেই নাস্তিক হয়া যাইবো!!!

চাকোলের পাল।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২১

মহাকালের পথিক বলেছেন: সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবরকে খামাখা দুষছেন। তিনি বলেন নি যে এ পোস্টে মাইনাস দিলে আপনি নাস্তিক হবেন। বরং বলেছেন নাস্তিকরা এতে মাইনাস দেবে।

মশাই, ঘটে কি ঘিলু বলে কোনো পদার্থ নেই আপনার?

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৯

সৈকত৮৫ বলেছেন: আপনার লেখায় পেলাম- "উটের বর্জ্য উটের অস্তিত্বের প্রমাণ। গাধার বর্জ্য গাধার অস্তিত্বের দলিল।"
তাহলে মহাবিশ্ব কি আল্ল্যার বর্জ্য যে এখানে আল্ল্যাকে খুঁজে পেলেন?

আপনার প্রমাণের কিছুই বুঝি নাই, বিস্তারিত বুঝায়ে বলেন। কি বলতে কি বলেছেন, সব এলোমেলো হয়ে গেছে।

আপনার এ অনুচ্ছেদটি কোথা থেকে আমদানী করেছেন?

" মহাবিশ্বের কোন কিছুরই সর্বশেষ প্রকৃতি সরাসরি জানা যায় না, এ বিষয়টি এখন সুপ্রতিষ্ঠিত। কোন জিনিসের প্রভাব বা ফলাফল (effects) দেখে ওই জিনিসটির অস্তিত্ব নিশ্চয়ই আছে বলে বিশ্বাস করে নেয়া, এতটুকুই শুধু মানুষের পক্ষে সম্ভব। আর এভাবেই প্রত্যক্ষ প্রমাণ বা সরাসরি যুক্তি-প্রক্রিয়ার যে ধারণা ইতোপূর্বে বদ্ধমূল ছিল, চিড় ধরল তার শক্ত দেয়ালে। বিজ্ঞানের স্বীকৃত বলয়েও মেনে নেয়া হলো, পরোক্ষ প্রমাণও একটি আইনসিদ্ধ-বৈধ-বৈজ্ঞানিক প্রমাণ। "

আল্লার সংজ্ঞাটি একটু দেন? তাঁকে কে বানাইছে এটা কি জরুরি প্রশ্ন নয়?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২৫

মহাকালের পথিক বলেছেন: উটের বর্জ্য যেহেতু আছে, তাই উটও আছে। ধোঁয়া যেখানে উঠছে, তার নিচে নিশ্চয়ই আগুনও আছে। তেমনি সৃষ্টি যখন আছে, তার স্রষ্টাও নিশ্চয়ই আছেন। সরল যুক্তি তো!

৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২১

ভাবুক ০৯ বলেছেন: আল্লাহর অস্তিত্ব : বিজ্ঞানের নিরিখে

শিরোনামটা এভাবে না দিয়ে এভাবে দিতে পারতেন

আল্লাহর অস্তিত্ব : আমার ধারণায়

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২৭

মহাকালের পথিক বলেছেন: আমার পোস্ট : আপনার ধারণায় অবৈজ্ঞানিক

৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২৬

সৈকত৮৫ বলেছেন: আরেকটি বিষয় পরিষ্কার হওয়ার প্রয়োজন আছে। আল্লা আর ঈশ্বরের মধ্যে পার্থক্য কি? মহাবিশ্বের স্রষ্টা প্রমাণিত হলেই সেটা যে আপনার আল্ল্যা ছাড়া অজ্ঞাত কেউ নয় তা জানলেন কোত্থেকে?

সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: নাস্তিকেরা একানে মায়নাস দেবার প্রতিযোগিতায় নামবে নিশ্চিত।
>> মায়নাসকে এত ভয় কেন আপনার। আল্ল্যার পক্ষে কিছু লেখলেই প্লাস দিতে হবে?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩২

মহাকালের পথিক বলেছেন: তোমরা স্রষ্টাকে আল্লাহ বা রাহমান যে নামেই ডাকো, সকল সুন্দর নাম তো তাঁরই। --- কুরআন।

৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩০

সৈকত৮৫ বলেছেন: লেখক বলেছেন: উটের বর্জ্য যেহেতু আছে, তাই উটও আছে। ধোঁয়া যেখানে উঠছে, তার নিচে নিশ্চয়ই আগুনও আছে। তেমনি সৃষ্টি যখন আছে, তার স্রষ্টাও নিশ্চয়ই আছেন। সরল যুক্তি তো!

>>তেমনি আল্ল্যা যখন আছে, তার স্রষ্টাও নিশ্চয়ই আছেন। আরো সরল যুক্তি তো!!!!!!

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩৭

মহাকালের পথিক বলেছেন: সকল ঘটনারই কারণ আছে। সেই কারণেরও কারণ আছে। সেই কারণের আছে আরো একটি কারণ। কার্যকারণের এই পরম্পরা সম্ভাবনার বিচারে অসীম হতে পারে না। যেখানে গিয়ে এ শৃঙ্খল থেমে যায়, তিনিই আল্লাহ। এজন্যেই দার্শনিকদের ভাষায় আল্লাহ হলেন "আদিকারণ"।

৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩৪

রুমানবিডি বলেছেন: আল্লাহ অর্থ কি?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪২

মহাকালের পথিক বলেছেন: আল্লাহ হচ্ছে পালনকর্তার সত্তাগত নাম। এ শব্দটি তাঁকেই নির্দেশ করে। তবে শব্দটির কোনো উৎস বা মূলধাতু পাওয়া যায় না। এর রূপান্তর নেই। বচন ও লিঙ্গভেদ নেই। কাজেই শাব্দিক অর্থও নেই। তবে তাৎপর্য ও দ্যোতনা আছে।

৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩৪

সৈকত৮৫ বলেছেন: লেখক বলেছেন: বিশ্বাস করলে হয়, তবে বিশ্বাসের পক্ষে যুক্তি থাকলে আরো ভালো হয়। আর যাদের বিশ্বাসে ঘাটতি আছে, তাদের প্রমাণের দরকার আছে।

>>আপনার নিজের পোস্টটি নিজেই একটু ভালো করে পড়ে নিন তো।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪৫

মহাকালের পথিক বলেছেন: কোনো স্ববিরোধ কি খুঁজে পেলেন? কী সেটা?

১০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪৩

জাতি জানতে চায় বলেছেন: পোস্টের বিষয়টা চমৎকার। তবে ভাবুক ০৯ এর প্রস্তাবটিও চমৎকার!

আসলে বৈজ্ঞানিক ধ্যান-ধারনা বা প্রমাণ যাই বলেন, এগুলো নিজেরাই আপেক্ষিক! মানে কিছু ইভেন্ট বা ইফেক্টের সাপেক্ষে এর তত্ত্ব গুলো প্রদান করা হয়! কিন্তু দেখা যায় পরবর্তীতে নতুন কোন ইভেন্ট বা ইফেক্টকে ঐ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না! তখন নতুন তত্ত্বের প্রতিস্থাপন ঘটে! এমনও দেখা গেছে কোন কারনে বাতিল হওয়া তত্ত্ব নতুন কোন ইভেন্ট বা ইফেক্টকে ব্যাখ্যা করতে পারছে (যেমন- আলো)! তাই প্রত্যক্ষ প্রমাণ নির্ভর বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব দিয়ে সৃষ্ট কর্তার অস্তিত্ব প্রমাণের কোন মানে নাই, আর সময়েরও অপচয়! সৃষ্টিকর্তার তৈরি সৃষ্ট জগতের পর্যবেক্ষন আর বিশ্বাসই একমাত্র কাম্য!

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪৮

মহাকালের পথিক বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। পোস্টের শিরোনাম কি তাহলে......?

১১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৫০

জাতি জানতে চায় বলেছেন: সৈকত৮৫@ আপনে সৃষ্টকর্তা আর সৃষ্টবস্তুর সংজ্ঞাতেই ভুল করছেন! তাই বার্ট্র্যান্ড রাসেলের মত যুক্তি দিয়ে ভুল করছেন!

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:০১

মহাকালের পথিক বলেছেন: ভুলটা কী, আর শুদ্ধ ব্যাপারটা কী -- বিনীতভাবে জানতে চাচ্ছি!

১২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৫৩

সৈকত৮৫ বলেছেন: লেখক বলেছেন: সকল ঘটনারই কারণ আছে। সেই কারণেরও কারণ আছে। সেই কারণের আছে আরো একটি কারণ। কার্যকারণের এই পরম্পরা সম্ভাবনার বিচারে অসীম হতে পারে না। যেখানে গিয়ে এ শৃঙ্খল থেমে যায়, তিনিই আল্লাহ। এজন্যেই দার্শনিকদের ভাষায় আল্লাহ হলেন "আদিকারণ"।

>> আল্ল্যাই যে আদি কারণ তা জানলেন কিভাবে? আর মহাবিশ্ব সম্পর্কে এতকিছু আপনি জানলেন কিভাবে? মহাবিশ্ব গবেষণা তো বিজ্ঞানীদের বিষয়। তারা যতদূর যাবেন, আমরা টিক ততদূর জানতে পারব, তাই না? আর আদিকারণের যুক্তিটা অনেক আগেই খণ্ডিত হয়েছে। আপনাকে বুঝিয়ে বলি। যেমন আপনি চিন্তার ভিত্তি ধরে নিলেন -সব কিছুর পেছনে কারণ আছে। তারপর চিন্তা করতে করতে সিদ্ধান্ত নিলেন -আল্ল্যাই সব কিছুর কারণ। এখন দেখেন আপনার চিন্তার উৎসের বা ভিত্তির সাথে আপনার চিন্তার ফলাফল বা সিদ্ধান্ত বিরোধ সৃষ্টি করছে। অর্থাৎ আপনি যদি ধরে নেন- সব কিছুর পেছনে কারণ আসছে বা সবকিছুর একজন স্রষ্টা আছে তবে আপনি স্রষ্টা বিহীন কোনো আধিকারণ যৌক্তিকভাবে পেতে পারেন না।
আরো সমস্যা আছে। যেমন আপনি চিন্তার শুরুতে ধরে নিলেন সব কিছুর পেছনে স্রষ্টা আছে বা কারণ আছে -এ ব্যাপারটা মহাবিশ্বের সবকিছুকে আয়ত্ত করার আগে আমরা বলতে পারি না।
সব চেয়ে যৌক্তিক সমাধান হলো - মহাবিশ্ব সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করে বিজ্ঞানীরা আমাদের যখন যা বলবেন বা যে সমাধান দেবেন তখন তাই গ্রহণযোগ্য।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:০৮

মহাকালের পথিক বলেছেন: "সব চেয়ে যৌক্তিক সমাধান হলো - মহাবিশ্ব সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করে বিজ্ঞানীরা আমাদের যখন যা বলবেন বা যে সমাধান দেবেন তখন তাই গ্রহণযোগ্য।"

বিজ্ঞানীরা যে যার মতো করে চিন্তা করেন। আমি যতোদূর জানি স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রশ্নে ইতিহাসের কোনো পর্যায়েই সকল বিজ্ঞানী একমত ছিলেন না। আজও নেই। এ কারণে নিজের দুর্বল চিন্তাশক্তিই পাথেয়।

আপনার দৃষ্টিতে বিজ্ঞানীদের এ ব্যাপারে সর্বশেষ পর্যবেক্ষণের গ্রহণযোগ্য ফলাফল কী?

১৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:০২

সৈকত৮৫ বলেছেন:
জাতি জানতে চায় বলেছেন: পোস্টের বিষয়টা চমৎকার। তবে ভাবুক ০৯ এর প্রস্তাবটিও চমৎকার!

আসলে বৈজ্ঞানিক ধ্যান-ধারনা বা প্রমাণ যাই বলেন, এগুলো নিজেরাই আপেক্ষিক! মানে কিছু ইভেন্ট বা ইফেক্টের সাপেক্ষে এর তত্ত্ব গুলো প্রদান করা হয়! কিন্তু দেখা যায় পরবর্তীতে নতুন কোন ইভেন্ট বা ইফেক্টকে ঐ তত্ত্ব দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না! তখন নতুন তত্ত্বের প্রতিস্থাপন ঘটে! এমনও দেখা গেছে কোন কারনে বাতিল হওয়া তত্ত্ব নতুন কোন ইভেন্ট বা ইফেক্টকে ব্যাখ্যা করতে পারছে (যেমন- আলো)! তাই প্রত্যক্ষ প্রমাণ নির্ভর বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব দিয়ে সৃষ্ট কর্তার অস্তিত্ব প্রমাণের কোন মানে নাই, আর সময়েরও অপচয়! সৃষ্টিকর্তার তৈরি সৃষ্ট জগতের পর্যবেক্ষন আর বিশ্বাসই একমাত্র কাম্য!
>>সে বিশ্বাসটি কিরুপ হওয়া উচিত? যা প্রমাণ করা গেলো না তা বিশ্বাস একজন করবেই বা কেনো? এছাড়া আল্ল্যা বিষয়টি টিকমত না বুঝলে বিশ্বাস করাটি অদ্ভুত ব্যাপার নয় কি?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:১৪

মহাকালের পথিক বলেছেন: "যা প্রমাণ করা গেলো না তা বিশ্বাস একজন করবেই বা কেনো?" এ প্রশ্নটির প্রেক্ষিতে আপাতত মাথায় যা আসছে, তা হলো, আমাদের আগে সিদ্ধান্তে আসতে হবে যে বিশ্বাস প্রমাণের মুখাপেক্ষী কি না। তারপর.... না, কেমন গুলিয়ে ফেলছি! আপনারাই বরং বলতে থাকুন!

১৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:১৯

সৈকত৮৫ বলেছেন:
লেখক বলেছেন:বিজ্ঞানীরা যে যার মতো করে চিন্তা করেন। আমি যতোদূর জানি স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রশ্নে ইতিহাসের কোনো পর্যায়েই সকল বিজ্ঞানী একমত ছিলেন না। আজও নেই। এ কারণে নিজের দুর্বল চিন্তাশক্তিই পাথেয়।

আপনার দৃষ্টিতে বিজ্ঞানীদের এ ব্যাপারে সর্বশেষ পর্যবেক্ষণের গ্রহণযোগ্য ফলাফল কী?

>> আপনার এ সরল প্রশ্নটির উত্তর নিজেই কষ্ট করে জেনে নিতে হবে। তবে বিজ্ঞানীরা কখনো আল্ল্যার অস্তিত্বের প্রমাণ কোথাও পান নি, যদি পেতেন তবে তা বিজ্ঞানের বইতে পেতেন। বিজ্ঞানী ব্যক্তিগতভাবে আল্ল্যা বা অন্য কোন গডে বিশ্বাসী হতে পারেন এবং তা প্রকাশ করতেও পারেন তবে যতক্ষণ না তা তিনি প্রমাণিত করতে পারছেন ততক্ষণ তার কথাও গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আমি কি বুঝাতে পারলাম?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:২৪

মহাকালের পথিক বলেছেন: বিজ্ঞানীদের বিগ ব্যাঙের বানানো গল্প কি বিজ্ঞানসম্মত? আপনি কি পরোক্ষভাবে আমাকে তা-ই বিশ্বাস করতে বলছেন?

১৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:২৫

সৈকত৮৫ বলেছেন:
লেখক বলেছেন: "যা প্রমাণ করা গেলো না তা বিশ্বাস একজন করবেই বা কেনো?" এ প্রশ্নটির প্রেক্ষিতে আপাতত মাথায় যা আসছে, তা হলো, আমাদের আগে সিদ্ধান্তে আসতে হবে যে বিশ্বাস প্রমাণের মুখাপেক্ষী কি না। তারপর.... না, কেমন গুলিয়ে ফেলছি! আপনারাই বরং বলতে থাকুন!

>>বিশ্বাস প্রমাণের মুখাপেক্ষী নয়। আর তাই মানুষ এত্তসব হাবিজাবিতে বিশ্বাস করছে। বিশ্বাস অনেকটা ব্রেন-ওয়াসের বিষয়। টিকমত ব্রেন-ওয়াস হলে বুঝতেন ক্যামতে গাছকেও ভগবান বলতে হয়!!!

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৪০

মহাকালের পথিক বলেছেন: আপনি দেখতে পাচ্ছেন আমার হাতে একটি মোবাইল ফোন আছে। এবার আপনাকে আমি বললাম যে, আপনি বিশ্বাস করুন আমার হাতে একটি মোবাইল ফোন আছে। কোনো মানে হয়? আমার হাতে যে মোবাইল ফোন আছে তার প্রমাণ হলো আপনার সেটি দেখতে পাওয়া। কাজেই এখানে মোবাইল ফোনের অস্তিত্ব বিশ্বাস করার দরকার নেই। বিশ্বাস শব্দটি বরং সেখানেই প্রজোয্য, যেখানে প্রমাণ অনুপস্থিত। এ যুক্তিতে, ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রমাণ করা যায় না বলেই আমি তাঁকে বিশ্বাস করি।
কুরআনে একেই বলে "ঈমান বিল-গাইব" বা অদৃশ্যে বিশ্বাস।

কাজেই আপনিও বিশ্বাসে ফিরে আসুন। কেননা অপ্রমাণিত অবিশ্বাসের চেয়ে অপ্রমাণিত বিশ্বাসই ভালো!

১৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৩১

সৈকত৮৫ বলেছেন:
লেখক বলেছেন: বিজ্ঞানীদের বিগ ব্যাঙের বানানো গল্প কি বিজ্ঞানসম্মত? আপনি কি পরোক্ষভাবে আমাকে তা-ই বিশ্বাস করতে বলছেন?

>>আপনাকে কি আমি এটা বলেছি?? যাই হোক আমার একটু ঘুম দরকার। আপনার প্রতি অনুরোধ, না জেনে না বুঝে অহেতুক এসব পোষ্ট দিবেন না। এতে করে কিছু মানুষ হয়ত আপনাকে না বুঝেই খুব সমর্থন করবে, কিছু মানুষ বিভ্রান্ত হবে তবে কাজের কাজ কিছুই হবে না।
আমার কথাগুলো যদি আপনার খারাপ লাগে তবে আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকুন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৪৫

মহাকালের পথিক বলেছেন: আমি মানুষকে হিদায়াত করবার জন্যে লিখি না, কারণ আমি নিজেই একজন বিভ্রান্ত মানুষ। আমি লিখি চিন্তাকে বিশ্লেষণ করবার জন্যে। বাড়তি লাভ আপনাদের ভাবনাগুলো জানতে পারা। এতে দোষের কিছু তো দেখি না।

বেশ। আজ তাহলে এ পর্যন্তই। শুভরাত্রি!

১৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৩৪

লাল সাগর বলেছেন: আপনি কি জানেন, নাস্তিকেরা সমকামী হয়, এবং সকল সমকামীরা নাস্তিক?

:P :P

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৪৭

মহাকালের পথিক বলেছেন: না, জানা হয় নি। সামাজিকভাবে নিন্দিত বলে এসব কেউ প্রকাশ করে না। তা আপনি কীভাবে জানলেন? ওদের সঙ্গে মিশেছেন ঘনিষ্ঠভাবে?

১৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৩৭

লাল সাগর বলেছেন: লেখক ভাই, আপনি কিন্তু পোষ্টাতে তেমন ভালো ভাবে কিছুই বুঝাইতে পারেন নাই।

কিছু বুঝতে পারলাম্না বলে দুঃখিত :(

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৪৯

মহাকালের পথিক বলেছেন: তেমন ভালোভাবে হয়তো পারি নি, তবে মোটামুটি পেরেছি। ভবিষ্যতে আরো ভালোভাবে পারতে চেষ্টা করবো।

১৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৫৮

জাতি জানতে চায় বলেছেন: সৈকত৮৫@ ফাজলামো মন্তব্য না করাই উচিৎ! যেটার প্রত্যক্ষ প্রমাণ আছে, সেটার ব্যাপারে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের প্রশ্ন করাটাই গাধামী! মানুষের জ্ঞান যদি হয় গাছ বিশ্বাস করার মত, মানে যদি গাছই তার সকল বিষয়ের সমাধান, তাহলে তাহলে তার তো সৃষ্টিকর্তা হিসেবে গাছই বিশ্বাস করার কথা! যার নিকট সূর্য সকল বিষয়ের সমাধান, তখন সূর্যই তার কাছে সৃষ্টিকর্তা! তেমনি আমার মত বান্দাদের নিকট আল্লাহই সব বিষয়ের সমাধান, তাই তিনিই আমাদের সৃষ্টিকর্তা! আমাদের নবী মারফত সৃষ্টিকর্তার নির্দেশ সমূহ এসেছে, আর যেই নির্দেশ সমূহ একজন নবীর পক্ষে রচনা করা সম্ভব নয়, এই পর্যবেক্ষন হেতু নবী যাকে এবং যেভাবে বিশ্বাস করতে বলেছেন, আমরাও সেভাবেই বিশ্বাস করার চেষ্টা করি! শুধু সেটাই না, এই নির্দেশ যাতে অন্য সবার কাছে পৌছায় সে নির্দেশও দেয়া আছে! যাতে একজন গাছে বিশ্বাস আনয়নকারী তার ভুল পর্যবেক্ষন বুঝতে পারে এবং আল্লাহতে বিশ্বাস স্থাপন করতে পারে!

অ.ট. আপনাকে আর পোস্টারকে একই ব্যক্তি মনে হচ্ছে!!!!!

২০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:২৭

সৈকত৮৫ বলেছেন:
জাতি জানতে চায় বলেছেন: সৈকত৮৫@ ফাজলামো মন্তব্য না করাই উচিৎ! যেটার প্রত্যক্ষ প্রমাণ আছে, সেটার ব্যাপারে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের প্রশ্ন করাটাই গাধামী! মানুষের জ্ঞান যদি হয় গাছ বিশ্বাস করার মত, ........................... যাতে একজন গাছে বিশ্বাস আনয়নকারী তার ভুল পর্যবেক্ষন বুঝতে পারে এবং আল্লাহতে বিশ্বাস স্থাপন করতে পারে!

অ.ট. আপনাকে আর পোস্টারকে একই ব্যক্তি মনে হচ্ছে!!!!!

>>>আল্যার অস্তিত্বের মাত্র একটা নির্ভুল প্রমাণ দেন। আমি অপেক্ষায় থাকলাম।
আপনি বোধহয় মনে করছেন, কোরান মানুষের পক্ষে রচনা করা সম্ভব নয়। এসব পাগলামো ধারণা আপনাদের এখনো আছে যেনে বিস্মিত হলাম। শুধু এটাই ভেবে দেখুন- কোরানে এমন কি আজব গুণটা আছে যে এটি মানুষের পক্ষে রচনা করা সম্ভব নয়?

আমাকে আর পোস্টারকে একই ব্যক্তি মনে হচ্ছে যেনে ব্যাপক বিনোদন পেলাম। সবকিছুতে ষড়যন্ত্র খুঁজে পেতে আপনাদের জুড়ি নাই!!!!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.