![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ
ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের প্রধান তিনটি ধর্ম হল হিন্দু, ইসলাম ও খৃস্টান। তিনটি ধর্মই এসেছে বাইরে থেকে। মুসলিমরা আরব থেকে ইসলাম নিয়ে এসেছে ১০০০-১২০০ বছর আগে, ইংরেজরা ইউরোপ থেকে খৃস্ট ধর্ম নিয়ে এসেছে মাত্র আড়াইশ বছর আগে আর আর্যরা কাস্পিয়ান সাগর তীরবর্তী এলাকা থেকে মেসোপটেমিয়া (পারস্য-ইরান) হয়ে নিয়ে এসেছে বেদান্তবাদী ধর্ম আজ থেকে ৩-৪ হাজার বছর আগে যা আজ হিন্দু ধর্ম নামে পরিচিত। এর আগে যে দ্রাবিড় জনগোষ্ঠী ছিল তারাও আরো কিছুদিন আগে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছিল। বহিরাগত সেই ধর্ম নিয়েই আমরা হানাহানি করি। ভারতের আদি ধর্ম কোথায় চলে গেছে। অনার্য দ্রাবিড়দের কিছু প্রতিমার পূজা এখনো করা হয়। দেব-দেবীর আরাধনা করতো ইউরোপে প্যাগানরা। এটা সেরকমই অনেকটা। ইহুদী ধর্মসহ প্রাচীন সেমেটিক একেশ্বরবাদী ধর্মগুলোর সাথে আবার ইসলাম ও খৃস্ট ধর্মের মিল অনেকটা।দক্ষিণ এশিয়ায় উৎপত্তি বৌদ্ধ, শিখ ও জৈন ধর্মের। শ্রীলংকা ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার কোথাও বৌদ্ধ ধর্মর প্রাধান্য নেই। শিখ ও জৈনরা নিতান্তই সংখ্যালঘু।দ্রাবিড়দের আগে দক্ষিণ এশিয়ার ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে তেমন কিছু প্রমাণ পাওয়া যায় না। তারা যে প্রকৃতিতে দৃশ্যমান বিভিন্ন বস্তুরই আরাধনা করতো সেটা অনুমান করা যায়। তাহলে কেন হানাহানি?
২| ০৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:২০
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: হানাহানির জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী ধর্মান্ধতা আর বাড়াবাড়ি।দক্ষিণ এশিয়ার লোকেরা নিজেদের পছন্দ বা সিদ্ধান্ত অন্যের ওপরে চাপিয়ে দিতে পছন্দ করে।একারণে দেখবেন যে বাড়িতে বাবা-মা ধার্মিক সে বাড়ির ছেলেমেয়েরা না চাইলেও তাদের জোর করে উপাসনা করানো হয়।আমার ধর্মই ঠিক।বাকিরা ভুয়া।এই মনোভাবও হানাহানির জন্য দায়ী।আর ঠিক এজন্যই দক্ষিণ এশিয়ার মানুষ নিজের ধর্মকে অন্যের ধর্মের চেয়ে উঁচু এবং শ্রেষ্ঠ দেখাতে গিয়ে এবং অন্যের ওপর জোর করে চাপাতে গিয়েই হানাহানির সূত্রপাত ঘটায়। অথচ ধর্ম একটি ব্যক্তিগত বিষয়। কিন্তু এটাকে সম্প্রদায়ের ওপর চাপিয়ে দেয়া হয়।
০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৩
মুজিব রহমান বলেছেন: আসলে সবই মানসম্মত শিক্ষার অভাবে হয়েছে। বিজ্ঞানবিমুখ শিক্ষা তাদের জ্ঞানের সন্ধান দিতে পারেনি।
৩| ০৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ধর্মের কোন দোষ নেই যতদোষ অতিধার্মিকদের।
৪| ০৮ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম হইলো আফিম।
ধর্ম নিয়ে হানাহানি কম হয়নি। কাজেই সব ধর্ম বাদ।
ধর্ম মঙ্গল বয়ে আনে না। তাই সবাইকে মানবতাবাদী হতে হবে। তবেই দুনিয়াটা সুন্দর হবে।
৫| ০৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আদি কাল থেকে এই হানাহানি চলে আসছে আগামীতেও চলবে।
৬| ০৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:২১
সুপারডুপার বলেছেন:
যেই ধর্মেয় হিংস্রতা, বর্বরতা ও হত্যা করার নির্দেশ দেওয়া আছে, সেই ধর্ময় হানাহানি করছে।
আমরা ধর্মহীন হিসেবে জন্মগ্রহণ করি, পারিপার্শ্বিক সমাজ মা-বাপে ঘাড় ধৈরা ধার্মিক বানায়,
এরপরে পড়ালেখা ও যুক্তিগত চিন্তা করা শিইক্ষা আবার ধর্মহীন হৈয়া যাই।
৭| ০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ২:৫৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ধর্ম না থাকলে অতিধার্মিক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।ধার্মিক আবার অতি ও অল্প কি?
৮| ০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:৩২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কারন রাজনৈতিক বিভক্তিগুলো মানুষের পশুত্বের বিকাশে সহায়তা করেছে আর এসব ধর্মগুলোর বর্বরতা সে আগুনে ঘি ঢেলেছে।
যেখানেই কুশিক্ষা সেখানে ধর্মগুলো বেঁচে থাকে আর এসব বিভক্তির রাজনীতি ডানা মেলে
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ৮:৩৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
একুশ শতকে এসে ধর্মের কোন প্রয়োজনীয়তা দেখি না।