নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প: গিরস্তবাড়ির পোলা

০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:২৯

এশার নামাজ পড়ে দোকান দেখতে এসে অহিদুল দেখে দোকানের বারান্দায় মশারি টাঙ্গিয়ে কে বা কারা শুয়ে আছে। সে খুবই বিরক্ত হয়, ধমক লাগায়, এই এইখানে শুইছস ক্যা? এইডা কি তর বাপের জাগয়া? কারডায় জিগাইয়া শুইছস?
মশারির ভিতর থেকেই জবাব আসে, বাবারে রাগ কইরেন না। আমি রাস্তায় হুয়ইন্না লোক আছিলাম না। বাবারে ক্যাশ বাক্সডাও লইয়া আইতে পারি নাই। উত্তরায় আমার দোকান আছিল।

অহিদুলের কম্পিউটার দোকানের সামনের খোলা বারান্দায় মাঝে মধ্যেই রাতের বেলা ভিক্ষুকরা শুয়ে পড়ে। বিড়ি খেয়ে নোংড়া করে। তার উপরে খাল পাড়ে মলমূত্র ত্যাগ করে পরিবেশ নষ্ট করে। কিন' এই লোকটির কথায় সে আকৃষ্ট হয়। মোবাইলের লাইট জ্বালিয়ে মশারির ভিতরে দেখে, একজন মহিলা ও দুটি শিশুসহ লোকটি শুয়ে আছে। এর আগে মহিলা নিয়ে কারো এই বারান্দায় শোয়ার ঘটনাও ঘটে নাই। অহিদুল আবারো ধমক লাগায়, এই কারে লইয়া শুইছস?
লোকটি বলে, বাবারে আমার পরিবার, পোলাপান। আমি গিরস্ত বাড়ির পোলা বাবা, বাইগ্যের ফেরে এইহানে। চাইয়া-চিন্তা খাই বাবা। আফনের কোন অসুবিদা অইব না, বাবা সব ছাফ কইরা দিয়া যামু।

অহিদুল আর আপত্তি করে না। বাজার ছেড়ে একটু নির্জন রাস্তায় আসতেই লোকটির কথার হিসেব মেলাতে থাকে। উত্তরায় কিসের দোকান ছিল? ক্যাশ বাক্স কেন আনতে পারে নাই? গিরস্তবাড়ির ছেলে কেন পথের ফকির? অহিদুল নিজেও গিরস্ত বাড়ির ছেলে। বাড়িতে কেবল মা আছে। বউ বছর খানেক যাবৎ বাপের বাড়ি। ছাড়াছাড়ি হওয়ার পথে অথচ এরা এত কষ্টের মাঝেও সুখে আছে, একসাথে আছে। বিয়ে করার পরে বিভিন্ন ঝামেলা, ঝগড়া-ঝাটির মধ্যে বছর খানেক বউ অহিদুলের সাথে ছিল। অহিদুলের সব ক্ষোভ তার শাশুড়ীর উপর। দোকানে একদিন শাশুড়ী এসে বলে, তুমি জানো আমি সেই আমলের সেভেন পাশ। অহিদুল বলে ফেলেছিল, এইডাও জানি সেই আমলেও সেভেন পাশের কোন সার্টিফিকেট ছিল না এই আমলেও নাই। কথাটি বলতে পারায় এক বছর পরে আজও তৃপ্তি বোধ করে। বিএসসি পাশ করে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ নিয়ে ইন্টার ফেল মেয়ে বিয়ে করেছিল দুই লক্ষ টাকা যৌতুকের শর্তে। এক লক্ষ টাকা এখনো দেয় নাই। টাকাটা হলে আপাতত ব্যাংকের এফডিআর ভাঙ্গতে হয় না। ওই টাকা দিয়েই একটি স্কেনার, ক্যামেরা ও ভাল একটি প্রিন্টার কিনে ডিজিটাল স্টুডিও দিতে পারতো। শুধু কম্পোজ করে পোষাচ্ছে না বলে এডিটিং শিখেছে। মাল্টিমিয়ার কাজ শুরু করার কথা বলে টাকাটা চাচ্ছিল। আসবাবপত্র যা দিয়েছে কোটাই মান সম্মত না। খাটেতো তার মেয়েও ঘুমাবে, দিতে পারতো সেগুন কাঠের অথচ দিয়েছে মেহগিনি। টিভিটা এরই মধ্যে দুবার মেকানিকের কাছে নিয়ে হয়েছে। শাশুড়ীর মুখ কল্পনা করে একদলা থুথু ফালায়।

তার এক বন্ধু খালেক বলেছে, যে শাশুড়ীরা তার স্বামীর কাছ থেকে আদর সোহাগ পায় না তারাই মেয়ে আদরে সোহাগে থাকুক তা চায় না। শ্বশুরটাতো পাগল। ও আদর সোহাগের কি বুঝে? অহিদুলের সমস্ত রাগই শ্বাশুড়ীর উপর। বউও শুধু অর মায়ের কথাতেই চলে। এজন্য বউর উপরও বিশাল অভিমান। তার খালাতো ভাই উকিল আসাদের উপর কৃতিজ্ঞ। সে-ই বুদ্ধি দিয়া থানায় জিডি করিয়েছে। বউ নারী নির্যাতনের মামলা যাতে না করতে পারে সেই ব্যবস্থাও করে দিয়েছে। এরমধ্যে বউ নাকি ইন্টার পাশও করে ফেলেছে। অহিদুলের কাছে খবর আছে, বউ এখন প্রাইমারী স্কুলে চাকরির চেষ্টা করছে। ঘুষের টাকা দিতে স্বর্ণালঙ্কার বিক্রি করবে। সংসারে তার অভাব নাই। জমি থেকে যে ধান পায় আর দোকান থেকে যে আয় হয় তা দিয়ে খুব ভালভাবেই সংসার চালাতে পারে।
বাড়ি এসে দেখে মা ঘুমিয়ে পড়েছে। ভাত বেড়ে খেতে ইচ্ছে করে না। না খেয়েই খাটে শুয়ে পরে। এতোবড় খাটে ঘুম আসে না। কোল বালিশটি টেনে বুকে জড়িয়ে নেয়। কিন' একটা শূন্যতা, একটা অভাব বুকে বাজে। ভাবে যদি বউ শুধু টাকা আর স্বর্ণারঙ্কারগুলো নিয়ে চলে আসতো তবে সবকিছু ভুলে গ্রহণ করতো। একা একা থাকতে থাকতে মনটা মরে যাচ্ছে।

পরদিন সকালবেলা এসে দেখে পরিবারটি নাই। দুপুরের দিকে লোকটি একলা আসলে অহিদুল জিজ্ঞাসা করে, কি বউ কই?
লোকটি বলে, হারামজাদীর কথা আর কইয়েন না বাবা। কপাল খারাপ না হইলে গিরস্ত বাড়ির পোলা অইয়া কেউ মনতং বিয়া করে?
মনতং কি? অহিদুল জানতে চায়।
পাইন্তে থাকে, লোকটি নির্লিপ্ত জবাব দেয়।
অহিদুল হাসতে হাসতে বলে, বাইদ্যা?
লোকটি বলে, হ বাবা, বাইদ্যাই।
তয় বাইদ্যা বিয়া করলি ক্যা? খুইল্লা ক। অহিদুল কৌতুহলী হয়।
লোকটি দুই হাত দিয়ে মাথা ও ছাগলা দাড়িতে হাত বুলায়। একটু ভেবে বিস্তারিত বলে, একদিন নাইট শো সিনেমা দেইখ্যা বাড়ি ফিরতাছি। খালপাড় আইয়া দেহি কিছু নাই। কেমনে পার হই ভাবতেছি। কাপুর খুইল্যা সাঁতর দিমু কিনা। এমুন সুম দেহি একটা বাইদ্যার নাও আমার দিকে আইতেছে। দেহি এক যুবতি মাইয়া নাও বাইয়া আইতেছে। পরথমে বুঝতে পারি নাই। হে-ই কইল, বুঝছি পার অইবেন তো। খাড়ান আইতাছি। আমি খুবই খুশি অইলাম। নায় উঠলাম। আকাশে মেগের ফাঁকে পূন্নিমার চাঁন। চাঁন্দের আলো আইয়া পড়ছে মাইয়াডার মুকে। মনে অইল সাবানা ফেইল। পারে নাও বিরলে ও কইল নামেন গাডে আইছে। আমি কইলাম, যদি না নামি? ও কইল, না নামতে চাইলে না নামেন। বাবারে আমার কান্দে শয়তান চাপছিল। আমি নামলাম না।

একজন কাস্টমার এসে পড়াতে আর শোনা হয় না। কাস্টমার চলে গেলে অহিদুল ভাবে, নায় বুইড়া কি করেছে? একসাথে শুইছে কি না? জিজ্ঞাসা করতে লজ্জাও লাগছে। অহিদুল অন্য কথা বিজ্ঞাসা করে, উত্তরায় কিসের দোকান আছিল?
লোকটি জবাব দেয়, চায়ের দোকান বাবা।
কি অইছিল খুইলা কও শুনি।
লোকটি বলে, এক বিডিরে মাসে মাসে ভাড়া দিয়া দোকান দিছিলাম। পরে হুনলাম বস্তি ভাইঙ্গা বড় মার্কেট করবো। একরাতে আগুন লাগাইয়া সব পুড়াইয়া দিল। দোকানের জিনিসপত্র ক্যাশবাক্স সবকিছু আগুনের পেটে পড়ল। যাই বাবা দেহি কিছু আনতে পারিনি।

এশার নামাজ পড়ে অহিদুল দোকান দেখতে এসে দেখে লোকটা একলা। জিজ্ঞাসা করলো, বউ গেছেগা নি?
লোকটি বলে, হারামজাদীর কথা আর জিগাইয়েন না বাবা। সাতাইশ বচ্ছর সংসার করছি। বাইশ বছর পর পরথম পোলা অইল। হের পরের বছর আরেক পোলা। এতো বছর ভালই আছিল। অহন পোলাগো হিগাইয়া দেয়, আমারে বাপ না কইতে! গেরা কইতে হিগায়। গেরা মানে পরথমে বুজিনাই বাবা। অহনে বুজি গেরা মানে গিরস্ত বাড়ির পোলা।
পোলাগো আসল বাপ কেডা? তুই না অন্য কেউ, অহিদুল হেসে আবার ধমকিয়ে জানতে চায়।
লোকটি একই ভাবে নির্লিপ্ত। বলে, বাবারে অর চরিত্রে দোষ আছে। মাজে মইদ্যে এহাহে ঐহানে যায় গা। আল্লায় দিছে। খাওয়াইয়া-পিন্দাইয়া বড় করলাম। অহনে বাপ কইতে দিব না!
অহিদুল জানতে চায়, বাপ কইতে দেয়া না ক্যা? খুইলা ক।
লোকটি বলে, বাবারে আমার তো কাম কাইজ করার কতা না। গিরস্ত বাড়ির পোলা বইল্যা কাম করি। হারাদিন কাম কইরা ২শ টেকা আর দুই কেজি চাইল পাইছি। ও ১০০ টেকা পাইছে। আমার দুই কেজি চাইল অর কাছে বেচ্ছি ৪০ টেকা।
অহিদুল মজা পেয়ে যায়। জানতে চায়, নগদ না বাকি?
অর কাছে কি আর বাকি বেচি। বাকি বেচলে টেকা দিতে চায় না। আমার লগে কাইজ্জা বাদায়।

অহিদুল দোকানের তালা পরখ করার সময় দেখল, লোকটার বউ দুই পোলা নিয়ে মশারির মধ্যে ঢুকল। অহিদুল ভাবে এরা কত কষ্ট, কতো সমস্যা নিয়েও অন্তত একসাথে থাকে। সংসার টিকিয়ে রেখেছে। আমার সমস্যাতো অনেক কম। শ্বশুর বাড়ির লোকদের বর্তমান দাবী দুইজন অভিভাবক গিয়ে বউ নিয়ে আসতে হবে। অহিদুল জানে, সে একলা গেলেও বউ তার সাথে চলে আসবে কন্তু স্বর্ণালঙ্কারগুলি নিয়ে আসতে চাচ্ছে না। অহিদুল দশ ভরি স্বর্ণের কথাও ভাবে। চাকরিও করবে স্বামীর অনুমতি ছাড়া। বারবার না করা সত্ত্বেও, তালাকের ভয় দেখানোর পরও চাকরি করবেই। চাকরি করলেতো হারামজাদি কোন কথাই শুনবো না।

সকালে এসে দেখে বুড়ো লোকটি নেই। দোকানের সামনে বসে আছে বউটি দুই সন্তান নিয়ে। অহিদুল গালি দেয়, এই হারামজাদি মনতং তর ভাতার কই? গেছেগা?
- গাইল দেন ক্যা? গেলেগা যাইব গা! আমি কি তারডা খাই না পরি।
- তয় কি করছ তুই? নাং রাখছস নি?
- রাখলে অসুবিদা কি? রাখলে রাখছি?
- খানকি মাগি কছ কি? তরেতো পাছার কাপর তুইল্যা পিডানো দরকার। তর ভাতার আসুক!
- গাইল দিয়েন না। কাম কইরা খাই। আপনাগো বউরাই ভাতাররে গতর দিয়া ঘরে বইয়া খায়।
খুব রাগতে গিয়েও থেমে যায় অহিদুল। মাথা ঠাণ্ডা করে বলে, মাগি তুই কইলি কি? আমাগো বউরা গতর বেঁচে? কার কাছে?
বউটি শীতল চোখে চায় অহিদুলের পানে। বলে, আপনার বউ কি করে? কাম করে? কয়ডা কাজের বেডি রাখছেন? কিল্লিগা তারে খাওন দেন?
এর মধ্যেই বুড়ো লোকটি চলে আসে। বউটি বলে, চল ঘর ঠিক করছি হাসপাতালের পিছনের বস্তিতে। কাছে স্কুলও আছে। অগো ভর্তি করুম।
গাট্টি-বোচকা নিয়ে ওরা চলে যায়। অহিদুলের দিকে ফিরেও তাকায় না।

অহিদুল সারাদিনই কাজে মনোনিবেশ করতে পারল না। মনতং মহিলার কথাই মনে আসে। সে কাজ করে খায় বলেই তেজ আছে, সাহস আছে। নিজে সিদ্ধান্ত নিতে পারছে। তার বউর সাথে কি তার শুধুই শরীরের সম্পর্ক? তার বউ চাকরি করলে কি হবে? এমন তেজ হবে, সাহস হবে, সিদ্ধান্ত নিতে পারবে? তখন কি তার কথা শুনবে? যদি যুক্তিসঙ্গত কথা হয় তবে কেন শুনবে না? যুক্তিসঙ্গত কথা বলা শিখবে। মায়ের কথায় চলবে না, নিজের বুদ্ধিতে চলবে? এতোসব ভাবতে ভাবতেই ফোন করে বউকে।
হ্যালো! কেমন আছো? ... শম্পা কেমন আছে? ... চাকরির জন্য গয়নাগুলো বিক্রি করো না। কোথাও বেড়াতে যেতে হলে কি নিয়ে যাবে। মেয়েকেও তো দিতে হবে। আবার জরুরী প্রয়োজনে লাগতে পারে। আমার কাছে টাকা আছে চাকরির জন্য সেটাই দিতে পারবো। আমি টাকা নিয়ে আসবো আজ। তুমি স্কুলে চাকরি করলে আমাদের মেয়েটারও ভাল পড়াশোনা হবে।
সন্ধ্যার আগেই টাকা নিয়ে, সাথে ফল ও মিষ্টি নিয়ে চলে যায় শ্বশুড় বাড়িতে। জীবনে এই প্রথম শ্বশুর বাড়িতে কিছু নিয়ে যাচ্ছে। পরদিন সকালেই অহিদুলের বউ নিজের গয়নাগাটিসহ সবকিছু নিয়ে চলে আসে স্বামীর বাড়িতে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


চলে; গৃহস্তের ছেলেও একদিন বেদে হয়ে যেতে পারে।

০৯ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩

মুজিব রহমান বলেছেন: সেই বেদের স্ত্রীও একজন গৃহস্তের ছেলের বউকে ফেরাতে সাহায্য করতে পারে।

২| ০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার গল্প আমার ভালো লাগে।

৩| ০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:১৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এন্ডিং অসাধারণ হয়েছে। একটা চমৎকার মেসেজ দিয়েছেন গল্পে। মনতং মহিলার কথাটা শুনে আমিও চমকে উঠেছিলাম- আমি ভেবেছিলাম আপনি ক্যাজুয়ালি লিখে ফেলেছেন, নিজেই বুঝে ওঠেন নি, পরে দেখলাম, ওটাই গল্পের নির্যাস এবং অহিদুলের জীবনের টার্নিং পয়েন্ট : 'কাম কইরা খাই। আপনাগো বউরাই ভাতাররে গতর দিয়া ঘরে বইয়া খায়।'

একসাথে থাকতে পারাটা খুব চ্যালেঞ্জিং, কিন্তু সুখ সেখানেই।

লেখার মান শুরুতে ভালো ছিল, মাঝখানে নিম্নগামী, শেষে এসে আবার একটু উপরে গেছে। ওভারঅল আরেকটু এডিট করার সুযোগ আছে।

আঞ্চলিক শব্দগুলো আমার ঘরের ভাষা, তাই খুব সহজবোধ্য আমার জন্য।

শুভেচ্ছা রইল।

০৯ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাললাগলো যে সমস্যার কথা বলেছেন।েআরেকবার এডিট করার ইচ্ছা আছে।

৪| ০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৩৬

কল্পদ্রুম বলেছেন: মনতং মানে যে বাইদ্যা এটা জানতাম না।

৫| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:২৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ তো! বিশেষ করে গল্পের ডায়লগ খুব সাবলীল হয়েছে। উপভোগ করলাম।

১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:০৪

মুজিব রহমান বলেছেন: প্রোফেসর আপনার মন্তব্য গুরুত্বপূর্ণ। তবুও গল্পটি রিরাইট করবো যাতে আরেকটু সাবলীল হয়। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.